একটি বাংলা আকুতি একটি বাংলা দীর্ঘশ্বস

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

গ্যারাইম্যা ক্যাচাল শুনতে শুনতে জাতি গেল পাগল হইয়া । চিরকালই কেবল শুনয়া আসিয়াছি আমাদের কেবল আগাইতে হবে । সোনার দেশ স্বপ্নের দেশ এই কথা শুনতে শুনতে কান জালাপালা হয়ে আছে এর কারন রাস্তায় বের হলেই ক্ষধার্ত্ মানুষ । আমরা স্বধীন হবে দেশ স্বধীন হয়েছে । অথচ আজ্ও সিদ্ধান্ত নিতে পারলামনা আমরা দেশ স্বধীন করছি দেশের জন্য নাকি বাঙ্গালিত্বের জন্য । আমারদের বড় পাওয়া কোনটি দেশ নাকি ভাষা । পোলাপানের ইংরেজির হিড়িক দেখলেতো মাথায় স্বর্গ নাইমা আসে । টুংটাং ইংরেজি বলা মাইয়া গুলারে তো একেকটা ঐশি বলিয়া মনে হয় । এগুলা প্রতি ৫ মিনিটে তেরবার ওড়না পতিত হয় । আরে ওড়না পতিত হইব কেমনে ওড়না থাকলেতো ?!



আমরা বাঙ্গালীত্বের ব্যবসা আর স্বাধীনত্ন ব্যাবসায় অনেক ভাল করছি । একটি বাংলা ডায়েরি করার মতো ছোট ছিন্তা কি আমাদের মানায় নাকি ?



যাই হো ভাষার বিজয় আসিয়াছে সেই বায়ান্ন সাল থেকে হিসাব কোরলে আজ বায়ান্ন বছরই হয় । জিন্স প্যান্ট আর টি শার্ট পরে যখন উপস্থাপিকারা বাঙ্গালিত্বের বীজ মনে করিয়া ইউরো বীজ ইন্ডো বীজ বপন করিতে থাকেন তখন আমাদের ফরিদুর রেজা স্বগর আর আসাদুজ্জামানের মুখে স্বর্গীয় হাসির ফোয়ারা নামে । যাহা সীতাকুন্ড পাপাড় গড়ানো ঝরনা কে হার মানতে বাধ্য করে । এমটি হলে মিতা হক তো বোরকাকে গালাগাল করতেই পারেন । তিনি বলতেই পারে তাহার মতো পেট দেখিয়ে অন্যরা কেন । শড়ি পরে না ।





বংলা আসিল আজ এত দিন হল কিন্তু বাংলাদেশ সরকার কি কথনো একটি বাংলায় ডায়েরি করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলা দেশের কো বাঙ্গালীত্বের ঠিকাদার করেছে একটি বাংলা ডায়েরি ? কেন করবে । বাঙ্গালীত্বের কথা তো মুখে বলেই মিটানো যায় ।

০ টি +০/-০