নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জুয়েল তাজিম

জুয়েল তাজিম

অলস হবেন, তো হতাশা পাবেন। শুরু করুন,শেষ হবেই। সামনে এগোতে থাকুন, পথ কমবেই।

জুয়েল তাজিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধরা যাবে না, ছোঁয়া যাবে না !! আঁকা তো যাবেই না

২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৪




আমি অনেকবার স্কেচটি দেখেছি, বড় করে দেখেছি; আমার চোখে কোনো বিকৃতি ধরা পড়েনি। কারণ আমি জানি এটা কাইয়ুম চৌধুরীর অাঁকা নয়, বঙ্গবন্ধুর ছবিটি এঁকেছে ক্লাশ ফাইভে পড়ুয়া একজন।

আমি বরং মুগ্ধ হয়েছি, একটি শিশু বঙ্গবন্ধুকে হৃদয়ে ধারণ করে তা আবার রংতুলিতে ফুটিয়ে তুলেছে। বঙ্গবন্ধুর স্কেচের ব্যাকগ্রাউন্ডে জাতীয় পতাকার ব্যবহারও আমার চমৎকার লেগেছে।

এই ছবিটি ব্যবহার করে গত ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বরিশালের অাগৈলঝারার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী সালমান তারেক আমন্ত্রণপত্র তৈরি করেন। আগে জানলে শিশুটিকে উৎসাহ দেয়ায় আমি সালমান তারেককে ধন্যবাদ জানাতাম। দেরিতে হলেও এখন তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তবে এখন বেচারার ধন্যবাদ নেয়ার মত মানসিক অবস্থা আছে বলে মনে হয় না।

বঙ্গবন্ধুর ছবি 'বিকৃত' করার অপরাধে তিনি জেল খেটে এসেছেন। তার এখন চাকরি যায় যায় অবস্থা। তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক। মামলার কথা শুনে আমি বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেছি। বঙ্গবন্ধুকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য যার পুরস্কৃত হওয়ার কথা, তার এখন চাকরি নিয়ে টানাটানি।

বরিশালের সেই অতি উৎসাহী আওয়ামী লীগের সেই নেতাকে বলছি, ভাই বঙ্গবন্ধু আপনার বা আওয়ামী লীগের একক সম্পত্তি নয়, বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা, তিনি সকলের। আর কোনটা ছবি আর কোনটা শিশুর আঁকা স্কেচ- এই পার্থক্য ধরতে না পারলে, আপনি বরং রাজনীতি ছেড়ে ঘরে বসে থাকুন। আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কাছে দাবি জানাচ্ছি, সর্বস্তরে বঙ্গবন্ধুকে ছড়িয়ে দেয়ার পথে বাধা সৃষ্টি, বঙ্গবন্ধু সস্পর্কে শিশু মনে ভয় ধরিয়ে দেয়া এবং একজন সরকারি কর্মকর্তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার দায়ে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হোক। সুযোগ থাকলে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হোক।

বাড়াবাড়ি কখনোই ভালো ফল আনে না।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

বনসাই বলেছেন: বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তার কাজে বাঁধাদানের জন্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ করা প্রয়োজন বলে মনে হলো। এতো চমৎকারভাবে বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকার জন্যে ৫ বছর বয়সী শিশু কতটা অন্তরে বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করেছেন ভেবে অবাক হতে হয়। ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বরিশালের অাগৈলঝারার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী সালমান তারেক আমন্ত্রণপত্রটি অনুমোদন করায় ধন্যবাদ জানাই।
বঙ্গবন্ধু সস্পর্কে এই ঘটনা শুধু শিশু মনে ভয় ধরিয়ে দেবে তাই নয় আর কেউ দ্বিতীয়বার বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকার চেষ্টা করলে আমি তাকে গবেট মনে করবো। কোনটা সম্মান জানানো আর কোনটা অপমান করা- এই বোধ জাগুক আওয়ামী লীগের সব স্পর্শকাতর লজ্জাবতীর।
বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের একার- এটা যে ভাবে সেই আওয়ামী লীগের শত্রু।

২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

জুয়েল তাজিম বলেছেন: কার্ডে দেয়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিটি একেছে পঞ্চম শ্রেনির একজন শিক্ষার্থী এবং কার্ডে সেটা বঙ্গবন্ধুর ছবির পাশে উল্লেখ করেও দেয়া আছে।
এখন আমার প্রশ্ন হল দেশের কচিকাঁচা শিশু কিশোরদের বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকতে উৎসাহ দেয়া কি অন্যায়? ছবি আকার প্রতিযোগিতা আয়োজন করা কি অন্যায়? সেই ছবি কার্ডে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আকা ছবির জন্য সে শিশুকে উৎসাহিত করা কি অবৈধ? যদি অন্যায় হয় তবে সেই শিশুটির নামেও আরেকটি মামলা দেয়া হোক।
আমার দেশের শিশুরা বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকবে না? তাঁর সম্পর্কে জানবে না? দেশের সরকারি কর্মকর্তারা ( বিশেষত ইউ এন ও রা!) বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানতে, আঁকতে, ভাবতে শিশুদের উৎসাহিত করে মামলা খাবে? প্রায় জেলে যাওয়ার মত অবস্থা হবে?
আমার জানতে ইচ্ছা করে এই বিষয়ে যে মামলা করেছে, যারা এর পিছনে ইন্ধন যুগিয়েছে, যে মহান বিচারক এই মামলা আমলে নিয়েছেন, ইউ এন ও কে আসামী বানিয়ে জেলে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছেন তাঁদের মনে আসলে কি চিন্তা কাজ করেছে?

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১১

মাকার মাহিতা বলেছেন: আমরা মুজিবের সে আদর্শকে ধারন করেছি, যে আদর্শ নিয়ে আজ আমরা টাকা রোজগারের মন্ত্র বানাই, সেই চেতনা কে যে আঘাত করবে তার কি শাস্তি হওয়া উচিৎ, সেটা খোদ প্রধানমন্ত্রী নিজেই উদ্যোগ নিবেন।

আমরা তার গুরুগম্ভির শাস্তি ও বিচার আশা করছি।

৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

রক বেনন বলেছেন: বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদককে একবার বলা দরকার - তুই আগে জাতির পিতার একটা ছবি এঁকে দেখা। তোর টা যদি এর থেকে খারাপ হয় তবে সেই পাঁচ বছরের শিশুর পা ধোয়া পানি খাবি সবার সামনে!!

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

সামিয়া বলেছেন: কোনটা ভুল কোনটা সঠিক এগুলোর ও আজকাল নতুন নতুন রুলস তৈরি হচ্ছে, রুলস হচ্ছে যাদের হাতে ক্ষমতা আছে তাদের কাছে যা সঠিক মনে হবে তাই সঠিক, ভুল হলেও। এই বিষয়ক আইন তারা প্রণয়ন এবং কার্যকর ও তারাই করবেন।

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

বনসাই বলেছেন: আইন করা প্রয়োজন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অবমাননার কোনো অভিযোগ, কোনো মামলা আওয়ামী লীগ ও এর লেজুড়ধরা কেউ করতে পারবে না; করলেই জনসম্মুখে দলকে নিগৃহীত করার জন্যে সাথে সাথেই পদ হারাবেন আর এই বেকুবদের নিবৃত করতে সাজা রাখা যেতে পারে যাবজ্জীবন কারাবাস।

৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঐ আ.লীগের নেতাটি নিজে পন্চম শ্রেনী পাশ করেনি মনে হয়, দল করে টাকা হয়েছে তাই নেত্রীর কাছে ভাল হবার জন্য এসব মামলা। তার ধারনাই নেই পন্চম শ্রেনীর ছাত্রী কি আঁকতে পারে। দুর্ভাগ্য হল এদের নেতা নেত্রীরা এসবের খুব প্রসংসা করে।

৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মহিউদ্দিন হায়দার বলেছেন: তোষামোদের রাজনীতিতে কেউ নিয়ারাপদ না ,সেই আমলা হোক আর কতিথ রাজনীতিবীদ হোক।

৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাড়াবাড়ি কখনোই ভালো ফল আনে না।

@বনসাই এর মন্তব্য এবং উত্তরে ++++

৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: যে হালায় এই ব্যাটার নামে মামলা দিছে, এই হালায় নিয়মিত হুকনা গাঞ্জা খায়।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: কিছু মানুষ এত নির্বোধ হয় কি করে !

১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: নির্বোধরাই মনে হয় ইদানিং রাজনীতি করে...............। সে কত বড় নির্বোধ তা দল ও দেশের কাছে প্রমাণ করলো..... ওকে জেলা আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক পদ থেকে বহিস্কার করা উচিত এই নির্বোধ আচরনের জন্য.........

১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুয়েল তাজিম ,




আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কাছে দাবি জানাচ্ছি, সর্বস্তরে বঙ্গবন্ধুকে ছড়িয়ে দেয়ার পথে বাধা সৃষ্টি, বঙ্গবন্ধু সস্পর্কে শিশু মনে ভয় ধরিয়ে দেয়া এবং একজন সরকারি কর্মকর্তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার দায়ে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হোক। সুযোগ থাকলে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হোক। (জুয়েল তাজিম)

এতো চমৎকারভাবে বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকার জন্যে ৫ বছর বয়সী শিশু কতটা অন্তরে বঙ্গবন্ধুকে ধারণ করেছেন ভেবে অবাক হতে হয়। ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বরিশালের অাগৈলঝারার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী সালমান তারেক আমন্ত্রণপত্রটি অনুমোদন করায় ধন্যবাদ জানাই। (বনসাই)

বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদককে একবার বলা দরকার - তুই আগে জাতির পিতার একটা ছবি এঁকে দেখা। তোর টা যদি এর থেকে খারাপ হয় তবে সেই পাঁচ বছরের শিশুর পা ধোয়া পানি খাবি সবার সামনে!! (রক বেনন)

২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

জুয়েল তাজিম বলেছেন: মামলা দায়েরকারী ব্যক্তি সম্পর্কে সঙ্গে সঙ্গে তারা খোঁজ খবর নেন, একথা জানিয়ে এইচ টি ইমাম বলেন, এই লোক পাঁচ বছর আগেও আওয়ামী লীগে ছিল না। দলের ভেতরে ঢুকা পড়া এই 'অতি উৎসাহীরাই' এই কান্ড ঘটিয়েছে, এই চাটুকাররাই আমাদের ক্ষতি করছে' বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এইচ টি ইমাম বলেন, এই ঘটনার পেছনে তিনটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, এই অফিসারের বিরুদ্ধে হয়তো তাদের কোন ক্ষোভ ছিল। তাকে অপমানিত করা ছিল তাদের লক্ষ্য। দ্বিতীয়ত বিভিন্ন সার্ভিসের মধ্যে একটি অসন্তোষ সৃষ্টি করা। আর তৃতীয়ত, সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করা।

১৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৩৫

তারেক৭০৭ বলেছেন: এতো চমৎকারভাবে বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকার জন্যে ৫ বছর বয়সী শিশুটিকে অবশ্্যই পুরস্কার দেওয়া হোক । সেইসাথে UNO ভাইটিকে promotion দেওয়া উচিত । আর ওই নির্বোধকে জেলা আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক পদ থেকে বহিস্কার করা উচিত এই নির্বোধ আচরনের জন্য.........।

১৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: বাড়াবাড়ি কখনোই ভালো ফল আনে না।

এখন এ বিষয়ে নিয়ে একটা কথা বলাও বিপদ মনে করি! আমাদের পরিবার পরিজন আছে, আমাদের জীবনের সিকিউরিটি দরকার তাই এখন কথা না বলাই ভালো যেহেতু তারা দেশে সরকারের লোক। সরকারি দল করে। পুলিশ, ক্ষমতা সব তাদের হাতের মুঠোয়।
সবচেয়ে বড় কথা দেশে একটা আরও নতুন একটা ইস্যু তৈয়ার হইছে!!

এই ব্লগের দুজন লোককে আমি এখানে দেখছিনা, যারা ঘোর আওয়ামীলীগ করে। তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করি।

২১ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

জুয়েল তাজিম বলেছেন: একটি শিশু তার মনের মাধুরী মিশিয়ে আঁকলো জাতির পিতার অসাধারণ একটি ছবি। ছবিটি পুরষ্কার পেলো।
আর সেই ছবির জন্য এরেষ্ট হলেন ইউএনও সাহেব।
ছবিতে নাকি বঙ্গবন্ধুর অবমাননা হয়েছে। কি ভাবে হয়েছে, তা একমাত্র উপরআলাই জানেন। আর যদি হয়েই থাকে, তাহলে ছবিটি এঁকেছে যে শিশু, তার বিরুদ্ধে মামলা নয় কেন? কেন ইউএনও সাহেবের বিরুদ্ধে?
মামলা করেছে বরিশাল আ: লীগের হাইব্রীড তেঁতুল নেতা ওবায়দুল্লা। সেই মামলা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিয়েছে থানা।
বিচারক তা আমলে নিয়ে ইউএনওর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারী করেছে। এরেষ্ট করে হাতকড়া পড়িয়ে তাকে আনা হোল। পাঠিয়ে দেয়া হোল জেল হাজতে। ঘন্টা দুয়েক পরে আবার জামিনও দেয়া হোল।
শুধু যে কারণে মামলা, সেই অবমাননা কি করে হোল, ইউএনও কিভাবে দায়ী, তা আর খতিয়ে দেখার প্রয়োজন হোল না। যেন, রবী ঠাকুরের 'কেষ্টা ব্যাটা' ইউএনও সাহেব। বোঝাই যায়, ত্রিপক্ষীয় কোন আলাদা বোঝাপড়া।
এতদিন জানতাম, সরকারের অনুমতি ছাড়া একজন ক্যাডার অফিসারকে এরেষ্ট করা যায় না। মামলা করতে গেলেও অনুমতি লাগে।
কিভাবে এই মামলা থানা নিলো, বিচারক আমলে নিলো, ওয়ারেন্ট জারি হোল, জামিনযোগ্য মামলা হওয়া সত্ত্বেও ইউএনও সাহেবকে এরেষ্ট করে জেল হাজতে পাঠালো - তা জানার অধিকার দেশবাসীর আছে।

১৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

রওশন_মনি বলেছেন: তারেক ৭০৭ ভাইয়ের সাথে আমিও একমত।

১৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

বিহন বলেছেন: মুজিবকে ও কেড়ে নিবে নস্টের দল

১৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

জুয়েল তাজিম বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক ও প্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বিবিসি বাংলার রাতের অধিবেশন পরিক্রমায় মাসুদ হাসান খানের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন।
অনুষ্ঠানে সরাসরি দেয়া এই সাক্ষাৎকারে এইচ টি ইমাম বলেন, "আমরা সবাই, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আজ যত কর্মকর্তা ছিলেন, এটি দেখে আমরা সকলেই বিস্মিত হয়েছি। যে ব্যক্তি এই মামলা করেছেন, আমরা মনে করি তিনি অত্যন্ত ঘৃণিত কাজ করেছেন।"
এইচ টি ইমাম জানান, তিনি তাৎক্ষণিকভাবে প্রধানমন্ত্রীকে একজন ইউএনওকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার এই ছবিটি দেখান।
এইচ টি ইমাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্ধৃত করে বলেন, ছবিটি দেখে তিনি বিস্মিত হলেন। "প্রধানমন্ত্রী বললেন, ক্লাশ ফাইভের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে এই অফিসার সুন্দর একটি কাজ করেছেন।এবং সেখানে যে ছবিটি আঁকা হয়েছে, সেটি আমার সামনেই আছে, আপনারা দেখতে পারেন। এবং এই ছবিটিতে বিকৃত করার মতো কিছু করা হয়নি। এটি রীতিমত পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। এই অফিসারটি রীতিমত পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। আর সেখানে উল্টো আমরা তার সঙ্গে এই করেছি, এই বলে প্রধানমন্ত্রী তিরস্কার করলেন। বললেন, এটি রীতিমত নিন্দনীয়।
প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারীকে কিভাবে গ্রেফতার করা হলো কোনরকম অনুমোদন ছাড়া? এ প্রশ্নের উত্তরে এইচ টি ইমাম বলেন, এটি করা যায় না। কারণ ইউএনও হচ্ছেন উপজেলা পর্যায়ে সরকারের সবচেয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তাকে কোন শাস্তি দিতে হলে বা তার বিরুদ্ধে কোন মামলা বা কোন রকম কিছু করতে হলে সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন।

১৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

জাহিদ হাসান বলেছেন: রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা

১৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

তপোবণ বলেছেন: এটা মামলা বাজ সরকার। যত ধুরন্ধর মামলাবাজ আছে সব এই সরকারেই বাস করে। যারা মামলাটা নিলো তারাও কি কম ধুরন্ধর বাপু। কি করে নেয় এই মামলা। সব কিছুকেই নপুংশক করে করে রেখেছে। সাংবাদিকতায় ৫৭ চালু হয়েছে, সেখানেও মামলার খেলা।

২০| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫১

সুমন কর বলেছেন: গতকাল রাতেই পোস্টটি পড়েছিলাম। ভালো লিখেছেন।

ক্লাশ ফাইভে পড়ুয়া একজন এতো সুন্দর ছবি এঁকেছে--এটা বুঝতেও উনাদের কষ্ট হয়।।

২১| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫

হয়ত তোমারই জন্য বলেছেন: যেনে খুশি হবেন, প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপে যথাযথ বিচার হয়েছে ৷অতি উৎসাহী আওয়ামী লিগ নেতাকে দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে ৷

২২| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপে যথাযথ বিচার হয়েছে ৷
অতি উৎসাহী আওয়ামী লিগ নেতাকে
দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে ৷

২৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

মিঠু পারভেজ বলেছেন: অতি ভক্তি চোরের লক্ষন।
কথা টা আবার প্রমান করলেন বরিশাইল্ল্যা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.