নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এসো মহৎ হতে চেষ্টা করি, সাধু হই কিন্তু সাধু সেজে না থাকি। অপদার্থ মানুষকে অনুসরণ করে নিজের মনুষত্বকে বিকিয়ে না দেই। অর্থ আর বড় বড় অট্টালিকার সামনে মাথা নত না করি, জন্মেছি যখন লড়াই করেই বাঁচবো।
আমাদের সমাজ পঁচা, গলা, রং লেপা সমাজ। এ সমাজে আমরা সবাই আদর্শের কথা বলি, ন্যায়ের কথা বলি যাতে অন্যেরা আবেগ প্রবন হয়ে কথা শুনে, হাত তালি দেয়। কিন্তু সে কতটা আদর্শবান তা কখনো কেউ খুঁজে দেখেনা। হয়তোবা তার দ্বারাই লঙ্ঘিত হচ্ছে সবচাইতে বেশি মানবতা, কিংবা হতে পারে সেই সবচাইতে করাপটেড মানুষ। আমরা চোখে যা দেখি তা সব সময় সত্য নয়, আবার যা দেখি না তা সব সময় মিথ্যা নয়। যতকক্ষন তোমার ভিতরের তুমিকে সবার সামনে প্রকাশ করতে পারবে না ততকক্ষন অনেকের নিকট তোমার গ্রহনযোগ্যতা থাকলেও সমাজ উন্নয়নে তুমি কাজে আসবে না। একজন আধাশিক্ষিত বা অশিক্ষিত লোকের দ্বারা সমাজের যে ক্ষতি হবে এর চাইতে একজন শিক্ষিত অন্তর কলুশিত মহাজ্ঞানি দ্বারা অনেক বেশি ক্ষতি হবে। বর্তমানে আমাদের সমাজে কোন একটি আলোড়ন সৃষ্টি কারি ঘটনা ঘটলে আমরা দু চারদিন সেই ঘটনা নিয়ে অনেক বেশি মাতা মাতি করি, এর পর সব কিছু ভূলে যাই। এর ফলে মুখশধারী শয়তানেরা উৎসাহিত হয় নতুন অপরাধ সংগঠনের জন্য। আমরা কোন বিশেষ ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যু দিবস যে ভাবে পালন করি ঠিক তেমনি কোন অপরাধ সংগঠিত হলে বছর শেষে কিছু ছাড়পোকা একত্রিত হয়ে অপরাধীর স্বাস্তি দাবী করি। মানি ব্যাগে অনেক টাকা থাকলে ঘরের বউকে যেমন মনেহয় চোর তেমনি আমাদের পুলিশকে দেখলে মনেহয় সরকারের ঘর জামাই। আর আমাদের মিডিয়ার দৌড় ঝাপ দেখে মনে হয় যতই অপরাধ সংগঠিত হবে ততই যেন তাদের ব্যবসা রমরমা হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনেকেই এ ধরণের কথা বলে থাকেন; কথার কথা