নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি অতি সাধারন একটা মানুষ …………পৃথীবির প্রতিটি মানুষের কিছু আশা-আকাঙ্কা থাকে, থাকে সীমাহিন স্বপ্ন। যেখানে সে তার জীবনকে সাজায় একিবারে নিজের মত করে। আমারো তেমন একান্ত কিছু স্বপ্ন আছে, যা আমাকে ভালো কিছু করার প্রেরনা যোগায়।

অপূর্ব আহমেদ জুয়েল

ছোট্ট এই জীবনে অজানার অনেক কিছুই থাকে । তাই নিত্য দিনই জানার ক্ষদ্র চেষ্টা করি।

অপূর্ব আহমেদ জুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়াসার এমডি এর ১৪ বাড়ী আমেরিকাতে!!

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৪২

২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার কিছুদিন পরেই ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয় আমেরিকা প্রবাসী প্রকৌশলী তাকসিম এ খানকে যে পদে রয়েছেন গত ১৪ বছর ধরে। প্রথম নিয়োগের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে তিনি আরও ৫ বার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয় এই ব্যক্তিকে। এই লোক নাকি শেখ কামালের বন্ধু ছিল শেখ পরিবারের ঘনিষ্ঠ!
গত ১৪ বছরে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন কালে এই মহাযোগ্যবান ব্যক্তি আমেরিকায় প্রতিবছর ১ টি করে বাড়ি কিনেছেন। শত শত কোটি টাকা দুর্নীতি করেছেন! চুরি করে নিজের পকেট ভারি করেছেন! অথচ টিভির টক শোতে বিভিন্ন সময় নির্লজ্জের মত এই লোক নিজেকে সৎ হিসেবে দাবি করেছে !

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংসদে আইন পাশ করে এই মাহা-যোগ্যবান ব্যক্তিটিকে আমৃত্যু ঢাকা ওয়াসার এমডি হিসাবে রেখে ঢাকা শহরের মানুষদের মানুষের পায়খানি মিশ্রিত পানি পানের চিরস্থায়ী বন্দোবস্তই করিয়া বাধিত থাকিবেন। সেই সাথে আমেরিকার সদ্য সাবেক প্রেসিডেন্ট ও রিয়েলস্টেট ব্যবসায়ী ডোনাল্ড ট্রাম্পের পথ অনুসরণ করে ভবিষ্যতে একজন বাংলাদেশির আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে সাহায্য করিবেন।

লিও টলস্টয়ের "How Much Land Does a Man Need?" প্রবন্ধের কথা মনে পড়ে গেল তার ১৪ টি বাড়ির কথা জানতে পেরে।
ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী। শুধু মাত্র আপনার পরিবারের ঘনিষ্ঠ হলেই হবে! তাহলে পুরা বাংলাদেশ তার বাপের! যে যেভাবে ইচ্ছে হয় সেইভাবেই লুটপাট করে আমেরিকা গিয়ে বাড়ি করবে!

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


সবটাই মিথ্যা।
যুক্তরাষ্ট্র অবৈধ অর্থ দিয়ে বাড়ি কেনা অসম্ভব। সম্পুর্ন অসম্ভব।
ভুয়া বানোয়াট সংবাদ এইসব সাংবাদিক কোত্থেকে পায়?
যুক্তরাষ্ট্র রিয়েলস্টেট বিজনেসের সুবিধার্থে প্রতিটি বাড়ীর তৈরির তারিখ, বর্তমান মুল্যমান, বেচাকেনার হিষ্টরি ওপেন, পাবলিক।
যে কোন ক্রেতা বা কিনতে ইচ্ছুক ব্যাক্তি, বা যে কেউ অকারনেই এসব রেকর্ড দেখতে পারে, কিছু ফি দিলে আরো ডিটেইল দেখতে পারে।
লাইসেন্সপ্রাপ্ত রিয়েলটররা আরো বিস্তারিত ভাবে হাতবদল হওয়া মালিক এমনকি ভাড়াটিয়েদের, হিষ্টরি পর্যন্ত দেখার অধিকার প্রাপ্ত।
যা বলছিলাম সমকালের রিপোর্টটি সম্পুর্ন মিথ্যা।
এইসব সস্তা ফলস রিপোর্ট এর জন্য প্রকৃত দুর্নিতীবাজ অপরাধীরা বলার সুযোগ পায়, যে তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হচ্ছে

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:


উনাকে আমি জানি, উনার বোন (তথাকথিত সাংবাদিক ) আমেরিকায় ৩০ বছরের বেশী সময় আছে; উনার বন্ধু ড: নজরুল ইসলাম জাতি সংঘে চাকুরী করে; উনি অসৎ লোক।

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: দুর্নীতি না করলে এমনি অভিযোগ অদালত পর্যন্ত গেলো !!!!!
পত্রিকা মিত্রা থবর ছাপালে সেজন্য দেশে কঠোর শাস্তির আইন আছে।
কিন্ত বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত এরশাদ খালেদা তারেক অব্বাস ফালু আমান ফারুক সাদেক ইশরাক -কোনো বড় ডাকাতকে ডাকাতির অভিযোগে জেল খাটতে হয়নি।
কারণ চোরে চোরে মাসতুতো ভাই।

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:০৯

কামাল১৮ বলেছেন: লেখায় যুক্তি খুবই দুর্বল।অনুমানের ভিত্তিতে কাউকে অভিযুক্ত করা ঠিক না।আমি বলছি না সে ভালো বা খারাপ আমি বলছি আপনার লেখায় যুক্তি খুব দুর্বল।

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৩৩

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী < ভাই, আপনি কি একটু বুঝিয়ে বলবেন- ঢাকার ওয়াসার এম ডি- আমেরিকায় বসে কিভাবে তার দ্বায়িত্ব পালন করেন?

উনার যে প্রতিভা- উনিতো আমেরিকান ওয়াসার এমডি হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করার কথা...
একজন লোক আমেরিকায় বসে দেশের প্রতি যে দ্বায়িত্ব নিস্ঠার সাথে পালন করছে- তা ইতিহাসে বিরল।

নবেল কমিটির কাছে কি আমরা সুপারিশ করতে পারি তাকসিম এ খানের জন্য?

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

জুন বলেছেন: ওয়াসার এমডি আর বাফুফের সালাউদ্দিন সিন্দাবাদের ভুতের মত আজীবন আমাদের ঘাড়ে চেপেই থাকবে।এদের হাত থেকে রেহাই নেই বাংলাদেশের জনগণের ।
@ হাসান কালবৈশাখী তাইলে যে আমরা শুনি পশ্চিমা দেশে আমাদের বেগম পাড়ার গল্প সেগুলো কি সবই মিথ্যে! আর আমেরিকায় একাধিক বাড়ির মালিক তাও কি মিথ্যা!!

৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: "টাকা বাদসার, মালিক ছবি খাঁ"- প্রবাদের ব্যাখ্যাঃ তাকসিম এ খানের ১৪ টি বাড়ি থাকলেও সেই বাড়ির আসল মালিক খাঁ সাহেবের মালিক। অর্থাৎ মালিকেরও মালিক আছে! হলমার্ক, শেয়ারবাজার লুট, যুবক, ডেসটিনি, আবদুল হাই বাচ্চু, তাকসিম এ খান, পি কে হালদার, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ পাচারকারী, এস আলম গ্রুপ সহ সকল দুর্নীতিবাজ, ব্যাংক লুটেরাদের উৎস একই....

৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী ভাইঃ উনি তাহলে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করছেন না কেন?

৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: আমিও মনে করি সংবাদটি সম্পর্ণ মিথ্যা। আওয়ামী আমলে কোন দুর্নীতি হতেই পারে না । এই দেশের সকল দুর্নীতি হয়েছে কেবল সেই সমস্ত আমলে যেই সমস্ত আমলে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় ছিল না। :D

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫১

নতুন বলেছেন: বাংলাদেশের আমলারা দূনিতি করে এটা সাধারন ব্যাপার। উনি অবশ্যই মেধার চেয়ে কানেকসনের বদৌলতে চেয়ারে আছেন সেটাও ঠিক আছে।

কিন্তু ১৪ বছরে আমেরিকাতে ১৪টা বাড়ীর প্রচারনার পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে বলেই মনে হচ্ছে।

রিয়েলেস্টেটের তথ্য জানা খুব একটা কঠিন ব্যাপার না কিন্তু প্রচারনাতে শুধুই ছবিদিয়ে বাড়ি গুলি তার বলে প্রচার করেছে যেটা আসলে পক্ত তথ্য না।

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:



@ জুন বলেছেন: বেগম পাড়ার গল্প সেগুলো কি সবই মিথ্যে!?

আপা। বেগম পাড়া কানাডার কি আইন জানি না।
তবে আমেরিকার আইন কিছুটা জানি। আয়কর বিভাগের ক্লিয়ার হয়ে ব্যাঙ্কে জমা হওয়া টাকা ব্যাতিত অন্য কোন টাকা ব্যয় করে বাড়ী কেনা সম্ভব নয়।
অর্গানাইজড গ্যাং ও জঙ্গি দমনে কঠিন অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং আইন চালু হওয়ার পর এসব নিয়ম আরো কড়াকড়ি ভাবে চালু হয়েছে।
আমি নিজেই ভুক্তভুগি। ডাউনপেমেন্ট দেয়ার মত বাংলাদেশ থেকে আনা পর্যাপ্ত টাকা থাকার পরও ৫ বছর বাড়ী কিনতে পারি নি।

তবে একটা কথা বলি, আমিরিকায় এসে ৫ বছর শুধু ট্যাক্সি উবার চালিয়ে ২ বাড়ি করেছে আমার চোখেই দেখা।

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
@ নীল আকাশ
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করলে এই সরকার আরো বড় বিপদে পড়বে।
তখন আন্তর্জাতিক ভাবে প্রচারনা হবে যে সরকার মিডিয়ার কন্ঠরোধ করছে।

১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আসলেই কি এমডি সাহেব আমেরিকাতে ১৪ টা বাড়ি করেছেন? বিষয়টা পরিস্কার হওয়া দরকার।

১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিপুল পরিমাণ অর্থের উৎস এবং লেনদেনের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থা সন্দেহভাজন তালিকায় তাকসিমের নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দেশটির লস অ্যাঞ্জেলেস, নিউইয়র্কসহ বিভিন্ন শহরে বিলাসবহুল বাড়ি কেনার ঘটনা খতিয়ে দেখছে। ১৪ বাড়ি কেনার বিপরীতে অর্থের জোগান কোথা থেকে এসেছে- সেদিকেই নজর গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর।

দুদকে অভিযোগপত্রে তাকসিম সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) 'গভর্নমেন্ট ওয়াচ নোটিশ'-এর একটি কপি অভিযোগের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। সিআইএসহ যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস (ডিওজে), ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), দেশটির অন্যান্য সংস্থা ও ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন (ইন্টারপোল) তাকসিম এ খানের বিষয়ে কাজ করছে বলে ওই নোটিশে উল্লেখ করা হয়। সুত্র ঃ সমকাল

ব্লগার কালবৈশাখির দৃষ্টি আকর্ষন করে বলতে যাই যে যুক্তরাস্ট্রের সিআইএ , এফবিআই , ইন্টারপোলের এর রিপোর্ট কি তবে মিথ্যা ? ১৪ টি বাড়ীর ঠিকানাও কিন্ত পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

কাঁউটাল বলেছেন: হাসান বালবৈশাখিকে ওয়াসার এমডি হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হউক।

১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রতি বছরে একটি করে বাড়ি এটা বিশ্বাস যোগ্য মনে হচ্ছে না, আবার হতেও পারে, সব সম্ভবের দেশ এই বাংলাদেশ; ১৪ টি বাড়ির দামই বা কতো। আমাদের এলাকার পশ্চিম পাড়ার রহমত মেম্বার সে নিজেই তো আমেরিকাতে ২০ টি বাড়ি কিনার ক্ষমতা রাখে, সেখানে ওয়াসার এমডি বলে কথা।
ঘটনা যাই হোক যা বলতে চাচ্ছি তা হলো - আমার মনে হয় ওই সাংবাদিকের সাথে উনার দেন দরবারে কোন সমস্যা হয়েছে, টু পাইস ধরিয়ে দিলে তখন আবার উল্টো নিউজ ছাপবে, উনাকে মহান ব্যক্তি, জনদরদি, গরিবের বন্ধু হিসেবে উপস্থাপন করিবে।

১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: @ ব্লগার হাসান কালবৈশাখী আর কত মিথ্যার আশ্রয় নিবেন? এতোবড় একটা খবর আর আপনি বললেন মিথ্যা; সূত্রসহ সবই লিখেছে সমকাল এখানে। ১১ নং কমেন্টে আপনি বলেছেন বাংলাদেশ থেকে টাকা নিয়েছে; এটাও তো টাকা পাচারের মধ্যে পরে, তাই নয় কি?

১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

@ ঢাবিয়ান

বর্তমানে কোন পত্রিকার খবর বিশ্বাসযগ্য নয়।

বোঝাই যাচ্ছে সমকাল প্রতিবেদক আনাড়ী এবং অশিক্ষিত।
ফর্মাইশি লেখক আমেরিকান আইন কানুন সম্বন্ধেও সম্পূর্ণ অজ্ঞ। উনি সিআইএ কি এফবিআই কি এটাও জানেন না।
সিআইএ তদন্ত করছে, কথাটা বলাই তো হাস্যকর। সি আই এর কাজ হচ্ছে বিদেশি সামরিক ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করা বা বিদেশে ষড়যন্ত্র করা বা  নিজেই ষড়যন্ত্র তৈরি করা। এফ বি আর কাজ হচ্ছে পুলিশ কুলিয়ে উঠতে না পারলে এফবিআই ডাকা হয়। মূলত খুন খারাপের মামলায় খুনিকে খুজে বা অস্ত্র মামলা ডিপ তদন্ত বা অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে সুরক্ষিত করা

 অবৈধ সম্পদ আর অবৈধ অর্থ প্রথমত ব্যাঙ্কই ধরে ফেলবে।
আর অর্থ মামলার জন্য আয়কর বিভাগ আইআরএস নিজেই যথেষ্ট।
আইআরএসকে অসীম ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, টাকা ফেরত না দিলে আইআরএস নিজেই ব্যাংক থেকে উঠিয়ে নিতে পারে। বাড়ি বা সম্পদের উপর লিয়েন জারি করতে পারে। ক্রোক করার মত লোকবল নাই। একটি বাড়ি অবৈধ ঘোষণা হলে সেই বাড়ীর বিদ্যুৎ পানি গ্যাসের লাইন বিচ্ছিন হয়ে এমনিতেই ক্রোক হয়ে যায়। 

১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী, আপনি বলছেন যে ফর্মাইশি লেখক আমেরিকান আইন কানুন সম্বন্ধেও সম্পূর্ণ অজ্ঞ। উনি সিআইএ কি এফবিআই কি এটাও জানেন না।সিআইএ তদন্ত করছে, কথাটা বলাই তো হাস্যকর

আপনি খুব সম্ভবত এ সংক্রান্ত রিপোর্টটা পড়েননি। সমকাল বা বা অন্যান্য পত্রিকা দুদকে দায়ের করা অভিযোগের বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট করেছে । এখানে ফরমায়েশি লেখার বিষয় আসল কিভাবে? পত্রিকাগুলোতো আর দুদকে অভিযোগ দায়ের করেনি। বিভিন্ন পত্রিকায় এসেছে যে , দুদকে দায়ের করা অভিযোগপত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) 'গভর্নমেন্ট ওয়াচ নোটিশ'-এর একটি কপি যুক্ত করা হয়েছে। সিআইএসহ যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস (ডিওজে), ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), দেশটির অন্যান্য সংস্থা ও ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন (ইন্টারপোল) তাকসিম এ খানের বিষয়ে কাজ করছে বলে ওই নোটিশে উল্লেখ করা হয়।

দয়া করে ১৭ নং কমেন্টের লিংকে গিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট পড়ুন। সাংবাদিকদের নিজস্ব কোন ইনভেস্টিগেশিন রিপোর্টিং এটা নয় যে ফরমায়েশি লেখার ব্যপার রয়েছে।

২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

অক্পটে বলেছেন: অসম্ভব হতেই পারেনা। আওয়ামীলীগের আমলে দুর্ণীতি? ইম্পসিবল। যারা এসব বলে ওরা সবাই যোচ্চোর বাটপার। একজন সৎ নেত্রীর দক্ষ হাতে গড়া এই দেশ এবং এর সকল সরকারী কর্মকর্তা কমচারী। তিনি দুর্ণীতিকে নির্মুল করেছেন শক্ত হাতে। সুনীতি এখন প্রতিটি সেক্টরে

আমরা জনগণ সরকার এবং এর পালিতদের বিরুদ্ধে যা শুনি তা সর্বৈভ মিথ্যা মিথ্যা মিথ্যা।

২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

@ ঢাবিয়ান
একটি বাড়ীর ১০২টি বাথরুম, 'সিআইএ তদন্ত করছে', কথাটা শোনার পর লিংকে গিয়ে পড়া সময়ের অপচয় মাত্র।

যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস পর্যন্ত গেলে উনি গ্রেফতার হতেন, বা মামলা শেষ না হওয়ার পর্যন্ত ওনার ফ্লাইট ব্যান/বিদেশ যাত্রা ব্যান থাকতো।

আবারো বলছি - বর্তমানে কোন পত্রিকার খবরই বিশ্বাসযোগ্য নয়।

২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৫৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বিকেলে প্রথম আলোতে দেখলাম: যুক্তরাষ্ট্রে মাত্র একটি বাড়ি আছে, তা–ও স্ত্রীর কেনা: তাকসিম এ খান
এখন তাহলে কোন সম্বাদিক সত্য? কে উনার কাছ থেকে টাকা পেয়েছে আর কে পায় নি? ;)

২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৪২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহ উনাকে উন্নত করেছে , উনি যেনো বাকী জীবন এমডি থাকতে পারেন।

২৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: এই ওয়েব সাইটে প্রত্যেক বাড়ী র ঠিকানা লিখলেই সব ইনফো বের হয়ে আসে
https://www.redfin.com/CA/Glendale/531-N-Louise-St-91206/home/7158698
এই বাড়ী শেষ বিক্রী হয়েছে ২০০২ সালে.....তখন তো জামাতী রা ক্ষমতায় ছিল
এই হলুদ সাংবাদিক দের বিশ্বাস করে উপরে যারা কমেন্ট করেছেন তাদের...........

২৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

কলাবাগান১ বলেছেন: একটা বিশ্বাস যোগ্য গুজব ও ঠিক মত ছড়াতে পারে না, এরা আবার দেশ চালাবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.