নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামি চিন্তাবিদ

ইসলামি চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের মুসলিম সমাজে প্রচলিত ভুলধারনাগুলো

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৩


পর্ব-২
১) নামাজ রোজা এগুলোই ইবাদত।( কুরান হাদিসের কোন দলীল নেই)
২) আমাদের নবী সঃ হল শ্রেষ্ঠ নবী । ( দলীলহীন মতবাদ)
৩) বর্তমান শাষকের আইন মানা ফরজ। (ভুল ব্যাখ্যা)
৪) পিতা মাতা এবং গুরুজনদের আদেশ-নিষেধ অমান্য কবিরা গুনাহ বা তারা কখনও সন্তানদের খারাপ চায় না।( হিন্দ দেশের মতবাদ)
৫) জন্ম, মৃত্যু এবং বিয়ে এই তিনটিই শুধু পূর্ব নির্ধারিত আর ভাগ্য হল নিজের হাতে । (ধোকাবাজ আর হিন্দুদের ছড়ানো মতবাদ এবং মূল ঈমান- আক্বিদার সাথে সাংঘর্সিক তত্ত)
৬) বিয়ে করা ফরজ এবং সুন্নাতে মুয়াক্বাদা নামাজ না পড়লে গুনাহ হয়।( দলীলহীন)
৭) বাবা-মা এবং ময়-মুরব্বির পছন্দে বিবাহ করা এবং মেয়ে না দেখে শুনে বিয়ে করা তথা সমাজে প্রচলিত এরেঞ্জ মেরেজ হল ইসলামি পদ্ধতি। ( দলিলহীন ভুল ব্যাখ্যা)
৮ ) যার সাথে জিনা-ব্যাভিচারে লিপ্তাবস্তায় ধৃত হবে তার সাথেই বিয়ে দেয়া ধর্মীয় নিয়ম এবং কোন কারনেই জন্ম নিয়ন্ত্রন পদ্ধতি গ্রহন জায়েজ নেই।( দলিলহীন ভুল ব্যাখ্যা)
৯) স্ত্রী সহবাসের সময় পরিপূর্ন উলংগ হওয়া বা সবকিছুই দেখা গুনাহ বা সংগমের পদ্ধতি নির্দিষ্টকরন । ( দলিলহীন, কাঠমোল্লাদের ভুল ব্যাখ্যা)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৬

Taufik Alahi বলেছেন: ১ । নামাজ অর্থ পার্থনা করা দোয়া করা । কোরানে নামাজ পড়ার কথা বলা নেই ৮২ যায়গাতে বলা আছে কায়েম করার কথা ।
তবে ভাই নামাজ যদি কোন দেশে কায়েম না থাকে তাহলে এই সম্পর্কে নবীর অনেক হাদীস আছে যে , কি ভাবে আমাদেওর নামাজ আদা করতে হবে এইটা অস্কিকার করা মানে নবীর হাদীস না মানা । আর আল্লাহ বলেছেন আমি যেটা বলাই নবী সেটাই বলেন আর তিনি যদি কোঙ্কিছু বানিইয়ে বলতেন তাহলে আমি তার চিহুব্বা টেনে ধরতাম।

৬। ইসলামে বিয়ের গুরুত্ব অপরিসীম, পবিত্র কুরআন ও হাদীসে এ বিষয়ে রয়েছে বিষদ বর্ণনা। সাধারণত বিয়েকে ইসলাম উৎসাহিত করে তথাপি অবস্থা ও পারিপার্শ্বিকতার উপর ভিত্তি করে এটি কোন কোন ব্যক্তির জন্য ফরজ হয়, কারও জন্য মুস্তাহাব, কারও জন্য শুধুই হালাল এমনকি কারও কারও জন্য হারামও হয়ে থাকে। এই নীতি মুসলমান নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য প্রযোজ্য। নবী হজরত মুহাম্মদ (তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হোক) বিয়েকে তাঁর সুন্নত বলে উল্লেখ করেছেন। যোগ্য ও সামর্থবানের জন্য বিয়ে যেমন সওয়াবের কাজ, তেমনি অযোগ্য-অসামর্থ ব্যক্তির জন্য বিয়ের অনুমোদন ইসলামে নেই। সুস্থ্য-সুন্দর সমাজ গঠনে সঠিক বিয়ের প্রয়োজন আছে আর এর গুরুত্বও অপরিসীম।
আর নামাজ সম্পর্কে উপরে বলেছি ।

এই ১ ও ৬ নাম্বার ব্যাতিত সব কয়েকটির সাথে একমত।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৩

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: যদিও নামাজ না পড়লে সে কাফের হাদিসে আছে এবং যে নামাজ পরে সে সকল প্রকার ইবাদতে মনযোগী হয় কিন্তু নামাজও একটি ইবাদত এর দলীল এখনো কোন জাল হাদিস হতেও কেউ দিতে পারেনি । আর বিয়ে করা অতি উত্তম বিষয় বলে নবী সাঃ অনেক তাগিদ দিয়েছেন কিন্তু ফরজ নয় বরং এটি হল সুন্নাতে মুয়াক্বাদা। আর সুন্নাতে মুয়াক্বাদা নামাজ না পড়লে গুনাহ হবে এর পক্ষে আপনি হাজারও ফতুয়া দিতে পারলেও কুরান হাদিসের একটি দলীলও দিতে পারবেন না চ্যালেঞ্জ রইল।

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩১

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন:

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:০৫

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আপনাদের গো আ কাদিয়ানী তো আসল জিনিসই বলেন নাই যে আরবীর অর্থ বুঝে পড়লে নামাজে খুসু খুজু আসবে।

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ২. সর্বশ্রেষ্ঠ নবী নিয়ে কি সন্দেহ আছে?

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১১

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: শ্রেষ্ঠ না বলার জন্য নবী সাঃ হাদিসে বলেছেন এবং কুরানের সুরা বাকারার শেষ আয়াতসহ আরো অনেক আয়াতে স্বয়ং আল্লাহ সুবঃ নিজেই বলেছেন। আসলে উম্মতে মুহামদ্দি হল শ্রেষ্ঠ কারন এই উম্মত নবীদের মতন কর্ম করে বনী ইসরাইল নবীদের ন্যায় মর্জাদাপ্রাপ্ত হতে পারে কিন্তু এর উপর ভিত্তি করে অনেকেই আবেগের অতিসজ্জায় আমাদের নবী সাঃ কেও শ্রেষ্ঠ নবী বলেছেন যদিও এরকম ভুল কিছু সাহাবিরাও করত বলে নবী সাঃ নিষেধ করে গিয়েছেন।

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

রানা সাহেব বলেছেন: নিম্নমানের লেখা

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩২

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: শোন রানা, তোমার বয়স দুয়ে দুয়ে চার হবে কিনা সন্দেহ, অথচ সেই তুমি দু একটি চটি টাইপ ইসলামি বই পড়ে আর কিছু কাঠমোল্লাদের আন্ডারে থেকে যে অল্পবিদ্যা ভয়ংকরি টাইপ জ্ঞানার্জন করেছ , সেই পিকুলিয়ার জ্ঞানের বড়াই করে তুমি আজ ডক্টরেড প্রাপ্ত আলেমদের লেখাকে নিম্নমানের আখ্যা দিচ্ছ ? অর্থাৎ আজ তুমি যাদের লিখাকে বাছ- বিচার করার চেষ্টা করছ তার জন্য যে নুন্যত্তম একটা যোগ্যতা থাকা দরকার তা কি তুমার আছে ? সাহস থাকলে লেখার ভুল দেখাও এভাবে মফিজের মত নিম্নমান বা ভাল মান বলার জন্য তোমাকে সামুতে কেউ দায়িত্ব দেয় নাই। তোমার এই কমেন্টের কারনে আরও অনেকেই মফিজ হচ্ছে।
তাছারা তুমি নিচে নিজের নফসকে কন্ট্রোল করতে না পেরে একটি কমেন্টে বাজে মন্তব্য করেছ। যা এই ব্লগের নীতিবিরুদ্ধ হওয়ায় আমি ডিলিট করে দিয়েছি " এই কমেন্টের জন্য আমি এডমিন প্যানেলে রিপোর্ট করলে তোমার মতন মুরগা লেখককে তারা ঝেটিয়ে বিদায় করত । কিন্তু এরকম মফিজ ব্লগার দু - একটি না থাকলে আবার ব্লগও মজে না।

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৮

তিহাম বলেছেন: এসব লোকদের জন্য আজ ব্লগার'দের এত দুর্নাম ।

০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:০১

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: প্রমান না দেখিয়ে মহিলাদের মতন এমন আহাজারি করছেন কেন? আপনার মত ব্লগারদের জন্য বোধ-হয় খুবই সুনাম হচ্ছে !!!

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১:০১

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আপনার বক্তব্যেও কোনো দলিল পেলাম না। শুধু ভুল বলেছেন কিন্তু দলিলসহ সঠিক বিষয়টি উপস্থাপন করেন নি। আশা করি, আমাদের মুসলিম সমাজে আপনার দৃষ্টিকোণে ভুল বিষয়গুলি কোরআন এবং হাদিসের দলিল দিয়ে স্পষ্টভাবে প্রমাণ করবেন।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৪০

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আসলে এসব ব্যাপার যেকোন বেশির ভাগ আলেমেরই জানা আছে তাই দলীল দেয়ার চেষ্টা করিনি, আর এখানে লক্ষ্য করে দেখুন প্রতিটা পয়েন্টে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে অর্থাৎ দলীল নেই বলা হয়েছে অর্থাৎ কেউ পারলে দলীল দেখাক এমন ভাবে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। তাই বলা যায় এখানে দলীল চাওয়া হয়েছে সুতারাং আমি নিজেই যদি দলীল দিয়ে দিই তবে আর এমনভাবে সংক্ষিপ্তভাবে লেখার মাহত্ব্য থাকল কোথায় ? এছারা এর যে কোন একটি পয়েন্ট নিয়ে শুধুমাত্র দলীলসহ আলোচনা করলেও এক পেজ করে মোট ৯ পেজ হয়ে যেত।

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

অদৃশ্য বালক বলেছেন: আপনি একজন উচ্চ মানের জ্ঞানপাপী!!! আগে সঠিক জানুন তারপরে লিখুন।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: আমি উচ্চমানের জ্ঞানপাপী আর আপনি মহাজ্ঞানী ? আপনি এতই যদি সঠিকটা জেনে থাকেন তবে কেন এটাও দেখাতে পারছেন না যে- এখানে বে-ঠিক কোনটা ?

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৮

Taufik Alahi বলেছেন: লেখক বলেছেন: যদিও নামাজ না পড়লে সে কাফের হাদিসে আছে এবং যে নামাজ পরে সে সকল প্রকার ইবাদতে মনযোগী হয় কিন্তু নামাজও একটি ইবাদত এর দলীল এখনো কোন জাল হাদিস হতেও কেউ দিতে পারেনি । আর বিয়ে করা অতি উত্তম বিষয় বলে নবী সাঃ অনেক তাগিদ দিয়েছেন কিন্তু ফরজ নয় বরং এটি হল সুন্নাতে মুয়াক্বাদা। আর সুন্নাতে মুয়াক্বাদা নামাজ না পড়লে গুনাহ হবে এর পক্ষে আপনি হাজারও ফতুয়া দিতে পারলেও কুরান হাদিসের একটি দলীলও দিতে পারবেন না চ্যালেঞ্জ রইল।[/sb

আমি আপনাকে প্রথমে বলেছি যে, নামাজ সম্পর্কে কোর-আনে বলা আছে শুধু কায়েম করার কথা কিন্তু পড়ার কথা বলা নেই। কিন্তু যে দেশে নামাজ কায়েম নেই সেই দেশে নামাজ কায়েম করার চেষ্টা করতে হবে। আর কি ভাবে নামাজ আদা করতে হবে সেটার ব্যাখ্যা নবীর অনেক হাদীসে পাওয়া যায়।

যেমন ধরুন, কোন ছাত্র তার পিতা কে বলল, বাবা আমি আজকে স্কুলে উপস্থীত হয়েছি কিন্তু তার শিক্ষক বললেন, না তুমি তো আমার ক্লাস করোনাই ,ছাত্র বললো বাবা আমি তো শুধু স্কুলে গিয়েছিলাম ক্লাস করি নাই। কোর-আনে বিস্তারিত বলা নেই কিন্তু নবীর হাদীসে বিস্তারিত বলা আছে। নামজ কায়েম করা আল্লাহ তায়ালার হুকুম আল্লাহ বলেন, নিশ্চয় নামজ অন্যায়,অশ্চীল কাজ থেকে বিরত রাখে তাই আপনি নামাজ না আদা করলে অবশ্যই অন্যায় কাজ করবেন আর এটাই পাপ।

আর বিবাহ সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছি । ধন্যবাদ

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫২

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: তো নামাজ কায়েমও ইবাদত এটা প্রমান করুন ! ব্যাখ্যা তো হাদিসে পাওয়া যায় সেটা থেকেই প্রমান করুন । আর নামাজ কায়েম অর্থ নামাজে দন্ডায়মান হওয়া বা নামাজ পড়াকেই বুঝানো হয়েছে যা আরব মুফাসসিরগন সহ পূর্বের বিভিন্ন আলেমরা এই তথ্য দিয়েছেন কিন্তু জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুতি সাহেবই শুধু কায়েম অর্থ সমাজে প্রতিষ্ঠিত অর্থ করেছেন তাই আরব দেশে তার তফসির ব্যান্ড করা হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.