নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিজান আহামেদ

কালের সময়

সকলে ভালো থাকুন

কালের সময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের সুন্দরবন শেষ কিস্তি

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬


বাংলাদেশের সুন্দরবন প্রথম কিস্তি
বাংলাদেশের সুন্দরবন দিত্বীয় কিস্তি
সুন্দরবনের অধিবাসীদের অন্যতম জীবিকা নদীতে মাছধরা।
সুন্দরবনের সামগ্রিক মাছের ওপর পূর্বাপর কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণা হয়নি । ফলে মাছের বর্তমান অবস্থা বিলুপ্তর দিকে ।আর মাছের ওপরে উপাত্তনির্ভর তথ্য পাওয়াও যায় না । শুধু মানুষ যেসব মাছ খায় এবং যেসব মাছ রপ্তানি উপযোগী বা রপ্তানি করা হয় সেসব মাছ চিহ্নিত করা হয়েছে । ধারণা করা হয় সুন্দরবনে শিরদাড়াওয়ালা মাছ রয়েছে প্রায় ৩০০ প্রজাতির । সাইডেনস্টিকার এবং হাই এর পরিপ্রেক্ষিত ১৯৭৮সালের হিসাবে মতে এর মধ্যে বাণিজ্যিক মাছ ১২০ প্রজাতির অবশ্য বার্নাকসেকের মতে ২০০০ বাণিজ্যিক মাছ ৮৪ প্রজাতির কাঁকড়া চিংড়ি ১২ প্রজাতির এবং ৯ প্রজাতির শামুক রয়েছে ।সুন্দরবনে মৎস্যসম্পদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে । সব মাছ মিলিয়ে হয় সাদা মাছ, বাকিরা বাগদা, গলদা, কাঁকড়া । আশি দশকের দিকে চিংড়ির পোনা ধরা শুরু হওয়ার পর মাছের প্রাচুর্য হঠাৎ কমে যায় । একসময় স্থানীয় জনসাধারণের প্রাণিজ প্রোটিন ৮০ শতাংশ মেটাতো মাছ । এখন মাছ খাওয়ার সৌভাগ্য এলাকার লোকের ভাগ্যে খুব কম জোটে । সুন্দরবনে কালা হাঙর ইলশা কামট, ঠুঁটি কামট, কানুয়া কামট পাওয়া যায় । আগে এদের খালিশপুর এলাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতো, এখন ২০১০ অনেক দক্ষিণে সরে গেছে । পশ্চিম সুন্দরবনে এদের উৎপাত বেশি । এরা সংখ্যায় অনেক কমে গেছে বিশেষ করে কালা হাঙর প্রায় দেখাই যায় না । ৯ প্রজাতির শাঁকজ বা শাপলাপাতা মাছের অধিকাংশই ২০১০সালের পর হতে সুন্দরবনের খাঁড়ি এলাকায় দেখা যায় না ।[
কুঁচে কা কামিলা জাতীয় মাছের পাঁচটি প্রজাতির সাগর কুইচ্চা এবং ধানি কুইচ্চার অবস্থা খুবই খারাপ । আগের দিনে বাইম মাছের মতো দেখতে এই মাছগুলো স্থানীয় লোকজন খেত না । এখনো খায় না । তবে হাজার হাজার কাঁকড়া মারা জেলে কুইচ্চা মাছের টুকরো কাঁকড়া ধরার টোপ হিসেবে ব্যবহার করে । শীতকালে সাগরপারের জঙ্গলি খালে পূর্ণ জোয়ারের প্রায় স্বচ্ছ জলে আর্চার ফিশ বা তীরন্দাজ মাছ দেখা যেতো। তিতপুঁটি মাছ আকারের এই মাছগুলো জলের এক দেড় ফুট ওপরে গাছের পাতা বা ডালে পিঁপড়ে কিংবা মধ্যম আকৃতির বিভিন্ন পতঙ্গ দেখে পিচকারীর মতো তীব্র জল ছিটিয়ে পোকাটিকে ভিজিয়ে জলে ফেলে খেয়ে নেয় । এই মাছ পূর্ণবয়সকালে ফুটখানেক লম্বা হয় । এই মাছগুলো আজকাল আর দেখা যায় না। একসময় জাভা মাছের খুব নাম শোনা যেতো এরা ৫৫ সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে । ২০১০সালের পরে এদের দেখা পাওয়া ভার হয়ে পড়েছে । পায়রাতলী বা চিত্রার মতো অত্যন্ত সুস্বাদু মাছ আজকাল জেলেদের জালে খুবই কম পড়ছে ।সুন্দরবনের সবচেয়ে পরিচিত মাছ পারশে মাছ। ১৬ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা এই মাছটি জঙ্গলের সর্বত্র প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেতো। এখনো পাওয়া যায় খুব কম । পারশেরই জাতভাই বাটা ভাঙান। ভাঙান, গুল বাটা, খরুল ভাঙান আজকাল খুব কম ধরা পড়ে। খরশুলা বা খল্লা অত্যন্ত সুস্বাদু মাছ বনের নদী খালে এদের তেমন আর দেখতে পাওয়া যায় না ।[

সুন্দরবনের কাইক্কা বা কাইকশেল মাছ স্বাদু পানির কাইক্কার চেয়ে আকারে অনেক বড় হয় । এখানকার এই ঠুঁটি কাইকশেল এখন ২০১০সালের পর থেকে খুব কম ধরা পড়ছে । বিশাল আকৃতির মেদ মাছের দুটি প্রজাতি এখন বিলুপ্তপ্রায় । মারাত্মক মাছ কান মাগুর এর পাশের কাঁটায় মারাত্মক বিষ রয়েছে । বড় কান মাগুর এখনো কিছু পাওয়া গেলেও দাগি কান মাগুর এখন বিলুপ্তপ্রায় । ট্যাংরা জাতের গুলশা ট্যাংরা নোনা ট্যাংরা এখনো কিছু পাওয়া গেলেও বিশাল আকৃতির শিলং মাছ প্রায় বিলুপ্ত হয়ে এসেছে । কাজলী মাছও সহসা চোখে পড়ে না । অপূর্ব সুন্দর ভোয়াল মাছ । সুন্দরবনের সবচেয়ে বড় মাছ কই ভোয়াল এখন ধরা পড়ে কালেভদ্রে । আগে সুন্দরবনের খালে কুৎসিত দর্শন গনগইন্যা মাছ বড়শিতে ধরা পড়তো এখন তেমন একটা পাওয়াও যায় না । রেখা মাছ একসময় বেশ দেখা যেতো ইদানীং দেখা পাওয়া যায় না ।


গুটি দাতিনা এখনো পাওয়া গেলেও লাল দাতিনা একেবারেই বিরল হয়ে গেছে । সুন্দরবনের নদী খাঁলেতে মাঝ ভাটায় অত্যন্ত সুস্বাদু লাক্ষা মাছ স্থানী নাম তাড়িয়াল মাছ Indian Salmon দারুণ আলোড়ন তুলে ছোট, মাঝারি পারশে, দাতিনা মাছ তাড়িয়ে বেড়ায় । এরা আকারে প্রায় চার ফুট লম্বা হয় । এদের মতোই তপসে মাছের স্থানীয় নাম রামশোষ আকাল দেখা দিয়েছে । জেলেরা অন্তত পাঁচ প্রজাতি চেউয়া মাছ ধরে বড় নদীতে । এর মধ্যে লাল চেউয়া বিপন্ন হয়ে উঠেছে । সুন্দরবন তথা পৃথিবীর সব ক্রান্তীয় ম্যানগ্রোভ বনের প্রতীক মাছ হলো মেনো মাছ Mud Skipper কোথাও ডাহুক মাছ নামেও পরিচিত । বনে এদের পাঁচটি প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায় । প্রজাতিভেদে এরা ৯ থেকে ২২ সেন্টিমিটার লম্বা হয় । বনের বলেশ্বর, কুঙ্গা নদীতে যথেষ্ট ইলিশ ধরা পড়ে। দুই প্রজাতির ইলিশের মধ্যে চন্দনা ইলিশ কম পাওয়া যায় । ৪ প্রজাতির ফ্যাসা মাছের মধ্যে রাম ফ্যাসা কম পাওয়া যায় । বৈরাগী মাছের সংখ্যাও কমে গেছে । সুন্দরবনের ভেতর পোড়ামহল আন্ধারমানিক, জোংরা, শুবদি গুবদি এলাকায় মাঝারি আকারের বিলগুলোতে বর্ষায় পানি আটকে যায় কোথাও জোয়ারের পানি ঢোকে । এই বিলগুলোর পানি মিঠা এখানে মিঠাপানির মাছ পাওয়া যায় । বেশির ভাগ জিওল মাছ । কই, শিং, মাগুর, দুই প্রজাতির টাকি, শোল ছাড়াও ছোট ট্যাংরা, পুঁটি, খলসে, চ্যালা, দাঁড়কিনা, কুঁচো চিংড়িসহ নানা মাছ পাওয়া যায় । বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে এসব বিলে নোনা পানি ঢুকছে । এই বিলগুলোর মাছ তাই শেষ হওয়ার দিন গুনছে । সুন্দরবনে বর্তমানে ১৩ ধরনের পদ্ধতিতে মাছ ধরা হয় । ঠেলা জাল, রকেট জালের ছিদ্র খুব ছোট হওয়ায় চারা মাছ এবং মাছের ডিম মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় । সুন্দরবন এলাকায় জেলে বাড়ায় মৎস্যসম্পদ দ্রুত কমে যাচ্ছে । তবে বিষ প্রয়োগে মাছ মারায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় ।

সুন্দরবনের জনসংখ্যা ৪ মিলিয়নের বেশি । কিন্তু এর বেশির ভাগই স্থায়ী জনসংখ্যা নয় । বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনীতিতে যেমন ঠিক তেমনি জাতীয় অর্থনীতিতেও সুন্দরবনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে । এটি দেশের বনজ সম্পদের একক বৃহত্তম উৎস । এই বন কাঠের উপর নির্ভরশীল শিল্পে কাঁচামাল জোগান দেয় । এছাড়াও কাঠ, জ্বালানী এবং মন্ডের মত প্রথাগত বনজ সম্পদের পাশাপাশি এই বন থেকে নিয়মিত ব্যাপকভাবে আহরণ করা হয় ঘর ছাওয়ার পাতা, মধু, মৌচাকের মোম, মাছ, কাঁকড়া এবং শামুক ঝিনুক । বৃক্ষপূর্ণ সুন্দরবনের এই ভূমি একই সাথে প্রয়োজনীয় আবাসস্থল, পুষ্টি উৎপাদক, পানি বিশুদ্ধকারক, পলি সঞ্চয়কারী, ঝড় প্রতিরোধক, উপকূল স্থিতিকারী, শক্তি সম্পদের আধার এবং পর্যটন কেন্দ্র । এই বন প্রচুর প্রতিরোধমূলক এবং উৎপাদনমূলক ভূমিকা পালন করেন ।১৯৯৫ সালের হিসাব মতে বাংলাদেশের সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ৫১ শতাংশ জুড়ে সুন্দরবনের, বন থেকে আসা মোট আয়ে অবদান প্রায় ৪১ শতাংশ এবং কাঠ ও জ্বালানী উৎপাদনে অবদান প্রায় ৪৫ শতাংশ বিশ্ব খাদ্য সংস্থা । অনেকগুলি শিল্প যেমনঃ নিউজপ্রিন্ট, দেয়াশলাই, হার্ডবোর্ড, নৌকা, আসবাবপত্র সুন্দরবন থেকে আহরিত কাঁচামালের উপর নির্ভরশীল । বিভিন্ন অকাঠজাত সম্পদ এবং বনায়ণ কমপক্ষে আধা মিলিয়ন উপকূলবর্তী জনসংখ্যার জন্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ সৃস্টি করেছে । উৎপাদনমূখী ভূমিকার পাশাপাশি সুন্দরবন, ঘূর্ণিঝড়প্রবণ বাংলাদেশের উপকূলবর্তী জনসংখ্যা এবং তাদের সম্পদের প্রাকৃতিক নিরাপত্তাবলয় হিসেবে ভূমিকা রাখছে ।
মানুষের বসবাস এবং অর্থনৈতিক কাজে ব্যাপক ব্যবহার হওয়া সত্ত্বেও এখনো সুন্দরবনের ৭০ শতাংশের কাছাকাছি পরিমাণ বনভূমি টিকে আছে ১৯৮৫ সালের মতে যুক্তরাজ্যের ওভারসিজ ডেভেলপমেন্ট এডমিনিস্ট্রেশন ও ডি এ। ১৯৫৯ সাল থেকে ১৯৮৩ সালের মধ্যে বনজ সম্পদের স্থিতির পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে প্রধানত দুইটি ম্যানগ্রোভ প্রাজাতির ক্ষেত্রে সুন্দরী Heritiera fomes এবং গেওয়া । এই হ্রাসের পরিমাণ যথাক্রমে ৪০ শতাংশ এবং ৪৫ শতাংশ ফরেস্টাল ১৯৬০ এবং ও ডি এ ১৯৮৫ । তাছাড়াও মাছ ও কিছু অমেরুদন্ডী প্রাণী ব্যতীত অন্যান্য বন্যপশু শিকারের ব্যাপারে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সেখানে জীব বৈচিত্র্য হ্রাসের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে এই শতকে উল্লেখযোগ্য হল কমপক্ষে ৬ প্রজাতির স্তন্যপায়ী এবং ১ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ফলশ্রুতিতে বাস্তুসংস্থানের মান হ্রাস পাচ্ছে আই ইউ সি এন ১৯৯৪ সালের হিসাব অনুযায়ী ।
বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ৪১১০ বর্গ কি.মি.। এর মধ্যে রয়েছে নদী খাল এবং খাঁড়ি রয়েছে প্রায় ১৭০০ বর্গ কি.মি. যাদের প্রশস্ততা কয়েক মিটার থেকে শুরু করে কয়েক কি.মি. পর্যন্ত । জালের মত পরস্পর যুক্ত নৌপথের কারণে সুন্দরবনের প্রায় সব জায়গাতেই সহজে নৌকায় করে যাওয়া যায়। সুন্দরবনের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে ২টি বনবিভাগ, ৪টি প্রশাসনিক রেঞ্জ চাঁদপাই, শরণখোলা, খুলনা ও বুড়িগোয়ালিনি এবং ১৬টি বন স্টেশন । বনটি আবার ৫৫ কম্পার্টমেন্ট এবং ৯টি ব্লকে বিভক্ত । ১৯৯৩ সালে নতুন করে খুলনা বন সার্কেল গঠন করা হয়েছে বন সংরক্ষণের জন্য এবং তাতে একটি সংরক্ষক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে । বনবিভাগের প্রশাসনিক প্রধাণের পদটি খুলনাকেন্দ্রিক । প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য বিভাগীয় বন কর্মকর্তার অধীনে রয়েছে বহুসংখ্যক পেশাদার, অপেশাদার ও সহায়ক জনবল । ব্যবস্থাপনার কেন্দ্রীয় একক হল কম্পার্টমেন্ট । চারটি বন রেঞ্জের অধীনে থাকা ৫৫টি কম্পার্টমেন্ট স্পস্টতই নদী, খাল, খাঁড়ির মত প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট অনুযায়ী বিভক্ত।
বাংলাদেশে অভয়ারণ্য তিনটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ১৯৭৩ P.O. 23 of 1973 দ্বারা । পূর্বাঞ্চলীয় সুন্দরবন অভয়ারণ্য আয়তন প্রায় ৩১২২৭ হেক্টর। মিঠাপানি এবং সুন্দরী গাছের Heritiera fomes প্রাধাণ্যের সাথে সাথে গেওয়া Excoecaria agallocha প ও কেওড়া Bruguiera gymnorrhiza রয়েছে বন্যাপ্রবণ এলাকাটি জুড়ে। সিংড়া Cynometra ramiflora হয় অপেক্ষাকৃত শুষ্ক মাটিতে আমুর Amoora cucullata হয় জলপ্রধাণ এলাকায়, গরান Ceriops decandra হয় নোনা এলাকায় এবং গোল পাতা Nypa fruticans জলধারা বরাবর হয়।দক্ষিণাঞ্চলীয় সুন্দরবন অভয়ারণ্য বিস্তৃত ৩৬৯৭০ হেক্টর এলাকা জুড়ে । এলাকাটিতে লবণাক্ততার বিশাল মৌসুমী তারতম্যের প্রমাণ রয়েছে । তুলনামূলকভাবে দীর্ঘকালীন লবণাক্ততাপ্রবণ এলাকাটির প্রধান বৃক্ষ প্রজাতির মধ্যে রয়েছে গেওয়া । এটি প্রায়ই সেসব স্থানে জন্মায় যেখানে সুন্দরী অত সফলভাবে বংশ বিস্তার করতে পারে না ।
পশ্চিমাঞ্চলীয় সুন্দরবন অভয়ারণ্য ৭১৫০২ হেক্টর এলাকা জুড়ে অবস্থিত । এই এলাকার তুলনামূলকভাবে শুষ্ক ভূমি এবং নদীর তীরে গেওয়া গরান এবং হন্তাল জন্মে ।
জনপ্রিয় মাধ্যমে সুন্দরবনের উপস্থিতি
২০০৪ সালে প্রকাশিত পুরস্কার বিজয়ী নৃতাত্ত্বিক অমিতাভ ঘোষের দ্যা হাঙ্গরি টাইড উপন্যাসের অধিকাংশ কাহিনী সুন্দরবনকেন্দ্রিক।
সালমান রুশদির বুকার পুরস্কার বিজয়ী উপন্যাস মিডনাইটস চিলড্রেন এর কাহিনীর অংশ বিশেষও সুন্দরবনকেন্দ্রিক করে ।


তথ্যঃ ইন্টারনেট



মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

বাংলার জমিদার রিফাত বলেছেন: আমার প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । আমারও প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ ।

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আচ্ছা , সিডরের প্রভাবেই কি এই ক্ষতি ?
পড়ে অনেক মন খারাপ হল ।
সুন্দরবনকে যে কোনভাবেই হোক বাঁচাতে হবে আমাদের।
মূল্যবান পোস্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৩

কালের সময় বলেছেন: হ মাহমুদ ভাই আমি সিডরের বছর দুই পরে গেছিলাম একবার তাতে যা বুঝলাম তাতে মনে হল সিডরের প্রভাবেই সব থেকে ক্ষতি
বেশি হয়ছেিল । ধন্যবাদ প্রিয় মাহমুদ ভাই ।

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: প্রিয় বাংলাদেশ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৪

কালের সময় বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.