নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

থাইল্যান্ড পাহাড়ের ভয়ংকর গুহায় হারিয়ে যাওয়া কিশোর ফুটবল দল

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৪০


থাই মেসাই বর্ডারের পাহাড়ে থাম লুয়াং নামে ভয়ংকর গুহায় আটদিন ধরে হারিয়ে যাওয়া কিশোর ফুটবল দলের সদস্যরা

এডভেঞ্চার আর রহস্যের প্রতি কৌতুহল সবার মাঝেই কম বেশী রয়েছে, তবে কিশোর আর সদ্য তরুনদের মাঝেই হয়তো বেশী থেকে থাকে। নাহলে স্থানীয় স্কুলের ১১ থেকে ১৬ বছর বয়সী বারোটি ছেলে ও তাদের ২৩ বছরের তরুন কোচ বিকেল বেলায় প্র্যাক্টিস সেরে সেই ভয়ংকর গুহায় কেন ঢুকতে যাবে! বিশেষ করে এ সময়ে প্রচন্ড বৃষ্টিতে পাহাড়ী নদীর ঢলে গুহার ভেতরেও জায়গায় জায়গায় পানি মানুষের মাথা ছাড়িয়ে গিয়েছে, যেখানে জুন থেকে নভেম্বর সেই গুহায় ঢোকা নিষেধ বলে সরকারী ভাবে বিজ্ঞপ্তি টানানো আছে, সেখানকার কর্মচারীদের নিষেধ স্বত্বেও কোন রোমাঞ্চের অদম্য নেশায় তারা সেখানে গিয়েছিল !
ব্যাগ প্যাক, ছাড়াও সাইকেলগুলো তেমনি হেলানো আছে গত সাত দিন ধরে ।

চিয়াং মাই এর এই পাহাড়ের মাঝেই একটি গুহায় আমরা গিয়েছিলাম এ বছর অর্থাৎ ২০১৮ এর ফেব্রুয়ারীর শেষ নাগাদ। সামান্য কিছুদুর অগ্রসর হবার পর বাদিকে একটি সরু পথ চলে গেছে যার ছাদটা নেমে এসেছে মাটির কাছাকাছি। সে পথে কিছুদুর যাবার জন্য গাইডের শত অনুরোধেও আর এক পা এগুইনি । যদিও আমরা যাবো বলে কর্তৃপক্ষ বাতি জেলে দিয়েছিল কিন্ত তারপরও সেই উচু নীচু অসমান পিচ্ছিল তলদেশ আর মাথার উপর থেকে ঝুলে থাকা স্ট্যালেকটাইটের হাতগুলো মনে হচ্ছিল আমার গলা চেপে ধরতে চাইছে। তাড়াতাড়ি বেরিয়ে এসে স্বস্তির নিশ্বাস নিয়েছিলাম। এমন অনুভুতি আমার হয়েছিল শিলং এর মাওয়াসমাই গুহায়।


পানি উঠে যাওয়া গুহার ভেতরের একটি চেম্বারে থাই বিশেষ বাহিনীর সদস্যরা

চিয়াং রাই এর মে সাই অঞ্চলে ২৩শে জুন বিকেলে স্থানীয় বারোটি বালক আর তাদের তেইশ বছরের তরুন কোচ ফুটবল প্র্যাকটিস
করছিল । অদুরেই মায়ানমারের সীমান্ত বরাবর চলে যাওয়া পাহাড় শ্রেনীতে রয়েছে অনেকগুলো গুহা। এর মাঝে সবচেয়ে দুর্গম ও ভয়ংকর গুহাটির নাম হলো থাম লুয়াং। কোচিং শেষে আরো অনেকদিনের মতই তারা প্রবেশ করে সেই ভয়ংকর গুহায়। প্রচন্ড বর্ষনে গুহামুখ প্লাবিত হয়ে গেলে তারা আর বের হয়ে আসেনি। বিশেষ করে বাইরে হেলানো সাইকেল ব্যাগ-প্যাক দেখে পরিবারের লোকজন তাদের ধারনা আরো দৃঢ় হয়। তাদের হদিশ এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন, প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান ওচা, দেশের প্রধান ধর্মীয় গুরু, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রধান থেকে শুরু করে আপামর জনগন সেই বাচ্চাগুলোর পরিবারের সাথে একইভাবে উদ্ববিগ্ন অবস্থায় দিন যাপন করে চলেছে। একটি সুসংবাদের আশায় সমগ্র জনগন চব্বিশ ঘন্টা চোখ রেখে চলেছে টেলিভিশন পর্দায়।


গুহার ভেতরের সরু পথ পেরিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে একজন বৃটিশ ডাইভার বাচ্চাগুলোর খোঁজে

২০১৯ এর ফেব্রুয়ারীতে তাদের নির্বাচন হবে,গনতন্ত্র ফিরে আসবে জান্তা প্রধানের দেয়া এই আশ্বাসে যখন পলিটিকাল পার্টিগুলো তাদের প্রার্থী বাছাই এর চিন্তাভাবনা করছিল। জনগনও নির্বাচিত গনতান্ত্রিক সরকার আসলে তাদের কতখানি অর্থনৈতিক উন্নতি
হবে সেই আশায় দিন গুনছিল ঠিক সে সময়ই থাম লুয়াং গুহায় হারিয়ে যাওয়া ছেলেগুলোর চিন্তায় পুরো দেশ স্তব্ধ।তাদের খুজে বের করতে প্রানপন চেষ্টা করছে থাইল্যান্ডের বিভিন্ন দক্ষ বাহিনী ছাড়াও আমেরিকা, চীন জাপান,মায়ানমার, বৃটেন ও অস্ট্রেলিয়ার বিশেষ বাহিনী । সারা থাইল্যান্ড জুড়ে তোলপাড় চলছে এই ঘটনাটিতে।


গুহার অভ্যন্তরে

বিরতিহীন প্রবল বৃষ্টিপাতে অধিকাংশ এলাকা ডুবে যাওয়া ঘুটঘুটে অন্ধকারে খাবার ছাড়া, পানি ছাড়া, কাদা পানিতে ডুবে থাকা গুহায় তাদের আটদিন ধরে বেচে থাকা নিয়েও জনগন সংশয়ে আছে। থাই নেভী সিল প্রধান দৃঢ় স্বরে ঘোষনা দিয়েছেন যতদিনই লাগুক, যে অবস্থাতেই থাকুক আমরা এগিয়ে যাবো, দেখবো শেষ পর্যন্ত কি আছে ভাগ্যে।


অন্য একটি গুহা মুখ খোজায় ব্যাস্ত ড্রোন

পানিতে তলিয়ে যাওয়া গুহার অন্য একটি মুখ খুজতে যখন সংশ্লিষ্ট বাহিনী পাহাড়ের উপর ভাগে ড্রোন ব্যবহার করে তখন সেই সংশ্লিট বাহিনী প্রধান তাদের হুমকী দেয় কার অনুমতিতে তারা এটা ব্যবহার করছে, শিঘ্রই এটা বন্ধ করার আদেশ দেন। এখন মোবাইলের যুগ, ফলে কোন এক জন তাঁর এই বক্তব্য রেকর্ড করে সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেয়ার সাথে সাথে লক্ষ লক্ষ থাই জনগন তার অপসারন চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানায়।


আশায় আশায় এগিয়ে যাচ্ছে শেষ চেম্বারের দিকে

জনগনের এক অংশের ধারনা সেই পাহাড়ী গুহায় আজীবনের মাদক প্রস্ততকারী দেশ মায়ানমার ও তাদের থাই অংশীদারদের কোন আস্তানায় ভুলে সেই কিশোর ফুটবল দল হাজির হয়েছিল। তাদের হাতেও তাদের ভাগ্যে কিছু ঘটতে পারে বলে অনেকে আশংকা করছে। আর এখান থেকে সেই বাহিনী প্রধানও একটি বিরাট অংশ লাভ করে বলে ড্রোন উড়াতে নিষেধ করেছে বলে অনেকের বিশ্বাস।


দুর্গম গুহায় আটকে পরা কিশোরদের খুজতে পানির নীচ দিয়ে চলা রোবোট ব্যবহারে জন্য এগিয়ে যাচ্ছে

থাইল্যান্ডের আবহাওয়া অধিদফতর ঘোষনা করেছে আজ থেকে আগামী দুদিন বৃষ্টি হবে না, হলেও অল্প পরিমানেই হবে আর এই সুযোগ নিয়ে প্রতিটি বাহিনী শেষ চেম্বারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ছেলেগুলোকে খুজে পাওয়ার শেষ আশা নিয়ে।


পরিবারের প্রার্থনা
মাত্র কয়েক মাস আগেই আমার ঘুরে আসা সেই এলাকাটি এখন খবরের শিরোনাম হয়ে আছে, একজন মা হিসেবে আমার বুকেও রক্তক্ষরন হচ্ছে অবিরাম। আমিও সেই ১৩ জন মায়ের সাথে একাত্বতা জানিয়ে একটি সুখবরের অপেক্ষায় আছি ২৬শে জুন শনিবার থেকে।

আজ নয়দিন খোজ নেই গুহায় হারিয়ে যাওয়া তেরটি মায়ের নাড়ী ছেড়া ধন, পিতার আদরের সন্তান, বোনের আদরের ভাইদের

অক্সিজেন সিলিন্ডার কাঁধে নিয়ে পানির ভেতর দিয়ে হেটে চলেছে বিশেষ বাহিনীর সদস্য


আমার দেখা এই একই পাহাড় শ্রেনীরই একটি গুহার অভ্যন্তরের ছবি


সব ছবি ব্যংকক পোস্ট থেকে নেয়া শুধু শেষেরটা আমার তোলা মোবাইলে

সর্বশেষ আপডেট ঃ
দূর্গম গুহার মাঝে হারিয়ে যাওয়া থাই ক্ষুদে ফুটবলারদের এইমাত্র খুজে পেলো উদ্ধারকারীরা

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

নাজিম সৌরভ বলেছেন: কি ভয়ংকর সংবাদ, প্রার্থনা করছি সকলের সুস্থতার ! :(
এরকম দুর্গম অঞ্চলে যথেষ্ট নিরাপত্তা না নিয়ে ওরা কিভাবে গিয়েছিল ?

০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

জুন বলেছেন: সত্যি ভয়ংকর বিশেষ করে আমি নিজের চোখে এই গুহার একটি অংশ দেখেছি । কল্পনা করতেও আমার গাঁ শিউরে উঠে। আসলে জায়গাটি চিয়াং রাই এর থাই বার্মা মেসাই বর্ডারে। সেখানে বিস্তীর্ন জায়গা জুড়ে ফল ফসলের মাঠ, লোকজন ও খুবই কম। প্রধান সড়ক থেকে সামান্য দুরেই এই পর্বত শ্রেনী । ছেলেগুলো স্থানীয় স্কুলের ফুটবল দলের সদস্য । বিশ্বকাপের এই জোয়ারে প্রাকটিস শেষে তারা সদলবলে ঢুকেছিল । কিন্ত প্রবল বর্ষনে গুহার মুখ ডুবে গিয়েছে। অত্যন্ত শক্তি সম্পন্ন পাম্প ব্যবহার করছে পানি বের করে ফেলতে কিন্ত তার আগেই প্রবল বর্ষনে আবার ডুবে যাচ্ছে গুহামুখ থেকে ভেতর পর্যন্ত নাজিম সৌরভ । শক্তিশালী পাম্প ব্যবহার করা হচ্ছে পানি বের করার জন্য । হাতে আর বেশি সময় নেই উদ্ধারকারীদের । খুবই ক্রিটিকাল অবস্থায় এখন তারা ।

২| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপু আমারও খুব টেনশন হচ্ছে। নিজেকে বাচ্চাগুলোর জায়গায় কল্পনা করতেই আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে। প্রার্থনা করি, তারা সকলে সুস্থভাবে ফিরে আসুক।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

জুন বলেছেন: কাল্পনিক তোমার মত আমিও টেনশনে আছি । শিলং এর মাওয়াসমাই গুহায় ঢুকে আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম আর কখনো এর মধ্যে আমি নেই। সেখানে আমাদের সাথে গাইড ছিল ২৫/৩০ জনের মত পর্যটক ছিল তারপরো এই অবস্থা। আমার মনটা ওদের ঐখানেই পড়ে আছে কাল্পনিক । খুব ভয়ংকর সেই গুহায় নয়দিন খাওয়া দাওয়া ছাড়া, ঘটঘুটে অন্ধকারে অক্সিজেন আছে কি না তাই বা কে জানে । সাপখোপ বা বন্য প্রানী থাকার আশংকা প্রকাশ করেছে একজন।
সারা দেশ জুড়ে তাদের জন্য প্রার্থনা করছে মানুষ । আমিও চাই তারা মায়ের কোলে ফিরে আসুক। একেবারে ডানদিকের ছেলেটাই মনে হয় ১১ বছরের ছেলেটি । কি হাসি খুশী মুখ। গুহায় ঢোকার আগে তোলা ছবিটি ।

৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভয়ংকর ঘটনা। এই বাচ্চারা বেঁচে আছে কী না কে জানে? আপনার এই পোস্ট পড়ে এবং ছবিগুলো দেখে গা শিউরে ওঠে। বাচ্চাদের সুস্থ দেহে প্রত্যাবর্তন বা উদ্ধার আমিও কামনা করি।

সম্ভব হলে এই ঘটনার সর্বশেষ অবস্থার কথা পোস্ট দিয়ে জানাতে অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ বোন জুন।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯

জুন বলেছেন: সত্যি ভয়ংকর আবু হেনা ভাই । লাস্ট আপডেট আর মাত্র ৫০০ মিটার দুরত্বে যেখানে তারা আশা করছে হারিয়ে যাওয়া কিশোরদের দেখা মিলবে । কিন্ত সেখানের পথ এতই বন্ধুর অর্থাৎ এমন সরু এবং বাঁক নেয়া যে যন্ত্রপাতি নিয়ে প্রবেশেই মুশকিল । তাছাড়া কঠিন পাথর কাটাও সময়ের ব্যপার। আর মাত্র একদিন সময় আছে, কাল থেকে শুরু হবে অঝোর ধারায় বৃষ্টি । আপনিও দোয়া করুন হেনা ভাই যেন কোন মায়ের বুক খালি না হয় ।

৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা। আশাকরি বাচ্চাগুলো সুস্হ অবস্হায় ফিরে আসবে।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

জুন বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা। আশাকরি বাচ্চাগুলো সুস্হ অবস্হায় ফিরে আসবে।
সেটাই আশাকরি একজন মানুষ হিসেবে, একজন মা হিসেবে । সুস্থের দরকার নেই শুধু বেচে ফিরুক এটাই প্রত্যাশা ।
সিলেটের রাজীব ঢাকায় বিশ্বজিতের মর্মান্তিক মৃত্যু আমাকে অনেকদিন পর্যন্ত ডিপ্রেশনে নিয়ে গিয়েছিল ।
মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো ।

৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ঘটনা! গত কয়েকদিন আগে পত্রিকায় পড়ছিলাম বাংলাদেশের তিনজন শিশুও নাকি ডিসকভারী চ্যানেল দেখে উদ্ভুদ্ধ হয়ে জঙ্গলে বসবাস করার মনস্থির করছিল। পরে পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে... :(

তবে এরা কেন ঐ গুহায় প্রবেশ করছিল সেটার কি কোন স্পেসেফিক ধারনা পেয়েছেন? সাথে যখন কোচ ছিল বলছেন তখন স্রেফ কৌতুহলি হয়ে প্রবেশ করেছিল এমনটা বিশ্বাস করা সম্ভব নয়।

যাহোক, তবে বাচ্চা গুলো সুস্থভাবে ফিরে আসুক সেটাই কামনা করি! শুভ কামনা জানবেন!

০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

জুন বলেছেন: প্রথম ছবিটায় বাচ্চাগুলোর কচি মুখগুলো দেখলে তাদের মায়েদের কথা মনে হলে বুক কেপে ওঠে ।
বাচ্চাগুলো চিয়াং রাই এর মেসাই এর স্থানীয় একটি স্কুলের ছাত্র সেখানেই তারা ফুটবল কোচিং সেন্টারে কোচিং করতো। প্রায়ই নাকি তারা ঐ গুহায় যেত। কিন্ত সেটা যে জুন থেকে নভেম্বর বর্ষার জন্য বিপদজনক তা সাইনবোর্ড এ উল্লেখ আছে।
তারা প্রাকটিসের পর সন্ধ্যায় যখন সেই গুহায় প্রবেশ করে তারপর থেকেই প্রচন্ড ধারায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গুহামুখ প্লাবিত হয়ে যায় । এবং ভেতরেও পানি ফুলে উঠতে থাকে যা অনেক উচ্চতায় পৌছে। এখন সবাই ধারনা করছে তারা হয়তো পানি থেকে বাঁচতে তারা আরো ঘুট ঘুটে অন্ধকারের ভেতরে প্রবেশ করেছে। সাত নং ছবিতে দেখানো গুহার একদিকের শেষ অংশ যা পাত্তানী বীচ নামে স্থানীয়দের কাছে পরিচিত সেখানে হয়তো আশ্রয় নিয়েছে বলে আশা করছে। কোচতো ২৩ বছরের যুবক সেই বা কি করবে ভেবে পাচ্ছি না।
দেখা যাক শেষ পর্যন্ত তাদের ভাগ্যে সেই উরুগুয়ের প্লেন দুর্ঘটনায় আন্দিজ পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া রাগবী দলের মতই মৃত মা ভাই বন্ধুদের মাংশ খেয়ে বেচে ফিরে আসে কি না !
মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়---
কি বলেন !!!
কোনো পত্রপত্রিকায় তো এ ব্যাপারে কিছু চোখে পড়লো না!!!

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

জুন বলেছেন: রাজীব নুর আমি এটা প্রথম দেখি ব্যংকক পোস্ট পত্রিকার হেডলাইনে। এরপর থেকে আমি সেটা ফলো করতে থাকি। তারপর তৃতীয় বা চতুর্থদিনে ঠিক মনে করতে পারছি না ইত্তেফাকে ছোট্ট একটি নিউজ করে ।
পোস্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১২

শেরজা তপন বলেছেন: প্রতিদিনই দেখছি টিভির পর্দায়! কি হয় কে জানে? দোয়া করছি ওরা যেন ফিরে আসে! ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য- ভাল থাকবেন

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

জুন বলেছেন: আমাদের সকলের দোয়ায় বাচ্চাগুলো ফিরে আসুক তাদের মায়ের বুকে সেই কামনাই করছি সবাই শেরজা তপন ।
আপনিও ভালো থাকবেন ।

৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভয়ঙ্কর ব্যাপার।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

জুন বলেছেন: থাইল্যান্ডের ভেতর এই গুহাটি খুবই দুর্গম মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন । দোয়া করি তারা ফিরে আসুক তাদের অভিভাবকদের কাছে।

৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কী সাঙ্ঘাতিক ব্যাপার!!!! এ সব ক্ষেত্রে লোকাল জনগন অনেক হেল্প করে। এখানে এমনকি কেউ নেই যে বাচ্চাদের খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে।

উপরওয়ালার কাছে প্রার্থনা ওরা যেন শীঘ্র বাড়ি ফিরে আছে।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

জুন বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি এ ঘটনায় এগিয়ে আসেনি তেমন কোন ব্যাক্তি নেই । সবাই সন্মিলিতভাবে সেই সুদীর্ঘ গুহার ভেতর হারিয়ে যাওয়া ছেলেদের খুজে পেতে প্রানপন চেষ্টা করছে। সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে সেটাই যা ভাবনার বিষয় ।
আমাদের সবার দোয়ায় তারা ফিরে আসুক সেটাই প্রার্থনা রইলো।

১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নিউজ দেখেছি, আপনার পোষ্টে আরো বিস্তারিত জানলাম। কেনই বা তারা ওখানে ঢুকলো! কোচ তো আর বাচ্চা না X((

যাই হোক, কামনা করি এরা সুস্থ শরীরে মায়ের কোলে ফিরে আসুক!

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০২

জুন বলেছেন: ভুয়া মফিজ ঐ যে প্রথমেই বলেছি কৌতুহল । তাছাড়া তারা স্থানীয় এবং ঐ গুহায় তারা বহুবার গিয়েছে তবে অতদুর কখনো যায়নি হয়তো বা । কিন্ত প্রবল বর্ষনে পানিতে গুহার অভ্যন্তর পানিতে প্লাবিত হতে থাকলে তারা হয়তো নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় সেখানে গিয়ে পৌছেছে যেখানে তারা এখন অবস্থান করছে ,
আমরা প্রত্যেকেই দোয়া করি কোন মায়ের কোল যেন খালি না হয় , রাজীবের মত মিথ্যা অজুহাতে মৃত্যুর শিকার না হয়, ক্ষুদে আয়লানের মত বাচতে গিয়ে মরে পরে না থাকে সমুদ্র সৈকতে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জুনাপু,খবরটি শুনেই মন খারাপ হয়ে গেল।
দোয়া করি সবাই ভালভাবে ঘরে ফিরুক।
সময় করে সংবাদের আপডেট আমাদের জানাবেন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০০

জুন বলেছেন: আপডেট জানিয়েছি মোস্তফা সোহেল । তাদের খোজ পাওয়া গেলেও তাদের সেখান থেকে নিয়ে আসা কতখানি দূরহ তা আমার শেষ পোষ্টে লিখেছি । সেটা দেখার জন্য অনুরোধ করছি ।

১২| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ঘটনা, এখনো কি বেচে থাকার আশা আপু?

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০২

জুন বলেছেন: তারেক_মাহমুদ ছেলেগুলো বেচে আছে কিন্ত তাদের বর্তমান অবস্থা নিয়ে একটা আপডেট দিয়েছি আজ সেখানে দেখতে পারেন তাদের কি ভয়ানক অবস্থা । মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: জুন আপু, শুভেচ্ছা নেবেন।


খুুব গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু হৃদয় বিদারক এ বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন। সংবাদটি জানতাম; কিন্তু আপনার পোস্ট পড়ে আরো ডিটেল জানলাম। আশীর্বাদ রইলো বাচ্চাগুলোর জন্য। ওরা যেন বেঁচে থাকে। আর সুস্থভাবে উদ্ধার হয়।

দ্বিতীয় ছবির ক্যাপশনে ঢেলানের জায়গায় হেলান হবে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

জুন বলেছেন: ঘটানাটির সাথে সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।

১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

মুরশীদ বলেছেন: ভয়ংকর সেই সাথে বেদনারও বটে। সকল এডভেঞ্চারের সাথেই বিপদ লুকিয়ে থাকে। এটা জেনেও তরুণরা বিপদের মুখে পা বাড়ায়, যা এখানটাতে হয়েছে। তবে লক্ষণীয় যে উদ্ধার কাজে কনো কমতি নাই। শঙ্কা হয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত উদ্ধার আর হয়না যেমন মালয়েশিয়ার ৭৭৭ বিমান নিখোঁজ। আশা রাখি তারা জীবিত উদ্ধার হবে। সম্ভাবনা যদিও ক্ষীণ। চলমান একটি ভিন দেশের খবর নিয়ে একটি তাজা পোস্টের প্রশংসা অবশ্যই করতে হয়। সত্যিই অসাধারণ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: ঘটানাটির সাথে সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।

১৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

সিগন্যাস বলেছেন: আহা নিশ্চয় বাচ্চাগুলোর সাথে ভয়ানক কিছু ঘটেছে।নাহলে কেউ তো আর শখের বসে অন্ধকার গুহায় গিয়ে নয়দিন বসে থাকেনা।এতো বাহিনী খোঁজ করেও তাদের পাচ্ছে না।নিশ্চয় তারা অপহৃত হয়েছে।কিছুটা উদগ্রীব হলাম

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

জুন বলেছেন: না তারা অপহৃত হয়নি । সেদেশে অপহরনের কঠোর শাস্তি তাই এই জিনিসটা সেখানে নাই বললেই চলে। তাছাড়া পুলিশরাও অত্যন্ত দক্ষ এব্যপারে । ছেলেগুলো প্রাকটিস শেষে তাদের এলাকাতেই অবস্থিত সেই পাহাড় শ্রেনীর পরিচিত গুহাতে প্রবেশ করেছিল কিছু খাবার নিয়ে। সেখানে তাদের হাতের ছাপ রাখার জন্য সামান্য একটু এগুতেই প্রচন্ড বৃষ্টি শুরু হয় । সাথে পাহাড়ী ঢলে গভীরভাবে প্লাবিত হয়ে পরে গুহামুখটি। আস্তে আস্তে পানি ভেতরে ফুলে উঠতে থাকলে ওরাও আরো ভেতরের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। তাতেই এই পরিনতি সিগন্যাস ।
ঘটানাটির সাথে সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।

১৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

সিগন্যাস বলেছেন: আহা নিশ্চয় বাচ্চাগুলোর সাথে ভয়ানক কিছু ঘটেছে।নাহলে কেউ তো আর শখের বসে অন্ধকার গুহায় গিয়ে নয়দিন বসে থাকেনা।এতো বাহিনী খোঁজ করেও তাদের পাচ্ছে না।নিশ্চয় তারা অপহৃত হয়েছে।কিছুটা উদগ্রীব হলাম

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

জুন বলেছেন: ঘটানাটির সাথে সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।

১৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


কষ্টকর পরিস্হিতি

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: জী তাদের খুজে পাওয়ার পরও এখনো কষ্টকর পরিস্হিতিতেই আছে ।

১৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

করুণাধারা বলেছেন: খুবই উদ্বেগজনক এবং আশঙ্কাজনক খবর। কিন্তু কেন এরা বিপদের সম্ভাবনা থাকা সত্বেও গুহায় গিয়েছিল!! অদ্ভুত লাগছে। দোয়া করি ওরা ভালো থাকুক, এমনও তো হতে পারে ওরা গুহা থেকে বের হবার কোন পথ পেয়ে বেরিয়ে গেছে!

মন খারাপ করে দেয়া পোস্ট, জুন। আপনি পোষ্ট দিয়েছিলেন দেখে এদের কথা জানতে পারছি আর দোয়া করতে পারছি।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪

জুন বলেছেন: করুণাধারা এই গুহায় অনেকেই শখের বশে দেখতে যায় । তবে এত গভীরে কেউ প্রবেশ করে কি না জানি না । তারা প্রাকটিস শেষে গুহা মুখের কাছে গিয়েছিল সাথে আনা খাবার খেতে। এর মধ্যে তারা কিছুটা ভেতরে প্রবেশ করে তাদের হাতের চিনহ আকতে যায়। সেসময়ই প্রচন্ড বৃষ্টিতে গুহা মুখটি আকস্মিক ভাবে পানিতে প্লাবিত হলে তারা গুহার ভেতর আটকে পরে । ভিতরেও পানির উচ্চতা বাড়তে থাকায় তারা নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য আরো গভীরে গিয়ে প্রবেশ করে ।
দোয়া করবেন কারন তাদের বের করে আনা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ । সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।

১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: পড়েছি খবরটা। অল্প বয়সের অতি আ্যডভেঞ্চারের নেশা এক সময় কাল হয়ে দাঁড়ায়।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

জুন বলেছেন: অল্প বয়সের অতি আ্যডভেঞ্চারের নেশা এক সময় কাল হয়ে দাঁড়ায়। জী ঢাবিয়ান এডভেঞ্চারের নেশা ছাড়াও ছেলেগুলোর ভাগ্যটাও বিরূপ ছিল । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

২০| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মনটা বিষন্ন হয়ে গেল!!! :((

আহা!
পরিবারের অবস্থা কল্পনা্ও করা যায় না। কি যাতনায় যাচ্ছে প্রতিটি মুহুর্ত!
দোয়া শুভকামনা প্রার্থনা রইল সুসংবাদের। সুস্থ নিরাপদ ফিরে আসুক সকলে!


০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন বিদ্রীহী ভৃগু । পরিবারের সদস্য সহ সারা দেশের জনগন তাদের খুজে পাওয়ায় উল্লসিত হয়ে পরেছিল কিন্ত এখন তাদের উদ্ধার এতই জটিল যে সবাই তাদের উদ্ধার নিয়ে চরম আতংকিত অবস্থায় আছে ।
আপনার মত আমাদেরও চাওয়া সুস্থ নিরাপদ ফিরে আসুক সকলে!

২১| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,




একটি দুঃখজনক চলতি ঘটনা নিয়ে আপডেট পোস্ট স্বভাবতই লেখিকার সংবেদনশীল মনের পরিচায়ক ।

ঐ সব ভাগ্যাহত কিশোরদের ফিরে আসার জন্যে একজন মা হিসেবে আপনার প্রতীক্ষা যেন ফলবতী হয় । একজন বাবা হিসেবে আমিও তেমনি একটি সুসংবাদ পাবার প্রত্যাশায় ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস
মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে যাচ্ছে বলে সবার কাছেই দুঃখ প্রকাশ করছি ।
আপনি লিখেছেন
ঐ সব ভাগ্যাহত কিশোরদের ফিরে আসার জন্যে একজন মা হিসেবে আপনার প্রতীক্ষা যেন ফলবতী হয় । একজন বাবা হিসেবে আমিও তেমনি একটি সুসংবাদ পাবার প্রত্যাশায় ।

কিন্ত এখন দেখা যাচ্ছে তাদের উদ্ধার প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত জটিল এবং কঠিন তো বটেই । পরিবারের কাছে দ্রুত ফিরে যাক তারা এটাই প্রার্থনা হোক সবার। ধন্যবাদ ।

২২| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

আখেনাটেন বলেছেন: ভয়ঙ্কর ব্যাপার। মনে তো হচ্ছে বাচ্চারা আর বেঁচে নেই। এতদিন কীভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব?

তবুও আশা করি ফিরে আসুক তাঁরা সকলকে হতবাক করে দিয়ে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জুন বলেছেন: আশা করি ফিরে আসুক তাঁরা সকলকে হতবাক করে দিয়ে।
জী আখেনাটেন তারা সত্যি সবাইকে হতবাক করে ফিরে এসেছে তাইতো নেভী সীলের সদস্যরা তাদের ফেসবুক পেইজে লিখেছে এটা কি মির‍্যাকল নাকি বিজ্ঞান নাকি অন্যকিছু

২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

শামচুল হক বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ঘটনা।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জুন বলেছেন: প্রাক্তন নেভী সীলের সদস্য সামান গুনানের মৃত্যু ছাড়া আর সবই আনন্দময় শামচুল হক ।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ।

২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

রাকু হাসান বলেছেন: বেঁচে যাওয়ার আশঙ্কা কম । অলৌকিক কিছু না হলে বাঁচার কথা না ।তবু স্রষ্টার ইচ্ছা .........খারাপ লাগঝে পরিবারের কথা ভেবে । অমাদের একজন পড়ে ডাওয়াতে যা হইছিলো আর সেটা আট দিন ,চলে গেছে আর এতগুলো বাচ্ছা । শুভকমনা ,দোয়া থাকবে ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

জুন বলেছেন: “We are not sure if this is a miracle, a science, or what. All the thirteen Wild Boars are now out of the cave,” the SEAL unit said on its Facebook page, adding all were safe.

ক্ষুদে ফুটবলারদের সেই মৃত্যুকুপ থেকে জীবিত বের করে আনাটা সত্যি অলৌকিক ই ছিল রাকু হাসান। তাইতো নেভী সীলের সদস্যরা তাদের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে উপরের কথাটি লিখেছেন । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও উত্তর দিতে দেরী করার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।

২৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই মর্মান্তিক ঘটনা । ধন্যবাদ রইল এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত আপডেট দেয়ার জন্য ।বিষয়টি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে আসার পরে সিএনএ এ চোখ রাখছি । থাইবাসীদের সাথে আমরাও দোয়া করি এদেরকে উদ্ধার করা হোক । থাইদের সাথে আন্তর্জাতিক উদ্ধারকারী দল যারা জীবনবাজী রেখে সর্বাত্মক উদ্ধারকাজ করে যাচ্ছে তাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা রইল ।

সকলের প্রতি শুভেচ্ছা রইল

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৩

জুন বলেছেন: প্রথমেই আন্তরিক দুঃখপ্রকাশ করছি মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী করার জন্য শ্রদ্ধেয় ডঃ এম আলী ।
ঘটনাটি অনেককেই অনেক রকম শিক্ষা দিয়ে গেছে মনে হয় আমার কাছে। নেভী সীলের সদস্য সামান গুনানের মৃত্যু সংবাদ শুনে ছেলেরা চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি । তারা প্রতিজ্ঞা করেছে ভবিষ্যতে তারা ভালো ছেলে হয়ে তার প্রতি সন্মান জানাতে ।
একটি গ্রামের ফসলী জমিতে সেচের পানি এসে ডুবিয়ে দিয়েছিল ফসল, পচে গিয়েছে সেখানকার উনিশ জন কৃষক সরকার ভর্তুকী দিতে চেয়েছিল তা তারা বিনয়ের সাথে প্রত্যাখান করেছে।
When news broke in northern Thailand that an entire soccer team was trapped in a flooded cave, Mae Bua Chaicheun — a local rice farmer — dropped everything and headed to the mountainside to help.
Mae Bua Chaicheun — a local rice farmer said "It doesn't matter. It's fine. I just want the children to get out alive," she says.
কত বিশাল মনের অধিকারী তারা ভাবতেও শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ে আসে ।
যাই হোক এই ক্ষুদে ফুটবলাররা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুক এটাই সবার প্রত্যাশা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার নিজের অসুস্থতাকেও পাশ কাটিয়ে সবসময় সাথে থেকে উৎসাহিত করার জন্য ।
ভালো থাকুন অনেক আর লিখতে থাকুন আমাদের জন্য ।

২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৩

সুমন কর বলেছেন: দুঃখজনক। কিছুক্ষণ আগে খবরটি দেখেছিলাম, আপনার পোস্টে এসে বিস্তারিত জানলাম। সবাই সুস্থভাবে বেঁচে থাকুক.....এ কামনা রইলো।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৫

জুন বলেছেন: আপনার কামনা সত্যি হয়েছে সুমন কর । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর উত্তর দিতে দেরী করার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।

২৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২৬

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: বাচ্চাগুলোর জন্য কষ্ট লাগছে। উদ্ধার হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি?

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১১

জুন বলেছেন: বাচ্চাগুলো সাফল্যের সাথেই উদ্ধার হয়েছে তা তো এতদিনে নিশ্চয় জেনেছেন অনন্য দায়িত্বশীল আমি। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর উত্তর দিতে দেরী করার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।

২৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গত রাতে টেলিভিশনের খবরে জানতে পারলাম, বাচ্চাদের ২৩ বছর বয়সী ফুটবল কোচ সহ সকল বাচ্চাকেই (মোট ১৩ জন) জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৮

জুন বলেছেন: গত রাতে টেলিভিশনের খবরে জানতে পারলাম, বাচ্চাদের ২৩ বছর বয়সী ফুটবল কোচ সহ সকল বাচ্চাকেই (মোট ১৩ জন) জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!
জী হেনা ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ খবরটি জানানোর জন্য । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর উত্তর দিতে দেরী করার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।

২৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজীব নুর আমি এটা প্রথম দেখি ব্যংকক পোস্ট পত্রিকার হেডলাইনে। এরপর থেকে আমি সেটা ফলো করতে থাকি। তারপর তৃতীয় বা চতুর্থদিনে ঠিক মনে করতে পারছি না ইত্তেফাকে ছোট্ট একটি নিউজ করে ।
পোস্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

গতকাল একটি অনলাইন পুরো ঘটনাটি পড়লাম।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর । অনিবার্য কারনে মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী করার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।

৩০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: রোমাঞ্চ প্রিয় কিশোরদের সবাই ফিরেছে মায়ের কোলে । চমৎকার পোস্ট ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৩

জুন বলেছেন: শামছুল ইসলাম পুরো ঘটনাটি জানার পর এখন আর বাচ্চাগুলোকে রোমাঞ্চ প্রিয় কিশোর মনে হচ্ছে না। এক সহ খেলোয়াড়ের জন্মদিন পালনের উদ্দেশ্যে গুহামুখের কাছেই বসেছিল। হঠাৎ প্রবল বৃষ্টি ও পাহাড়ী ঢলে গুহামুখ ডুবে গেলে ওরা বাচার জন্য ভেতরের দিকে যেতে থাকে । যাইহোক সবাই ফিরেছে মায়ের কোলে এটাই বিশাল ব্যাপার ।
অনিবার্য কারনে মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী করার জন্য আন্তরিক দুঃখিত ।

৩১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আবু হেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম এর ২৮ নং মন্তব্য পড়ে (বাচ্চাদের ২৩ বছর বয়সী ফুটবল কোচ সহ সকল বাচ্চাকেই (মোট ১৩ জন) জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!) স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। এর আগে গতরাতেও বোধকরি আপনার আরেকটা পোস্ট পড়ে এ সুসংবাদটা জেনেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ!
এ পোস্টটা আপনার এবং অনেকগুলো মন্তব্য পাঠকদের সহানুভূতি ও সংবেদনশীল মনের পরিচায়ক। + +

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪১

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ খায়রুল আহসান প্রথম থেকেই আমার লেখাটি অনুসরন করার জন্য ।
পোস্টটা আপনার এবং অনেকগুলো মন্তব্য পাঠকদের সহানুভূতি ও সংবেদনশীল মনের পরিচায়ক। যথার্থই বলেছেন ।


মিলিটারি ডাক্তার লেঃ কঃ ডক্টর পাক যিনি গুহায় আশ্রয় নেয়া ছেলেগুলোর অস্তিত্ব জানার পর থেকেই সর্বক্ষন তাদের সাথে ছিলেন। তিনি সেই ক্ষুদে ফুটবলারদের আশাবাদী মনোভাব ও মানসিক দৃঢ়তার অকুন্ঠ প্রশংসা করেছেন। তারা ক্ষুধার্ত অবস্থায়ও সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য দেয়ালের গায়ে ছোট পাথরের টুকরো দিয়ে আঘাত করে করে ৫ মিটার গভীর একটি গর্ত করেছিল। কাল তিনি হাসপাতালে গিয়ে বাচ্চাদের সাথে দেখা করেন এবং তাদের জড়িয়ে ধরে আদর করেন তারই ছবি ব্যংকক পোস্টের সৌজন্যে।

আরেকবার ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকুন এটাই প্রত্যাশা । শুভেচ্ছা রাত্রির ।



৩২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: শুভ কামনা রইল বাচ্চা দের জন্য।
ওরা ফিরে আসুক।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

জুন বলেছেন: রোকনুজ্জামান খান আপনার আমার জগতবাসীর শুভ কামনাতেই বাচ্চাগুলো জীবিত উদ্ধার করা গেছে ।
মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল বলে দুঃখিত।

৩৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫১

প্রামানিক বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা।

১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

জুন বলেছেন: প্রামানিক ভাই সাথে থাকেন প্রতিটি লেখায় তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৩৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উততরের জন্য । মানবতার সেবায় স্বতপ্রনোদিতভাবে স্বেচ্ছাসেবক থাই ডুবুরীর মহান আত্ম ত্যাগ বিশ্ববাসীর কাছে ।অনুকরনীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে চীরকাল । তাঁরপ্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা । উদ্ধারকৃত থাই কিশোর ফুটবলাররা এখন কেমন আছে । এখনো কি তারা হসপিটালে আছে নাকি তাদের বাবা মায়ের কাছে ফিরে গেছে ?

শুভেচ্ছা রইল ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: ডঃএম আলী আপনার ব্যক্তিগত এত ব্যস্ততার মাঝেও ক্ষুদে ফুটবলারদের প্রতি আপনার আগ্রহ এটাই প্রকাশ করে আপনি তাদের প্রতি কতটা সহানুভূতিশীল ।

মানসিক চিকিৎসকের সাথে সাংবাদিক সন্মেলনে থাম লুয়াং গুহায় ১৩দিন আটকে পড়া ক্ষুদে ফুটবলার দল ও তাদের কোচ

তারা আজই হসপিটাল থেকে ছাড়া পেয়ে পরিবারের কাছে ফিরে যাচ্ছে। তার আগে একটি নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সন্মেলনে কোচ একাপল সহ বারো জন ক্ষুদে ফুটবলার অংশগ্রহন করে। সবাইকে বেশ হাসিখুশী লাগছে। চিকিৎসকও বলেছেন তারা সবাই শারিরীক এবং মানসিকভাবে ভালো আছে। তবে তারাও বলছে তাদের উদ্ধার একটি অলৌকিক ঘটনা । তাদের উদ্ধারে এসে নেভী সীলের সদস্য সানাম গুনানের মৃত্যুর কথা শুনে তারা কেদেছে, এবং ভবিষ্যতে তারা এক একজন ভালো ছেলে হয়ে তার প্রতি সন্মান দেখাবে বলে বলেছে।
অনেক ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইলো ।

৩৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সংবাদটি সাথে কিশোর ফুটবলারদের প্রফুল্য মনের হাসিখুশিমাখা সুন্দর ছবি এখানে তুলে ধরার জন্য । আশা করি এটা সকলেই দেখতে পাবেন ।

শুভেচ্ছা রইল

২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

জুন বলেছেন: আমার লেখায় আপনার আন্তরিক ও উৎসাহজোগানীয়া মন্তব্যে আমি কত যে অনুপ্রেরনা পাই তা লিখে বোঝাতে পারবো না । এমন করে বোনটির পাশে থেকে পরামর্শ আর উৎসাহিত করবেন এটাই প্রার্থনা থাকলো শ্রদ্ধেয় ডঃ এম আলী। ভালো থাকুন নিরবধি । আচ্ছা লিখছেন না কেন ! এখোনো কি পুরোপুরি সেরে উঠেননি পিঠের নাছোরবান্দা সেই ব্যথা থেকে ?

৩৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ২৫, ৩১ আর ৩৪ নং প্রতিমন্তব্যে যে ছবিগুলো জুড়ে দিয়েছেন, তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। স্বার্থের হানাহানি নিয়ে যখন এ বিশ্ব বিপর্যস্ত এবং মানবিকতা পরাস্ত, তখন এসব খবর ও সচিত্র প্রতিবেদন পড়ে মনটা আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে। স্নেহ, মায়া, মমতা, ভালবাসা-এসব মানবিক গুণাবলী। এর পরশে মানুষ খাঁটি সোনা হয়ে ওঠে।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৯

জুন বলেছেন: স্বার্থের হানাহানি নিয়ে যখন এ বিশ্ব বিপর্যস্ত এবং মানবিকতা পরাস্ত, তখন এসব খবর ও সচিত্র প্রতিবেদন পড়ে মনটা আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে ওঠে। স্নেহ, মায়া, মমতা, ভালবাসা-এসব মানবিক গুণাবলী। এর পরশে মানুষ খাঁটি সোনা হয়ে ওঠে।
মনের কথাটি সুন্দর করে খুলে বলেছেন যা আমি পারি নি লিখতে তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ খায়রুল আহসান।
আসলে ঘটনাটি আমার মনে গভীর দাগ কেটেছিল তার জন্য এখনো আমি ব্যংকক পোষ্ট পত্রিকাটি অনুসরন করি ছেলেগুলোর সম্পর্কে জানার জন্য । এ ধরনের ঘটনায় সব সময় তো নৈরাশ্যজনক খবরই পাই, এই অভিযানের সাফল্য আমাকে অত্যন্ত আনন্দিত করেছে, ছেলেরা ফিরে গেছে মাতৃছায়ায় ।
আপনার মত আরো অনেকেই সব সময় সাথে থেকে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন মতামত জানিয়েছেন যা আমাকে নিয়মিত তথ্য জানাতে উৎসাহিত করেছে । তার জন্য আপনাদের কাছে আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা ।
ভালো থাকুন , সুস্থ থাকুন আর লেখালেখিতে থাকুন এই প্রত্যাশায় :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.