নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাসমান এক বাজারে ভেসে ভেসে চলা (ছবি ব্লগ)

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪


ভাসমান বাজারের ভেসে থাকা নৌকার আদলে তৈরি কাঠের পাত্রে সাজিয়ে রাখা মিষ্টি খাবার

যখন কোন কিছুই পোস্ট দেবার মতো থাকে না, তখন ছবি ব্লগ বা পোস্টই শেষ ভরসা।
প্রিয় ব্লগার সুমন করের এই বক্তব্যে অনুপ্রানিত হয়েই আমারও শেষ ভরসা ছবি ব্লগ । অর্থাৎ কিনা ব্লগে বেঁচে আছি এটা জানান দেয়ার জন্য ।

"নো সি, নো সি ম্যাম, ইতসে লিভাল মার্কেত" গাইডের কথা শুনে ধড়ে যেন পানি আসলো । আমরা যাচ্ছি ব্যংকক থেকে ৮২ কিমি দূরে গালফ অফ থাইল্যন্ড এর কিনারে এক ভাসমান বাজার দেখতে। স্বাভাবিক ভাবেই সে বাজার দরিয়ার বুকে হওয়ারই কথা । আজীবনের পানি ভীতু আমার আতংকিত গলার প্রশ্ন শুনে গাইড এমনি করেই মিষ্টি হেসে আমায় আশ্বস্ত করলো ।


নদীর ধারে অপরুপ কারুকার্য্যময় এক মন্দির চত্বর

থাইল্যন্ডের সব চেয়ে ছোট্ট একটি প্রদেশ (৪১৭ বর্গ কিমি) স্থানীয় ভাষায় তার নাম সামুদ সংখ্রাম , সংস্কৃত ভাষায় যার অর্থ সমুদ্র সংগ্রাম। সমুদ্র পাড়ে বলেই হয়তো এমন নামকরণ। থাই মায়ানমার সীমান্তবর্তী পাহাড়ে উৎপন্ন মেক্লং নদী বেশ অনেকখানি পথ পাড়ি দিয়ে এখানেই সাগরের বুকে আছড়ে পরেছে তার অসংখ্য শাখা প্রশাখা নিয়ে। সামুদ সংখ্রাম প্রদেশটি আকারে ছোট হলে কি হবে ইতিহাস আর ঐতিহ্যে তাঁর স্থান বেশ বড়ই বলতে হয়।


বিখ্যাত আমফাওয়া সেতুর নাম ফলক

চক্রী রাজবংশের প্রথম রাজা রামা ১ এর স্ত্রী রানী অমরিন্দ্রা ও দ্বিতীয় রামার জন্মভুমি এই সামুদ সংখ্রামের আমফাওয়া জেলা । উল্লেখ্য পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘতম রাজ ক্ষমতার অধিকারী থাইল্যন্ডের এক জীবন্ত কিম্বদন্তী ও জাতির কাছে পিতৃতুল্য বর্তমান রাজা ভুমিবল আদুলেয়াদজেও চক্রী বংশের, তাঁর উপাধী নবম রামা ।

থাইল্যন্ডের জীবন্ত কিম্বদন্তী রাজা ভুমিবল
এই আমফাওয়া জেলার বুকে জালের মত বিছিয়ে থাকা মেক্লং নদীর বুকেই গড়ে উঠেছে থাইল্যন্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাসমান বাজার। বিশেষ করে সন্ধ্যা থেকে পর্যটকের ভীড়ে জমজমাট এই নদীর দু পাশে বসে তখন নানা রকম খাবার দাবার নিয়ে ভাসমান দোকান । বিক্রীর তালিকার শীর্ষে রয়েছে হরেক পদের সামুদ্রিক মাছের বার বি কিউ অথবা ফ্রাই। এই ভাসমান বাজারে ভাসমান রেস্তোরাঁর সংখ্যাই ছিল চোখে পড়ার মত।


বিকেল থেকেই ভাসমান রেস্তোরায় পর্যটকদের রসনা বিলাসের আয়োজনে ব্যাস্ত


নারকেল পাতায় মুড়িয়ে রান্না করা খাবার নিয়ে বিক্রীর জন্য নৌকা বেয়ে আসছে

নৌকার উপরেই জলন্ত চুলোয় তেলে ভেজে দিচ্ছে কাকড়া, চিংড়ি, স্কুইড। এসব মাছই পাশে লাল জ্বলন্ত কয়লার উপর বিছিয়ে রেখেছে বার বি কিউর জন্য । পাড়ে সিড়ির উপর টুলে বসেই আপনি খেতে পারবেন গরমা গরম কাকড়া চিংড়ি ভাজা। আর যদি সিড়িতে বসতে না চান তবে ব্রিজ পেড়িয়ে ওপারে চলে যান , প্রচুর রেস্তোরা রয়েছে সেখানে চেয়ার টেবিলে বসে উপভোগ করতে পারবেন মজাদার খাবার দাবার।


এসব রেস্তোরায় চেয়ার টেবিলে বসে খেতে পারেন, তবে দাম কিন্ত অনেক বেশিই পড়বে ।

ব্যংকক থেকে দু ঘন্টায় ভ্যান এ করে চলে আসলাম সামুদ সংখ্রাম। ব্যংকক থেকে আমাদের সাথে আসা গাইডের আমন্ত্রনে তার বাসায় আসলাম । চারিদিকে নীরব নিরিবিলি এক পরিবেশ যে কোন মানুষের মন জুড়িয়ে যাবার জন্য যথেষ্ট । নীরব সুনসান রাস্তা দু ধারে ঝাউ গাছ, বাশ অথবা নারিকেলের বাগান। এতই শান্ত স্নিগ্ধ চারিদিক যে একটু কান পাতলে সেই নারকেল পাতার শন শন আওয়াজও কানে ভেসে আসবে। সেই অপরূপ সৌন্দর্য্য আর নীরবতায় মুগ্ধ আমার সহ পর্যটক সেখানে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকার ব্যাপারে গাইডের কাছে খোজ খবর নিতে শুরু করলো ।

গাইডের বাসায় সামনে দিয়ে চলে যাওয়া পথটি চলে গেছে কোন সুদুরে


সবুজ শ্যমল গাছে আবৃত সেই গাইডের বাসা যা দেখে মুগ্ধ সবাই
তার সাময়িক খালি সেই বাসা থেকে হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে একটু দূরে রাস্তার পাশের এক রেস্তোরায় খেতে বসলাম ।


রাস্তার ধারের রেস্তোরায় চিকেন বার বি কিউ তৈরী হচ্ছে


মেলামাইনের থালায় খাবার আর টিনের মগে ঠান্ডা পানীয়। টিনের মগে কবে পানি খেয়েছি মনেও নেই ।


ঝিমুনি কাটাতে ছোট্ট এক কফি শপে এবার কফি খাবার পালা


কফির শপের পাশেই এক গাছে খাচায় বন্দী নাম না জানা পাখী

তারপর শুরু হলো সমুদ্র সংগ্রামে নেমে পড়ার অভিযানে । প্রথমেই গাইড আমাদের গাড়ী করে এই মন্দির দুটি দেখিয়ে নিল । এ মন্দির দুটো আমরা নৌকা থেকে নেমেই দেখতে পারতাম তবে বেশ অনেকখানি পথ হাটতে হতো । আর আমার বাতে ধরা পায়ের জন্যই বোধ হয় এই ব্যবস্থা ।

সামুদ সংখ্রামের নাম করা এই বৌদ্ধ মন্দির ।
সেদিন কিসের যেন বন্ধ ছিল তাই এই মন্দির চত্বরের অস্থায়ী দোকানগুলো ছিল বন্ধ। তারপর ও একলা এক পাপড় বিক্রেতা ঠিকই হাজির ছিল তার পন্য নিয়ে । ভাত দিয়ে তৈরী এমন রংগীন পাপড় আমাদের দেশেও খুবই প্রচলিত।


পাপড় ও বিক্রেতা অলস মধ্য দুপুরে

এরপরের গন্তব্য ছিল আয়ুথিয়া আমলে নির্মিত মঠ ওয়াট বাং কুং । এই মন্দিরটি ক্যম্বোডিয়ার সিয়েম রেপের তা প্রহম মন্দিরের মতই গাছের শেকড়ে পুরোপুরি আবৃত । তবে সবচেয়ে অবাক করা ব্যপারটি হলো এর প্রবেশ পথ আর ছটি জানালা কিন্ত সম্পুর্ন শেকড় মুক্ত। আর এটা নাকি কারো হাতের ছোয়ায় নয়, প্রাকৃতিক ভাবেই হয়েছে বলে শুনলাম।


শেকড়ে আচ্ছাদিত ওয়াট বাং কুং


এই মন্দির চত্বরে রয়েছে থাইল্যন্ডের বিখ্যাত কিক বক্সারদের ভাস্কর্য্য ।


আর প্রাচীন শ্যাম রাজ্যত্বকালের সৈনিকদের ভাস্কর্য্য


আর মন্দির প্রাঙ্গনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রচুর মোরগের ভাস্কর্য্য


বিক্রীর জন্য সাজিয়ে রাখা মোরগের সারি।
এখান থেকে যত খুশী লাল ঝুটিওয়ালা মোরগ কিনে আপনি এই মন্দির চত্বরে দান করতে পারেন। কিন্ত এখানে মোরগ দানের গুঢ় মর্মটা কি তা আমাদের সৌখিন গাইড বোঝাতে পারলো না।

আমি অবশ্য দান না করে স্যুভেনীর হিসেবে দুটো মোরগ কিনে এনেছি

এবার আমাদের আসল অভিযান শুরু হলো অর্থাৎ ভাসমান বাজার ভ্রমন । আমফাওয়া ভাসমান বাজারে প্রবেশ মুখে রয়েছে বিশাল এক চত্বর তারপর এক গলি পথে আপনি এগিয়ে চলুন ভাড়ায় নৌ ভ্রমনের জন্য ।


প্রবেশ মুখে বিশাল চত্বর


গলি পথের দু পাশে সারি সারি খাবারের দোকান । রসনা বিলাসী থাইরা সারাদিন ধরে কিছু না কিছু খেয়েই চলে , তবে পরিমানে অল্প।


এখান থেকে ডাব খেয়ে এক প্যকেট মিষ্টি জাম্বুরা কিনে এগিয়ে চলেছি টিকিট ঘরের দিকে।

পুরো নৌকা ভাড়া নিলে কত বাথ মনে নেই তবে বেশ বড় সাইজের সেই ইঞ্জিন নৌকা যাতে ১০/১৫ জন আরাম করে চড়তে পারবে তার ভাড়া জন প্রতি ৫০ বাথ। আমরা অমন একটা নৌকায় বসে পড়লাম।

সেই শান্ত নদী মেক্লং এর দু পাশে নান্দনিক সৌন্দর্য্যের একটি দুটি কাঠের বাড়ী

সিড়ি বেয়ে নেমে আল্লাহর নাম নিয়ে রওনা হোলাম । তবে ওরা নৌকা যাত্রী পুর্নের জন্য অপেক্ষা করে না । যে কারনে ২ ঘন্টার সেই নৌ ভ্রমনে আমরা মাত্র ৫/৬ জনই ছিলাম ।

আমাদের সহযাত্রীরা

নদীর তীরের প্রতিটি বাড়িই এমন ফুলে ফুলে শোভিত, কিছু কিছু ভাড়া হয় দিন কয়েকের জন্য

এখানে একটা কথা উল্লেখ না করে পারছি না তা হলো ব্যংককের জনপ্রিয় ভাসমান বাজার Damnoen Saduak এ আমাদের একটানা ঘুরিয়ে এনেছিল সেই ল্যন্ডিং স্টেশনে যেখান থেকে উঠেছিলাম । কোন নামা নামির সুযোগ ছিল না আর যতদুর মনে হয় নেমে দেখারও কিছু নেই। আর তাজা ফলমূল পকেনাকাটা বিশেষ করে স্যুভেনীরের দোকানগুলো ঐ ঘাটেরই পাড় ঘেসে সারি সারি সাজানো।
কিন্ত আমফাওয়া জেলার মেক্লং নদীর শাখা প্রশাখার উপর ভাসমান বাজার ছাড়াও এর দু পাশে ছড়িয়ে আছে স্থানীয় নকশায় তৈরী প্রচুর বুদ্ধ মন্দির মঠ। এগুলো বহু প্রাচীন ইতিহাসের সাক্ষী। প্রতিটি স্পটে আমাদের যথেষ্ট সময় দিয়েছে নেমে দেখার জন্য।


প্রথমেই নামার সুযোগ ঘটলো এই মন্দিরে । এর বেশ বড় চত্বরে কিছু পুরনো প্লেন সাজিয়ে রাখা আছে ।

সাথেই লাগোয়া এক মিনি চিড়িয়াখানা আর তাতে রয়েছে নিরীহ কিছু প্রানী যেমনঃ ।


উট


উটের এই আদুরে ভংগীমার ছবিটা না দিয়ে পারলাম না ।


আদর নিতে ব্যাস্ত একাকী হরিন


আমাদের হাতে শাক দেখে বেড়ার গায়ে ভীড় করে এসেছে হরিণগুলো


কলমী শাক খাওয়া ছাগল :P


ঘোড়া

চিড়িয়াখানার প্রানীদের খাবারের জন্য সাজিয়ে রাখা কলমী শাক, এক আটি ১০ বাথ

এগুলো ছাড়াও কুমির, উট পাখি, ময়ুর আরো অনেক কিছুই ছিল । সবাইকে কয়েক গোছা কলমী শাক খাইয়ে বের হয়ে আসবো দেখি ...

এক নাগলিঙ্গম বুদ্ধের স্বর্নালী মুর্তি জড়িয়ে আছে ।
তারপর আরেক মন্দিরে যাওয়া ।


মন্দির চত্বরে এক নান্দনিক ভাস্কর্য্য
এখানে একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র রয়েছে যেখানে স্থানীয় সুর ও বানীর চর্চা হয়ে থাকে । এর পৃষ্ঠপোষক বর্তমান থাই রাজতন্ত্রের অত্যন্ত প্রভাবশালী রাজকুমারী শ্রীনিধন মহাচক্রী ।


মন্দিরের ছাদের টালি বানিয়ে শুকাতে দিয়েছে চত্বরে ।


নৌকার ছাদের ওপর দিয়ে নদীর ওপারের নয়নাভিরাম দৃশ্য


কারুকার্য্য খচিত আরেকটি মন্দিরের প্রবেশ পথ

কতক্ষন আপনি নেমে ঘোরাঘুরি করবেন তার কোন সময় সীমা বেধে দিয়েছিল বলে শুনি নি । যতক্ষন ইচ্ছে থাকো । তার মাঝেও সবাই এক একটি জায়গা দেখে নিয়ম মাফিকই ফিরে এসেছিল ।


তখনও মন্দির সীমানার কংক্রীটের বাধানো রাস্তার ধারের অসাধারন সৌন্দর্য্যমন্ডিত সেই বাতিদানে বাতি জ্বলে নি ।

আস্তে আস্তে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলো নদীর তীর ঘেষে রেলিং বাধানো চত্বরের বেঞ্চে বসে রইলাম । ঠান্ডা শীতল সেই বাতাস ছেড়ে ব্যংককের প্রচন্ড ভ্যাপসা গরমে ফেরার কথা ভাবতেই মনটা বিদ্রোহ করে উঠলো তারপর ও আমাদেরও ফিরে আসতে হয় ।

যতই ভাবি এবার ছবি ব্লগে কোন কথা নয় শুধু ছবির পর ছবি দিয়ে যাবো । কিন্ত কেন যে তা হয়ে উঠে না আমার ।

সমস্ত ছবি আমাদের দুটি ক্যমেরা আর মোবাইলে তোলা ।

গতকাল পোষ্টটি পাবলিশ করার পর নেট স্লো এর কারনে ড্রাফটে নিয়ে যাই । তখন দেখি একটি মন্তব্য । কিন্ত কার মন্তব্য দেখার সুযোগ হয়নি । তার কাছে আমার আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি ।

মন্তব্য ১৬৪ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (১৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




"ভাসমান বাজারে ভাসমান মিষ্টি
কি অপুর্ব একটি ধারনার সৃষ্টি......."

ছড়া দিয়েই শুরু করলুম কারন , ছড়ার ছবির মতোই ছড়িয়ে গেছে এই ব্লগ লেখাটি ছবিতে ছবিতে ।
আপনার গাইডের বাসাটির মতোই শান্ত , ছিমছাম আর মনোরম পোস্ট ।
ছবি নিয়ে লেখা হলেও একটু ইতিহাসের "বার বি কিউ" টাচ দিয়ে যেতে ভোলেন নি বরাবরের মতোই ।
লাল লাল মিষ্টি জাম্বুরার মতোই রঙিন !

এতো এতো খেলেন , আমাদের রেখে ! এরকম একা একা খাওয়া , নো গুদ ... নো গুদ ।
আপনার গাইডের মতোই এখন বলতে হয় ----
" ইশ ম্যাম , জাম্বুলা খাও ?
পেতে তোমাল পিলে হবে কুড়িকুষ্টি মুকে,
ইশ ভগমান, একতা পোকা
যাস পেতে ওর ধুকে ........
" :P :-0





০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

জুন বলেছেন: শুরুতেই আপনার মন্তব্য !! কি সৌভাগ্য আমার আহমেদ জী এস । সব সময় অসাধারন মন্তব্যে সবাইকে অনুপ্রানিত করেন যাতে লেখা লেখির ব্যাপারে এক টনিকের মত কাজ করে :)
ছড়ায় ছড়ায় মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা রইলো । সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শুভকামনা

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: "নো সি, নো সি ম্যাম, ইটসে লিভাল মার্কেত"
"ওহ নো ম্যাম, ইত সে লিভাল, নো সি নো সি "
জলভীতু ম্যামকে আশ্বস্ত করার জন্য গাইডের এই আন্তরিক প্রচেষ্টার কথা জেনে ভালো লাগলো। ম্যাম অবশ্য তাতে কতটুকু আশ্বস্ত হয়েছিলেন, জানিনা।
টিনের মগটা দেখে ছোটবেলার নানীবাড়ীর কথা মনে পড়লো। নাম না জানা পাখিটা দেখে ওর জন্য মায়া হলো।
শেষ ছবিটা আর তার নীচের কথাগুলো খুব ভাল লাগলো। অন্যান্যগুলোও ভালো লেগেছে।
+ +

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

জুন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ছোট্ট ভুলটুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্য খায়রুল আহসান । আসলে এডিট করার সময় এটা চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল ।
আমিও ভুলে গেছি টিনের মগের কথা । কথাগুলো ভালোলাগার জন্য ভালোলাগা রইলো । সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

টাইম টিউনার বলেছেন: সুন্দর। পড়লাম দেখ লাম । নাম গুলা একটা ও মনে রাখতে পারছি না ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

জুন বলেছেন: আমিও মনে রাখতে পারি না ভাই । তাই একাধিক বার জিজ্ঞেস করে কাগজে টুকে রাখি :)
প্রথমবার আমার ব্লগে আসার জন্য স্বাগতম সাথে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

নীলপরি বলেছেন: আপনার লেখা আর ছবির হাত ধরে আমিও ঘুরে নিলাম । :)

খুব সুন্দর । অসাধারন লাগলো পোষ্ট । ++++

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭

জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো আপনাকে আমার সংগী হিসেবে পেয়ে নীলপরি । অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন । শুভেচ্ছা নিরন্তর .।.।.।।

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

মাদিহা মৌ বলেছেন: থাইল্যান্ডে যেকোন কিছুর নামে অনুস্বার কি আবশ্যক ভাবে থাকে? :P
সবকিছুতেই যেন অনুস্বারের ছড়াছড়ি।

ছবি ব্লগ চমৎকার হয়েছে …

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে মাদিহা মৌ । ছবি ব্লগটি চমৎকার বলেছেন যেনে ভীষন ভালোলাগলো ।
থাই ভাষা মুলত এসেছে সংস্কৃত , পালি এবং প্রাচীন খেমার ভাষা থেকে । সংস্কৃত ভাষায় ং অনুস্বার এর ব্যপক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় । সুতরাং এটা খুবই সম্ভব যে থাই ভাষায় অনুস্বারের ছড়াছড়ি । ভালো একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ :)
সাথে থাকবেন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায় ।

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারন জুন আপু!!!
আপনার ছবিব্লগও যেন এক ইতিহাস।
ছবিগুলোও চমৎকার হয়েছে!!!!

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কামরুন্নাহার বীথি। আপনার পোষ্টটিও মাত্র দেখে মন্তব্য করে আসলাম। সত্যি মুগ্ধ হবার মতই আমাদের দেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য। কিন্ত আমরা তার যত্ন নিতে জানি না, তুলে ধরতে পারি না তার সৌন্দর্যকে। এটা আমি বাইরে থাকা অবস্থায় খুব বেশি অনুভব করি। শুভকামনা রইলো :)

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

নাবিক সিনবাদ বলেছেন: ভালো লাগলো

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

জুন বলেছেন: থ্যাংকিউ থ্যাংকিউ নাবিক সিন্দাবাদ পোষ্টটি দেখার জন্য :)

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ছোট্ট ভুলটুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্য - আমি আবার ভুল কোথায় ধরালাম? আমার চোখে তো আপনার লেখায় কোন ভুল ধরা পড়েনি।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০০

জুন বলেছেন: আসলে না পড়ারই কথা খায়রুল আহসান ।। কিন্ত নিজে লিখেছিতো তাই সহজে ধরা পড়ে। আসলে লেখাটি আমি কাল পোষ্ট করেছিলাম, কিন্ত নেট দারুন স্লো থাকায় পোষ্টটি ড্রাফটে নেই। আজ পাবলিশ করার সময় খানিকটা এডিট করতে গিয়ে এই বিপত্তি।
'ইতসে লিভাল ' গাইডের এই কথাগুলো পরের দিকে ছিল। আজ এডিট করে প্রথমে নিয়ে আসি কিন্ত পরের লেখাটি অসর্কতায় আর মোছা হয়নি।
অনেক ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য। শুভেচ্ছান্তে।

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

পুলহ বলেছেন: লেখাটা পড়ছিলাম, আর 'তাদের' অর্গানাইজড এপ্রোচের সাথে 'আমাদের' বরিশালের ভাসমান পেয়ারা বাজারের তুলনা করে মনে মনে দীর্ঘশ্বাস ফেলছিলাম....
থাইরাও রসনাপ্রিয়- ইন্টারেস্টিং তথ্য।
উটের আদুরে ভঙ্গিটা অত্যন্ত হাস্যকর হা হা...
"যতই ভাবি এবার ছবি ব্লগে কোন কথা নয় শুধু ছবির পর ছবি দিয়ে যাবো । কিন্ত কেন যে তা হয়ে উঠে না আমার ।"-- সেটা না হলেই ভালো! ছবির সাথে সাথে ইউনিক ওভারভিউ এর কারণেই আপনার ভ্রমণ পোস্টগুলো অনবদ্য, অনন্য আর অসাধারণ হয় আপু।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা!

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৯

জুন বলেছেন: ভাই পুলহ তুলনা করলে শুধু দীর্ঘশ্বাসই বাড়বে । আমার খুব মন খারাপ হয় যখন আমরা আমাদের দেশের অতুলনীয় সৌন্দর্য্যকেও ঠিক মত কারো চোখে তুলে ধরতে পারি না । অযোগ্য পর্যটন কর্পোরেশন আর লোভী সেবাদান কারী প্রতিষ্ঠান এর খপ্পরে পড়ে সব কিছু এখন ধ্বংসের পথে । কত সামান্য জিনিসও যে কত অসামান্য ভাবে তুলে ধরতে পারে তার নজির আমি পদে পদে দেখি ।
হ্যা পুলহ থাইরা অত্যন্ত রসনা বিলাসী এক জাতি । সামনে তা নিয়ে একটি ছবি ব্লগ দেয়ার ইচ্ছে রইলো । শুধু রসনা বিলাসীই নয় ,সামান্য খাবার পরিবেশনেও যে কত সৌন্দর্য্য থাকতে পারে তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হয় না। সাথে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতাতো আছেই ।
হু সুইট উটটা খুব মজা করে আমাদের হাত থেকে কলমী শাক খাচ্ছিল ।
কেন জানি আমি শুধু ছবি দিয়ে ব্লগ দিতে পারি না :( কিছু না কিছু না হাবিজাবি কথা চলে আসেই ।
তারপর ও সাথে আছেন বলে অনেক ভালোলাগে । অসংখ্য ধন্যবাদ মনযোগ দিয়ে ছবি ব্লগটি দেখার জন্য ।
আপনিও ভালো থাকবেন । শুভেচ্ছা রাত্রির ।

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

মশিকুর বলেছেন:

পোস্টের সাথে ভেসে গেলাম :) কিন্তু বাজারতো দেখি প্রায় ফাঁকা! নাকি আপনি কায়দা করে মানুষ এড়িয়ে ছবি তুলেছেন? নৌকা ভ্রমন, চিড়িয়াখানা, বাজার, খাবার সব মিলিয়ে পোস্ট ভালো লেগেছে :)

(রিসোর্টের জোড়া হাঁসের আসল ছবিটা থাকলে দিয়েন তো। এমনি দেখতে মন চাইলো...)

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৬

জুন বলেছেন: কিন্তু বাজারতো দেখি প্রায় ফাঁকা! কিছুই আপনার নজর এড়ায়নি মশিকুর :) আসলে আমরা যখন দুপুরে সেই ঘাটে এসে পৌছেছি তখন বিক্রেতারা সব আস্তে আস্তে তাদের ভাসমান দোকানপাট নিয়ে আসছিল । সন্ধ্যা হতেই সরগরম হয়ে উঠেছিল যা চলে রাত্রি পর্যন্ত । আমরা ফিরে এসেই তাড়াতাড়ি ব্যংকক এ যাবার পর গাড়ি ধরেছি তাই সেই ছবি আর বিশেষ তোলা হয়নি । আর ক্যমেরার চার্জও ফুরিয়ে এসেছিল ।
জোড়া হাসের ছবি ? দাড়ান খুজে আনি । এই নিন পেয়েছি :) আর মন্তব্যের জন্য রইলো অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

রমিত বলেছেন: চমৎকার সুন্দর একটি ছবি ব্লগ জুন আপা।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২২

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে দেখে খুব ভালোলাগলো রমিত । ধন্যবাদ আপনাকেও সময় করে আসার জন্য :)
ভালো থাকুন আপনিও ।

১২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। চিকেন বার বি কিউ দেখে জিভে জল এসে গেল।

ধন্যবাদ জুন।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১১

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই আবু হেনা ভাই।
শুভকামনা জানবেন।

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট আপুনি । সেই সাথে সুন্দর লেখনী। মন ভরে গেলো। :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১২

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আলভী রহমান শোভন আপনার আন্তরিক মন্তব্যখানির জন্য।
শুভেচ্ছা জানবেন

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: কি সুন্দর সুন্দর সব জায়গায় আপনি ঘুরে বেড়ান। এটা ভেবে আমার মাঝে মাঝে খুব ইর্ষা হয়। আহারে .........

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৮

জুন বলেছেন: না না ঈর্ষা করা ভালু না মো: সাইফুল্লাহ শামীম :) দোয়া করি এর চেয়েও সুন্দর জায়গা ঘুরে আসুন আপনি।
আর এর চেয়েও অনেক সুন্দর দেখার জায়গা আছে আমাদের দেশে। কিন্ত আমরা তা তুলে ধরতে ব্যার্থ। তাছাড়া আমাদের এক দিনের ব্যবসা করার লোভী মানসিকতাও আমাদের পর্যটন ব্যবসাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। লালাখালে বেড়াতে একটা নৌকায় কি পরিমান ভাড়া নেয় তা ভুক্তভোগীরাই জানে। এ ব্যপারে সহ ব্লগার সজল জাহিদ একটি যথাযথ পোষ্ট দিয়েছে দেখতে পারেন।
যাই হোক এসব কথা বলে লাভ নেই। তবে আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য রইলো অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: তুমি ব্লগ রত্ন আপু
কিভাবে এত্ত সুন্দর করে লিখ, আমি ডেজার্ট সাফারী, বূর্জ খালিফা, ক্রুজ, এরপর সেই বিখ্যাত আটলান্টিস রিজোর্ট এ ঘুরলাম, কিন্তু লেখার এনার্জি পাচ্ছি না :(
আবুধাবির মসজিদ নিয়ে লেখার ইচ্ছা অনেক দিনের কিন্তু সেই যে কিছু একটা নাই আমার, তাই লেখা হয়ে উঠে না।
চমৎকার ছবি বর্ণনা আর সর্বপরি এত এত লেখার ইচ্ছার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৪

জুন বলেছেন: কি যে শুনালে মনিরা "কিছু একটা নেই "!! তোমার কথা শুনে তাজ্জব হোলাম। এত সুন্দর সুন্দর লেখা লিখো তুমি। লিখে ফেল লিখে জলদি। তোমার লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
পোষ্টটি পড়া, মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

ক্লে ডল বলেছেন: শুধু বার বি কিউ এর ছবিতে মাইনাস!! :P
ওটা ছাড়া ছবি এবং বর্ণনা সমৃদ্ধ পোষ্টে প্লাস! :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২৬

জুন বলেছেন: মাইনাস ক্লে ডল :(
যাইহোক তারপর ও যে পুরো পোষ্ট দেখেছেন তার জন্য ধন্যবাদ রাশি রাশি :)
সকালের শুভেচ্ছা।

১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

অদৃশ্য বলেছেন:




গাইডের বাসাটা এমন একজায়গাতে যে ছবিতে দেখে সেই বাড়িতে ঢুকবার রাস্তা খুঁজছিলাম... সম্ভবতা ছবিটার বাম দিকে হবে বাড়িতে ঢুকবার রাস্তা, তাই কি আপু... গাইডের বাসার সামনের রাস্তাটা অনেক সুন্দর, এমন বৃক্ষ ঘেরা, যান্তিক শব্দহীন পথ কার না ভালো লেগে যায়...
সামনের ঘোড়াটা দিশি টাইপের মনে হচ্ছে... আর এই ভরদুপুরে খাবারের কথা শুনে জ্বীভে জল... ছবিগুলো খুবই মনোহর... খুব ভালোলাগা... আপনার লিখনীতে সবকিছুর সৌন্দর্য্য আরও বৃদ্ধি পেয়েছে...

জুনাপুর জন্য শুভকামনা...

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯

জুন বলেছেন: এত মনযোগী পাঠে চমকৃত হোলাম অদৃশ্য । তবে সামান্য ভুল হয়েছে আপনার দেখায় । বাসায় প্রবেশের পথটি ডান দিকে । আর বা দিকে রয়েছে ছোট্ট একটি পুকুর যাতে লাল নীল রংগীন মাছ খেলে বেড়াচ্ছে ।
কি জানি ঘোড়াটার দিকে অত খেয়াল করি নি তবে উট আর হরিণগুলো আমাদের দৃষ্টি আকর্ষন করে রেখেছিল বেশি ।
সাথে থেকে সব সময় উৎসাহিত করছেন তার জন্য আন্তরিক দন্যবাদ জানবেন ।
শুভকামনা আপনার জন্যও :)

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আদর নিতে ব্যাস্ত একাকী হরিন
অসাধারণ।

সব ছবি সুন্দর হয়েছে।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

জুন বলেছেন: হরিণটা বাস্তবিকই খুব সুন্দর ছিল শাহরিয়ার কবির ।
পোষ্ট পড়া, ছবি দেখা ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।

১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবির সাথে বর্ননা অসাধারন। শুধু ছবি না দিয়ে এভাবেই দিবেন তাহলে আরও ভাল হবে। ভাল থাকবেন।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

জুন বলেছেন: তাইতো দিয়ে থাকি সব সময় মোস্তফা সোহেল । তারপর ও মাঝে মাঝে ভাবি শুধু ছবি দিয়ে ছবি ব্লগ লিখবো । কিন্ত শেষ পর্যন্ত হয়ে উঠে না ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন আর আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

কিরমানী লিটন বলেছেন:

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪

জুন বলেছেন: ছবিতেই যেন অনেক কথা বলে গেলেন কিরমানী লিটন । অনেকদিন পর আপনার দেখা পেলুম :)
শুভকামনা রইলো ।

২১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

রানা আমান বলেছেন: চমৎকার সুন্দর একটি ছবি ব্লগের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । আপনার চোখ দিয়ে আমারও বেড়ানো হয়ে গেল ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৮

জুন বলেছেন: রানা আমান আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই আমার সাদামাটা লেখাটি আপনার ভালোলেগেছে জেনে ।
সাথে থাকুন আর শুভকামনা জানবেন ।

২২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

অদৃশ্য বলেছেন:



গাইডের বাসাটা এমন এক জায়গাতে যে ছবিতে দেখে সেই বাড়িতে ঢুকবার রাস্তা খুঁজছিলাম... সম্ভবত ছবিটার বাম দিকে হবে বাড়িতে ঢুকবার রাস্তা, তাই না আপু... গাইডের বাসার সামনের রাস্তাটা অনেক সুন্দর, এমন বৃক্ষ ঘেরা, যান্ত্রিক শব্দহীন পথ কার না ভালো লেগে যায়...
সামনের ঘোড়াটা দিশি টাইপের মনে হচ্ছে... আর এই ভরদুপুরে খাবারের কথা শুনে জ্বীভে জল... ছবিগুলো খুবই মনোহর... খুব ভালোলাগা... আপনার লিখনীতে সবকিছুর সৌন্দর্য্য আরও বৃদ্ধি পেয়েছে...

জুনাপুর জন্য শুভকামনা...

( আগের মন্তব্যে কিছু ভুল ছিলো আপু, ঠিক করে দিলাম কিছুটা... যদিও জানি আমার এর পরেও ভুল থাকবে... ওটুকু ম্যানেজ করে নিয়েন )

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২২

জুন বলেছেন: ভাই অদৃশ্য আমি বানান ভুল দেখি না , আমি দেখি পাঠকের আন্তরিকতা যা মনকে ছুয়ে যায় এক পরম মমতায় । আপনার আগের মন্তব্যেও আমি ভুল খুজতে বসি নি , এবারও নয় , তবে একটা শব্দ ঝট করে নজরে পড়লো তা হলো জীভ বানান । এতে কি জ এর সাথে ব আছে কি ??
আবার এসেছেন দেখে খুব ভালোলাগলো । ভালো থাকুন সবসময় আর ভালো ভালো কবিতা উপহার দিন আমাদের ।
শুভকামনা .।

২৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

সিগনেচার নসিব বলেছেন:


ধন্যবাদ
অসাধারণ পোস্ট

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪১

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সিগনেচার নসিব সাথে স্বাগত জানাই আমার ব্লগে আপনার প্রথম পদার্পনের জন্য :)

২৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আজ কয়দিন নেট খুব স্লো । প্রায় ১৫ মিনিট বসে আছি সব ছবি দেখার জন্য । দারুণ লাগলো ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আমার পোষ্টে আপনাকে দেখে খুব ভালোলাগছে গিয়াস উদ্দিন লিটন। মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
এই স্লো নেটের কারনেই গত পরশু পোষ্ট পাবলিশ করে আবার ড্রাফটে নেই। নিজের পোষ্টে নিজেই ঢুকতে পারছিলাম না। ড্রাফটে নেয়ার পর দেখি একটি মন্তব্য কিন্ত তার নামটি দেখতে পারি নি। আপনার মন্তব্যের উত্তরের মাধ্যামে আমি তার কাছে দু:খ প্রকাশ করছি।

২৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: বেশ কিছু পুরনো প্লেন সাজিয়ে রাখা আছে।

-এরপর যখন থাইল্যান্ডে যাবেন তখন একটু খোঁজ নিয়েন তো, ওরা ওদের ঐ সব ভংড়ি বিমান গুলো বিক্রি করে কিনা? দেখি কয়েকটা কেজি দরে কিনে নেওয়া যায় নাকি! কইতরিরে নিয়া তাইলে একটা লং ড্রাইভে যাওয়া যাইতো! ;)

-আর ছাগল দেখে বা লিখে জিভ বের করার মানে কি? মনে হইলো যেন ছাগল জীবনে এই প্রথম দেখলেন? প্রাণীটা একটু ঘাড় ত্যাঁড়া টাইপের হইলেও দেখতে কিন্তু প্রায় হরিণেরই মত! :P

আপু, আপনার ছবি ব্লগ গুলো আমার কাছে সব থেকে বেশি ভাল লাগার অন্যতম প্রধান কারণ হলো, অন্যান্য ব্লগারদের মত আপনি শুধু ছবি পোস্ট করেই বসে থাকেন না। বরং ছবি সংশ্লিষ্ট চমৎকার ইতিহাসও বর্ননা করেন। যেটা থেকে পার্সোনালি আমার দুইটা লাভ হয়। এক হলো, আমি সেই ইতিহাসটা জানতে পারি। আর দুই হলো, ইতিহাসের সাথে সাথে সেই ইতিহাস সমৃদ্ধ প্রত্যেকটা ছবিই দেখতে পারি!

এবারের ছবি ব্লগটাও গত পোস্ট গুলোর মতই খুবই সুন্দর এবং চমৎকার! অনবদ্য ছবি ব্লগে এক গাদা ভাল লাগা রেখে গেলাম!

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৫১

জুন বলেছেন: সাহসী ঐ পুরানো প্লেনগুলো অনেক নতুনের চেয়েও ঝকঝকে। কটকটি আলা নিতে চাইবে না মনে হয়। আর ঐ খোজ নিতে ৮২ কিমি পথ পাড়ি দেয়া :(
ছাগল এর ছবিতে জিভ কামড়ের ইমোর অর্থ বেচারা কলমী শাক খাইতেছে :P
তোমার যা ভালোলাগা তা হয়তো অনেকের না পছন্দ। আমি চেষ্টা করি আমার জানা বিষয়টাকে সবার সাথে ভাগ করে নিতে।
এত আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক একখানা ধন্যবাদ তোমার হাতে তুলে দিলাম ।
ভালো থাকো আর সাথে থাকো বরাবরের মতই। শুভেচ্ছা রাত্রির।

২৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চমৎকার এ পোস্টের ছবি সাথে তথ্য সমৃদ্ধ বিবরণ দেখে মুগ্ধ । আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণহেতু বার কয়েক ব্যাংকক গেলেও সময় ও সুযোগ অভাবে ব্যাংককের বাইরে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি । এ পোস্টের লিখা ও ছবি দেখে সে অতৃপ্তি দুর হলো । সময় করে লিখাটি আরো বার কয়েক পড়ার বাসনায় একে প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৭

জুন বলেছেন: সুন্দর সাথে আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ড:এম আলী। ব্যাংকক শহর বিশেষ করে সুকুমভিত তো বিশাল এক হাট বাজার। প্রিয়তে নেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো থাকুন।

২৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

সোহানী বলেছেন: ওওওওওওওওওওও............ আপনার সাথে ঘুরলাম বাট মনে মনে মাইনাস দিলাম (হিংসায়)। মাস ধরে পরীক্ষা দিতে দিতে কোথাও যেতে পারিনি তাই ব্লগের বেড়ানোর পোস্ট দেখিনি .... কাল শেষ হলো আর সাথে সাথেই বিচে দৈাড় দিলাম .....এবার একমাস ঘুরে বেড়াবো আর ছবি তুলবো।++++++++++++++++++++++

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৮

জুন বলেছেন: হায় হায় আমার সাথে বিনে পয়সায় ঘুর ঘুর বলেন কি সোহানী :-* আমিও মাইনাস দিলাম একটা :P বুড়ো বয়সে পরীক্ষা দিলে আর কি করে লোকজন ঘুরবে!! আপনার বিচের ছবির অপেক্ষায় থাকলাম।
আন্তরিক মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভকামনা। সাথে থাকুন বরাবরের মতই।
আর প্লাসের কাটাতাড়ের বেড়ার জন্য এক ট্রাক ধইন্যাপাতা :)

২৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বাহ, শুধু ভাসমান বাজার না সাথে আরো অনেক কিছু দেখেছি, জেনেছি। শুধু ছবি দিলে তো আমাদের ঠকানো হবে তাই সাথে কিছু বর্ণনা দেওয়াতে জানতেও পারি অনেক কিছু।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১১

জুন বলেছেন: প্রিয় ফেরদৌসা রুহী অনেক খুশী হলুম আপনার আন্তরিক মন্তব্যখানি পেয়ে। শুধু কিছু ছবি দিয়ে ব্লগ লেখা আমার ভাবনায় থেকে যায় কিন্ত কাজে পরিনত করতে পারি না। কিছু না কিছু টাইপ হয়েই যায়। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

২৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




আপনার দেয়া ছাগলের ছবি আর "সাহসী সন্তান" এর মন্তব্য দেখে একখানা গল্প মনে পড়লো -----
ক্লাশে ড্রইং টিচার একটি বাগানের ছবি আঁকতে বললেন ছাত্রদের । কুদ্দুস তো ছবি আঁকায় মাশাআল্লাহ ! সাদা খাতা জমা দিলো সে । টিচার ডেকে বললেন, কিরে সাদা খাতা যে ! তোর বাগান কই ? কুদ্দুস দ্বিরুত্তি না করেই বললো, স্যার ছাগলে বাগান খেয়ে ফেলেছ ।
টিচার যখন জিজ্ঞেস করলেন , তবে তোর ছাগলটা কই তখন কুদ্দুসের জবাব , " ছাগলে বাগান খেয়ে চলে গেছে স্যার .।" :P

এখন আমিও বলি, ১০ বাথের কলমী শাক যিনি ছাগলকে খাওয়ালেন তিনি গেলেন কই ? :-< B:-)

এবার "বতুতা" কি জবাব দেবেন, দেখি । :D

রাতের শুভেচ্ছা ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৬

জুন বলেছেন: আপনার কৌতুক পড়ে অনেকখন হাসলাম আহমেদ জী এস। ছেলেটা বুদ্ধিমান আছে। যিনি শাক খাওয়ালেন সেই বতুতা ক্যমেরার পেছনে B-)
শাক ও দেখবেন, একই সাথে শাক খাওয়ানীকেও দেখবেন তা কি করে হয়!! শাকের ছবি দিয়েছি দেখেন্নাই?? B:-/

৩০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫২

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ আপু। :)

ভাসমান মহাবিশ্বে কিছুক্ষন ভেসে থাকতে পারেলে ভালো হইত। :P

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩১

জুন বলেছেন: চমৎকার একটি চিন্তা জেন রসি। ভাসমান মহাবিশ্বে অবশ্য নভোচারীরা মাঝে মধ্যে ভেসে বেড়ায় দেখি। তবে দুদিন আগের নাসার রিপোর্টে দেখলাম যারাই নভোযান থেকে বাইরে মহাশুন্যে ভেসেছে তাদেরই হৃদরোগে মৃত্যু হয়েছে। সুতরাং মহাশুন্যে ভেসে বেড়ানো বাদ দিয়ে আমাদের দুনিয়ার নদ নদীতে ভেসে বেড়ানোর চিন্তা করেন B-)
সবসময় সাথে থেকে মন্তব্যে প্রেরনা জুগিয়ে যাবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

৩১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

চারবার ঘুরে গেছি। মন্তব্য করতে পারি নি। :(


সুন্দর সব ছবি। :)
সবথেকে ভালো লাগে যে ব্যাপারটা তা হলো আপনার পোষ্টের বর্ণনাও দারুণ লাগে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

জুন বলেছেন: চার চারবার ঘুরে গিয়ে কেন কেন মন্তব্য করতে পারেন নি দিশেহারা :((
আমার পোষ্টগুলো ভালোলাগার যে কারন দেখিয়েছেন তার জন্য অসীম কৃতজ্ঞতা রইলো।
শুভকামনা সবসময়ের জন্য :) সাথে থাকুন সব সময়।

৩২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০৮

সুমন কর বলেছেন: ভেসে ভেসে আপনার ভাসমান বাজারে ঘুরে আসলাম। !:#P চমৎকার বর্ণনা আর দারুণ সব ছবি, পোস্টটিকে অসাধারণ করে তুলেছে।

যতই ভাবি এবার ছবি ব্লগে কোন কথা নয় শুধু ছবির পর ছবি দিয়ে যাবো । কিন্ত কেন যে তা হয়ে উঠে না আমার । -- না না, আপনি এমন করেই পোস্ট দিবেন। কথা আর ছবি। অনেক কিছু জানা এবং দেখা যায়।

আর শুরুতে আমার কথা বলার জন্য রইলো অনেক কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকুন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

জুন বলেছেন: সুমন কর,
আপনার লেখা এই হেডিং টি চমৎকার বলতেই হয়।
আপনার ব্লগীয় জীবনের সেই প্রথম থেকেই আমার যেমন লেখাই হোক তাতে প্রেরণা যুগিয়ে গেছেন তার জন্য আমিও কৃতজ্ঞ। আন্ত্রিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।
শুভকামনা জানবেন।

৩৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

সোহাগ সকাল বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো জুন আপু।

আমাদের দেশের বরিশালের স্বরূপকাঠিতেও একটা ভাসমান পেয়ারা বাজার আছে। গেছেন নাকি কখনো?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো সোহাগ সকাল। না স্বরূপ কাঠির পেয়ারাবাগানে যাইনি, এটা কোন জেলায় পড়েছে?? তবে বরিশাল বিভাগের সব জেলাতেই ঘুরেছি। ভোলা থেকে বরগুনা, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, পটুয়াখালি।।।। পেয়ারাবাগান দেখার ইচ্ছে রইলো অদুর ভবিষ্যতে :)
শুভকামনা জানবেন।

৩৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই সব সময় সাথে থাকার জন্য। নীচে আপনি কিছু জানতে চেয়েছেন। কিন্ত স্কিপ করে উত্তর দিতে চাইনি বলে এখানে লিখছি। আমি যে কত প্রতিবন্ধকতার মাঝে ব্লগিং করি যদি জানতেন। ঘর কন্নার কাজ তো লেগেই আছে তার উপর ধীরগতির নেট এক বিশাল সমস্যা। আশাকরি আমার সীমাবদ্ধতাটুকু বুঝতে পেরে ক্ষমা করে দিবেন আমার ব্যাপারটি।

৩৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:১৪

অশ্রুকারিগর বলেছেন: নীলপরি বলেছেন: আপনার লেখা আর ছবির হাত ধরে আমিও ঘুরে নিলাম । :)

খুব সুন্দর । অসাধারন লাগলো পোষ্ট । ++++


আমাদের ভেসে ভেসে থাইল্যান্ডের ভাসমান বাজারে ঘুরানোর জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

জুন বলেছেন: যেভাবেই হোক আমফাওয়া ভাসমান বাজারটি যে দেখেছেন তার জন্য অনেক খুশী হোলাম অশ্রু কারিগর। আর উপরে বোল্ড করা অংশটুকুর জন্য নীলপরিকে অসংখ্য ধন্যবাদ B-)
আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো সাথে শুভেচ্ছা :)

৩৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুনাপার পোস্ট মানেই সিরামম মাস্টারপিস!!!!!!!!! কংগ্রাটস!! উট আর ছাগল দেখে না হেসে পারলাম না। ভাসমান বাজারের ছবি অপ্রতুল বলে মনে হলো তবে অন্যান্য ছবি যথেষ্ট!!

বক্সারদের ছবি দেখে মনে হচ্ছে এরা খোলা মাঠে হুদাই মারামারি করছে!!!!! :-P

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

জুন বলেছেন: কি যে কন গেম চেঞ্জার মাস্টারপিস :| যাক যা বলছেন ভালোই বলছেন, আপিনার মুখে ফুলচন্দন পরুক B-)
আসলেই উট আর হরিনগুলো বেশ কিউট ছিল। ছাগল ও খারাপ না ;)
আমরা যখন নৌকায় উঠেছি তখন মাত্র বাজার বসতে শুরু করেছে। আর যখন ফিরেছি তখন সারাদিনের ঘুর ঘুরে ক্লান্ত, লোকজনের ভীড় ভাট্টা, ক্যমেরার চার্জ শেষ। তাই সেই জমজমাট বাজারের ছবি তোলা হয়নি। তবে চোখে দেখেছিলাম।
বক্সারদের ভাস্কর্যগুলোতে ওরা একজন আরেকজনের সাথে ফাইট করছে গেম।
যাই হোক আপনার মন্তব্যে দারুনভাবে অনুপ্রাণিত হোলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শুভকামনা।

৩৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবি ব্লগ দেখলে মনটা ভড়ে যায়, মনের কষ্ট দূর হয়ে যায়, তাই আমি দাবী করবো কোন কিছু পোষ্ট দেওয়ার থাকলেও মাঝে মাঝে ছবি ব্লগ দিয়া আমাদের মনেটাকে পবিত্র করে দেবেন আপু।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

জুন বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা ঠিক আছে সাদা মনের মানুষ :) অন্য কিছু লেখার চেয়ে ছবি ব্লগ দেয়াই তো সহজ। আপনার ছবি ব্লগগুলোও কিন্ত অসাধারন হয়ে থাকে ভাই।
এত সুন্দর এক আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৩৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নৌকার উপরেই জলন্ত চুলোয় তেলে ভেজে দিচ্ছে কাকড়া, চিংড়ি, স্কুইড অথবা লাল জ্বলন্ত কয়লার উপর বিছিয়ে রেখেছে বার বি কিউর জন্য ।............মনে হচ্ছে যেন কোন স্বপ্ন জগৎ, ইচ্ছে করছে এখনি ছুটে পালাই।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬

জুন বলেছেন: বেশিরভাগ থাইরা বদ্ধ মিঠা পানির মাছের চেয়ে সামুদ্রিক মাছ খেতেই বেশি পছন্দ করে সাদা মনের মানুষ। ওই নদীতে কিন্ত অনেক জায়গায় জাল দিয়ে ঘিরে কার্প জাতীয় মাছ চাষ করছে। গাইড জানালো এগুলো ওরা খায় না, এ নাকি শুধুই ডেকোরেশনের জন্য :( কে জানে??
ছুটে পালিয়ে না গিয়ে আবার এসেছেন দেখে অনেক ভালোলাগলো :)

৩৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এই পাখিটার নাম বড় বসন্ত বাউরি

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

জুন বলেছেন: এত্ত বড় বসন্ত বৌড়ি :-*
বলেন কি সাদা মনের মানুষ!! তবে এর কোন আওয়াজ শুনিনি যতক্ষন কফিশপে বসে কফি খাচ্ছিলাম।
আমি কিছুদিন আগে পেপারে দেখেছিলাম আমাদের দেশের কোথায় জানি মরা গাছ কাটতে গিয়ে দুটো বসন্ত বৌড়ির ছানা পাওয়া গেছে। এই পাখি নাকি গত একদশক ধরে এদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়েছে বলে এক পাখি বিশেষজ্ঞ জানালো।

৪০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১১

প্রামানিক বলেছেন: কামাল ভাই, সকাল বেলা এই পাখি পাইলেন কই?
আমি জুন আপার ক্যামেরায় তোলা ছবি তন্ময় হয়ে দেখতেছি তার মইধ্যে আপনি আপনার ক্যামেরায় তোলা অচেনা একটা পাখি দিলেন। এই কাজটা কি ভালো করলেন?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই আপনি তন্ময় হয়ে আমার দেয়া কি ছবি দেখছেন শুনি?? আরে এ পাখির ছবিতো আমিই এই পোষ্টে দিয়েছি। সাদা ভাই তুলে নি এটা। প্রমান হলো আপনার চশমা লাগবে একখানা আর তা সাধারন নয় ওনেক পাওয়ার আলা এমনটি B-)
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই :)

৪১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

প্রামানিক বলেছেন: এতগুলা মানুষ রাত থেকে উঠানে দাঁড়ানো আছি অথচ বাড়িতে মানুষ নাই। জুন আপা দাওয়াত দিয়া গেল কই?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫

জুন বলেছেন: আপনাদের কে এই বন্যার পানিতে দাড় করিয়ে রাখা আমার অনেক অন্যায় হয়েছে প্রামানিক ভাই। কিন্ত কি করবো যেই নৌকা বেয়ে আসছি সেটা ভীষন স্লো :(
যাইহোক আইসা পড়ছি আর নো চিন্তা :)

৪২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

পবন সরকার বলেছেন: সবাই উঠানে দাঁড়াইয়া আছে, আমি এখন উঠানে খাড়াইয়া থাকমু না চইলা যামু বুঝবার পারতাছি না।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

জুন বলেছেন: আরে দাড়ান দাড়ান কই যান পবন সরকার!! আমি এসে পরেছি :)
আর বলবেন না কত ঝামেলা নিয়ে যে ব্লগিং করি জানলে আমার উত্তরগুলো আপনারাই দিয়ে দিতেন :-<
পোষ্ট দেখা ও মজার একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

৪৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: জী এস ভাইয়ের মন্তব্যে কইস্যা লাইক! যদিও চুটকি গল্পটা আগেই জানা ছিল, তবে সেটা গরুর নামে! ছাগল দিয়ে এই প্রথম..... :P

তাছাড়া হরিণের আদর নেওয়া ছবিটা দেখে আমিও বলতে চাইছিলাম যে, হরিণতো আদর নিতে ব্যস্ত; কিন্তু দিতে কে ব্যস্ত জাতি জানবার চায়! কিন্তু বলা হয় নাই হাতের চেহারা দেইখা! বাঙালিগো হাত কি আর অত পরিষ্কার হবে (?) তাই একটু ডাউট ফিল করছিলাম আরকি! ;)

তয় সম্পূরক কইশ্চেনটা জী এস ভাই করছে দেখে ভাল্লাগছে! দেখি বড়'পা কি উত্তর দেয় (উত্তর মনঃপূত না হইলে ঝাতি পোস্ট ভাঙচুর খরভার ফারে খইলাম) 8-|

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৬

জুন বলেছেন: জীএস ভাই নাকি দুয়ারে প্রস্তত গাড়ি নিয়ে কোন সুদুরের পানে পাড়ি দিয়েছে, সুতরাং তাকে সাক্ষী রেখে কোন লাভ হবে না সাহসী সন্তান B:-/
জোকস টা শুনে খুব একচোট হাসলাম। তবে গরু আর ছাগল একই জিনিস কারন দুটোই বেড়া ডিংগিয়ে ঘাস খায় :)
হাতের রঙ দেখে ডাউট না করে স্বাস্থ্য দেখে ডাউট করা উচিত ছিল :`>
জীএস ভাইকে উত্তর দিয়েছি কষ্ট করে একটু উপরে নজর বুলিয়ে নেন।
আরেকবার আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ কিন্ত ভাংচুর করার জন্য পুনরাগমন এর উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করা হইলো ;)

৪৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

অদৃশ্য বলেছেন:



জ্বীভে, জ এর সাথে ব নাই... তবে কথা হলো এখানে 'জ' এর সাথে 'ব' যোগ করে যুক্তাক্ষর করলেও এর উচ্চারণের তেমন কোন পার্থক্য হচ্ছেনা বা অন্য কোন অর্থও তৈরি হচ্ছেনা তাই '' জিভ '' এর জায়গাতে '' জ্বীভ '' বা '' জ্বিভ '' লিখলে কি তেমন ক্ষতি আপু... হাহ্‌ হাহ্‌ হাহ্‌...

সঠিক বানান সম্ভবত '' জিভ ''...

আচ্ছা, তার মানে বাম দিক দিয়ে গেলে আমাকে সাঁতরে ডাইডের বাসায় যেতে হবে... আমি জানি আপনি ভুল শুদ্ধ বুঝে নিবেন... তারপরেও আমি মাঝে মাঝে একে ওকে স্মরণ করিয়ে দিই...

শুভকামনা...

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২১

জুন বলেছেন: আমিও তো সামান্য বানান ভুলে কিছু মনে করি না অদৃশ্য। এ প্রসংগে একটা কথা মনে পড়লো । আমার ছেলে বর্নমালা পড়তে গিয়ে একদিন টেবিলের এক দিকে বই ছুড়ে ফেলে দিল, কারন জিজ্ঞেস করাতে রাগত কন্ঠে জানালো এতগুলা 'স' আর 'র' কে লিখতে বলছে তাদের X((
আপনার জন্যও রইলো শুভেচ্ছা।

৪৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য ।
ঠিকই বলেছেন সুকুমভিত
মার্কেটটি খুবই সহায়ক
কেনাকাটার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৬

জুন বলেছেন: জী সুকুমভিত এলাকাটি বর্তমানে পুরোটা জুড়েই শপিং সেন্টার। একসময় এই এলাকাটিতে অভিজাত লোকের বসবাস ছিল। প্রতিটি বাসাই ছিল দোতালা, টালির ছাদ দেয়া। চারিদিকে বাগান, পানির ফোয়ারা তাতে রঙিন মাছ। এখনতো সেই সুকুমভিতকে চেনাই যায় না তার বানিজ্যিক চেহারার জন্য।
আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা।

৪৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: জুন আপা গেল কই
ব্লগেতে হইচই
নিজের বাড়ি থুইয়া অন্য বাড়ি ভাজে খই।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩০

জুন বলেছেন: জুন আপা যে কি ঝামেলার মধ্যে থাকে যদি জানতেন প্রামানিক ভাই :(
অন্য বাসায় একটু খই না ভাজলে কি চলে বলেন? কখন এসব সুন্দর সুন্দর পোষ্টগুলো চোখের আড়ালে চলে যায় সেই আশংকা থেকেই যাওয়া।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন আর আমাদের সুন্দর সুন্দর কবিতা উপহার দিবেন সেই প্রত্যাশায় :)

৪৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৯

লেখা পাগলা বলেছেন: ইস যাইতে পারটাম যদি আমরাও কিছু খেতে পারতাম ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

জুন বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম লেখা পাগলা। গেলেতো অবশ্যই খেতে পারতেন। নদীর ধারেই বসে ভাসমান রেস্তোরাঁয়, চুল্লী থেকে গরম গরম ভাজা সামুদ্রিক খাবার।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ, সাথে থাকুন আগামীতেও সেই প্রত্যাশায়।

৪৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমি অনেক দিন ধরে ভাবছি কিছু লিখবো, আসে না। আসলে লেখা সবাইরে দিয়ে হয় না।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

জুন বলেছেন: জলদি জলদি লেখো, রাতুল শাহ নামে যে একজন ব্লগার ছিল সে কথা যেন ভুলতে বসেছি।
অনেক প্রত্যাশায় রইলাম নতুন লেখার জন্য।
মন্তব্যের জন্য অনেক ভালোলাগা রইলো সাথে রাত্রির শুভেচ্ছা।

৪৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিছুদিন আগে পত্রিকায় যে ছোট বসন্ত বাউড়ির ছবি দিয়েছিল, সেই পাখিগুলো আমি প্রায়ই দেখি বিভিন্ন গ্রাম এলাকায়, বিশেষ করে বট গাছের ফল ওদের প্রিয়, তাই আমি পাকা বট ফলের সময় হলেই ওদের খুঁজে দেখার চেষ্টা করি। আমার নতুব ছবি পোষ্টেও একটা ছবি আছে, তবে এই ছবিটা অনেক কষ্ট করে দূর থেকে তোলা, তাই খুব একটা ভালো হয়নি।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

জুন বলেছেন: আমিও এখন থেকে বট ফল পাকার সময় হলে তাদের খুজে দেখতে বের হবো সাদা মনের মানুষ। তা এই মৌসুমটা কখন একটু জানালে ভালো হতো :) আপনার ছবি ব্লগে দেয়া পাখিটা ভালোই তো লেগেছে আমার কাছে। জীব জগতের মাঝে কেন জানি পাখীদের প্রতি আমার মমতাটা একটু বেশিই :)
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সাথে আন্তরিক শুভকামনা।

৫০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৩

পুলক ঢালী বলেছেন: সুন্দর ছবিব্লগ, ছবিগুলি একেবারে লাইভ মনে হচ্ছে। বসন্ত বাউরির ছবি আপনার কল্যানে এই প্রথম দেখা হল ধন্যবাদ। কেন জানিনা এদের খাবারগুলি একেবারেই পছন্দ নয় ইন্ডিয়ান হোটেলই ভরসা। পোর্টেবল বারবিকিউতে গিয়ে জানলাম এগুলো পর্ক পাশে বড় কড়াইতে চলছে টার্কির মত বড় বড় আস্ত চিকেন ডুবো তেলে ভাজা। একটা অজানা ফল দেখে নাম জিজ্ঞাসা করলাম বলল ১ কিলো ৫ বাথ হ হা হা।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৩১

জুন বলেছেন: ছবিগুলো লাইভ মনে হচ্ছে শুনে অনেক ভালোলাগলো পুলক ঢালী। আমিও কদিন আগেই কি এক পেপারে দেখেছিলাম দুটো বসন্ত বৌরির ছানা।
না আমিও এদের খাবারের গন্ধটা ভালোলাগাতে পারলাম না। ওদের শুধু সি ফুড, চিকেন বার বি কিউ বা ফ্রাই আর টমিয়াম স্যুপটাই আমার ভালো লাগে। আমি নিজে রান্না করে খাই, তবে মাঝে মাঝে স্বাদ বদলাতে ম্যক, কে এফ সি বা ইন্ডিয়ান দোকান ভরসা।
১ কিলো ৫ বাথ কি ফল বলেন তো? ছবি দিতে পারেন। আমরা তো পেয়ারা, লাল জামরুল থেকে জাম্বুরা, লটকন, আম, রাম্বুথান, মেংগোস্টেইন কোনটাই ৫০/৬০ বাথের নীচে কিনতে পারি না :(

৫১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:




সবই দেখতে ভালো লেগেছে, পাখীকে কেন মানুষ খাঁচায় আটকায়, বড় জগন্য কাজ, থাইয়েরাও নির্দয়?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

জুন বলেছেন: পাখীকে কেন মানুষ খাঁচায় আটকায়
,এটা আমারও প্রশ্ন চাঁদগাজী ।
এই দেখেন আমার খাচা ছাড়াই পোষা টিয়া পাখী :)

৫২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: কিন্ত ভাংচুর করার জন্য পুনরাগমন এর উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করা হইলো

-এই লাইনটুকু পড়ে আমি গতকাল যা হাসছি, সেটা প্রায় এক সিলিন্ডার লাফিং গ্যাসের মত কাজ করছে আপুমনিতা! :P

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪

জুন বলেছেন: তাই নাকি!! যাক আমার কথায় কারো এক সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়ার কথা শুনে খুবই খুশী হোলাম সাহসী। ইদানীং তো পেট্রোল পাম্পে গ্যাস পাওয়া খুবই দুর্লভ B-)
আরেকবার আসার জন্য এক সিলিন্ডার ধইন্যপাতা।

৫৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

পুলক ঢালী বলেছেন: দুঃখীত ম্যাডাম ঐ ফল দেখতে তেমন আকর্ষনীয় ছিলনা গায়ে ক্ষুদে ক্ষুদে লোম আমাদের দেশের বিলাতী গাবের মত চেহারা ছবি তুলিনি। ওটা কোন সব্জীফলও হতে পারে। রাম্বুথান/রামবুটাম, মেংগোস্টেইন/মেঙ্গোষ্টিন(জায়গা ভেদে উচ্চারন ভিন্ন) এগুলো দামী বটে BDT প্রায় ১৫০/১৬০ প্রতি কেজী। এই ফলগুলি এখন দেশেও পাওয়া যায়। ভাল থাকুন।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫৮

জুন বলেছেন: ও আচ্ছা ঐ ফল আমি টেস্কো লোটাসে দেখেছি পুলক ঢালী , আমার কাছেও দেশী গাবই মনে হলো। খাইনি তাই স্বাদ বলতে পারবো না। এটাকেঅনেক দেশে মাবোলো বা ভেলভেট আপেল বলে।
আপনিও ভালো থাকুন এবং আবার এসে ফলটিকে চিনতে সাহায্য করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৫৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বট গাছের ফলগুলো নিয়া আমি সন্দিহান, আমার বাড়ির পাশে একটা গাছ আছে সেটায় মাত্রই পাঁকা ফল শেষ হলো, অন্য এক জায়গায় গতকালকে গিয়ে দেখলাম ফল মাত্র হওয়া শুরু হচ্ছে। আগের বছর আমার বাড়ির পাশের গাছটায় পর পর দুইবার ফল ধরতে দেখেছিলাম এই বছর তেমনটি দেখছিনা। বিশেষ করে ছোট বসন্ত বাউড়ি এবং পেঁচা দেখার জন্য বট গাছগুলোতে আমি তাদের হন্য হয়ে খুজি। ছোট বসন্ত বাউড়ি ছোট সবুজ পাখি বট গাছের সবুজ পাতার ভেতর ওদের দেখতে পাওয়াটা বেশ কঠিন হয়ে যায়।

তবে খেয়াল রাখবেন আমরা কিন্তু অশথ্থকেও বট বলি, অশথ্থে ও থাকতে পারে তবে সেখইানে আমার দেখা হয়নি, ধন্যবাদ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০২

জুন বলেছেন: বাড়ীর পাশে বট গাছ সাদা মনের মানুষ!! আপিনি কি সৌভাগ্যবান। আজকাল বাসার আশে পাশে এক ইঞ্চি জমি ও মনে হয় কেউ ইট কাঠের জঞ্জাল ছাড়া এমনি রাখে না।
সেখানে নিশ্চিয় অনেক পাখী আসে। ভাবতেও অনেক ভালোলাগছে। জী আমি বট আরআর অশ্বত্থ গাছ চিনি। অশ্বত্থের পাতা আগার দিকে তীরের মত চোখা আর বটের পাতা গোলালো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ভাই।

৫৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এটা অন্য এক বট গাছ থেকে তুলেছি, এর রঙ আবার কিছুটা ছাই কালার

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

জুন বলেছেন: যেমন অপুর্ব সুন্দর দেখতে পাখিটি তেমনি এক মিষ্টি নাম। আপনার কাছ থেকে এ ব্যপারে অনেক তথ্য জানতে পারলাম তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই সাদা মনের মানুষ। পেপারে যখন দেখলাম এক দশক আগেই আমাদের দেশ থেকে এ পাখি হারিয়ে গেছে তখন খুবই খারাপ লেগেছিল। এমন করে বনে বাদাড়ে ঘুরে ঘুরে আমাদের জন্য এমন উপহার নিতে আসবেন তার প্রত্যাশায় রইলাম। শুভকামনা অনেক।

৫৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:২৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনেক পিছনে পড়ে গেলাম।। আসলে আজকাল সময়ই করে উঠতে পারছি না।।
ব্যাংকক আমিও গিয়েছিলাম সেই ৮০ দশকে কয়েকবার।। কিন্তু আপনার মত দেখা হয় নি চক্ষু মেলিয়া।। সাম্পাং মার্কেট,ববি মার্কেট, আর ট্রেন স্টেশনই ছিল দেখার।। সামান্য ঘুরেছি বাসে।। এমনকি পাতাইয়া সীবিচেও যাওয়া হয় নি!!
আজ কিছু দেখে ও জেনে নিলাম আপনার চোখ আর বর্ননা থেকে।। ধন্যবাদ।। ভাল আর সুস্থ থেকে এভাবেই আমাদের ঘুরিয়ে আনুন দেশ-বিদেশ থেকে এই কামনায়।।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৪

জুন বলেছেন: সচেতনহ্যাপী,
পেছনে সামনে থাকা কোন ব্যপার নয়। মনে যে করেন তাতেই অনেক অনেক ভালোলাগে। অনেকদিন ধরে সাথে থেকে অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছেন এটাই বা কম কিসে?
যারা ব্যংকক কাজে যায় তাদের যে কিছু দেখার সময় হয়না তা জানি। আমি বেকার মানুষ তাই এখানে সেখানে ঘুর ঘুর করে সময় কাটাই।
আপনিও ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন এই শুভকামনা আমারো রইলো।

৫৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

কল্লোল পথিক বলেছেন:





অসাধারন ছবিব্লগ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৪

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কল্লোল পথিক :)

৫৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

নায়না নাসরিন বলেছেন: আপনার সাথে ভেসে ভেসে ঘুরে আসলাম আপু। অনেক সুন্দর ছবি ++++++++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:০২

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে, ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো।

৫৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: কোন দিন কি যাওয়া হবে ? মনে হয় না ! :(

এবার নতুন জায়গায় গেলে কিছু ভিডিও করে আনবেন । ইউটিউবে আপলোড দিয়ে এখানে লিংক দিবেন । তাইলে আমরা আরও ভাল করে দেখতে পাবো ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৮

জুন বলেছেন: এত হতাশ কেন!! যাওয়া হতেও তো পারে অপু তানভীর :)
অনেক ভিডিও আছে অনেক জায়গার তার ঠিক নেই। কিন্ত আমি যে ভাই এসব টেকনিকাল ব্যাপার স্যাপার বুঝিনা। আর যে কটা দিন বেচে আছি তাতে নতুন করে কিছু শিখতেও চাই না আর।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।

৬০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আর যে কটা দিন বেচে আছি তাতে নতুন করে কিছু শিখতেও চাই না আর - এমন কথা শুনলে (৫৯ নং মন্তব্যের উত্তরে) মন খারাপ হয়। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবী করুন!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

জুন বলেছেন: আমার জন্য আপনার এতখানি আন্তরিকতায় কৃতজ্ঞ খায়রুল আহসান।
আমার চেনা জানা সবাই সুখী আর সুস্বাস্থ্য এর অধিকারী সাথে নেক হায়াত পাক এ কামনা আমি অন্তর থেকে প্রতিনিয়ত করি।
আপনিও ভালো থাকুন সপরিবারে।

৬১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৫১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চক্ষু জুড়াইলাম!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

জুন বলেছেন: শুনে খুব ভালোলাগলো সাধু :)
আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৬২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


"লেখক বলেছেন: পাখীকে কেন মানুষ খাঁচায় আটকায়
,এটা আমারও প্রশ্ন চাঁদগাজী ।
এই দেখেন আমার খাচা ছাড়াই পোষা টিয়া পাখী "

-এই টিয়াগুলো বুনো, নাকি ঘরে আটকানো?

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

জুন বলেছেন: একেবারে খাটি বুনো টিয়া চাঁদগাজী ।
দেখুন এখানে কেমন ঝগড়া করছে খাবার নিয়ে ।


আর এটাতে বিরক্ত বুলবুলি যেন বলছে " কিরে গেলি" X((



দুটো ছবিই আমাদের জানালা দিয়ে তোলা কাচের ভেতর থেকে । খোলা জানালায় তুলতে গেলে পালিয়ে যায় ভয়ে । আমরা প্রতিদিন ওদের খাবার দেই ।
আমার এই পোষ্টটা দেখুন চাঁদগাজী তাহলেই বুঝবেন । আমার নিত্যদিনের অতিথিরা (ছবি ব্লগ)

৬৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২০

খোলা মনের কথা বলেছেন: একের ভিতর দশ। এক পোষ্টে অনেক কিছু দেখতে পারলাম। ঘুরে আসলাম অজানা অচেনা কত জায়গা থেকে। ধন্যবাদ এমন কিছু দেখার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্টটি দেখা আর সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য খোলা মনের কথা। সাথে থাকুন আগামীতেও।

৬৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: পরে কি নতুন ছবি আপলোড করেছিলেন?
কিছু নতুন ছবি দেখছি।

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

জুন বলেছেন: হ্যা রাতুল তুমি ঠিকই ধরতে পেরেছো । বিশেষ করে রাজার ছবিটি সেই প্রথম দেখা মন্দিরটির গায়ে ঝোলানো ছিল ।
আরো দু একটা প্রাসংগিক হবে ভেবে দিয়েছি ।
ইদানীং দেখি না ব্লগে । খুব ব্যাস্ত জীবন যাপন কি ??

৬৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: সামনে পরীক্ষা তো।
আমার জন্য দোয়া করবেন, সুন্দর সুষ্ট পরীক্ষা দিয়ে যেন আবার নিয়মিত হতে পারি।

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

জুন বলেছেন: এই বুড়ো বয়সে আবার কি পরীক্ষা রাতুল B:-)
আমার শুভকামনা রইলো সাফল্যের জন্য।
আর ফিরে আসাটা তো অবশ্যই চাওয়া :)

৬৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

রোদেলা বলেছেন: ভেসে যাচ্ছি,এবার বাস্তবে যেতে চাই জুন।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

জুন বলেছেন: Thanks rodela for ur nice cmnt

৬৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

গোফরান চ.বি বলেছেন: খুব ভালো লাগল সম্মানিত জুন আপু। আমার আগের নিক জৈনক নারী ব্লগার ভুল রিপোর্ট করে ব্যান করিয়ে নিয়েছে। অপরাধ রেইনি ছাগুরে গদাম দিছি। নতুন নিক এখনো সেফ হইনি। কমেন্ট ব্যান পোস্ট ব্যান ফ্রন্ট পেজ এক্সেস অফ একেবারে ৩ টাই করিয়ে নিয়েছে।

আপনার পোস্ট ভালো লাগলো। +

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

জুন বলেছেন: Thanks gofran chobi

৬৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

গোফরান চ.বি বলেছেন: জনৈক বানান ভুল কিন্তু ইচ্ছাকৃত। #:-S

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

জুন বলেছেন: Ok thanks

৬৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সুন্দর ছবি, সুন্দর বর্ননা, সুন্দর মনের লেখক :)

শুভকামনা আপুনি :)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ঈদের শুভেচ্ছা তামান্না তাবাসসুম। অনিবার্য কারনে উত্তর দিতে দেরী হওয়ার জন্য আন্তরিক দুখিত।

৭০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ঈদের সময়টুকুহোক আনন্দময়, থাই পাখী তব কাছে নিয়ে যাচ্ছে ঈদ শুভেচ্ছা

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৮

জুন বলেছেন: আপনিও ও আপনার পরিবারের জন্য রইলো চলে যাওয়া ঈদের শুভেচ্ছা ডা:এম আলী।

৭১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭

পবন সরকার বলেছেন: জুন আপা আপনার নতুন লেখা কই?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

জুন বলেছেন: মানুষই পুরনো হয়ে গেলাম আর নতুন লেখা কি করে হবে বলুন :||
ভাই আমাকে মনে করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ

৭২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল আপু, লেখা এবং ছবি। তা আপনি কি এখন থাইল্যান্ডে স্থায়ী হয়ে গেছেন?? :D

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

জুন বলেছেন: আসা যাওয়ার মাঝে আছি জহির । এই যে এখন ওয়াটার ওয়েজ দিয়ে আশোক যাচছি নীচে ছবি দিলাম :)

৭৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: সব কিছু মিলিয়ে দুর্দান্ত ছবি ব্লগ!


মেকং নদী, ঊট, কলমি পাতা, হরিন, নাগালিংগম বৌদ্ধ মুর্তি খুব ভাল লেগেছে!

আর লাল মোরগ দুটো দেখে খুব লোভ হয়েছে! আচ্ছা ওগুলো কি মাটির?

সত্যি দারুন!!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১৭

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা ভ্রমরের ডানা।
লাল মোরগগুলো মনে হয় মাটিরই তৈরী, কিন্ত রঙ দেয়ায় বোঝা যাচ্ছে না। তাছাড়া অসম্ভব ভারী। উট আর হরিনগুলো খুবই আদুরে মায়াকাড়া ছিল।
শুভেচ্ছা সকালের।

৭৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩

শ।মসীর বলেছেন: আমি গিয়েছিলাম Damnoen Saduak এ । নালা আর খালের ভিতর দিয়ে, তেমন ভাল লাগেনি । এইটা দেখি বেশ সুন্দর ।

আপু কি এখন ফেসবুকে নাই !!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর আমার হাবিজাবি এক লেখায় কমেনট করতে দেখে কত ভালোলাগলো বলে বোঝাতে পারবো না। এর পর আসলে এখানে ঘুরে আসবেন আশা করবো।
ফেস বুকেতো আমি অনেক বছর ধরেই নেই শামসীর।
আশাকরি আপনাদের তুই এখন অনেক বড় হয়ে গেছে। ভালো থাকবেন অনেক।

৭৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

আলোরিকা বলেছেন: ঈদ মোবারক আপু ! :)

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

জুন বলেছেন: আপনাকেও জানাই চলে যাওয়া ঈদের শুভকামনা আলোরিকা । বহুদিন পর আপনাকে দেখলাম যেন । ভালো ছিলেন আশা করি ।

৭৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

ইখতামিন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

জুন বলেছেন: Thank u ikhtamin cmnts er jonno

৭৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

শ।মসীর বলেছেন: আপনার লেখা চোখে পড়লেই পড়ে ফেলি, ব্লগে খুবই অনিয়মিত, কমেন্ট করি আরো অনিয়মিত :(

আমাদের তুই আল্লাহর রহমতে ভাল আছে, এখনতো স্কুলে যায় :)
দোয়া করবেন আপু ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩

জুন বলেছেন: এমন ও দিন গেছে শামসীর দিন রাত চব্বিশ ঘন্টার এক বিশাল অংশই ব্লগে কাটতো। এখন সময় পেলে মাঝে মাঝে একটু ঢু মারি বলতে পারেন। আগের সেই আকর্ষনটা অনেকখানি ফিকে হয়ে গেছে। বোধহয় এটাই স্বাভাবিক অথবা পরিস্থিতির শিকার ও হতে পারে।
ফেসবুক বাদ দেয়ায় অনেকে ভেবেছে আমি তাদের আনফ্রেন্ড করেছি, আসলে তা নয়।
ভাবীসহ ছেলের জন্য রইলো অশেষ শুভকামনা।

৭৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

বাঘ মামা বলেছেন: একাধিকবার থাইল্যান্ড যাওয়া হলেও তোমার মত খুটিয়ে খুটিয়ে দেখা হয়নি এই দেশটা, কোন কিছুই তোমার নজর এড়ায়নি, এমন চোখ বাঘের থাকার কথা, তুমি পেলে কিভাবে আপু বলোতো ?

কেমন আছো?

শুভ কামনা আপু তোমার জন্য

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

জুন বলেছেন: বহু বহুদিন পর বাঘের পদার্পনে খুবই খুশী হোলাম যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। আমি যেখানে যাই একটু সময় নিয়ে যাই যাতে ভালো করে দেখা যায়। কবে আর যাওয়া হবে কি না হবে সেটা ভেবে।
আমার চোখ বিড়ালের চোখ আর জানোতো বিড়াল হলো বাঘের মাসী। সুতরাং বাঘের থেকে পাওয়ারফুল চোখ তো থাকবেই :)
আমি আছি একরকম। বলা যায় দিন কেটে যাচ্ছে একরকম আর কি। তা বাঘ মামা কেমন আছে শুনি?
শুভকামনা এই বাঘের জন্যও যেখানে বাংলাদেশের সব বাঘের জীবনই আজ হুমকীর সন্মুখীন।

৭৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আপু, আপনার শেষ ভরসা টাইপ ছবি ব্লগেও কিন্তু 'জুনাপু জুনাপু' প্রভাব ঠিকই ছিল। যদিও সেটা জেনুইন জুনাপু প্রভাব থেকে অনেক কম।

এই পোস্টটাও অনেক চমৎকার হয়েছে। ছবিগুলো দেখে মন প্রশান্তিতে ভরে উঠলো।
নাম না জানা ঐ পাখির নাম কী??? তখন না জানলেও এখন তো মনে হয় জেনে গেছেন।

আমি আপনার উপর বেশ রেগেছিলাম। লম্বা বিরতি কাঁটিয়ে আবার ব্লগে এসে আপনার কোন ছায়াও দেখি নাই। যাও বা মাঝে মাঝে পাই - সাথে সাথেই আবার হাওয়া। X((

সাম্প্রতিক যারা ব্লগ দেখেছেন আজকে নামটা দেখে কিছুটা স্বস্তি পেলাম। :D

যাই হোক - হা ডু ডু আপু???

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১২

জুন বলেছেন: আমি ভাই আসলে একটু সমস্যার ভেতর আছি, ব্লগে আসলেও খুব কম সময়ের জন্য আসা হয়। সামনে যা পাই তা পড়ে কিছু বলার চেষ্টা করি। আগের মত অনলাইন দুরের কথা, অফলাইনে ও থাকি না। তাই মনে হয় অনেকের লেখাই মিস হয়ে যায়।
আশা করি ভালো আছেন। আজই আপনার ব্লগ বাড়িতে যাচ্ছি।

৮০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

বাঘ মামা বলেছেন: কথা সাহিত্যিক জুনের সাথে ব্যথার বাতিক বাঘ কি আর কথায় পেরে উঠতে পারে বলো?

নিজেইতো বললে আমাদের জীবন হুমকির মুখে, আর কি বলবো বলো আপু?

তবে বাঘের চোখ থেকে দৃশ্য এড়ালেও বাঘের থাবা থেকে সুখ সরে দাড়ানোর সুযোগ নেই আপু, দুখের সাগরে শরীর ডুবে থাকলেও সুখের নাক কিন্তু বাঘের উপরেই থাকে তোমাদের দোয়ায়।

আবারো শুভ কামনা আমার আপুটার জন্য

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

জুন বলেছেন: কথা সাহিত্যিক!! শুনে একচোট হাসলাম বাঘ মামা। আমাকে এ কথা বলে লজ্জা না দিলেই না? শুভকামনা বাঘের জন্য অজস্র।

৮১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেপ্টেম্বর কিন্তু চলে যাচ্ছে!! B:-/

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

জুন বলেছেন: আমিও তাই দেখছি গেম চেঞ্জার :(

৮২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কোনটি রেখে কোনটি পড়বো :( :( এত এতো চমৎকার পোস্ট B-) B-) শুধু বলবো, সিম্পলি, টু গুড B-) B-)

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য কাউসার চৌধুরী। আমার পলপটের গনহত্যা নিয়ে লেখা দ্বিতীয় পর্ব যা মুলত একটি ছবি ব্লগ দেখতে অনুরোধ করেছিলাম আপনার রুয়ান্ডা গনহত্যায় মাথার খুলির ছবিগুলো দেখে। আর কোন উদ্দেশ্য ছিলনা আপনাকে ঐ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ করার পেছনে । কারন বৌদ্ধ মঠের আকৃতিতে তৈরী এক স্থাপনায় কাচের বক্সে সাজানো পলপটের হাতে নির্মমভাবে নিহতদের খুলি ও হাড়গুলো আমি স্বচক্ষে দেখে এসেছিলাম তার ছবি দেখার জন্য ।
শুভকামনা রইলো । ভালো থাকবেন অনেক ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.