---“এক আশ্চর্য্য খোলা চিঠি”---

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৫৫

-দেশের নেতৃত্বস্থানীয় ব্যাক্তিবর্গের নিকট আমার এই সর্বশেষ বার্তাটি পৌছে দিন/-
বরাবরঃ- রাষ্ট্রপতি, প্রধান মন্ত্রী , সমস্ত মন্ত্রীসহ ছোট-বড় সকল নেতা-নেত্রীগন, বিরোধী দলীয় সকল নেতা-নেত্রী, সচিবগন সহ সকল ছোট-বড় সরকারি কর্মকর্তাগন এবং সেনাবাহিনী প্রধানসহ সকল প্রকার আইন-শৃংখলা বাহিনীতে কর্মরত ব্যাক্তিবর্গ।
(মহান ঈশ্বরের প্রশংসার সাথে শুরু করছি)
এটি খুবই দুঃখের একটি বিষয় যে প্রজাতান্ত্রিক দেশের প্রজা হবার পরও প্রধান প্রধান সরকারি কর্মকর্তাগনদের কাছে নিজেদের মৌলিক অধিকারের কথা বলা তো দূরে থাক সাধারন সৌজন্য সাক্ষাৎ করা সর্বদাই আকাশ কুসুম ব্যাপার তাই অবাধ তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে কিছু জরুরী বার্তা আপনাদের নিকট প্রকাশ্যে পাঠালাম, তথাকথিত বাঁকস্বাধীনতার সুযোগ নিয়েই। আমার নিজের পরিচয় হল আমি দেশ এবং দেশের সকল প্রকার মানুষসহ পুরো বিশ্বেরই মঙ্গলকামী একজন ভাবুক এবং সচেতন গবেষকধর্মী সাধারন মানুষ।
প্রায় এক যুগেরও বেশী সময়ব্যাপী আমার বিশেষ পর্যবেক্ষনে ধরা পরেছে যে, আপনাদের মত উচু পদে অধিষ্ঠ ব্যাক্তিবর্গের বেশীরভাগই শাষন ক্ষমতায় থাকে এই আশায় যে দেশের মানুষের কিছু কল্যান সাধনের মাধ্যমে এই জীবনে কিছু পরিতৃপ্তি লাভসহ অনেকে পরকালেও উত্তম প্রতিফল আশা করেন। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় হল আমি সহ বিশেষ সচেতন স্কলারগন দেখছে যে আপনাদের এমন আশা করা নিতান্তই ভুলের রাজ্যে বসবাস করার সমতুল্য কেননা আপনারা নিজেরা যতই সততার সাথে আপনাদের দায়িত্ব পালন করুন না কেন, এতে তো সর্ব সাধারনের উপকার হচ্ছেই না বরং ক্ষতি হচ্ছে আর সবচেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে আপনাদের নিজেদেরই আর সেই ক্ষতি কিন্তু দুনিয়ার জীবনের চাইতে পরকালের জীবনের জন্যই বেশী। এই ব্যাপারগুলো আবার আপনাদের অনেকেই একটু আধটু বুঝে উঠার পর ধর্মীয় রাজনীতির আশ্রয় গ্রহন করে যা কিনা আরো বড় ধরনের ভুল তাছারা অনেকে এসব প্রশাষনিক দায়িত্ব হতে ইচ্ছে করলেও কিন্তু নিজেদের সরিয়ে নিতে পারে না বা পরিস্থিতির কারনে বাধ্য হয় যেমন- সেনাবাহিনীর সদস্যগন।
এতকিছুর পরও অনেকেই আবার শেষ জীবনে এসে নিজেদের কিছুটা হলেও শুধরিয়ে মৃতুবরনের সুযোগ পেত কিন্তু এখন বোধ হয় আপনাদের এমন সুযোগ আর মিলবে না কারন যারা বর্তমানে বিশ্ব পরিচালনা করছে তারা গোপনে গোপনে এবার গনতান্ত্রিক দেশগুলোর মাঝেও ধর্মীয় ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে গৃহযুদ্ধের মাধ্যমে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের এক নীল নকশা তৈরী করেছে যার কিছু বাস্তবতা খুব শীঘ্রই দেখা যাবে আর সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হল মানুষের সীমা অতিক্রমের দরুন ঈশ্বর প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ উক্ত মানব সৃষ্ট ধংস যোগ্যের মাধ্যমেই মানুষকে বড় ধরনের সাস্তি দিবেন দুনিয়াতেই এবং এরপর পৃথিবীকে আবারও শীতল করবেন যা প্রায় সকল ধর্মগ্রন্থেই ভবিষ্যৎবানী করা আছে।
যেহেতু ঈশ্বরের গজব আসন্ন আর তা হতে পারে আজই বা কালকেই তাই খুবই দ্রুত শুধরাতে হবে যদিও প্রথমে সাধারন জনতাই এসবের মাঝে আগে পরবে তারপরেই পরবে নেতৃত্বস্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ আর যে যত দেরীতে ধরা খাবে তার পরিনতি কিন্তু ততো মারাত্বক হবে । তবে সবকিছুরই একটা বিকল্প ব্যাবস্থা থাকে। আর কি সেই বিকল্প ব্যাবস্থা সেটি কিন্তু এই স্বল্প পরিসরে যেমন লিখে শেষ করা যাবে না আবার ঠিক একইভাবে আপনাদের মত অতি ব্যাস্ত এবং গুরুত্বপূর্ন ব্যাক্তিবর্গের বেশী সময় নষ্ট করাও ঠিক হবে না তাই বর্তমান মুক্ত অনলাইনের যুগে আপনাদের জন্য কিছু লিংক শেয়ার করছি শুভাকাংখী হয়ে । যেগুলো আপনারা খুব অল্প সময়েই অবসর সময়ে নিম্নোক্ত লিংকগুলোর লেখা তুচ্ছ মনে না করে নিরপেক্ষ মনোভাব নিয়ে সিরিয়ালী একবার করে অন্তত্য চোখ বুলিয়ে যেতে পারেন অথবা তাচ্ছিল্য ভরে ভবিষ্যৎবানী অবাস্তবায়নের আশায় উদাসীন থাকতে পারেন।
গুরুত্বপূর্ন লিংকগুলো হল-
১) Click This Link
১ম) Click This Link
২) Click This Link
৩) Click This Link
৪) Click This Link
৫) Click This Link
৬) Click This Link
৭) https://www.facebook.com/notes/495009587249776/
৮) Click This Link
৯) Click This Link
১০) Click This Link
১১) Click This Link
১২) Click This Link
১৩) Click This Link
১৪) Click This Link
১৫) Click This Link

০ টি +০/-০