নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এসো মহৎ হতে চেষ্টা করি, সাধু হই কিন্তু সাধু সেজে না থাকি। অপদার্থ মানুষকে অনুসরণ করে নিজের মনুষত্বকে বিকিয়ে না দেই। অর্থ আর বড় বড় অট্টালিকার সামনে মাথা নত না করি, জন্মেছি যখন লড়াই করেই বাঁচবো।
আপনারা কি বিয়ে নিয়ে ভাবছেন ? দোহাই লাগে আজই বিয়ের চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে পাকসাপ হয়ে যান নইলে আখেরে পস্তাবেন। নিশ্চই অবিবাহিতরা ভাবতেছেন পাগলে কিনা বলে ছাগলে কিনা খায়। তাহলে বলি শুনুন----
বিয়ারপর আপনার যাবতীয় আকর্ষণ কপুরের মত উড়ে যাবে। খেলাধুলার আকর্ষণ হারাবেন, বন্ধু বান্ধবের আকর্ষণ হারাবেন, হাসি ঠাট্টার আকর্ষণ হারাবেন মোটকথা মধ্যাকর্ষণ ছাড়া পৃথিবীর তাবত আকর্ষণ আপনাকে হারাতে হবে, এর কারন সমূহ বলি শুনুন
বিয়ার আগে আপনার থাকেবে পাখিরমত দুটি পা যেই বিয়ে করলেন অমনি পায়ের সংখ্যা হবে চার অর্থাৎ চতুষ্পদ যন্তুরমত সংসারের যোয়াল কাঁদে চেপে বসবে। কিছুদিনপর পায়ের সংখ্যা হবে ছয় অর্থাৎ স্বামী স্ত্রী এক সন্তান তখন আপনি মাকড়োশারমত ধীরগতি সম্পন্ন হয়ে পড়বেন। আরো কিছুদিন পর পায়ের সংখ্যা হবে আট অর্থাৎ স্বামী স্ত্রী দুই সন্তান তখন আপনি পিলপিল করে ছুটবেন বেবি ফুডের দোকানে খাদ্য খোজের জন্য। তাই বলছি কোনদিন বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন না, বিয়ের মাধ্যমে যিনি সংসার সমারঙ্গনে প্রবেশ করেন তিনি হলেন মহামান্য স্ত্রী। কাঁদতে কাঁদতে যার আগমন তিনি হয়ে উঠেন সংসার সমারঙ্গনের প্রধান সেনাপতি। স্ত্রীদের ভয়পায়না এমন পুরুষ নাইবললেই চলে কেননা তারা হচ্ছে অবলা। আর বিয়ে করা স্ত্রীর সঙ্গে কাপড় ক্যালেন্ডার করা ইস্ত্রির একটা আচারনগত মিল আছে। কাপড় ক্যালেন্ডার করা ইস্ত্রি যেমন উৎতপ্ত থাকে কাপড় পালিশের জন্য তেমনি বিয়ে করা স্ত্রীও উৎতপ্ত থাকে স্বামী ব্যাচারাকে পালিশের জন্য স্ত্রী স্বামীর ভূষণ কিনা তাই। আর যারা ইয়ে করে বিয়ে করে তাদেরতো কথাই আলাদা, বিয়ের আগে তারা ফুল ছুরবে, বিয়ার পরে তারা ফুলছুরবে ঠিকই কিন্তু আপনার কপালফেটে ঝর ঝর করে রক্ত ঝরবে। তাই বলছি সাধারন শিক্ষা জীবন শেষ করে এটা করুন সেটা করুন কোনদিন বিয়ে করবেন না আমিতো করবইনা এমনকি আমার ছেলেকে কোনদিন করতে দিবনা।
©somewhere in net ltd.