নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামি চিন্তাবিদ

ইসলামি চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের মুসলিম সমাজে প্রচলিত ভুলধারনাগুলো

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫


পর্ব-১
১) দশজন যেখানে আল্লাহও সেখানে (কুরানের বিপরীত মতবাদ/শিরক)।
২) শুধুমাত্র নবী সাঃ(বা কুরান হাদীস) ব্যাতীত অন্য কারও অন্ধ অনুসরন।(৭২কাতার বন্দী হওয়া)।
৩) নবী সাঃ কে হুজুর পাক সাঃ বলা এবং মসজিদ বা অন্য জায়গায় কালিমা খোদাই করার পাশাপাশি আবার আলাদা করে আল্লাহ নাম খোদাই করে পাশাপাশি মুহাম্মদ নামও খোদাই করা ( শিরক) ।
৪) কোন বার, দিন, মাস বা বিশেষ স্থানকে শুভ – অশুভ আখ্যা দেয়া, সকাল বা সন্ধায় বাকী দেয়া নিষেধ ইত্যাদি ( শিরক)।
৫) কুরান , মসজিদ ছুয়ে কসম করা বা সত্য কথা যাচাইয়ে মসজিদে প্রবেশ করা, মা-বাবা অথবা সন্তান সন্ততির মাথায় হাত রেখে কসম করা , মাইরি বলা, বিদ্যা ছুয়ে বলছি বা খাবার দানা হাতে নিয়ে বলছি বা মাটির উপর দ্বারিয়ে বলছি ইত্যাদি( শিরক) ।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এসব না বললে, না করলে বাংলার অধিকাংশ মুসলমানদের পেটের ভাত হজম হয় না। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৫

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর উপস্থাপনা।

যারা জানেনা তারা জেনে নিন। এগুলো ছাড়া আরও আছে- উপরে আল্লাহ , নীচে তোমার উপর ভরাসা।................

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৫

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট, শুভেচ্ছা রইলো ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৫

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

কাউয়ার জাত বলেছেন: যেখানে বিদয়াত বলা যথেষ্ট সেখানে শিরক বলা। যেখানে সঠিক নয় বলা যথেষ্ট সেখানে হারাম বলা। যেখানে হাদীস যয়ীফ বলা যথেষ্ট সেখানে জাল বলা। এর নাম চরমপন্থা। আপনি কি আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের সাগরেদ নাকি?
পারলে এই দেশীয়দের হেদায়াতের চিন্তা বাদ দিয়ে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমানের হেদায়াতের চিন্তা করুন।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৩

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আমি আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের বা অন্য কারও সাগরেদ নই। আপনি বোধ হয় শিরক এর সাথে বিদাত এর এবং জাল আর জয়ীফের পার্থক্যটা বুঝতে পারেননি । ইসলাম ধর্মে নরম পন্থা বা চরম পন্থা এর কোনটিই সমর্থন করে না , যা সমর্থন করে তা হল মধ্যপন্থা আর তা শুধুমাত্র ইবাদতের ক্ষেত্রে কিন্তু সত্য প্রচারে যেটার গুরুত্ব যতটুকু ঠিক ততটুকুই গুরুত্ব দিতে হবে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৩

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: শুনুন কাউয়া আপনি ২য় পর্বের লেখায় নিজের নফসকে কন্ট্রোল করতে না পেরে একটি কমেন্টে বাজে মন্তব্য করেছেন যা আপনার প্রোফাইল নেমের সাথে মানান সই হলেও আমার সাথে নয় । যদিও তা এই ব্লগের নীতিবিরুদ্ধ হওয়ায় আমি ডিলিট করে দিয়েছি " এই কমেন্টের জন্য আমি এডমিন প্যানেলে রিপোর্ট করলে আপনার মতন মুরগা লেখককে তারা ঝেটিয়ে বিদায় করত । কিন্তু এরকম মফিজ ব্লগার দু - একটি না থাকলে আবার ব্লগও মজে না।

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম নয়ন বলেছেন: শিরকের ভূল ব্যখ্যা।
বাকীর সাথে শিরকের কি সম্পর্ক?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: শিরকের ভূল ব্যখ্যা দেয়া হয়েছে ? তো আপনিই এর সঠিক ব্যাখ্যাটা দিন ।
বাকীর সাথে শিরকের কি সম্পর্ক? আসলে শিরকের সম্পর্ক বাকীর সাথে নয় , সম্পর্কটা হল নির্দিষ্ট সময়কে ক্ষমতাবান মানা হচ্ছে যেখানে আল্লাহ সুবঃ ই হলেন একমাত্র ক্ষমতাবান তাই এখানে তাঁর ক্ষমতার সাথে শরিক বা অংশিদার করা হল সকাল বা সন্ধাকে, এসব আসলে মুসলিমদের রেওয়াজ নয় বরং হিন্দুদের রেওয়াজ যা অসচেতন মুসলমানরা মেনে আসছে না জেনেই । যেমন- সকাল বেলা বাকী দিলে সারাদিন বাকীই বেশী যাবে এমন ধারনাটা এসেছে সময়ের শুরুকে মংগল ভাবার কারনে, কিন্তু শুরু ভাল হলেই যে সবই ভাল হবে বা শেষও ভাল হবে এটা কুরান সুন্নাহর কোথাও পাবেন না যেমন- ইবলিসের শুরুটা ভালই ছিল কিন্তু পরে সে শয়তানে পরিনিত হয়। যাইহোক যারা শিরক বলতে শুধুমাত্র মূর্তিপুজাকেই বুঝে তাদের এসব পোষ্ট কোন কোন উপকারে আসবে না।

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

আলোর পথে বিডি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । জাজাক আল্লাহ খাইরান ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৯

ঘাওড়া মজিদ বলেছেন: ব্লগের ফ্লাডবাজ সমকামী নিকের পেছনে যে শুয়োরের বাচ্চা আছে ওর মায়েরে আমি কুত্তা দিয়ে চোদাই।

৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১০

ঘাওড়া মজিদ বলেছেন: ব্লগের ফ্লাডবাজ সমকামী নিকের পেছনে যে শুয়োরের বাচ্চা আছে ওর মায়েরে আমি কুত্তা দিয়ে চোদাই।
ব্লগের ফ্লাডবাজ সমকামী নিকের পেছনে যে শুয়োরের বাচ্চা আছে ওর মায়েরে আমি কুত্তা দিয়ে চোদাই।

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: জ্ঞান আরো আহরন করুন। কোন বক্তার কথা বা লেখাকে অন্ধ অনুসরণ না করে। তাহকিক করুন

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: লেখার ভুল কোথায় তা দেখিয়ে দিন

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৬

বিপরীত বাক বলেছেন: আরও আছে
৬) ব্রগে লিখা বা কমেন্ট করা---------
৭) ফেসবুক দেখা বা ফেসবুক কে অবলম্বন করে ধর্মের আখড়া বানানো-------
৮) প্রাইবেট গাড়ীতে চলাচল করা---------
৯) ধর্ম ---য়া ঘুষ খাওয়া, চুরি করা, অন্যের সম্পদ, অর্জন কে নিজের করা----

----------------------∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞ ∞

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আরও পাবেন ২য় পর্বে।

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০০

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:
অশ্লীল ভাষায় নিক নাম কি সামুর ব্লগিংয়র নিয়মের মধ্যে পড়ে? সেই নিক নামের ওপর ভিত্তি করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ ব্লগের মান কোথায় নিয়ে যায়? মডু সাহেবরা একটু ভেবে দেখবেন কি?

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: তিন নম্বর যদি শিরক হয় তবে কি لا اله الا الله محمد رسول الله বলা ও কি শিরক?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১১

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: হুজুর মানে হল সর্বত্র বিরাজমান, কিন্তু একমাত্র আল্লাহ সুবঃ এর কুদরতই সর্বত্র বিরাজমান আর আমাদের নবী সাঃকে কুরান বা হাদিসে কোথাও হুজুর পাক উল্লেখ করা নেই কিন্তু ফারসি, উর্দু এবং বাংলা অনুবাদে এসব লিখা হয়েছে । আর একমাত্র আল্লাহ সুবঃ ই সর্বাবস্তায় পাক এবং পবিত্র এছারা নবী রাসুলসহ সকল সৃষ্টিই সর্বাবস্থায় পাক নয় যেহেতু কুরানে আল্লাহই বলেছেন - আমি মানুষকে নাপাক বীর্য হতে সৃষ্টি করেছি আর আমাদের নবী সাঃ কি পিতা মাতার মাধ্যমে সৃষ্টি হননি ? আসলে এসব যারা বলে তারা মিলাদ-কিয়াম পার্টি । তারা মনে করে নবী সাঃ সর্বত্র বিরাজ মান তাই তিনি হুজুর সুতারাং একই সময় বিভিন্ন জায়গায় মিলাদ পড়ানোর সময় তার রুহ সব জায়গাতেই পৌছাতে পারে তাই তার সম্মানার্থে উঠে দ্বারাতে হয় যাকে ক্বিয়াম বলে।
محمد رسول الله এর অর্থ কি ? এখানে আল্লাহর নাম এবং নবী সাঃ এর নাম একই বাক্যে পাশাপাশি এসেছে , কিন্তু কি হিসেবে বা কোন মর্যাদায় লেখা হয়েছে তা কি বুঝেছেন ? এই বাক্যে নবী সঃ কে বলা হচ্ছে আল্লাহর বার্তাপ্রেরক বা পিয়ন বা গোলাম কিন্তু আপনি যদি শুধুই আল্লাহর নাম লিখেন পাশাপাশি সৃষ্টির গুনবিশিষ্ট কোন শব্দ প্রয়োগ না করেই যদি কোন নবীর বা ফেরেশতার নাম লিখেন তবে কিন্তু মর্যাদায় দুটোকেই সমান বুঝাবে তবে হ্যাঁ ! আপনি যদি শুধুই আল্লাহর নাম লিখেন আর নবী সাঃ বা আপনার নিজের নামও আল্লাহ নামের পাশাপাশি না লিখে তার একটু নিচে লিখেন তবে আর সমকক্ষ করা হল না বলে তা শিরক হবে না যেমনঃ নবী সাঃ এর আংটিতে উপরে আল্লাহর নাম এবং নিচে মুহাম্মাদ সাঃ এর নাম লেখা ছিল যা বর্তমানের আই এস এস জংগীদের পতাকায় দেখা যায়।

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১০

Hermes বলেছেন: সালামুন আলাইকুম, জনাব ইসলামী চিন্তাবিদ সাহেব!
ইসলামের নাম নিয়ে পরিপূর্ণ রূপে আপনি সন্ত্রাসী ওহাবী মতবাদের সূক্ষ্ম চিন্তাগুলো পুশ ইন করছেন । সত্যমিথ্যার সংমিশ্রণে গভীর ভাবে ইসলামী জ্ঞান শূন্য মানুষদের ব্রেইন ওয়াশ দিচ্ছেন । অতএব সৌদি ওহাবীদের আদলে ধর্মিয় বিষয় গুলো ব্যাখ্যার প্রচেষ্টাকে বাদ দেন ।
আপনার অধিকাংশ বিষয় সরাসরি কোরান বিরোধী ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৫

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: অ-আলাইকুম। অধিকাংশ বিষয় সরাসরি কোরান বিরোধী আর সত্যমিথ্যার সংমিশ্রণে মানুষদের কি ব্রেইন ওয়াশ দিচ্ছি তা আপনাকে বলতে হবে নয়ত মিথ্যা অপবাদ দেয়ার পাপে পাপী হবেন।

১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১১

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

কচু+আলু+আদা বলেছেন: কত যে তরিকা ইসলামে! কোনটা ছাইড়া কোনটা ধরি? সবগুলাইতো কতগুলা মোল্লা মৌলভীদের ব্যক্তিগত মতবাদ। এইসব মোল্লা মৌলভীরা একজন আরেকজনকে কাফের কইতেও ছাড়ে না। আর ফেতনা-ফ্যাসাদ তো আছেই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৯

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আপনি বাজারে গিয়ে সামান্য একটি জিনিস কিনতে গিয়ে এত যাচাই বাছাই করেন অথচ ধর্মের মত এত গুরুত্বপূর্ন জিনিসকে আপনি কেন যাচাই না করেই শুধু শুধু হুজুরদের উপর নির্ভর শীল হচ্ছেন ? পরকালে হুজুরদের উপর দোষ চাপিয়ে পার পাবেন তো ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.