নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র তটে দাড়িয়ে অনুভব করেছিলেন যে এত সুন্দর স্থানটি পরিত্যক্ত জনশুন্য। তারই প্রচেষ্টায় আজ এটা এই এলাকার মানুষের কাছে একটি দর্শনীয় স্থানে পরিনত হয়েছে। আমরা ২০২৪ এর এপ্রিল থেকে দেখছি এর রূপ।
গাংচিল যায় উড়ে সুদুর থেকে বহুদূরে নীচে নীল অতলান্তিক, উপরে ডানায় ভেসে যাওয়া একাকী গাংচিল আমেরিকার লং আইল্যান্ড এর জোনস বীচে দাঁড়িয়ে আটলান্টিক দেখছি সফেদ সাদা ফেনার মুকুট পরে, উর্মিমালা সাগর তীরে আছড়ে এসে পর।
নীল সমুদ্র, নীল আকাশ, সাদা বালু চারিপাশ ঢেউ আসে ঢেঊ ভেংগে পরে, সাগর কিনারা ধরে ধরে বালুকাবেলায়, কে গো মেয়ে এই সাঝে হেটে হেটে যায় সাগরের নীল থেকে মিষ্টি কিছু হাওয়া এনে বালুকণা আর কিছু দূরে নীল আটলান্টিক
আমেরিকার পতাকা, সব জায়গাতেই তার সসন্মান উপস্থিতি। বীচের পাশে এক রেস্তোরাঁয় গাংচিলের ঝাক জোনস বীচের কারিগর রবার্ট মোস

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:২৩

নাহল তরকারি বলেছেন: ভালো।

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৩

জুন বলেছেন: প্রথম মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ নাহল :)

২| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

আরোগ্য বলেছেন: ক্লাস সেভেনে যখন উঠি তখনই একবার কক্সবাজার গিয়েছিলাম, মনে হয় যেন আজও সমুদ্রের সেই গর্জন শোনা যায়।প্রকৃতির মাঝে এক অদ্ভুত নিরাময় শক্তি আছে ঠিক যেমনটি তীব্র গরমের পর গতকাল রাতের বৃষ্টি মনে এক প্রশান্তি সৃষ্টি করে।

চমৎকার ছবি আপু। শিরোনামটা আরো সুন্দর হয়েছে।

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:১১

জুন বলেছেন: আরোগ্য আপনার কথা শুনে মনে পরে গেল প্রিয় কক্সবাজার সৈকতে প্রথম ভ্রমণ। কি যে ভালো লাগা তা বলার নয়। এরপর বহু বহু বার গিয়েছি তেমনটা আর পাই নি। আর বর্তমানে তো লাবনী কলাতলী বীচের পানিতে আমি পা ও ভেজাই না এতই পূতিগন্ধ ময়। কোথায় গেল আমাদের সেই সুনীল সাগর। নির্মাণ কাজ যেন সাগরের ভেতরে গিয়ে পৌঁছেছে এতই লোভী ব্যাবসায়ীদের হাত।
যাই হোক বিদেশে বসেও দেশের কথাই ভাবি। কবে ফিরবো, কবে ফিরে যাবো!
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সমুদ্র বলে কথা। কি যে বিশালতা! বেশ কয়েকবার কক্সবাজার ও একবার শুধু যেতে পেরেছিলাম সেন্টমার্টিন দ্বীপটিতে। এছাড়া প্রবাসে যেখানে থাকি তার খুবি কাছেই লোহিত সাগর। প্রায় সাগর দেখা হয়। তবে তেমন করে ফিলটা হয়না। আপনার দেওয়া প্রতিটি ছবি অনেক সুন্দর লেগেছে। ভাল থাকবেন আপুনি।

০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫

জুন বলেছেন: সাগর পাড়ে দাড়ালে জীবনের সকল দু:খ কষ্ট যেন ধুয়ে মুছে যায় সুজন। কি বিশাল কি তার সৌন্দর্য। আমার খুব ভালো লাগে। আপনার ভালো লাগার কথা শুনে আমারও ভালো লাগলো অনেক। লোহিত সাগর পাড়ে আমিও থেকেছি জেদ্দা থাকার সময়। ভালোলেগেছে আমার।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। সব সময় সাথে থাকেন এ আমার অনেক বড় পাওয়া :)

৪| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১:৪১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দামী মুবাইলে তোলা ফটোকগুলো ঝকঝকা, সুন্দর হইছে।

সমস্যা হইলো, আমি সমুদ্র একেবারেই পছন্দ করি না; পাহাড়-পর্বত আমার ভালোবাসা। পাহাড়ে একটা বাড়ি করা আমার আজন্মের সাধ। ট্যাকা নাই, তাই এই জীবনে আর হবে না। একে তো সমুদ্র পছন্দ করি না, তার উপ্রে এই সী-গালগুলিরে আমার কাচা খাইয়া ফেলতে ইচ্ছা করে। বিরাট বদমাইশ একেকটা। ভোরে এগুলার ডাকাডাকির জ্বালায় ঘুমাইতে সমস্যা হয়!!! X(

যাই হোক, পরেরবার পাহাড়-পর্বতের ছবি দিয়েন। দেইখা আনন্দ পাবো। :)

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে কোন কথা হইলো এইটা? হাত ধরতে কি কেউ মানা করছে? এই অভিমানের পিছনের কারন কি?? :P

০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩

জুন বলেছেন: দামী মুবাইল দেখলেন কই ভুয়া :-* এতো সামান্য স্যামসাং গ্যালাক্সি :(
যাউকগা তারপরও গরীবের গরীব ফোনকে দামী কইলে খুব একটা খারাপ লাগে না B-)
আমাদের সমস্যা হইলো পাহাড় ভালো লাগে বাট সমুদ্রের চেয়ে কম। আর এই বুড়া বেতো পা নিয়া এখন পাহাড় চড়াও সমস্যা /:)
সীগালের ডাকাডাকিতে ঘুম হয় না!! ভালোই বলছেন।
আমি আগামী কাল ন্যাশভিল যাইতেছি। আমার দেবরের বাসার পেছনেই পাহাড়, ছবি দেয়া যাইবেক (শায়মা স্টাইল) ;)
কারো হাত ধরতে গেলে বালিতে উস্টা খাইয়া পরার চান্স বেশি তাই আরকি :P
মজার একটা মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ভুয়া।

৫| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ২:৩২

শ্রাবণধারা বলেছেন: বেশ সুন্দর!

প্রথমবার যখন কক্সবাজারে বন্ধুদের সাথে সমূদ্র দেখতে যাই তখন ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র। সমূদ্রের বিশাল জলারাশির সামনে দাড়িয়ে মনে হয়েছিল, এর দেখি একটা ভাষা আছে। মনে হল, বেশ চুপ করে কিছুক্ষণ সমূদ্রের কাছে বসে থাকলেই এর কথাবার্তা বুঝতে পারবো। কিন্তু তখন বন্ধুদের সাথে আনন্দ করা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম, সমূদ্রের কথা শোনার সময় ছিলো না!

বহুবছর পরে কানাডার অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলাভূমি রকি মাউন্টেন দেখে অন্যরকম হলেও প্রথম সমূদ্র দেখার মত তীব্র অনুভূতি হলো। রকি পাহাড়কে মনে হলো বিরাট প্রাচীন প্রাণবান একটা সত্ত্বার মত। মনে হলো রকি পাহাড়কে বলি, "হে প্রগাঢ় পিতামহী", আপনার সাথে আমার কিছু কথা আছে। সেদিনও সময় ছিলো না, স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে কিছু ব্যস্ত ছিলাম!

০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

জুন বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতার সাথে অনেক মিল পেলাম শ্রাবনধারা। আমার প্রথম ভালোবাসা সীতাকুণ্ড পাহাড়। ঘন সবুজ বনানী আচ্ছাদিত আদি অকৃত্রিম সেই পাহাড়ের সৌন্দর্য অবশ্য এখন অনেকটাই হারিয়ে গেছে বৃক্ষ নিধন আর আধুনিকায়নের ছোবলে।
তারপর সমুদ্র দেখে প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম কক্সবাজার গিয়ে। কি বিশাল নীল জলরাশি আর দু এক জন পর্যটক। কক্সবাজারের সেই সব সৌন্দর্যই আজ হারিয়ে যাওয়ার পথে লক্ষ লক্ষ জনগনের চাপে।
আপনাদের এত আন্তরিক মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি হলো বলে আশা করছি কিছু মনে করবেন না। অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে থাকার জন্য :)

৬| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৭:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



একদার সেই নির্জন লং আইল্যান্ডের বীচে দাঁড়িয়ে
যতসব কাব্যিক ভাবনা আর ছবি গেথে গেলেন একসাথে
পোষ্টোর লেখা পাঠে আর ছবি দেখে তব কন্ঠের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলি

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে
আমাদেরো শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়।
গাংচিল যায় উড়ে সুদুর থেকে বহুদূরে
নীচে নীল অতলান্তিক, উপরে ডানায় ভাসে একাকী গাংচিল
আমেরিকার লং আইল্যান্ড এর জোনস বীচে দাঁড়িয়ে
আটলান্টিক যেন দেখছি সফেদ সাদা ফেনার মুকুট পরে,
উর্মিমালা সাগর তীরে এসে আছরে পরে ।

নীল সমুদ্র, নীল আকাশ, সাদা বালু চারপাশ
ঢেউ আসে ঢেঊ ভেংগে পরে,
সাগর কিনারা ধরে ধরে বালুকাবেলায়
কে গো মেয়ে এই সাঝে হেটে হেটে যায়
সবই বুঝিগো আমরা সকলই বুঝি
সাগরের নীল থেকে মিষ্টি কিছু হাওয়া এনে আমাদের জুনাপু
বালুকণার পর দাঁড়িয়ে অদূরে দেখে নীল আটলান্টিকের স্ফীতি
পাশ ফিরে দেখে সর্বত্রই আমেরিকার পতাকার সসন্মান উপস্থিতি।

বীচের পাশে এক রেস্তোরাঁর চালে গাংচিলের ঝাক
নীচে কর্ম ব্যস্ত জোনস বীচের কারিগর রবার্ট মোস,
শুরু থেকে শেষ যেন মুগ্ধতার এক বিমুর্ত প্রকাশ
দেখে দেখে মোদের মিটেনা আশ
রেখে গেলাম ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় তব
আনন্দঘন ভ্রমনের তরে শুভাশীষ এক রাশ ।

৭| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৮

রানার ব্লগ বলেছেন: সমুদ্র আমাকে খুব টানে। জল আমাকে শান্ত করে।

৮| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: বাহ...
চমৎকার...

৯| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ শিরোনামে চমৎকার সব ছবি !!!
ধন্যবাদ আপু ভ্রমণে আমাদের সাথে রাখার জন্য।

১০| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: কই আপনি- পোস্ট দিয়ে হারিয়ে গেলেন কেন?
বীচের এমন সৌন্দর্যে বুঁদ হয়ে অন্য ভুবনে চলে গেলেন নাকি?

১১| ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আপনার পাদুকার ছাপ ছবি দেখে ----এই গানটা মনে পড়লো..

এই বালুকা বেলায় আমি লিখেছিনু.......একটি সে নাম আমি লিখেছিনু..........আজ সাগরের ঢেউ দিয়ে....তারে যেন মুছিয়া দিলাম- গানটা

---অনেক সুন্দর বর্ণনা ও ছবি।

১২| ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী সুন্দর সময়
কী সুন্দর ছবিগুলো

কী সুন্দর পরিবেশ

ভালো লাগলো আপু

১৩| ০৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এতবড় সমুদ্র সৈকতে কোন পর্যটক নেই?

১৪| ১২ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,



হুমমমমমম.... ফাঁকিবাজী একটি পোস্ট।
শিরোনাম দিয়েছেন - "ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে"। বুঝলুম কারো হাত ধরেন নি, তাই হাতে হাত ধরা ছবি নেই। কিন্তুক সৈকতে ঝিনুক কই ? একখানাও তো দেখলুম না। :)
একটি ছবির ক্যাপশানে বলেছেন - " বালুকাবেলায় কে গো মেয়ে এই সাঝে হেটে হেটে যায়.."। মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুঁজেও তেমন একটা মেয়ে পেলুম না আশেপাশের কোনও ছবিতেই। ফাঁকিবাজী নয়তো কি ? এখন আবার বলে বসবেন না যে, ছবি তোলার পরে মেয়েটি চলে গেছে.... :P =p~

১৫| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩২

মিরোরডডল বলেছেন:





জুনাপুর ট্রিপ কেমন হচ্ছে?

অনেকটা এরকমই এক সাগরের তীরে আমার নিবাস।
তাই সমুদ্র নীলে ডুবে থাকি বলেই পাহাড় আমাকে বেশি টানে।

ছবিগুলো খুব সুন্দর।
নতুন ছবি ব্লগের অপেক্ষায় থাকলাম আপু।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.