নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘুমন্ত গাধা

ইফতি সৌরভ

.... এবং বোকা

ইফতি সৌরভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি কৌশলী ছোট সীমান্ত যুদ্ধই পারে আওয়ামীলীগের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে নিতে

০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

(বক্তব্য বড় দীর্ঘ এবং খাপছাড়া। আশা করি গালিগালাজ করবেন না)
বাংলাদেশীদের মন-মনন বোঝা বড় দায়! এর উপরে নতুন করে মায়ানমারের খবরদারি, সীমান্তে অতিরিক্ত সৈন্য সমাবেশ। আর এমন সময়ে এ সৈন্য সমাবেশ চলছে ঠিক যখন সবাই বি.ডি.আর. বিদ্রোহের স্মৃতিচারণ নিয়ে কাতর!

এমনিতেই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার 'দালাল' সরকার নামে পরিচিত (লোকে মুখে শোনা, ব্যক্তিগত মতামত না :P )। ভারতের বিএসএফ - এর খবরদারি গা-সওয়া হয়ে গেলেও মায়নামার এর উস্কানি সত্যিকার অর্থেই স্বাধীন বাংলার সাধারণ জনগণ মেনে নিতে পারছে না। রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি চরমভাবে ব্যর্থ হলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'মাদার অবাংলা হিউম্যানিটি' একটি অর্জন বলে অবশ্যই স্বীকার করতে হয়। তাছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেভাবে যুদ্ধ উস্কানি সত্বেও সে সময় শান্ত ছিলেন তা প্রশংসিত। সাধারণ জনগণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সাধুবাদ জানিয়েছিল।
আধুনিক গণতেন্ত্রর মানসকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে নতুন নির্বাচন কড়া নাড়ছে। গতবার যেভাবে এ বাংলা নির্বাচন দেখেছে তা আইনগত বৈধ হলেও জনগণ কিন্তু মেনে-প্রাণে মেনে নেয় নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেও সর্তক করেছেন তাঁর দলীয় কর্মীদের যে এবার জনগণের ভোটের মাধ্যমেই নির্বাচিত হতে হবে। এমতাবস্থায় সামনের নির্বাচন নিয়ে নেতাবৃন্দ ব্যস্ত হলেও জনগণ কিন্তু অনেক কিছুই মনে রেখেছে। আর মনে রেখেছে বলেই নির্বাচন নিয়ে সবাই হতাশ! বেগম খালেদা জিয়ার জেল, কোটা আন্দোলন/বৈষম্য, পোষ্য বিরোধীদল, ছাত্রলীগের সুনাম, প্রশ্নপত্র ফাঁস, ব্যাংকখাতের চরম লুটতরাজ, এমপিদের রাতারাতি সম্পদের পাহাড়, বিদ্যুৎ, পরিবেশ,জঙ্গি, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি কারণে সরকার নিজেও জানে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ এর অস্তিত্ব বিলীন হবার সম্ভবনা আছে। আর বিডিআর বিদ্রোহের পেছনে দেশের অনেকেই বিশ্বাস করে সরকারের ষড়যন্ত্রের হাত! এ বিডিআর বিদ্রোহের স্মৃতিচারণিতে মিয়ানমার অকারণে যেভাবে ফাঁকা গুলি ছুড়ছে - এতে যতই পতাকা বৈঠক হোক না কেন, সাধারণ জনগণ বিশ্বাস করা শুরু করেছে যে, বাংলাদেশ একটি মেরুদণ্ডহীন সরকার দ্বারা বর্তমানে চালিত!

যদিও যুদ্ধে ধ্বংস হবে তবুও বাংলাদেশ সরকার যদি মায়ানমারের খবরদারির জবাবে নিজ শক্তি সফলভাবে প্রদর্শন করতে পারে ঠিক এ মুহূর্তে তবে দেশের অপামর জনসাধারণ এখনওই ভুলে যাবে লীগ সরকারের বেশিরভাগ ব্যর্থতা। আবেগপ্রবণ এ অঞ্চলের মানুষ ; সবাই একসঙ্গে চেঁচিয়ে উঠবে, "সাবাস! বাপের বেটি শেখ হাসিনা।" আর যদি সফল কূটনৈতিক কূটচালে মিয়ানমারের ভিতরেই একটি অঞ্চলে রোহিঙ্গাদের সফল হবে পুর্নবাসন করা যায় তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হবেন সেই জাতির ত্রাতা! সেই এলাকায় উন্নয়নের কাজ করতে গিয়ে বাংলাদেশের ঠিকাদারগণের হবে রমরমা, বিজিবি'র শক্তিমাত্রা নিয়ে থাকবে না আর কোন সন্দেহ, সবাই ভুলে যাবে বিডিআর বিদ্রোহে সরকারের হাত, শক্তিশালী বাংলাদেশের জন্য সবাই আবার আবেগপ্রবণ হয়ে ভোট দিবে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেই।

(সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত অলস ভোট চিন্তা । আশা করি আইনগত গুম হবার মতো অপরাধ করি নি।)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: না। এটা কোনো সমাধান না।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

ইফতি সৌরভ বলেছেন: যুদ্ধ কখনো সমাধান না কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ভোট অর্জনের মোক্ষম হাতিয়ার । আর মিয়ানমার অতীতেও অকারণে উস্কানি দিয়েছে, বাংলাদেশ গুলি দিয়ে জবাব দিলেই তারা থেমেছে। পতাকা বৈঠক দিয়ে তাদের সাথে সমঝোতা করা সম্ভব না। আর রোহিঙ্গাদের কতদিন দেশে রাখবেন? ইতিমধ্যেই পত্রিকার খবর অনুযায়ী তারা জড়িয়ে পড়ছে অপরাধে। কাউকে তো কিছু একটা করতে হবে, কাউকে না cow কে

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনাকে ব্রিগেডিয়ার জেনেরেল করে সীমান্তে পাঠিয়ে দেওয়া দরকার।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

ইফতি সৌরভ বলেছেন: বি.জে. হয়ে লাভ তেমন একটা নেই কারণ মেজর জেনারেল হবার খায়েশে তখন আমি সরকার প্রধানের আদেশের জন্যই অপেক্ষা করব! তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে পারে যেহেতু সামনে ভোট আর এমন সুযোগে রাতারাতি "হিরো" অথবা "জিরো" হওয়া যায়। লাভ করতে গেলে একটু রিস্কতো নিতেই হবে

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রশ্ন-ফাঁস জেনারেশনের লেখা

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

ইফতি সৌরভ বলেছেন: প্রথমত আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য এবং আরও বিশদ দিক নির্দেশনা আশা করেছিলাম আপনার মতো একজন সর্ববিষয়ে গুণীজনের কাছে থেকে । এ লেখাটি সম্পূর্ণভাবে দেশের পথে-ঘাটে ঘোরাঘুরি করা মানুষের মন্তব্যের ভিত্তিতে সাজানো আর যেহেতু সামনে ভোট তাই এ পদ্ধতি খুবই কার্যকর বিশাল জনগোষ্ঠীর ভোট লাভের জন্য । আমার ফোকাসটা ভোট ছিল, বিশ্ব রাজনীতির জটিল হিসাব না। সর্বোপরি আমি যদিও প্রশ্ন ফাঁসের আমল পাই নি কিন্তু আপনি এভাবে প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশন বলে নিজের সমকক্ষ জেনারেশনকে ছোট্ট করবেন না কারণ প্রশ্ন ফাঁস কিন্তু আপনার বয়সী মন্ত্রীর সময়ে হচ্ছে। এটা আপনাদের ব্যর্থতা, নতুন জেনারেশনের নয়। আপনাদের পাপ, লোভ এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের শাস্তি আজ নতুন প্রজন্মকে বইতে হচ্ছে আর যাদের কারণে দেশের এত অধঃপতন তারা দেশে অথবা বিদেশে 'রাজার' মতো লাইফস্টাইল ধারণ করছেন। আমি অত্যন্ত দুঃখিত এবং ক্ষমা প্রার্থী এভাবে বলার জন্য কিন্তু দেশের এ করুণ অবস্থার জন্য আসলে আপনারাই দায়ী। আপনাদেরকেই অনুসরণ করবে নতুন প্রজন্ম ।

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আপনি খুব আবেগের সাথে লিখেছেন কিন্তু বাস্তব ভিন্ন এক বার্তা দিচ্ছে। বার্মার সেনা আরও পারঙ্গম কেননা তারা পাহাড়ে চলতে পারে এবং বার্মার অভ্যন্তরে কয়েকটি বিরোধী গ্রুপের সাথে নিয়মিত যুদ্ধে ব্যাস্ত থাকে। সে তুলনায় আমরা ৭১ সালের পর কোন ব্যাপক যুদ্ধ অভিজ্ঞতা অর্জন করিনি বা আমাদের বিপুল গোলাবারুদ নেই যা দিয়ে দীর্ঘ সময় আমাদের সেনারা যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারে। সেই আগের বিবাদ মিটিয়েছিল যে চীন তাকে আবারো দায়িত্ব দিন , সব ঠিক হয়ে যাবে। রোহিঙ্গা ইস্যুর স্থায়ী কোন সমাধান আমি জানিনা।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

ইফতি সৌরভ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্যা ধন্যবাদ এত সুন্দর যুক্তিপূর্ণ মন্তব্যের জন্য । কিন্তু সমস্যা হল বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ এখনো সেই 'নাফ নদী যুদ্ধ' - এর ইতিহাস নিয়ে পড়ে আছে। আসলেই আমাদের অবস্থান যে কোথায় হবে বিশ্বের সংকটময় পরিস্থিতিতে - তা অনুমান করতেও ভয় হয়। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ বুদ্ধিদীপ্ত অসাধারণ মন্তব্যের জন্য।

৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

কালীদাস বলেছেন: হা হা হা =p~ এরকম একসময় আমিও ভাবতাম, পলিটিকালি কার লাভ হবে সেটা নিয়ে ভাবতাম না অবশ্য। মাঝে মাঝে ক্লাসেও বলতাম আমাদের উচিত মিয়ানমারে আক্রমণ করা :D তবে দেরিতে হলেও জেনেছি পরে, মিয়ানমার মিলিটারি পাওয়ারের দিক থেকে আমাদের চেয়ে অনেক, অনেক স্ট্রং। প্লাস ইন্টারন্যাশনাল পলিটিকাল ভিউতে এরা সুবিধাজনক অবস্হায় আছে, দেখেছেন কিনা, ভারত/চায়না একটা শব্দও করেনি।

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৭

ইফতি সৌরভ বলেছেন: আপনি সঠিক- "মিয়ানমার মিলিটারি পাওয়ারের দিক থেকে আমাদের চেয়ে অনেক, অনেক স্ট্রং। প্লাস ইন্টারন্যাশনাল পলিটিকাল ভিউতে এরা সুবিধাজনক অবস্হায় আছে, দেখেছেন কিনা, ভারত/চায়না একটা শব্দও করেনি।" এবং আপনি মাঝে মাঝে ক্লাসে যা বলতেন সেরকমই আজ সবাই বলছিলাম নামাযের (জুম্মা) আগে পরে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি বারবার মার্কিন খাচ্ছে।

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

এটম২০০০ বলেছেন: You are wrong. The most important and powerful reason for the survival of Hasina government for such a long time, in spite of no people's support, no fair election and even dismay of the powerful countries (excepting India and China, the reason is obvious) is the support of the Army. They have been given profitable business in almost all sectors in many forms including (in the name of ) construction of Padma Bridge and other large constructions. The army in Bangladesh knows they have no risk of life because there will be no war with the neighboring countries in which they would have to sacrifice lives. Now if Awami League initiates any such war, it will be disastrous for their power.

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

ইফতি সৌরভ বলেছেন: Thank you for your courageous and picturesque view. " The army in Bangladesh knows they have no risk of life because there will be no war with the neighboring countries in which they would have to sacrifice lives." - easily attainable and due to this reason and others, present Govt has very less support of our countrymen and may be Govt doesn't require countrymen vote. Though Govt doing lots of development, the amount of corruption and illegal activities more higher. Anyway, how long can this situation go on?

৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: মব্রু সীমান্তে মিয়ানমারের অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের উচিত হবে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানানো। একইসঙ্গে নিজেদের শক্তি এমনভাবে বাড়াতে হবে যাতে তা মিয়ানমারের কাছে দৃশ্যমান হয়। বিশেষজ্ঞরা এ অভিমত দিয়েছেন।ত দুই দিনে মিয়ানমার সীমান্ত অঞ্চলে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করছে। এর বিপরীতে বাংলাদেশও সীমান্তে নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করেছে। এ প্রেক্ষাপটে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত থেকে তাদের সেনাবাহিনী সরিয়ে নেওয়ার দাবি করতে হবে মিয়ানমারের কাছে এবং একইসঙ্গে বাংলাদেশ যেন এমনভাবে শক্তি বৃদ্ধি করে সেটি মিয়ানমারের কাছে দৃশ্যমান হয়।আমাদের উচিত মিয়ানমারের সেনা সমাবেশের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আরও জোরালোভাবে তুলে ধরা। বাংলাদেশ যথেষ্ট ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে ও দিচ্ছে এবং আমাদের উচিত হবে মিয়ানমার যে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তরিক নয়, সেটি আরও ভালোভাবে প্রচার করা।’

মিয়ানমারে বাংলাদেশের ডিফেন্স অ্যাটাশে শহীদুল হক বলেন, ‘আমার মনে হয় না মিয়ানমার বাংলাদেশের জন্য এই সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছে, বরং জিরো লাইনে যে রোহিঙ্গারা কয়েক মাস ধরে অবস্থান করছে, তাদের ভয় দেখিয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য এই সমাবেশ। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের উচিত হবে এমনভাবে শক্তি প্রদর্শন যাতে করে মিয়ানমারের কাছে সেটি দৃশ্যমান হয়।’
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী সেনাবাহিনী সীমান্তের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে থাকতে পারে না, কিন্তু এর মধ্যেও এমনভাবে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি দেখানো উচিত, যাতে করে মিয়ানমার উপলব্ধি করে যে বাংলাদেশ প্রস্তুত।’

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৪

ইফতি সৌরভ বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত দিকনির্দেশনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।"মিয়ানমারে বাংলাদেশের ডিফেন্স অ্যাটাশে শহীদুল হক বলেন, ‘আমার মনে হয় না মিয়ানমার বাংলাদেশের জন্য এই সেনা সমাবেশ ঘটিয়েছে, বরং জিরো লাইনে যে রোহিঙ্গারা কয়েক মাস ধরে অবস্থান করছে, তাদের ভয় দেখিয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য এই সমাবেশ। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের উচিত হবে এমনভাবে শক্তি প্রদর্শন যাতে করে মিয়ানমারের কাছে সেটি দৃশ্যমান হয়।’ - যুদ্ধে ক্ষতি হবেই তবে এভাবে সেনা সমাবেশ করতে পারলেও কিন্তু আওয়ামী লীগের যথেষ্ট লাভ হবে । মূলকথা আমাদেরকেও শক্তি জানান দিতে হবে কিন্তু যুদ্ধ হবে না; রোহিঙ্গাদের ফেরত নিবে (!) মায়ানমার আর লীগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে।

৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কী চমৎকার চিন্তা। আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য মায়ানমারের সাথে যুদ্ধ! পজিটিভ কিছু করে জনপ্রিয়তা বাড়ানোর চিন্তা মাথায় আসে না?

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:২১

ইফতি সৌরভ বলেছেন: ধন্যবাদ লেখার মূল ইস্যু নিয়ে বলার জন্য । বাংলাদেশিরা খুব আবেগপ্রবণ; বাতাস যেদিকে জোরে বয় সেদিকেই আবেগে কান্দে ফেলে। আর আওয়ামী লীগের যে অবস্থা, এ পদ্ধতি ছাড়া রাতারাতি বাতাস নৌকার গন্তব্যের দিকে পরিবর্তন করা অসম্ভব প্রায় যদি জনগণের সুষ্ঠু ভোটে জয়লাভ করতে চায় । এক্ষেত্রে "নিরাপদ দেশ চাই" সাহেবের দিকনির্দেশনা মানলেও কিছুটা কাজ হবে ইনশাল্লাহ।

৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

বারিধারা ২ বলেছেন: শক্তিশালী মায়ানমারের পেছনে চীন রাশিয়ার মত পরাশক্তি আছে, কিন্তু আমাদের পেছনে প্রভুরাষ্ট্র ভারতও নেই। এমতাবস্থায় মায়ানমারের যুদ্ধের হুমকিতে মেরুদণ্ডহীন বাংলাদেশের নিয়তির উপর নির্ভর করা ছাড়া কোন গতি নেই।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

ইফতি সৌরভ বলেছেন: এখানেই তো আমরা ধরা। দেশের সব বড় বাজেটের কাজ ভারত এবং চীন করছে তারপরও রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাদের সমর্থন নেই কিছু ত্রাণ দান বাদে। পররাষ্ট্রনীতিতে মেরুদণ্ডহীন বাংলাদেশ, ভোটের ব্যালটে জনসমর্থনহীন বাংলাদেশ সরকার তবুও দেশ চলছে ।ভবিষ্যৎ নিয়তি কেমন হয় এ দেশের - কে জানে?

১০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাল কমেডি
ভাল লাগল

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

ইফতি সৌরভ বলেছেন: :-B =p~ কমেডি হিসেবে নেওয়াটাই ভালো । ধন্যবাদ

১১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

হাঙ্গামা বলেছেন: বিনোদোন

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩১

ইফতি সৌরভ বলেছেন: :-* :P :P সেই রকমের বিনুদুন পাবার জন্য আপনাকে অভিন্দন

১২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

আল ইফরান বলেছেন: সম্মুখ সমরে অংশগ্রহনের নৈতিক ও অবকাঠামোগত অবস্থান আমাদের সশস্ত্র বাহিনী মিশনের ডলার গুনে আর আটা-ময়দার ব্যবসা (সেনাকল্যাণ সংস্থা) করে অনেক আগেই শেষ করে দিয়েছে। তার সাথে যুক্ত হয়েছে রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব।
আপনার পরামর্শ শুনতে খুব ভালো লাগে, কিন্তু তার প্রায়োগিক যৌক্তিকতার অভাব রয়েছে।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

ইফতি সৌরভ বলেছেন: হুমম! শুধু আপনি না, অনেকেই বর্তমান প্রতিরক্ষা বাহিনীর সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে এবং এ সন্দেহটি অমূলক নয়। বাজেটে আরও বেশি বরাদ্দ রাখা উচিত শিক্ষা, স্বাস্থ্য আর যোগাযোগ খাতে কিন্তু ফি-বছর প্রতিরক্ষাতে সিংহ ভাগ চলে যাচ্ছে । গদি ঠিক রাখার জন্য কিছু প্রজাতিকে সরকার অনেক বেশি সুযোগ দিয়ে রাখে কিন্তু ইতিহাস বলে, বেশি সুযোগ প্রাপ্ত প্রজাতি পরবর্তীতে বিষধর সাপের ন্যায় প্রথমে ছোবল দেয়। ধন্যবাদ আপনার সাহসী মন্তব্যের জন্য ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.