নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গা ভাবনা

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪




একটি অবুঝ শিশু
বর্মী বর্বরতার শিকার হয়ে গৃহত্যাগী
দীর্ঘ পথ হাঁটা ক্লিষ্ট, ক্লান্ত তার শরণার্থী মায়ের
পায়ের পাতার উপর মাথা রেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে।
খোলা আকাশের নীচে পাতা বিছানো কোন তরুতলের মাটি তার শয্যা।
মাটিতে বসে তার শীর্ণদেহী, স্নেহময়ী মা
পরম মমতায় আরেকটি শিশুকে বুকে নিয়ে আনমনে স্তন্যদান করছে।
সহায় সম্বলহীন, উৎকন্ঠিত, ত্রাসাক্রান্ত, মাথায় তার যেন পৃথিবীর বোঝা!

দু’টি অবুঝ শিশুকে নিয়ে অনিশ্চিত, অনির্দিষ্ট পথে আজ সে শরণার্থী।
বানের জলের মত ভেসে আসা সে শরণার্থীর দলে
নারী ও শিশু ছাড়া কোন পুরুষ নেই। হয়তো তাদেরকে কচুকাটা করে
রক্তগঙ্গায় ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে।
রোহিঙ্গাদের উপর বর্মী বাহিনীর এ হামলা আজ নতুন কিছু নয়,
দশকে দশকে থেমে থেমে বহু বছর ধরে এ হামলা চলে এসেছে।
নিরীহ নাগরিকদের উপর যখন স্বদেশীয়, বৈরী সেনাদল হামলে পড়ে,
তখন এ রকমই হয়, এ আমরা জানি।
তবে আমরা এও জানি, কিভাবে এ নৃশংসতার প্রতিশোধ নিতে হয়।
এখন বোধ করি ওদের প্রতিরোধ, প্রতিশোধের সময় এসে গেছে।

মায়ের গোড়ালির গাঁটে মাথা রেখে যে শিশুটি আজ আকাশ দেখছে,
হয়তো সে একদিন গেরিলা যোদ্ধা বনে যাবে।
কচি হাত দুটো একদিন কঠিন হয়ে যাবে, সে হাতে থাকবে মারণাস্ত্র।
ভূমিশয্যায় শায়িত এ শিশু হয়তো একদিন বুঝে যাবে,
স্বাধিকার স্বাধীনতার পূর্বশর্ত নাগরিক শক্তি আর ঐক্য।
স্বাধীনতার চেতনা ব্যক্তি হৃদয়ে যে আগুনের ফুলকি ঝরায়,
সমষ্টি হৃদয়ের সে ফুলকি একদিন দাবদাহে পরিণত হয়ে
অত্যাচারীর রক্তভেজা হাতকে অঙ্গারে পরিণত করে দেয়।
অত্যাচারী নতশিরে আত্মসমর্পণ করে, তাদের ভূমিশায়িত অস্ত্র
তাদেরকে বাকীটা জীবন দুঃস্বপ্ন হয়ে তাড়া করে বেড়ায়।


ঢাকা
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রোহিঙ্গাদের উপরে অত্যাচার দ্রুত বন্ধ হোক সে কামনায় করি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং 'লাইক' এর জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার এবং সারা বিশ্বের সাথে আমিও এ কামনার সাথে একমত।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: চমৎকার !

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার কোন পোস্টে আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন। আমার ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম!

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০১

অর্থহীন জীবন (রিয়াজ) বলেছেন: রোহিঙ্গারা ভাল থাকুক এই কামনায় করি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানবতার জয় হোক, সর্বত্র!
আমার ব্লগে আপনি বুঝি এই প্রথম এলেন। ব্লগে সুস্বাগতম!

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লিখার জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমার ব্লগে আপনি বুঝি এই প্রথম এলেন। ব্লগে সুস্বাগতম!
বোধকরি, আপনি এ ব্লগের একেবারে শুরু থেকেই এখানে আছেন, ১১ বছর ২ মাস ধরে। নিশ্চয়ই লেখালেখি ছাড়াও এখানে আরো অনেক রকমের অভিজ্ঞতা হয়েছে আপনার, এতদিনে। আপনার প্রথম পোস্ট, ফিরে এসো কবিতায় একটি মন্তব্য রেখে এলাম।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: মায়ের গোড়ালির গাঁটে মাথা রেখে যে শিশুটি আজ আকাশ দেখছে,
হয়তো সে একদিন গেরিলা যোদ্ধা বনে যাবে।
কচি হাত দুটো একদিন কঠিন হয়ে যাবে, সে হাতে থাকবে মারণাস্ত্র।
[/su

যৌক্তিক তথ্য।
রোহিঙ্গা শিশুও তাদের হাত থেকে রেহাই পায় না।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: যৌক্তিক ধারণা বলতে পারেন।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন , সব কিছুর মানবিক সমাধান হোক ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: সব কিছুর মানবিক সমাধান হোক - বিশ্ববাসী তাই চায়, আমিও।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

নীলপরি বলেছেন: মর্মস্পর্শী কবিতা । +++++

মানবতার জয় হোক ।

শুভকামনা ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানবতার জয় হোক, সর্বত্র!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন শ্রদ্ধেয় কবিবর।

রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান কাম্য

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান কাম্য - অবশ্যই তা আমাদের সবার কাম্য। জাতিসংঘের কার্যকলাপ দেখে মনে হচ্ছে, এবারে হয়তো কিছু একটা স্থায়ী সমাধানের ভিত্তি গড়ে উঠতে পারে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনি তো অনেক দূরদর্শী ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: তাই? ধন্যবাদ।

১০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপাতত, রোহিংগা শিশুরা অনেকের দৃস্টি কেড়েছে; কিন্তু এরা আমাদের দেশের সামাজিক বলয়ের নীচুতে গিয়ে ঠেকবে; কেহ এদের জন্য কিছু করবে না; দেশে কিছু দরিদ্র সন্তান বাড়লো মাত্র।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: কেহ এদের জন্য কিছু করবে না - এতটা পেসিমিস্টিক হতে চাই না। এবারে বিশ্ব বিবেকের রেসপন্স ভাল। বর্মী সরকার ওদেরকে শিক্ষা দীক্ষা থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে। এমনকি আমাদের দেশে মাদ্রাসা বোর্ডের মাধ্যমে যে শিক্ষা দেওয়া হয়, সে রকম শিক্ষাব্যবস্থাও নেই। আছে শুধু কোনরকমে একটু নিজ ধর্ম সম্পর্কে সাদামাটা জ্ঞান অর্জনের ব্যবস্থা, যা দিয়ে শুধু মিলাদ পড়ানো যায়, জানাযার নামায পড়ানো যায় আর মাসজিদে ইমাম-মুয়াজ্জিনের চাকুরী পাওয়া যায়।

১১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




এমন নির্মমতা আর নয় । সমাধান হয়ে যাক সব । যুদ্ধে যুদ্ধে একে অপরকে আমরা খেয়ে ফেলছি ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: একজন প্রকৃত কবির মত কথা বলেছেন। শান্তি ফিরে আসুক এ নির্যাতিত লোকগুলোর মাঝে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভকামনা...

১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অজানিতেই চোখ ভিজে আসে............

হায়!

যাতনার ভীড়ে আর কান্না নয়
এবার চাই দ্রোহ
যুক্তি, বুদ্ধি, সত্য আর ন্যায়ের
মানবতার, মনুষ্যত্বের
অসি চেয়ে মসি বড় হোক প্রমাণ আরেকবার
রোহিঙ্গারা ফিরে পাক তাদের মৌলিক মানবিক অধিকার।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: রোহিঙ্গারা ফিরে পাক তাদের মৌলিক মানবিক অধিকার - এটা এখন সময়ের দাবী। ওদের নিয়ে এখন অনেক রাজনীতি, কূটনীতি হচ্ছে, কিন্তু সেটা তাদের পক্ষে না বিপক্ষে গিয়ে দাঁড়াবে তা বোঝা যাচ্ছেনা। তারা ফিরে পাক তাদের স্বদেশভূমিতে নিরাপদে ফিরে যাওয়ার অধিকার। শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য মৌলিক, মানবিক অধিকার!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মানবিক বিপর্যয় নিয়ে মর্মস্পর্শী লেখা !!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানবিক বিপর্যয় নিয়ে মর্মস্পর্শী লেখা - অনেক ধন্যবাদ, মাত্র পাঁচটি শব্দে কবিতার এমন চমৎকার মূল্যায়নের জন্য।
প্লাসে অনুপ্রাণিত। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মায়ের গোড়ালির গাঁটে মাথা রেখে যে শিশুটি আজ আকাশ দেখছে,
হয়তো সে একদিন গেরিলা যোদ্ধা বনে যাবে।
কচি হাত দুটো একদিন কঠিন হয়ে যাবে, সে হাতে থাকবে মারণাস্ত্র।
ভূমিশয্যায় শায়িত এ শিশু হয়তো একদিন বুঝে যাবে,
স্বাধিকার স্বাধীনতার পূর্বশর্ত নাগরিক শক্তি আর ঐক্য।

নিজের অধিকার আদায়ের জন্য রোহিঙ্গাদের আরও আগে থেকেই লড়ে আসা উচিত ছিলো। কিন্তু ওরা দুর্বল, কারণ যথেষ্ট শিক্ষা ওদের নেই। মায়ানমার সরকার ওদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে।

খুবই মর্মস্পর্শী কবিতাখানি। আশা করি সকল দুঃখ ঘুচে যাক।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ এবং কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য অশেষ ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
বর্মী সরকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে শিক্ষা সহ অন্যান্য মৌ্লিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে।

১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

সুমন কর বলেছেন: সত্য তুলে ধরেছেন। ভালো লাগল।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্য তুলে ধরেছেন। ভালো লাগল - অনেক ধন্যবাদ, এ প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য।
শুভেচ্ছা রইলো...

১৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


স্যার,

এই ক্ষুদ্র মানব সন্তান যদি গেরিলা হয়, হাতে মারণাস্ত্র তুলে আঘাত হানতে যায় তবে দক্ষিণ এশিয়ায় কারা সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে? ৭১ এ যারা ব্যার্থ হয়েছিল তারা কি আবার সফল হতে পারে? চীন ভারত বাংলাদেশ অনেক বড় শিকার?



আমি অনুমান করছি। এমন নাও ঘটতে পারে...


আপনার কবিতা বাস্তবতা ছুঁয়ে গেছে। দারুণ লিখেছেন!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কোন বর্বর স্বৈরশাসকের নির্যাতনে যখন একটি নির্যাতিত, নিপীড়িত জাতিগোষ্ঠীর দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়, তখন হাতে অস্ত্র তুলে নেয়া ছাড়া তাদের আর কোন উপায় থাকেনা। তারা যুগ যুগ ধরে বৈরী সরকার কর্তৃক শিক্ষার সুযোগ, যা একটা মৌ্লিক, মানবিক অধিকার, থেকে বঞ্চিত হয়েছে। নতুবা শিক্ষাও হতে পারতো তাদের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার।
কবিতা পাঠের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

আখেনাটেন বলেছেন: ব্যথা বেদনার কথা ছত্রে ছত্রে বেশ ভালো ভাবেই বিকশিত করেছেন।

এই শিশুদের ভবিষ্যতের কথা ভাবলেও গা শিউরে উঠে।

ভালোলাগা মানবতাবাদী এই লেখায়।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কবিতা পাঠ করে এখানে দুটো কথা রেখে যাবার জন্য। কবিতার প্রশংসায় প্রীত হ'লাম, প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা রইলো...

১৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: মানবতার জয় হোক



কবিতা ভালো লিখেছেন।


২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর+

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।
শুভেচ্ছা...

২০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অসাধারণ হয়েছে কবিতা ,
কখন যে প্রিয়তে গেল চলি বুঝতেই পারিনি ।

রোহিঙ্গাদের উপর বর্মী বাহিনীর এ হামলা আজ নতুন কিছু নয়,
দশকে দশকে থেমে থেমে বহু বছর ধরে এ হামলা চলে এসেছে।
নিরীহ নাগরিকদের উপর যখন স্বদেশীয়, বৈরী সেনাদল হামলে পড়ে,
তখন এ রকমই হয়, এ আমরা জানি।
তবে আমরা এও জানি, কিভাবে এ নৃশংসতার প্রতিশোধ নিতে হয়।
এখন বোধ করি ওদের প্রতিরোধ, প্রতিশোধের সময় এসে গেছে।


কবিতার কথাগুলি এমনই গিয়েছে অন্তরে গেথে
এ বিষয়ে আরো একটি পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছা কেবলি
মনে ভিতরে ঘুরপাক খাচ্ছে ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: রোহিঙ্গাদের নিয়ে আপনি যে পোস্টটা লিখেছেন, সেটা পড়ে এলাম। চমৎকার হয়েছে। আরেকটা লিখলে, সেটাও চমৎকার হবে বলে আশা করি।
আমার এ পোস্টটাকে "প্রিয়"তে নেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। অনেক, অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব থেকে শুরু করে, শেখ হাসিনা অবধি কেহই দেশের দরিদ্রদের টেনে তোলার কোন প্রোগ্রাম চালু করেনি; শুনলাম, শেখ হাসিনার নাকি একটা বই আছে, "ওরা টোকাই কেন?"; অথচ উনার অফিসের সামনেই টোকাইরা দিনরাত আসছে যাচ্ছে; উনি কিছুই করেননি

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য এবং পড়ে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার কলম থেমে গেল কেন? অনেকদিন হলো, নতুন কোন লেখা দেখতে পাচ্ছিনা যে?

২২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

উম্মে সায়মা বলেছেন: আহারে :| ছোট ছোট নিষ্পাপ বাচ্চাগুলোর কি কষ্ট!
সুন্দর লিখেছেন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো...

২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

শাহেদ খান বলেছেন: শিশুটির হাতেও একদিন হাতিয়ার উঠবে ঠিকই। কিন্তু আমার প্রার্থনা হল, তা যেন মারণাস্ত্র না হয়ে জীবন গড়ার হাতিয়ার হয়।

শুভেচ্ছা সবসময়ের।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার প্রার্থনা হল, তা যেন মারণাস্ত্র না হয়ে জীবন গড়ার হাতিয়ার হয় - চমৎকার প্রার্থনা আপনার। তাই যেন হয়!
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার দ্বিতীয় পুরাতনতম পোস্ট দ্বিতীয় মৃত্যু (এহসান স্মরণে) পড়ে সেখানে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। একটু সময় করে দেখে নেবেন। আপনার বা আমার, কারো পাতায়ই এ মন্তব্যের কথা উঠেনি, তাই এখানেই জানিয়ে গেলাম।

২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার আমাদের গরীবদের বাচ্চাদের সাহায্য করেনি কোনদিন, রোহিংগাদের বাচ্চাগুলোর কি হবে বলা মুশকিল।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: এখন পর্যন্ত সবকিছু বেশ ভালভাবেই হ্যান্ডেল করা হয়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের মুখে শুনেছি।

২৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১২

নায়না নাসরিন বলেছেন: উম্মে সায়মা বলেছেন: আহারে :| ছোট ছোট নিষ্পাপ বাচ্চাগুলোর কি কষ্ট! আপুর সাথে সহমত ভাইয়া । ++++++++++

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২২

এফ.কে আশিক বলেছেন: এই সময়ের কবিতা
দারুন লিখেছেন...

মানবতার জয় হোক
আল্লাহ্ আমাদের সকলের সহায় হোন
রোহিঙ্গারা তাদের অধিকার ফিরে পাক এই কামনা করি।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। কবিতার প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

কালীদাস বলেছেন: এই জিনিষের সমাধান দরকার, অনেক বছর তো হয়ে গেল। এটা শুধু রোহিঙা না, আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের উপরও অন্যায়। মানবতার কারণে বর্ডার খুলতে হয়েছে আমাদের, কিন্তু এটা কোন চিরস্হায়ী সমাধান না। চিরস্হায়ী সমাধান নিয়ে ভাবা উচিত আন্তর্জাতিক মহলের। আমাদের ফরেন মিনিস্ট্রির দুর্বলতা আবার জাহির হয়ে গেছে এবারের জেনোসাইডে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানবতার কারণে বর্ডার খুলতে হয়েছে আমাদের, কিন্তু এটা কোন চিরস্হায়ী সমাধান না। চিরস্হায়ী সমাধান নিয়ে ভাবা উচিত আন্তর্জাতিক মহলের। আমাদের ফরেন মিনিস্ট্রির দুর্বলতা আবার জাহির হয়ে গেছে এবারের জেনোসাইডে - আপনার এ মন্তব্যের সাথে একমত পোষণ করছি।
অনবধানতা বশতঃ আপনার এবং আপনার পরের মন্তব্যটা একনলেজ করা হয় নি, এজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। আশাকরি, মনে কিছু নেবেন না। আপনি অন্যত্র একটা মন্তব্যে এ নিয়ে লেখার পরেও ভাবতে পারিনি আপনার এই মন্তব্যটা আনএকনলেজড রয়ে গেছে।
আজ এখানে নতুন একটা মন্তব্য আসাতে ভুল ভাংলো।
আপনার সুবিবেচিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কবিতার পরতে পরতে কবির ব্যাথাতুর মনের হতাশা দীপ্যমান!!!

রোহিঙ্গাদের জন্য দোয়া আর কবির জন্য রইলো শুভকামনা!

কবিকে আমারও একই বিষয়ে লেখা রোমেরোয়াইনের আমন্ত্রণ কবিতাটি পাঠের আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম!:)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার পরতে পরতে কবির ব্যাথাতুর মনের হতাশা দীপ্যমান - অনেক ধন্যবাদ, এমন সহমর্মী অনুভূতি প্রকাশের জন্য।
আপনার কবিতাটিতে একবার চোখ বুলিয়ে এসেছি। একটু পরে আবার যাব।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।
অনবধানতা বশতঃ আপনার এ মন্তব্যটা একনলেজ করা হয় নি, এজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।

২৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:

হৃদয় ছুয়েগেলো।

ভালোলাগা +

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা রইলো---

৩০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দুঃখ প্রকাশ করার কিছু নেই!!

তবে সত্যি বলতে কি আমি মন্তব্যটির উত্তর দিয়েছেন কিনা সেটি দেখতে বেশ কয়েকবারই ঘুরে গিয়েছি!

সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন!

আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা!:)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ উদার মনোভাবের প্রশংসা করছি। আবারো ধন্যবাদ।

৩১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

কালীদাস বলেছেন: ব্যাপার না :) বুঝেছিলাম জিনিষটা তখনই।
তবে সাজেশনটা কিন্তু খোলা মনেই দিয়েছিলাম, রিপ্লাই শেষ না করে নতুন পোস্ট কয়েকটা করার পর অনেককেই দেখেছি পরে ভুলে যায় একেবারেই। এরমধ্যে নোটিফিকেশন ঠিক মত কাজ না করায় মজাটা আরও জমে ;)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: তবে সাজেশনটা কিন্তু খোলা মনেই দিয়েছিলাম - আমিও সেটা খোলা মনেই নিয়েছি এবং আপনাকে খোলা মনেই ধন্যবাদ জানিয়েছি। :)
থ্যাঙ্ক ইউ ফর ইওর আন্ডার্স্ট্যান্ডিং।

৩২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার রোহিঙ্গা ভাবনায় সহমত। অসাধারন কবিতায় অভিনন্দন। আগেই লাইক দিয়ে গিয়েছিলাম। অনেক পরে আজ মন্তব্যে আসা হল।

নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের উপরে মিয়ানমারের নীতি নৈতিকতাহীন শাসকগোষ্ঠী আর বর্বর সেনাদের পাইকারীভাবে নির্মমতম উপায়ে রাষ্ট্রীয় আয়োজনে গনহত্যা, লুটপাট, জ্বালাও পোড়াও, নারী শিশুদের অবাধ হত্যা ধর্ষন মানবতাবিরোধী অপরাধের ক্ষে্ত্রে স্মরনকালের সকল রেকর্ডকে হার মানিয়েছে।

মাঝে মাঝেই আমার প্রশ্ন জাগে, হায়! পৃথিবীটা এমন স্বার্থপর একপেশে কেন? বিচারহীনতার এমন সয়লাব কেন এখানে? মানবতাবিরোধী এতবড় অপরাধ সংঘটনের পরেও জাতিসংঘ আজ অবদি মিয়ানমারের বিরুদ্ধে দু'একটি নিন্দা প্রস্তাব ছাড়া কার্যকর কোনো ব্যবস্থা পর্যন্ত নেয়নি। অথচ আজ মিয়ানমার যদি মুসলমানদের দেশ হত, আরাকানবাসী রোহিঙ্গা নাগরিকগন যদি মুসলিম ধর্মের অনুসারী না হয়ে ভিন্নধর্মী হতেন, তাহলে অবস্থাটা কেমন হত? ইরাক, আফগান আর লিবিয়ার মত হাজার হাজার টন বোমা ফেলে গোটা মিয়ানমারের অস্তিত্ব কি এত দিনে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হত না? জাতিসংঘের ব্যানারে তথাকথিত মানবতার নিশানবাহী সাম্রাজ্যবাদী ইঙ্গ মার্কিনীরা কি সেই কাজটি স্বতস্ফুর্ত চিত্তে করতেন না?

অথচ আজ তারা মুখে কুলূপ এটে খামুশ হয়ে আছেন। মিয়ানমার নীতিতে অনুভূতিহীন রোবটদের সাথে এদের তুলনা করা সমীচিন মনে হয়।

কবিতার শেষের স্তবকটি বেশি ভালো লাগলো।

মায়ের গোড়ালির গাঁটে মাথা রেখে যে শিশুটি আজ আকাশ দেখছে,
হয়তো সে একদিন গেরিলা যোদ্ধা বনে যাবে।
কচি হাত দুটো একদিন কঠিন হয়ে যাবে, সে হাতে থাকবে মারণাস্ত্র।
ভূমিশয্যায় শায়িত এ শিশু হয়তো একদিন বুঝে যাবে,
স্বাধিকার স্বাধীনতার পূর্বশর্ত নাগরিক শক্তি আর ঐক্য।
স্বাধীনতার চেতনা ব্যক্তি হৃদয়ে যে আগুনের ফুলকি ঝরায়,
সমষ্টি হৃদয়ের সে ফুলকি একদিন দাবদাহে পরিণত হয়ে
অত্যাচারীর রক্তভেজা হাতকে অঙ্গারে পরিণত করে দেয়।
অত্যাচারী নতশিরে আত্মসমর্পণ করে, তাদের ভূমিশায়িত অস্ত্র
তাদেরকে বাকীটা জীবন দুঃস্বপ্ন হয়ে তাড়া করে বেড়ায়।


অনেক অনেক ভালো থাকুন। দীর্ঘজীবি হোন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতায় আপনার বিশদ মন্তব্য পেয়ে প্রীত হ'লাম। কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.