নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা পড়িয়া রয় অবহেলায়, তাহা সমগ্রই আমার কী-প্যাডের, দূর্দান্ত গতি ছড়ায়। যদি কোন অন্ধ/বদ্ধ মনের দ্বার একবার খোলা যায়?\n

আসিফুজ্জামান জিকো

অাইন বিভাগ..

আসিফুজ্জামান জিকো › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিরোনাম পাচ্ছিনা..

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

মুক্তিযোদ্ধা না হয়ে ও যারা মোটা অংকের মুক্তিযোদ্ধা ভাতা নিচ্ছে!
এবং এদের যারা মুক্তিযোদ্ধার লিস্টে স্বেচ্ছায়, ঘুষের টাকায় কিংবা দায়িত্বে অবহেলায় ঢোকাচ্ছে!

উভয়ের বিরুদ্ধেি আমি যখন হাইকোর্টে মামলা করবো, তখন কি স্থানীয় সরকারী পরিষদ, কাউন্সিল কিংবা জাতীয় দপ্তর-সচিবালয়ের নথিপত্রে সেই সমস্ত ভণ্ড লভ্য ভোগী মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের নিয়োগকৃত দের তালিকা পাওয়া যাবে তো?

বাংলাদেশের সরকারী অফিসের নথি পত্র তো, পাওয়ার আশা ক্ষীণ; তবে সেসব জায়গার কম্পিটেটর্স মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বঞ্চিত সুবিধাভোগীরা থাকবে, অর্থাৎ যারা মিথ্যে মুক্তিযোদ্ধা সেজে ভাতা সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে চেয়ে ও পারেনি, অবশ্যই ওই শ্রেণী এসে এসে বলে যাবে অমুক-মন্ত্রী-সচিব-এমপি-চেয়ারম্যানেরা অর্থ, সম্পর্কের বিনিময়ে অমুক, অমুক, অমুকদের ভুয়া যোদ্ধা ভাতা খাওয়াইয়া আসছে!

কটু হলেও সত্য বাঙ্গালীর পিছে লাগার জন্যেই এক শ্রেণীর বাঙ্গালীরর জন্ম, ফাক ফোকরে বাচার চান্স প্রায় শূন্য!

আমাদের আইন ব্যবস্থার অনেকবার খোলা চোখে অন্ধ সেজে থাকার জন্যে জবাব দিতে হবে হাজার হাজার ইস্তুতে। ভণ্ড যোদ্ধা ভাতা ভোগী এবং তাদের নিয়োগ কারীদের মতই বকেয়া জরিমানা, জেইল, কড়ায় গণ্ডায় শোধাইতে হবে! খাইতে থাকো সুবিধা ভোগীর দল।

কথায় কথায় অনেকই বিভিন্ন সময়-অসময়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটা-ভাতা সম্পর্কে ট্রল করে, বিরক্তি প্রকাশ করে; তখন ওদের উপর খুব রাগ হয়। ইদানীং আমি নিজের এলাকায় অনেক মানুষ যারা বয়সে ছোট এবং যুদ্ধের চেতনাতেই বিশ্বাস করেনা, তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা অফিসে গিয়ে মোটা অংকের ভাতা আনতে দেখেছি..

মুক্তিযুদ্ধ কোন ইয়ার্কী নারে ভাই,
সাধু সাবধান হ' নাহলে,
নাড়ীভূড়ি সহ উগরানোর সময়,
জীবন থেকে ও তুই মরা?

পত্রিকার পাতায়, খবরের ডেস্ক রিপোর্টে থেকে থেকেই কিছু দিন পর পর আমরা দেখি, পঙ্গু যোদ্ধার জীবনাবসান, দারিদ্রে চিকিৎসা হয়নি যোদ্ধার; কিংবা ১১ নং সেক্টরের প্রচণ্ড সম্মুখ সমরের বীর যোদ্ধা, অভিমানে ছেড়েই দিয়েছেন নিজের যোদ্ধা নিবন্ধনের আশা। সে যোদ্ধা ভাতা চায়না, জীবন তুচ্ছ করে স্বাধীনতা এনে দিলো যার স্বীকৃতি'ই আটকে রাখে দপ্তর - আমলারা!
এতোটাই স্বংকীর্ণ কি ৭১ এর স্বাধীনতা?

অথচ নব্য দালালে অলংকৃতরসভা, জেলা, উপজেলা, মেট্রোপলিটনের মুক্তির গুলো অমর নায়কদের জায়গা গুলো! বাঙ্গালী যোগ্যতার সমাদর পায়না বলেই সবকিছু নষ্টাধিকারেই ধাবিত হয়।

#মুক্তিযুদ্ধ_ইয়ার্কী_নাহ

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: একটা জীবন যায় - কতটুকু চেনা যায় মানূষ ? যাকে ঠিক যতখানি সঠিক জেনেছি- সে তার কিছুই নয় । যাকে চিনি । আসলে সবচেয়ে বেশী আমি চিনি না তাকেই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.