নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।

জ্বালো ইসলামের আলো

দয়া করে বাজারের অল্প দামের বই, ইজতিহাদ কারি মুফতি নয় বা আলেম নয় এমন কারো বই, বা ঢাকা আরিচায় পাওয়া বই পড়ে ইমান নস্ট করবেন না।

জ্বালো ইসলামের আলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোজায় টুথপেস্ট ব্যাবহার করলে রোজা হবে? (মাসায়েল)

২৬ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৫

কিছু অসতর্কতামুলক কাজে রোজা ভেংগে যায়। আধুনিক যুগের ফিকাহ নিয়ে এসেছে আধুনিক বিষয়ে সমস্যার সমাধান

♦ প্রশ্ন হলো-- রোজা রেখে দিনের বেলা টুথব্রাশ, টুথপেস্ট ব্যাবহার করা যাবে কিনা?
== উত্তর: - ব্যবহার করা যাবেনা। কারণ এগুলোর স্বাদ সহ পানি গলার নিচে যায়। যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।. গলার নিচে পানি, খাবার ইত্যাদি কিছু স্বজ্ঞানে (জেনে বুঝে) ঢুকে গেলে রোজা ভেংগে যাবে। কোন রোগে বা সফরের কারণে ১ টা রোজা ভাংলে, পরে ১ টা রাখতে হয় কিন্তু বিনা কারনে রোজা ভাংলে হাদীসে আসছে সারা জীবন রোজা রাখলেও শোধ হয়না।

তাই মেসওয়াক করুন। এটা একদিকে সুন্নাত, অপর দিকে বৈজ্ঞানিক ভাবে বহু উপকারিতা রয়েছে।

♦ নিম বা অন্য কোন মেসওয়াক হয় এমন গাছের কাঁচা ডাল দিয়ে মেসওয়াক করা যাবে কিনা?

== কাচা ডাল নিম হইলে গলার নিচে চলে যায় তাই কিছুটা শুকনা করে নিতে হবে। আবার শুকনা মেসওয়াক পানিতে মাথা ভিজিয়ে মেসওয়াক করা যাবে। আর টুথপেস্ট ও যদি গলার নিচে যাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে তবে তা ব্যাবহার করা যাবে। কিন্তু এমন পেস্ট আছে কিনা আমার জানা নাই। সতর্কতার নাম তাকওয়া একথা মনে রাখতে হবে।


♦ এভাবে যদি রোজা ভেংগে যায়, কাজা করতে হবে?
হটাত ভেংগে গেলে ১ টি কাজা করতে হবে ১ টির জন্য। । ১ম দিন ভুল হয় আর ২য় দিন হইলে তা ভুল বলা যায়না, তাই সতর্ক হতে হবে। মেসওয়াক বাজারেও পাওয়া যায়। তবে দাতন গাছ বলে ওষধি গাছ সেইটাও ব্যবহার করা উত্তম।

*** ফিকহুন নাওয়াঝিল।

রোজা সম্পর্কিত আরোও মাসায়েল দেখতে ক্লিক করুন

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

আহলান বলেছেন: হুম.. এতো ঝামেলার কাম কি? পেষ্ট ছাড়াই ব্রাশ করা যায় .. কাচা ডাল পাকা ডাল ....!!!

২৬ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: যেটা ভালো হয়!!!

২| ২৬ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

মানবী বলেছেন: ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ঘটতে পারে তবে বড়দের গলার নীচে টুথপেস্ট কিভাবে যায় বুঝতে পারছিনা!
আর টুথপেস্টের যেমন স্বাদ আছে তেমনি নিমের ডালেরও তিতকুটে স্বাদ আছে।

হযরত মুহম্মদ(সঃ) মেসওয়াক ব্যবহার করতেন সে কারনে সুন্নত হিসেবে গুরুত্ববহ তবে স্বাদ বা গলার নিছে চলে যাবার প্রসঙ্গ এলে হয়তো দুটোই অ্ভিন্ন।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৬ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: সতর্কতা ভালো। এবং মেঝেতে পানি ঢালবেন, পানির ১ পাশে বা মাঝে ১ ফোটা পেস্ট দিলে বুঝবেন। পানি কিভাবে কোথাও যায়।

৩| ২৬ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

সুমন কর বলেছেন: মানবী বলেছেন: গলার নীচে টুথপেস্ট কিভাবে যায় বুঝতে পারছিনা! ....তাই তো !

২৬ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: গলায় স্বাদ যেতে পারে এবং পানি ও যায়। বিজ্ঞানে এতে বিক্রিয়া আছে। পানি ঠেলে দেয়।

৪| ২৬ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রথম সিদ্ধান্ত, আপনি আপনি গৎবাঁধা ভুল তথ্য উপস্থাপন করছেন, জ্বালো ইসলামের আলো নাম নিয়েই আপনি খালাস।

পড়াশোনা, গবেষনা, জানার ইচ্ছা কোনটাই আপনার লেখায় ইতিপূর্বে পাওয়া যায় নি, আজকে তো আরো নিশ্চিত হলাম। এই সব ভুল তথ্য ইন্টানেটজুড়ে হাতুড়ে হুজুররা দিনের পর দিন ধরে প্রচার করে আসছেন। আপনিও সেই সব লিখে খালাস। এইভাবে ইসলামের আলো ভালোই জালাচ্ছেন।

মনে রাখবেন, এটা ব্লগ, গ্রামের ওয়াজ মাহফিল না।

প্রশ্ন ছিলো রোজা রেখে টুথপেস্ট ব্যবহার করা যাবে কিনা?
আপনি বলেছেন, ব্যবহার করা যাবেনা। কারণ এগুলোর স্বাদ সহ পানি গলার নিচে যায়। যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।.আপনার যুক্তি অনুসারে তো ওযুও করা যাবে না। কারন ওযু করার সময় তো পানি দিয়ে কুলি করতে হয়।

হযরত ঈশা (আঃ) বা খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ৩০০০ বছর আগে থেকে দাঁত মাজার কৌশল মুলত মিশরে প্রচলিত ছিলো যা পরবর্তীতে আরব, রোমান, গ্রীস এবং ভারতীয় অঞ্চলে প্রসারিত হয়। এই সময়টায় অঞ্চল ভেদে বিভিন্ন বনজ এবং ঔষধি গাছের ডাল দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করা হতো। যেমন, আরবে খেজুর গাছের ডাল, জয়তুন গাছের ডাল, ভারতীয় অঞ্চলে নিম গাছের ডাল ইত্যাদি দিয়ে এই কাজটি সম্পন্ন হতো। ১৭৮০ খ্রিস্টাব্দে প্রথম টুথব্রাশ এবং টুথপেষ্ট আবিষ্কার হয়।

তাই এটা নিশ্চিত যে হযরত মুহম্মদ(সঃ) এর আমলে ব্রাশ পেষ্ট ছিলো না, তিনি পরিষ্কার পরিচ্ছনতাকে গুরুত্ব দিয়েছেন। তাই তিনি নিজেও দাঁত মাজা প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে রোজাকালীন সময়েও তার অঞ্চলে প্রচলিত উপকরন দ্বারা মেসওয়াক করেছিলেন। ব্লগার মানবী ইতিমধ্যে উল্লেখ্য করেছেন স্বাদ বা গলার নিচে চলে যাবার প্রসঙ্গ এলে ব্রাশ পেষ্ট আর মেসওয়াক দুটো ব্যাপারই এক। কোন পার্থক্য নেই।

সাধারনত সেহেরীর পরপরই দাঁত ব্রাশ করে নেয়া ভালো। তবে খুব সুগন্ধীযুক্ত কোন উপাদান দিয়ে দাঁত বা মুখ পরিষ্কার না করাই উত্তম। কারন এটা সংযমের ব্যাপার। আর যদি অসর্তকভাবে অনিচ্ছায় কারো মুখের ভেতরে কিছু প্রবেশ করে, তাহলে তা বুঝার সাথে সাথেই কুলি ফেলে দিতে হবে। এতে রোজা নষ্ট হবে না। ইসলাম খুব সহজ এবং মানবিকগুন সম্পন্ন একটা ধর্ম।

যারা ধর্মকে মানুষের কাছে অহেতুক জটিল ও কঠিন করেন, তাদের জন্য নিশ্চয়ই অপেক্ষা করছে কঠিন শাস্তি।

২৭ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০৭

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: এটা ইসলাম। কোন নভেল না। আপনি কি মুফতি? নাকি মুজতাহিদ?

৫| ২৬ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অনেকে এটাকে মাকরুহ বলেছেন। আবার অনেকে সতর্কতার সহিত ব্যবহারে অনুমতি দিয়েছেন। তবে সেহরির পরই ব্রাশ করলে সব ঝামেলা মুক্ত....

২৭ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০৮

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খাইর। মুজতাহিদ গন এরকম বলেছেন, ইসলামহাউজ দেখবেন।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৪৯

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন

please see this - দয়া করে এটা দেখুন

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমার তো ভাই মুফতি হবার প্রয়োজন নেই। ইসলামকে জানার জন্য, সহজে উপলব্ধি করার জন্য ইন্টারনেটে স্বীকৃত অনেক সাইট থেকে নির্ভুল তথ্য জানা যায়। ধরে নিলাম, আপনি মুফতি, জিকিরে আলা আরো বহু সিফাত সমৃদ্ধ মানুষ। ইনফ্যাক্ট এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে মুফতিদের ভাত নাই।

যাকে রেফারেন্স বলা হয়, তাকে অনেক ক্ষেত্রে দলিলও বলা হয়। সেই হিসাবে আমার 'নাওয়াঝিল' একটা রেফারেন্স বা দলিল ছাড়া আর কিছুই নয়। আমি বিশ্বাস করি, সবার আগে কোন ঘটনায় আমি কোরানিক দলিল খুজব। তারপর নবীর আমল দেখব। তারপর না পাওয়া গেলে নিজের বুঝে বা বিবেকে যেটাকে সঠিক বলে মনে হবে, সেটাই করব। এত পেচানোর কিছু নাই। ইসলামরে কঠিন করেন, কঠিন করলে মানুষের দেয়া মিলাদে গিয়া দুই চাইর পয়সা বাড়তি কামাইতে পারবেন, মানুষ যত ইসলামরে ভয় পাইব, তত বেশি আপনাগো লাভ। কিছু কইরা খাইতে পারবেন।

আর আপনি আমার চৌদ্দ পুরুষের কথা তুললেন ভালো কথা। আপনাকে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিলাম। কেননা ঈদের সময় এখন গাবতলীর হাটে অনেক ভীড়ে কষ্ট হবার কথা। তাই সেখানে যাওয়ার দরকার নাই।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: আমাকে মাফ করবেন। এই পোস্ট দিয়েই পোস্ট ব্যান হওয়ায় মেজাজ খারাপ ছিলো। ভাই। আমার ভুল ছিলো আচরণ এ please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন

please see this - দয়া করে এটা দেখুন

৭| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০২

মানবী বলেছেন: জবাবের জন্য ধন্যবাদ। প্রতিদিন যেহেতু আমি দুই বা তার চেয়েও বেশিবার পেস্ট দিয়ে দাঁত ব্রাশ করি, টুথপেস্ট গলার কাছে যায় কিনা জানতে আমার কোন টেস্টের প্রয়োজন নেই।

৪ নং মন্তব্যের জবাবে আপনার এগ্রেসিভ জবাব পড়ে হতাশ হলাম। যদিও আপনার পোস্ট আগে পড়েছি কিনা মনে করতে পারছিনা, তারপরও "জ্বালো ইসলামের আলো" নিক দেখে আশা করতেই পারি এমন নিক ইসলামের সুন্দর প্রতিচ্ছবি তুলে ধরবে। মহান আল্লাহ ধৈর্যশীলদের পছন্দ করেন, সেখানে এমন সামান্য কারনে আপনার ক্ষেপে যাওয়া হতাশাজনক। প্রতিটি ধর্মের ধর্ম প্রচারকরা অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, বিনয়ী ও ধৈর্যশালী হয়ে থাকেন। নিজ ধর্মের সুন্দর দিক নিজের চরিত্রে তুলে ধরতে সক্ষম নাহলে অপরকে কিভাবে সেধর্ম সম্পর্কে ভালো ধারনা দেয়া সম্ভব?

৪০-৫০ বছর আগে কুরআন আর সহীহ হাদিসে বঙ্গানুবাদ খুব সহজলোভ্য ছিলোনা বিধায় বিভিন্ন সমস্যায় ইমাম আর ধর্মগুরুদের দ্বারস্থ হতে হতো। আজ সে সমস্যা নেই, মানুষ ইচ্ছে করলে কুরআন আর হাদিস পড়ে নিজে জেনে নিতে পারে। তারপরও দ্বিধা দ্বন্দে ইসলামিক স্কলারদের জিজ্ঞেস করতে পারে। এখানে মুফতি মুজতাহিদ হওয়া জরুরি কেনো?

ব্লগার কাল্পনিক_ভালোবাসার একটি মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আপনি তাঁর পূর্বপুরুষদের টেনে এনে তিরস্কার করেছেন, এমনটা শুধু একজন ইসলামিক পন্ডিত নয়,একজন প্রকৃত মুসলিমের মতওও আচরন হলো?

হযরত মুহম্মদ (সঃ) সাবান ব্যবহার করেননি কারন সে সময় সাবান ছিলোনা, আমরা আজ সকলেই সাবান ব্যবহার করছি। টুথপেস্টও পরিচ্ছন্ন থাকার আরেকটি উপকরন মাত্র... রোজায় টুথপেস্ট ব্যবহার নিয়ে যাদের সংশয় তাঁরা ব্যবহার করবেননা তবে কেউ ব্যবহার করলে আক্রমণাত্বক হয়ে উঠা অযৌক্তিক।

আমি নিজেকে একজন ধার্মিক মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি, আর সেকারনে প্রশ্ন দুটোর জবাব জানা জরুরী।
ভালো থাকবেন।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:২৪

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: থ্যাংক্স ফর কমেন্ট অ্যান্ড সাজেশন। আসলে তা আমার ভুল ছিল। দুক্ষিত আমি।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৩৪

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: এই পোস্ট দিয়েই পোস্ট ব্যান্ড হয়েছিলাম এজন্য একটু মাথা গরম ছিলো। আবারোও সরি বোন।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৪৬

জ্বালো ইসলামের আলো বলেছেন: please see this - দয়া করে এটা দেখুন
please see this - দয়া করে এটা দেখুন

please see this - দয়া করে এটা দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.