নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।

জ্বালো ইসলামের আলো

দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।

জ্বালো ইসলামের আলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোজা তে কি খাবেন ও কি খাবেন না

১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭

কাল থেকেই শুরু সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র
রমজান। এই মাসে আমাদের খাদ্যাভ্যাস অনেকটাই
বদলে যায়। দিনের বেলায় দীর্ঘ সময় না
খেয়ে থাকায় রোজার শেষে শরীর,
মস্তিষ্ক ও স্নায়ুকোষ খাবারের মাধ্যমে
তাৎক্ষণিক শক্তির জোগান চায়। এসময় শরীর
সুস্থ রাখতে দরকার স্বাস্থ্যকর, পুষ্টিকর ও সুষম
খাবার। এবার জেনে নেওয়া যাক, রোজার মাসে
কোন খাবারগুলো খাবেন এবং কোন
খাবারগুলো পরিহার করবেন।
যেসব খাবার খাবেন
শস্যজাতীয় খাবার : লাল চাল, লাল আটা, বার্লি, ওটস,
সেমাই ও সাগুদানা।
আমিষ জাতীয় খাবার : মাছ, মুরগির মাংস, মটরশুঁটি,
শিমের বিচি ও ডিম (কুসুমসহ খেলে সপ্তাহে
তিনটির বেশি নয়)।
দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার : ননিবিহীন দুধ, দই,
লবঙ্গ ও ফ্যাটযুক্ত চিজ।
ফল ও শাকসবজি : সব ধরনের তাজা শাকসবজি, ফল
ও চিনিবিহীন ফলের জুস।
রোজার মাসে স্বাস্থ্যকর কিছু খাবার, যা
প্রতিদিন খেতে পারেন
খেজুর : চিনি, খাদ্য আঁশ, শর্করা, পটাসিয়াম ও
ম্যাগনেসিয়ামের ভালো উৎস।
হালিম : একদিকে আমিষের ঘাটতি পূরণ করবে
অন্যদিকে দীর্ঘক্ষণ পেটে থাকবে।
আমন্ড : একটি আমিষসমৃদ্ধ খাবার।
কলা : শর্করার সঙ্গে সঙ্গে এ থেকে
পাবেন পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম।
যেসব খাবার থেকে বিরত থাকবেন
শস্যজাতীয় খাবার : সাদা চাল, সাদা আটা, সাদা পাউরুটি।
আমিষ জাতীয় খাবার : ফ্রাইড চিকেন, চর্বিযুক্ত
মাংস, খাসির মাংস ও কলিজা।
দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার : পূর্ণ ননিযুক্ত দুধ,
আইসক্রিম, মিষ্টি ও ছানা।
ফল ও সবজি : নারিকেল, সবজি ভাজা, চিনিযুক্ত
ফলের রস।
স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কিছু খাবার
অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার, ভাজা ও ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার,
সেহরির সময় অতিরিক্ত চা, অধিক লবণসমৃদ্ধ খাবার।

সুত্র: আর টি এন এন

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.