নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভ্রমণের টুকিটাকি – ১

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩

আমার জীবনে বিদেশ ভ্রমণের প্রথম সুযোগ আসে ১৯৮৬ সালে, থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক দিয়ে সে ভ্রমণের যাত্রা শুরু। দু'সপ্তাহের এক ঝটিকা সফরে বের হয়ে ঢাকা-ব্যাংকক-সিঙ্গাপুর-জাকার্তা-সিঙ্গাপুর-ব্যাংকক-ঢাকা সফর শেষে মনে হয়েছিল, শুধুমাত্র ব্যবস্থাপনা এবং সুশাসনের অভাবে আমরা ওদের চেয়ে কতটা পিছিয়ে আছি! স্পষ্ট মনে পড়ে, আমাদের স্বাধীনতার আগে এবং অব্যবহিত পরেও, ওসব দেশের ছাত্ররা উচ্চশিক্ষার জন্য আমাদের দেশে আসতো। কারণ, ওদের দেশে তখনো আমাদের মত উচ্চমানের বিশ্ববিদ্যালয়, কৃ্ষি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ ইত্যাদি ছিলনা। ১৯৭৩ সালেও আমাদের দেশ থেকে মালয়েশিয়া ডাক্তারদের এক বিরাট বহর নিয়োগ করে তাদের দেশে নিয়ে গিয়েছিল। ব্রুনেই দারুস সালাম ও নাইজেরিয়া আমাদের দেশ থেকে স্কুল শিক্ষক নিয়োগ করেছিল। যাহোক, প্রায় ৩১ বছর পর পুনরায় সম্প্রতি থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া সফর করেছি। মাঝখানে ২০০১ সালেও একবার থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর সফরে গিয়েছিলাম। প্রথমটার ১৫ বছর পরে দ্বিতীয়বার এবং দ্বিতীয়টার ১৬ বছর পরে তৃতীবার থাইল্যান্ডে গেলাম, তবে আজ আমি থাইল্যান্ড সম্পর্কে কিছু লিখছিনা, কারণ এ দেশটি নিয়ে এ ব্লগে প্রচুর ভ্রমণ বৃত্তান্ত লেখা আছে। তাছাড়া এ ব্লগের জনপ্রিয় ব্লগার ইবনে বতুতা তথা ‘জুন’ তার ব্লগে থাইল্যান্ড সম্পর্কে যা যা জানার আছে তার সবই প্রায় বলে গেছেন, সচিত্র বর্ণনা সহ। আর কে না জানে, থাইল্যান্ড এর উপর তিনি একজন বিশেষজ্ঞ পর্যটক। পর্যটকদের প্রায় সব সফরেই কিছু না কিছু টুকটাক ঘটনা ঘটে থাকে, যেগুলো কখনো টেনশন, কখনো ভয়ভীতি আবার কখনো সুখের কিংবা বিনোদনের স্মৃতি হয়ে থাকে। আমি সেরকম ঘটনাগুলো নিয়ে লিখতেই বেশী স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। আমার আমেরিকা সফরের সময় এরকম একটি ঘটনা নিয়ে এই ব্লগেই একটা পোস্ট লিখেছিলাম। এবারের সফরে আমার আইফোনের ক্যামেরাটা আমার সাথে বিট্রে করেছিল, তাই তেমন কোন ভাল ছবি তুলতে পারিনি, সেটাও ছবিব্লগ না দেয়ার একটা কারণ।

গত প্রায় ৩১ বছর ধরে পৃথিবীর বহু দেশ ঘুরে বেড়ালেও, এখনো যখন কোন সফরে বের হবার পরিকল্পনা নেই, তখন থেকেই বুকটা আমার ঢিব ঢিব করতে থাকে, মনে কিছুটা রোমাঞ্চ অনুভব করতে থাকি, সেই সাথে কিছুটা অস্থিরতাও কাজ করতে থাকে। আগে টিকেট, হোটেল বুকিং, সাইট সীইং ইত্যাদি ট্রাভেল এজেন্টের উপর ছেড়ে দিতাম, কিন্তু এখন ইন্টারনেটের কল্যাণে নিজেই সব ঘেটে ঘুটে ঠিক করি, প্রয়োজনে ছেলেদের সাহায্য নেই। এবারে আমরা দুই বন্ধু সস্ত্রীক ১০ রাত ১১ দিনের একটা ট্যুরের পরিকল্পনা নেই। আমার মত আমার বন্ধুযুগলেরও থাইল্যান্ডে এটা বহু বছরের ব্যবধানে তৃতীয় সফর ছিল।

পরিকল্পনা অনুযায়ী সফরটাকে মোট তিনভাগে ভাগ করা হয়েছিল। প্রথম কয়েকটা দিন ফুকেটে, তারপরে কয়েকটা দিন অন্য কোথাও এবং শেষের কয়েকটা দিন ব্যাংককে। কিন্তু একটু দ্বিধা দ্বন্দ্ব দেখা দিল এই “অন্য কোথাও” যাওয়া নিয়ে। আমার ইচ্ছে ছিল উত্তরে চিয়াং মাই, চিয়াং রাই যাবার, কিন্তু বন্ধু ও বন্ধুপত্নীর সেদিকে যাবার ইচ্ছে নেই, কারণ পাহাড় জঙ্গলের চেয়ে সাগরই ওদের টানে বেশী। তাই, ওরা যেতে চেয়েছিল পাতায়া। আমরা যেহেতু প্রথমেই ফুকেট যাচ্ছি এবং সেখানকার সাগর সৈকত খুবই সুন্দর, তাই আমাদের আর দ্বিতীয় সৈকত পাতায়া দেখার ইচ্ছে ছিলনা। যাহোক, সমঝোতায় আসলাম- মাঝখানে তিনটা রাত আমরা থাকবো চিয়াং মাই এ, ওরা যাবে পাতায়াতে। শেষের তিন রাত আবার ব্যাংককে, একই হোটেলে। সে হিসেবেই হোটেল বুকিং করা হয়েছিল। প্রাথমিক পরিকল্পনায় আমার ইচ্ছে ছিল ব্যাংকক থেকে চিয়াং মাই যাব ট্রেনে করে। কিন্তু বন্ধু ও বন্ধুপত্নী সাথে না যাওয়ায় ভাবলাম, প্রায় দশ ঘন্টার ট্রেন জার্নি আমাদের জন্য বোরিং হয়ে উঠতে পারে। তাছাড়া ট্রেনের টিকেট করাও একটা ঝামেলা আর জার্নির ক্লান্তি তো রয়েছেই। তাই পরিকল্পনা কিছুটা বদল করে ব্যাংকক থেকে চিয়াং মাই যাবার জন্য ঢাকা থেকেই “এয়ার এশিয়া”র টিকেট কিনেছিলাম। শেষ পর্যন্ত ব্যাপারটা দাড়িয়েছিল এরকমঃ ০৮ নভেম্বর তারিখে আমরা সকালে “এয়ার এশিয়া”র ফ্লাইটে একসাথে ফুকেট থেকে ব্যাংকক আসবো। ব্যাংকক এয়ারপোর্ট থেকেই আমার বন্ধু ও বন্ধুপত্নী ট্যাক্সি করে পাতায়া চলে যাবে, আর আমি ও আমার স্ত্রী “এয়ার এশিয়া”র পরবর্তী কোন এক ফ্লাইটে চিয়াং মাই যাবো। কিন্তু মুশকিলটা হয়েছিল এই “পরবর্তী কোন এক ফ্লাইটে” যাওয়া নিয়ে। আমার ধারণা ছিল যেহেতু ডোমেস্টিক ফ্লাইট এবং একই এয়ারলাইনের, এবং আমরা এয়ারপোর্ট ত্যাগ না করে ভেতরে থেকেই পরবর্তী ফ্লাইট ধরবো, সেহেতু এক দেড় ঘন্টার সময়ের ব্যবধানই যথেষ্ট হবে। সেই হিসেবে আমি দেড় ঘন্টার ব্যবধান রেখে চিয়াং মাই যাবার টিকেট করেছিলাম।

ভ্রমণ শুরুর আগের রাতে আমার ছেলে আমাদের ট্রাভেল আইটিনারারী দেখে মন্তব্য করলো, এয়ার এশিয়ার ব্যাপারে সাবধান থাকতে। ওরা অন্যান্যদের তুলনায় অনেকটা বেশী সময় হাতে রেখে চেক ইন কাউন্টার বন্ধ করে দেয় এবং ওজনের ব্যাপারে কোন ছাড় দেয়না। ও পরামর্শ দিল, ব্যাংকক থেকে ফুকেট যাবার আগেই এয়ারপোর্টের এয়ার এশিয়ার অফিস থেকে নিশ্চিত হয়ে নিতে, দেড় ঘন্টা সময় যথেষ্ট হবে কিনা। ফুকেট যাবার দিনে সেটা করতে গিয়ে শুনি, অন্ততঃ তিন ঘন্টা সময় হাতে রাখতে হবে। শুনে গলদঘর্ম হওয়া শুরু করলাম। কাউন্টারের সুশ্রী মেয়েটি আমার অবস্থা অনুভব করে পরামর্শ দিল, “Sir, the best option for you would be to change the flight, but you have to pay extra for that.” কী আর করা! অগত্যা কিছু বাড়তি মাশুল গুণে আমি কাউন্টারের মেয়েটিকে বললাম ফ্লাইট চেঞ্জ করে তিন ঘন্টা পরের একটা ফ্লাইটে আসনের ব্যবস্থা করতে। মেয়েটি বারে বারে আমার মুখের দিকে তাকাচ্ছিল। সম্ভবতঃ কপালের দুশ্চিন্তার রেখা বিলীন হতে দেখে স্মিত হেসে সে আমাকে নতুন টিকেট ধরিয়ে দিল। নিশ্চিন্ত হয়ে তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বিদেয় নিলাম।

ফুকেট থেকে ফেরার দিন যথাসময়ে ব্যাংককের ডন মুয়াং বিমানবন্দরে অবতরণ করলাম। বন্ধু ও বন্ধুপত্নী সেখান থেকে সড়ক পথে পাতায়া যাবার উদ্দেশ্যে বিদেয় নিল। আমরা ঐ টার্মিনাল থেকেই চিয়াং মাই এর প্লেন ধরবো, হাতে তিন ঘন্টারও বেশী সময়। হাল্কা ক্ষুধা পেয়েছিল, তাই ভাবলাম ওখানকারই কোন রেস্তোরাঁ থেকে কিছু খেয়ে নেই। বিদেশ ভ্রমণকালে কিছুক্ষণ পর পরই পাসপোর্ট, টিকেট, কারেন্সী, হোটেল বুকিং ইত্যাদির কাগজপত্র সবকিছু ঠিক আছে কিনা, তা পরখ করে নেয়ার খুঁতখুতে স্বভাব আমার চিরকালের। সে অভ্যাসেরই বশবর্তী হয়ে আবিষ্কার করলাম, হোটেল বুকিং, টিকেট, পরিবর্তিত টিকেট, নিজের পরিচয়পত্রের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজ ছবি ইত্যাদি সুন্দর করে যে লাল ফোল্ডারটিতে গুছিয়ে রেখেছিলাম, সেটা মিসিং! মনে করতে চেষ্টা করলাম, সেটা কোথায় ফেলে এসেছি! আমি এবং আমার স্ত্রী উভয়ে মনে করতে পারলাম, ফুকেট বিমানবন্দরে সেটা ব্যাগ থেকে বের করে হাতে নিয়েছিলাম। লাগেজ চেক ইন করার পর আমরা কিছুক্ষণ চেয়ারে বসে গাল গপ্পো করেছিলাম। কোথাও কিছুক্ষণ বসলে ওঠার সময় সবার আসনের আশেপাশে ভালভাবে খেয়াল করে নেয়াটা আমার চিরাচরিত অভ্যাস। কিন্তু সব গ্রামারেরই নিয়মাবলীর নীচে কিছু ব্যতিক্রমের কথা উল্লেখ থাকে। সেদিন হয়তো আমারও নিয়মের পরিবর্তে ব্যতিক্রমটাই ঘটলো। ফলে, মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো, ক্ষুধাও উধাও হলো!

ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিলাম, আর কোথাও না গিয়ে, অযথা খোঁজাখুজি না করে, তৃতীয় তলায় উঠে এয়ার এশিয়ার অফিসেই যেতে হবে। মনে মনে প্রমাদ গুণতে থাকলাম, না জানি এবারেও আবার কতটা মাশুল গুণতে হয়! ওপরে উঠলাম, সেই চেনা অফিস। কিন্তু এবারে সেখানে প্রচুর ভিড়-ভাট্টা। 'কিউ' এ দাঁড়িয়ে অস্থির লাগছিল। মনে হলো, সেদিন ২ নম্বর কাউন্টার থেকে যে মেয়েটি আমার টিকেট চেঞ্জ করে দিয়েছিল, আজও সে মেয়েটিই একই কাউন্টারে বসে আছে। একদম একই রকম দেখতে। 'কিউ' এর লোকদেরকে টোকেন দেয়ার কাজে ব্যস্ত দুটো মেয়ে কিছুক্ষণ পর পর অপেক্ষমান যাত্রীদের টোকেন দিয়ে যাচ্ছিল। আমি একটু এগিয়ে গিয়ে ওদের একজনকে আমার সমস্যার কথা জানালাম। আঙুল উঁচিয়ে দেখালাম, ঐ যে, ২ নম্বর কাউন্টারটাতে যে মহিলা কাস্টমার এ্যাটেন্ড করছেন, উনিই আমাকে তিনদিন আগে আমার টিকেট পরিবর্তন করে দিয়েছিলেন। উনি সবকিছু জানেন। আমি তার সাথেই দেখা করতে চাই, অন্য কারো সাথে নয়, এটা একটু জোরের সাথেই বললাম। মেয়েটি তার কাছে গিয়ে আমাকে দেখিয়ে কি যেন বললো। তাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বুঝলাম, মেয়েটি তাকে বললো, আমি এখন ব্যস্ত, তাকে একটু অপেক্ষা করতে বলো। মেয়েটি ফিরে এসে আমাকে বললো, তিনি আপনাকে ডেকে নেবেন। শুনে কিছুটা আশ্বস্ত হলেও, তর সইছিল না। ঠিকই একটু পরে মেয়েটি তার আসন ছেড়ে উঠে এসে আমার সমস্যার কথা জানতে চাইলো। আমি তাকে বললাম, আপনি সেদিন আমায় যে চেঞ্জড টিকেটটি দিয়েছিলেন, তা আমি হারিয়ে ফেলেছি। এদিকে সময়ও ঘনিয়ে আসছে, তাই সমস্যাটার একটু দ্রুত সমাধানের জন্যেই আমি আপনাকে ছাড়া আর কারো সাথে দেখা করতে চাইনি। মেয়েটি তার ভ্রূ কুঁচকে বললো, ”Are you sure, it was me?” তার প্রশ্ন শুনে কিছুটা সন্দেহের দোলাচলে পড়ে গেলেও, ঐ পরিস্থিতিতে কিছুটা জোর দিয়েই বললাম, Yes, I am sure. মেয়েটি তার আসনে ফিরে যাবার আগে বললো, “I’ll call you”.

ঠিকই, ক্ষণিক পরেই মেয়েটি আমায় ইশারায় ডেকে নিল। তার সামনে আমাদের পাসপোর্ট দুটো মেলে ধরলাম। সে মনিটরে কিছুক্ষণ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার পর একটু মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করলো, “But why and how did you remember me?” আমি বললাম, “I don’t know, but may be, because of your smile.” মনিটরে চোখ রেখেই আবারো হেসে মেয়েটি একটু ঢং করেই বললো, “From now on, you must remember me and not my friend, because I am much more prettier than ….. (অমুক, তার সহকর্মীর নাম) who helped you that day“. এটা বলার পর সে একটা প্রিন্ট-অর্ডার দিল, মুহূর্তেই বেরিয়ে এলো আমাদের নতুন টিকেট, কোন মাশুল ছাড়াই! আবারো সাড়া মুখব্যাপী সেই ভুবন ভোলানো হাসি ছড়িয়ে মেয়েটি প্রিন্ট-আউটটার উপর মার্কার পেন দিয়ে সময়টা আন্ডারলাইন করে আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললো, “You can relax now, but must check-in before this time (underlined), the counter is just behind you”. আমি খুশী হয়ে তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে যখন বিদেয় নিচ্ছিলাম, সে হাত নেড়ে বললো, “Good bye, Sir! Have a nice flight!” এতক্ষণ পর একটু স্বস্তি পাওয়াতে মেয়েটির দিকে এবারে চোখ তুলে তাকালাম। ভ্রম ভাঙলো। আসলেই সে ছিল এক অনিন্দ্যসুন্দরী, লাস্যময়ী নারী। সেদিনের সেই সুন্দরী মেয়েটার চেয়েও সুন্দরী। ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়াতে পুনরায় ক্ষুধার্ত বোধ করতে লাগলাম। দ্রুত প্রস্থান করে এয়ারপোর্ট লাউঞ্জের ম্যাকডোনাল্ডসে ঢুকে লাঞ্চের অর্ডার দিলাম।

ঢাকা
২৫ নভেম্বর ২০১৭
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ৮৯ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৮৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

আল ইফরান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
সাউথ ইস্ট এশিয়ার সবাইকে আমার দেখতে একইরকম লাগে, আপনিও এর ব্যতিক্রম করতে পারেন নি।
এনিওয়ে, সুইট মিসটেক।
চলুক লেখা, সাথেই আছি।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন। হিট দ্য বুলস' আই!
প্রথম মন্তব্য, অনেক ধন্যবাদ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ ব্লগে প্রকাশিত আপনার প্রথম পোস্টটি দিয়েই (সামাজিক পরিবর্তনের স্বরুপ সন্ধানে-১ম পর্ব) আপনার ব্লগ পড়া শুরু করে এলাম। চমৎকার, মৌ্লিক চিন্তার অবতারণা করেছেন। বাংলা ব্লগের এ আসরে আপনাকে বিলম্বিত সুস্বাগতম জানিয়ে এসেছি প্রথম পোস্টেই।
এখানে আপনার বিচরণ আনন্দের হোক! স্বচ্ছন্দ, দীর্ঘস্থায়ী এবং ফলপ্রসূ হোক!

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা।
এই রকম লেখা আমার কাছে খুব ভালো লাগে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

রিএ্যাক্ট বিডি বলেছেন: খুব সুন্দর

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আমার কোন পোস্টে আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন। আমার পোস্টে আপনাকে সুস্বাগতম!

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত ৪৭ বছরে পৃথিবী বিশালভাবে ভালোর দিকে গিয়েছে, আমাদের লোকেরা বিশালভাবে জাতির ক্ষতি করেছে; যেসব জাতি আগে আমাদের ইউনিভার্সিটিতে পড়তে আসতো, আজকে আমাদের দেশের ইউনিভার্সিটির গ্রেজুয়েটরা সেইসব দেশের ১২ ক্লাশ কোনভাবেই পাশ করতে পারবে না।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সেটা ভেবেই খুব দুঃখবোধ করি। শিক্ষা আমাদের দেশের সবচেয়ে অবহেলিত অঙ্গণ, যতই বলিনা কেন যে শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড!
লেখাটা পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো আপনার বলার ঢংটি খায়রুল আহসান । যদিও বিদেশ বিভুই গিয়ে যে পরিস্থিতির মোকাবেলা করেছেন তা ভীতিকর। দিল্লী রেল স্টেষনে পাসপোর্ট সহ আরো অনেক জিনিস স্যুটকেস কেটে নিয়ে যাওয়ার পর আমরা যেঁ কি ভয়ংকর পরিস্থিতিতে পরেছিলাম তা মনে হলে এখনো আতংকিত হই।
যাই হোক এত ঘটনার মাঝেও সুন্দরীর বর্ননা দিতে আপনার একটুও ভুল হয়নি :)
আপনার কথায় মনে পরলো আমার সেই ক্রন্দসী হিরন্ময়ীর কথা যাকে নিয়ে আমি একটি গল্প লিখেছিলাম আর তাতে আপনি মন্তব্যও করেছিলেন । এই গল্পটিতে

থাইল্যান্ড নিয়ে আমাদের ব্লগে কিন্ত আমি একাই নই আরো অনেকেই অনেক তথ্যপুর্ন পোষ্ট দিয়েছে। তারপর ও আমার নামটি উল্লেখ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
ফুকেট বিশেষ করে চিয়াং মাই ভ্রমন বর্ননার অপেক্ষায় থাকলাম, ছবি না দিতে পারলেও অসুবিধা নেই :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব ভালোলাগলো আপনার বলার ঢংটি খায়রুল আহসান - আমি তো এভাবেই বলে থাকি সবসময় তাইনা? অবশ্য আপনিও সবসময়ই বলেছেন, ভাল লেগেছে। তাই সবসময়ের মতই, মন্তব্যে মুগ্ধ হ'লাম।
ভীতিকর পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পেরেছিলাম দুটো কারণেঃ
১। স্ত্রী সাথে ছিল। ও মোটেই ভয় পায়নি, বরং পাশে থেকে সব সময় সাহস দিয়ে গেছে। আমি যখন দৌড়াদৌড়িতে ব্যস্ত, ও তখন শান্ত থেকে ট্রলী পাহারা দিয়েছে।
২। দুই সুন্দরীর সুন্দর হাসি তো অবশ্যই ভাবনাক্লিষ্ট মনে স্বস্তির সন্ধান দিয়েছিল। :)

আপনার গল্পটা আবারো পড়ে এলাম, আবারো ভাল লাগলো। বাড়তি পাওনা হিসেবে পেলাম চাঁদগাজী এর একটা চমৎকার মন্তব্য (৫৭ নং)।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো...

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১

শামচুল হক বলেছেন: ভালো বিপদেই না পড়েছিলেন দেখি। তবে পড়ে খুব ভালো লাগল, আপনার লেখা ভ্রমণ কাহিনী একটানেই পড়ে ফেললাম।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনীটাএকটানেই পড়ে ফেলার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১

ওমেরা বলেছেন: ভ্রমণে বের হলে টুকিটাকি কিছু অভিজ্ঞতা হবেই ।খুব ভাল লাগল ভাইয়া, অনেক ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: টুকিটাকি অভিজ্ঞতা কিছু নয়, অনেক! ধীরে ধীরে সেসব শেয়ার করার আশা আছে, সাথে থাকবেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভ্রমনের আগে যে ভ্রমন কাহিনী ঘটলো খুবই মারাত্মক মানে লোমহর্ষক। এরকম ভাবে যদি টিকিট হারাতো আমার বেলায় আমি নির্ঘাত বুদ্ধি শূন্য হয়ে যেতাম । চেহারা একরকম যেমন মিল ছিলো কাজেও তেমনই মিল।
সবচেয়ে ভালো অংশ হলো, কোনো রকম পেরেশানি ছাড়াই আরেকটা টিকিটের ব্যবস্থা হয়ে যাওয়াটা যেটা বাংলাদেশে সম্ভবত অনেক কঠিন হয়ে যেত!

পরবর্তী লেখার জন্য অপেক্ষা রইলাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভ্রমনের আগে যে ভ্রমন কাহিনী ঘটলো খুবই মারাত্মক মানে লোমহর্ষক - কিন্তু এমন লোমহর্ষক অভিজ্ঞতার শেষটুকু ছিল বড়ই প্রশান্তির! :)
লেখাটা মন দিয়ে পড়েছেন বলে খুশী হ'লাম। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা...

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমি ভ্রমন কাহিনী বেশ মন দিয়ে পড়ি। যেসব যায়গায় নিজের যাওয়া হয়নি সেসব যায়হায় অন্যরা গিয়ে কিরকম পরিস্থিতির মুখে পড়েছে সেটা পড়ার সময় সাথে সাথে ভাবনার রাজ্যে একটা ভিজুয়াল চলতে থাকে, ওতে খানিকটা ভ্রমন হয়ে যায়। ঘ্রাণে অর্ধেক ভোজন সেরকম বর্ননা পড়ে সিকি কিংবা সিকির সিকি ভ্রমণ।

পরের পর্বে আপনার লিখিত বর্ননা পড়ে আবার আমার কিছুটা মানসিক ভ্রমণ হবে সেই আশায় রইলাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ভ্রমন কাহিনী বেশ মন দিয়ে পড়ি - আপনার মন্তব্যগুলো থেকে বুঝতে পারি, আপনি সবকিছুই খুব মন দিয়ে পড়ার লোক। আপনার এ অভ্যেসটা আমি মন দিয়ে এ্যাপ্রিশিয়েট করি (আমি নিজেও তাই কিনা! :)
আচ্ছা দেখি, পরের পর্বগুলোতে আপনার মানসিক ভোজন কয় সিকি করাতে পারি! :D
নীরবে আমার এ অকিঞ্চিৎকর লেখাটাকেও "প্রিয়" তে তুলে রাখলেন---- লেখাটা সম্মানিত হলো, কৃতজ্ঞ বোধ করছি।

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৫০

নীল-দর্পণ বলেছেন: ভ্রমন আর রান্না-বান্না, খাবার-দাবার সংক্রান্ত ব্যাপার আমার খুবই ভাল লাগে। আপনার ভ্রমন টুকিটাকি পড়ছিলাম আর একা একা-ই হাসছিলাম। খুব ভাল লেগেছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। আল্লাহ সুস্থ রাখুন আপনাদে। :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: একা একা-ই হাসছিলেন কেন? আমার দুরবস্থা দেখে নাকি মেয়ে দুটোর হাসির সংক্রমণে?
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল সুন্দর এই ভ্রমনকাহিনী ।
এয়ার এশিয়ার ঘটনাগুলিও চমৎকার
সুন্দর মুখের হাসি না ভুলে কত উপকারই লেগেছে
বুঝা গেল আর কিছু মনে না রাখলেও
হাসিটা মনে রাখলে তা আসে
অনেক উপকারে ।

শুভ কামনা রইল ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর মুখের হাসি না ভুলে কত উপকারই লেগেছে -- :) হাসিমুখ নিয়ে ভুল করলেও, ভুলটাও কাজে দিয়েছিল!! :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা...

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ঝক ঝকে বর্ণনা।

তুলনা করলে জাতি হিসাবে আমরা দ্রুততার সাথে এগিয়ে যেতে পারিনি স্বাধীনতার এতটা বছর পরেও।

ধন্যবাদ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। লেখার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শিক্ষা ব্যবস্থায় কোটা সিস্টেম আমাদের অনগ্রসরতার একটা বড় কারণ, অসৎ রাজনীতির পরে পরেই।

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ভালো লাগল ভাই।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালো যে লেগেছে, আপনার দেয়া প্লাসটাই তার সাক্ষ্য বহন করে।
অনেক ধন্যবাদ, অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯

বিষাদ সময় বলেছেন: পোস্টটি আসার সাথে সাথে এক নিশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম। প্রথম মন্তব্যকারী হিসাবে আমার ভাল লাগার কথা জানানোর প্রস্তুতি নিতে নিতে দেখি আমার আগে আল ইফরান প্রথম মন্তব্যকারী হয়ে গেছেন। মনের দুঃখে শেষে মন্তব্য না করেই চলে গেলাম। আবার ফিরে এসে যখন মন্তব্য করছি ততক্ষণে আমি আনলাকি ১৩ মন্তব্যকারী হয়ে গেছি। হাঃ হাঃ হাঃ

তারপরও ভাল লাগাটুকু জানিয়ে গেলাম খায়রুল আহসান ভাই। ভাল থাকুন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি আনলাকি ১৩ মন্তব্যকারী হয়ে গেছি - এটাও আপনি সফলভাবে উৎরে গিয়ে ১৪ নম্বরে পড়েছেন, হাঃ হাঃ হাঃ!
তারপরও ভাল লাগাটুকু জানিয়ে গেলাম - অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম, আপনার এই ভাল লাগার কথাটুকু জেনে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা রইলো ...

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়ে অনেক ভাল লাগল ভাইয়া।
ভাল থাকুন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ লেখাটি পড়ে আপনার অনেক ভাল লেগেছে জেনে খুশী হ'লাম।
প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়ে।
শুভকামনা আপনার জন্য, সুস্থচিত্তে ঘুরে বেড়ান আরো, আর আমাদের বৃত্তান্ত জানান দিয়ে যান।

প্রথমাংশে লেখাগুলো খুবই গুরুত্ববহন করছে, আমাদের দেশ সম্পর্কে সুন্দর একটা মন্তব্য রেখে গেছেন সুপ্রিয় লেখক।
শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা জানবেন সবসময়।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমাংশে লেখাগুলো খুবই গুরুত্ববহন করছে, আমাদের দেশ সম্পর্কে সুন্দর একটা মন্তব্য রেখে গেছেন সুপ্রিয় লেখক -- মন্তব্যের এ অংশটুকু পড়ে বেশ অনুপ্রাণিত বোধ করছি। প্লাস পেয়েও।
লেখাটা মনযোগ সহকারে পাঠ করে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা! ভাল থাকবেন।

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার লাগল ভ্রমন কাহিনী! ফোল্ডার হারানোর পরও দেশে সহি সালামত ফেরৎ এসেছেন জেনে আরো ভাল লাগল। জাতি হিসেবে আমরা পৃথিবীর অন্যতম নিকৃস্ট জাতি। এরা রাস্তায় থুতু ফেলে, লাইনে দাড়ানোর সংস্কৃতি বলে কিছু নেই, আইন না মানাটাই স্বভাব, করাপটেড অলস, পরশ্রীকাতর....।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: সবকিছু কম্পিউটারাইজড হয়ে যাওয়াতে এ সুবিধটুকু পাওয়া গিয়েছে।
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা---

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

সোহানী বলেছেন: ও মাই গড... এটাতো ভয়ংকর সমস্যায় পড়েছিলেন দেখি.. তারপর ও সহজেই উদ্ধার হয়েছেন দেখছি।

আমি একবার লাগেজ নিয়ে বের হতে দেরি করাতে হোটেলের নির্ধারিত রিসেপশান এর গাড়ি মিস করি জেনেভায়। মোটামুটি কান্নাকাটির অবস্থা ছিল সেবার.......... আর আপনি সব হারায়ে ও ভালোভাবেই উদ্ধার হয়েছেন।

চলুক সাথে আছি............

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এটাতো ভয়ংকর সমস্যায় পড়েছিলেন দেখি - সমস্যাটা ভয়ংকরই ছিল, তবে সব তথ্য কম্পিউটারাইজড থাকাতে রক্ষে! অবশ্য এয়ার এশিয়ার স্টাফ এসব তথ্য কম্পিউটার ঘেঁটে বের করতে অস্বীকার করলে ভয়ানক বিপদেই পড়ে যেতাম। লাস্যময়ী নারীর পরিবর্তে ঘাড় ত্যাড়া কোন ব্যাটা থাকলেই বুঝিয়ে দিত, কত ধানে কত চাল!! :)
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো---

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট সামাজিক ভারসাম্যহীনতা....... ভেবে দেখার এখনি সময় এবং হিন্দি চ্যানেল বন্ধ করুন পড়ে সেখানে একটা করে মন্তব্য রেখে এসেছি।

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

ফয়সাল রকি বলেছেন: পরে কি আবার তাঁর সাথে দেখা হয়েছিল? মানে পরের বার অন্য কারো সাথে গুলিয়ে ফেলেননি তো?

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: নাহ, এর পরে আর এয়ার এশিয়ার কোন ফ্লাইটে উঠতে হয়নি। কাজেই তাদের অফিসেও যেতে হয়নি। হলে নির্ঘাত আবারো গুলিয়ে ফেলতাম! :)
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

২০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি লেখাটা পড়ে বিশ্বাস করতে পারছি না এটা আপনার সাথে হয়েছে !!!!!!!
আমাদের আহসান ভাই এর সাথে !!!!!

সত্যি অবিশ্বাস্য !!! যাই হোক আপনার মত করেই বলি নিয়মের পরিবর্তে ব্যতিক্রমটাই ঘটলো

চমৎকার শেয়ার ভাইয়া ,শুভ কামনা ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য থেকে বোঝাই যাচ্ছে, আ পনি লেখাটা মনযোগ সহকারে পড়েছেন। অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম মন্তব্যে এবং প্লাসে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---- ভাল থাকুন!

২১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

কালীদাস বলেছেন: সস্তা এয়ারলাইনগুলোয় চড়া দুনিয়ার প্যারা।

পরের পর্বগুলো পড়ে হয়ত আরও ভাল কোন কমেন্ট করতে পারব।

ব্লগার জুনের থাইল্যান্ড গাইড আর এরকম অসংখ্য থাই- ট্রাভেলগের কারণে থাইল্যান্ডে আবার কখনও গেলে মনে হয় চোখ বন্ধ করে চলাফেরা করতে পারব ;)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: সস্তা এয়ারলাইনগুলোয় চড়া দুনিয়ার প্যারা - ঠিকই বলেছেন। ওরা এক গ্লাস জলও বিনে পয়সায় দেয় না।
আপনি যখনই ব্লগে আসেন, এত এত লেখা পড়েন এবং মন্তব্য করেন, অবাক হয়ে যাই!
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

২২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর আর সাবলীল।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। প্রশংসায় প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

রিএ্যাক্ট বিডি বলেছেন: New Bangla Funny Video | বাঙালি TEACHER VS STUDENTS | New Video 2017

Video link: https://youtu.be/l4Q5Wh4rpg

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ মন্তব্যটি আমার পোস্টের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়।

২৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: এক সুন্দরী দেখে আগের সুন্দরী চিনতে ভুল করেছেন সেটা দেখে …… :P (আমিও মনে হয় এরকমই করে ফেলতাম)
ভাল থাকবেন। :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ও আচ্ছা! তা'হলে ঠিক আছে। :)
ধন্যবাদ।

১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পোস্ট অসংজ্ঞায়িত সম্পর্ক, বাক্সবন্দী স্মৃতি! পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি।
আশাকরি ভাল আছেন। :)

২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সুমন কর বলেছেন: যাক, শেষ পর্যন্ত কোন ঝামেলা ছাড়াই ফিরতি টিকেট পেয়ে গেছেন জেনে খুশি হলাম।

আপনার ভ্রমণের টুকিটাকি -১, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো লাগল।
+।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লাগছে যে আপনি দেরীতে হলেও (আপনার তুলনায়), লেখাটা পড়লেন এবং মন্তব্য রেখে গেলেন।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক প্রীত হ'লাম, অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

২৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টের শুরুতেই উল্লেখ করেছি, আমার আমেরিকা ভ্রমণের সময় (২০১৩ সালে) একটা জটিল অভিজ্ঞতার কথা পোস্ট করেছিলাম।
সেটা দেখতে পাবেন এখানেঃ অজানা পথে অচেনা সাথী, স্মৃতির আকরে আজো আছে গাঁথি......

২৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫১

করুণাধারা বলেছেন: যেভাবে টিকেট হারানোর বিপদ কাটালেন- দারুন!

ভ্রমণ কাহিনী কেবল জায়গার বর্ণনা নয় বরং ভ্রমনের নানা অভিজ্ঞতা আর অচেনা মানুষের পরিচিতি ভ্রমণ কাহিনীকে বৈচিত্র্যময় করে তোলে। আপনার এই কাহিনী একটানে পড়ে ফেলা গেল, শেষ করে ভাল লাগল।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমারও ভাল লাগলো আপনার কাছ থেকে এ প্রশংসাটুকু পেয়ে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫১

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমাকে প্রায় কমবেশী বাইরে যাওয়া লাগে, ছোটবেলা থেকেই। এয়্যারপোর্ট বা বর্ডারে প্রায়শই কিন্চিৎ মজা কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যাপক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ি। কিন্তু আপনার মত সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্হাপন করবার ক্ষমতা আমার নেই।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: এয়্যারপোর্ট বা বর্ডারে প্রায়শই কিন্চিৎ মজা কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যাপক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ি -্ এইসব ঝামেলা টামেলা নিয়ে লিখতেই আমার ভাল লাগে। ২৬ নম্বর মন্তব্যেও আমি আমার অনুরূপ একটা অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা কাহিনী বর্ণনা করেছি।
লেখার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম। অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা---

২৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

সুমন কর বলেছেন: একটু ব্যস্ততা ছিল, তবুও সামুর ভালো পোস্টগুলো সময় করে পড়ে নিতে ভুল হয়না।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: তবুও সামুর ভালো পোস্টগুলো সময় করে পড়ে নিতে ভুল হয়না - এটা আমি জানি এবং এ গুণের কারণেই আপনি এ ব্লগে অনন্য।
পুনরায় মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: যাক সব কিছুর পর আবার নতুন কপি পেয়েছেন টাইমমতো তাই আমরাও হাফ ছেড়ে বাঁচলাম।

ট্রাভেল করার সময় আমার বর তো আমার হাতে কোন পেপারস দেয়না, তার ধারনা আমি হারিয়ে ফেলবো।

অনেক ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা। আইফোন বিট্রে না করলে হয়তো দারুণসহ ছবিও দেখতে পেতাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, লেখাটা মন দিয়ে পড়ে এখানে কিছু মন্তব্য রেখে যাবার জন্য। পেপারস এর ব্যাপারে আমিও খুব সাবধান থাকি, নিজের কাছেই রাখি। কিন্তু তবুও মাঝে মাঝে ভুল হয়ে যায়।
অনেক ভালো লেগেছে আপনার লেখাটা। আইফোন বিট্রে না করলে হয়তো দারুণসহ ছবিও দেখতে পেতাম - যদিও ছবি তোলার ব্যাপারে আমি খুব একটা পারদর্শী নই, তবুও, কিছু ছবি তো অবশ্যই দিতে পারতাম!
প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট কিছু শিল্প কর্ম পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এলাম। আশাকরি সময় করে একবার দেখে নেবেন।

৩১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিন্তু সব গ্রামারেরই নিয়মাবলীর নীচে কিছু ব্যতিক্রমের কথা উল্লেখ থাকে। সেদিন হয়তো আমারও নিয়মের পরিবর্তে ব্যতিক্রমটাই ঘটলো। বেশ মজা পেলাম।
মেয়েটির সৌন্দর্যের বর্ননা একটু বেশি হয়ে গেছে, ভাগ্যিস ভাবী থট রিড জানেনা =p~

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট থেকে উদ্ধৃতি্র জন্য ধন্যবাদ, উদ্ধৃত কথাগুলো পড়ে মজা পেয়েছেন জেনে প্রীত হ'লাম।
আমিও আপনার এই সরস মন্তব্যটা পড়ে মজা পেলাম।
মেয়েটির সৌন্দর্যের বর্ননা মোটেই বেশি হয়ে যায়নি, লেখাতা পড়ে বরং মনে হয়েছে, কিছুই বলা হয়নি তার সৌন্দর্যের কথা! :)
নারীগণ জন্মগতভাবে থট রীডিং এ পিএইচডি নিয়ে এ ধরাধামে আসেন- এ কথাটা কি আপনার আজও অজানা? :D
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সপরিবারে, শুভেচ্ছা রইলো---

৩২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন পোস্ট। জুনাপি তো লেডি বতুতা উপাধি পেয়ে গেছেন। আপনিও ইদানিং ভালই লিখছেন ভ্রমন কাহিনী । চেহারার মিল খুঁজে পাওয়া সম্পূর্ণ যৌক্তিক । ভাল লেগেছে ।+++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনিও ইদানিং ভালই লিখছেন ভ্রমন কাহিনী - অশেষ ধন্যবাদ, টুকটাক যা কিছুই লিখছি তা পড়ে যাবার জন্য, তাতে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।
লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশী হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট। সহজ সরল বর্ণনা ভালো লাগল। একটানেই পড়ে ফেললাম।

তবে প্রশ্ন হলো দুই মহিলার চেহারা কি একই রকম ছিল?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা একটানেই পড়ে ফেলার জন্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ, দুই মহিলার চেহারা একই রকম ছিল। উভয়েই সুন্দরী ছিলেন, উভয়েই হেসে হেসে কথা বলেছেন, উভয়ের মাঝেই সহযগিতার মনোভাব ছিল। কিন্তু সবগুলো গুণেই, পরেরজন প্রথমজনের চেয়ে একটু বেশীই ছিলেন।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।

৩৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আজ সেই থাইল্যান্ড আর বাংলাদেশের দুরত্ব কতখানি?? আমর মনে হয় এটা প্রতিবছরই বাড়ছে।।
প্রবাসে নিজের চেয়েও গুরুত্বপূর্ন জরুরী পেপার।।
পাতাইয়া সীবিচের অবস্থা তুলনা করুন আমাদের সাথে!! অকৃত্তিম লংবীচ নিয়ে আমরা কোথায় আছি!! এমন করেই আছি সুন্দরবন নিয়েও!!
স্যরি ভাই, প্রসঙ্গ বহির্ভুত আলোচনার জন্য।।
আবার ঠিক বহির্ভুত হয় না প্রাসঙ্গীক কথায়।।
আজ আমাদের থাকার কথা যেখানে, শুধুমাত্র নিজেদের "মানসিকতার" দোষেই আমরা জামার বুতাম উল্টো লাগিয়ে পথ চলছি।।
চলতি পথের অনেক কিছুই আছে লেখায়।। যা গল্পের আদলে খুবই মজার, সচেতনতার।।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: না, আপনার কথাগুলো মোটেই প্রসঙ্গ বহির্ভূত হয়নি। আমি নিজেই তো শুরুতে এ প্রসঙ্গে কথা বলেছি।
গল্পটা পড়ে মজা পেয়েছেন জেনে প্রীত হ'লাম। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৩৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি তো ভালই আছি। আপনি কেমন আছেন/ছিলেন?
আপনার প্রিয়জন প্রতিশ্রুতি রেখে চলে গেলে পোস্টটাতে কয়েকটা মন্তব্য রেখেছিলাম। আপনি সিরিয়াল ধরে মন্তব্য করতে করতে ঠিক আমার মন্তব্যের ক্রমিকে এসে সেই যে কোথায় নিরুদ্দেশ হয়ে গেলেন! তাও যে এতদিন পরে ফিরে এলেন, সেজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। প্রত্যাবর্তনে সুস্বাগতম!
এ লেখাটা কেমন লেগেছে?

৩৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: বড় ধরণের ভ্রমণ মানেই বড় ধরণের ঝামেলা |এটা একটা স্বতঃসিদ্ধের মতোই আমার কাছে |আপনার ঝামেলা বেশি হয়নি এখন পর্যন্ত |সেটা জেনে ভালো লাগছে|আশাকরি পুরো ভ্রমণটাই ঝামেলা ছাড়া শেষ করতে পেরেছেন |থাইরা কি ইংরেজি খুব ভালো বলে ? আমার প্রচুর চায়নিজ, কোরিয়ান ইনফ্যাক্ট ওই মঙ্গোলয়েড বেল্টটার ছাত্রদের সাথে পড়তে হয়েছে আমেরিকায় | এরা অবশ্য সবাই ছাত্র ছাত্রী | কিন্তু অধিকাংশই খুব ফ্লুয়েনট ছিলোনা ইংলিশে | খুব জরুরি সময়ে এয়ার লাইনসের থাই অফিশিয়াল দ্রুত আপনার কথা বুঝে হেল্প করতে পারলো জেনে খানিকটা বিস্মিত হয়েছি |ভালো লাগলো এ পর্বের ঝামেলামুক্ত ভ্রমণ বর্ণনা | পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম |

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
যথাক্রমে ৩১ আর ১৬ বছর আগে যখন প্রথম এবং দ্বিতীয়বার সেখানে গিয়েছিলাম, তখন ওদের বেশীরভাগই মোটেই ইংরেজী বলতে পারতোনা। হোটেলের রিসেপশনের লোকেরা কোন মতে কাজ চালাবার মত ইংরেজী জানতো। কিন্তু এবারে দেখেছি ভিন্নচিত্র। এবারে দেখলাম প্রায় মোটামুটি সবাই কাজ চালাবার মত ইংরেজী জানে, আর পর্যটক সার্ভিসে নিয়োজিতরা, যাদের বেশীরভাগই মহিলা, বেশ ভালই ইংরেজী বলতে পারে।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট আমাকে ভালোবাসতেই হবে তাতো বলিনি পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।

৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

আখেনাটেন বলেছেন: ভুল বড় হলেও বেশ সুন্দরভাবেই সমাধান ঘটেছে। এই পেশাদারিত্বের চরম অভাব অামাদের দেশে।

শেষে মেয়েটির উইট রিমার্ক করাটা মারাত্মক হয়েছে। মজা পেলুম।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষে মেয়েটির উইট রিমার্ক করাটা মারাত্মক হয়েছে - এ কারণেই তো গল্পের সূচনা।
গল্পটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

৩৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার মোবাইলটা ঝামেলা করায় আমি খুশি হয়েছি । একটা ছবিহীন ভ্রমণকাহিনী পেয়েছি - কিন্তু ভাষার কারুকার্যে আপনি সুন্দর একটা ছবি এঁকেছেন । চলুক ভ্রমণকাহিনী - সাথে আছি ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, শামছুল ইসলাম। ছবিহীন ভ্রমণকাহিনী পড়েও আপনি খুশী হয়েছেন জেনে অনুপ্রাণিত হ'লাম। আপনার রেখে যাওয়া প্লাসেও।
সাথে থাকার অঙ্গীকারটুকু উৎসাহ দিয়ে গেল।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৩৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা আপনি দেখি আমার প্ররো পোস্ট ধরে সামনে এগোচ্ছেন, সত্যিই ভালো লাগছে।............ যাই দেখে আসি। যদিও নোটিফিকেশনে কিছুই দেখিনি, সামুর হালকা পাতলা সমস্যা।.............

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরনো ব্লগারদের পুরনো পোস্ট পড়তে আমার ভাল লাগে। সেই সময়ের অর্থাৎ ৮-১০ বছর আগের বার্নিং ইস্যুগুলো নিয়ে ব্লগারদের ভাবনার সাথে পরিচিত হতে ভাল লাগে।

৪০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

তারেক সিফাত বলেছেন: ভালো লেগেছে।

ভ্রমণের সময় টিকেট কপি, হোটেল বুকিং কপি এসব হারিয়ে গেলে কি যে বিড়ম্বনাতে পড়তে হয় তা কেবল ভুক্তভোগীরা বুঝতে পারে। যাক এই যাত্রায় রক্ষা। আমি ভাবছি বাংলাদেশে এই ঘটনা ঘটলে কি হত! এভাবে সাহায্য করার মত কি কাউকে পাওয়া যেত!

ভালো থাকবেন। ভ্রমণের টুকিটাকি -২ কিংবা এর পরের পর্বগুলো খুঁজে পেলাম না।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ভাবছি বাংলাদেশে এই ঘটনা ঘটলে কি হত! এভাবে সাহায্য করার মত কি কাউকে পাওয়া যেত! - অনেক সময় অনেক সহৃদয় বাংলাদেশীরও সন্ধান পাওয়া যায়। তবে নেতিবাচক দিকটাতেই পাল্লা ভারী।
ভ্রমণের টুকিটাকি -২ কিংবা এর পরের পর্বগুলো খুঁজে পেলাম না - শুরুতে এ বিষয়ে একটা সিরিজ লেখার ইচ্ছে থাকলেও, পরে বোধ হয় আর লেখা হয়ে ওঠেনি। বিষয়টি নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ। দেখি আবার শুরু করা যায় কি না!
পুরনো পোস্ট পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। পাঠকের মন্তব্যের সুবাদে লেখকেরও আরেকবার পড়ার সুযোগ ঘটে। সম্পাদনার কথাও ভাবা যায়।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনেক প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ মন্তব্যটার সুবাদে আরও একটা বিষয় আমার নজরে এলো, তা হচ্ছে, না জানি কবে এ লেখাটির"পঠিত সংখ্যা" (আসলে ক্লিকসংখ্যা) হাজার এর মাইলফলক অতিক্রম করে গেছে। এটা আমার জন্য একটা আনন্দের বিষয়, কারণ এর আগে আমার কোন লেখাই হাজারবার কেন, ৯০০ বারই পঠিত হয় নাই।
এ অর্জন অন্য কারো কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও, আমার মত সামান্য একজন ব্লগারের কাছে বেশ আনন্দদায়কই বটে।

৪১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুন বলেছেন: ফুকেট বীচে এটিকে দেখেছিলেন কি খায়রুল আহসান !
Seafaring crocodile still menacing Phuket beaches

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: জুন, :) :) :)
না, ভাগ্যিস এমন বন্ধুর সাথে সেখানে সাক্ষাৎ ঘটেনি। নইলে এ বুড়ো বয়সে কপালে কী ঘটতো কে জানে!
ছবি দেখে ভয় না পেয়ে আনন্দ পেলাম, মন্তব্যেও।
মেনী থাঙ্কস!!!

৪২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই পোষ্ট আগে একবার পড়েছি।
আজ আরেকবার পড়লাম।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুনরায় পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.