নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।
রমজান মাসে কেউ অসুস্থ থাকতে পারেন, প্রয়োজন হতে পারে ইঞ্জেকশন নেওয়ার,বা কাউকে রক্ত দেওয়ার। আসুন সংক্ষেপে জেনে নিই ৩ টি সমস্যা ও মাসায়েল।
এই বিষয়ে আলেমে মুজতাহিদ গন ও বলেন-
♥ ১. রক্ত দেওয়ার ব্যাপারে :
ব্যাগ আকারে রক্ত দিলে রোজা ভেংগে যাবে। এতে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। তাই কাজ করার সময় কারো হাত, পা ইত্যাদি কেটে অধিক রক্ত পড়লে রোজা ভেংগে যাবে।
তবে রক্ত পরীক্ষা করানোর জন্য সিরিঞ্জ করে (স্যাম্পল রক্ত) দেওয়া যাবে। এতে শরীর দুর্বল হয়না। তাই কারো হাত পা কিছুতে কেটে অল্প রক্ত গড়ালেও রোজা ভাংবে না।
♥ ২. ইঞ্জেকশন নেওয়ার ব্যাপারে:
ইঞ্জেকশন নেওয়া যাবে যদি তা ব্যাথানাশক হয়। আর গ্লুকোজ বা শক্তিবর্ধক হইলে নেওয়া যাবেনা। নিলে রোজা ভেংগে যাবে।
★ সমস্যা : রক্ত দেওয়া বা ইংঞ্জেকশন এর কারণে রোজা ভাংলে কাফফারা দিতে হবে?
উত্তর: : না। কোন পরিস্থিতি তে এমন হতে পারে ফলে রোজা ভেংগে ঈদের পর প্রতি ১ টি রোজার জন্য ১ টি রোজা রাখতে হবে। যা কাজা বলে নিয়ত করতে হবে।
এই মাসায়েলের দলীল: মহান আল্লাহ বলেন "আমি কারো উপর সাধ্যের অতিরীক্ত বোঝা চাপিয়ে দেইনা".... (সুরা বাক্বারা)
---------------------------মাসায়েল সুত্র: আধুনিক যুগের সকল মাসায়েল এর সুত্র হলো "ফিকহুন নাওয়াঝিল" যা কুরআন, সুন্নাহ, ইজমা, কিয়াসের আলোকে লিখা হয়। মুল বইয়ের ভাষা আরবী। এটি শুধুমাত্র মুজতাহিদ ও ফিকাহবিদ দের নিকট পাওয়া যাবে।
দেখুন রোজা অবস্থায় ভ্রমণ এর সমস্যা ও।মাসায়েল Click This Link
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:০৮
জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন