নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।
আসসালামু আলাইকুম..!
রোজা মানেই ক্ষমা, রহমত ও নাজাত, ও সুসংবাদ। তবে সবার জন্য নয়। রোজা কিছু মুসলিমের জন্য দু:সংবাদ।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম বলেছেন,
"যে ব্যক্তি রোজা রাখলো অথচ মিথ্যা কথা ও ধোঁকা দেওয়া ত্যাগ ত্যাগ করলোনা, তার রোজা শুধু ক্ষুধা আর পিপাসা ছাড়া আর কোন কাজে আসবেনা"
বুঝতেই পারছেন রোজার উদ্দেশ্য না খেয়ে থাকা নয়, মিথ্যা ও ধোঁকা ত্যাগ তথা তাকওয়া অর্জন। আর তাকওয়া ছাড়া মিথ্যা, ধোঁকা ত্যাগ করা সম্ভব নয়। কার ভয়ে ত্যাগ করবে? তাই রোজার ভেতর ও রোজার পর এগুলো ছাড়তে হবে।
অন্য হাদীসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম বলেন,
- যে ব্যাক্তি রমজান মাস পেলো অথচ গোনাগ মাফ করিয়ে নিতে পারলোনা, সে ধ্বংস হোক।
------ আল হাদীস। শরহুস সুন্নাহ - ৬৮৯.
আসুন দেখি ধোঁকা আর মিথ্যা আছে কিনা?
আমাদের দেশে অধিকাংশ দোকানী ও ব্যাবসায়ী ই মুসলিম, তারপরও রোজাদার।
♦ এরা ১ম মিথ্যা ও ধোঁকা দেয় দাম এ। রমজান মাস দান সদকা, এহসানের মাস, দাম কমানো উচিৎ ছিলো সেখানে দাম ইচ্ছাকৃত ভাবে বাড়ানো হয়। যা ২ টাকা -৫ টাকা না, ২ গুন - ৫ গুন বাড়ে তা বাজারকারী মাত্রই জানেন।
♦ সে ২য় মিথ্যা ও ধোঁকা দেয় বিদ্যুত অফ রাখে ঠিক ইফতারী, বা ইফতারী পরবর্তী বিশ্রামের সময়। আর সাহরীর সময়। এটা কিসের ভেতর পড়ে? আসুন দেখি--
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম বলেন,
"কোন ব্যক্তি ততক্ষণ মুমিন হতে পারবেনা যতক্ষণ তার হাত ও জিহ্বা থেকে অপর মুমিন নিরাপদ না হবে"
------------- (সহীহ বুখারী, ইমান অধ্যায়।)
আর দোকানীরা তো অনেকে ভেজাল মেশায়, ওজনে কম দেয়। যা সরাসরী কুরআনে-ই নিষেধ। যা হারাম। তাহলে রমজান কি এসকল ভাই দের জন্য সুসংবাদ? নাকি দু:সংবাদ?
একনও সময় আছে, আসুন তাওবা করি, সহীহ হতে চেস্টা করি, তাকওয়া রমজানের মুল, সেই তাকওয়া অর্জনের চেস্টা করি, তাকওয়াই সব আমলের ভিত্তি, তাকওয়া ছাড়া আমল বিফল।
জাঝাকুমুল্লাহুল খাইর।....
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাইয়া। আমাদের অবস্থা সত্যিই নাজেহাল!!!!!!
২| ২৩ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯
বাংলার জামিনদার বলেছেন: বর্তমানে দেশে ১% লোকের রোজা হয়না, অথচ তাদের দাপটে সব খাবার দোকান বন্ধ/ ঘোমটা দেওয়া। এটা যে কত বড় অহংকার বলা যাবেনা।
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১
জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: আল্লাহই জানেন কতজনের রোজা হয়। খুবই আশ্চর্যের এদেশ। খাবারে বিষ মেশানো স্বাভাবিক সংবাদ হয়ে গেছে। আজ দেখলাম বাজারে পল্ট্রি গোশতের উপর ৩০% ছাড়। লোকেরা কিনে এনে দেখে ২০০-৩০০ গ্রাম ওজনে কম। হায়রে সুযোগ গ্রহণ..!!!
৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:০০
জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
আহলান বলেছেন: মাঝে মাঝে ভাবি, যে পরিমান দূর্নীতিতে আমরা নিমজ্জিত তাতে একমাত্র আল্লাহর রহমত ছাড়া কোন বাঙালী মুসলিম পুলসেরাত পার হতে পারবে না .... আমরা ১% মুসলমানও কি সহিহ ইসলামের পথে আছি? শতভাগ হালালের ভিতরে আছি? মসজিদের ইমাম পর্যন্ত সভাপতির ইশারা ছাড়া নসীহত করে না, ওয়াজের বয়ান করে না, পক্ষপাতদুষ্ট ....আমরা কিভাবে নাজাতের আশা করতে পারি, আমার বুঝে আসে না ....!!