নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিজান আহামেদ

কালের সময়

সকলে ভালো থাকুন

কালের সময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের সুন্দরবন প্রথম কিস্তি

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৪


সুন্দরবন বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম । পদ্মা, মেঘনা এবং ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকায় বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট, পটুয়াখালি এবং বরগুনা জেলা জুড়ে বিস্তৃত । সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি । ১০০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬০১৭ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে বাংলাদেশে । সুন্দরবন ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পায় । বাংলাদেশ এবং ভারতীয় অংশ বন্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে যথাক্রমে সুন্দরবন এবং সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান নামেই । সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা ও কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা । মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে আছে নদীনালা ও খাঁড়ি এবং বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল । বনভূমিটি স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও আছে নানান ধরণের পাখি ও চিত্রা হরিণ, কুমির এবং সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত । জরিপ হিসেবে ৫৫০ এর মত বাঘ এবং ৩০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায় । ১৯৯২ সালের ২১শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ পায়।
বাংলায় সুন্দরবন এর সাধারণ অর্থ হলো সুন্দর জঙ্গল আথবা সুন্দর বনভূমি । সুন্দরী গাছ থেকে সুন্দরবনের নামকরণ হয়ে থাকতে পারে যা সেখানে প্রচুর জন্মায় । অন্যান্য সম্ভাব্য ব্যাখ্যা এরকম হতে পারে যে এর নামকরণ হয়তো হয়েছে সমুদ্র বন অথবা চন্দ্র বান্ধে বাঁধে প্রাচীন আদিবাসী থেকে । তবে সাধারণভাবে ধরে নেওয়া হয় যে সুন্দরী গাছ থেকেই সুন্দরবনের নামকরণ হয়েছে ।

সুন্দরবনের নানা ইতিহাস
মুঘল আমলে ১২০৩ সাল থেকে ১৫৩৮ সালের ভিতরে স্থানীয় এক রাজা পুরো সুন্দরবনের ইজারা নিয়েছিলেন । ঐতিহাসিক আইনী পরিবর্তনগুলোয় কাঙ্ক্ষিত যেসব মৌলিক পরিবর্তন হয়েছে তার মধ্যমেই রয়েছে বিশ্বের প্রথম ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক তত্ত্বাবধানের অধীনে আসা । ১৭৫৭ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কর্তৃক মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় আলমগীর এর কাছ থেকে স্বত্বাধিকার পাওয়ার পরপরই সুন্দরবন এলাকার মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে । বনাঞ্চলটি সাংগঠনিক ব্যবস্থাপনার আওতায় আসে ১৮৬০ সালের দিকে ভারতের তৎকালীন বাংলা প্রদেশে বন বিভাগ স্থাপনের পর থেকে। অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে সুন্দরবনের আয়তন বর্তমানের প্রায় দ্বিগুণ ছিল । বনের উপর মানুষের অধিক চাপ ক্রমান্বয়ে এর আয়তন সংকুচিত করেছে। ১৮২৮ সালে বৃটিশ সরকার সুন্দরবনের স্বত্ত্বাধীকার অর্জন করে। এল টি হজেয ১৮২৯ সালে সুন্দরবনের প্রথম জরীপ কার্য পরিচালনা করেন। ১৮৭৮ সালে সমগ্র সুন্দরবন এলাকাকে সংরক্ষিত বন হিসাবে ঘোষণা দেওয়া হয় ও ১৮৭৯ সালে সমগ্র সুন্দরবনের দায় দায়িত্ব বন বিভাগের উপর ন্যস্ত করা হয় । সুন্দরবনের প্রথম বিভাগীয় বন কর্মকর্তার নাম এম ইউ গ্রীন । তিনি ১৮৮৪ সালে সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেন । ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় সুন্দরবনের ৬০১৭ বর্গ কিলোমিটার বাংলাদেশ অংশে পড়ে । যা বাংলাদেশের আয়তনের প্রায় ৪.২% এবং সমগ্র বনভূমির প্রায় ৪৪%। সুন্দরবনের উপর প্রথম বন ব্যবস্থাপনা বিভাগের আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৯ সালে । ১৯৬৫ সালের বন আইন ধারা ৮ মোতাবেক সুন্দরবনের একটি বড় অংশকে সংরক্ষিত বনভূমি হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয় ১৮৭৫ সাল থেকে১৮৭৬ সাল এর ভিতর । পরবর্তী বছরের মধ্যেই বাকি অংশও সংরক্ষিত বনভূমির স্বীকৃতি পায় । এর ফলে দূরবর্তী বেসামরিক জেলা প্রশাসনের কর্তৃত্ব থেকে তা চলে যায় বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে । পরবর্তীতে ১৮৭৯ সালে বন ব্যবস্থাপনার জন্য প্রশাসনিক একক হিসেবে বন বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়, যার সদর দপ্তর ছিল খুলনায়। সুন্দরবনের জন্য ১৮৯৩ সাল থেকে ১৮৯৮সালের ভিতর সময়কালে প্রথম বন ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণিত হয় ।

১৯১১ সালে সুন্দরবনকে ট্র্যাক্ট আফ ওয়াস্ট ল্যান্ড হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়, যা না তো কখনো জরিপ করা হয়েছে আর না তো কোনদিন শুমারীর আধীনে এসেছে। তখন হুগলী নদীর মোহনা থেকে মেঘনা নদীর মোহনা পর্যন্ত প্রায় ১৬৫ মাইল ২৬৬ কি.মি. এলাকা জুড়ে এর সীমানা নির্ধারিত করা হয় । একই সাথে চব্বিশ পরগনা ও খুলনা এবং বাকেরগঞ্জ এই তিনটি জেলা অনুযায়ী এর আন্তঃসীমা নির্ধারণ করা হয় । জলাধারসহ পুরো এলাকার আয়তন হিসেব করা হয় ৬৫২৬ বর্গমাইল ১৬৯০২ কি.মি । জলবহুল সুন্দর বন ছিল বাঘ এবং অন্যান্য বন্য জন্তুতে পরিপূর্ণ। ফলে জরিপ করার প্রচেষ্টা খুব একটা সফল হতে পারেনি। সুন্দরবনের নামকরণ হয়েছে খুব সম্ভবত এর প্রধাণ বিশেষ গাছ সুন্দরীর Heritiera fomes নাম থেকেই। এ থেকে পাওয়া শক্ত কাঠ নৌকা ও আসবাবপত্র সহ বিভিন্ন জিনিস তৈরীতে ব্যবহৃত হয়। সুন্দরবন সর্বত্রই নদী ও খাল এবং খাঁড়ি দ্বারা বিভক্ত যাদের মধ্যে কয়েকটি স্টিমার ও স্থানীয় নৌকা উভয়ের চলাচল উপযোগী নৌপথ হিসেবে ব্যবহৃত হত কলকাতা এবং ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার মধ্যে যোগাযোগের জন্য ।
পুরো পৃথিবীর মধ্যে সর্ববৃহৎ তিনটি ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের একটি হিসেবে গঙ্গা অববাহিকায় অবস্থিত সুন্দরবনের বাস্তুসংস্থান যথেস্ট জটিল। দুই প্রতিবেশি দেশ বাংলাদেশ এবং ভারত জুড়ে বিস্তৃত সুন্দরবনের বৃহত্তর অংশটি ৬২% বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অবস্থিত । দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর পূর্বে বালেশ্বর নদী আর উত্তরে বেশি চাষ ঘনত্বের জমি বরাবর সীমানা । উঁচু এলাকায় নদীর প্রধান শাখাগুলো ছাড়া অন্যান্য জলধারাগুলো সর্বত্রই বেড়িবাঁধ এবং নিচু জমি দ্বারা বহুলাংশে বাঁধাপ্রাপ্ত । প্রকৃতপক্ষে সুন্দরবনের আয়তন হওয়ার কথা ছিলো প্রায় ১৬৭০০ বর্গ কি.মি. ২০০ বছর আগের হিসাবে । কমতে কমতে এর বর্তমান আয়তন হয়েছে পূর্বের প্রায় এক তৃতীয়াংশের সমান । বর্তমানে মোট ভূমির আয়তন ৪১৪৩ বর্গ কি.মি. বালুতট ৪২ বর্গ কি.মি. এর আয়তনসহ এবং নদী, খাঁড়ি ও খালসহ বাকি জলধারার আয়তন ১৮৭৪ বর্গ কি.মি.। সুন্দরবনের নদীগুলো নোনা পানি এবৎ মিঠা পানি মিলন স্থান। সুতরাং গঙ্গা থেকে আসা নদীর মিঠা পানির বঙ্গোপসাগরের নোনা পানি হয়ে ওঠার মধ্যবর্তী স্থান হলো এই এলাকাটি । এটি সাতক্ষীরা খুলনা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী অঞ্চল জুড়ে রয়েছে বাংলাদেশে । বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে সুন্দরবন অবস্থিত ।
হাজার বছর ধরে বঙ্গোপসাগর বরাবর আন্তঃস্রোতীয় প্রবাহের দরুন প্রাকৃতিকভাবে উপরিস্রোত থেকে পৃথক হওয়া পলি সঞ্চিত হয়ে গড়ে উঠেছে সুন্দরবন । এর ভৌগোলিক গঠন ব দ্বীপীয় যার উপরিতলে রয়েছে অসংখ্য জলধারা এবং জলতলে ছড়িয়ে আছে মাটির দেয়াল ও কাদা চর । তাতে আরো রয়েছে সমুদ্র সমতলের গড় উচ্চতার চেয়ে উঁচুতে থাকা প্রান্তীয় তৃণভূমি বালুতট এবং দ্বীপ, যেগুলো জুড়ে জালের মত জড়িয়ে আছে খাল, জলতলের মাটির দেয়াল, আদি বদ্বীপীয় কাদা এবং সঞ্চিত পলি । সমুদ্রসমতল থেকে সুন্দরবনের উচ্চতা স্থানভেদে ০.৯ মিটার থেকে ২.১১ মিটার । জৈবিক উপাদানগুলো এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সামুদ্রিক বিষয়ের গঠন প্রক্রিয়া এবং প্রাণী বৈচিত্র্যের ক্ষেত্রে । সৈকত, মোহনা, স্থায়ী এবং ক্ষণস্থায়ী জলাভূমি, কাদা চর, খাঁড়ি, বালিয়াড়ি, মাটির স্তূপের মত বৈচিত্র্যময় অংশ গঠিত হয়েছে এখানে । ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ জগৎ নিজেই নতুন ভূমি গঠনে ভূমিকা রাখে । আবার আন্ত:স্রোতীয় উদ্ভিদ জগৎ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জলে অঙ্গসংস্থান প্রক্রিয়ায় । ম্যানগ্রোভ প্রাণীজগৎ এর উপস্থিতি আন্তঃস্রোতীয় কাদা চরে ব্যষ্টিক অঙ্গসংস্থানিক পরিবেশ তৈরি করে । এটি পলিকে ধরে রাখে বীজের জন্য আনুভূমিক উপশিলাস্তর সৃষ্টির জন্য । অনন্ত বালিয়াড়ির সংগঠন ও বিবর্তন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রিত হয় প্রচুর পরিমাণে থাকা xerophytic এবং halophytic গাছ দ্বারা । লতা ও পাতা, ঘাস এবং হোগলা বালিয়াড়ি ও অসংগঠিত পলিস্তরের গঠনকে স্থিতিশীল করে ।


উপকূল বরাবর সুন্দরবনের গঠন প্রকৃতি বহুমাত্রিক উপাদানসমূহ দ্বারা প্রভাবিত, যাদের মধ্যে রয়েছে স্রোতের গতি, ব্যষ্টিক ও সমষ্টিক স্রোত চক্র এবং সমুদ্র উপকূলবর্তী দীর্ঘ সমুদ্রতটের স্রোত। বিভিন্ন মৌসুমে সমুদ্রতটের স্রোত যথেস্ট পরিবর্তনশীল। এরা ঘূর্ণীঝড়ের কারণেও পরিবর্তিত হয় । এসবের মধ্য দিয়ে যে ক্ষয় ক্ষতি এবং সঞ্চয় হয় যদিও এখনো সঠিকভাবে পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি তা ভূ প্রকৃতির পরিবর্তনে মাত্রাগত পার্থক্য তৈরি করে। অবশ্য ম্যানগ্রোভ বনটি নিজেই এর পুরো ব্যবস্থার স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। প্রত্যেক মৌসুমী বৃষ্টিপাতের ঋতুতে বঙ্গীয় ব-দ্বীপের পুরোটিই পানিতে ডুবে যায় যার অধিকাংশই ডুবে থাকে বছরের প্রায় অর্ধেক সময় জুড়ে । অববাহিকার নিম্নানঞ্চলের পলি প্রাথমিকভাবে আসে মৌসুমী বৃষ্টিপাতকালীন সময় সমুদ্রের চরিত্র এবং ঘূর্ণিঝড়ের মত ঘটনাগুলোর ফলে । অনাগত বছরগুলোতে গঙ্গা অববাহিকায় বসবাসকারীদের সবচেয়ে বড় যে সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে তা হলো সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি । উঁচু অঞ্চলে স্বাদুপানির গতিপথ পরিবর্তনের কারণে ভারতীয় ম্যানগ্রোভ আর্দ্রভূমিগুলোর অনেকগুলোতে স্বাদু পানির প্রাবাহ ১৯ শতকের শেষের দিক থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে । একই সাথে নিও টেকটনিক গতির কারণে বেঙ্গল বেসিনও পূর্বের দিকে সামান্য ঢালু হয়ে গিয়েছে, যার ফলে স্বাদু পানির বৃহত্তর অংশ চলে আসছে বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনে। ফলশ্রতিতে বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনে লবণাক্ততার পরিমাণ ভারতীয় অংশের তুলনায় অনেক কম। ১৯৯০ সালের এক গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে হিমালয়ের প্রাকৃতিক পরিবেশের অবনতি বা গ্রিন হাউস এর কারণে সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়ে বাংলাদেশের বন্যা পরিস্থিতিকে আশঙ্কাজনক করে তুলেছে এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। যদিও ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে জলবায়ুর পরিবর্তন এবং বিশ্ব ঐতিহ্যের পাঠ শীর্ষক ইউনেস্কোর রিপোর্টে বলা হয়েছে যে মনুষ্যসৃষ্ট অন্যান্য কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের যে ৪৫ সে.মি. উচ্চতা বৃদ্ধি হয়েছে, তা সহ মনুষ্যসৃষ্ট আরও নানাবিধ কারণে সুন্দরবনের ৭৫ শতাংশ ধংস হয়ে যেতে পারে জলবায়ু পরিবর্তনের উপর আলোচনায় প্রাকাশিত আন্তঃসরকার পরিষদের মত অনুযায়ী ২১ শতকের মধ্যেই । সামুদ্রিক ঝড়ঝঞ্ঝার বিরুদ্ধে ম্যানগ্রোভের যে অরণ্য সুন্দরবন সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রাকৃতিক প্রাচীর হয়ে দাঁড়িয়ে আছে তাকে বাঁচানোর যথেষ্ট উদ্যোগ না-থাকায় জাতীয় পরিবেশ আদালতও উদ্বিগ্ন ।

তথ্যসূত্্রেঃ ইন্টারনেট বিভিন্ন বই ও অনেক ওয়েব সাইট
সাথে ছবি সূত্রঃ বা তথ্যঃ উইকিপিডিয়া ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: খুবই ভাল একটা প্রয়াস। চমৎকার পোস্টের জন্য অনেক শুভ কামনা।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শুভ সকাল

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২

স্বপ্নবান বলেছেন: অনেক তথ্য পেলাম।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শুভ সকাল

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

মেরিনার বলেছেন: আমি সুন্দরবনে যাইনা অনেকদিন! আপনার দেয়া প্রথম ছবিটা আমাকে মুহূর্তে সেখানে নিয়ে গেল। সুন্দরবনের সুন্দর সন্দেশের জন্য ধন্যবাদ!!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯

কালের সময় বলেছেন: আপনাকেও পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: কালের সময় ,




শুরুর ছবিটিই সব কথা বলে দিয়ে গেছে ; প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম সুন্দরবন যে কতোটাই সুন্দর !

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৩

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই আপনার মন্তব্যে মন ভরে গেল । আপনার জন্য শুভকামনা রইল । শুভরাত্রী ।

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

আমি মিন্টু বলেছেন: হুম দারুন শেয়ার :)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮

কালের সময় বলেছেন: =p~

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্টে প্লাস।
ভালো থাকবেন ভাই।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭

কালের সময় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই শুভকামনা থাকলো ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.