নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এসো মহৎ হতে চেষ্টা করি, সাধু হই কিন্তু সাধু সেজে না থাকি। অপদার্থ মানুষকে অনুসরণ করে নিজের মনুষত্বকে বিকিয়ে না দেই। অর্থ আর বড় বড় অট্টালিকার সামনে মাথা নত না করি, জন্মেছি যখন লড়াই করেই বাঁচবো।
ব্রিটিশ যখন চলে গেল তখন বাঙালি মনে করেছে সে স্বাধীন হয়েছে এবার মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। কিন্তু দেখা গেল কাজটা সহজ হচ্ছে না। মেরুদন্ড বেশ দুর্বল। ঠাট্টা করে কেউ কেউ বলে মেরুদন্ড তো ছিলোই না, ব্রিটিশ শাসকেরা যাওয়ার সময় সেটাকে দূর্বল নমুনা হিসাবে সঙ্গে করে নিয়ে গেছে যার ফলে আমরা সোজা হতে পারছি না। যাকসে মেরুদন্ড তো দেখা যায় না, কিন্তু ভাষা দেখা যায়। অনেকে ভাববেন ভাষা আবার আমরা কেমন করে দেখি? ভাষা তো কানে শুনি। ভাষা কানে শোনার ব্যপার বটে, তবে শোনা শব্দ তৎক্ষনাত ছবি হয়ে ওঠে, ফলে আমরা ভাষাকে ছবির মত দেখতে পাই। তাই অনেক সময় বলা হয় মুখ হচ্ছে মনের ছবি। সে ব্যাপারটা মিথ্যা নয় মুখ দেখে মানুষ চেনান রেওয়াজ আছে ঠিকই, কিন্তু কেউ যদি মুখশ পরে মুখে, কিংবা অভিনয় করে অথবা মুখকে সাজায় বিশেষ সজ্জায় তাহলে তো বোঝা যাবেনা কার মনে কি আছে। সে তুলনায় ভাষা অধিক নির্ভরযোগ্য বটে। কাছে টানুক বা দূরে ঠেলুক তারপরও দূর থেকে বোঝা যায় ভেতরের মানুষটার প্রকৃত রুপ। কিন্তু বর্তমান শিক্ষিত বাঙালিদের অবস্থা তার ভাষা শুনেই বোঝা যায়। অনেক শিক্ষিত বাঙালি দেখে মনে হয় তারা শুদ্ধ বাংলা ভাষায় কথা বলতে ভয় পায়। ভয়েই বলতে হবে, নইলে এত বেশি ইংরেজি শব্দ ব্যবহার করবে কেন ? কেনই বা ইংরেজি বাক্য জুড়ে দেবে থেকে থেকে ?
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:২২
ইমদাদুল্লাহ বলেছেন: আরে বাবা মেরুদন্ড থাকলে তো সোজা হওয়ার প্রশ্ন,
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: শিক্ষিত বাঙালী মানে ব্রিটিশদের মাছি মারা কেরানি
এর বেশি কিছু ভাবতে পারি না
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
মামুন আকন বলেছেন: সত্য