নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।

জ্বালো ইসলামের আলো

দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।

জ্বালো ইসলামের আলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে রোজা রাখা মহাপাপ ও নিষিদ্ধ..!!

২১ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই বোন ও বন্ধুরা। হয়তো ভাবছেন রোজা আবার রাখা কেমনে খারাপ হয় হয়? কেমনে পাপ হয়? কেমনে নিষিদ্ধ হয়?

হা! এমন কিছু স্পর্শ কাতর বিষয় আছে তা যেমন মুসলিম দের জানা জরুরী, তেমন তা গুরুত্ব পুর্ণ ও। যখন যেভাবে রোজা রাখলে পাপী হতে হবে বা পাপ বাড়বে।।

একটি হাদীসে আছে "যে ব্যাক্তি রোজা থেকেও মিথ্যা বলা ও ধোঁকা দেওয়া ত্যাগ করলোনা তার রোজা ক্ষুধা পিপাসা ছাড়া কোন উপকার দেয়না".
কিন্তু রোজা থেকে সাবধান থাকা জরুরী তা হলো শিরক রোজা। রাসুল (স) বলেছেন "যে লোক দেখানো রোজা রাখে সে শিরক করে" (বুখারি,মিশকাত)

# সুতরাং বুঝা গেলো সারা বছর যদি নামাজ না পড়ি ভালো কাজ না করি তবে রোজা না রাখলে বন্দুরা খারাপ বলবে এই চিন্তায় রোজা রাখা অবশ্যই শিরক (কেননা রোজা আল্লাহ কে দেখানো উচিত ছিলো) আমরা এর ভেতর না পড়ে যাই। আর এই ধরনের রোজা না রাখলে শিরক হবেনা কিন্তু হারাম নামের পাপ হবে যা শিরক এর চেয়ে কম। আমি রোজা রাখতে নিষেধ করছিনা, বলছিলাম যে, যদি এমন হয় যে, ""রমজান এসেছে তাই রোজা রাখবেন নামাজ পড়বেন আর রোজা গেলে আপনি উধাও"" তবে রাখার চেয়ে না রাখা ভালা।

হা রোজা অবশ্য পালনীয়, নামাজী না হলেও তাওবা করতে হবে ও সীদ্ধান্ত নিতে হবে যে নামাজ বা রোজা কখনও ছাড়বোনা, পালন করব আল্লাহর ইবাদত এজন্য, কে ভালা বলল বা না বলল সেজন্য নয়।

কারণ রমজান মাস ই তাওবা ও বিশুদ্ধ হওয়ার মাস।
চোখ বুলিয়ে নিই রোজা মোট ৬ প্রকার।

১। ফরজ রোজা। যেমন - রমজান এর ৩০ রোজা।

২। ওয়াজিব রোজা। যেমন - মান্নত বা কাফফারা রোজা।

৩। সুন্নাত রোজা। যেমন আরাফার দিন (জিলহাজ্জ এর ৯ তারিখ) রোজা, আইয়্যামে বিদ (প্রতি আরবি মাসে ১৩, ১৪,১৬ তারিখ রোজা)।

৪। নফল রোজা। উপরের ৩ টি ছাড়া বাকি সবই নফল রোজা। যেমন - শাওয়াল এর ৬ রোজা, প্রতি সোম ও বৃহঃ বার রোজা।

৫। মাকরুহ রোজা। যেমন - শুধু আশুরার ১ দিন রোজা, যদিও রাখতে হবে ২ দিন। স্বামীর অনুমতি ছাড়া রোজা।

৬। হারাম রোজা। বছরে ৫ দিন রোজা রাখা হারাম। ২ ঈদ, জিলহাজ্জ এর ১১, ১২, ১৩ তারিখ।

♥ কমন একটি কথা মনে রাখবেন, যখন যে সময় নামাজ, কুর'আন পড়া ও রোজা রাখা নিষেধ, তখন তা না পড়াটাই ইবাদত, কিন্ত পড়া কুফরি বা কবিরা গুনাহ।

তাই এগুলো এই সময় পড়ার চেয়ে না পড়া ই ভালা। ঠিক তো?

আরোও দেখুন:
১. রোজা অবস্থায় রক্ত প্রদান বা ইঞ্জেকশন গ্রহন : Click This Link

২. রোজা রেখে ভ্রমণে ৩ টি ভুল থেকে সাবধান!! যা না জানলেই নয়: Click This Link

৩. রোজা ও ইফতার এর ভূল নিয়ত এবং সমাধান: Click This Link

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:০২

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন

please see this - দয়া করে এটা দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.