নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ ( ছবি + ইতিহাস )

২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০০


ওয়ার সিমেট্রি, রেঙ্গুন

১৫ দিনের সফর ছিল মায়ানমারে আমাদের, রেঙ্গুন নেমেই পরদিন উড়ে গেলাম মান্দালয়। এরপর ছিল তিনটি শহর যার একটি আবার ছিল শান প্রদেশে, তো সেখানে ঘুর ঘুর শেষে ফিরে এলাম আবার রেঙ্গুনে যেখানে মোট ৫ দিন ছিলাম। তার মাঝে অবশ্য দুদিন প্যাকেজ ট্যুরের আওতায় সিটি ট্যুরই হলো । এখন হাতে রইলো তিন দিন, কি করা যায় ভাবতে ভাবতে গাইড বই এর শরণাপন্ন হোলাম। খুজতে গিয়ে চোখে পড়লো ওয়ার সিমেট্রির নাম। ইতিহাসের ছাত্রী হিসেবে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ঘটনাবলী আমার পড়াই ছিল । সেই সাথে আরো দু দেশের তিনটি সিমেট্রি আমি দেখেছি। সুতরাং এখানে যাবার ব্যাপারে আমার ভীষন আগ্রহ।


আমাদের হোটেলের সামনে খোলা চত্বরে সব সময় বসে থাকে কিছু ট্যাক্সি ড্রাইভার । তাদের দুজনার সাথে আমাদের ভালো একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিলো । ঘোরা ফেরার ফাঁকে ফাকে তাদের সাথে বসে সামনের খোলা রেস্টুরেন্টে বিনে পয়সার চা খাওয়া, স্থানীয় বিষয় নিয়ে গল্প করা ইত্যাদি । পরস্পর বন্ধু দুজন খুব ভালো ইংরাজী বলতে পারে এটাই ছিল হয়তোবা আমাদের সাথে গল্প করার একটি কারন। এদের একজন ছিল দারুন আমুদে, আরেকজন বেশ চুপচাপ। তাদের সাথেই সন্ধ্যার অবসরে টুকটাক আলাপের মাঝে জানতে চাইলাম ওয়ার সিমেট্রি আমাদের হোটেল থেকে কত দূর ? কি ভাবে যাবো? তবে সেই আমুদে ড্রাইভারের যে কথায় আমরা দুজন সবচেয়ে চমকে উঠেছিলাম সেটা হলো বিখ্যাত সেই ওয়ার সিমেট্রির কাছেই নাকি জাপানী সৈনিকদের একটি অখ্যাত সিমেট্রি রয়েছে।


গেটের বাইরে সবুজ সাইনবোর্ডে লেখা ক্ষুদ্র ইতিহাস

দুই বন্ধুর একজন পরদিন আমাদের নিয়ে যাবে সেখানে । সকাল আটটায় রওনা দেবো । কারন বেশি দেরী করলে প্রচন্ড রোদ আর তীব্র গরমে শরীর পুড়ে যাবো বলে সতর্ক করে দিল চালকদ্বয়। দুটো সিমেট্রিতে যাওয়া, যতক্ষন লাগে ঘুরে দেখে আবার হোটেলে ফিরিয়ে আনবে ভাড়া ২৫ হাজার চেস। অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় আড়াই হাজার টাকা ।


গেটের ভেতরের দিকে দেয়ালে লেখা ছোট ইতিহাস


সুদৃশ্য স্থাপত্যটি ভেতর থেকে


সারি সারি সৈনিকের সমাধি

রেঙ্গুন থেকে দক্ষিনে পঁচিশ কিলোমিটার দূরে তকিয়ান গ্রামে ওয়ার সিমেট্রি। পুর্ব দিকে এই মহাযুদ্ধের একটি প্রধান রণাঙ্গন ছিল সে সময়কার বৃটিশ উপনিবেশ বার্মা ।সেখানে বিভিন্ন স্থানে নিহত সৈনিকদের শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে সৃষ্টি করা হয়েছে এই দৃষ্টি নন্দন এবং ভাবগম্ভীর পরিবেশের ওয়ার সিমেট্রি । এখানে রয়েছে মোট ৬,৩৭৪ কবর যারা প্রান দিয়েছিল দুটি ভয়াবহতম যুদ্ধে । এদের মধ্যে ৮৬৭ টি কবরবাসীকে চিনহিত করা যায় নি। যাদের সমাধির উপর এপিটাফে লেখা আছে ইশ্বর তোমার পরিচয় জানে।।


ইশ্বর তোমার পরিচয় জানে

এছাড়াও আছে প্রথম মহাযুদ্ধে নিহত ৫২ জন সৈনিকের দেহাবশেষ। রয়েছে ২৬ হাজার কমনওয়েলথ সৈনিকদের নাম, যার মাঝে আছে ভারতীয় ১৮১৯ জন সৈনিক এবং আফ্রিকার সৈনিক।


কমনওয়েলথভুক্ত দেশের সৈনিকদের নাম



সমাধিগুলো দেখাশোনার দায়িত্ব কমনওয়েলথ এর একটি সংগঠন এর।



ভারতীয় এক সৈনিকের কবর


১৯ বছরের বালক সৈনিক ডব্লিউ আর টাউন সুদুর বার্মার মাটিতে শুয়ে আছে, বুকে তার মা এর আশীষ বানী লেখা


বিশ বছরের এক তরুন সৈনিকের কবরে হয়তো তার ঘনিষ্ঠ কারো লেখা



মর্মস্পর্শী এক এপিটাফ



হাজারো অতৃপ্ত আত্মার হাহাকার ভরা নিঃশাস বাতাসের সাথে মিশে বয়ে চলে এখানে এই ওয়ার সিমেট্রিতে


নির্জন কিন্ত বুকে ঘা দিয়ে যায়


সবুজ গাছ এর কুঞ্জ পথ


এখানে শুয়ে আছে ২১ বছরের যুবক ডব্লিউ টিমস। আর কালো লোহার পাতে লেখা আছে তার বাবা মা এর অশ্রু সজল কান্নায় লেখা দুটি চরন।


স্বামী হারা এক বিধবার আর্তি



প্রতিদিন প্রচুর পর্যটক বিশেষ করে ইউরোপিওরা সেখানে আসে

১৯৫১ সালে দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে এই ওয়ার সিমেট্রি। আসুন আমাদের চোখে দেখে নিন সেই দুরদেশের মাটিতে আত্মীয় পরিজন ছাড়া মাটির গভীরে শুয়ে থাকা কত শত তরুন যুবক এর দেহাবশেষ। সারি সারি কবরের উপর লোহার পাতে সৈনিকদের পরিচয় আর তাতে লেখা তাদের মা বাবা ভাই বোন স্ত্রী পরিজনের দু এক লাইন কবিতা যাকে এপিটাফ বলে । সেগুলো পড়লেই বোঝা যায় কি রক্ত ক্ষরণ তাদের বুকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ঝরে চলেছে ।এসব সিমেট্রির এপিটাফগুলো পড়লে চোখের পানি ধরে রাখা মুশকিল । ।



আগেই বলেছি বাংলাদেশের ময়নামতী আর চট্টগ্রাম ছাড়াও থাইল্যান্ডের কাঞ্চনাবুড়ির ওয়ার সিমেট্রি দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। কিন্ত কোথাও জাপানী সৈনিকদের কবরের কথা শুনি নি । তাদেরও তো কত সৈনিক নিহত হয়েছিল বিভিন্ন রনাঙ্গনের সেই প্রানঘাতি যুদ্ধে। বার্মার মান্দালয় পাহাড়ের উপর বৃটিশ বাহিনীর হাতে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল জাপান। ইরাবতী নদীর পানি রক্তে লাল হয়ে উঠেছিল। শুধু বার্মাতেই জাপানের ২ লক্ষ সৈন্য মৃত্যু বরন করে। এ কারনে আজও ইতিহাসের পাতায় তারা খল নায়ক হিসেবে চিনহিত হয়ে আছে ।

আসুন জাপানী সিমেট্রিতে যাওয়া যাক।ওয়ার সিমেট্রির তুলনায় ক্ষুদ্র একটি জায়গায় গড়ে উঠেছে জাপানী সৈন্যদের কবরস্থান ।


মিত্র বাহিনীর সিমেট্রি থেকে অক্ষ বাহিনীর সিমেট্রির পথে


মলিন অনাড়াম্বর গেট


গেটের ভেতর দিয়ে এগিয়ে চলুন সোজা এই পথ ধরে

নায়ক নয় খল নায়ক সেই সব জাপানী সৈনিকদের সিমেট্রি দেখার ভাগ্যও আমাদের হলো । একটি ছবিতে দেখলাম জাপানী প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা জানাতে এসে সমালোচনার মুখে পরেছিলেন ।


গেট দিয়ে ঢুকে সোজা এক পথ শেষ হয়েছে চারিদিক খোলা এই সাদামাটা স্থাপনায় ।

সেখানে মাঝখানে করা এক গোল গর্তের মাঝে একটি চ্যাপটা পাথর কাত করে রাখা, তার মাঝে জাপানী ভাষায় লেখা কয়েকটি অক্ষর । হয়তো মৃতদের উদ্দেশ্যে কিছু লেখা । এক কিশোরী আর এক বৃদ্ধা ম্লান মুখে সেখানে দাঁড়িয়ে আছে । তারা কোন জাতি বুঝতে পারলাম না । আমাদের দেখে ব্যাগ থেকে একটি স্মারক খাতা বের করলো । সেখানে আপনি স্বাক্ষর করতে পারেন, কিছু লিখতে পারেন। সেই খাতায় প্রচুর লেখা দেখলাম তবে বেশিরভাগই জাপানী ভাষায় লেখা। আমিও লিখে আসলাম দু কলম ইতিহাসের সেই সব তথাকথিত খল নায়কদের আত্মার শান্তির উদ্দেশ্যে।


এখানে দু একজন ফুল বা ধুপ জালিয়ে দিয়ে যায় হয়তো বা ।

মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধে পরাজিত এই সব সৈনিকরা ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হলেও যখন মনে হয় তারাও তো কারো সন্তান কারো স্বামী কারো বা ভাই। নিজের ইচ্ছেয় নিশ্চয় সবাই তারা যুদ্ধ করতে আসে নি। তাদের দেশের রাজার হুকুমেই এসেছিল। তাদের সব কিছুই সংঘটিত হয়েছিল উপর এর নির্দেশে।


এটা মনে হয় জাপানী সরকারের সহযোগিতায় বর্তমানে তৈরী করা


সিড়িতে আমি বসে আছি

জাপানীরা কত সৌন্দর্য্য প্রিয় জাতি আমরা যারা জাপান যাইনি তারাও বিভিন্ন মাধ্যমে দেখেছি । সামান্য জিনিসকেও তারা কত শৈল্পিকভাবে উপস্থাপনা করে । সেক্ষেত্রে অনাদরে অবহেলায় বিদেশের মাটিতে পড়ে থাকা তাদের দেশের সৈনিকদের সাদামাটা সমাধিগুলো দেখে খারাপই লাগলো।


পথের দু দিকে নতুন করে এমন কিছু পাথরে লেখা স্মৃতি চিনহ । জাপানী ভাষায় লেখা বলে পড়তে পারলাম না ।


এমন অযত্ন অবহেলায় জাপানী সৈনিকদের সার সার কবর









শ্যাওলা ধরা সমাধির সারি

ফিরে চলা এই পথ ধরে।

সেই সাথে দেখা হলো আমার মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।

ছবি আমাদের ক্যামেরায় তোলা

মন্তব্য ৯৫ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (৯৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন একটা ছবি ব্লগ জুনাপু!! চমৎকার!!

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কাল্পনিক ভালোবাসা ।
সাথে প্লাসটির জন্যও :)
শুভেচ্ছা সকালের ।

২| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ২য় ভাল লাগা। ছবিউ যখন কথা বলে বর্ননার আর দরকার কি ?

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪২

জুন বলেছেন: ছবিউ যখন কথা বলে বর্ননার আর দরকার কি ? :(

আবার যখন শুধু ছবি দেই তখন অনেকে বলে,
একটু বর্ননা দিলে ভালো হতো :||

কই যাই কি করি বুঝতে পারি না ইমতিয়াজ১৩
যাই হোক আসছেন পড়ছেন মন্তব্য করছেন ২য় প্লাস দিছেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)
অজস্র শুভকামনা রইলো ভাই , আগামীতেও সাথে থাকবেন ....

৩| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ছবিব্লগ দেখতে ভাল্লাগছিলো। জাপানীরা দেখতে কি নিস্পাপ, অমায়িক টাইপের হয়, কিন্তু ভয়ংক্কর সব ম্যাসাকারের গুরু ছিলো ওরাই। বাঙ্গালীদের কাছে পাকিস্তান যেমন, চাইনিজদের কাছে জাপানও সেরকম তীব্র এক ঘৃনার নাম। যদিও ওইটা ওদের অর্থনৈতিক ব্যাপারে কোন প্রভাব ফেলেনা। নিজের লাইনে ঠিক আছে ওরা।

পোস্টে প্লাস। :)

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

জুন বলেছেন: এসব যুদ্ধ যে কত ভয়ানক তা সরাসরি না দেখলেও বিভিন্ন তথ্যচিত্র আর ম্যুভিতে দেখেই মন বিষাদময় হয়ে উঠে । অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট, কোয়ায়েট ফ্লোজ দ্য ডন , ব্রিজ অন দ্য রিভার কাওয়াই দু একটার নামই বললাম যা মনে গভীর রেখাপাত করে গেছে।
থাইল্যান্ডে প্রথম বার গিয়েই আমি কাঞ্চনাবুড়ি সফরে গিয়েছিলাম শুধু ব্রিজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই দেখতে যা আমার একটি পোষ্টেও দেখতে পাবেন । সেখানে মিত্র বাহিনীর বন্দী সৈনিকদে যাদের দিয়ে ব্রিজ বানানো তাদের থাকার জন্য যে বেড়ার ভাঙ্গা জরাজীর্ন ঘর তা এখন একটি মিউজিয়াম । সেটা নির্মানে এবং তদারকির জন্য অন্যান্য দেশের সাথে জাপান ও আর্থিক সাহায্য দিয়েছে । এই হলো পলিটিক্স শতদ্রু ।
আপনার মুল্যবান মতামত আর প্রেরনাদায়ী মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা । আগামীতেও সাথে থাকুন :)

৪| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

চাঁদের আলো: বলেছেন: ভালো লাগলো ।

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩২

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ চাঁদের আলো । মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল ।
অনিচ্ছাকৃত এই বিলম্বের জন্য দুঃখিত আমি ।

৫| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: কত অজানা নীল বেদনার চিরসাক্ষী এই ওয়ার সিমেট্রি।

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

জুন বলেছেন: দেশ প্রেমিক বাঙ্গালী প্রথমেই জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
আমি এ নিয়ে মোট চারটে সিমেট্রি দেখেছি । এত খারাপ লাগে সেই সব এপিটাফে যখন চোখ বুলাই । কিসের জন্য এই যুদ্ধ ? কেন এত শত প্রানের অকাল ঝড়ে যাওয়া খুব কষ্ট লাগে দেখলে ।
শুভ কামনা থাকলো, আগামীদিন গুলোতেও সাথে থাকুন .।।

৬| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: এতো কবরের সারি দেখে মনে হয় কবরের নগরী :)

সুন্দর ছবি সেই সাথে বর্ননা,একদম যা চেয়েছিলাম,তাই পেলাম।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বেচারাদের সব দেখিয়ে দিচ্ছেন বলে।
তবে সেই দেশের জান্তা সরকার এতোটা রক্ষনশীল কেন? কতো মুভিতে কতো দেশের কথা জানলাম,অথচ এই বুদ্ধদের কথা জানলামনা !

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫২

জুন বলেছেন: মোজাম ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য । পৃথিবীর সব দেশেরই সামরিক সরকার অবৈধ। আর এটা তারা নিজেরাও ভালো করেই জানে, তাই এত রক্ষনশীলতার ঘেরাটোপে লুকিয়ে রাখে বাস্তবতাকে ।
তবে গতমাসে গিয়ে আমরা যতটুকু ঘুরেছি কোথাও বাধার সন্মুখীন হই নি । তবে এও হতে পারে ওরা পর্যটন ব্যাবসাটাকে একটি বিশাল আয়ের পথ হিসেবে দেখছে। আসছেও স্রোতের মত পশ্চিমা দেশের লক্ষ লক্ষ পর্যটক । তাই হয়তো আমাদের ট্যুর কোম্পানী এমন ব্যাবস্থা করেছে যাতে বিব্রত না হই ।
অনেক কথা লিখলাম । সাথে আছেন দেখে অনেক ভালোলাগলো সামনের দিনগুলোতেও থাকবেন আশা করি :)

৭| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬

আহসানের ব্লগ বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ছবিব্লগ দেখতে ভাল্লাগছিলো। জাপানীরা দেখতে কি নিস্পাপ, অমায়িক টাইপের হয়, কিন্তু ভয়ংক্কর সব ম্যাসাকারের গুরু ছিলো ওরাই। বাঙ্গালীদের কাছে পাকিস্তান যেমন, চাইনিজদের কাছে জাপানও সেরকম তীব্র এক ঘৃনার নাম। যদিও ওইটা ওদের অর্থনৈতিক ব্যাপারে কোন প্রভাব ফেলেনা। নিজের লাইনে ঠিক আছে ওরা।

পোস্টে প্লাস। ++

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১১

জুন বলেছেন: এসব যুদ্ধ যে কত ভয়ানক তা সরাসরি না দেখলেও বিভিন্ন তথ্যচিত্র আর ম্যুভিতে দেখেই মন বিষাদময় হয়ে উঠে । অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট, কোয়ায়েট ফ্লোজ দ্য ডন , ব্রিজ অন দ্য রিভার কাওয়াই দু একটার নামই বললাম যা মনে গভীর রেখাপাত করে গেছে।
থাইল্যান্ডে প্রথম বার গিয়েই আমি কাঞ্চনাবুড়ি সফরে গিয়েছিলাম শুধু ব্রিজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই দেখতে যা আমার একটি পোষ্টেও দেখতে পাবেন । সেখানে মিত্র বাহিনীর বন্দী সৈনিকদে যাদের দিয়ে ব্রিজ বানানো তাদের থাকার জন্য যে বেড়ার ভাঙ্গা জরাজীর্ন ঘর তা এখন একটি মিউজিয়াম । সেটা নির্মানে এবং তদারকির জন্য অন্যান্য দেশের সাথে জাপান ও আর্থিক সাহায্য দিয়েছে । এই হলো পলিটিক্স ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আহসানের ব্লগিং

৮| ২১ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সব ছবি আর বর্ণনা, খুব ভাল লেগেছে। জাপানীরা আক্রমনকারী ছিল তবে প্রতিহত কারী হিসেবে বৃটেন বা জেনারেল স্লিম কম মানুষ খুন করেননি! মুদ্রার দুটোপিঠই রক্তাক্ত!

২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২০

জুন বলেছেন: মুদ্রার দুটোপিঠই রক্তাক্ত! আপনি যথার্থই বলেছেন ঢাকাবাসী ভাই । যুদ্ধ বা রক্তপাত আমি কখনোই পছন্দের তালিকায় রাখিনি । ইতিহাস পড়তে গিয়ে দেখেছি পৃথিবী জুড়ে কত যে অসংখ্য যুদ্ধ হয়েছিল আর কত প্রান যে অকালে অকারনে শেষ হয়েছিল বা এখনো হচ্ছে তার কোন সীমা পরিসীমা নেই । খারাপ লাগে যখন সেই এপিটাফগুলোতে তাদের প্রিয়জনদের অশ্রুসজল দু এক লাইনের লেখাগুলো দেখি ।
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই, আগামীতেও থাকবেন সেই আশায় থাকলাম :)

৯| ২১ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

দীপংকর চন্দ বলেছেন: রণসমাধিক্ষেত্রগুলোর পরিচ্ছন্ন প্রকৃতি মনে এক অতিজাগতিক বোধের জন্ম দেয়!!

উপস্থাপনের পরিশ্রম, সৌন্দর্য এবং পরিচ্ছন্নতায় মুগ্ধতা!

অনিঃশেষ শুভকামনা।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

জুন বলেছেন: রণসমাধিক্ষেত্রগুলোর পরিচ্ছন্ন প্রকৃতি মনে এক অতিজাগতিক বোধের জন্ম দেয়!!

আপনি যথার্থই বলেছেন দীপংকর চন্দ । আমি একথাটি বোঝাতে চেয়েছি অনেক ছবি আর কথায় যা আপনি একটি বাক্যে বলেছেন । অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপনার জন্য ।
ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন :)

১০| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:০৭

জ্বিনল্যান্ডের জ্বিন বলেছেন: মায়ানমার দেখে অবাক হয়েছিলাম। সেখানে মুস লিম দের ওপর অত্যাচার চলছে পুরু দমে।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০১

জুন বলেছেন: আপনার সাথে সহমত জ্বিনল্যান্ডের জ্বিন । পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
সাথে থাকুন আগামীতেও ।

১১| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ছবি আর বর্ণনায় হারিয়ে গেলাম। যেন হঠাৎ শেষ হয়ে এলো! ছবিগুলো বর্ণনার সাথে মিলিয়ে দেওয়াতে কথা ও ছবি মিলে যেন বাস্তবিকভাবেই আপনার সাথে ছিলাম। সুন্দর একটি ব্লগ পোস্ট। শিরোনামও যথাযথ হয়েছে।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আমার ব্লগে আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো মাঈনুদ্দীন মইনুল । ভালো আছেন আশাকরি ।
পোষ্ট পড়া আর প্রশংসা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । আগামীতেও সাথে থাকবেন :)
শুভকামনা রইলো

১২| ২১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:১৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ছবিব্লগ অসাধারণ লেগেছে আপু।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম দিশেহারা ।
সাথে থাকুন সামনের দিনগুলোতেও । শুভকামনা রইলো :)

১৩| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ২:২২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার (ক্যামেরার) চোখে দেখে নিলাম কবরস্তান দু'টি।। বিজয়ী আর বিজিতের।। কত পার্থক্য!! তবে ভাবগাম্ভীর্যটা মনে ধরেছে খুব।।
কিছু মনে না করলে আমি বলবো,এই যে এত রক্ত আর প্রান সবই কিন্তু ভুল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বলী।।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

জুন বলেছেন: কিছু মনে না করলে আমি বলবো,এই যে এত রক্ত আর প্রান সবই কিন্তু ভুল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বলী।।
কি বলেন সচেতন হ্যাপী মনে করার কি আছে ? এটাই তো চরম সত্যি । সেই অশোক কলিঙ্গের ময়দানে অসংখ্য মানুষ হত্যা করে। পরদিন নিজ চোখে সেই লক্ষ লক্ষ মানুষের লাশ দেখে নিজেই সইতে পারেনি যার ফলে গ্রহন করেছিল অহিংস বৌদ্ধ ধর্ম । যাতে জীব হত্যা মহাপাপ । আবার সেই বৌদ্ধ ধর্মাবল্মবী সাধারন মানুষই শুধু নয়, বৌদ্ধ ভিক্ষুরাও শত শত রোহিঙ্গাদের হত্যা করছে । কি এক আশ্চর্য্য লীলা এই দুনিয়ার । কষ্টে আকন্ঠ বুঝে আসে যখন দেখি শিয়া সুন্নী মুসলমান খৃষ্টান, হুতু তুতসী শুধু জাতির কারনে। ধর্মের কারনে একে অপরকে হত্যা করছে ।
সাথে থাকুন ভাই আগামী পর্বেও । শুভকামনা আপনার জন্য ।

১৪| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪২

মোহাম্মদ মুনতাসীর মামুন বলেছেন: ইচ্ছা জাগিল মনে যাইবার । অসাধারন আপু

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৬

জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন মোহাম্মদ মুনতাসীর মামুন । রাজনৈতিক ডামাডোলের ( যদিও প্রকাশ্য নয় ) মাঝেও ওরা পর্যটকদের যথেষ্ট এবং আন্তরিক সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । সাথে থাকুন :)

১৫| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে মায়ানমারের ওয়ার সিমেট্রির ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। অনেক অজানা কিছু জানা হল, দেখা হল।
মায়ানমারের সেই যুদ্ধে নিহত প্রতিটি অকুতোভয়ী বীরের বীরত্বের প্রতি অবনত মস্তকে শ্রদ্ধা জানাই।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা । এপিটাফগুলোর লেখা পড়লে সত্যি মনটা আদ্র হয়ে আসে । তারা হয়তো পরস্পর পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল , হত্যা করেছিল কিন্ত আমি তুলে ধরতে চেয়েছি তাদের পরিবারের মনের কথাগুলো।
আগামীতেও সাথে থাকুন :)

১৬| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

মুরশীদ বলেছেন: আমার মনে পড়ে গেল জাপানী এক টেলিভিসান নেটওয়ার্কে দেখা তথ্যভিত্তিক এক অনুষ্ঠান। সদ্য বিবাহিত এক তরুন জাপানি যোদ্ধার ডাক পড়লো বার্মাতে যুদ্ধে যাবার। নব বধূকে সান্তনার বানী শুনিয়ে বার্মা রণাঙ্গনে যোগ দিল। জাপানে তার আর ফেরা হয় নাই। মান্দালেয় যুদ্ধে লক্ষ জাপানি সৈনিকের মত সে ও ইরাবতীর জলধারাকে রক্তিম করেছিল। অপরদিকে তার সেই বধু? আর সে বিয়ে করে নাই। তার বয়স এখন ৮০ ঊর্ধ্ব। প্রায় প্রতি বছর বার্মা আসেন এবং মান্দালেয়তে ইরাবতীর নদীতে ফুল ভাসিয়ে তার প্রিয়তমকে অন্তর নিংড়ানো ভালবাসা দিয়ে চলেছেন। তার প্রতিজ্ঞা যতদিন তার চলার শক্তি থাকবে সে ফিরে ফিরে আসবে ইরাবতির ধারে। বার্মাকে তার বাড়ি বলেই তিনি মনে করেন। NHK টিভিতে এই সত্য ঘটনাটি দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। বৃদ্ধা এই মহিলার প্রতি শ্রদ্ধায়, মমতায়।
আপনার পোস্ট পড়ে জাপান সিমেট্রির মলিন দশা আমার মনে দাগ কাটেনাই কারন জাপানি এই মহিলা তার হৃদয়ে যে সমাধি রচনা করেছেন তা তুলনাহীন।
যা হোক, যুদ্ধ আমার অপ্রিয়, তবে পোস্ট টি সুন্দর। অভিনন্দন।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

জুন বলেছেন: জী আমিও দেখেছিলাম এই অনুষ্ঠানটি । যুদ্ধের হিংস্রতার মাঝে মানবিক দিকটি ফুটিয়ে তুলেছে সত্য এই ঘটনাটি ।
লিফট থাকা সত্বেও এই বৃদ্ধাকে যারা সাহায্য করছিল , দু হাতে ধরে সিড়ি বেয়ে মান্দালে পাহাড়ের উপর উঠাচ্ছিল তাদের দেখে বার্মিজ বলেই মনে হলো। এই বৃদ্ধার স্বামীর হাতে হয়তো তাদের পুর্বপুরুষ ও থেকে থাকতে পারে।
যুদ্ধ বিগ্রহ খুনোখুনী হিংস্রতা আমার কখনো পছন্দের নয় । এমনকি ম্যুভিতেও এ ধরনের দৃশ্যের সময় আমি উঠে যাই ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । সাথে থাকুন আগামীতেও ।

১৭| ২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: সুন্দর একটি ছবি ব্লগ দিয়েছেন আপুনি ।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ব্লগার মাসুদ অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভকামনা জানবেন আর আগামীতেও সাথে থাকুন :)

১৮| ২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: নানজিং এ ছিলাম কিছুদিন। ওইখানে অনেক দেখছি। এরপর নানজিং ম্যাসাকার নিয়ে কিছু পড়ছি, এরপর জাপানী দেখলে ওই আলাভোলা কিউট চেহারা দেইখা মন ভরেনা। ওরা যেইখানে গেছে ওইখানেই ম্যাসাকার করছে, কোরিয়ায়ও কম করেনাই।
কল্লা ফালাইতেছে।

উইকি আর্টিকেল পইড়েন পড়া না থাকলে।
http://en.wikipedia.org/wiki/Nanking_Massacre

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৭

জুন বলেছেন: নানজিং ছাড়াও অন্যান্য দেশেও জাপানের IJA বাহিনীর ইতিহাসের নৃশংসতম গনহত্যার বিষয়ে আমার ঘৃনার কোনো কমতি নেই।তাদের কর্মকান্ডের কিছু বিবিরন আমি ব্লগে পোষ্ট লিখেছিলাম ২০১০ এর ২১ জুন দেখতে পারেন এখানে Click This Link
শতদ্রু
জাপান ছাড়াও পৃথিবীর অনেক দেশও কম বেশি গনহত্যাজনিত যুদ্ধ অপরাধে আপরাধী। আমেরিকা ও রাশিয়াতো আছেই। এমনকি এখনও এই অপরাধ সঙ্ঘটিত হছে। পরিস্থিতি যাই হোকনা কেন অপরাধ
অপরাধই, মানুষ হত্যা হত্যাই। এগুল কোনোভাবেই জাস্টিফাই করা যাবেনা।
মায়ানমারে জাপানিদের এই সিমাত্রির অবস্থাটি বর্ণনা করতে গিয়ে আমি তুলনামুলক ভাবে এর রক্ষনাবেক্ষনের কথাটা উল্লেখ করেছি। তার কারন যা বুঝেছি, যে জাপানের বর্তমান প্রজন্ম এই ইতিহাস পেছনে ফেলে নতুন করে বাচা শিখেছে। তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়েছে যা অনেক দেশই অনেক জাতিই পারেনি । মাত্র এক জেনারেশানে চিত্রটাকে পালটে ফেলেছে। আর বোধহয় এসব সিমেট্রির প্রতি তাদের তেমন কোন আগ্রহ নেই। মনে হয় তারা এসব ভুলে যেতে চায়।
যাহোক, আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য ভাল লেগেছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আবার আসার জন্য শতদ্রু ।

১৯| ২২ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

জেন রসি বলেছেন: The Flowers of War নামে একটি মুভি দেখেছিলাম। সেখানে যুদ্ধে জাপানীদের বর্বর রূপটি বেশ স্পষ্ট ভাবেই তুলে ধরা হয়।

চমৎকার পোষ্ট।

ভালো থাকবেন।

২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

জুন বলেছেন: ম্যুভিটি দেখা হয়নি তবে ১ম আর ২য় মহাযুদ্ধের উপর অসংখ্য ম্যুভি দেখেছি যার বেশিরভাগই হলিউডে নির্মিত । দেখবো

নানজিং ছাড়াও অন্যান্য দেশেও জাপানের IJA বাহিনীর ইতিহাসের নৃশংসতম গনহত্যার বিষয়ে আমার ঘৃনার কোনো কমতি নেই।তাদের কর্মকান্ডের কিছু স্থির চিত্র দেখার দুর্ভাগ্য আমার হয়েছিল যার বিবরন আমি ব্লগে লিখেছিলাম ২০১০ এর ২১ জুন দেখতে পারেন এখানে। Click This Link

জাপান ছাড়াও পৃথিবীর অনেক দেশও কম বেশি গনহত্যাজনিত যুদ্ধ অপরাধে আপরাধী। আমেরিকা ও রাশিয়াতো আছেই। এমনকি এখনও এই অপরাধ সঙ্ঘটিত হছে। পরিস্থিতি যাই হোকনা কেন অপরাধ
অপরাধই, মানুষ হত্যা হত্যাই। এগুল কোনোভাবেই জাস্টিফাই করা যাবেনা।
মায়ানমারে জাপানিদের এই সিমাত্রির অবস্থাটি বর্ণনা করতে গিয়ে আমি তুলনামুলক ভাবে এর রক্ষনাবেক্ষনের কথাটা উল্লেখ করেছি। তার কারন যা বুঝেছি, যে জাপানের বর্তমান প্রজন্ম এই ইতিহাস পেছনে ফেলে নতুন করে বাচা শিখেছে। তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়েছে যা অনেক দেশই অনেক জাতিই পারেনি । মাত্র এক জেনারেশানে চিত্রটাকে পালটে ফেলেছে। আর বোধহয় এসব সিমেট্রির প্রতি তাদের তেমন কোন আগ্রহ নেই। মনে হয় তারা এসব ভুলে যেতে চায়।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন জেন রসি । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

২০| ২২ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ ইতিহাসভিত্তিক ছবি ব্লগ । আপনি ইতিহাসের ছাত্রী ছিলেন তাই আপনার জন্য এই বিষয়গুলো অনেক মজার । আর সেই সুবাদে আমরাও কিছু ইতিহাস জানছি ।

অনেক ধন্যবাদ এবং ভাল লাগা জুন আপু ।

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:১৯

জুন বলেছেন: যাক এই সুযোগে কিছু মাষ্টারী করে নিলাম ককাশে B-)
আমিও অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই সাথে থাকার জন্য আর উৎসাহ জানিয়ে মন্তব্য করার জন্য ।
শুভেচ্ছা রাত্রির। :)

২১| ২২ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
সবগুলো ওয়ার সিমেট্রিই মনে হয় দৃষ্টিনন্দন।

আপনার বর্ননার পাশাপাশি ও ছবিগুলোও চমৎকার লাগল। :)

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:২৩

জুন বলেছেন: জী শুধু দৃষ্টিনন্দনই নয় কেমন যেন একটা অনুভূতিও অনুভব করি । মনে হয় অনেক অতৃপ্ত আত্মার হাহাকার ঢেউ খেলে যায় সেখানকার বাতাসে বঙ্গভুমি ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা রইলো ।
সাথে শুভকামনা

২২| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



ঠিক কি ভাবে মন্তব্য করবো বুঝতে পারছিনে ।
ঝকঝকে ছবি ও লেখাতে দুটো দৃশ্য ফুঁটে উঠেছে এখানে , হয়তো আপনার অজান্তেই ।
যুদ্ধ আর শান্তি ।
যে মানুষ রক্তগঙ্গা বইয়ে দেয় সেই মানুষই আবার তৃনাচ্ছাদিত সমাধিক্ষেত্র রচনা করে । জাত-পাত নির্বিশেষে মানুষ যেমন হৃদয়হীন তেমনি আবার হৃদয়বান ও বটে ! কী অদ্ভুত !

শুভেচ্ছান্তে ।

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৩

জুন বলেছেন: আহমেদ জীএস আমার মত প্রত্যুন্নমতি একজনও আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে গিয়ে ভাবনায় পড়ে গেল। কি লিখতে চেয়েছিলেন জানিনা তবে আপনাকে দ্বিধায় ফেলে দেয়া সোজা কর্ম নয় এটুকু বুঝি।
যে মানুষ রক্তগঙ্গা বইয়ে দেয় সেই মানুষই আবার তৃনাচ্ছাদিত সমাধিক্ষেত্র রচনা করে । জাত-পাত নির্বিশেষে মানুষ যেমন হৃদয়হীন তেমনি আবার হৃদয়বান ও বটে ! কী অদ্ভুত !
এটাই হলো সার কথা ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মনে করে নিয়মিত মন্তব্য করে যাবার জন্য । ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আর আগামীতেও সাথে থাকুন সেই প্রত্যাশায় ।

২৩| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২০

ইমরান আশফাক বলেছেন: লিবিয়ার তবরুকে একটি জার্মান ওয়ার সিমেট্রি আছে। এর কাছাকাছি বিখ্যাত ব্যাটল অব আলামিন। খুব ছোটবেলায় কয়েকবারই ওখানে বেড়াতে গেছি কিন্তু আমি জানতাম যে এইগুলি কবর, জানলে ভয়ে যেতাম না। আমার শৈশবকালটা লিবিয়ায় কেটেছে। ছবি দেখুন কি চমৎকারভাবে জার্মানরা যুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যেই এই সিমেট্রিটা সাজিয়ে রেখেছে।

লিবিয়ার তবরুকে একটি জার্মান ওয়ার সিমেট্রি আছে। এর কাছাকাছি বিখ্যাত ব্যাটল অব আলামিন। খুব ছোটবেলায় কয়েকবারই ওখানে বেড়াতে গেছি কিন্তু আমি জানতাম যে এইগুলি কবর, জানলে ভয়ে যেতাম না। আমার শৈশবকালটা লিবিয়ায় কেটেছে। ছবি দেখুন কি চমৎকারভাবে জার্মানরা যুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যেই এই সিমেট্রিটা সাজিয়ে রেখেছে।



২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২৬

জুন বলেছেন: সুলিখিত মন্তব্য আর ছবিটি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমরান আশফাক ।
ব্যাটল অব আলামিনের ইতিহাস পড়েছি আজ আপনার কল্যানে তার কাছে জার্মান সিমেট্রিও দেখা হলো ।
সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশা রইলো
শুভ রাত্রি ।

২৪| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৩:৩৪

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: মুভির নাম যেহেতু বললেন, লেটার ফ্রম আইও জিমা আর নানকিং দুইটাও নিশ্চয়ই দেখছেন। এমন কি কুংফু মুভি ইপ ম্যান-১ দেখলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানিজদের সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। কিন্তু মেলানো যায় না অনেক কিছুই।
যদি প্যাসিফিক ওয়ারের ডকু দেখে থাকেন, তবে আমেরিকান ক্যামেরায় ধরা পড়া একটা বাস্তব জিনিস দেখতে পাবেন। জাপান সরকার জনগনকে বলেছিল, আমেরিকানরা তোমাদের নির্মমভাবে হত্যা করবে, এই ভয়ে এক মহিলা তার শিশু সন্তানকে বুকে নিয়ে পাহাড় থেকে লাফ দিচ্ছে। প্যাসিফিক ওয়ারের সবচাইতে আইকনিক ফুটেজ সম্ভবত এটাই। কি বলা যায় একে?? চেতনা??
নানকিং এর হাফ মিলিওন ধর্ষণ আর এই সুইসাইড, সব কিছুই জাপানিজ ইম্পেরিয়াল চেতনার কারণেই হয়েছে। জাপান যদি জয়ী হতে পারতো, তবে সবই হালাল হয়ে যেতো।

২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৩১

জুন বলেছেন: জাপানের IJA বাহিনীর ইতিহাসের নৃশংসতম গনহত্যার বিষয়ে আমার ঘৃনার কোনো কমতি নেই।তাদের কর্মকান্ডের কিছু স্থির চিত্র দেখার দুর্ভাগ্য আমার হয়েছিল যার বিবরন আমি ব্লগে লিখেছিলাম ২০১০ এর ২১ জুন দেখতে পারেন এখানে। Click This Link ।

জাপান ছাড়াও পৃথিবীর অনেক দেশও কম বেশি গনহত্যাজনিত যুদ্ধ অপরাধে আপরাধী। আমেরিকা ও রাশিয়াতো আছেই। আমেরিকান দের ভিয়েতনাম এ ভুমিকার কথাই ভাবুন চাপাডাঙ্গার চান্দু । এমনকি এখনও এই অপরাধ সঙ্ঘটিত হছে। ব্লগার শতদ্রুর শেয়ার করা ছবির মত বিনা অপরাধে এখনো সাধারন নাগরিকের কল্লা কেটে ফেলছে যা নৃশংসতার চরম সীমা অতিক্রম করে চলেছে। পরিস্থিতি যাই হোকনা কেন অপরাধ অপরাধই, মানুষ হত্যা হত্যাই। এগুল কোনোভাবেই জাস্টিফাই করা যাবেনা।

মায়ানমারে জাপানিদের এই সিমেট্রির অবস্থাটি বর্ণনা করতে গিয়ে আমি তুলনামুলক ভাবে এর রক্ষনাবেক্ষনের কথাটা উল্লেখ করেছি। তার কারন যা বুঝেছি, যে জাপানের বর্তমান প্রজন্ম এই ইতিহাস পেছনে ফেলে নতুন করে বাচা শিখেছে। তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়েছে যা অনেক দেশই অনেক জাতিই পারেনি । মাত্র এক জেনারেশানে চিত্রটাকে পালটে ফেলেছে। আর বোধহয় এসব সিমেট্রির প্রতি তাদের তেমন কোন আগ্রহ নেই। মনে হয় তারা এসব ভুলে যেতে চায়।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন জেন রসি । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

২৫| ২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর সুন্দর সব ছবি। দারুণ।

প্লাস।

২৪ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন কর ।

২৬| ২৩ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

রিভানুলো বলেছেন: বর্ননায় আর ছবিতে মুগ্ধ জুন
+++্

২৪ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রিভানুলো । রিনু ভালো আছেতো :) ?
সাথে থাকবেন আগামীতেও এই প্রত্যাশায় ।

২৭| ২৩ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

কাঠফুল বলেছেন: বহুদিন পর ব্লগে এসে চমৎকার সুন্দর পোস্টটি চোখে পড়লো সবার আগে। ছবি আর বর্ণনায় দারুণ হয়েছে। পড়ে খুব ভালো লাগলো। অভিনন্দন রইলো.।

২৪ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেকদিন পর দেখলুম কাঠফুল । ভালো আছেন তো ? লেখালেখি কি ছেড়েই দিলেন ?
আপনার মন্তব্যে অনেক খুশী হয়েছি । অনেক ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন আগামীতেও :)
শুভকামনা রইলো ।

২৮| ২৩ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

জলপাই আলম বলেছেন: ঘুরে এলাম ছবিতে ভর করে ।

২৪ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে জলপাই আলম । পোষ্ট টি দেখা আর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

২৯| ২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনীর নাম "মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ", শুরুতে একটু খটকা লেগেছিল। শেষ করে প্রিয়তে রেখে একটা কলম আর কাগজ নিয়ে ৩ টা এপিটাফ লিখে ফেললাম:
বিধবার এপিটাফ:
"IN LOVING MEMORY OF MY DEAR HUSBAND
NOBLY HE ANSWERED HIS COUNTRY'S CALL."
টেমস নদী হয়ে, ইরাবতীর জলের ধারায় বিধবার অশ্রু সজল একটা মুখ আমার কল্পনায় বারে বারে ভেসে উঠেছে.... কোন সৃষ্টিশীল লেখকের লেখনীর ছোঁয়ায়, দু'লাইনের এই এপিটাফ হয়ে উঠতে পারে মহাকাব্য।

বাকী দু'টো:
"DEEP IN OUR HEARTS HE IS LIVING YET
WE LOVE HIM TOO DEARLY EVER TO FORGET"

"OUR LOVE AND THOUGHTS ARE WITH OUR
BELOVED SON ALWAYS IN GOD'S LOVING CARE"

" আমাদের মনের গভীরে তুমি এখনো জীবিত...."

"আমাদের সকল ভালবাসা, চিন্তা, তোমাকে ঘিরেই..."

এক তরুণ সৈনিকের জন্য স্নেহাতুর মা-বাবা, প্রিয় জনের নিঃশেষ ভালবাসার নিয়ে মহাকাব্য হয়ত লেখা হয়েছে, আমি জানি না।

পরিশেষে অনাদর-অবহেলায় পড়ে থাকা জাপানী কবর গুলো মনকে ব্যথাতুর করেছে।
মুরশিদ ভাইয়ের মন্তব্যে জাপানী তরুণীর কাহিনী মন ছুঁয়ে গেছে!!!
অসাধারণ পোস্ট!!!!



২৪ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে শামছুল ইসলাম । খুটিয়ে দেখা আর পড়ার সাথে সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় :)

৩০| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনি ইতিহাসের ছাত্রী!!!! জানতাম না।
ক্যামেরার বর্ণনা দিলে মনে হয় ভালো হত। তখন বুঝতাম ছবি আারো সুন্দর আসতো কিনা।

না, এমনিতে ছবি সুন্দর আছে।

২৫ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

জুন বলেছেন: Ki j bolo ! Ami jedin thekey blog likchi sey din thekey boltechi Ami history r ex student :)
Camera ekta Nikon DSLR r ekta canon
Bohut dhonnobad cmnt er jonno

৩১| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯

রোদেলা বলেছেন: কতো অজানা জানা হলো আজ।। :-*

২৫ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

জুন বলেছেন: আমিও খুশী হয়েছি অনেক আপনাকে দেখে রোদেলা । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৩২| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এপিটাফ পড়ে বুকে ধাক্কা লাগলো .।
কি নির্মম .।।
চমৎকার সব ছবি
শুভ কামনা আপু :)

২৫ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

জুন বলেছেন: ঠিক ই বলেছো মনিরা আমিও যখন প্রথম দেখি চিটাগাং এ তখন কেদে ফেলার মত অবস্থা ।
অসুস্থ থাকায় মন্তব্যের জবাব দিতে দেরী হলো তার জন্য দুঃখিত ।
সাথে থেকো আগামীতেও
শুভেচ্ছা :)

৩৩| ২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


পোস্টের ব্যাপারে পরে বলব। আগে খোঁজ খবর নিয়ে নেই। কেমন আছেন আপু ?

২৫ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯

জুন বলেছেন: ঠিক আছে পরেই বলো । আমি ভালো আছি কান্ডারী ।
তোমার খবর কি ? দেখি না যে ব্লগে ? একদম লাপাতা হয়ে গেলে সবাই !
লিখো না কেন এখন আর ? সেই সব অসাধারন লেখাগুলো ?
এসে পড়ো জলদি আর দুহাত খুলে লিখ আমাদের জন্য :)

৩৪| ২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২৩

প্রামানিক বলেছেন: সেখানে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়তো নাও হতে পারে তবে আপনার তোলা ছবি দেখেই সেই না দেখা স্মৃতিগুলো দেখা হলো। ধন্যবাদ বোন জুন। আপনার এধরনের পোষ্ট আমার খুব ভাল লাগল। শুভেচ্ছা রইল।

২৬ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

জুন বলেছেন: হয়তো হতেও পারে প্রামািনক কে জানে ? আমই যে যেতে পারবো তাও ভাবি নি এত শত প্রতিবন্ধকতার দেয়াল ভেঙ্গে ।
পোষ্টটি দেখা, ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
শুভকামনা আপনার জন্যও :)

৩৫| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ২:০০

তুষার কাব্য বলেছেন: ছবি দেখে কি আর পরান ভরে ? রেঙ্গুন যাইতে মন চায় আপু :)

২৭ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তুষার :)

৩৬| ২৭ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

তুষার কাব্য বলেছেন: আবার আসলাম ঘুরে ! এবার খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে আসছি ছবিগুলো কিছু বলবো বলে :)

আপু,আপনি যে ইতিহাসের ছাত্রী ছিলেন এটাও এইবার এসে জেনে গেলাম ! আমার জন্য যেমন পাহাড় আপনার জন্যও নিশ্চয় এসব খুব টানে আপনাকে।
অবশ্য আপনার সব পোস্টেই,যেখানে যান সেখানকার সবকিছু ডিটেইলস জানার একটা চেষ্টা এজন্যই লক্ষ করেছি আগেও !

আপনার মাধ্যমে আমরাও এক দুর্ভাগ্যজনক ইতিহাসের সাথে ঘুরে বেরালাম।বিশেষ করে লেখা গুলো খুবই মর্মস্পর্শী।জাপানীদের নির্মমতার তথ্য গুলো অনেক মুভিতেও দেখেছি আগে। আবার দেখলাম এখানে।

শুভেচ্ছা আপু :D

২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

জুন বলেছেন: আবার আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য ।
আমিতো সেই আমার ব্লগ লেখার প্রথম থেকেই বলে এসেছি আমি ইতিহাসের ছাত্রী ।
যাক নতুন করে আবার জানতে পেরেছো জেনে ভালোলাগ্লো ।
সাথে থেকো আগামীতেও :)

৩৭| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৩৬

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: খুবই খুবই ভালো লেগেছে আপু । প্রিয়তে নিলাম সঙ্গে +++++++++

২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:১৭

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ প্লাস আর প্রিয় অর্থাৎ মন্তব্যের জন্য প্লাবন ২০০৩ :)
আগামী পর্বেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

৩৮| ৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পোস্ট পড়া হয়েছিল আগেই, প্রতিক্রিয়া জানাতে এলাম আজকে। ভ্রমণ সংকলন নিয়ে একটু ব্যস্ত ছিলাম আপু, তাই... আর মজার ব্যাপার হল হঠাৎ করে আজ দেখি আমার অনুসারিত ব্লগ পেইজে আপনার পোস্ট নাই। আপনার ব্লগে এসে দেখি অনুসারিত তালিকায় আপনি নাই!!! এইটা কিছু হইল বলেন আপু।

যাই হোক পোস্ট প্রসঙ্গে আসি। পোস্টটা পড়ার সময় আমার মনে পড়ে যাচ্ছিল আমার কুমিল্লা ওয়ার সিমেট্রি দেখার স্মৃতি। আমি একাকী মধ্য দুপুরে ঘুরে ঘুরে দেখছিলাম সেইসব সমাধিগুলো আর মনে হচ্ছিল কত বিচিত্র দেশের বিচিত্র মানুষের মৃতদেহ শায়িত আছে এই ছোট্ট আঙ্গিনা জুড়ে, কত ধর্মের, কত বর্ণের। কিন্তু সবার একটা কমন পরিচয়, এরা সবাই মানুষ নামের সৃষ্টির সেরা জীব। আরেকটা পরিচয় আছে, যা দুঃখজনক, এরা সবাই বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিক। আপনার উপস্থাপনা আর বর্ণনাভঙ্গী'র সাথে পরিমিত আলোকচিত্র পোস্টটিকে দারুণ সমৃদ্ধ করে তুলেছে। আর ইতিহাসের কথা নাই বললাম, আপনার সব পোস্টেই এর ছোঁয়া থাকে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ মায়ানমার ভ্রমণ এবং এভাবে আমাদের একের পর এক পোস্ট উপহার দিয়ে যাওয়ার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়, এই শুভকামনা রইল।

১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪০

জুন বলেছেন: অসুবিধা নেই বোকামানুষ , ব্যাস্ততাতো থাকতেই পারে । পড়েছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো ।
উৎসাহজাগানিয়া মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশাই করি ।

৩৯| ১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫০

এহসান সাবির বলেছেন: এটা ২০০ তম পোস্ট ছিল আপু???

দারুন পোস্ট আপু।

১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

জুন বলেছেন: এটা যে আমার ২০০তম পোষ্ট তা একজনের হলেও নজরে পরেছে জেনে খুব খুশী হোলাম সাবির । ৩০০তম পোষ্টের সময়ও সাথে থেকো :)

৪০| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:২৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনেক কিছু দেখলাম আপনার উছিলায়... :)

১৩ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর পুরোনো মানুষ দেখে ভালোলাগলো অনেক :)

৪১| ১৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

ইয়ার শরীফ বলেছেন: হাজারো অতৃপ্ত আত্মার হাহাকার ভরা নিঃশাস বাতাসের সাথে মিশে বয়ে চলে এখানে এই ওয়ার সিমেট্রিতে
ওয়ার সিমেট্রি দেখার আকাঙ্ক্ষা টা আরও বাড়িয়ে দিলেন।
যুদ্ধ এর পরে বিজয়ীদের গণহত্যা, খারাপ কাজ গুলো চাপা পরে যায়। তখন হাইলাইট হয় কেবল পরাজিতদের কৃতকর্মগুলো।
কত তরুণ অরুন গেছে অস্তাচলে তারা কি ফিরিবে আর ? আমার সবসময় হাহাকার কাজ করে নিহত সৈন্যদের জন্য।তাদের যে কথা বলে যুদ্ধে নিয়ে আসা হয় নিজের জীবন বিলিয়ে দেয়ার পর তাদের নেতারা কি সেই কাজ করে? অধিকাংশ সময় করেনা।
কিন্তু সেই নিহত সৈনিকের অমূল্য তাজা প্রান হারিয়ে যায়। আর বিদেশের মাটিতে প্রিয়জনদের কাছে থেকে দূরে কবর। কি কষ্টের!

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬

জুন বলেছেন: তাদের যে কথা বলে যুদ্ধে নিয়ে আসা হয় নিজের জীবন বিলিয়ে দেয়ার পর তাদের নেতারা কি সেই কাজ করে? অধিকাংশ সময় করেনা।
আপনার কথার সাথে ১০০% ভাগ সহমত ইয়ার শরীফ । তাইতো কষ্ট হয় সেই সব সৈন্যদের এবং তাদের প্রিয়জনদের জন্য ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন আশাকরি ।

৪২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:



এতো সুন্দর ওয়ার সিমিট্রি কিন্তু শুন্যতায় ভরা !


পোষ্টে +

২২ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এত গুলো পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য :)

৪৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, আমাকে আপনার এই পোস্টটাতে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। এরকম চমৎকার তথ্যবহুল, চিত্রসমৃদ্ধ পোস্ট খুব কমই চোখে পড়ে। এই ব্রিলিয়ান্ট কাজের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি আন্তরিক অভিনন্দন।
২০০৫-০৬ সালে আমি ময়নামতি সেনানিবাসে কর্মরত ছিলাম। সেখানকার ওয়ার সিমেট্রীটা যারা রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে, তাদের কাজ তদারকি করাটা আমার দায়িত্বের আওতাধীন ছিলো। প্রতিবছর নভেম্বর মাসে এখনো কমনওয়েলথ দেশসমূহের সামরিক প্রতিনিধিগণ সেখানে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে আসেন। সেখানে শায়িত ব্যক্তিদের এপিটাফে উৎকীর্ণ নানা মর্মস্পর্শী বাণী পড়ে অভিভূত হয়ে গিয়েছিলাম।
যুদ্ধ মনুষ্যত্ব বিনাশী। তবু মানুষ মনুষ্যত্ব রক্ষার দোহাই দিয়েই যুদ্ধ বিগ্রহে জড়িয়ে পড়ে।
এই পোস্টের সবগুলো মন্তব্য এবং আপনার জবাব খুব মন দিয়ে পড়েছি। ১৩ নং মন্তব্যের জবাবে আপনার এ বক্তব্যটুকু ভীষণ ভালো লেগেছেঃ সেই অশোক কলিঙ্গের ময়দানে অসংখ্য মানুষ হত্যা করে। পরদিন নিজ চোখে সেই লক্ষ লক্ষ মানুষের লাশ দেখে নিজেই সইতে পারেনি যার ফলে গ্রহন করেছিল অহিংস বৌদ্ধ ধর্ম । যাতে জীব হত্যা মহাপাপ । আবার সেই বৌদ্ধ ধর্মাবল্মবী সাধারন মানুষই শুধু নয়, বৌদ্ধ ভিক্ষুরাও শত শত রোহিঙ্গাদের হত্যা করছে । কি এক আশ্চর্য্য লীলা এই দুনিয়ার । কষ্টে আকন্ঠ বুঝে আসে যখন দেখি শিয়া সুন্নী মুসলমান খৃষ্টান, হুতু তুতসী শুধু জাতির কারনে। ধর্মের কারনে একে অপরকে হত্যা করছে ।
মুরশীদের ১৬ নং মন্তব্যে সেই জাপানী নববধূর কাহিনী পড়ে চোখ জোড়া আর্দ্র হয়ে উঠেছে। এন এইচ কে টিভি'র সেই অনুষ্ঠানের কোন লিঙ্ক থাকলে জানাবেন আশাকরি।
পোস্টটি আমার "প্রিয়"তে সংযোজিত হলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫০

জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান আমার নিজের কাছেও অত্যন্ত প্রিয় এই পোষ্টটিকে প্রিয়তে নেয়ার জন্য জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
এন এইচ কে র অনুষ্ঠানটি আমরা ইয়াংগনের হোটেলে বসেই দেখেছিলাম, মান্দালয় এর সেগাই পাহাড় ঘুরে আসার পর। যেই বৌদ্ধ মন্দিরে সেই থুর থুরে বৃদ্ধ মহিলাটি স্বামীর স্মরণে প্রতিবছর আসে। লিংকটা খুজে দেখি যদি পাই তবে দেবো অবশ্যই।
পুরনো একটি লেখা অনেক মনযোগ দিয়ে পড়া আর আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

আমার আরেকটি পোষ্ট রয়েছে যা পত্রিকাতেও পাবলিশ হয়েছিল ব্রীজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই নামে।
সেখানেও উল্লেখ আছে ২য় মহাযুদ্ধে নিহত সেই সব হতভাগ্য সৈনিক দের করুন কাহিনী। দেখুন

৪৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

তানজির খান বলেছেন: আপনার পোস্ট গুলি বারবার পড়ি, কত কিছু যে জানা হয়নি তা বুঝি। আমাদের এই ভাবেই আপনার লেখা দিয়ে মুগ্ধ করতে থাকুন।

শুভকামনা ও ভালবাসা নেবেন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: আমার নিজেরও একটি প্রিয় পোষ্টে মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তানজির খান ।
সাথে থাকুন আর আপনার জন্যও রইলো শুভ কামনা ।

৪৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সারা বিকেল এই পোস্টে ছিলাম।
মনে হচ্ছিল আমি নিজেও ইতিহাসের অংশ। কল্পনায় যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখছিলাম। সৈনিকদের শেষ পরিনতির কথা ভেবে ব্যাথিত হচ্ছিলাম।
ময়নামতি আমার সপ্তাহে দুই দিন যাওয়া হয়, আগামি সপ্তাহে অন্তত ময়নামতি ওয়ারসেমিট্রি টা দেখার ইচ্ছা ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১১

জুন বলেছেন: ময়নামতি আমার সপ্তাহে দুই দিন যাওয়া হয়, আগামি সপ্তাহে অন্তত ময়নামতি ওয়ারসেমিট্রি টা দেখার ইচ্ছা ।

গিয়াস লিটন আমি আপনাকে অনুরোধ করবো যেন অবশ্যই আপনি ময়নামতী ওয়ার সিমেট্রিটা দেখেন । সেখানে গেলে আপনার মনের ভেতর এক অদ্ভুত অনুভূতি হবে যা আপনি অনুভব করবেন, কারন আপনি ইতিহাস ভালোবাসেন ঐতিহ্য ভালোবাসেন, ভালোবাসেন মানুষকে। বিশেষ করে এপিটাফগুলো যদি আপনি পড়ার সময় পান দেখবেন বাবা মায়ের চোখের মনি কত কিশোর- যুবক কার জন্য কি প্রাপ্তির আশায় যুদ্ধে এসে নিহত হয়ে সাত সমুদ্র তের নদী পেরিয়ে এখানে এসে চির নিদ্রায় শায়িত।
দেরীতে হলেও পড়েছেন এবং বিশেষ করে আপনার লেখাটির সাথে কিছুটা যোগসুত্র থাকায় আপনাকে পড়ার জন্য অনুরোধ করেছিলাম। স্বার্থক হয়েছে তা ।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা থাকলো ।

৪৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: @গিয়াস উদ্দিন লিটন,
শেষ পর্যন্ত ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি টা কি আপনার দেখা হয়েছিল? সেখানে গিয়ে থাকলে আপনার অনুভূতি কেমন হয়েছিল, লিখে জানাবেন। আর না গিয়ে থাকলে, এখনো সময় আছে, একবার গিয়ে ঘুরে আসুন। প্রতিবছর ১১ই নভেম্বর সেখানে কমনওয়েলথ দেশ সমূহের দূতাবাস প্রতিনিধিগণ গিয়ে তাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি ও পুষ্পতোড়া দিয়ে আসেন। ১২ বা ১৩ তারিখে গেলে বেশ পরিচ্ছন্ন পরিবেশে ঘুরে ঘুরে দেখতে পারবেন।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩

জুন বলেছেন: আশা করছি খুব শীঘ্রই গিয়াস লিটন আপনার মন্তব্যটি দেখতে পাবেন খায়রুল আহসা। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি সহ যে কোন কবরস্থানে গেলেই মনটায় অন্য রকম এক অনুভূতি হয়। সেটা কেমন যেন এক অপার্থিব জগতের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা।
ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছান্তে।

৪৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে নিলাম এবং অসংখ্য ধন্যবাদ চমতকার এ পোস্ট শেয়ারের জন্য।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৪৫

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে কামরুজ্জামান। সত্যি বলতে আমি আপনার মন্তব্য ও প্রিয়তে নিবেন এতটা আশা করি নি। আমি চেয়েছিলাম আপনি জাপানি ওয়ার সিমেট্রিটা দেখবেন, যেখানে ময়নামতিকে নিয়ে লিখেছেন তো তাই। শুভকামনা রইলো অনেক অনেক।

৪৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৫২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যুদ্ধ মানব সভ্যতাকে শুধু দিয়ে যায় ধ্বংস। সুন্দর ছবি ব্লগ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.