নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামি চিন্তাবিদ

ইসলামি চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদিয়ানী বনাম অকাদিয়ানী (পর্ব-৩)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০০


Najib Hossain Akash যেভাবে মুসাকে ফেরাউন সাহায্য করেছিলো সেভাবে আপনিও আমাকে সাহায্য করছেন।
সেজন্য ধন্যবাদ।
আর আসমানী কিতাবগুলো ১০০% বিকৃত নয়।
কারন পূর্ববর্তী কিতাবগুলোতে মুহাম্মদ সাঃ এর ভবিষ্যদ্বাণী থাকতো না যদি তেমনটি হতো।
Najib Hossain Akash ব্রিটিশদেরকে তিনি শুধুমাত্র ন্যায়বিচার ও ধর্মের ব্যাপারে নাক না গলানোর জন্য সাহায্যকারী বলেছেন।
MahdeeSmart Abat Realans আমি কি বলেছি ১০০% বিকৃত ? আর মুসাকে ফেরাউন সাহায্য করেছিল নবুয়তের পূর্বে, পরে নয় কিন্তু । যখন তার কাছে এক আল্লাহর কথা বলল তখন কি সাহায্য করেছিল ? আজও কেউ দুই নাম্বারি করে সবাই বলে হালায় এক্কেরে ব্রিটিশ । সেই বৃটিশকে কারা নায়বিচারক বলতে পারে ? আর ব্রিটিশরা ধর্মের বেপারে নাক গলায় না ? তারা ত ধর্মনিরপেক্ষতা কায়েম করে আর ধর্ম নিরেপএক্ষতা মানে ধর্মহীনতা এটা সবাই জানে ? যে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রন করে প্রতিটা ব্যাক্তিকে সেই রাষ্ট্রেই যদি ধর্ম কে না আনে তবে ত দেখছেনই বর্তমান নৈতিক পরিস্থিত কিভাবে দিন দিন অবনতি হচ্ছে ? আর ধর্মের ব্যাপারে নাক না গলানোর জন্য সাহায্যকারী বলেন এটা ভুল কারন বরং বলেন কাদিয়ানিদের ধর্ম প্রচারনায় সাহায্যকারী
Najib Hossain Akash ধর্মনিরপেক্ষতা আর ধর্মহীনতা আলাদা জিনিস।
ব্রিটিশরা খ্রিষ্টধর্মের সাহায্যকারী দাজ্জাল।
কিন্তু তারা মুক্তমনা ছিলো বলে ধর্মটা দেখে বিচার করতো না।
তারা উপমহাদেশ হতে বাটপারি করে বহু জিনিস বাগিয়েছে জানি।
তবে তাদের কোর্টে কোনো মিথ্যা মামলা টিকেনি।
Najib Hossain Akash ঈসার মৃত্যুর ব্যাপারে কথা হচ্ছিলো।
MahdeeSmart Abat Realans সেই মিথ্যা মামলাটা আবার ছিল কাদিয়ানিদের বিরুদ্ধে । ঈসার মৃত্যুর ব্যাপারে কথাই বলুন , শেষে কেচো খুরতে সাপ বেরিয়ে যেতে পারে
Najib Hossain Akash আজ পর্যন্ত সবাই যে ব্যাপারে কেচো খুড়তে গিয়ে মাটি ছাড়া কিছু পায়নি সেখানে আপনি সাপ বের করবেন!
মারহাবা!
MahdeeSmart Abat Realans একদা এক খ্রীষ্টান রাজা(সম্ভবত কন্সতান্তিপল) প্রায় সকল বাইবেলের রচিয়তা এবং ঈসা আঃ অনুসারিদের একত্রিত করেন । কারন তখন ঈসা আ এর অনুসারি অনেক হয়ে গিয়েছিল এবং অনেক মতবাদ চালু হয়ে গিয়েছিল এক মতবাদের সাথে অন্য মতবাদের মিল খুজে পাওয়া যাচ্ছিল না তাই সে রাজা সব দলের মতবাদ ও রচিত বাইবেল শুনেন এবং ক্রুচিফিকশনে বিশ্বাসি হলেই পাপ হতে মুক্তি পাওয়া যাবে এই মতবাদের বাইবেল তার কাছে বেশী ভাল লাগে এবং সহয মনে হয় তাই মোটামুটি অবিকৃত বাইবেলগুলি যেগুলোর মধ্যে কঠিন পরীক্ষার কথা বলা হয়েছিল সেগুলো ধংস করে ফেলেন এবং তা নিষিদ্ধ করে দেন এর পর হতে আর তেমন অবিকৃত ইনজিল পাওয়া না গেলেও বার্নাবারের মত কিছু বাইবেল তখনও ছিল কিন্তু এগুলো মুসলিমদের বিশ্বাসের সাথে এবং কুরানের সাথে মিলে বিধায় খ্রীষ্টানরা একে ব্যান্ড করে দেয় অথচ এই বাইবেলেই আছে যে ঈসা আঃকে জীবিত আকাশে উঠিয়ে নেয়া হয় কিন্তু কাদিয়ানীরা উলটো বুঝ দেয় যে আসমানে জীবিত থাকার বিশ্বাস খ্রীষ্টানদের বিশ্বাস । অথচ তারাই আবার বিকৃত বাইবেল হতে প্রমান দেয় যে ঈসা আঃ শুলে চরিয়ে চরম সাস্তি এবং অপমান করা হয়েছিল তখন আর সেটি খ্রীষ্টিয় বিশ্বাস না হয়ে নাকি সহী বিশ্বাস হয় শুধু তাই নয় গো আ কাদিয়ানি তার নিজ গ্রন্থে বার বার এসব বিকৃত বাইবেলকে আসমানি কিতাব ইনজিল বলে আল্লাহর বানীর অপমর্জাদা করেছে আর করবেই ত কারন খ্রীষ্টানরাও বলে যিসুকে আমরা বাচাতে পারলাম না আর কাদিয়ানীরাও বলে তিনি মরে গেছেন । তাইতো খ্রীষ্টানদেরত সাথে তাদের এত ভালবাসা
Najib Hossain Akash রুপকথার বইটার নাম কি?
কোথায় পেলেন?
MahdeeSmart Abat Realans আরেকটি রুপকথার বই কুরান হতেই ঈসা আঃ জীবিত এবং অবতরনের প্রমান
কুরানে আল্লাহ সুবঃ বলেন- ঈসা ইবনে মরিয়ম এবং আদম এর মধ্যে সাদৃশ্য রয়েছে । আমরা মনে করি এই সাদৃশ্য শুধু একটিই বিনা পিতায় উভয়েরই জন্ম । আসলে তা নয় সাদৃশ্য আরো অনেক ক্ষেত্রে যেমন ; আদম আঃ স্বশরীরে আসমানেও ছিলেন জমিনেও ছিলেন এবং জমিনেই মৃত্যু হয়েছে। ঈসা আঃ আসমানে আছেন আবার জমিনে এলে মৃত্যু হবে । আবার আদম আঃ জমীনে থাকা কালে তিনারা ছারা কোন অমুসলিম ছিল না ঠিক ঈসা আঃ আসার পরও এমন পরিস্থিতি হবে যে কোন অমুসলিম থাকবে না আবার কুরানে বনী ইসরাইলের ঈসা সন্মন্ধে আল্লাহ বলেন- আমি ঈসাকে বানিয়েছি কেয়ামতের চিহ্ন । এখন কাদিয়ানীদের মতবাদ অনুযায়ি ঈসা আঃ মৃত্য বরন করলে তাহলে তিনি ত আর এই কেয়ামতের পূর্বে চিহ্ন হতে পারলেন না অথচ তিনি আসমান হতে অবতরন করলেই কুরানের এই আয়াত এর ভবিষ্যতবানী পুর্ন হয়। এরকম আরো দলিল ও প্রমান দেয়া যাবে কুরান হতেই শুধু
Najib Hossain Akash রুপকথা বাদ দিয়ে কুরআনে ঠিরে আসলে আলোচনা বেগবান হতো...
দর্শকদের জন্যও সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হতো
MahdeeSmart Abat Realans কুরআনের দলিল আরো চান ? যখন আল্লাহ বললেন, হে ঈসা অবশ্যই আমি তোমাকে মৃত্যু দান করব/পুরোপুরি নিব , এবং (এরপূর্বে)/ সেইসাথে(এখন) তোমাকে উন্নিত করব/ উপরে তুলব আমার দিকে, এবং পবিত্র করব তোমাকে যারা প্রত্যাখ্যান করে তাদের থেকে , এবং যারা তোমাকে অনুসরন করে তাদেরকে প্রাধান্য দান করব / জয়ী করব কিয়ামত দিবস পর্যন্ত যারা প্রত্যাখ্যান করে তাদের উপরে । অতঃপর আমারই দিকে হবে তোমাদের (সবার) প্রত্যাবর্তন । তখন আমি তোমাদের মাঝে সেসব মিমাংসা করব যা নিয়ে তোমরা মতভেদ করতে।-সুরা আল ইমরান ৫৫। এখন এই আয়াত এর সরল অর্থের দিকে লক্ষ্য করলে খুব ভালভাবেই বুঝা যায় যে এখানে আল্লাহ সুবঃ ঈসা আঃকে কিছু প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন আর শেষের দুটি বাক্যের প্রতিশ্রুতি ঘটাবেন সবার শেষে অর্থাৎ যখন সবাই তাঁর কাছে ফিরে যাব তখন , আর বাদবাকী করবেন ইহকালেই। একটু ভালভাবে লক্ষ্য করলে বুঝা যায় এরমধ্যে ১মে যে মৃত্যুদানের প্রতিশ্রুতির কথা বলছেন এই প্রতিশ্রুতিটা অন্নান্য প্রতিশ্রুতি হতে একটু ভিন্ন ধরনের , যেন এটি প্রতিইশ্রুতির পাশাপাশি আল্লাহ সুবঃ এর একটি বিশেষ ঘোষনাও আর এই ঘোষনাটা এমনভাবে দেয়া হচ্ছে ঈসা আঃ কে যেন কিছুতেই ভুলে না যান, এজন্যই আল্লাহ সুবঃ এখানে অবশ্যই বসিয়েছেন , একটু ভালভাবে লক্ষ্য করুন ঈসা আঃ একজন নবী হবার কারনে খুব স্বাভাবিকভাবেই জানবেন যে প্রত্যেক প্রানীরই মৃত্যু হবে সে অনুযায়ি তারও কিন্তু আল্লাহ এখানে কেন এইভাবে ঘোষনা দিলেন তোমাকে অবশ্যই মৃত্যু দিব? হ্যা ২য় প্রতিশ্রুতির কারনেই ১মে আল্লাহ সুবঃ এই ঘোষনা আগেভাগেই দিচ্ছেন কারন ২য় প্রতিশ্রুতিতে আল্লাহ সুবঃ তাকে নিজের দিকে তুলবেন মানে আসমানে তুলে নিবেন যেখানে এমন পরিবেশ যে না আছে দুনিয়ার মত জন্ম মৃত্যুর খেলা বা বয়স বৃদ্ধির সম্ভাবনা সেইসাথে তাকে মৃত্যু ব্যাতিরেকেই আসমানে তুলে নেয়ায় তার মনে যেন এই ধারনা না জন্মে যে দৈহিকভাবে তার আর মৃত্যু হবে না অন্নান্য প্রানীর মত । তাই ১মেই আল্লাহ সুবঃ তাকে এই ঘোষনা দিলেন যে তোমারও মৃত্যু হবেই রক্ষা নেই ।
MahdeeSmart Abat Realans তাই ১ম প্রতিশ্রুতিটি দুরতম ভবিষ্যত হবার পরও ১মেই উল্লেখ করেছেন আর এই অহী ঈসা আঃ এর উপর এমন সময় করা হয়েছিল যখন ঈসা আঃ জেনে ফেলেছে যে ইহুদিরা চক্রান্ত করে রোমানদের দিয়ে তাকে হত্যা করতে চাইছে এবং বাইবেল পড়ে মনে হয় তিনি কিছুটা ভয়ও পেয়েছিলেন এবং প্রার্থনাও করেছিলেন আল্লাহ সুবঃ এর কাছে বিপদ হতে বাঁচার জন্য , তখন তাকে এইসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে শান্তনা দেয়া হয়েছিল। অর্থাৎ এখানে ঈসা আঃকে যে মৃত্যু দানের কথা বলা হয়েছে এটা দেখুন ফিউচার টেন্সে আছে তারমানে তিনি আবারও পৃথিবীতে আসার পরে তাকে আল্লাহ স্বভাবিক মৃত্যু দিবেন আর এই ব্যখ্যাটি দিয়েছেন রসুলের এমন এক সাহাবী যিনি কুরান ব্যাখ্যার জন্য সাহাবিদের মধ্যেও শ্রেষ্ট ছিলেন এবং স্বয়ং নবী সাঃ তাকে জ্ঞানের আধার বলেছেন ইবনে আব্বাস রাঃকে আর দুররে-মনসুর গ্রন্থে এটির রেওয়ায়েত আছে । এখন আপনারাই বিচার করুন কুরানের আয়াতের তফসির এই সাহাবির কাছ থেকে নিবেন নাকি কাদিয়ানীদের কাছ হতে । এখানে ব্রাকেটে যেসব শব্দ দেয়া হয়েছে যারা আরবী ভাষা জানে তারা বুঝবে যে সরাসরি শাব্দিক অর্থে এসব না আসলেও মুল আরবিতে এভাবেই আরবরা বুঝে থাকে । আর যেখানে কোন শব্দের দুটি অর্থই খাটে সেখানেই / চিহ্ন দেয়ার পরে সেটিও উল্লেখ করা হয়েছে , আরবীতে ওয়াও এর অর্থ শুধুই এবং আর না হয়ে সেইসাথেও হয় বিশ্বাস না হলে ডিকশনারি বা গুগলে দেখুন এর অর্থ এন্ড এর পাশে উইথও দেয়া আছে।
Najib Hossain Akash মৃত্যুর পরেই উন্নীত করা হয়।
আয়াতে পরপর এটা বলা হয়েছে।
আল্লাহ তার কুরআনকে দুর্বোধ্যভাবে নাযিল করেননি যে, পূর্বের ঘটনা পরে আর পরের ঘটনা পূর্বে তুলে ধরবেন।
হায়রে, তারা পথভ্রষ্টতায় অটল থাকার জন্য কুরআনকে দুর্বোধ্য করে তুললো!
MahdeeSmart Abat Realans হে হে হে । আমিও পুর্বে তাই ভাবতাম কিন্তু ইবনে আব্বাস রাঃ এর ব্যাখ্যা দেখার পর আমার ভুল ভেংগেছে । তাহলে তিনি কুরানকে দুর্বোধ্য করে তুললো! আর কাদিয়ানিরা সোজা করে তুলল ? মৃত্যুর পরেই শুধু উন্নীত করা হয় জীবিতদের আল্লাহ কি উন্নিত করতে পারেন না ? অলৌকিকভাবে ?

Najib Hossain Akash ইবনে আব্বাস, ইবনে কাসির এদেরককে কি আল্লাহ ওহী করেছেন যে ঘটনাটা এই?
Najib Hossain Akash এই আয়াতটা দিয়ে ঈসার ক্রুশে ঝুলা প্রমানিত হয়
MahdeeSmart Abat Realans সেটা আপনারা প্রমান করেন । মুসলিম উম্মারা নয় আর রসুলের সাহাবীরা নবী সা যেভাবে বলেছেন সেভাবেই তারা ব্যাখ্যা করেছেন । আর নবীর সব কথাই ত হাদিস আকারে আমাদের কাছে পৌছাইনি তাই সাহাবিদের মতামতকেও প্রাধান্য দিতে হবে এটিও হাদিসে আছে । সবাইকে জানাচ্ছি উপরের পুর্বের কমে্নট এডিট করেছি(জনতার উদ্দেশে) আবারও দেখতে পারেন
Najib Hossain Akash ক্রুশে ঝুলানোর মুহূর্তকাল আসার পর ঈসা আঃ বলেছিলেন যে, "এলী এলী লামা সাবাক্তানি" মানে, "প্রভু, প্রভু, তুমি কি আমাকে পরিত্যাগ করলে?"
এটা ছিলো ভালোবাসাপূর্ণ আর্তনাদ যা ঈসা করেছিলো আল্লাহর উদ্দেশ্যে।
তখন আল্লাহ তাকে স্বান্তনা দিয়ে বলেন যে, তিনি তাকে মর্যাদাপূর্ণ মৃত্যু দিবেন(ক্রুশে অভিশপ্ত মৃত্যু নয়) এবং এভাবে তার পদমর্যাদা উন্নীত (রাফা)করবেন।
ইহুদীরা তাকে ক্রুশে দিয়ে মেরে তাকে অভিশপ্ত প্রমাণের চেষ্টা করেছিলো কিন্তু আল্লাহ তাকে রাফা করেছেন সেই ক্রুশীয় মৃত্যু হতে উদ্ধার করে।
Najib Hossain Akash এমনিতে দেখলে মনে হয় এটি ভবিষ্যতকালের কথা।
কিন্তু এখানে আসলে অতীতের ঘটনা বর্নিত হয়েছে।
অতীতের কথোপকথন
MahdeeSmart Abat Realans স্পষ্ট ভবিসতবানী থাকার পরও বলছেন?এখানে অতীতের ঘটনা বর্নিত হয়েছে সেটা ত সবাই জানে কিন্তু কি বলা হয়েছে তা দেখেন। আর উপরে বললেন আল্লাহ তাকে স্বান্তনা দিয়ে বলেন যে, তিনি তাকে মর্যাদাপূর্ণ মৃত্যু দিবেন । এখানে মর্যাদাপূর্ণ কাদিয়নীরা অতিরিক্ত যোগ করে প্রচার করে । কিন্তু কুরানে কি আছে ? আর আপনারা আপনাদের যুক্তিতেই ধরা খান । যেমন- একটু ভাল ভাবে ্লক্ষ করলেই বুঝা যায় - এক ব্যাক্তি মৃত্যুর মুখোমুখি দ্বরিয়ে যদি বলেন ভয়ে "প্রভু, প্রভু, তুমি কি আমাকে পরিত্যাগ করলে?" অর্থাৎ বাঁচতে চায় তবে কি আল্লাহ তাকে বলতে পারেন অরা না মারলেও আমি তোমাকে ঠিকই মারব । যে আল্লাহ সুবঃ এত দয়ালু তিনি কিভাবে ঐ পরিস্থিতিতে ঐ কথা বলবেন তবু এক নবীর বেলায় । এটা শুধু বললাম যুক্তি অনুযায়ি বস্তুত মুসলিম কেউ বিশ্বাস করি না যে ঈসা আঃ কে আল্লাহ ঐ ভাবে অপমানকর ভাবে ক্রুশে চরিয়েছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন কেন আমাকে ত্যাগ করলে ?
Najib Hossain Akash আমি তোমাকে ঠিকই মারবো!
আরে, মানুষ মাত্রই মরণশীল। সেটা ঈসা জানতেন।
আল্লাহর সেই স্বাভাবিক মৃত্যুতে তার অাপত্তি নাই। নবীরা পৃথিবীর চেয়ে মৃত্যুর মাধ্যমে আল্লাহর কাছে চলে যেতেই সাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
তার আপত্তি ছিলো ক্রুশে অভিশপ্ত মৃত্যুতে।
তিনি সেটা হতে রেহাই চাইছিলেন।
MahdeeSmart Abat Realans ভাল কথা বলেছেন । তার আপত্তি ছিলো ক্রুশে অভিশপ্ত মৃত্যুতে। কিন্তু ক্রুশে তাকে দিলে ত ? যেখানে কুরান বলছে তাকে ক্রুশেই দিতে পারে নাই সেখানে আপনারা কুরানকে ভুল প্রমান করছেন বাইবেলের ঘটনা থেকে ? আপনারা কিসের অনুসারি ? বাইবেলের না কুরানের । আল্লাহ্ বলেন সুরা নিসার ১৫৯ নং আয়াতে , ওয়া কাতালুহু ওয়াম সালাবুহু ওয়াকিন শুব্বিহা লাহুম, অর্থঃ- তারা (ঈসাকে) কতল করে নাই, শূলেও দিতে পারেনি। তবে তারা সন্দেহে পতিত হয়েছিল।’ কিন্তু কাদীয়ানীরা বলে-“ওমা সালাবুহু” বাক্য দ্বারা বুঝা যায় যে, ঈসা (আঃ)শূলে দিয়ে অভিশপ্তও করতে পারেনি, তবে শূলে ঈসাকে মৃত মনে করা হয়েছিল। কুরানের শাব্দিক অর্থ এরকম না থাকলেও তারা এমন অর্থ করে কারন তারা গো আ কাদিয়ানীর দাবী প্রমান করতে যুক্তি দেখায় যে যদি বলা হয় অমুক ব্যক্তির ফাঁসী হয়নি তবে এর অর্থ হবে, ঐ ব্যক্তির ফাঁসীতে মৃত্যু হয়নি। কোন ব্যক্তিকে ফাঁসীকাষ্ঠে উঠিয়ে আবার নামিয়ে দিলে তাকে ফাঁসী হওয়া বলে না। এদের এই যুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যদি কোন ব্যাক্তির ফাঁসির আদেশ হয় এবং ফাসির কাষ্ঠে না উঠিয়েই যদি মুক্তি দেয়া হয় তবুও কিন্তু তাকে বলা হবে যে ঐ ব্যক্তির ফাঁসীতে মৃত্যু হয়নি। কিন্তু কাদিয়ানীরা কেন ঈসা আঃ কে সালাবুহু অর্থ শুলে চরায় এবং শুলে চরানোর পর আবার বাঁচায় ? কারন গো আ কাদিয়ানী বিকৃত বাইবেল এর বর্ননা অনুযায়ি ঈসা আ কে শুল হতে বাচিয়ে পরে আবার স্বাভাবিকভাবে মৃত্যু প্রমান করেন বিভিন্ন ভুয়া সব ঐতিহাসিক দলিল হতে । তাই তারা কুরানে স্পষ্টভাবে শুলে একেবারেই না চরানোর কথা বলা হলেও কাদিয়ানীরা কুরানের চেয়ে বিকৃত বাইবেলের ঘটনার বেশী প্রাধান্য দেয় এবং কুরানের অপব্যাখ্যা করে।
Najib Hossain Akash আরবিতে সালাবুহু শব্দের অর্থ দেখুন।
সালাবুহু মানে ক্রুশবিদ্ধকরণ।
google এ সার্চ করে দেখেন সেই যুগে ক্রুশবিদ্ধকরণ প্রক্রিয়াটি কিভাবে করা হতো।
সেটা সবটা যদি করতে পারতো তবে কুরআনে বলতোনা ওয়ামা সালাবুহু।
আর লক্ষ্য করুন এখানে ইহুদিদের সন্দেহে পতিত বলা হয়েছে।
তারা সন্দেহ করছিলো যে ঈসাকে ক্রুশে দিয়ে মারা হয়তো মারা হয়নি।
কারণ তাকে মাত্র আড়াইঘন্টা ক্রুশে ঝুলানো হয় ও তেত্রিশ বছরের যুবকের পক্ষে সেটা যথেষ্ট ছিলোনা।
Najib Hossain Akash ক্রুশে ঝুলানো হয় পড়ন্ত দুপুরে শুক্রবারে। পরেরদিন সাবাত ইহুদির পবিত্র দিন। সেদিন কাউকে ঝুলানো নিষিদ্ধ ছিলো।
তারা চান্দ্র নিয়মের দ্বারা দিন গণনা করতো অর্থাৎ সূর্যাস্ত পর্যন্ত ক্রুশে ঝুলেছিলো ঈসা।
একটা যুবকের মৃত্যুর জন্য এটা মোটেও যথেষ্ট নয়
MahdeeSmart Abat Realans সেটা আপনাদের ব্যাখ্যা । এটা ত খুবই সাধারন ব্যাপার যে যদি আমি কাউকে বলি যে কাউকে বলি যে সে ক্রুসিফাইড হয় নি তার মানে কি তাকে ১মে ক্রুশে বাধা হবে তারপর ক্রুশে মরবে না ? ক্রুশে কি ১মে ঝুলতেই হবে ? তাকে যদি ক্রুশ এ মারার নির্দেশ দেয়া হয় আর তারপর তাকে যদি খুজে না পাওয়া যায় তবেও কিন্তু বলা যাবে যে তাকে ক্রুশে মারা গেল না এখানে শর্ত নয় যে ক্রুশে তাকে ১মে ঝুলে তারপর বাচতে হবে । আর google এ সার্চ দিয়ে আরবী শিখতে পারলে আর কেউ আরবী কোর্স করত না । সালাবুহু মানে কুরানের সব খানেই আছে শূলেও দিতে পারেনি। আর সন্দেহে পতিত ত হয়েছিলই তার মতই আরেকজনকে ক্রুশে দিল অথচ সে ঈসা আ ই ছিল না এর চেয়ে আর বড় সন্দেহ আর কি হতে পারে ? তারা এখনও সন্দেহে আছে এবং থাকবে যতদিন না ঈসা আঃ এসে তাদের এই ক্রুশ ভাংছেন ।
MahdeeSmart Abat Realans আর সবচেয়ে বড় কথা যাকে ক্রুশে দেয়া হয়েছিল তাকেও তারা হয়ত মারতে পারেনি । বাইবেল এবং ঐতিহাসিক সব দলিল অনুযায়ি । পরে সে পালিয়ে হিন্দুস্থানে এসে স্বাভাবিক মৃত্যবরন করে যার কবর কাশ্মিরে আছে । আর সবাই জানে হিন্দুস্থান হল এমন এক জায়গা যেখানে বায়েজিদ বস্তামি হতে শুরু করে খাজা চিশতিরও অসংখ্য কবর পাওয়া যায় অ্থচ কোনটি তাদের আসল কবর বা সত্যিই সেখানে তিনারা আছেন কিনা আল্লাহ ই ভাল জানেন । তাই সেখানে ঈসা আঃ এর কবর থাকতেই পারে কারন ইন্ডিয়াতে মানুষের পুজো হতে সব কিছুরই পুজো হত সেখানে তাকে সবাই ঈসা আ এর মত দেখতে যাকে পেয়েছিল তাকেই হয়ত আসল ঈসা আঃ মনে করত এদেশের লোক একটু বেশি আবেগ প্রবন দেখুন না হিন্দুস্থানের আপনারাই কিন্তু গো আ কাদিয়ানিকে যেভাবে ঈসা মনে করছেন আর তখনকার ব্যাপার ত হয়ত আরো ঘোলাটে হয়েছিল । আর এই কবর দেখেই গো আ নিজেকে ঈসা দাবী শুরু করে এর পুর্বে সে কিন্ত শুধুই মাহদি দাবী করত আর সে নিজেই বলেছে যে এর পূ্বে আমিও জানতাম না যে ঈসা মৃত । এতেই কিন্তু তার ভন্ডামির প্রমান মিলে
Najib Hossain Akash কুরআনেই আছে, যে, তাকে ক্রুশে মারা হয়নি বরং মৃতের অনুরুপ করা হয়েছিলো।
MahdeeSmart Abat Realans সেটাতো আপনাদের ব্যাখ্যা । কুরানের আয়াত নয় এমনকি শাব্দিক অর্থও নয় । শেষের দিকে এসে না পেরে কুরানের আয়াতের বিকৃতিও শুরু করেছেন ? এখানে কিন্তু অনেক দর্শকই দেখছে , আমি চাই না এত তারাতারি কাদিয়ানীর সবাই ভন্ড ভাবুক । তবে কিন্তু এই বিতর্ক কেউ দেখবেও না। ভাববে- ভন্ড লোকের সাথে আবার কিসের বিতর্ক
Najib Hossain Akash শাব্দিকভাবেই।
MahdeeSmart Abat Realans সুরা নিসার ১৫৯ নং আয়াতে , ওয়া কাতালুহু ওয়াম সালাবুহু ওয়াকিন শুব্বিহা লাহুম, অর্থঃ- তারা (ঈসাকে) কতল করে নাই, শূলেও দিতে পারেনি। তবে তারা সন্দেহে পতিত হয়েছিল।’ এর শাব্দিক অর্থ কি এই হয় যে , তাকে ক্রুশে মারা হয়নি বরং মৃতের অনুরুপ করা হয়েছিলো। এখানে মৃতের অনুরুপ কই পেেলেন আর ক্রুশে মারা হয়নি কই পেলেন ? কার মধ্যে কি আর পান্তা ভাতে ঘী
Najib Hossain Akash বারংবার বলছেন, আপনাদের ব্যাখ্যা, আপনাদের ব্যাখ্যা।
কিন্তু আমাদের ব্যাখ্যাটাই যে আরবী ব্যাকরণ, যুক্তি সবকিছুর সমর্থন করে সেটা কি জানেন?
আচ্ছা, ঈসাকে আল্লাহ উঠিয়ে নিছেন এই বিশ্বাসটা কোথা হতে আসলো জানেন কি?
বাইবেলের একটা সুসমাচার ছিলো যা বর্তমানে বাদ দেওয়া হয়েছে।
"বার্নাবারের সুসমাচার"

MahdeeSmart Abat Realans আপনাদের ব্যাখ্যাটাই আরবী ব্যাকারন আর অন্যরা ঘাস কাটে ? আপনারা আরবীর এমন ভুল করাই সাভাবিক কারন আপনারা যার অনুসারি সেই গো আ কা নিজেই ত আরবী ভাষা শিখেনি বংগানুবাদ পড়লে যা হয় আর কি । দলীল এবং দলের ভিত এত দুর্বল যে যে কেউ ই আপনাদের ভ্রান্ত প্রমান করতে পারবে ।
MahdeeSmart Abat Realans আস সালামু আলাইকুম । কালকের শেষের কমেন্ট এর উত্তর আমি আজকে দিতাম কে এটি ডিলিট করল ? এখন উপরেরটা দিচ্ছি বাইবেলের একটা সুসমাচার ছিলো যা বর্তমানে বাদ দেওয়া হয়েছে।"বার্নাবারের সুসমাচার" কেন বাদ দেওয়া হয়েছে ? আপনি ত উপরে বার্নাবারের বক্তব্য তুলে ধরেছেনই আর এই বক্তব্য পড়েই যে কেউ ই বুঝতে পারবে কেন খ্রীষ্টানরা বাদ দিয়েছে । কারন বার্নাবারের বক্তব্য শুনে মনে হয় এটি যে লিখেছে বা বর্ননা করেছে সে স্বয়ং সেখানে উপস্থিত ছিল অর্থাৎ সেই ছিল ঈসা আঃ এর এমন এক সাহাবী যে কিনা নিজে্র চোখ দিয়ে ঘটনাটি পর্যবেক্ষন করেছে । যেমনঃ- বলা হচ্ছে// আমরা জুদাসের কথা শুনতে শুনতেই সৈন্যদলের ভীর জমে গেল আর আমরা যে যে-ভাবে পারি পালিয়ে গেলাম।// সুতারাং এই সুসমারটি মুসলিমদের বিশ্বাসের সাথে এবং কুরানের সাথে মিলে বিধায় খ্রীষ্টানরা একে ব্যান্ড করে দেয় , কারন এটা মানলে তাদের তথাকথিত ক্রুসিফাইডে বিশ্বাসি হয়ে পাপ করে নিস্পাপ হবার পথ আর খোলা থাকে না আর এতে করে কাদিয়ানীদের মুল বিশ্বাসও নিঃশেষ হয়ে যায় । তাই পলের বক্তব্যকেই তারা এবং আপনারা মানেন অথচ পল ইমান এনেছিল এবং ধর্ম প্রচার শুরু করেছিল ঈসা আঃ এর নিখোজ হবার পরে এর পূর্বে কিন্তু সে ঈসা আঃ এর সাহাবীও ছিল না । তবু সে ঈসা আঃ এর নিষেধকে অগ্রায্য করে ইহুদিদের বাইরে ধর্ম প্রচার করে ধর্ম ব্যাবসা শুরু করে আর সেখান থেকেই পিকুলিয়ার এই খ্রীষ্ট ধর্মের উতপত্তি আর এই সব বাইবেল হতেই গো আ কা এর নিজেকে ঈসা মাসিহ মনে হয় কিন্তু কুরান আর বার্নাবারের মত অনুযায়ি তিনি ভন্ড প্রমান হয় । আবার আপনারা সাধারন মুসলিমদের মনে খটকা লাগাতে উলটো বুঝ দেন যে ৪র্থ আসমানে জীবিত থাকার বিশ্বাস খ্রীষ্টানদের বিশ্বাস যা বার্নাবারের সুসমাচার হতে এসেছে । এটা শুনে মুসলিমরা যাতে দিধায় পরে যায় । কিন্তু আপনিই ভালভাবে দেখুন বার্নাবারে কিন্তু আচ্ছে তিনাকে ৩য় আসমানে তুলা হয়েছে কিন্তু মুসলিমরা কিন্তু ৩য় বলে না ২য় বা ৪র্থ আসমান বলে । ঈসা আঃ এর আসমানে জীবিত থাকার বিশ্বাস যদি মুসলিমরা বার্নাবার হতেই নকল করবে তবে ৩য় আসমানটা নকল করেনি কি কেন ? নকল করলে ত পুরোটিই করত কিছু আবার বাদ দিল কেন ? এতেই প্রমান হয় এটি মুসলিমরা নকল করেনি বরং কুরান হাদিসে হতেই পাওয়া যায় ।

Najib Hossain Akash কুরআন হতে পাওয়া যায় "রাফা করা"
যেকোনো মুমিন ব্যক্তিরই রাফা হয় অর্থাৎ পদমর্যাদা উন্নীত হয়।
তৃতীয় ও চতুর্থ আসমানের ঘাপলাটা গতকালের অালোচনার প্রথমেই দেখিয়েছি। এ থেকে প্রমাণ হয় তাকে আসমানে তুলে নেওয়াটা অমূলক।
গতকাল আপনাকে বলেছিলাম যে প্রমাণ করুন কুরআনে কোথায় জীবিত তাকে তুলে নেওয়ার কথা আছে। জবাবে আপনি তুলে নেওয়া অর্থে ব্যবহার করলেন "রাফা" কিন্তু জীবিতাবস্থার কথা প্রমাণ করলেন না।
আজ আমি কুরআন হতে প্রমাণ করবো যে, ঈসা আঃ মৃত।
Najib Hossain Akash পবিত্র কুরআন সাক্ষ্য দেয় কিভাবে ঈসা আঃ মৃত।
প্রথমতঃ তিনি একজন মানুষ।
তিনি খোদার পুত্র নন। প্রত্যেক মানুষ মরণশীল।
পবিত্র কুরআনে রয়েছে, মুহাম্মদ একজন রাসুল ব্যতীত আর কিছু নন।
তাঁর পূর্বের সকল রাসুল গত হয়েছেন।
এখানে গত শব্দের দ্বারা বুঝায়, যেকোনো পদ্ধতিতে মারা যাওয়া।
কেউ কেউ বলেন, এখানে নাকি বলা হয়েছে "তাঁর পূর্বের বহু রাসুল মারা গেছেন" হবে।
যুক্তির খাতিরে যদি মানি যে এখানে বলা হয়েছে বহু রাসুল মারা গেছেন তাহলে মাঝখান দিয়ে অন্তত ঈসা বেঁচে যান।
আবার অন্যস্থানে পবিত্র কুরআনে রয়েছে, "ঈসা একজন রাসুল ব্যতীত কিছু নন। তার পূর্বের সকল রাসুল মারা গেছেন।"
এখানে এই আয়াতে আর পূর্বের আয়াতে কোনো পার্থক্য নেই। যদি সেখানে ঈসাকে জীবিত রাখার জন্য "বহু রাসুল মারা গেছেন" বলেন তাহলে বলতে হবে এখানেও ঈসার পূর্বেও কতিপয় রাসুল এভাবেই স্বশরীরে জীবিত রয়েছে।(নাউযুবিল্লাহ)
এভাবেই ঈসার মৃত্যুবরণ করা প্রমাণিত সত্য।
আহমদীয়া মুসলিম জামাত বিশ্বাস করে, ক্রুশের ঘটনা যা হয়েছিলো তা সত্য তবে তাকে ক্রুশে দিয়ে ইহুদিরা মারতে পারেনি।
তিনি কেবলমাত্র অজ্ঞান হয়ে ছিলেন।
এই অজ্ঞান অবস্থাতেই তাকে নামানো হয়।
ক্রুশবিদ্ধকরণ প্রক্রিয়াটার একটা অংশ হলো ক্রুশে লটকে রাখা। তারপর ক্রুশ হতে নামানোর পূর্বে পাজরের হাড় ভেঙ্গে দিয়ে মেরে ফেলা হতো।কিন্তু তার ক্ষেত্রে কেবলমাত্র ক্রুশে ঝুলানো হয়েছিলো। ক্রুশ হতে নামানোর পূর্বে তাকে বর্শা দিয়ে এক ইহুদী সৈন্য আঘাত করে। তার ফলে ক্ষতস্থান হতে ফিনকি মেরে রক্ত বের হয় যা তার জীবিত থাকার প্রমাণ বহন করে।
ক্রুশ হতে নামানোর পর তাকে ভূগর্ভস্থ কবরে সেবা করা হয় গোপনে। তিনদিন পর তিনি সুস্থ হয়ে কবর হতে বেরিয়ে আসেন।
বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণী এর মাধ্যমে পূর্ণ হয়। ভবিষ্যদ্বাণী ছিলোঃ "এক দুষ্ট ও জারজ জাতি নিদর্শন চাহে এবং ইউনুস নবীর নিদর্শন ব্যতিরেকে তাদের অন্য কোনো নিদর্শন দেওয়া হইবে না। যেরুপ ইউনুস আঃ তিনদিন তিনরাত্রি মাছের পেটে অবস্থান করেছিলেন তদ্রুপ মানবপুত্রও(ঈসা নবীউল্লাহ) তিনদিন তিনরাত্র পৃথিবীর গর্ভে অবস্থান করিবে।"(মথি-১২:৩৯)
[ইসরাঈলী জাতি যখন ঈসার নিকট নিদর্শন চাইছিলো তখন উক্ত ভবিষ্যদ্বাণীটি অবতীর্ণ হয়।]
ভূগর্ভস্থ গৃহ হতে বের হবার পর তিনি তার শিষ্যদের কাছে যান।
অতঃপর তিনি মালীর ছদ্মবেশ ধারন করেন এবং জেরুজালেম হতে হিযরত করেন "ইসরাঈলের হারানো মেষের সন্ধানে"। তিনি বনী ইসরাঈলী জাতির জন্য প্রেরিত হয়েছিলেন। তাদের সকলের নিকট হেদায়াতের বাণী পৌছানোই ছিলো ঈসা নবীর কাজ।
পবিত্র কুরআন তার ক্রুশীয় অবস্থার পরবর্তী অবস্থার বর্ণনা দিয়েছে এইভাবে-
"এবং আমরা ইবনে মরিয়ম ও তার মাতাকে এক নিদর্শন করিয়াছি এবং আমরা তাহাদের আশ্রয় দিয়াছিলাম ফুলফল সুশোভিত ঝর্ণা প্রবাহিত মনোরম উচ্চভূমে।"
(সুরা মুমেনুন-৩য় রুকু)
আমরা জানি, বিপদের পরেই আশ্রয়ের প্রসঙ্গ আসে।
আহমদীয়া মুসলিম জামাত উক্ত আয়াত এবং ঐতিহাসিক প্রমাণাদির দ্বারা প্রমাণ করে যে, ঈসা আঃ ভারতবর্ষের সুউচ্চ ঝর্ণাবহুল এলাকা কাশ্মীর যা কিনা সৌন্দর্যের জন্য "ভূস্বর্গ" নামে পরিচিত সেখানে এসে পৌছান ইসরাঈলের হারানো মেষের অনুসন্ধান করতে করতে এবং এখানেই পরলোকগমন করেন। কাশ্মীরের শ্রীনগরের খান ইয়ার স্ট্রিটে তার কবর বিদ্যমান। কবরটি সম্পর্কে বহু গবেষণা হয়েছে এবং প্রত্যেকেই সন্দেহাতীতভাবে একে ঈসার কবর বলে আখ্যায়িত করেছেন।
কবরটি বনী ইসরাঈলী রীতিতে শায়িত এবং স্থানীয়দের নিকট এটি "THE TOMB OF PROPHET YOUZA" বা ইউযা নবীর কবর বলে পরিচিত।
উল্লেখ্য ইবনে মরিয়মের নামঃ
ইংরেজিতে JESUS,
আরবি/সংস্কৃতিতে ISSA,
ল্যাটিন ভাষায় LESUS,
গ্রীক ভাষায় LESOUS,
এবং ফারসি ভাষায় YOUZA.
MahdeeSmart Abat Realans আপনাকে ১ম দিনই বলা হয়েছে একসাথে অনেকগুলো দলীল দিবেন না দলীল দিবেন ১টি ১টি করে অথচ একই কমেন্টে ৫ / ৭ টা দলিল একত্রে দিচ্ছেন , সম্ভবত কমেন্টে জায়গা থাকলে আর দিতেন । এগুলো করছেন কারন এক সাথে আমি এত গুলর জবাব আমি দিতে পারব না নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আর এই সুযগে সাধারন মানুষ এগুলো দেখে ্কিছুটা হলেও যাতে মনে খটকা লাগে ! সমস্যা নেই ইনশাহ আল্লাহ সব গুলরই উত্তর পাবেন ধীরে ধীরে । পারবেন না প্রমান করতে যে ঈসা আঃ মৃত । কুরানে জীবিত থাকার প্রমান অর্থে আমি অনেক আয়াত ই দিয়েছি পারলে উপরে সেসব কমেন্ট আবারো পড়তে পারেন সেখানে অবশ্য রাফা এর কথাও বলা হয়েছে । আর রাফা অর্থ পদমর্যাদা উন্নীত আপনাকে কে বলেছে ? রাফা অর্থ উপরে তোলা বা শুধুই উন্নিত করা এখন সেটি দেহও হতে পারে অন্য কিছুও হতে পারে । যদি কোন ব্যাক্তিকেই রাফা বলা হয়ে থাকে তবে বুঝতে হবে সেই ব্যাক্তিকেই দৈহিক ভাবেই করা হয়েছে আর যদি দেহ রাফা না করে অন্য কিছু করা হয় তবে সেই ব্যাক্তির সাথে সেই গুনাবলি যেমন পদমর্যদাও উল্লেখ থাকতে হবে কিন্তু আপনারা রাফার পার্শ্বে এমন না থকার পরও পদমর্যাদা উন্নীত বুঝান নিজেদের মত জাহির করতে
MahdeeSmart Abat Realans ১মত এখানে সকল নবী রসুলই গত হয়েছেন বলা হয়েছে শুধুমাত্র সেইসব নবীদের বেলায় যারা দুনিয়াতে খুব স্বাভাবিক নিয়মে জন্ম নিয়ে ১ম বার এবং শেষবারের জন্যেই দুনিয়াতে প্রেরিত হয়েছিল , কিন্তু ঈসা আঃ উনাদের দলে পরেন না কারন উনি দুনিয়াতে স্বাভাবিক ভাবেও জন্মাননি এবং শুধুই ১ম বারের মত প্রেরিত হয়েছিলেন আর শেষবারের জন্য প্রেরীত হবেন কিয়ামতের পুর্বে তাই তিনি ঐসব নবীদের কাতারে পরেন না। ২য়ত এখানে কুরানে যে অর্থে "সকল" বলা হয়েছে সেই সকল কিন্তু গুস্টিসুদ্ধো সকল নয় যে পুংক্ষানুপুক্ষানুভাবে প্রত্যেককেই বুঝাচ্ছে এখনে সকল বলতে বুঝানো হচ্ছে সাধরন"সকল" যেখানে পুংক্ষানুপুক্ষানুভাবে প্রত্যেককেই বুঝাচ্ছে না । উদাহরন স্বরুপ যদি কোন ব্যাক্তি বলে যে এই দেশের সকলেই আমাকে ভালবাসে । তার অর্থ কি এই দ্বারায় যে সেই দেশে পুংক্ষানুপুক্ষানুভাবে প্রত্যেক ব্যক্তিতেও এমন কাউকেই পাওয়া যাবে না যে তাকে ঘৃনা করে ? আশা করি বুঝতে পেরেছেন ৩য়ত এখানে বলা হচ্ছে সকল নবী ও রাসুলের কথা আর আমরা জানি যিনি নবুয়ত বা অহী প্রাপ্ত হন তাকে বলে নবী আর যিনি আল্লাহর অহী বা বার্তা পৌছিয়ে থাকেন তাকে বলে রসুল কিন্তু ঈসা আঃ কে আসমানে তুলে নেবার পর তিনি আর কাউকে আল্লাহর বানী প্রেরন করতে যেহেতু পারছেন না তাই তিনি আর রসুল নেই আর পরে আসবেন আমাদের নবী সাঃ এর উম্মত হয়ে নবী হয়ে নয় তাই তিনি যেহেতু জীবিত থেকেও বর্তমানে দুনিয়ার কোন নবী ও রসুলের দায়িত্ব পালন করছেন না বলে তিনি আপনাদের দেয়া আল্লাহর বানী( সকল নবী রসুলই গত ) এর মৃত নবী রসুলদের কাতারে পরেন না । আর কাদিয়ানিরা খুব ভাল করেই জানে যে কুরানে স্পষ্ট করে কোথাও বলা হয়নি যে ঈসা আঃ কে স্বাভাবিক মৃত্যু দান করা হয়েছে । তাই তারা পেচানর জন্য কুরান হতে এমন কিছু আয়াত নিয়ে প্যাচ দেয়ার চেষ্টা করে যা সত্যি হাস্যকর ।
MahdeeSmart Abat Realans প্রত্যেক মানুষ মরণশীল। আমরা কি বিশ্বাস করি না । ঈসা আঃ আবার এলে ঠিকই মরবেন হাদিসে তাই আছে ।বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণী ছিলো যা সেখানে কি তদ্রুপ মানবপুত্রও(ঈসা নবীউল্লাহ) তিনদিন তিনরাত্র পৃথিবীর গর্ভে অবস্থান করিবে আছে নাকি শুধুই মানবপুত্রওতিনদিন তিনরাত্র পৃথিবীর গর্ভে অবস্থান করিবে। এখানে ত ঈসা আঃ এর কথা আপনারা বসিয়েছেন তিনি ত বলেন নি আর উপরে ত আপনাকে বলা হলই যে -যাকে ক্রুশে দেয়া হয়েছিল তাকেও তারা হয়ত মারতে পারেনি । বাইবেল এবং ঐতিহাসিক সব দলিল অনুযায়ি । পরে সে পালিয়ে হিন্দুস্থানে এসে স্বাভাবিক মৃত্যবরন করে যার কবর কাশ্মিরে আছে । আর সবাই জানে হিন্দুস্থান হল এমন এক জায়গা যেখানে বায়েজিদ বস্তামি হতে শুরু করে খাজা চিশতিরও অসংখ্য কবর পাওয়া যায় অ্থচ কোনটি তাদের আসল কবর বা সত্যিই সেখানে তিনারা আছেন কিনা আল্লাহ ই ভাল জানেন । তাই সেখানে ঈসা আঃ এর কবর থাকতেই পারে কারন ইন্ডিয়াতে মানুষের পুজো হতে সব কিছুরই পুজো হত সেখানে তাকে সবাই ঈসা আ এর মত দেখতে যাকে পেয়েছিল তাকেই হয়ত আসল ঈসা আঃ মনে করত এদেশের লোক একটু বেশি আবেগ প্রবন দেখুন না হিন্দুস্থানের আপনারাই কিন্তু গো আ কাদিয়ানিকে যেভাবে ঈসা মনে করছেন আর তখনকার ব্যাপার ত হয়ত আরো ঘোলাটে হয়েছিল । আর এই কবর দেখেই গো আ নিজেকে ঈসা দাবী শুরু করে এর পুর্বে সে কিন্ত শুধুই মাহদি দাবী করত আর সে নিজেই বলেছে যে এর পূ্বে আমিও জানতাম না যে ঈসা মৃত । এতেই কিন্তু তার ভন্ডামির প্রমান মিলে
Najib Hossain Akash এইতো আবার মজ্জাগত বিশ্বাসটা "ঈসা আলাদা" ফুটে উঠলো!
অথচ সুরা বাকারার শেষ রুকুতে বলা আছে, "লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিম্মির রসুলি" মানে আমরা তোমার রাসুলদের কারোর মাঝে কোনো পার্থক্য করিনা।

ভাইসাহেব, এখানে যে আয়াতটা দিলাম সেখানকার ''ক্বাদ খালাত মিন ক্বালিহির রাসুল" শব্দটির অর্থ আপনি করুন তো....
আর রাফা শব্দের দ্বারা পদমর্যাদা উন্নিত করা ছাড়া কিছুই বোঝানো হয়নি পবিত্র কুরআনে।
আযানের দোয়াতে যে পড়েন, "ওয়াদ্দারাযাতার রাফিয়া" এর অর্থ কি আকাশে তুলা?
সিজদার মধ্যবর্তী দোয়ায় যে পড়েন, "ওয়ার যুকনি ওয়ার ফানি" মানে কি "আমাকে রিযিক দাও ও আকাশে তুলে নাও"?
রাফার ব্যবহার:—৪:১৫৯,৩:৫৬,৫৮:১২ এই আয়াতসমূহেও রয়েছে।
পবিত্র কুরআনের এক আয়াত অন্য আয়াতের ব্যাখ্যা।
MahdeeSmart Abat Realans হে হে হে লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিম্মির রসুলি বলতে এখানে কাউকেই শ্রেষ্টত্বে ও মর্যাদায় পার্থক্য করা যাবে না কারন তারা সবাই আল্লাহর রসুল কিন্তু তারা ত দৈহিকভাবে ত আলাদাই ছিল নাকি হিন্দুদের মত বলবেন তারা একইদৈহিকভাবেও ? আযানের দোয়াতে , "ওয়াদ্দারাযাতার রাফিয়া" সিজদার মধ্যবর্তী দোয়ায়, "ওয়ার যুকনি ওয়ার ফানি" এখানে যেসব জায়গায় রাফার ব্যাবহার হয়েছে তার কোন খানেই পাশাপাশি একজন ব্যাক্তির কথা উল্লেখ নাই কিন্তু ঈসা আ; এর ব্যাপারে স্বয়ং তাকেই বলা হয়েছে। আর উপরে বলেছেন "এবং আমরা ইবনে মরিয়ম ও তার মাতাকে এক নিদর্শন করিয়াছি এবং আমরা তাহাদের আশ্রয় দিয়াছিলাম ফুলফল সুশোভিত ঝর্ণা প্রবাহিত মনোরম উচ্চভূমে।"(সুরা মুমেনুন-৩য় রুকু) এটি যে তার ক্রুশীয় অবস্থার পরবর্তী অবস্থার বর্ণনা এই শানে নুজুল আপনি পেলেন কোথায় ? নিশ্চয় গো আ কা এর আবিস্কার ? এখানে আল্লাহ জেরুজালেম এর কথাই বলছেন কেননা জেরুজালম কে কিংডম অফ হ্যাভেন বলা হয় এটি মক্কার মত মরু নয় এর এক ্পার্শ্বে রয়েছে সুমদ্র এবং ফুলফল সুশোভিত ঝর্ণা প্রবাহিত মনোরম উচ্চভূমিও ছিল তখন । এটা কাস্মীর নয় । আর কবরের ব্যাপার ত উপরে উল্লেখ করলামই ।
Najib Hossain Akash এটা যে, ক্রুশীয় অবস্থার পরবর্তী ঘটনা সেটা এর বাচনভঙ্গিতেই বুঝা যায়।
ঈসা ও তার মাকে আশ্রয় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
"আশ্রয়" তখনই দেওয়া হয় যখন বিপদ হতে উদ্ধার করা হয় ও এমন একটা বিপদ যা ছিলো "নিদর্শন"। সেই নিদর্শন হলো,
"এক দুষ্ট ও জারজ জাতি নিদর্শন চাহে এবং ইউনুস নবীর নিদর্শন ব্যতিরেকে তাদের অন্য কোনো নিদর্শন দেওয়া হইবে না। যেরুপ ইউনুস আঃ তিনদিন তিনরাত্রি মাছের পেটে অবস্থান করেছিলেন তদ্রুপ মানবপুত্রও(ঈসা নবীউল্লাহ) তিনদিন তিনরাত্র পৃথিবীর গর্ভে অবস্থান করিবে।"(মথি-১২:৩৯)
[ইসরাঈলী জাতি যখন ঈসার নিকট নিদর্শন চাইছিলো তখন উক্ত ভবিষ্যদ্বাণীটি অবতীর্ণ হয়।]
তাকে তিনদিন তিন রাত্র কবরে রাখার পর সুস্থ হবার পরের অবস্থাটাই এটা
MahdeeSmart Abat Realans আচ্ছা সেটিই ত গো আঃ কে অহীর মাধ্যমে জানানো হয়েছে তাই না ? তাছারা তিনি কিভাবে এই শানে নুজুল পেলেন । শুধু বচন ভংগি দেখেই শানে নুযুল বের করে ফেলছেন ? আশ্রয় ত আল্লাহ সুবঃ মানুষকেই দেন তার নিজ বাস গৃহেও ্তাছারা এখানে আশ্রয় না হয়ে দান করেছি হবে । ভাষা চেঞ্জ করে সত্য লুকান কেন ?
Najib Hossain Akash ঠিকই ববলেছেন।
আশ্রয় দান করা হয়।
কিন্তু আয়াতটিতে শুধু আশ্রয় দানের কথা বলা হয়নি, বলা হয়েছে, তাদেরকে নিদর্শন করার পর তাদেরকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।...See More
MahdeeSmart Abat Realans ইসাঃ আঃ পরছিল বিপদে সেই বিপদকে গোজামিল দিয়ে বুঝালেন যে সেটাও নিদর্শন তারপর আয়াতের শানে নুযুল ইচ্ছে মত করছেন । অথচ সুরা মুমেনুনের ৫০ আয়াতে বলেন- এবং আমরা ইবনে মরিয়ম ও তার মাতাকে এক নিদর্শন বানিয়েছি । আর সবাই জানে এই নিদর্শন ছিল মরিয়াম আঃ এর বিনা স্বামিতে ধারন আর ঈসা আঃ এর ছিল বিনা পিতায় জন্মগ্রহ্ন আর আপনারা সেই নিদ্শনকে বলছেন বিপদে পরার কথা । সত্যি হাস্যকর । এর পরেই বলা হচ্ছে তাদেরকে আল্লাহ সুবঃ সুন্দর মনরম এক ভুমিতেও রেখেছিলেন সেটাকে নিয়ে গেলেন কাশ্মীরে । আচ্ছা এরকম হলে কিন্তু মরিয়াম আঃ এর ও হিজরত করতে হয় আপনারা বাইবেল দিয়েই প্রমান করুন ত মরিয়াম আঃ এর হিজরত। আর "রাফা" শব্দটার অর্থ কুরআনে কি আছে আপনি নিজেই দেখে নিন তবে আপনাদের রচিত আলাদা কুরান " কুরানে কারিম" ব্যাতীত অন্য যেকোন কুরানে দেখুন ।"ওয়ামা মুহাম্মাদুন ইল্লা রাসুল, ক্বাদ খালাত মিন ক্বাবলিহির রাসুল" এর অর্থটা উপরের কমেন্টে করে দেয়া হয়েছে
MahdeeSmart Abat Realans কুরান হতেই ঈসা আঃ জীবিত এবং অবতরনের প্রমান
সুরা মায়িদার ৭৫ নং আয়াতে আল্লাহ সুবঃ বলেন- ঈসার পুর্বে অনেক রসুল গত হয়েছেন(মৃত্যুবরন করেছেন) । এর দ্বারা বুঝা যায় ঈসা আঃ এর পূর্বের নবী রসুলগন মৃত্যুবরন করলেও তিনি করেন নি আর তিনার পর শুধু নবী সাঃ ই এসেছেন এর মাঝে আর কোন নবী নেই ।
MahdeeSmart Abat Realans কুরানে "ওয়ামা মুহাম্মাদুন ইল্লা রাসুল, ক্বাদ খালাত মিন ক্বাবলিহির রাসুল" এর অ্থ হবে ঈসা আঃ ছারা সবাই কেননা আল্লাহ নিজেই বলে নিয়ছেন যে -ঈসার পুর্বে অনেক রসুল গত হয়েছেন(মৃত্যুবরন করেছেন) ।কিন্তু তিনি হন নি তাই আগে দেখতে হবে কোন আয়াত আগে নাজিল হয়েছে । আপনারা সব আয়াতই সমান তালে কেন বিবেচনা করেন শিশুদের মতন
Najib Hossain Akash হেহেহে....
"রাফা" এর অর্থ করতে গিয়েও ধরা খাইলেন আর "ক্বাদ খালাত মিন ক্বাবলিহির রাসুল" এতেও ধরা খাইলেন।
আজকে এই পর্যন্তই।
MahdeeSmart Abat Realans ধরা যে কে খাইল সেটার বিচার আপনাকে করতে বলা হয়নি । আপনি সেদিনকার মত আবারো যেতে চাচ্ছেন সময় শেষ হবার পূর্বেই । সবাইকে বলছি উপরে দুটা কমেন্টের উপরেরটা এডিট করেছি সবাই আবার দেখুন
MahdeeSmart Abat Realans নজীব ভাই যেতে চাচ্ছেন সময় শেষ হবার পূর্বেই । এব্যাপার আমি এডমিন এবং দ্শকদের উপর ছারলাম

Babu Saheb ঠিক আছে, আপনাদের পরবর্তী সময় সন্ধ্যার নামাযের পরে থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত। কারো যদি সমস্যা থাকে তাহলে এই কমেন্টের রিপ্লাইয়ে জানাবেন। আর সমস্যা না থাকলে রিপ্লাই করতে হবে না। আমাদের সাথে দুজনের দেখা হবে সন্ধ্যার নামাযের পরে থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত। আল্লাহ হাফেজ।
MahdeeSmart Abat Realans আস সালামু আলাইকুম ।"এবং আমরা ইবনে মরিয়ম ও তার মাতাকে এক নিদর্শন করিয়াছি এবং আমরা তাহাদের দিয়াছিলাম ফুলফল সুশোভিত ঝর্ণা প্রবাহিত মনোরম উচ্চভূমে।"(সুরা মুমেনুন-৩য় রুকু)অর্থ্যাত আল্লাহ সুবঃ সুন্দর মনরম এক ভুমিতেও রেখেছিলেন আর সেটাকে নিয়ে গেলেন ভারতের কাশ্মীরে । আচ্ছা এরকম হলে কিন্তু ঈসা আঃ এর পাশাপাশি মরিয়াম আঃ এর ও হিজরত করতে হয় । আপনারা বাইবেল দিয়েই প্রমান করুন ত মরিয়াম আঃ এর হিজরত

Najib Hossain Akash
আপনার ধারণাই সঠিক।
মরিয়মের কবরটাও সেখানে।
একটু অপেক্ষা করেন দেখাচ্ছি
MahdeeSmart Abat Realans মরিয়াম আঃ এর কবর ত দূরের কথা ঈসা আঃ এর কবরই ত সেখানে নেই সেখানে যার কবর আছে তার নাম হল ইউযা আর ফোনেটিক্যালী কিন্তু এই নাম জুদাস এর আরবী নামের সাথেও মিলে । এত দিন কাদিয়ানিরা শুধু ঈসা আঃ এর কবরের কথাই বলে অপপ্রচার চালাত জানতাম আবার কবে হতে মরিয়ম আঃ এর কবরও সেখানে আবিস্কার করলেন । হে হে হে
MahdeeSmart Abat Realans আমরা জানি বনী ইসরাইলদের মাঝে অনেক নবী এসেছিল আর ইহুদিদের অনেক বংশ ছরিয়ে ছিটিয়ে ছিল কাস্মিরেও ইহুদিদের বসতিছিল তাই কোন এক কালে আল্লাহ সুবঃ PROPHET YOUZA কে পাঠিয়েছিলেন আর তার কবর সেখানে আছে বলে তার নামের বিকৃত করে ঈসা বলে অপ প্রচার চালাচ্ছেন আবার মুসলিমদের মাঝে অনেকেই তাদের নিজেদের মেয়ের নাম মরিয়াম রাখে আমরা জানি । এমনকি খোজ নিলে এই এলাকাতেই অনেক মরিয়াম নামের অনেক পুরনো কবর পাবেন । আর বাইবেলের দলিল বাদ দিয়ে এই সব আউল ফাউল সব কবর বের করলেই কি ঈসা আঃ মৃত প্রমান হয় ? তাই যদি হত তবে খ্রষ্টান বিশ্ব আজ চুপ করে থাকত না আর সেখানকার কাশ্মিরের মুসলমানরা সবাই কাদিয়ানী হয়ে যেত অথচ তারা কাদিয়ানীসের দুঃচোখে দেখতে পারে না
MahdeeSmart Abat Realans সবাই জানে হিন্দুস্থান হল এমন এক জায়গা যেখানে বায়েজিদ বস্তামি হতে শুরু করে খাজা চিশতিরও অসংখ্য কবর পাওয়া যায় অ্থচ কোনটি তাদের আসল কবর বা সত্যিই সেখানে তিনারা আছেন কিনা আল্লাহ ই ভাল জানেন । তাই সেখানে ঈসা আঃ এর কবর থাকতেই পারে কারন ইন্ডিয়াতে মানুষের পুজো হতে সব কিছুরই পুজো হত সেখানে তাকে সবাই ঈসা আ এর মত দেখতে যাকে পেয়েছিল তাকেই হয়ত আসল ঈসা আঃ মনে করত এদেশের লোক একটু বেশি আবেগ প্রবন দেখুন না হিন্দুস্থানের আপনারাই কিন্তু গো আ কাদিয়ানিকে যেভাবে ঈসা মনে করছেন আর তখনকার ব্যাপার ত হয়ত আরো ঘোলাটে হয়েছিল । আর এই কবর দেখেই গো আ নিজেকে ঈসা দাবী শুরু করে এর পুর্বে সে কিন্ত শুধুই মাহদি দাবী করত আর সে নিজেই বলেছে যে এর পূ্বে আমিও জানতাম না যে ঈসা মৃত । এতেই কিন্তু তার ভন্ডামির প্রমান মিলে , কারন সে যদি এই যুগের ঈসাই হত তবে ১মে এসেই এই ব্যাপারটা আগে পরিস্কার করত কিন্তু সে নিজেই নাকি জানত না । হে হে হে
Najib Hossain Akash আপনার একটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম, বারবার prophet youza বলছেন।
হ্যা।
ঈসা ইবনে মরিয়মের নাম পারশিয়ান ভাষায় Youza

MahdeeSmart Abat Realans আর আমি কিন্তু কোন কবর টবর দেখতে চাইনি এমনকি কুরানের আয়াতের অপব্যখ্যাও শুনতে চাইনি(কাদিয়ানীরা এতে বিশেষ দক্ষ) আমি চেয়েছি // বাইবেল দিয়েই প্রমান করুন ত মরিয়াম আঃ এর হিজরত// যেহেতু আপনারা বাইবেল দিয়েই প্রমান করেন যে ঈসা আঃ ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে মরেন নি , নাকি পারবেন না সেটাও বলেন
MahdeeSmart Abat Realans হে হে হে । ঈসা আঃ এর কবর যদি পারস্যে পাওয়া যেত তবে তার নাম ইউযা ইসারই ফারশি নাম বলা যুক্তিযুক্ত মনে হত কিন্তু তার কবর পেলেন হিন্দুস্থানে আর ভাষা ইউজ করছেন ফারসি হে হে হে । প্রত্যেক ্চোরই কিন্তু চুরি করার সময় নিজের অজান্তেই কিছুটা হলেও প্রমান রেখে যায় । আপনাদের বেলাতেও তাই হয়েছে
Najib Hossain Akash হিন্দুস্তানের ঐ এলাকায় পারসী ভাষাও প্রচলিত
MahdeeSmart Abat Realans সেই ফারসী ভাষা এসেছে কবে সেটা জানেন ত যখন পারস্যরা ই্ন্ডিয়া শাষন করত তখন থেকে । তবে কি বলব তারা আসার পর ঈসার নাম কেটে ফারসি ভাষায় করেছে । আমরা সবাই জানি যে নামের কোন ভাষান্তর হয় না
Najib Hossain Akash শমশের খালিদ
উনাকে এইরকম ভুল না করার উপদেশ দেন।
নামের ভাষান্তরটা বুঝিয়ে দিয়েন।...See More
MahdeeSmart Abat Realans দেখুন আমি আপনাদেরকে ভাল করেই চিনি আপনারা প্যাচ দেয়াওতে ডক্টরেট সবাই যেখানে পরিস্কার দলীল সেখানে নিজেদের মতবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে আপনারা রুপক বলে চালিয়ে দেন অথবা আরবির গ্রামারের দোহাই দিয়ে বিভিন্ন অর্থের মধ্যে যেটি আপনাদের মতের কাছাকাছি সেটিকে স্থাপন করে অপপ্রচার করেন । আবার যেখানে ভাষান্তর করা হয়নি সেখানে ভাষার গোজামিল দিয়ে আপনারা ছারেন
Najib Hossain Akash আপনি যদি চিনতেন তবে আহমদী হয়ে যেতেন।
যািহোক, অপ্রাসঙ্গিক বক্তব্য দিবোনা।
ধন্যবাদ
MahdeeSmart Abat Realans ঠিক আছে ইনশাহ আল্লাহ কাল আবারো বাদ ইশা । আর ইস্তেখারা মানে আমি জানি আল্লাহর কাছে কল্যান ও মংগল চেয়ে প্রার্থনা করা । কিন্তু ইন্ডিয়াতে এটাকে সবাই মনে করে এর মধ্যমে স্বপ্নে সত্য মিথ্যা ভবিষ্যত ইত্যাদি জানা যায়
Najib Hossain Akash ইস্তেখারা সম্বন্দে রিয়াদুস সালেহিন দেখুন
MahdeeSmart Abat Realans ্দেখেছি
Najib Hossain Akash আমিও দেখেছি
MahdeeSmart Abat Realans দেখে কি বুঝলেন যে ইস্তেখারা মানে স্বপ্নে সত্য মিথ্যা ভবিষ্যত ইত্যাদি জানা যায় ?
Najib Hossain Akash না সেটা নয়।
তবে স্বচ্ছ মন থাকলে এটা দ্বারা সঠিক পথ পাওয়া যায়।
কারণ আল্লাহ তার বান্দাকে অসম্ভব ভালোবাসেন।
MahdeeSmart Abat Realans আমরা এত দিন জানতাম সঠিক পথ পাওয়া যায় কুরান সুন্নার অনুসরনে ইস্তেখারা আবার সঠিক পথের দিশা কবে থেকে হল
MahdeeSmart Abat Realans আপনারা ত স্বপনে পাওয়া হাবিজাবিতে বিশ্বাস করবেনই কারন গো আ কা নিজেই ত স্বপ্নে নবুয়াত পেয়েছেন । হে হে হে
Najib Hossain Akash কুরআনের মাধ্যমেই পাওয়া যায়।
তবে আল্লাহর কাছে তার বান্দা হেদায়াত চাইলে সেটি আল্লাহ কবুল করেন একসময়।
পবিত্র কুরআনে আছে,
"হে যারা ঈমান এনেছ, তোমরা ধৈর্য ও নামাযের দ্বারা খোদার সাহায্য চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।"
আপনি এটা নিয়ে হাসাহাসি করছেন!
আমি আপনাকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি আপনি এক সপ্তাহ আল্লাহর কাছে একান্তভাবে দোয়া করে হেদায়াতের জন্য। আপনি পথ পেয়ে যাবেন।
সেটা স্বপ্নের মাধ্যমেই হোক আর অন্যকোনোভাবেই হোক।
MahdeeSmart Abat Realans হেদায়াতের জন্য আমি প্রতিদিনই দোয়া করি
MahdeeSmart Abat Realans আচ্ছা যাইহোক আপনাকে বলা হয়েছিল- // বাইবেল দিয়েই প্রমান করুন ত মরিয়াম আঃ এর হিজরত// যেহেতু আপনারা বাইবেল দিয়েই প্রমান করেন যে ঈসা আঃ ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে মরেন নি , নাকি পারবেন না সেটাও বলেন আর আমি কিন্তু কোন কবর টবর দেখতে চাইনি এমনকি কুরানের আয়াতের অপব্যখ্যাও শুনতে চাইনি( যদিও কাদিয়ানীরা এতে বিশেষ দক্ষ) । কিন্তু আপনি তা প্রমান করতে ব্যার্থ একথা সরাসরি না বলে ঘুরে ঘুরে ঐ একই ব্যাপার কবর এবং কুরানের আয়তের ভুল অর্থ করে গোজামিল দিয়ে দর্শকদের দাওয়াত দিয়ে বিতর্ক শেষ করলেন। এতে কিন্তু প্রমান হল যে আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যার্থ হলেন এবং এরিয়ে গেলেন । উপরে আমি যদিও এটাও প্রমান করেছি যে ও ঐ কবর দুটি ঈসা আঃ এবং মরিয়াম আঃ এর নয় । আর কুরানের যেসব অপব্যখ্যা দিলেন তা আবারো ধরে দিচ্ছি -এবং আমরা ইবনে মরিয়ম ও তার মাতাকে এক নিদর্শন করিয়াছি এবং আমরা তাহাদের আশ্রয় দিয়াছিলাম ফুলফল সুশোভিত ঝর্ণা প্রবাহিত মনোরম উচ্চভূমে।"(সুরা মুমেনুন-৩য় রুকু) ইসাঃ আঃ পরছিল বিপদে সেই বিপদকে গোজামিল দিয়ে বুঝালেন যে সেটাও নিদর্শন তারপর আয়াতের শানে নুযুল ইচ্ছে মত করছেন । অথচ সুরা মুমেনুনের ৫০ আয়াতে বলেন- এবং আমরা ইবনে মরিয়ম ও তার মাতাকে এক নিদর্শন বানিয়েছি । আর সবাই জানে এই নিদর্শন ছিল মরিয়াম আঃ এর বিনা স্বামিতে ধারন আর ঈসা আঃ এর ছিল বিনা পিতায় জন্মগ্রহ্ন আর আপনারা সেই নিদ্শনকে বলছেন বিপদে পরার কথা । সত্যি হাস্যকর । এর পরেই বলা হচ্ছে তাদেরকে আল্লাহ সুবঃ সুন্দর মনরম এক ভুমিতেও রেখেছিলেন সেটাকে নিয়ে গেলেন কাশ্মীরে কারন আপনারা বলেন এখানে যেহেতু আশ্রয় দানের কথা বলা হয়েছে তাই বিপদে না পরলে আশ্রয়দানের কথা আসবে কেন ? কথাটি যুক্তিযুক্ত কিন্তু লক্ষ্য করুন কুরান হল আল্লাহর বানী আর বিশেষ রুপক এবং ভাবগাম্ভির্য সম্পন্ন যাতে মানুষ এতে আকৃষ্ট হয় আর এটি যেহেতু আরবী ভাষায় নাজিল হয়েছে তাই আরবী ভাষা সম্পর্কেও মোটামুটি ধারনা থাকতে হবে । তাই আল্লাহ এখানে বিপদ হতে উদ্ধার হবার পর যে আশ্রয় এর কথা বলে সেই আশ্রয়ের কথা বলেননি বরং আল্লাহ বুঝাচ্ছেন সেই আশ্রয়ের কথা যে আশ্রয়ে আল্লাহর সমস্ত জীবই থাকে এই দুনিয়াতে কেউ বাবা মার কাছে কেউ স্বামির কাছে কেউ নিজ নিজ আবাসে নিজ নিজ এলাকায় । আচ্ছা আপনাকেই বলছি আপনি যে এখন যে এলাকায় এখন সহি সালামতে আছেন সেটাকে যদি বলা হয় যে আপনি আল্লাহর আশ্রয়ে আছেন তবে কি ভুল বলা হবে । আর আরবী ভাষার ধরনও বুঝতে হবে যেমন- আল্লাহ সুবঃ কুরানে বলেন- আমি পোশাক নাজিল করেছি এখন আপনি এই নাজিলকে অন্য ব্যখ্যায় নিতে পারেন না । এখানে আল্লাহ জেরুজালেম এর কথাই বলছেন কেননা জেরুজালম কে কিংডম অফ হ্যাভেন বলা হয় এটি মক্কার মত মরু নয় এর এক ্পার্শ্বে রয়েছে সুমদ্র এবং ফুলফল সুশোভিত ঝর্ণা প্রবাহিত মনোরম উচ্চভূমিও ছিল তখন । এটা কাস্মীর নয় । সত্যিকারের অর্থে আল্লাহই ভাল জানেন।
MahdeeSmart Abat Realans আসলামু আলাইকুম সম্ভবত আপনি অনলাইনে এসেছেন ।এখন আপনার কাছে প্রশ্ন হল সেখানে যদি মরিয়াম আঃ এর কবরও পাওয়া যায় তবে অবশ্যই তিনার কবরও ইহুদিদের প্রথা অনুযায়ি হতে হবে যেমন- জানালা থাকতে হবে , বড় হতে হবে । যেমনটি ইউযা এর কবর এর ব্যাপারে আপনারা বলেন । তাহলে মরিয়াম আঃ এর কবরেরও যে ঐ রকম তার দলিল দিন
Najib Hossain Akash আমি গতকাল বলেছিলাম ঈসার মৃত্যুর ব্যাপারে আর কোনো কথা হবেনা।
দর্শকদের ওপর বাকিটা ছেড়ে দিলাম।
আমি এখানে জিততে আসিনি আপনাকে জেতাতে এসেছি।
আমি এড়িয়ে গেছি কিনা সেটা দর্শক দেখবে।
কিন্তু আপনি কি এই বিষয়েই কথা বলতে চান?
MahdeeSmart Abat Realans ঈসার মৃত্যুর ব্যাপারে আর কোনো কথা বলবেন না নিজে থেকেই , ভাল কথা । কিন্তু আমি জানতে চাচ্ছি মরিয়াম আ এর কবর পেলেন পাহারে আর ঈসা আর এর কবর পেলেন ঘরের মত জায়গায় যা ইহুদিদের মত কবর কিন্তু মরিয়াম আঃ এর কবর সেরকম হল না কেন । নাকি মরিয়ম আ ঈসা আঃ এর অনেক পরে ৭০০বছর পরে মারা গেছেন নবী সা এর উম্মত হয়ে তাআই তিনার কবর অন্যরকম মুসলিমদের মতন
MahdeeSmart Abat Realans আসলে মুসলিমদের মাঝে অনেকেই তাদের নিজেদের মেয়ের নাম মরিয়াম রাখে আমরা জানি । এমনকি খোজ নিলে এই এলাকাতেই অনেক মরিয়াম নামের অনেক পুরনো কবর পাবেন । এইটা সেধরনের কবর যা দিয়ে আপনারা অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তাছারা আপনি উপরের লিংকের মধ্যে বলেছেন যে কুরানে আল্লাহ বলছনে ঈসা আঃ এর ব্যাপারে যে তিনি যতদিন বাচবেন ততদিন তার মায়ের প্রতি কর্তব্যপরায়ন থাকবেন । তার অর্থ নাকি তিনি যেখানেই যাবেন সেখানেই তার মাকে নিয়ে যেতে বাধ্য । তাই তার মাকে তিনি কাশ্মিরে নিয়ে এসেছেন । এরকম হলে কিন্তু ইহুদি আর রোমানরাও সন্দেহ করত যে কি ব্যাপার তার মা আবার কই পালাল আর তাকে খুজতে এসে ইসা আ; কেও পেয়ে যেত । আর সব সময় তার মাকে নিয়েই ঘুরে বেড়ানো কি সম্ভব ছিল তিনি ছিলেন নবী তিনি পায়ে হেটে হেটে বিভিন্ন দেশ সফর করতেন সব সময় কি তার মাকে নিয়ে যেতেন ? আর ইহুদিরা দোষারব করেছিল তার উপর তার মায়ের উপর নয় । তাকেই ক্রুশে চরাতে চেয়েছিল তার মাকে নয় আর তাকেই শুধু আল্লাহ আসমানে তুলেছেন । আসমানে উঠার পর তার মাকেও সংগে কেন আনবেন তার মা কি নবী বা তিনিও কি আখেরী জামানায় আবার আসবেন ?
MahdeeSmart Abat Realans যদিও আপনি কুরান হাদিস এমনকি বাইবেল এবং ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়িও ঈসা আঃ এর মৃত প্রমানে ব্যার্থ হয়েছেন আর কুরান হতেই ঈসা আঃ জীবিত এবং অবতরনের প্রমান আমি পূর্বেও দিয়েছি আরো ১টি দিলাম-----
সুরা মায়িদার ৭৫ নং আয়াতে আল্লাহ সুবঃ বলেন- ঈসার পুর্বে অনেক রসুল গত হয়েছেন(মৃত্যুবরন করেছেন) । এর দ্বারা বুঝা যায় ঈসা আঃ এর পূর্বের নবী রসুলগন মৃত্যুবরন করলেও তিনি করেন নি
Najib Hossain Akash নতুন বিষয় এজন্য শুরু করতে বলছি, ফেসবুকে এক বিষয় নিয়ে পড়ে থাকলে জিন্দেগি শেষ হবে কিন্তু আলোচনা শেষ হবেনা।
সরাসরি যেটা একঘন্টারও কম সময়ের ব্যাপার।
আমিতো আর আপনার মত কূটতর্ক করার জন্য আসিনি।
আর আপনি যেহেতু অভিজ্ঞ সেহেতু ফেসবুকে সেসব কাজ খু্বই চতুরতার সাথে করেন।
সুরা মায়িদার ৭৫ নং আয়াত যখন দিলেন তখন এই প্রসঙ্গে কথা বলেই নিই একটু অপেক্ষা করুন।
Najib Hossain Akash আপনি মায়েদার ৭৫ সম্পূর্ণ আয়াতটা আরবিসহ অর্থটা এখানে দেন
MahdeeSmart Abat Realans আপনিই দিন আমার এখানে আয়াত কপি পেষ্ট হচ্ছে না
Najib Hossain Akash মৌদুদি সাহেবের তাফহিমুল কুরআন হতে দিলাম।
Najib Hossain Akash সম্মানিত দর্শক, মরিয়মের ছেলে ঈসার ব্যাপারে এখানে বলা হয়েছে, তিনি একজন রাসুল ছিলেন এর বেশি কিছুনা।
তার পূর্বেও অনেক রাসুল মারা গেছেন।
তার মা মরিয়ম ছিলো সত্যনিষ্ঠ মহিলা।
তারা দুজনেই খাবার খেতো।
এখানে পুরোটাই অতীতকালের সমাপিকা ক্রিয়ার ব্যবহার হয়েছে।
বলা হয়েছে,
তারা উভয়েই খাবার খেতেন এখন খান না। এর দ্বারা কি বুঝা যায়না যে তিনি মৃত?
তাকে যদি স্বশরীরে জীবিত থাকতেন তবে শারিরীক চাহিদা অনুযায়ী আল্লাহ অবশ্যই তার খাদ্যের ব্যবস্থা করতেন।
MahdeeSmart Abat Realans হে হে হে । এই ত জায়গামত এসেছেন । তারা উভয়েই খাবার খেতেন এখন খান না। আমিও বলছি তিনিরা আর বর্তমানে খাবার খান না ।১মত মরিয়াম আ খান না কারন তিনি মৃত আর ঈসা আঃ খান না কারন ফেরেশতারাও আসমানে জিবিত কিন্তু খাবার খাবার খায় না ঈসা আঃও আসমানে জিবিত তাই খাবার খায় না তারমানে ভাববেন না যে ঈসা আঃ ফেরশতা হয়ে গেছেন কারন আসমান এমন একটি জায়গা সেখানে যেই থাকুক না কেন তাকে খাবার খেতে হয় না । আল্লাহর তাসবিহ পাঠই তাদের শক্তি সঞ্চয় করে অর্থাৎ আসমানবাসীর খাবার খেতে হয় না । আমার কথার দলীল হল- বুখারী শরিফের সহী দলিলে উল্লেখ আছে নবী সা; বলেন - যখন তোমাদের রিজিকের কষ্ট দেয়া হবে অর্থাৎ খাবার পাবে না তখন তোমরা আসমানবাসী্রা যে খাবার খায় তোমরা তাই খাবে আর তা হল - তাসবীহ । ২য়ত কাদিয়ানীরা যুক্তি দেয় যে কিভাবে ঈসা আঃ হাজার হাজার বছর আসমানে খাবার ছারা বেচে থাকতে পারে বিবেকে খাটে না । আমরা বলি আসমানে কেন দুনিয়াতেই যদি আসহাবে কাহফের যুবক গুলো যদি শত শত বছর না খেয়ে আল্লাহ তাদের বাচিয়ে রাখেন তবে আসমানে ঈসা আ; কে ত কেন পারবেন না যদিও কাদিয়ানীরা কুরানে স্পষ্ট আয়াত আসহাবে কাহাফের ঘটনাকে সরাসরি অস্বিকার করে এবং বলে এইডাও একটা রুপক কতা । হে হে হে । বুঝলেন ত কাদিয়ানীদের অবস্থা ।
Najib Hossain Akash বুখারী শরীফের হাদিসটি স্বশরীরে জীবিত ব্যক্তির জন্য নয়।
মৃত ব্যক্তিদের জন্য।
আর আপনাদের মতে ঈসা নবী স্বশরীরে জীবিত।
ফেরেশতা আর মানুষ এক নয়।
MahdeeSmart Abat Realans হে হে হে । মৃত ব্যাক্তির জন্য ব্যাপার আমাদেরকে কেন করতে বলছেন রিজিকের কষ্ট হলে করতে বলছেন আমরাও কি মৃত ? ৩য়ত এখানে আল্লাহ সুবঃ বলেছেন তারা উভয়েই খাবার খেতেন । এজন্য বলেছেন যে খ্রীষ্টানরা তাদেরকে উপাশ্য মনে করত সেই যুক্তি খন্ডন করে আল্লাহ সুবঃ বলছেন যে -তিনি একজন রাসুল ছিলেন এর বেশি কিছুনা।তারা দুজনেই খাবার খেতো।অর্থাৎ মানুষ ছিল ঈশ্বর নয়। মানুষের খাবার খেতে হয় কিন্তু ঈশ্বরের নয় । আর আপনারা সেই যুক্তিকে কুযুক্তি বানিয়ে বলছেন আল্লাহ যেহেতু বলছেন তিনিরা খাবার খেত অতীত কাল তাহলে তিনারা আর খায় না সুতারাং ঈসা আঃ মৃত । হে হে হে
MahdeeSmart Abat Realans আচ্ছা আপনিই বলুন ত বুখারী শরীফের হাদিসটি নবী সাঃ কাদের করতে বলছেন ? আমাদের নাকি যারা মরে গেছে তাদের ? হাদিস শুনে কি এই নির্দেশনা মরা মানুষদের বলেছেন মনে হয় আপনার ? হে হে হে । আবার হাদিস দিলাম পড়ুন-বুখারী শরিফের সহী দলিলে উল্লেখ আছে নবী সা; বলেন - যখন তোমাদের রিজিকের কষ্ট দেয়া হবে অর্থাৎ খাবার পাবে না তখন তোমরা আসমানবাসী্রা যে খাবার খায় তোমরা তাই খাবে আর তা হল - তাসবীহ ।
Najib Hossain Akash যুক্তি দিলেন!
MahdeeSmart Abat Realans দর্শকরাই বিচার করবে কি দিয়েছি । ভাই আজকে আমার আর সময় হবে না ইনশাহ আল্লাহ কাল আবার বিতর্ক হবে আপনি চাইলে নতুন বিষয়ে অথবা এই বিষয়েই আপনার ইচ্ছা ।কিন্তু আপনি কুরান হাদিস এমনকি বাইবেল এবং ঐতিহাসিক দলিল অনুযায়িও ঈসা আঃ এর মৃত প্রমানে ব্যার্থ হয়েছেন
Najib Hossain Akash আমি ব্যর্থ হয়েছি কিনা সেটা দর্শকই বলবে।
আপনি যদি না খেয়ে শুধু তসবিহ পড়ে বেঁচে থাকেন আলহামদুলিল্লাহ।
MahdeeSmart Abat Realans কেন ডিসকোভারী চেনেলেই দেখলাম ১ ব্যক্তি ১ বতছর কিছুই খাননি অথচ সুস্থ আছেন । আর ঈসা আঃ আসমানে খাবার খেলে তার প্রসাব পায়খানাও করতে হবে কিন্তু আসমানে তা করা যায় না তাই সেখানে তিনি তসবিহ পড়েন কিন্তু অন্য খাবার খান না ।
Najib Hossain Akash ভাই, আসমানে গেলেতো তারপরে খাওয়াদাওয়া-প্রসাব পায়খানা
Najib Hossain Akash Mosaraf Hossain
ভাই, ঈসা নবী মৃত হওয়া সত্ত্বেও রাসুল সাঃ এর হাদিসে ঈসা আসার কথা রয়েছে।
এখানে রাসুল সাঃ ঈসার আসার জন্য "নাযযালা" বা নাযিল হওয়া শব্দটি ব্যবহার করেছেন।
কুরআন নাযিল হয়েছে আল্লাহর সাহায্যে লাওহে মাহফুজ হতে রাসুল সাঃ এর হৃদয়ে।
নাযিল হওয়া মানে আকাশ হতে আসা নয়।
কুরআন এটাও বলে, আমরা পোশাক নাযিল করেছি, আমরা লোহা নাযিল করেছি। এর মানে কি বলবেন পোশাকটা আল্লাহ আকাশ হতে নামিয়েছেন?
Najib Hossain Akash নাযিল হওয়া মানে আল্লাহর সাহায্যে হেদায়াতপ্রাপ্ত হয়ে ধরাপৃষ্ঠে দাড়ানো।
প্রত্যেক নবীই নাযিল হন।
Najib Hossain Akash আর রাসুল সাঃ কেন ঈসার কথাই বললেন যে তিনি ফিরে আসবেন?
ধরুন আমাদের মাঝে কোনো ছেলে কোনো মেয়ের প্রেমে দিওয়ানা। তাকে আমরা সবাই লাইলী-মজনু বলি। এর মানে কি সেই উপন্যাসের লাইলি মজনু?
এর মানে লাইলি মজনুর পরিস্থিতি, স্বভাব তাদের মাঝে বিদ্যমান।
ঠিক সেভাবেই রাসুল সাঃ যে ঈসার সংবাদ দিছেন সেই ঈসা আসার সময় ঠিক সেইরকম পরিস্থিতি থাকবে যেরকম পরিস্থিতি বনী ইসরাঈলী ঈসার সময়ে ছিলো।
ঠিক তাই হয়েছে
Najib Hossain Akash মরা মানুষ ফিরবে কেন?
যিনি আসলেন তিনি তো নতুন একজন জন্মগ্রহণ করা লোক যার ক্ষেত্রে ঈসার মত বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
MahdeeSmart Abat Realans কুরআন নাযিল হয়েছে আল্লাহর সাহায্যে লাওহে মাহফুজ হতে রাসুল সাঃ এর উপর। লাওহে মাহফুজ আছে আকাশে আর নবী সাঃ ছিলেন দুনিয়ায় । কুরআন এটাও বলে, আমরা পোশাক নাযিল করেছি, আমরা লোহা নাযিল করেছি। বিজ্ঞানীরা এটা প্রমান করেছে যে এই লৌহ এই পৃথিবীতে অন্য কোথাও হতে এসেছে এটি পথিবীতে তৈরী হয়নি । আর পোশাকের ব্যাপারে যে নাজিলের কথা বলা হয়েছে সেই নাজিল এর অর্থ হতে পারে আল্লাহ এখানে পোশাকের বিধান নাজিল করেছেন এমনটি হতে পারে আরবীতে একই অর্থ বিভিন্ন রুপে ব্যাবহার হয় । সবখানে একই অর্থ নেয়া ঠিক নয় আর সুবিধামত অর্থ নেয়া ত শয়তানের লক্ষন । যেহেতু সহী হাদিসে আছে ঈসা আঃ দুজন ফেরেশতার কাধে ভর করে দুনিয়ায় আসবেন তাই ঈসা আঃ এর মত নতুন কেই জন্মগ্রহন করলে হাদিসে এটা উল্লেখ করা থাকত না । আপনি বললেন //রাসুল সাঃ যে ঈসার সংবাদ দিছেন সেই ঈসা আসার সময় ঠিক সেইরকম পরিস্থিতি থাকবে যেরকম পরিস্থিতি বনী ইসরাঈলী ঈসার সময়ে ছিলো।// এই কথাটি কাদিয়ানীরা কোথায় পেল কুরান বা হাদিসে কোথাও এমন উল্লেখ না থাকার পরও এই ব্যাখ্যা আপনারা কেন অপপ্রচার করেন ? আপনি লাইলি মজনু বা মীর জাফর এর মত যে কারুরই উদাহরনই দিন না কেন হাদিসে যেহেতু স্পষ্ট বলা হচ্ছে মরিয়ামের পুত্র ঈসা আঃ অবতরন করবেন সেক্ষেত্রে আপনাদের ভুল ব্যাখ্যা ঈসার মত অন্য কেউ এটা বলাও স্পষ্ট বিপথগামীতা । সুরা মুযাম্মিলে আল্লাহ যেভাবে বলছেন তাতে মোটেও মনে হয় না মুহাম্মদ সাঃ মুসা আঃ এর হুবহু অনুরুপ । কুরানে আল্লাহ সুবঃ রসুল হিসেবে সাক্ষী হিসেবে যে মিলের কথা বলেছেন তা অন্যান্ন অনেক নবিদের বেলাতেও রয়েছে । এই মিল দিয়ে আসলে গো আ কা ১৩০০ বছর পুর্ন এর মিল দেখিয়ে নিজেকে ঈসার অনুরুপ প্রমানের ব্যার্থ চেষ্টা করেছেন বলে কুরানের এই আয়াত দিয়ে আমাদের নবীকে মুসা নবির অনুরুপ বলে চালিয়ে দিয়েছেন যেন কুরানের আয়াতে কথা বললেই সবাই চোখ বন্ধ করে মেনে নেয় । আর উপরে মুসা আঃ এর সাথে আমাদের নবির হুবহু মিল দেখাতে যেসব মিল দেখিছেন সেসব মিল প্রায় সব নবী রসুলদের সাথেই দেখা যায় - যেমন ছাগল ভেড়া চরানো , ৪০ বছরে নবুওত ইত্যাদি ।
Najib Hossain Akash আপনি যদি বলেন ঈসা মারা গেছে তবে আলহামদুলিল্লাহ।
আর আপনি যদি বলেন ম্বশরীরে জীবিত তবে আজকে শেষমেশ আলোচনা করি এই বিষয়ে।
MahdeeSmart Abat Realans আচ্ছা করেন
Najib Hossain Akash আপনি জীবিত স্বশরীরে তুলে নেওয়ার জন্য "রাফা" শব্দটি ব্যবহার করেছেন।
আচ্ছা, রাফা শব্দটার অর্থ জীবিত তুলে নেওয়া এটা কই আছে?
MahdeeSmart Abat Realans আরবীতে রাফা শব্দ দুই অর্থে ব্যাবহৃত হয় । ১মত অর্থে সরাসরি বুঝায় ২য়ত অর্থে সরাসরি নাও বুঝাতে পারে । রাফা শব্দটি যদি কোন ব্যক্তির সাথে উল্লেখ থাকে তবে তাকে স্বশরীরে তুলে নেওয়ার বুঝাবে আর যদি ব্যাক্তির উল্লেখ না থাকে তবে সেই ব্যাক্তির গুনাগুন বা মান মর্যাদা উপরে উঠানো বুঝাবে ।
MahdeeSmart Abat Realans আপনারা কাদিয়ানিরা যেহেতু আসমান বলতে কিছু আছে মানেন না । তাই রাফাউল্লাহ বলতে আসমানে ঊঠা না বুঝিয়ে মর্যাদাকে বুঝাবেন এটাই স্বভাবিক । কিন্তু আমরা জমিনকে যেমন বিশ্বাস করি তেমনি আসমানেও করি তাই আমরা রাফা বলতে সাহাবীরা যে মত দিয়েছেন তাই আমরা গ্রহন করি । আমরা রাফা শব্দের অর্থ আরবদের দেয়া অর্থ নিই কিন্তু আপনারা গো আ কা এর অর্থ নেন যে কিনা ছিল অনারব এবং আরবী ভাষা সম্পর্কে অজ্ঞ শুধুই কি বংগানুবাদ পড়ে সঠিক জিনিস বুঝা যায় ? তাই তিনি নিজেকেই নবী ভেবে বসলেন
Najib Hossain Akash হাদিসে বলা হয়েছে, দুইজন ফেরেশতার কাধে ভর দিয়ে ঈসা নামবে হলুদ চাদর পরিহিত অবস্থায়। ঠিক তাই?

MahdeeSmart Abat Realans হাদিসে বলা হয়েছে, দুইজন ফেরেশতার কাধে ভর দিয়ে ঈসা নামবে হলুদ চাদর পরিহিত অবস্থায়। হ্যা ঠিক তাই । কেন ফেরেশতা বা হলুদ চাদরকে আবার রুপক উল্লেখ করে আবার অন্য কিছু বানিয়ে দিবেন নাকি যা শুনে মুসলিমদের হাসতে হাসতে পেট ফাটার উপক্রম হবে
Najib Hossain Akash ফেরেশতা অশরীরী হয়ে থাকে।
তো, যখন কিনা তিনি ফেরেশতার কাধে ভর দিয়ে নামবেন তখন ফেরেশতা দেখবেন কিভাবে?
MahdeeSmart Abat Realans ফেরেশতা অশরীরী হয়ে থাকে । আপনাকে কে বলল ? এদের নির্দিষ্ট কোন শরীর নেই যেকোন সময় যেকোন শরীর ধারন করে । ফিক্সড শরীর না থাকা আর একেবারেই শরীর না থাকা বা আপনাদের কথায় অশরীরী হওয়া কি এক জিনিস ?
MahdeeSmart Abat Realans ঈসা আঃ এর স্বশরীরে আসমানে যাবার বিষয়কে নাকোচ করতে ইসলামের এমন সব আকিদা পোষন করে যে এর দ্বারা মুল ইসলাম হতেই দূরে সরে যায় যেমন-ঈসা আঃ কে মৃত প্রমান করতে কাদিয়ানীদের কিছু পিকুলিয়ার আকিদাসমুহঃ-
১) আসমান বলতে কিচ্ছু নাই, যেহেতু বিজ্ঞানীরা বলছে তিনারা আসমানের তলানি বাইনকুলার দিয়েও খুজে পান নাই(কুরান যে আসমানের কথা বলেছে সেটা হল রুপক) । আর যেহেতু আসমান নাই তাই ঈসা আঃ আসমানে কি করতে যাবেন সুতারং তিনি মৃত ।
২) নবী সাঃ নাকি স্বশরীরে মিরাজে যান নাই । এটা নাকি বিজ্ঞান অনুযায়ি সম্ভব না । আর নবী সাঃ এর যে মিরাজ প্রচলিত আছে তা নাকি নবী সাঃ স্বপ্নে ধান্দা দেখচেন(নাউজুবিল্লাহ) যেহেতু আসমান নাই তাই উনি মিরাজে কই যাবেন অযোথা ? সুতারং ঈসা আঃ অবশ্যই আসমানে নাই ।
৩) আদম আঃ ই নাকি ১ম মানুষ না এর পূর্বেও নাকি মানুষ ছিল ডাররউইনের মতবাদ নাকি কুরান বিরুদ্ধ না ।
৪) কুরানে বর্নিত আসমানের উপর আরশে আল্লাহ সুবঃ সমাষীন রয়েছেন তা নাকি ঠিক না । আল্লাহ নাকি এই দুনিয়াতেই আছেন(নাউজুবিল্লাহ) এমনকি সবখানেই
৫) জ্বিনরাই নাকি ব্যাকটেরিয়া , হে হে হে
Najib Hossain Akash আমরা কখন কোথায় বলেছি যে, আসমান বলতে কিছুই নাই?
MahdeeSmart Abat Realans কাদিয়ানীরা সবসময়ই বলে আসমান হল রুপক
Najib Hossain Akash রুপক যদি বুঝতেন তবে তো এই ডিবেটেরর কোনো প্রয়োজন ছিলোনা
MahdeeSmart Abat Realans সেই রুপক বুঝার জন্যই ত ডিবেট করছি তাই আমাদেরকে আপনি বুঝান
MahdeeSmart Abat Realans পূর্বে আপনাকে অনেক প্রশ্ন করা হয়েছিল অথচ আপনি তার উত্তর না দিয়ে ব্যার্থ স্বিকার না করেই কৌশলে সবই এরিয়ে গেছেন
Najib Hossain Akash না ভাই।
আমি একটুও কৌশলী না।
যদি হতাম তবে এই ডিবেট এতদিন স্থায়ী হতো না।
MahdeeSmart Abat Realans সেটা অবশ্য দর্শকই বিচার করবে যে আপনি কতগুলো প্রশ্ন এর উত্তর দেন নি আর আমি আপনার সমস্ত দাবীই ভুল প্রমান করেছি
Najib Hossain Akash দর্শকের কথা আপনি টানছেন কেন?
MahdeeSmart Abat Realans আচ্ছা টানলাম না । এখন আপনি বলুন এই টপিক নিয়েই বলবেন নাকি খতমে নবুয়াত শুরু করবেন । কারন অনেকেই বোরিং ফিল করতে পারে ১ টপিক নিয়ে এতদিন বললে

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৩২

খালিদ১২২ বলেছেন: thanx

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৫

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আপনাকেও পড়ার জন্য ধন্যবাদ

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৯

Islam k janun বলেছেন: অনেক ভালো হয়েছে ৷
আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি (কাউকে) সৎপথের দিকে আহ্বান করবে, সে তার প্রতি আমলকারীদের সমান নেকী পাবে। এটা তাদের নেকীসমূহ থেকে কিছুই কম করবে না। আর যে ব্যক্তি (কাউকে) ভ্রষ্টতার দিকে আহ্বান করবে, তার উপর তার সমস্ত অনুসারীদের গোনাহ চাপবে। এটা তাদের গোনাহ থেকে কিছুই কম করবে না।’’[1]
[1] মুসলিম ২৬৭৪, তিরমিযী ২৬৭৪, আবূ দাউদ ৪৬১৯, আহমাদ ৮৯১৫, দারেমী ৫১৩ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih

http://islamkjanunall.blogspot.com

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক লিখেছেন তো। ধন্যবাদ।

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১০

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: ‘তুমি বল! তোমার প্রতিপালক-প্রভুর পক্ষ থেকে পূর্ণ সত্য সমাগত, অতএব কেউ চাইলে ঈমান আনতে পারে আবার কেউ চাইলে অস্বীকারও করতে পারে।’
(সুরা আল কাহফ:৩০)


প্রতিশ্রুত মসীহ ও ইমাম মাহ্দী (আ.) আবির্ভূত হয়েছেন!
আহমদীয়া মুসলিম জামাতের পক্ষ থেকে সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও সালাম। একটি ঐশী নেয়ামতের সংবাদ সবার কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে কয়েকটি কথা বিনীতভাবে উপস্থাপন করছি। অন্যান্য সব মুসলমানের মত আমরাও হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম-এর উম্মত হিসাবে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ (আ.)-এর আগমনের প্রতীক্ষায় ছিলাম। আজ থেকে শতাধিক বছর আগে ১৮৮৯ খৃষ্টাব্দে তথা ১৩০৬ হিজরী সনে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের এক নিভৃত গ্রামে হযরত মির্যা গোলাম আহমদ (আ.) সেই প্রতিশ্রুত মহাপুরুষ হবার দাবী করেন। আমরা পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে তাঁকে যাঁচাই করে সত্য মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্ হিসাবে গ্রহণের তৌফিক লাভ করেছি। কুরআনের ভবিষ্যদ্বাণী ও সহীহ্ হাদীসের আলোকে একথা সুস্পষ্ট, খাতামান্নাবীঈন (সা.)-এর আধ্যাত্মিক কল্যাণে ও তাঁর আনুগত্যে তাঁরই উম্মত হতে ইমাম মাহ্দী ও প্রতিশ্রুত মসীহ্‘র চতুর্দশ শতাব্দীর শিরোভাগে আগমনের কথা। হযরত মির্যা সাহেব তদনুযায়ী সঠিক সময়ে আগমন করেছেন।

ঐশী প্রতিশ্রুতি ও মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শুভসংবাদ অনুযায়ী শেষ যুগে আবির্ভূত মহাপুরুষের আগমন বার্তা এবং তাঁর সত্যতা বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরার লক্ষ্যেই 'সত্যের সন্ধানে'র আয়োজন। আজ ধর্ম জগতে চরম অস্থিরতা ও হানাহানি বিরাজমান, এত্থেকে উত্তোরণ আর এই জগতকে শান্তিময় ও স্বর্গধামে পরিণত করার জন্য এই প্রতিশ্রুত পুরুষের সাথে সংশ্লিষ্ট হওয়া আবশ্যক।
তাঁকে মানার গুরুত্ব সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেছেন:
ইমাম মাহ্দী আবির্ভূত হবার সংবাদ পাওয়া মাত্রই তাঁর হাতে বয়আত করিও, যদি বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়েও যেতে হয়; কেননা নিশ্চয় তিনি আল্লাহর খলীফা আল-মাহ্দী।
(সুনানে ইবনে মাজা-বাবু খুরূজুল মাহ্দী)

খোদার নৈকট্য ও প্রিয়বান্দা হবার জন্য তাঁর নির্দেশ পালন আবশ্যক। এই চিরন্তন সত্যের প্রতি সবাইকে উদ্বাত্ত আহ্বান জানানোই এই অনুষ্ঠানে মূল লক্ষ্য।

এবারের অনুষ্ঠান চলাকালীন দর্শকদের করা কিছু প্রশ্ন:
'ইমাম মাহদী যখন আবির্ভূত হবেন, আলেমরা তাঁর শত্রু হবে' -উক্তিটি কোন হাদীসে আছে? মহিলারা কি জানাজার নামাজ পড়তে পারে?
আহমদী জামাতে মাঝহাব কোনটি?
আহমদী হলে লাভ কি?
আলাদা জামাত কেন ইমাম মাহদী (আ.) গঠন করেছেন?
জিহাদ সম্পর্কে আহমদীয়া মুসলিম জামা'ত-এর বিশ্বাস কি?
বয়াত কেন নিতে হবে ইমাম মাহদীর হাতে? বয়াত না করে কি মুহাম্মদ (সা.) কে মান্য করেই কি আমরা জান্নাতে যেতে পারবো না?
আমরা জানি ঈসা (আ.) চতুর্থ আকাশে জীবিত আছেন আপনারা আহমদীরা বলেন মারা গেছেন, কুরআনের আলোকে বলুন কোথায় তার মৃত্যুর কথা উল্লেখ্য আছে?
আপনাদের ইমাম মাহদী (আ.) এর সত্যতা দিন কুরআন থেকে?
আরব বিশ্বে আহমদীয়া মুসলিম জামাত আছে কি? থাকলে কিরকম বিপ্লব সাধিত হচ্ছে?
আহমদী ও গয়ের আহমদীদের মাঝে পার্থক্য কি?
হযরত ইমাম মাহদী (আঃ) এসে কি এমন পরিবর্তন এনেছেন যা আমাদের মানতেই হবে?
"খতমে নব্যুয়ত" বলে নবী (সাঃ) শেষ নবী,কিন্তু আহমদীরা বলে খাতামান্নাবীঈন,এ কথা বললে কি পাপ হয়?


সত্যের সন্ধানে (Shotter Shondhane) - ২৯শে মার্চ, ২০১৮ইং-এ সম্প্রচারিত - ১৮৯তম অনুষ্ঠান

সত্যের সন্ধানে (Shotter Shondhane) - ৩০শে মার্চ, ২০১৮ইং-এ সম্প্রচারিত - ১৯০তম অনুষ্ঠান

সত্যের সন্ধানে (Shotter Shondhane) - ৩১শে মার্চ, ২০১৮ইং-এ সম্প্রচারিত - ১৯১তম অনুষ্ঠান

সত্যের সন্ধানে (Shotter Shondhane) - ১লা এপ্রিল, ২০১৮ইং-এ সম্প্রচারিত - ১৯২তম অনুষ্ঠান
অনুষ্ঠানে কোরআন ও হাদীসের আলোকে সকল প্রশ্নের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। মুক্তমন নিয়ে এই অনুষ্ঠানটি দেখলে সত্য আপনার সামনে দিবালোকের মত সুস্পষ্ট হয়ে যাবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। আল্লাহ সবাইকে হিদায়াতের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকার তৌফিক দিন। আমীন।
আহমদীয়াত সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: ahmadiyyabangla.org

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.