নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অপ্রিয় বিভিন্ন দলের ব্যান্যারে ফাউ খাইয়া বেড়ানো উঠতি যুবক নেতা, পাতি নেতা এবং গলা ফাটানো চ্যাংড়া বৃন্দ, ছবির সাধারন পথচারী বিশ্বজিৎ কে ওরা আট জন পাতি নেতারা গণিমতের মাল হিসেবে পাইয়া যেমনে হত্যা কইরা দলের বড় ক্যাডার হইয়া অতিরিক্ত সুযোগ সুবিধা ভোগে আরাম আয়েশে জীবন কাটাইবে বলিয়া মনে মনে সন্দেশ খাইয়াছিলো; উহারা আজ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রুটি আর ল্যাবড়া খাইয়া রাত্র পার করিচ্ছে! সেইটা বিষয় না, ঘটনা হচ্ছে আপানারা যারা ক্ষমতাহীন এবং ক্ষমতাসীন দলের সদ্য মাথা চাড়া দিয়ে ওঠা ক্যাম্পাসের কালো চশমাধারী সুবিধাভোগী ফকিন্নি গোত্রের, তাদের সকলকে সাবধান করিবার এই মোর সুযোগ। আমাদের ক্ষমতাই লক্ষ্য রাজনীতির টানা পোড়েনে আপনাদের অজস্র বার উপরোক্ত দাঙ্গা হাঙ্গামা হাতাহাতি গোলা গোলাগুলীর সুযোগ আসিবে, তখন রাস্তা পানে জিবীকা নির্বাহী অজস্র বিশ্বজিৎ এরা সেই পথ মাড়াবে; কোন রকম হিরো হইবার নেশায় হুশ জ্ঞান হারায়ে কুুপিয়ে পিটিয়ে থেতলে দিয়ে ভুলেও কোন বিশ্বজিৎ কে মারতে যাইবেন্নাহ সুবিধাভোগী শুয়োর ছানারা ! মনে রাখবেন ইহা এ্যানড্রয়েড, হাতে হাতে ক্যামেরার যুগ। ছবি উঠবেই, ফুটেজ ভাসবেই; ফাসীর রায় আসবেই এবং আপীলে হাইকোর্ট দুই জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখিয়া বাকি ছজনের যাবজ্জীবন করে দিবেই! ওই দুজন তো দড়িতে ঝুলে মরেই যাবে, আর তোরা যারা পুরোটা যৌবন লোহার শিককে দিয়ে বেচে থাকবি, তারা রোজ রোজ মরবি, প্রতি ঘন্টায় একেকবার মরবি।
প্রজন্ম, সুবিধা ভোগী পাতি নেতা হইবা?
অপ্রিয় অাদালত, অাট জনের ইন্টেনশন একই ছিলো, কার অস্ত্রের আঘাতে প্রাণ গেলো সেই বিবেচনা অবশ্যই দলগত পশুবৃত্তির বিচারে বিবেচ্য নয়। কিছু সময়ে কৌশলী না হয়ে একদম সোজা সাপ্টা পাল্টা জবাবে আট জনকে ঝুলিৃযে দিলেই ভবিষ্যতের অনেক অনেক বিশ্বজিৎ বেচে যেতো। হায় আদালত হায়, রক্তে ও তুমি কৌশলী হয়ে থাকো এই অত্যাধুনিক সময় এ...
ভেবেছো কেউ বোঝেনি?
মানুষ অজান্তেই ওর পাপের স্বাক্ষ্য রেখে যায়।
একদম শেষ ছবিটায় দেখা যাচ্ছে প্রায় বিশ জন সাংবাদিক এবং ক্যামেরাম্যানের মাঝ দিয়ে লাল রক্তে ভেজা শার্ট পরে বিশ্ব দৈাড়ে বাচতে চাইছে; এখানে pause করলে দেখা যাবে, ডাইনে বায়ে, সামনে কিংবা পিছনে আরো প্রায় দু - পাচশো উৎসুক মানুষ চেয়ে চেয়ে দেখছে সিলেটের রাজন কিংবা গুলিস্তানের বিশ্বজিৎ এর হত্যাকান্ড; বুঝলাম কলিজা নেই কারো তবু ও ওদের হাতে পায়ে ধরে এটুকু ও বলার ও কি ক্ষমতা নাই কারো ; ছাইড়া দে, আর মারিস না ভাই?
একজন কইলে পুরা জনস্রোত তার পিছে আইসা জমাট বাইধা যায়; বাহ কি স্বার্থপর রাস্তায় আমি চলি প্রতিদিন!
আমি কিন্তু বলি,
পেছনে ও জইম্মা যায়;
শুধু আমি যেদিন রাস্তায় লাল রক্তে ভাইসা যাবো,
সেই দিন কেউ বলবে না, ওরে ছাইড়া দে রে,
আমি জানি, তবুও আমি বলবো, যদ্দিন চলবো,
তোমগো এই স্বার্থপর সময়ের রাস্তায়!
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০১
বারিধারা বলেছেন: এই রায়ের ভবিষ্যৎঃ
- সুপ্রিম কোর্টে গিয়া যাবজ্জীবন প্রাপ্তরা খালাস; ফাঁসীর আসামিরা পাবে ১৪ বছরের কারাদন্ড।
- মহামান্য রাষ্ট্রপতির বদান্যতায় কারাদন্ড পাওয়া আসামীগণ ফুলের মালা সহযোগে কারা ফটকে অভিনন্দিত হয়ে ভবিষ্যতে এরকম কোন বিচারকের আসনকে অলংকৃত করবে।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আদালত অবমাননার দায়ে আপনি ফেঁসে যেতে পারেন! সুতরাং সাবধান! এখনো আরো একটি ধাপ বাকী আছে তাহলো- মহামান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষমা; তাই এখনই নিঃশ্চিত বলা যাবেনা তাদের আদৌ সাজা হবে কিনা!
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৪১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: তবুও সব চলছে-চলবে নেতা যদি খুশি হয় তো পুরো জীবনেই সন্দেশ খাওয়া যাবে।