নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিজান আহামেদ

কালের সময়

সকলে ভালো থাকুন

কালের সময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেনে নিন পিঁয়াজের উপকরিতা

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৭


আমাদের পরিবার গুলয় প্রতিদিনের রান্নায় যে উপাদানটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে পেঁয়াজ হলো অন্যতম একটি । রান্নার কাজ ছাড়াও এই পেঁয়াজের আছে কিছু উপকারি ব্যবহার৷ যা আমাদের দৈনন্দিন কাজকে সহজ করে দেয় । তাই আসুন জেনে নিই সেই পেঁয়াজের কিছু অবাক করা গুণের কথা ।

(১) গাছকে পোকা থেকে রক্ষা করা
চারটি পেঁয়াজ পেষ্ট ও দুই টেবিল চামচ লাল মরিচ গুড়া এবং দুই কোয়া রসুন আর পানি ভালো করে আগে মিশিয়ে নিতে হবে । এবার দুই গ্যালন পানিতে দুই টেবিল চামচ সাবানের গুড়া মেশাতে হবে ৷এই সাবানের পানির মধ্যে পেঁয়াজের পেষ্ট মিশিয়ে একটি স্প্রে বোতলে মিশ্রণটি ঢুকিয়ে গাছে স্প্রে করুন । এটি গাছকে বিভিন্ন পোকা থেকে রক্ষা করতে সহয়তা করবে ।

(২) কানের ব্যথা কমাতে
হঠাৎ করে কানের ব্যথা শুরু হলে পেঁয়াজ হতে পারে এর তাৎক্ষণিক একটি উপশম । এতে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি যা প্রদাহ প্রতিরোধ করে । কানে ব্যাথা করলে এক টুকরো পেঁয়াজ কানের ভেতরে রাখুন । এটি কানের ময়লাকে নরম করে ভেতর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে থাকে । খেয়াল রাখবেন পেঁয়াজ যেন আবার খুব বেশি ভিতরে ঢুকে না যায় ।

(৩) মৌমাছির কামড় ভালো করতে
মৌমাছির কামড়ে পেঁয়াজ পিষে বা এক টুকরা পেঁয়াজ কেটে লাগাতে পারেন । এটি জ্বালাপোড়া রোধ করবে এবং মৌমাছির কামড়ের কারণে কোনো অ্যালার্জিজনিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হাত থেকে রক্ষা করে ।

(৪) রঙের গন্ধ দূর
ঘরে নতুন রঙ করালে এক ধরণের গন্ধ থাকে। এক টুকরা পেঁয়াজ কেটে পানিতে ডুবিয়ে নতুন রঙ করা ঘরের এক কোণায় রেখে দিন । পেঁয়াজ রঙের গন্ধ সম্পূর্ণ শুষে নিবে।

(৫) ঠাণ্ডা দূর করতে
মধু ও পেঁয়াজের মিশ্রণ কফ কমিয়ে ঠাণ্ডা দূর করে থাকে। এটি শরীরের ব্যাকটেরিয়া দূর করে অ্যান্টিবায়োটিক মত কাজ করে।

(৬) মরিচা দূর করতে
ছুরিতে প্রায় সময় মরিচা ধরে থাকে। একটি বড় পেঁয়াজ কাটুন মরিচা ধরা ছুরি দিয়ে। আর দেখুন, ছুরির মরিচা একদম গায়েব হয়ে গেছে। প্রথমবার মরিচা দূর না হলে আরেকবার পেঁয়াজ কাটুন।

(৭) ইনসুলিন বৃদ্ধিতে
পেঁয়াজ শরীরের ইনসুলিন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা করে থাকে।

(৮) রক্ত বন্ধ করতে
দেহের কোনো স্থানে কেটে গেলে এক টুকরা পেঁয়াজ ঘষুন। দেখবেন সাথে সাথে রক্ত বন্ধ হয়ে গেছে এবং এটি ইনফেকশন প্রতিরোধেও সাহায্য করবে।

(৯) হাঁড়ি পাতিলের পোড়া দাগ দূর করতে
অনেক সময় তরকারি পুড়ে হাঁড়ি সহ নানা পাত্রে দাগ লেগে যায়। এই দাগ দূর করতে পেঁয়াজ অনেক কার্যকরী। পেঁয়াজের রস দিয়ে পোড়া হাঁড়ি পরিষ্কার করুন। দেখবেন পোড়া দাগ একদম দূর হয়ে গেছে।

(১০) চুলা পরিষ্কার করতে
তেল, চর্বিতে ওভেন তেল চিটচিটে হয়ে যায়। এই তেল চিটচিটে ভাব দূর করে ওভেন পরিষ্কার করতে পেঁয়াজের জুড়ি নেই। পেঁয়াজের রস এবং সমপরিমাণে লবণ মিশিয়ে নিন। এটি দিয়ে ওভেনের দাগের ওপর ঘষুন। কিছুক্ষণ পর দেখবেন সব দাগ দূর হয়ে গেছে।

তাছাড়াও পেয়াজের আরো কিছু গুনাগুন সম্পর্কে না বললেই নয় যেমনঃ

পিঁয়াজের রস চুলে দিলে তা উকুন নাশক হিসেবে কাজ করবে পাশাপাশি চুল পরা কমাতেও সাহায্য করবে।

দৈনিক পিঁয়াজ খেলে তা আপনার যৌন সমস্যাগুলো দূর করবে।

লাল পেঁয়াজ মেয়েলী রোগ সংশোধন করতে সাহায্য করে। পিরিয়ড শুরু হবার কিছু দিন আগে লাল পেয়াজ খান।

কারো নাক দিয়ে রক্ত পরলে কাঁচা পিঁয়াজ কেটে তার ঘ্রাণ নিতে দিন।

প্রতিদিন একটা পেঁয়াজ আপনার ঘুমের অভাব দূর করবে।

পোকামাকড় কামড়ালে সেখানে পেঁয়াজের রস লাগিয়ে দিন।

সাদা পিঁয়াজ piles থেকে রক্ত ঝরা বন্ধ করবার জন্যেও সুপারিশ করা হয়।

পিঁয়াজ হজম শক্তি বাড়ায়।

শরীর থেকে অবাঞ্ছিত কলেস্টেরল সরিয়ে সাহায্য করে।

দৈনিক একটি লাল পেঁয়াজ করোনারি হার্ট রোগ থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে।

পেঁয়াজ শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন বৃদ্ধি করে।

জয়েন্ট পেইন দূর করে।

হলুদের সাথে পিঁয়াজের রস মিশ্রিত করে শরীরে কোন কাল দাগ থাকলে সেখানে ব্যবহার
করুন। দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আপনার শিশুর কৃমি সমস্যা থাকলে এক চামচ পেঁয়াজের রস খেতে দিন।
মেয়াজ মেমরি ও স্নায়ুর উন্নতি ঘটায়। কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে। প্রতিদিন চিনি দিয়ে পেঁয়াজ খেলে তা শিশুদের উচ্চতা লাভ করতে সাহায্য করে।

এছাড়াও ডাঃ সজল আশফাক সহযোগী অধ্যাপক নাক কান এবং গলা বিভাগ, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল এর মতে আমাদের দেশে রান্নায় পিঁয়াজ ব্যবহার হয় অহরহ । কিন্তু এটি সরাসরি তরকারি হিসেবেও ব্যবহার হতে পারে এবং তা হতে পারে শরীরের জন্য খুবই পুষ্টিকর । একই সঙ্গে পিঁয়াজ কমাতে পারে আপনার শরীরের বাড়তি ওজনও। পিঁয়াজের এই উপকারিতার জন্য সেই খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ সালের দিকে মিসরীয়রা এর ভক্ত ছিল । খুব জনপ্রিয় ছিল সে সময় তরকারি হিসেবে পিঁয়াজ । গবেষকরা বলেন পিঁয়াজে আছে উচ্চমানের সালফার যৌগ । আর এর কারণেই পিঁয়াজ কাটলে নাকে লাগে ঝাঁজালো গন্ধ । চোখে পানি চলে আসে । তবে এই বস্তুটিই আবার অনেক উপকারে আসে ।
উচ্চ রক্তচাপ ও হূদরোগে উপকারী
গবেষকরা আরো বলছেন পিঁয়াজ উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে । ফলে উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা নিয়মিত পিঁয়াজ সমৃদ্ধ তরকারি বা পিঁয়াজের তরকারি খেলে উপকার পাবেন । শুধু তাই না পিঁয়াজ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও কমায় ।
ক্যানসার প্রতিরোধী
আরও চমকে যাওয়ার মতো তথ্য হল পিঁয়াজ ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় । পিঁয়াজের মধ্যে আছে ফাইটোকেমিক্যাল এবং ফ্লাবোনয়েড-কোয়েরসেটিন । এই দুটি উপাদান ক্যানসার কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে বলে প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা ।
আছে ভিটামিনও
স্বাস্থ্য রক্ষায় পিঁয়াজের গুণাগুণ অনেক । আমাদের হাতের নাগালে থেকেও আমরা এর অনেক গুণ সম্পর্কে ভালো করে জানি না ।
একটি বড় মাপের পিঁয়াজে ৮৬.৮ শতাংশ পানি, ১.২ শতাংশ প্রোটিন, ১১.৬ শতাংশ শর্করা জাতীয় পদার্থ, ০.১৮ শতাংশ ক্যালসিয়াম, ০.০৪ শতাংশ ফসফরাস ও ০.৭ শতাংশ লোহা থাকে। এ ছাড়া পিঁয়াজে ভিটামিন এ, বি ও সি থাকে। এ ছাড়া শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি-এর ২০ ভাগ মেটানো সম্ভব একটা পিঁয়াজ থেকেই।


পেঁয়াজের রয়েছে বেশ কিছু ভেষজ গুণ। যার ফলে এটি খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পাশাপাশি স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সাহায্য করে। শুধু রান্নাতে নয় কাঁচা অবস্থাতেও রয়েছে পেঁয়াজের বহুবিধ ব্যবহার, বিশেষ করে ঘরোয়া চিকিত্‍সায়। জেনে নিন এমনই কিছু ঘরোয়া চিকিত্‍সার কথা।

তাছাড়াও ঘরোয়া বেশ কিছু চিকিৎসায়ও করা যায় পিঁয়াজের অসিম ব্যবহার
(১) দাঁতের ব্যথায়ঃ
কাঁচা পেঁয়াজ খুবই কটু গন্ধযুক্ত জিনিস। তাই দাঁতের ব্যথায় এর ব্যবহারে একটু দ্বিধা জাগতেই পারে। কিন্তু এটা খুবই দ্রুত কাজ করে। কাঁচা পেঁয়াজের রস হালকা গরম করে মাঢ়িতে লাগান। ব্যথা দূর হয়ে যাবে।

(২) পোকামাকড়ের কামড়ঃ
পিঁপড়া থেকে শুরু করে যেকোনো পোকামাকড়ের বিষ নিষ্ক্রিয় করতে পেঁয়াজের জুড়ি নেই। আক্রান্ত স্থানে এক টুকরো পেঁয়াজ কেটে নিয়ে ঘষতে থাকুন। কিছুক্ষণ জ্বালাপোড়া বা ব্যথা কমে যাবে।

(৩) মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করতেঃ
খুশকি এক ধরনের ত্বকের রোগ। এর ফলে মাথা প্রচণ্ড চুলকায়। এই খুশকি ও চুলকানি দূর করতে কাঁচা পেঁয়াজ সাহায্য করে। কাঁচা পেঁয়াজ থেঁতো করে রস করে নিন। এই রস ছেঁকে নিয়ে চুলের গোড়ায় মাথার ত্বকে ভালোভাবে লাগান। আধা ঘণ্টা রেখে চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দু বার এভাবে করুন। খুশকি ও চুলকানি দূর হয়ে যাবে।

(৪) বিষফোঁড়াঃ
ফোঁড়াও এক ধরনের চর্মরোগ। অপরিচ্ছন্নতা, ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ ইত্যাদি কারণে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফোঁড়া হতে পারে। কিছু কিছু ফোঁড়া খুব ব্যথা হয় যেগুলোকে বিষফোঁড়া বলে। একটি গোটা পেঁয়াজ ধুয়ে খোসাসহ বেটে নিন। এর সাথে সামান্য চালের গুঁড়া মিশিয়ে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিন। শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার করে আবার প্রলেপ দিন। ব্যথা কমে যাবে।

এবং অন্যান্য গবেষকদের মতে
পিঁয়াজ রান্না করে কিংবা কাঁচা খাওয়া হয় । পিঁয়াজের ঝাঁঝ শুধু খাবারের স্বাদ বাড়ায় না, এটি শরীরের অনেক রোগ সারাতেও কাজে আসে । পিঁয়াজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্লেভানয়েডস যা দেহের অতিরিক্ত চর্বি দূর করে হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে । ক্যান্সার প্রতিরোধেও পিঁয়াজের অনেক ভূমিকা রয়েছে । গবেষণায় দেখা যায় যারা নিয়মিত পিঁয়াজ খান তাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি অন্যান্যদের চেয়ে অনেক কম । পিঁয়াজে বিদ্যমান কের্সেটিন নামক পদার্থ হতাশা দুশ্চিন্তা দূর করতে সক্ষম বেলে প্রমাণিত হয়েছে ।
পিঁয়াজ দেহের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে দেয় । পিঁয়াজে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে রক্ত পরিষ্কার করে ত্বক এবং চুল ভালো রাখে । মাথার তালুতে পিঁয়াজের রস দিলে চুলের বৃদ্ধি পায় যার পেছনে রয়েছে পিঁয়াজে বিদ্যমান সালফারের অবদান ।

ছবি এবং তথ্যসূত্র ও বিশেষ কৃতজ্ঞতাঃ নয়া দিগন্ত,নক্ষত্র, দৈনিক কৃষিবার্তা,যমুনা নিউজ ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬

বনমহুয়া বলেছেন: পিঁয়াজের এত গুণ?

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

কালের সময় বলেছেন: জি আপু পিয়াজের অনেক গুন ।

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭

নাবিক সিনবাদ বলেছেন: জেনে রাখলাম ধন্যবাদ

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: পিঁয়াজের এত গুণ আগে জানা ছিল না। ধন্যবাদ আপনার পোষ্টের জন্য।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

কালের সময় বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ।

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩

শাহ আজিজ বলেছেন: অতি সাম্প্রতিক সময়ে পাওয়া বিদেশী বিজ্ঞান পত্রিকার ভাষ্য এরকম ; পেয়াজের সালফার শরীরের সর্বত্র কার্যকরী ভুমিকা পালন করে।তারা অদ্ভুত যে বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন তা হল সালফার শরীরের ভিতরে টিউমারের বাইরে একটি বলয় সৃষ্টি করে। কখনো কোন কারনে ভিতরের ক্যান্সার কোষ সক্রিয় হয়ে আশ্রয় ছেড়ে বেরুতে চাইলে সালফার বলয় ওই কোষকে বাধা দেয় এবং ধ্বংস করে। বিজ্ঞানীরা সবাইকে প্রতিদিন কম করে হলেও মাঝারি পেয়াজের আধখানা খেতে বলেছেন। এছাড়া উপরে তো আরো আলোচনা রয়েছে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ আজিজ ভাই পাশে থাকার জন্য ।

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০

বাংলার জামিনদার বলেছেন: পিয়াজ খুবই ভালা পাই। আশা করি আরো ভালো করে খাব। ভক্তি নিয়া খাব।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার পিয়াজের এত গুনাগুন তা কিন্তু আগে জানা ছিল না ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

কালের সময় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.