নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিচয় দেওয়ার মত তেমন কিছু নেই। আমি নিতান্তই অলস একজন মানুষ। লেখালেখি শখ হিসেবে শুরু করলেও এখন সেটা নেশা হয়ে গেছে।
হাসতে গিয়ে থেমে যাওয়া মানুষটির দিকে তাকিয়ে থাকি। আচ্ছা লোকটা হাসতে গিয়ে থেমে গেল কেন! লোকটা হাসতে দাত বের হয় সেই লজ্জায়! নাকি হাসতে গিয়ে লজ্জা পেয়ে থেমে গিয়েছে!
কিছু মানুষ হাসার সময় মন খুলে হাসে। মনের সব হাসি উজার করে দেওয়ার পরেও মনেহয়, কারো কাছ থেকে ধার করে হাসতে পারলে ভাল হত। হাসি ধার দেওয়া যায় বলে জানা নেই। তবুও বললাম আর কি!
কিছু মানুষকে হাসার সময় অভিনয়ের হাসি বলে মনেহয়। অভিনয় বলছি, কারন হাসি চেপে রাখে। এই মানুষটা হাসি ফুরিয়ে যাওয়ার ভয়ে হাসি বন্ধ করে রাখে! নাকি সে লোক দেখানোর জন্য হাসছে!
একজন রশিক লোককে দেখেছিলাম। যে লোকটি পান খায়। মুখে পানের রসের সাথে মনেও অনেক রস জমে আছে। হাসিখুশি আর রসিকতা নিয়ে লোকটিকে ভালই থাকতে দেখি।
রশিক লোকটির সম্পর্কে জানতে পেরেছিলাম। নিজে থেকে জানতে যাইনি। রসিক লোকরা নিজেই গল্প উজার করে দেয়। লোকটি একবার স্ট্রোক করার পরে এমন হাসিখুশি থাকে। সবসময় এমন থাকার চেষ্টা করে। লোকটা তবে কি বেঁচে থাকার জন্য হাসে!
বেঁচে থাকার জন্য হাসে! ব্যাপারটা একটু কেমন না! কিন্তু লোকটি নাকি ভাল থাকার জন্য'ও হাসে! তবে লোকটি এমন করে হেসেই ভাল থাকে!
মানুষের হাসি কত দামি তাইনা! কেউ বাঁচার জন্য হাসে,আবার কেউ লুকিয়ে হাসে! আমার'ও ইচ্ছা করে হাসতে। অট্টহাসি হাসতে। কিন্তু এখানে আমার কৃপনতা জেগে ওঠে!
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: : ওয়াও,ভাউ ওয়াও।কি করে এত সুন্দর করে লেখেন আপনি???চালিয়ে যান ভাউ।কেউ পুরষ্কার না দিলেও আমি আপনাকে নুপেল দিব।আপনি যেভাবে লিখছেন সেভাবে লিখতে থাকলে আগামী ১০বছরে জাতি একটা ব্র্যন্ড নিউ রবীঠাকুর পেয়ে যাবে।আমরা আপনার হাতে নুপেল দেখতে চাই।