নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধারাপাত ভুলে গেছি, পদ্য ভুলিনি

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬

শৈশবে মুখস্ত করা ধারাপাত ভুলে গেছি,
নামতা ভুলে গেছি, পাটিগণিতের আর্য্যা ভুলে গেছি।
তবে মদনমোহন তর্কালঙ্কার এর নাম এখনো ভুলিনি,
কারণ শৈশব থেকেই কবিতাকে মনে মনে ভালবেসেছি।

মায়ের শেখানো ‘সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি’ কিংবা-
‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইলো’- এসব স্বপ্নীল পংক্তিমালা
এখনো বিস্মৃতির অতল গর্ভে হারিয়ে যায়নি, এখনো এগুলো
প্রাতঃস্মরণীয় হয়ে আছে, কন্ঠে নিত্য আবৃত্ত হয়, স্মৃতিতে অম্লান।

সব পড়াশুনা ভুলে যেতে পারি- ইতিহাসের তারিখ,
ভূগোলের মানচিত্র কিংবা বিজ্ঞানের সব সূত্র বিস্মৃত হতে পারি,
কিন্তু কোনদিন আমার কন্ঠ থেকে শৈশবের পদ্য হারিয়ে যাবেনা।
প্রতিটি পংক্তি আমার মানসপটে একেকটি হিরন্ময় স্মৃতি হয়ে আছে।


ঢাকা
২৩ ডিসেম্বর ২০১৭
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: কবিতা আর কবিতার নাম দুইটাই ভাল লাগল আমার। অন্যান্য জিনিস ভুলে যাওয়ার সাথে কবিতা মনে রাখার ব্যাপারটা যেভাবে তুলনা করেছেন তাতে বেশ মজা পেলাম। :)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা আর কবিতার শিরোনাম- দুটোই আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হ'লাম। প্রথম মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাট্রিমা টিম টিম
তারা মাঠে পাড়ে ডিম

আমার মায়ের সোনার নোলক
হারিয়ে গেল শেষে!

ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গা

আহা আহা
দারুন বলেছেন- অংক ভুলব, ভু-গোল বিজ্ঞান সব ভুলে গেলেও পদ্য কদাচিৎ নয় :)

++++

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অংক ভুলব, ভু-গোল বিজ্ঞান সব ভুলে গেলেও পদ্য কদাচিৎ নয় - আপনিই তো আমার কথাটাকে আরও সুন্দর করে বলে গেলেন!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিরন্তর---

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

সোহানী বলেছেন: ধারাপাত কঠিন তাই মনে রাখা অসম্ভব। কিন্তু মেলোডিয়াস ছড়াগুলো মনে রাখা সহজ।

কবিতায় ভালোলাগা।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: মায়ের মুখে শোনা ছড়া বা পদ্যগুলো মানুষ খুব কমই ভুলে যায়।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট সামাজিক ভারসাম্যহীনতা....... ভেবে দেখার এখনি সময় পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। নোটিফিকেশন বৈকল্যের কারণে কথাটা এখানেই জানিয়ে গেলাম।

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


//বিদ্যা ভুলিতে পারি, ভুলিয়াছিও কতকটা -
কিন্তু তোমাকে ভুলিতে পারি নাই, আছো স্মৃতিতে আকর!
পরীক্ষার বিষয় ‘তুমি’ হইলে, আমি হইতাম বিদ্যাসাগর!//



আপনার কবিতায় অনুপ্রাণিত হয়ে, কিছু একটা লেখার চেষ্টা করলাম! অনেক পদ্য আমিও মনে করার চেষ্টা করলাম এবং অনেকটাই ফিরে পেয়েছি।
বাংলা সাহিত্যে পদ্য যে কত মমতায় আর ভালোবাসায় আমরা শিখেছি।
এটি আমাদের বিদ্যার হাতেখড়িও বটে।
চমৎকার একটি বিষয় মনে করিয়ে দিলেন। এজন্য অভিনন্দন :)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, মাত্র তিনটে চরণে চমৎকার একটা বিষয় উপস্থাপন করে গেলেন!
বাংলা সাহিত্যে পদ্য যে কত মমতায় আর ভালোবাসায় আমরা শিখেছি। এটি আমাদের বিদ্যার হাতেখড়িও বটে - সত্যি, এতটা মমতা আর ভালবাসা দিয়ে শিখেছিলাম বলেই বোধহয় আজীবন মনে রাখতে পেরেছি।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, সেলিম আনোয়ার। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত হ'লাম।
শুভকামনা রইলো...

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতা আর কবিতার নাম দারুণ লাগলো।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা আর কবিতার শিরোনাম- দুটোই আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধারাপাত পৃথিবী চালায়, কবিতা মানুষকে কল্পলোকে নিয়ে যায়, কল্পলোক বিশাল!

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা মানুষকে কল্পলোকে নিয়ে যায়, কল্পলোক বিশাল -- কবিতা নিয়ে অত্যন্ত চমৎকার একটি মন্তব্য করে গেলেন।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: গত একমাস ধরে একটা কবিতা লিখতে চেষ্টা করছি কিন্তু পারছি না।

যে কবিতাটা লিখতে চাচ্ছি তার প্রথম লাইনটা এই রকম- ''মাঝে মাঝে খুব মহৎ হতে ইচ্ছা করে''।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ''মাঝে মাঝে খুব মহৎ হতে ইচ্ছা করে'' - বেশ তো! কবিতার প্রথম চরণটাই তো খুবই সুন্দর! একটু ভেবে চিন্তে বাকী কথাগুলোও যোগ করে দেন।
কবিতায় মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা ভালো লাগার কথাটি এখানে জানিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ল্যাংটা বয়সে মানুষ যা পড়ে তা স্হায়ী স্মৃতি হিসেবে মেমরিতে আজীবন থেকে যায়।

কবিতায় + + +

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: কথাটা ঠিকই বলেছেন।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




শৈশবের মন থাকে স্বচ্ছ তাই তখনের ভাললাগা ভোলা যায় না। এখনো ওইসব কবিতা পাঠে হৃদয়ে যেন মধু ঝরে পড়ে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এখনো ওইসব কবিতা পাঠে হৃদয়ে যেন মধু ঝরে পড়ে - এ প্রসঙ্গে বলছি, এখনো আমি যখন পড়ি- আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে, আমার চোখের সামনে একটা শীর্ণ নদীর ছবি ভেসে ওঠে, বৈশাখে যে নদীটা হাটুরেরা গরুর গাড়ীতে বসেই পার হতো!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১২

সুমন কর বলেছেন: তাহলে তো আপনার স্মৃতিশক্তি বেশ।

কবিতাও বেশ লাগল। +।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: তাহলে তো আপনার স্মৃতিশক্তি বেশ - শৈশব স্মৃতির অনেক কিছুই এখনো আমার মনে ভাস্বর হয়ে আছে, কিন্তু হাল আমলের কিছু মনে রাখতে পারিনা।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: সেই পদ্যগুলো কি আর ভোলা যায় ! সেই কবেকার বাক বাকুম পায়রাটাওতো এখনো উড়ে গেলো না ! এখনো মনের ঘরেই আছে কত পরম যত্ন আত্তিতে | কত কিছু ভুলে গেলাম এর মধ্যে | খায়রুল ভাই, কবিতায় ভালো লাগা |

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: মনের ঘরেই আছে কত পরম যত্ন আত্তিতে - চিরদিনই এসব মনের ঘরে পরম যত্নে সংরক্ষিত থাকবে। মায়ের মুখে মুখে যেসব ছড়া, পদ্য, কবিতা আওড়িয়েছি, সেসব কখনোই ভোলার নয়।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার দ্বৈত সংলাপ: মন ময়ূরী কবিতাটি পড়ে এলাম। খুব ভাল লিখেছেন। সেখানে যে মন্তব্য করেছি, তা নোটিফিকেশনে দেখাচ্ছে না।

১৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



মনের কথা তুলে ধরেছেন পরম যত্নে!

শুভকামনা।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: আমারও ভাইয়া!!!!!!!

যেমন আজকালকার বেবিরা ভুলবেনা


বা বা ব্লাকশিপ হ্যাভ ইউ এনি উল
ইয়েস স্যর ইয়েস স্যর থ্রী ব্যাগস ফুল!!!!!!!

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি শিশুদের নিয়ে কাজ করেন। মায়ের পরেই শিক্ষিকার স্থান। কচি মন ওদের, আপনি ওদেরকে এখন যা শেখাবেন, ওরা অনেকদিন পর্যন্ত তা মনে রাখবে। রাইমসগুলোকে রাখবে, শিক্ষিকাকেও রাখবে।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

তারেক ফাহিম বলেছেন: শৈশবের কবিতা ভুলা যায় না।

ছোট বেলায় ঘুমের ভিতরেওনাকি আমি পড়তাম :-/

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোট বেলায় ঘুমের ভিতরেও নাকি আমি পড়তাম - বাহ, বেশ তো! তাহলে তো এখনো নিশ্চয়ই সেসব কবিতা আপনার কন্ঠে উচ্চারিত হয়, মাঝে মাঝে হলেও!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: স্কুলে ভর্তি হওয়ার পুর্বে মায়ের কাছে বাল্যশিক্ষা পড়েছিলাম।'ঘোড়ায় চড়িল, আছাড় খাইল--- ' তার অনেক লাইনি এখনো মনে আছে। ধারাপাতে ছিল শতকিয়া, পোয়া কিয়া, গন্ডা কিয়া ইত্যাদী।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সীতানাথ বসাক প্রণীত সেই আদর্শলিপির কথানে পড়ে যায়-
অ- অসৎসঙ্গ ত্যাগ কর।
আ- আলস্য দোষের আকর।
ঊ- ঊর্ধ্বমুখে পথ চলিও না।
ঠ- ঠগকে বিশ্বাস করিও না।
স- সদা সত্য কথা বলিবে।
ৎ- সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ!
এবং আরো কত নীতিবাক্য। এখন সেসব শুধুই স্মৃতি!
ছোটবেলায় যখন বাজার করতে যেতাম, তখন দোকানীকে হিসেব করে পয়সা দেয়ার সময় (আমার সময় আনা/পয়সাই বেশী দিতাম, টাকা কদাচিৎ দিতাম) ধারাপাত এবং আর্য্যাগুলোকে বেশ কাজে লাগাতাম।

১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সব ভুলা গেলেও পদ্য ভুলে যাওয়ার মত না।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: সব ভুলা গেলেও পদ্য ভুলে যাওয়ার মত না -- হ্যাঁ, বিশেষ করে শৈশবে শেখা পদ্যাবলী।
কবিতা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা---

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

সামিয়া বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া।।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্যে এবং প্লাসে খুব খুশী হ'লাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...

২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

ট্রাম্প বিন পুতিন বিন হিটলার বলেছেন:






হিটলার বলছেনঃ শৈশবের পছন্দের কবিতা পুরো মনে নেই। নাম সম্ভবত "জোনাকী"। কবি আহসান হাবিব।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: তারা একটি-দুটি-তিনটি করে এলো... - সম্ভবতঃ এ কবিতাটির কথা বলছেন।
শৈশবে আমাদের অনেকের মনেই "কাজলা দিদি" কবিতাটি রেখাপাত করেছিল।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গাঁ।

এখনো মনে আছে !!! :)


ভালো লিখেছেন+++

ভালো থাকুন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: হ্যাঁ, মোস্ট কমন একটা ছড়ার উল্লেখ করেছেন। আচ্ছা, বলুন তো ছড়াটার রচয়িতা কে? গুগল না ঘেটে বলতে পারবেন কি?
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সরি, ব্লগ থেকে একটু বের হয়ে গিয়েছিলাম,তাই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল। ছড়াটির রচয়িতার নামটি মনে নেই। :(

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছড়াটির রচয়িতার নাম- কবি খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন। খুব কম লোকই কবির নামটি মনে রেখেছে, অথচ এটা (ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গাঁ) একটা কালজয়ী শিশুতোষ ছড়া হিসেবে টিকে গেছে।

২৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ঐ দেখা যায় তাল গাছ ঐ আমাদের গাঁ।
সম্ভবত কবির নাম, 'খান মঈনুদ্দিন' হবে!
নামটা সঠিক মনে আসছে না।

আমাদের ছোট নদী চলে বাকে বাকে। কবির নাম 'বন্দে আলী মিয়া'।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম ছড়াটির কবির শুদ্ধ নাম- খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন
আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে - এই বিখ্যাত কবিতাটি কবিগুরু'র লেখা, 'বন্দে আলী মিয়া'র নয়। লক্ষ্যনীয় যে, এই কবিতায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 'গরু' শব্দটির বানান "গোরু" লিখেছিলেন।

২৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১১

জাহিদ অনিক বলেছেন:


শৈশবের কথা ভুলে যাওয়া সহজ নয়।
শৈশবে মস্তিষ্কে কেবল স্মৃতি জমা শুরু করে; যা জমতে থাকে তা অনেকটাই রেশ রেখে যায়।
আপনিও যেমন ভুলতে পারেন না, হয়ত কেউই পারে না।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: শৈশবের কথা ভুলে যাওয়া সহজ নয় - হ্যাঁ, তা মোটেই সহজ নয়। তবে পরের দিকের স্মৃতিগুলো মানুষ সহজেই ভুলে যেতে পারে।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

২৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

সোহানী বলেছেন: ও মাই গড.. এতো পুরোনো লিখা আপনার নজরে পড়েছে.......... অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। (মন্তব্য কিন্তু খুজেঁ পাই নি, মনে হয় পোস্টে কোন ঝামেলা। তারপরও ধন্যবাদ) আমার শেষ পোস্টে আপনাকে স্মরণ করেছি। লম্বা পোস্ট তাই না পড়তে চাইলে একেবারে শেষে দেখবেন।

অনেক ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন। হ্যাপি নিউ ইয়ার।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য কিন্তু খুজেঁ পাই নি, মনে হয় পোস্টে কোন ঝামেলা - কেন খুঁজে পাচ্ছেন না? আমি তো তো দেখতে পাচ্ছি ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০০৯ এর আপনার ঐ পোস্টে ৬ নম্বর মন্তব্যটা আমারই। যাহোক, আবার একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
আপনার শেষ পোস্টে আমাকে স্মরণ করার জন্য ধন্যবাদ। খুব শীঘ্রই পুনর্বার পোস্টটাতে যাব।

২৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

উম্মে সায়মা বলেছেন: ঠিক তো! ছোটবেলার পড়াশোনা কিছু মনে নেই। কিন্তু কিছু ছড়া-কবিতা ঠিকই মনে গেঁথে আছে!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোটবেলার পড়াশোনা কিছু মনে নেই। কিন্তু কিছু ছড়া-কবিতা ঠিকই মনে গেঁথে আছে! - এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে মায়ের কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে শেখা ছড়া-কবিতাগুলো সহজে ভোলা যায়না।
কবিতা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা রইলো---

২৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: @সোহানী, ৩ নং মন্তব্য এবং প্রতিমন্তব্য, এবং তদুত্তরে ২৫ নং মন্তব্য প্রসঙ্গে জানাচ্ছি যে, গত ১৫ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে লেখা আপনার সামাজিক ভারসাম্যহীনতা....... ভেবে দেখার এখনি সময় শীর্ষক পোস্টে আমি সে মন্তব্যটি রেখেছিলাম। একই শিরোনামে আপনি ৩১ মে ২০১২ তারিখেও আরেকটা পোস্ট লিখেছিলেন। খুব সম্ভবতঃ আপনি পরেরটাতে খোঁজ করেছিলেন, সেজন্যই মন্তব্যটা খুজেঁ পান নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.