নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইষ্টার আইল্যান্ড এক অমীমাংসীত রহস্যে ঘেরা দ্বীপ

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৩


রহস্যময় পাথুরে দৈত্য
রাপা-নুই, রাপা-নুই ….বার কয়েক শব্দটি উচ্চারণ করে দেখা যাক জিনিসটা কি ? কেমন অদ্ভুত নতুন ধরনের একটি শব্দ তাই না? আসলে এটি কিন্ত একটি দ্বীপের নাম, কয়েকজন হয়তো বলবেন, 'আমিতো কবেই শুনেছি এ নাম’।
কেউবা বলবেন ‘না এমন নাম কখনোই শুনিনি’।
কিন্ত যদি বলি ইষ্টার আইল্যন্ডের নাম শুনেছেন তখন অনেকেই হয়তো বলে উঠবেন 'ওহ এ দ্বীপের কথা আমরা অনেক আগেই শুনেছি'।
ইষ্টার আইল্যান্ড পৃথিবীর বুকে আজও এক রহস্যময় দ্বীপ। ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক এই দ্বীপে কি আছে ? কেন এত রহস্য তাকে ঘিরে ? বিস্তারিত বর্ননায় না গিয়ে খুব সংক্ষিপ্ত ভাবেই বলি অমীমাংসিত থেকে যাওয়া এই দ্বীপ ঘিরে রচিত হাজারো কল্প কাহিনীর কিছু কিছু অংশ ।

ইষ্টার আইল্যান্ড
উনিশ শতাব্দীতে তাহিতির এক পর্যটক ঘুরতে ঘুরতে এসে এ দ্বীপের দেখা পেয়েছিলেন। রাপা নামে তাহিতির এক দ্বীপ আছে যার আকৃতি অনেকটা এ দ্বীপের মতই কিন্ত আয়তনে এর চেয়ে খানিকটা ছোট।তাই সেই রাপার সাথে নুই অর্থ বড় যোগ করে নাম রাখলেন রাপা-নুই। আমাদের এই পৃথিবীর বৃহত্তম যে মহাসাগর প্রশান্ত তারই বিশাল বুকের একপাশে বহুকাল আগে থেকেই জেগে আছে ত্রিকোনাকৃতির এক আগ্নেয় দ্বীপ নামটি যার রাপা -নুই । বুকের মাঝে একাধিক সুপ্ত আগ্নেয়গিরি নিয়ে দৈর্ঘ্যে পনের মাইল আর প্রস্থে দশ মাইল আকারের এত্তটুকু এই ছোট্ট নিঃস্বংগ দ্বীপটি সভ্য জগত থেকে শত শত মাইল দূর।


মহা সমুদ্রে দ্বীপটি যেন একটি বিন্দুমাত্র

দক্ষিন আমেরিকার প্রশান্ত মহাসাগরীয় কুল ঘেষে সরু লম্বা হয়ে নীচে নেমে এসেছে যে দেশ নামটি তার চিলি।বিখ্যাত নোবেল প্রাইজ পাওয়া সাহিত্যিক পাবলো নেরুদার দেশ হিসেবে অনেকের কাছে পরিচিত, পরিচিত সামরিকজান্তা অগাস্টেপিনোচিওর দেশ হিসেবেও।

সামরিক জান্তা অগাস্টে পিনোচের সাথে ইষ্টারআইল্যান্ড এর নাম না জানা এক আদিবাসী সুন্দরী

সেই চিলি থেকে রাপা- নুই ২,৩০০মাইল দূর।আর নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর এক দ্বীপ, কত পর্যটকের আরাধ্য স্বপ্নের দ্বীপ তাহিতিও ২৫০০ মাইলদূর।কাছে্র যে প্রতিবেশী জনমানবহীন এক দ্বীপ তার দুরত্বও ১৪০০মাইল।রাপা নুই দ্বীপ যখন আবিস্কার হয় তখন তাকেও প্রায় জনমানবহীন বলার মতই অবস্থা।

এমনি এক পাল তোলা জাহাজে চড়ে এসেছিলেন ওলন্দাজ কাপ্তেন

প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে এক দুঃস্বাহসী ডাচ আবিস্কারকের নজর পরে রাপা -নুই এর উপর, আর সেই তারিখটি ছিল ১৭২২ খৃষ্টাব্দের ৬ই এপ্রিল। মনে হয় সেদিনটি ছিল রবিবার, খৃষ্ট-ধর্মাবল্মবীদের পবিত্র একটি দিন ইষ্টারসানডে।সেই পবিত্র দিনটি থেকেই উনি এর নাম রাখলেন ইষ্টারআইল্যান্ড।

সমুদ্রের দিকে পেছন ফেরা এক সার পাথরের মুর্তি, ধারনা করা যায় এরা শাসক গোষ্ঠিরই অন্তর্ভুক্ত

যা হোক হাজার তিনেক আদিবাসী অধ্যুষিত সেই দ্বীপে ওলন্দাজ অধিপতি তিন ধরনের বৈশিষ্টপুর্ন গোত্রের মানুষের সন্ধান পান।
সেই তিন গোত্রের লোকেদের ছিল তিন রকম গায়ের রঙ।একদল ছিল গাঢ় কৃষ্ণবর্ন, কিছু ছিল লালচে রঙের যা রেড -ইন্ডিয়ানদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।আর আরেক দল মানুষ ছিল লাল চুলের শ্যমলা গায়ের রঙ বিশিষ্ট।

সারা দ্বীপ জুড়ে ছড়িয়ে থাকা পাথরের মুর্তি যা মোয়াই নামে পরিচিত

এ দ্বীপটি তে তিনি আঁখ, কলা, ডুমুর ইত্যাদি শস্যের সন্ধান লাভ করেন বলে তার লেখায় উল্লেখিত রয়েছে।তবে সবচেয়ে আশ্চর্য্যজনক যে বস্তুটি তিনি দেখতে পান তা হলো দ্বীপের প্রান্ত ঘেষে সমুদ্রের দিকে পেছন ফিরে সারিবদ্ধ ভাবে দাড় করানো অদ্ভুত মানব চেহারা বিশিষ্ট শত -শত দৈত্যাকার পাথরের মুর্তি।

সমুদ্রের দিকে পেছন ফিরে সারিবদ্ধ ভাবে দাড়িয়ে থাকা দৈত্যাকার পাথরের মুর্তি।
কঠিন আগ্নেয়শিলা খোদাই করে তৈরী এই মুর্তিগুলোর সংখ্যা ছিল ৮৮৭টি যা মোয়াই নামে পরিচিত।তবে সেই ওলন্দাজ পরিব্রাজকের পর তৃতীয় যে ইউরোপিয়ান সেখানে পা রেখেছিলেন তিনি হলেন বিখ্যাত বৃটিশ নাবিক এবং আবিস্কারক জেমস কুক।১৭৭৪ সনে তিনি ইষ্টারআইল্যন্ডে গিয়ে দেখতে পেলেন খুব অল্প সংখ্যক মুর্তিই তখন দাঁড়ানো অবস্থায় রয়েছে।বেশিরভাগ মাটিতে শায়িত অবস্থায় পরে আছে দ্বীপের চারিদিকে, কিছু বা ছিল অর্ধনির্মিত আর কিছু কিছু ছিল মাটিতে আংশিক বা পুরোটাই প্রোথিত।


মাটির ভেতর অর্ধেক শরীর প্রোথিত মোয়াই, বিশেষজ্ঞদের কল্পনায়

এখন প্রশ্ন হলো কারা এই দ্বীপে এত বিশাল বিশাল মুর্তি তৈরী করেছিল? সেখানে যদি না তৈরী হয় তবে তা সেই সুদুর জনবিচ্ছিন্ন দ্বীপে কি ভাবে আসলো?কারা নিয়ে এসেছিল সেইটনটন ওজনের কঠিন আগ্নেয়শিলার মুর্তি? যদি সেখানেই বানানো হয় তবে সেই লোহার মত শক্ত পাথর খোদার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি তারা কোথায় পেয়েছিল?নাকি নিজেরাই সে সবআবিস্কার করেছিল ? না এর কোন সঠিক উত্তর আজও মেলেনি রয়ে গেছে অজানা আর তা জানার জন্য আজো চলছে বিস্তর গবেষনা, বিভিন্নজনের বিভিন্ন মতবাদ।


পলিনেশিয়া থেকে নৌকায় চেপে ইষ্টার আইল্যন্ডের দিকে আসা একদল মানুষ

কোন কোন বিশেষজ্ঞের মতে এ দ্বীপে প্রথম বসতি গেড়ে ছিল পলিনেশিয়া থেকে আসা মানবগোষ্ঠী আর তাদেরই তৈরী এই মুর্তি।এই পলিনেশিয়ানরা কাঠের নির্মিত সরু নৌকা যাকে ক্যানো বলা হয়ে থাকে তাতে চেপে পাড়ি দিত হাজার হাজার মাইল।আর এই পথ পাড়ি দিতে তারা সাহায্য নিতো রাতের আকাশে নক্ষত্রের মত ফুটে উঠা তারকারাজির, সুনীল আকাশের রঙ, মেঘপুঞ্জের আকার-আকৃতি, ফুলে ফেপে আসা রাশি রাশি তরঙ্গ-মালার গতি পথ আর সেই সাথে সমুদ্রের বুকে খাবার খুজতে আসা সামুদ্রিক পাখিদের ঝাঁক দেখে।


নীলাকাশের বুকে দু দিকে দু ডানা মেলে উড়ে চলেছে সাগরের রাজসিক এক পাখী সিগাল

সেই বিশেষজ্ঞদের মতে খৃষ্টপুর্ব ৪০০ অব্দে পলিনেশিয়ান মানবরা প্রথম পা ফেলেছিল সেই দ্বীপে।তাদের মতে সেই সমুদ্রস্রোত যা তাদের ভাসিয়ে এনে ছিল সেই জনমানবহীন দ্বীপে তা আর তাদের ফিরিয়ে নিয়ে যায় নি।আটকে পড়েছিল তারা সেখানে জন্মের মত।
ধারনা করা হয়ে থাকে যে সে সময় সেখানে বসবাস করা মানুষ জাতির মাঝে দুটি শ্রেনী ছিল।এক শ্রেনীর ছিল লম্বা কান আরেক শ্রেনীর ছিল খাটো কান। মনে করা হয়ে থাকে লম্বা কানের জাতিরা ছিল শাসক আর যারা প্রথম এসে ছিল তারাই ছিল ছোট কান-ওয়ালা শ্রমিক শ্রেনীর। বেশীরভাগ মুর্তির লম্বা কান থাকায় এ ধারনা করা হয়।পরবর্তীতে ছোট কান-ওয়ালারা শাসক শ্রেনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষনা করে এবং তাদের বেশীর ভাগকে হত্যা করে বলে মনে করা হয়ে থাকে।


আগ্নেয়গিরির জ্বালা মুখের কাছের কঠিন শিলা দিয়ে নির্মিত হতো এই মুর্তি

শিল্পীর কল্পনায় আঁকা পাথরের মুর্তি তৈরী
রাপা নুই দ্বীপের মুর্তিগুলো দেখে বোঝা যায় যে এসব সেই আগ্নেয়দ্বীপের মৃত আগ্নেয়গিরির মুখের কাছের দেয়াল থেকে কঠিন আগ্নেয়শিলা কেটে সেখানেই ভাস্কররা ভাস্কর্য্যগুলো তৈরী করেছিল।সেই দৈত্যাকার মুর্তিগুলো তৈরী হবার পর সেগুলো কেটে এনে অথবা গড়িয়ে গড়িয়ে আগ্নেয় পর্বতের গোড়ায় নিয়ে আসা হতো।কারো কারো মতে গাছ কেটে তার গুড়ির উপর শুইয়ে মুর্তিগুলোকে তাদের নির্দিষ্ট জায়গায় টেনে নিয়ে যাওয়া হতো।এভাবে নির্বিচারে গাছ কেটে ফেলতে ফেলতে দ্বীপটি একসময় গাছ শুন্য হয়ে পরেছিল।যা ছিল সেখানকার পরিবেশ বিপর্যয়ের একটি বড় কারন বলে মনে করেন পরিবেশবাদীরা।আর সেই বৈরী পরিবেশের কারনেই দ্বীপটি পরবর্তীতে পরিত্যক্ত এবং প্রায় জনমানবহীন হয়ে পড়েছিল।

গাছের গুড়ির উপর শুইয়ে কি ভাবে টেনে নিয়ে যেতো মুর্তিগুলো তা পরীক্ষা -নিরীক্ষা করে দেখছে একদল বিশেষজ্ঞ

এই টন টন ওজনের মুর্তিগুলো জায়গা মত নিয়ে যাওয়ার সর্বশেষ মতবাদ হচ্ছে পুলি পদ্ধতি।তাদের সেই নির্মানশালা আগ্নেয়গিরির মুখের কাছ থেকে মুর্তিগু্লোকে গড়িয়ে গড়িয়ে নীচে নামিয়ে এনে চারিদিকে শক্ত দড়ি বাধা হতো।তারপর নির্দিষ্ট জায়গায় টেনে নিয়ে যাওয়া হতো সেগুলোকে। সে সময় দ্বীপের ঘাসগুলোও ছিল দারুন শক্ত যা থেকে এই দড়ি বানানো হতো।


দড়ি দিয়ে পুলি পদ্ধতিতে টেনে আনছে সেই দৈত্যাকার মুর্তি শিল্পীর কল্পনায় আকাঁ

পরবর্তী কালে সে স্থানে ব্যাপক ভাবে মেষ-চারণ ভূমির সৃষ্টি হওয়ায় এই ঘাসের বিলুপ্তি ঘটেছে।সেই ঘাসের দড়ি-বাধা মুর্তিগুলো তিরিশ-পয়ত্রিশজন লোক মিলে পুলি পদ্ধতিতে টেনে চলতো। বেশিরভাগ লোক দড়ির এক দিক ধরে টানতো আর অন্য মাথায় অল্প কিছু লোক পেছন দিকে টেনে ধরতো।এভাবে আগু পিছু করতে করতে মাসখানেক ধরে এক একটি মুর্তি কয়েক মাইল পথ পেরিয়ে সমুদ্রতীরে দ্বীপের কিনারে তাদের নিদৃষ্ট জায়গায় পৌছাতে সক্ষম হতো।


সারি বেধে দাঁড়িয়ে থাকা মোয়াই
সুনীল সমুদ্রের দিকে পেছন ফেরানো দ্বীপের মাঝ বরাবর দৃষ্টি দেয়া এই পাথুরে দৈত্যগুলোকে সারিবদ্ধভাবে দাড় করিয়ে রাখতো।।ইষ্টার দ্বীপে যে ৮৮৭ টি মোয়াই বা পাথুরে দৈত্যাকৃতির মুর্তি পাওয়া যায় তার মধ্যে অল্প কিছু মাত্র তাদের গন্তব্যে পৌছাতে পেরেছিল।বাকিগুলো পথের মাঝে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।কারণ সেই প্রচন্ড ভারী মুর্তিগুলো টেনে আনার সময় কোনটি যদি উলটে যেত তবে তাকে আর সোজা করা সম্ভব ছিলনা তাদের পক্ষে।তখন তাদের আরেকটি মুর্তি আনার জন্য যেতে হতো।


মাটিতে পরে যাওয়া এই দৈত্যাকৃতির মুর্তি যা আর টেনে তোলা সম্ভব ছিল না কারো

রাপা -নুই দ্বীপের অধিবাসীরা বিশ্বাস করতো এই মুর্তি তৈরী করা হচ্ছে বিধাতার ইচ্ছায়।আর তার সন্তুষ্টির জন্যই তারা সবাই মিলে এই বিশাল বিশাল মুর্তি তৈরী করতো। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ছাড়া যা নির্মান করা ছিল দুঃসাধ্য এক কাজ।সেখানকার শাসক শ্রেনীরা সবাই তাদের পুর্বপুরুষদের পুজো করতো। তবে তারা সবাই একটি দেবতারই পুজো করতো যার নাম ছিল MAKE MAKE ।

দ্বীপ-বাসীর একমাত্র পুজিত দেবতা MAKE MAKE

১৯৫০ খৃষ্টাব্দে মূর্তিগুলো প্রথম মাটি খুড়ে বের করে প্রত্নতাত্বিকরা।এর পর তার ছবি তুলে প্রকাশ করলে সারা দুনিয়াব্যাপী এক প্রচন্ড আলোড়নের সৃষ্টি হয়।সেই আলোড়ন যা আজও থেমে যায়নি।অনেক গল্পের প্রচলন আছে এই দ্বীপকে ঘিরে।কেমন করে এই নির্জন নিভৃতদ্বীপে প্রথম মানুষ আসলো? কোথা থেকে আসলো? যারা এসেছিল শেষ পর্যন্ত কি হলো তাদের ?একটা দুটো নয় কে বানালো এই শত শত পাথুরে দৈত্য ! ইত্যকার প্রশ্ন আজও ভেসে বেড়ায় এখনো।


আগ্নেয়গিরির কঠিন শিলা খোদাই করে মুর্তি
কিছু কিছু বিশেষজ্ঞের ধারনা এক সময়ের এই জনশুন্য দ্বীপে জনসংখ্যা বেড়ে গিয়ে দাড়িয়েছিল প্রায় ১১,০০০হাজারের মত।গোত্রে গোত্রে যুদ্ধ , রোগব্যাধি সম্পদের অপ্রতুলতা, দাসব্যবসায়ীদের ছোবলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়লো রাপা-নুই বাসী।আস্তে আস্তে তারা শুরু করলো একে অপরের মাংস খাওয়া। শ্রমিকরা বন্ধ করলো মুর্তি বানানোর কাজ। দাঁড়িয়ে থাকা ভাস্কর্য্যগুলোও কাত হয়ে পড়লো এধার ওধার। পরবর্তীতে আশে পাশের সমুদ্রতলেও কিছু কিছু মুর্তি পড়ে থাকতে দেখা যায়।


সাগর তলে পরে থাকা মোয়াই
বেশীরভাগ মানুষই তখন নির্মম মৃত্যুকে বরণ করেছে যখন প্রথম ইউরোপীয়রা সে দ্বীপে পা রাখলো।তারা দেখতে পেয়েছিল সৎকার না হওয়া অনেক লাশ এধার ওধার পরে থাকতে।অর্থাৎ তাদের কবর দেয়ার ও কেউ ছিল না বা যারা ছিল তাদের ও সেই তাগিদ ছিলনা কারন তারাও অনাহারে মৃত্যুর প্রতীক্ষায় ছিল।এটা হলো একটা মাত্র তত্ব।এমন শত শত তত্ব রয়েছে এই রহস্যময় দ্বীপ ও তাদের বাসিন্দাদের নিয়ে।

মানচিত্রে দেখা যাচ্ছে দ্বীপের চারিদিকে মূর্তির সারিগুলো কালো কালো বিন্দু দিয়ে চিন্হিত

একটি তত্ব হচ্ছে যেমন ইষ্টারআয়ল্যান্ডবাসীর প্রধান খাদ্য ছিল মিষ্টি আলু যা তারা চাষ করতো।মিষ্টি আলুর জন্মভুমি মধ্যআমেরিকা।সেই সুদুর আমেরিকার মিষ্টি আলু ইষ্টার-আয়ল্যান্ডবাসীরা কি করে পেলো সে প্রশ্ন আসতেই পারে।এটা কি সম্ভব যে ইষ্টার-আয়ল্যান্ডের কিছু লোক ২৩০০ মাইল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে সেই সুদুর চিলিতে গেলো, সেখানে তারা মিষ্টি আলু খুজে পেয়ে নিয়েএলো ? ফিরে আসলো সেই দ্বীপে যেখানে কিনা তারা আটকে পরেছিল? এটা অসম্ভবই মনে হয়। আমাদের মনে রাখতে হবে, ইয়োরোপ থেকে আমেরিকার সবচেয়ে কাছের ভূখন্ডটির যে দূরত্ব তারো চেয়ে বেশী একটা দূরত্বের ভূখন্ডে গিয়েছে তারা যে ভূখন্ডটি এই ১৪৯২ সালে জন অধ্যুষিত হয়েছে মাত্র।

এমন করে সমুদ্র পারি দিয়ে কি তারা মিষ্টি আলু আনতে গিয়েছিল ২৩০০ মাইল দুরের দেশ চিলিতে!

তাহলে প্রশ্ন আসে ইষ্টার-আয়ল্যান্ডে কি চিলির লোকেরাই বসতি বানিয়েছে? কন-টিকি নামের যে বই বা ছবিটির কথা আমরা জানি তার ভিত্তিটাই গড়ে উঠেছে এই থিওরীর উপর।তারপরে ও ইষ্টার-আয়ল্যান্ডের মাটি খুড়ে যে শবাধার মিলেছে তাদের ডিএনএ বলছে এরা পলিনেশিয়ান, আমেরিকান ইন্ডিয়ান নয়। পলিনেশিয়ানরা তাদের জীবনটাই কাটিয়েছে জলে।তারা জানতো কি করে ছোট ছোট ক্যানো ভাসিয়ে জলপথে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিতে হয়।তারা জানতো, কোথায় যাচ্ছে তারা।মজার ব্যাপার আমেরিকান আদিবাসী ইন্ডিয়ানরা এটাই জানতোনা।

আমেরিকান ইন্ডিয়ানরা জানতো না এমন করে সাগরবক্ষে নৌকা ভাসানোর কথা

তারপরে ও হতে পারে, কিছু আমেরিকান ইন্ডিয়ান ঝড়ের মুখে পড়ে ইষ্টার-আয়ল্যান্ডের মাটিতে গিয়ে পড়েছিলো আর তাদের কাছে ছিলো মিষ্টি আলুর বীজ। পাখিদের পেটে চালান হয়েও এই বীজ সেখানে গিয়েছিল অন্যান্য শস্যেরমত !কিন্ত আলু উৎপন্ন হয় এর গায়ে জন্ম নেয়া অঙ্কুর বা স্প্রাউট থেকে, সুতরাং পাখির পেটে করে বীজ আসা একেবারেই অসম্ভব।ফলে নিশ্চিত ভাবে বলা যাচ্ছে না যে আমেরিকা থেকেই গিয়েছিল সেই দ্বীপের আদিবাসীরা।

লাল টুপি পরিহিত বা চুড়ো বাঁধা এক সার মোয়াই

এভাবেই বিভিন্ন মতামতের ফলে সেখানকার বসতীদের ইষ্টারদ্বীপে আগমন কোথা থেকে হয়েছিল তা নিয়ে পৌছানো যাচ্ছেনা কোন স্থির সিদ্ধান্তে। আবার কারো কারো দৃঢ বিশ্বাস এই বিশাল ওজনের মোয়াই বা মুর্তিগুলো কোন ভাবেই সেই দ্বীপ বা পৃথিবীর মানুষের তৈরী হতে পারেনা। এটা অবশ্যই মহাকাশ থেকে কোটি কোটি মাইল পথ পাড়ি দিয়ে আসা কোন ভিন গ্রহের বাসিন্দাদের কাজ।পাথরের গায়ে স্পেস স্যুট পড়া বেশকিছু আঁকা মুর্তি চোখে পড়ে।এই মতবাদকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আরো কিছু কিছু প্রমানও তারা দিয়েছে।


মুর্তির গায়ে এ ধরনের ভিনগ্রহের মানুষের ছবিও আঁকা রয়েছে

ভিনগ্রহবাসীর কাজ বলে যারা বিশ্বাসী তাদের আরেকট যুক্তির পেছনে ছিল রাপা -নুই দ্বীপে আবিস্কৃত কিছু শিলালিপি যা Rongorongo নামে পরিচিত। সে সময় প্রশান্তমহাসগরীয় অঞ্চলের জনগন লিখতে জানতো না।এমনকি আমেরিকার রেডইন্ডিয়ানরাও না।আর আমরা সবাই জানি আজ থেকে কয়েক হাজার খৃষ্টপুর্বে এই এশিয়া মহাদেশেই সর্বপ্রথম লেখার সুচনা হয়েছিল।তা হলে কি করে সেই জনবিচ্ছিন্ন দ্বীপ রাপা -নুই এর লোকেরা লিখতে শিখেছিল! তাদের সে লেখার পদ্ধতি ছিল একেবারেই তাদের নিজস্বধারার।

রয়েছে পাথরের গায়ে খোদাই করা স্পেস শিপের ছবি যা যুগের তুলনায় এক অবিশ্বাস্য

সে শিলা পাথরগুলোতে কি লেখা তা আজও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।কে তাদের লিখতে শিখিয়েছিল ? কোথা থেকে তারা এই অভিনব লেখা শিখে এসেছিল ? এমন লেখা তো পৃথিবীর আর কোন অঞ্চলে দেখা যায়না। প্রশ্ন উঠে তবে কি করে লিখতে জানলো সেই জগত বিচ্ছিন্ন সেই দ্বীপবাসীরা ? তাহলে কি সেই ভিনদেশী গ্রহবাসীরাই তা শিখিয়েছিল দ্বীপবাসীদের! পাথরে লেখা এই শিলালিপিতে ভিন গ্রহের থেকে আসা লোকের উল্লেখ রয়েছে বলে ধারনা করা হয়।

রাপা- নুই এ পাওয়া শিলালিপি Rongorongo অনুমান করা হয় এতে আছে ভিনগ্রহের বাসিন্দাদের কথা

তাই বলা যায় এই রাপা- নুই দ্বীপ বা ইষ্টার-আইল্যান্ডের হারিয়ে যাওয়া বাসিন্দাদের জীবনযাত্রা আর দ্বীপের চারিদিক ঘিরে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল বিশাল পাথুরে দৈত্য তৈরীর ব্যাপারটি সত্যিরহস্যময়।কি হতে পারে?

লম্বা কানওয়ালা মোয়াই
সেই লম্ব কর্ন বিশিষ্ট শাসকদলই কি বিধাতাকে সন্তষ্ট করার জন্য ছোটকানওয়ালা লোকদের অমানুষিক পরিশ্রমে বাধ্য করেছিলো সেই ৮৮৭ টা দৈত্যাকার মোয়াই তৈরীতে ! নাকি মেনে নেবো এগুলো কোন ভিনগ্রহের মানুষের কাজ হিসেবে ! সেই সুদূর গ্রহ থেকে আসা একদল গ্রহবাসী এই বিশাল পাথুরে দৈত্যগুলো বানিয়েছিল নির্জন দ্বীপে বসে বসে।

এত জটিল রহস্য উধঘাটনে এই বাকহীন পাথরের মোয়াইরা সাহায্য করতে পারবে কি ?
এই দ্বীপ আজও পৃথিবীতে এক বিশাল অমীমাংসীত রহস্যের আধার হয়েআছে রহস্যকারবারীদের কাছে।
কে জানে সঠিক তথ্য যে কোনটি হয়তো সময়ই বলে দেবে। অনেক কিছু বলার আছে, আছে অনেকজনের অনেক রকম মতামত।তবে আমি আমার পাঠকদের জন্য খুব সংক্ষিপ্তভাবে এই রহস্যময় দ্বীপের উপর কিছুটা আলোকপাত করতে চেয়েছি।সাথে বোঝার সুবিধার্থে নেট থেকে কিছু ছবি সংযোগ করা হলো।


এই রহস্যের কঠিন জট খোলার জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া আমাদের গত্যান্তর নেই।

তথ্যসুত্র আর ছবি নেট




মন্তব্য ১৫৬ টি রেটিং +৪৯/-০

মন্তব্য (১৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: অনেক সুন্দর দ্বীপ ! ছবি ও উপস্থাপনায় চমৎকার লাগলো আপু।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এস এম ফারুক৮৮
আশাকরি ভালো আছেন , শুভেচ্ছা জানবেন :)

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
থাম্বস আপ ||

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

জুন বলেছেন: পরিশ্রম স্বার্থক ইম্রাজ কবির মুন আপনাদের ভালোলাগায়:)
শুভেচ্ছা জানবেন .....

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

রোহান খান বলেছেন: ওহ....। চমৎকার উপস্থ্যাপনায় মুগ্ধ হলাম...।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রোহান খান ভালোলাগার জন্য ।
শুভেচ্ছা জানবেন :)

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনবদ্য একটা পোষ্ট। +।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অন্যমনস্ক শরৎ আপনার ভালোলেগেছে জেনে।
এটা মনে হয় আপনার প্রথম কমেন্ট আমার পোষ্টে তার জন্য আরেকদফা ধন্যবাদ :)

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

সায়েম মুন বলেছেন: ইষ্টার আইল্যান্ডের ছবি আগে দেখেছি। একটা পোস্টও চোখে পড়েছিল। তথ্যবহুল পোস্ট এই প্রথম দেখলাম। খুব মনোযোগ সহকারে পড়লাম। অনেক পরিশ্রম গেছে বুঝা গেল। অনেক ভাললাগা রইলো পোস্টে। প্লাস এবং প্রিয়তে থাকলো।
আমেরিকান ইন্ডিয়ান বলতে কি আপনি ইন্ডো-এমেরিকান না রেড-ইন্ডিয়ানদের বুঝিয়েছেন?

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

জুন বলেছেন: তাতো দেখা খুবই সম্ভব । আমার মনে আছে আমি যখন খুবই ছোট তখন আমাদের বাসায় একটি বই ছিল প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ এর । পৃথিবীর নানাদেশের উপকথা নিয়ে লেখা। ওখানেও আমি এ বিষয়ে পড়েছিলাম।আর বর্তমানে ডিসকভারী আর ন্যাশনাল জিওর কল্যানে মানুষের অজানা কিছু নেই বললেই চলে।
রেড ইন্ডিয়ান বুঝিয়েছি মুন।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা মুন সাথে আছো বহুদিন ধরে :)

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

ফাহিম আহমদ বলেছেন: আমি শেষ :(( ;) ;) আপু এরকম শাস্তি হবে জানলে পোস্টে ঢুকতাম না :P কত্ত বড় পোস্ট :(( তবে একথায় আসাধারণ বলতে যা বুঝায় বাকি আর বলতে পারলাম না । ধন্যবাদ জুনাপ্পি ;)

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

জুন বলেছেন: ইশ এত্ত কষ্ট শুনে মন্টা খারাপ হয়ে গেল :(
না পড়ে কি করে মন্তব্য করতে হয় পোষ্টটা দেখেননি ফাহিম আহমদ ;)
তারপরও এত কষ্ট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

রাখালছেলে বলেছেন: যদি কখনও সময় পাই .....পোষ্টে প্লাস

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪

জুন বলেছেন: সময় পেলে কি করবেন রাখালছেলে ? ইষ্টার আইল্যান্ডে যাবেন বেড়াতে ??
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: লম্বা কান আর ছোট কান। বিশাল বড় একটি অভিজাত্যের প্রতীক। বেশ মজা পেলাম :) আমাদের সমাজেও কিন্তু লম্বা কানের নেতা আছেন! দেখতে হবে তারা কোথা থেকে এসেছেন। আমাদের আগে নাকি পড়ে;)

পৃথিবীর অনেক রহস্যের মতো এটিও একটি রহস্য হয়েই থাকবে।

ইস্টার আইল্যান্ড সম্পর্কে অন্য একটি লেখায় কিছু ধারণা পেয়েছিলাম। আপনার লেখাটি পরিপূর্ণ। নাহ্ ‘রাপা নুই’ আমি শুনেছি বলে মনে হচ্ছে না।

আপনার তথ্য এবং ফটো বিন্যাসের স্টাইলটি আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে একট নতুন এবং পুরোপুরি অচেনা বিষয়কে স্বচ্ছ এবং পরিচিত করে তুলেছেন।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

জুন বলেছেন: আমারতো মাঝারী সাইজের কান মাঈনউদ্দিন মইনুল । তারমানে আমি নিশ্চিত রূপে মধ্যবিত্ত :(
এ বিষয়টি নিয়ে অনেকেই জানে বিভিন্ন মাধ্যামে। আমি অনেক ছোট থাকতে একটি বইতে পড়েছিলাম ছোট্ট একটি গল্প এ। মনযোগী এক পাঠকের প্রশংসার জন্য আবারও অনেক ধন্যবাদ।
অটঃ আপনার পোষ্টটা দেখেছি সবগুলো পয়েন্টের সাথে একমত। যাবো কাল অনেকবার চেষ্টা করেও লগ হতে পারছিলাম না। আজও নেট বড্ড স্লো।
শুভেচ্ছা জানবেন

৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনুবাদ ভাল হয়েছে।রহস্যময় দ্বীপের রহস্য শেয়ার করতে শতভাগ সফল হয়েছেন।তথ্যবহুল পোস্টে ভাল লাগা ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৮

জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা শুনে অনেক ভালোলাগলো । নেটের সমস্যার জন্য উত্তর দিতে দেরী হচ্ছে । আমি দুঃখিত।
এটা আসলে অনুবাদ নয় সেলিম আনোয়ার। নেট থেকে কিছু কিছু তথ্য নিয়েছি কিন্ত সরাসরি অনুবাদ করিনি।
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা রইলো :)

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
কখনোই শুনিনি :)
আজই শুনলাম দূর্দান্ত এক পোস্টে।
ধন্যবাদ।।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১২

জুন বলেছেন: নিজে যেটুকু জানি তা সবার সাথে শেয়ার করতে চাই দুর্জয়। তাই হাবিজাবি লিখে লিখে অফুরন্ত অবসরটুকু ভরিয়ে তুলতে চাই।
ভাললেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো ।
শুভেচ্ছা জেনো :)

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: সময় নিয়ে পড়লুম চমৎকার করে লেখা ইষ্টার আইল্যান্ডের কথা, ৮৮৭টি মোয়াই, পাথুরে দৈত্য...। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২০

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ঢাকাবাসী :)

১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: দুর্দান্ত পোষ্ট ! কত কিছু শিখলাম !

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আর সাথে থাকার স্বপ্নবাজ অভি :)সকালের শুভেচ্ছা .।.।.।

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

ইখতামিন বলেছেন: অনেক সুন্দর............... :) ++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ইখতামিন :)

১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

নতুন বলেছেন: +++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ নতুন :) :) :)

১৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ইষ্টার আইল্যান্ড , রাপা নুই কোথায় জানি কিছুটা পড়েছিলাম...তবে এত ভালো ডিটেইল জানতাম না.. জানলাম আপু... ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য...

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: তুহিন তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। তোমার সেই অপরূপ কবিতাগুলো এখন আর দেখি না কেন বুঝতে পারছি না।
সকালের একরাশ শুভেচ্ছা রইলো.।.।.।

১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

আমিনুর রহমান বলেছেন:



জুনাপু দুর্দান্ত পোষ্ট। ঠিক মজা পাইলাম না দুর্দান্ত কইয়া। আরো বেশি কিছু কইতে মন চাচ্ছে।

সুন্দর ও বিস্তারিত বর্ণনা ও ছবি সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি পোষ্ট।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: আমিও দুর্দান্ত শোবডোতা শুনে মজা পেলাম না আমিনুর :(
ডিশকেনারী নিয়া বৈসা কিচু নোটুন শব্দ খুজেন আমি ওয়েট করতেছি :||
হা হা হা অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য :) :)

১৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

বোকামন বলেছেন:





সম্মানিত লেখক,
ঠিকই বলছেন ! অনেক জনের অনেক রকম মতামত কেই রহস্যের মীমাংসা করতে চেয়েছেন কেউ চেয়েছেন জট বাধাতে। অবশ্য দু-ই আমাদের মত সাধারণের জন্য মজার বিষয় হা হা :-)

ডেবিডি এ্যাটেনবোর-র “The Lost Gods of Easter Island তথ্যচিত্রটি বেশ ভালো লেগেছিলো। আর মূর্তিগুলোর ডি-টেইলস পাওয়া যায় “আর্ট অফ ইষ্টার আইল্যান্ড” বইটিতে ! সব দেখেশুনে অনেকের মত আমারও বলতে হয় পরিবেশের ক্ষতি করতে নেই তারই শিক্ষা নেওয়া উচিত এই দ্বীপের রহস্য থেকে।

সুন্দর পরিশ্রমী লেখায় অনেক ভালোলাগা রইলো। ভালো থাকুন অনেক।।
“+”

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

জুন বলেছেন: আমিও নেটের দুর্বলতার কারনে ইচ্ছা থাকা সত্বেও অনেক কিছু বাদ দিয়ে গিয়েছি বোকামন। এটা আমার নিজের কাছেও অনেক খারাপ লেগেছে।
ডেভিড এ্যাটেনবরোর অনুষ্ঠানগুলোতো আমার কাছে বহুদিন ধরেই এক চিত্তাকর্ষক অনুষ্ঠান। তার সাথে সাথে আমি কল্পনায় অনেক জায়গায় ঘুরি। বিশেষ করে গ্যালাপাগোস দ্বীপ আমার স্বপ্নের দ্বীপ।
হু সেই তথ্যটা একটু ছোট করে আবার জুড়ে দিয়েছি । সেদিন যেন ছিল সামুর জন্য একটা ডুমস ডে। এক লাইন লিখতে ১০ বার লগ আউট। পিক লোড হয় না কি এক অবস্থা।
যাই হোক তারপরও আপনাদের কিছুটা ভালোলেগেছে জেনে আমার আরো অনেক ভালোলেগেছে :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ বিশ্লেষনী মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য বোকামন।

১৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

মদন বলেছেন: ++++++++++++++++++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

জুন বলেছেন: ওরে বাপরে এত দেখি আমাদের সীমান্তের কাটাতারের বেড়া :-* :!>
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা সবসময় সাথে আছেন বলে :)

১৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!

দারুণ তথ্যবহুল পোস্টে প্লাস।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

জুন বলেছেন: আপনাকেও আমার অশেষ ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য :)

২০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

মিলটন বলেছেন: অনেক কিছুই অজানা ছিল সেটা জানলাম

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: অত বিস্তারিত লেখা এই পরিসরে হয়ে উঠেনা মিলটন। তাছাড়া নিজেরো হাজার কাজ । তারপরও আপনারা এসে পড়েন উৎসাহ দিয়ে যান যা আমার জন্য অত্যন্ত প্রেরনাদায়ক।

২১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

মেহেরুন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট আপু। এই বিষয় নিয়ে অনেক আগে আমিও একটা পোস্ট দিয়েছিলাম কিন্তু আমার পোস্ট আপনার মত এতো সুন্দর হয় নি। ++++++++ ভালো থাকবেন আপু।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

জুন বলেছেন: কেন সুন্দর হবে না মেহেরুন অবশ্যই হবে। এরকম সবারই মনে হয় নিজের পোষ্ট নিয়ে এক অতৃপ্তি।
আপনিও ভালো থাকবেন অনেক অনেক :)

২২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

অদৃশ্য বলেছেন:





কালকে আরাম করে পড়বো...

শুভকামনা...

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

জুন বলেছেন: আচ্ছা কালই পড়বেন নাহয় অদৃশ্য ।

আপনার জন্যও দিপ্রহরের শুভকামনা .....।

২৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:

ছবিগুলো সুন্দর। সুন্দর পোস্ট।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভকামনা পছন্দ করেছেন বলে শাহরিয়ার রিয়াদ।

২৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
নাইস পোষ্টে +++++++++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সোনালী ডানার চিল :)

২৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

এম ই জাভেদ বলেছেন: আপু দারুন এক শ্রম সাধ্য পোস্ট দিয়েছেন। ইস্টার আইল্যান্ডের অনেক কিছু জানা হল আপনার কল্যাণে। মাঝে মাঝে ভাবি, এ রকম খাটা খাটুনির পোস্ট দেয়ার ধৈর্য আর দম আপু কোথায় পায়। আপনার পোস্ট পড়ার পর নিজেকে অনেক ফাঁকিবাজ মনে হয়। আপনি কষ্ট করে পোস্ট দ্যান, আর আমরা কি আরামসে পড়ে যাই। কি মজা তাইনা আপু ?

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

জুন বলেছেন: শ্রমসাধ্য কি না জানি না তবে আমি বেশ উপভোগ করি। এসব লিখতে লিখতে নিজের যেটুকু অজানা সেই ঘাটতিটুকুও পুরণ হয় এম ই জাভেদ।
ছেলে বড় হয়ে গেছে এখন আমার অখন্ড অবসর । তাই সংসারের কাজ করে যেটুকু অবসর পাই লিখি মনের আনন্দ আর খোরাকের জন্য। সাথে আপনারা আছেন সেটা আমার এক বিশাল বাড়তি আনন্দ।
ভালো থাকুন অনেক সাথে শুভেচ্ছাও জানবেন।
ধন্যবাদ অনেক :)

২৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!!!!!!!!!!!!!!!!


++++++++++++++++


:) :) :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

জুন বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট শুনে খুব খুশী হোলাম সেই সাথে সবসময় সাথে আছেন এটাও বিশাল এক আনন্দ ইরফান আহমেদ বর্ষন :)

২৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
একটি কষ্টকর প্রচেষ্টার ভেতর দিয়ে আপনি যা তুলে এনেছেন আমাদের জন্যে, তার প্রশংসা করতেই হয় । মনে হলো, আপনার ভ্রমন পোষ্টগুলোর মতোই আপনি এখানেও আমাদের ইষ্টার আয়ল্যান্ড ঘুরিয়ে আনলেন ।

তথ্য আর ছবি মিলিয়ে মনে লেগে থাকার মতো । অনেক অনেক রহস্য ঘিরে রয়েছে দ্বীপটির টনকে টন ওজনের মূর্ত্তিগুলো নিয়ে । থাকবেই কারন সবচেয়ে বড় মূর্ত্তিটির ওজনই ২৬৩ টন । দড়ি বেঁধে টেনে .." মারো টান হেইও... আরো জোরে হেইও... " বলে টান দিয়ে তাকে পাহাড়ের জ্বালামুখ থেকে সমতল ভূমিতে নামিয়ে আনা প্রশ্নবিদ্ধ হ্ওয়াটাই স্বাভাবিক । তার উপর রয়েছে এদের নির্মান কাল । কার্বন ডেটিং বলছে এক আর আর্কিওলোজিষ্টরা বলছেন আর এক । মায়ান সভ্যতার সাথেও এর মিল খোঁজেন কেউ । তাই রহস্য জট পাকাবেই ।

সহ-ব্লগার "মাঈনউদ্দিন মইনুল" এর মন্তব্য আর আপনার উত্তর পোষ্টের মজা বাড়িয়েছে অনেকখানিই, সন্দেহ নেই ।
সহ-ব্লগার " বোকামন" এর বুঝে ওঠাটাও আমাদের চোখ আর একবার খুলে দেবে । ....প্রকৃতি ছেড়ে কথা বলেনা কাউকে । তার শ্লীলতায় যারাই হাত দিয়েছে তাদেরই প্রকৃতি প্রতিশোধ নিয়েছে ধীরে ধীরে, নির্মম ভাবে । ( অপ্রাসঙ্গিক হবে কিনা জানিনা যদি বলি, আমার কিছূ পোষ্টে আমি এ কথাই বলতে চেয়েছি )

প্লাস দিয়ে আপনার শ্রমের মূল্য শোধ হবার নয় । প্রিয়তে নিয়ে রাখাটাও মনে হয় অপ্রতুল । যেহেতু এখানে আর করনীয় কিছু নেই তাই " প্রিয়তে " ।

ভালো থাকুন । শুভসন্ধ্যা .......

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস প্রতিনিয়ত পাশে থেকে মনমুগ্ধকর মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহ যুগিয়ে যাচ্ছেন।
শুধু প্রকৃতিই নয় সব কিছুই প্রতিশোধ নেয় হয়তো সেটা প্রকাশ্যেও হতে পারে হয়তো বা লোক চক্ষুর অন্তরালে, হতে পারে ভয়ংকর ভাবে নাহয় ধীরে ধীরে সেটা যার বোঝার সেই হয়তো বুঝতে পারে।
রাপা-নুই দ্বীপের লোকেরা যেমন বুঝতে পারেনি নির্বিচারে নিরীহ গাছ কেটে ফেলার অর্থাৎ তাদের দেয়া আঘাতের ফল যা তাদের শতগুনে ফিরিয়ে দিয়েছিল একজন ।
আপনিও ভালো থাকুন অনেক অনেক আর উপভোগ করুন মন প্রান দিয়ে আপনার সকল প্রকার কাজকে সেই কামনায়.......।

২৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

বড় বিলাই বলেছেন: কত কিছুই অজানা রয়ে গেছে আমাদের।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

জুন বলেছেন: সেটাই বড় বিলাই :)

২৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

জুন বলেছেন: বাব্বাহ এদেখি দীর্ঘ ভারত বাংলাদেশের কাটাতারের বেড়া মাসুম১৪ :)
অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ।

৩০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১০

মামুন রশিদ বলেছেন: আবার জুনাপু'র মেগা পোস্ট এবং যথারীতি আবার মুগ্ধ হওয়া :)


ইস্টার আইল্যান্ডের এই মূর্তিগুলো নিয়ে আরো একটি মতবাদ আছে । এখানকার লোকেরা বিশ্বাস করত, অমরত্ব পেতে হলে নিজের বিশাল মূর্তি বানিয়ে সমুদ্রের দিকে উল্টো করে রাখতে হবে । অমরত্বের আশায় সারা দ্বীপজুড়ে তাই বিশাল বিশাল মূর্তি গড়া শুরু হল । আর এই বিশাল পাথরের মূর্তিগুলোকে কাটা গাছের উপর বসিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে সমুদ্রের পাড়ে আনা হত । সমুদ্রের পাড়ে মূর্তি আনতে আনতে এক সময় দ্বীপের সব গাছ কাটা হয়ে যায় । এতে দ্বীপটি ব্যাপক পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়, এবং এর রেশ ধরে এক সময় এখানকার সভ্যতা ধ্বংশের মুখে পতিত হয় ।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৬

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন রশিদ। আপনাদের ভালোলাগার কথা শুনলে আমি লিখেও আনন্দ পাই।
ভাই অনেক তথ্যই জড়ো করেছিলাম লিখেওছিলাম কিন্ত সামুর যে সেদিন কি হলো আল্লাহ মালুম । না পারি পোষ্ট পেষ্ট করতে না পারি ছবি আপলোড করতে। শেষ পর্যন্ত ছাটকাট করে দিতে হলো। পরে আজ সকালে নেট একটু দ্রুত হওয়ায় গাছের গুড়ির ব্যাপারটা কিছুটা সংক্ষিপ্ত করে জুড়ে দিতে পেরেছি।
মন্তব্যে আপনাদের মতামত পেতে সবসময়ই আগ্রহী :)
ভালো থাকবেন আর শুভেচ্ছা জানবেন ....।

৩১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দারুণ পোস্ট। পাথরের দৈত্যগুলোর রহস্য জানতে খুব ইচ্ছে করছে। জানি না, কোনোদিন এর জট খুলবে কিনা।

কষ্ট করেছেন অনেক। শুভ কামনা আপু।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯

জুন বলেছেন: আমরা অপেক্ষায় থাকি ছাই ভাই। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত এর জট কতখানি খুলতে পারে পৃথিবীর সেরা সেরা বিশেষজ্ঞ্রারা।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দেশী ভাই :)

৩২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: সোজা হলুদ তারা । পায়ে হাত দিয়া সালাম। মেলা পছন্দ হইছে B-)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৩

জুন বলেছেন: হলুদ তারা ভালোলাগলো, পছন্দ হয়েছে জেনে আরো ভালোলাগলো ।কিন্ত পায়ে হাত দেয়া কেন তিতির ! আপনি আমার ছোট বোন, এভাবে বল্লে কি হয় ?
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা আমার তিতির বোনের জন্য :)

৩৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৬

ভিয়েনাস বলেছেন: এ রহস্যের জট খোলা সময়ের হাতে ছেড়ে দেওয়া হলো। দেখা যাক সময় কি বলে....

বোঝায় যাচ্ছে পোস্টের জন্য অনেক পরিশ্রম করেছেন । ছবি সহ সুন্দর তথ্যাবলী।

অনেক ভালো লাগা রইলো :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

জুন বলেছেন: এই পরিশ্রমে আমি আনন্দিত হই যখন দেখি আমার কষ্টের ফসল আপনাদের আনন্দিত করে ভিয়েনাস ।
সেটাই অপেক্ষা করি যতদিন বেচে আছি কি রহস্য লুকানো সেখানে ।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সবসময় সাথে থাকেন বলে :)
রাতের শুভেচ্ছা রইলো....।

৩৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

পোষ্ট প্রিয়তে +++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন আপনাকে :)

৩৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৫৪

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: এটা আমার করা ৪০০০ তম মন্তব্য, আমি আনন্দিত যে এমন একটা সুন্দর পোষ্টে মন্তব্যটা করতে পেরে।


মোয়াই ষ্ট্যাচু নিয়ে টুকটাক পড়েছিলাম। ভালোই লাগে। আই ♥ মিষ্ট্রি।



লেডি বতুতার এই পোষ্ট + সহকারে শোকেসে নিয়ে গেলাম

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫১

জুন বলেছেন: বাব্বাহ ৪০০০ হাজার :|
আমি অনেক সৌভাগ্য বোধ করছি হেক্টর :)
ধন্যবাদ দিলেও কম হয়ে যায় বোধহয় আমি কৃতজ্ঞ প্রিন্স।

৩৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০২

অদৃশ্য বলেছেন:





আপু

দারুন... অনেক তথ্য ও ছবির নিয়ে আপনার এই লিখাটি সত্যই অনন্য দারুন... এসবের কোন কিছুই জানাছিলোনা, শুধু ইষ্টার আইল্যান্ড ছাড়া... কতকিছু জানতে পারলাম আপনার মাধ্যমে...

ভিন গ্রহের প্রাণী বলতে আমি কিন্তু এখনো জ্বীনদেরই বুঝে থাকি...


শুভকামনা...

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

জুন বলেছেন: অদৃশ্য আমি যেটুকু জানি তা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে অনেক ভালোলাগে যখন দেখি আপনাদের ও কিছুটা ভালো লাগছে আগ্রহী হচ্ছেন।
পড়ে আবার এসে মন্তব্য করলেন ভালোলাগলো অনেক।

এলিয়েন নিয়ে তো কত কল্পকাহিনী আছে। টিভির জনপ্রিয় সিরিজ যা আমারও অত্যন্ত প্রিয় এক্স ফাইলে তো এদের নিয়ে অনেক পর্ব আছে।
ভালোলাগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো অদৃশ্য। ভালো থাকুন অনেক :)

৩৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ক্লাসিক পোস্ট +++++++++ রইল আপু।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সবসময় উৎসাহ যুগিয়ে যাবার জন্য :)

৩৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২২

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
+++++++
ভালো লাগা...!!

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:২৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির আমার লেখা পোষ্ট আপনার পছন্দ হয়েছে বলে :)

৩৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

কয়েস সামী বলেছেন: ei bisoye kisui jantam na. Onek dhnnobad.

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩১

জুন বলেছেন: এ বিষয়ে অনেক কিছু বলার ছিল অনেক বিপরীত চিন্তা ভাবনা। কিন্ত ব্লগের ছোট পরিসরে এত কথা লেখা হয়ে উঠেনা। তাই ইচ্ছা করেই একটু সংক্ষিপ্ত করলাম শুধু আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য কয়েস সামী :)
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! আপনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন! ভালো লাগা রইলো!

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

জুন বলেছেন: সুন্দর একটা মন্তব্যে আপনাকেও খুব সুন্দর করে গুছিয়ে একটা উত্তর দিতে ইচ্ছে করছে কিন্ত হায় আমি তা পারি না :(
অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৪১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

নতুন বলেছেন: ঐ দ্বীপে পেলেন ভাড়া কত.... দেশের এতো ঝামেলা... ঐ খানে বসবাস করাই ভাল....

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭

জুন বলেছেন: কি জানি ভাই নতুন আমারতো সেই দ্বীপে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি :(
দেখেন চেষ্টা করে পলিনেশিয়ানদের মত নৌকা বেয়ে :)
সত্যি আমিও অতিষ্ঠ হয়ে উঠলাম।
ধন্যবাদ অনেক অনেক মন্তব্যের জন্য ।

৪২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

মোঃমোজাম হক বলেছেন: রহস্য সিরিজের এই পর্বও ভাল লাগলো।
আপনার রহস্য সিরিজের পরবর্তি পর্বের প্রত্যাশায় থাকলাম।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

জুন বলেছেন: মোজাম ভাই অনেক অনেক খুশী হোলাম আপনার উৎসাহভরা মন্তব্য পেয়ে।ভালো থাকুন সবসময় এই কামনাই থাকলো :)
দেখা যাক কবে লিখতে পারি ।দোয়া করবেন আমার জন্য ।

৪৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

রাখালছেলে বলেছেন: ঐযে বললাম .....যদি কখনও সময় পাই তাহলে পাহাড় ডিঙাবো আর সাগর হাতরাবো .... ইচ্ছে তো কত কিছুই না করে ...কিন্তুক :||

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

জুন বলেছেন: হু বেশ এডভেঞ্চার প্রিয় মনে হচ্ছে আপনাকে রাখালছেলে । আমারও তো কত কিছু ইচ্ছে করে সব কি আর পুরণ হয় । তারপরও আমি অনেকের চেয়ে সৌভাগ্যবতী :)
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা জানবেন সাথে ......

৪৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ঘাসফুল বলেছেন: পোষ্ট যথারীতি ভাল হইছে, তবে- ইমিগ্রেশন সিস্টেমটা দিলে ১০ এ ২০ দিতাম! ...

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

জুন বলেছেন: ঘাসফুল আপনি নিশ্চয় জানেন বাংলাদেশীদের মত পোড়াকপাল আর মনে হয় কারো নেই। বেশিরভাগ দেশে ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট আমাদের সবুজ পাসপোর্টটা দেখলেই দাড় করিয়ে রেখে কিছুক্ষন নেড়েচেড়ে তারপর ছাড়ে। ঐ জনবিরল দ্বীপেও কি এমন অভ্যর্থনা আমাদের জন্য বরাদ্দ কি না জানা নেই ভাই।
১০ এ ২০ পেলাম না :(
তারপরও আপনাকে জানাই অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

৪৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪২

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ++++

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

জুন বলেছেন: নুর ফ্য়জুর রেজা অনেক খুশী হোলাম আপনার ভালোলাগার কথা জেনে :)

৪৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: এখন কার সাম্রাজ্যবাদী রা পৃথিবীর দখলদারিত্বের জন্য যেমন যুদ্ধের উদ্দেশ্যবাবাস্তব. ঘটনার জন্ম দেয় তেমনি সে কালের সাম্রাজ্যবাদেরা রহস্যকারবার করত বলেই আমার ধারনা আপু ।

প্লাস সহিত প্রিয়তে

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন সায়েদা সোহেলী। আমারও তাই মনে হয়, যেমন প্রাচীন কালে সেই মিশরীয়, সেই মায়া, সেই ইনকারা সবাই কেমন রহস্যপ্রিয় ছিল ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার লেখাটি আপনার পছন্দের তালিকায় যুক্ত করেছেন বলে :)

৪৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।অনেক পরিশ্রম করে লিখেছেন।তবে ওটা কিন্তু দূর্গমতম জায়গার একটি।তাই ডিজিটাল ভ্রমণই শ্রেয়। পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

জুন বলেছেন: হু আজকাল সবইতো ডিজিটাল সুতরাং অনেকে সেটাই পছন্দ করে। তবে আমার খুব যাওয়ার শখ নিজের চোখে দেখার বিশেষ করে দক্ষিন আমেরিকার সেই মায়া আর ইনকা সভ্যতার নিদর্শনগুলো দেখার সেলিম আনোয়ার :)
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য....।

৪৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জুন আপি কয়টা বাজে? আরো ১৫ মিনিট আগে থেকে আমি অফিসে আছি।এমন সরকারী কর্মকর্তা কয়জন আছে বাংলাদেশে। :) :)

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন এমন খুব কমই আছে
যারা আছে তাদের বেশিরভাগ ঘুষ খোর দুর্নিতীবাজ অসৎচরিত্র অফিসে ১১টার আগে আসে না সেলিম আনোয়ার। এ আমার নিজের অভিজ্ঞতা।

৪৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: পোস্টটি পড়ে চমকে চমকে ওঠলাম।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৫

জুন বলেছেন: আপনাকে খানিকটা চমক দিতে পেরেছি জেনে অনেক ভালোলাগলো খেয়াঘাট :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৫০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৬

মুরশীদ বলেছেন: ছোট্ট একটি দ্বীপ কিন্ত ইতিহাস অনেক বড় যার আজ পর্যন্ত কোন কুল কিনারা পাওয়া যায়নি। আপনার সহজ সরল উপস্থাপনায় এই জটিল ইতিহাস তুলে ধরার জন্য অভিনন্দন ।
+++++++

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য :)

৫১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এক লাফে সভ্য জগৎ থেকে একটা রোমাঞ্চকর দ্বীপ ভ্রমণ করে এলাম। প্রাস নং ৩২

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

জুন বলেছেন: সাদা মনের মানুষ একবার ভেবে দেখুন আপনি কত কষ্ট করে ঢাকা থেকে চিটাগাং যাচ্ছেন । আর আমার পোষ্টের মাধ্যমে আপনি এক লাফে সেই সুদুর দ্বীপে ঘুরে আসলেন :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৫২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এ ব্যাপারগুলো খুব বেশি জটিল মনে হয় আমার কাছে। সেই সঙ্গে ভীংরহের ব্যাপারটাও চলে আসে। গতবছর এ ভাবনা থেকে একটি গল্প লিখতে চেষ্টা করেও খেই হারিয়ে ফেলেছিলাম। তাই এখন কিছু ভাবি না। দেখে দেখে মুগ্ধ হই কেবল।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

জুন বলেছেন: সত্যি দারুন জটিল ব্যাপার স্যাপারগুলো। আপনি এটা নিয়ে গল্প লিখতে চেয়েছিলেন শুনে খুব ভালোলাগলো। লিখে ফেলুন জলদি, আমরা একটু পড়ি না হয়।
আপনার মন্তব্য আর পাঠের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জুলিয়ান সিদ্দিকী ।

৫৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দূর্দান্ত একটা ফিচার। সামগ্রিক বিষয়টিই আসলে খুবই রহস্যময়। বিশেষ করে স্পেসস্যূট পড়া যে শিলালিপি এবং চিত্র পাওয়া গিয়েছে তা আসলে আমাদের রহস্যের সাগরে ভাসিয়ে নিতে যথেষ্ট। এখন পর্যন্ত যার সমাধান হয় নি। এটা পৃথিবীর আনসলভড মিস্ট্রি গুলোর মধ্যে অন্যতম।

কোন এক অদ্ভুত কারনে আমি লাইক দিতে পারছি না। অনেকক্ষন থেকে শুধু লাইক দেয়ার বাটনটা শুধু ঘুরছে আর ঘুরছে। যদি এর মাঝে দিতে পারি তাহলে ৩৩ নাম্বার ভালো লাগা জানবেন।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১

জুন বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক । সত্যি একটি অমীমাংসিত রহস্য এই ইষ্টার আইল্যান্ড।
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা আর শুভকামনা .।.।।।

আর আমি প্রথম ১০০ মন্তব্য খুলতে পারছি না নিজের সহ কারো পোষ্টে:(

৫৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০

তুষার কাব্য বলেছেন: আদৌ কি মিমাংসা হবে?কত্তো কত্তো প্রশ্ন।একরাশ ভালোলাগা আপু।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

জুন বলেছেন: কে জানে তুষার কাব্য আমরা শুধু অপেক্ষা করছি।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা সাথে থাকার জন্য :)

৫৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ইষ্টার আইল্যান্ড নিয়ে আমার পড়া সবচাইতে তথ্যবহুল পোষ্ট এটি। অনেক ধন্যবাদ আপু। প্রশান্ত মহাসাগরীয় একেবারে বিচ্ছিন্নপ্রায় একটি দ্বীপে এত মুর্তি বানালো কারা সে আসলেই এক রহস্য

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

জুন বলেছেন: তাই নাকি কুনো B:-) শুনে বেশ গর্ববোধ করছি /:)
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য :)

৫৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দুনিয়াতে কত কিছু আছে যে!

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

জুন বলেছেন: উদার ভাই জানার ( সামুর জানাফা না :( ) কোন শেষ নাই জানার চেষ্টা বৃথা তাই :!>
অনেক ধন্যবাদ পড়েছেন বলে :)

৫৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

রোমেন রুমি বলেছেন:
দুর্দান্ত একটা পোস্ট জুন ।
এই রহস্য সম্পর্কে আমার বিন্দু মাত্র জানা ছিল না ।
আপনার কল্যানে আজ কিছুটা জানলাম ।

ভাল লাগা রইল ।

শুভ দুপুর ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে রোমেন রুমি । আপনার ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো। অশেষ ধন্যবাদ পড়েছেন বলে ।
শুভ সন্ধ্যা ।

৫৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৩

অদ্ভুত_আমি বলেছেন: মোয়াই B:-)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

জুন বলেছেন: হু মোয়াই :-B
অনেক ধন্যবাদ পোষ্টে আসার জন্য অদ্ভুত_আমি

৫৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫২

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আইস এজ ফোর-এ দেখাইসে এই মূর্তিগুলো কিভাবে হইসে! হা হা হা! আইস এজ ফোর দেখে মূর্তি বানানোর মস্কারি দেখে খুব মজা পাইসিলাম।

প্রথমে ভাবছিলাম আপনি বুঝি এই দ্বীপ ঘুরে এসেছেন! নিজে যখন দেখলাম তথ্যসূত্র ইন্টারনেট দেখলাম তখন আশ্বস্ত হলাম, আপনি যাননি!

আপনি গেলে কাইন্দা কাইটা মরতে হইতো! আমার ইচ্ছা কিনা বাঙ্গালীদের মধ্যে সবার আগে আমি ওখানে যাবো! :D

নাইস পোষ্ট আপু।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১১

জুন বলেছেন: ভয় নেই আলাউদ্দিন আহমেদ সরকার আমি যাই নি, আপনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে ঘুরে আসুন ইষ্টার আইল্যান্ডে। তারপর না হয় আমি যাবো :) আর গিয়ে আমিই নাহয় এত রহস্যের জট খুলে আসবো একটানে #:-S
=p~
অনেকদিন পর আসলেন মনে হয় ব্লগে। ভালোথাকুন আত নিয়মিত থাকুন। সকালের শুভেচ্ছা জানবেন ..।

৬০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩১

আমিভূত বলেছেন: অফিস থেকে ফিরছিলাম ঘুমে ঢুলে পড়ে যাচ্ছিলাম ভাবলাম ব্লগে ঢুঁ মারি , এরপর আপনার এই পোস্ট পড়েই ঘুম উধাও !

আসলেই কি সত্যি কাহিনী এটা ? এই রহস্যের সমাধান করতে কেউ যায় না কেন এখন ?

২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

জুন বলেছেন: ভুতও অফিস করে শুনে বেশ অবাক হোলাম :|
সত্যি সারাদিনের ক্লান্তির পরও যে কষ্ট করে আমার এই হতচ্ছাড়া পোষ্ট পড়েছেন আর ভালোলেগেছে শুনে অনেক ভালোলাগলো :)
হু যাবে রহস্যভেদ করতে খুব শীঘ্রই আপনার উপরের মন্তব্যকারী আলাউদ্দিন আহমেদ সরকার :!>
অনেক ধন্যবাদ আর সকালের শুভেচ্ছা আমি ভুতকে......

৬১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৫

মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: একটানে পড়ে ফেলার মত বেশ সুন্দর একটা লেখা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দরভাবে লেখার জন্য। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল এর অনেকগুলো ডকুমেন্টারী আছে ইস্টার আইল্যান্ড এর উপর। তবে রিসেন্টলি একটা কভার স্টোরি করেছে ওদের ম্যাগাজিনের জুলাই'১২ সংখ্যায়। যদিও কভার স্টোরির মেইন ফোকাস হচ্ছে মূর্তিগুলো কিভাবে সরানো হয়েছে তার বিভিন্ন থিওরীর উপর তবে একটা অন্য একটা জিনিষ আমাকে সবচেয়ে বেশী আকর্ষিত করেছে সেটা হল দ্বীপে পদার্পনের অতি অল্প দিনের মধ্যে এখানকার লোকগুলি কি করে সমস্ত রিসোর্স শেষ করে ফেলল - প্রথমে পাখী আর ছোট জানোয়ার তার পরে মাছ আর গাছ সব শেষ করে ক্যানিবালিসম শুরু হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। আমাদের অতি লোভ আর নির্বিচারে প্রাকৃতিক রিসোর্স শেষ করে ফেলার প্রবণতায় রাশ না দিতে পারলে পুরো পৃথিবীর যে এই একই অবস্থা হবে সেটার চাক্ষুষ উদাহরণ এই ছোট্ট দ্বীপটি। |-) |-)

যাই হোক যারা কয়েন কালেক্ট করেন তাদের জন্য একটা মজার খবর শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না। যদিও দ্বীপটি সার্বভৌম কোন স্টেট না এবং চিলির অন্তর্গত তবুও দ্বীপটির এক সেট কমোমোরেটিভ কয়েন আছে। ;)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে মুদ্রা সংগ্রাহক :)
আমার মনে হয় আপনার প্রথম আসলেন এখানে তাই না ?
আমিও দেখেছি ন্যাশ জিও আর ডিসকভারি আমার প্রিয় দুটো চ্যানেল।
অনেক কিছুই বাদ রয়ে গেছে। চেয়েছিলাম লিখতে কিন্ত সেদিন সামুর বৈরী আচরণে আমি হতাশ।না পারছিলাম ছবি দিতে না পারছিলাম লেখা। কতবার যে অটো লগআউট হয়েছি বলার নয়। ফলে অনেক কিছুই সংক্ষিপ্ত করতে হয়েছে যেমন সম্পদের কথা, এলিয়েনদের কথা এসব।
অনেক ভালোলাগলো আপনার বিস্তারিত মন্তব্য পেয়ে।
এক সময় প্রচুর কয়েন ভিউ কার্ড আর স্ট্যাম্প জমানোর নেশা ছিল। ইশ কত মুল্যবান সেগুলো নিশ্চয়।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন।

৬২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এরিক ভন দানিকেনের বইয়ে পড়েছিলাম, এসব ভিন গ্রহের প্রানীদের কাজ।
তবে আমার বিশ্বাস হয়নি।
তবে তার সেই বইগুলো পড়ে ইস্টার আইল্যান্ড ও মায়া, ইঙ্কা সভ্যতা সম্বন্ধে অনেক কিছুই জানতে পেরেছিলাম। আপনার পোষ্ট দেখে নতুন করে সব মনে পড়ল। নতুন অনেক কিছুই জানা গেল। ধন্যবাদ।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

জুন বলেছেন: দানিকেনের বইটি আমিও পড়েছি অনেক আগে ।আমারও মনে আছে সেখানে উনি ভিন গ্রহের বাসিন্দাদের কথাই প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন বিভিন্ন সাক্ষ্য প্রমান দিয়ে। এখানে আমি সব কিছুই অল্প অল্প জানাতে চেষ্টা করেছি সংক্ষিপ্ত পরিসরে।
পুরোনো জানা জিনিস আবার পড়ে গেলেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ হাসান কালবৈশাখী।

৬৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩০

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অসাধারণ লেখা আপু। মুগ্ধ হলাম। ভালো লাগা রইল।

আসলেই কোন আধুনিক প্রযুক্তিগত সাহায্য ব্যতীত কিভাবে সম্ভব এত বড় আর ভারী মূর্তি তৈরী করা আর সেগুলোকে বহন করা !! রহস্যই থেকে যাবে !!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১০

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায় এত গুলো পোষ্ট এক সাথে পড়ার জন্য।
রহস্য মনে হয় বিষেশজ্ঞ্ররা একটু একটু ভেদ করতে পারছে । দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয় ।
শুভেচ্ছা রাত্রির :)

৬৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: জুনাপু, জানলাম অনেক কিছু। তবে দ্বীপটির চারদিকে মোয়াইদের মূর্তি দেখে আমার মনে হচ্ছে, এক সময় এখানে অনেক সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস হতো। জলোচ্ছ্বাস থেকে বাঁচার জন্যই দ্বীপের বাসিন্দারা অগ্নেয় শিলা কেটে বানিয়েছে এমন দৈত্যাকৃতি মূর্তি। এমন তো হতেই পারে, তাদের বিশ্বাস ছিলো, এই দৈত্যদের দেখে জলোচ্ছ্বাস আর এই দ্বীপে আঘাত হানবেনা।

ভালো লাগলো অনেক। ভালো থাকবেন। সব সময়।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৫

জুন বলেছেন: বাহ দারুন একটি আবিস্কার করলেতো সজীব । হতেও পারে এমনটি। পোষ্ট পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৬৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫২

মেকগাইভার বলেছেন: নাইস পোস্ট , তবে এই আইল্যান্ডের সব রহস্যই এখন গবেষক রা বের করে ফেলেছে। রিসেন্টলি একটি গবেষকের দল প্রমান করেছে কিভাবে মুর্তি গুলো কে কিভাবে ট্রান্সপোর্ট করা হতো। রশির মাধ্যমে হাটিয়ে হাটিয়ে। ইউটুবে ভিডিও সার্চ করলে পাবেন। আসলে পৃথিবীতে এখন আর রহস্য বলে কিছু নেই। সব কিছুর সাইন্টিফিক উত্তর আছে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

জুন বলেছেন: প্রথমেই জানাই অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ম্যাকগাইভার আপনার মন্তব্যের জন্য। আমার পোষ্টে কিন্ত উল্লেখ আছে কি ভাবে ঘাস দিয়ে দড়ি বানিয়ে তারা পুলি পদ্ধতিতে মুর্তিগুলো টেনে আনছে।সাথে এর একটি ছবিও দেয়া আছে। মনে হয় সামুর গন্ডগোলে তা আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে। যদি সময় পান তবে আবার একটু চোখ বুলিয়ে যেতে পারেন।

শুভেচ্ছা জানবেন আর ভালো থাকুন সবসময় :)

৬৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০১

শেরজা তপন বলেছেন: দারুন সাবলীল ও চৌকস বর্ণনা- মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তপন আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য।
আপনার অনেক লেখা জমে আছে যা পড়া বাকি।কিন্ত নেটের ভয়াবহ সমস্যায় নিজের পোষ্টের মন্তব্যের উত্তর দিতেও দেরী হয়ে যাচ্ছে ।
শুভেচ্ছা রইলো .।।

৬৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

আরজু পনি বলেছেন:

ছবি আর বর্ণনা মিলে অসাধারণ উপস্থাপন !


দেখতে দেখতেই কতো দেরী করে ফেললাম আসতে ! :(

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

জুন বলেছেন: দেরী হলেও তো ভুলে যাওনি পনি তার জন্য এক দফা বেশি ধন্যবাদ রইলো। দ্বিপ্রহরের এক রাশ শুভেচ্ছা জেনো :)

৬৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ জিনিশ দেখালেন আপু, দুনিয়াতে দেখার আছে অনেক কিছু... :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

জুন বলেছেন: আসলেই জহির অনেক কিছুই দেখা হয়ে ওঠেনি ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া একটি ধানের শিষের উপর একটি শিশির বিন্দু :)
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
শুভেচ্ছা সকালের ।

৬৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

শাহেদ খান বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। ছবি এবং লেখা - সবটা মিলেই দারুণভাবে উপস্থাপন করলেন !

ভাল লাগা কমেন্টে জানিয়ে গেলাম, প্লাস বাটন-টা কাজ করছে না...

শুভেচ্ছা।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালোলাগলো শাহেদ খান। আপনার ছবি নিয়ে পোষ্টগুলোও অনেক ভালোলেগেছে। আমার পোষ্ট ভালোলেগেছে শুনে অনেক খুশি হোলাম।
আমিও কাউকে প্লাস দিতে পারছি না :(

৭০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: অসাধারণ লাগল ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা বোধহীন স্বপ্ন ।

৭১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩০

আসিফ_মাহমুদ বলেছেন: বোঝাই যাচ্ছে অনেক পরিশ্রমী পোস্ট।
অনেক কিছু জানতে পারলাম। রহস্যময়ী এই দ্বীপ নিয়ে আরো জানার আগ্রহ তৈরী করে দিলেন।

ভাল থাকবেন সবসময়!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে আসিফ_মাহমুদ । ঠিকই বলেছেন পরিশ্রম তো একটু হয়েছে। তবে আপনাদের ভালোলেগেছে যেনে কষ্টটুকু আর নেই।
আপনিও ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন।
শুভেচ্ছা রইলো :)

৭২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৮

আরমিন বলেছেন: খুবই ইন্টারেস্টিং! দারুন লাগলো পোস্ট!

++++

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১২

জুন বলেছেন: এতদিন পর আমার প্রিয় একটি পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা আরমিন২৯ :)

৭৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক সুন্দর রহস্যময়। অনেক মনোযোগে পুরোটা শেষ করলাম Maoe মোয়াইদের কাহিনী। ওরা কেমনে জাপানের হোক্কাইডো আইল্যান্ডে গেলো তাই ভাবছি।
ধন্যবাদ

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

জুন বলেছেন: সেটাই তো রহস্য নুরুন নাহার লিলিয়ান জাপান কি করে গেল তারা! আবার দেখেন এরা কিন্ত সেই ইষ্টার আইল্যন্ডের মুর্তিগুলোর মত কালো আগ্নেয় পাথরে তৈরী নয়। এরা জাপানিজদের মত সাদা ধব ধবে।
এ বিষয়ে আপনার বিস্তারিত তথ্যের আশায় রইলাম। যদি রহস্যের জট খোলে।
অসংখ্য ধন্যবাদ লিংক ধরে আমার প্রিয় লেখাটি পড়ার জন্য।
শুভেচ্ছান্তে।

৭৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়লাম লিংক থেকে এসে ।
অসাধারন বর্ননা করেছেন , আপনি লেখায় বিশদভাবে অনেক কিছু কাভার করেছেন ।
এই ধরনের বিষয় বস্তু নিয়ে লেখার অনোযোগ পাঠক আমি ।

পড়ে ভাল লাগল লেখাটা । :)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪

জুন বলেছেন: আমার প্রিয় লেখাটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কাছের মানুষ । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় । শুভেচ্ছা ।

৭৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

বুক ওয়ার্ম বলেছেন:
খুব ভাল লিখা। অনেক কিছু জানলাম

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

জুন বলেছেন: বহু পুরোনো লেখাটি পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ বুকওয়ার্ম :)
আর স্বাগত আমার ব্লগে ।

৭৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অন্য একটি পোস্টের দেয়া অআপনার মন্তব্যের সুত্র ধরে এখানে আসা । এখানে না অআসলে অনেক কিছু মিছ হয়ে যেতো ।
অসাধারন গবেষনামুলক তথ্য সমৃদ্ধ পরিশ্রমী পোস্ট । সরাররি প্রিয়তে গেল । এত লম্বা সময় লাগিয়ে সামুর পাতায় অন্য কোন পোস্ট পড়েছি কিনা মনে করতে পারছিনা । এই পোস্টের ছবি ও তথ্যমালা সাথে অনেক বিজ্ঞ সহ ব্লগারদের দেয় তথ্য ও উত্থাপিত কিছু সস্পুরক প্রশ্ন ও তাদের উত্তর দিয়েছে অনেক না জানা জ্ঞানের সন্ধান । খুব সুন্দরভাবে উঠিয়ে এনেছেন ইষ্টার দ্ধীপের তথ্য, সেখানকার হ্যবিটেশন পর্ব , বিকাশ এ ও বিলুপ্তি সম্পর্কে রহস্যেঘেরা অনেক বিবরণ । পাথুরে মুর্তী গুলির নির্মান পর্ব হতে শুরু করে এর পরিবহন ও স্থাপন সেই সাথে সেখানকার ধর্মীয় বিশ্বাস মিশ্রিত মেক মেক এর কথাও উঠে এসেছে চমৎকারভাবে । এ পোস্ট না পড়লে হয়তবা ইস্টার দ্বীপের এত রহস্যময় এতৈয্য সম্পর্কে অজ্ঞই থেকে যেতাম । বেশ কয়েক বছর আগে Los Angeles County Museum of Art পরিদর্শন কালে একটি খুবই সুন্দর ভাস্কর্যের নামের পাশে moai kavakava Easter Island (Rapa Nui) কথা কয়টি লিখা দেখেছিলাম । তখন বুঝতে পারি নাই এর সাথে ইস্টার দ্বীপের এত ইতিহাস জড়িত আছে । এ পোস্টের ছবি ও বিবরণে তা আরো ভাল করে জানা হলো । পোস্টের বিষয়গুলিকে আরো বিষদভাবে জানার জন্য ও পোস্টের মন্তব্যের সাথে সংস্লিস্ট আরো সম্পুরক প্রশ্নমালা সম্পর্কে খানিকটা অনুসন্ধানে যা পাওয়া গেল তার বেশীরভাগই এই পোস্টের লিখায় সুন্দরভাবে উঠে এসেছে ।

ইস্টার দ্বিপের হ্যবিটেশন ও পাম ট্রি যেগুলি ব্যবহার করে স্লেজ তৈরী করে তার উপর দিয়ে মুর্তীকে স্থাপন করে দড়ি দিয়ে টেনে আনা হত সেই বিশাল বিশাল পাম গাছগুলি বিনাসের জন্য পলিশিয়ান রেট দেরে দায়ী করা হয় । ধারনা করা হয় এই পলিশিয়ান রেটে গুলিই পামগাছের বিচীগুলি ( পাম নাট ) খেয়ে খেয়ে একদিকে পামগাছের বংশ বৃদ্ধি বিনাস করে দেয় অপর দিকে প্লেগ রোগ ছড়িয়ে ইস্টার দ্বীপের মনুষ্য হেবিটেশন বিলুপ্ত করে দেয় । যাহোক, পুরা বিষয়টিই রহস্যে ঘেরা ।

অনেক ধন্যবাদ এই তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টটির জন্য ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।


০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪০

জুন বলেছেন: জী ডঃ এম আলী আমিও বুঝতে পেরেছি সেই লিংক ধরে আপনার আগমন , নইলে এত পুরনো পোষ্ট চোখে পড়ার কথা নয় :)
প্রথমেই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই এত মনযোগ দিয়ে লেখাটি পড়ার জন্য , যেখানে আপনি আপনার বিজ্ঞ এবং সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরেছেন মন্তব্যে । ইদানীং কোন লেখা লিখে আপনার বলিষ্ঠ এবং বিষয় সংশ্লিষ্ট একটি মতামতের অপেক্ষায় থাকি ।
আর পাম গাছের বিলুপ্তি সম্পর্কে জানা ছিল না । আপনার মাধ্যমে বিষয়টি জানা হলো ।
আমার মনে পরে বহু বছর আগে আমি ইষ্টার আইল্যান্ড নিয়ে একটা বই পড়েছিলাম । যদিও তখন সেটা বোঝার বয়স হয়নি , কিন্ত পড়ার প্রতি অদম্য আগ্রহই ছিল তার মুল কারন । বিষয়টি নিয়ে আমার আগ্রহ বরাবরই ছিল । তাই সুযোগ পেয়ে নেটে বিভিন্ন তথ্য ঘেটে ঘুটে সামান্য একটু খানি তুলে ধরেছি আমার প্রিয় রোজনামচা এই ব্লগটিতে ।
প্রিয় পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো । শুভকামনা জানবেন । ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন ।

৭৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫ম শতাব্দী থেকে শুরু করে, পলিনেশীয়ান দ্বীপসমুহ হতে মানুষ ছোট নৌকায় ইস্টারে পৌঁচেছিল বিভিন্ন সময়ে; ১৫ হাজারের মতো মানুষ হয়েছিল ১৬০০ সালের দিকে; ১৭২০ সালের দিকে ২০০০ মানুষ বেঁচে ছিল; কোন প্রাকৃতিক কারণে, দ্বীপের চারিপাশে প্রয়োজনীয় পরিমান মাছ বা সামুদ্রিক জীব খুবই কম ছিলো, খাদ্যের অভাব, নিজেদের মাঝে মারামারি, মানুষ খাওয়া ও দক্ষিণ আমেরিকার লোকেরা দ্বীপের লোকদের ধরে নেয়ার ফলে সব ধ্বংস হয়; সাথে কাজ করেছে ইউরোপিয়ানদের রোগ সিফিলিস। শেষের দিকে ১৫০ জনের মতো মানুষ বেঁচেছিল

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

জুন বলেছেন: অনেক পুরোনো পোষ্টটি পড়া ও সুচিন্তিত মন্তব্য রেখে যাবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ চাঁদগাজী :)
সাথে থাকুন বরাবরের মতই ।

৭৮| ০৪ ঠা মে, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দারুন লাগলো! :)

তয় একটা ব্যাপার মাথায় ঢুকলো না। প্রথম আর তৃতীয় ইওরোপিয়ানের মধ্যে পার্থক্য ৫০ বছরের। এই ৫০ বছরে কি এমন ঘটলো যা হাজার বছর ধরে দাড়িয়ে থাকা মুর্তিগুলোকে শুইয়ে দিল বা মাটিতে গেথে দিল? ভুমিকম্প? হাজার হাজার বছর ধরে আর হয় নাই? আশ্চর্য!!!! মূর্তিগুলো কতো হাজার বছরের পুরানো? কার্বন আইসোটপ ডেটিং নিশ্চয়ই করা হয়েছে এগুলোর?

এমন একটা জায়গা, যেখানে চাইলেই যাওয়া যায় না। তবে আমার যাওয়ার খুবই শখ। কাউরে পাইলে একলগে যাইতাম। পেলেন যায় ওইখানে? :)

০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

জুন বলেছেন: আমার অনেক প্রিয় অমীমাংসিত রহস্যঘেরা ইস্টার আইল্যান্ড নিয়ে পোস্টটি পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো ভুয়া।
ভুমিকম্পই হতে পারে পাথরগুলোর দেবে যাওয়ার কারন । কারন দ্বীপটা পুরোটাই ছিল আগ্নেয় দ্বীপ। ওখানে যে আগ্নেয়গিরি ছিল যার জ্বালামুখের পাশেই থাকা পাথর দিয়ে মুর্তি বানাতো মাউই দ্বীপের বাসিন্দারা।
মূর্তিগুলো কত বছরের পুরনো আর কে বানিয়েছে এটা নিয়েই তো বিস্তারিত লেখা পোস্টে। কার্বন ডেটিং তো অবশ্যই করার কথা। সম্ভাব্য নির্মাতা হিসেবে কিছু তথ্যের উল্লেখ করেছি।
কেমনে যাইবেন তার জন্য কিছু পথ তো বাতলায় দিয়েছি। চিলির পেসিডেনের সাথে মাথায় ফুল পরা দাড়ায় আছে তারে জিজ্ঞেস করতে পারেন কেমনে যাওয়া যায় মাউই দ্বীপে।
নৌকা ছাড়া মনে হয় গতি নাই :-/
আবারো এক্রাশ ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.