নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

শান্তা তখনো ঘুমিয়ে—২

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

শান্তা তখনো ঘুমিয়ে—১ পড়ুন এখানেঃ শান্তা তখনো ঘুমিয়ে—১

পরেরদিন সকালে নিরাময় সেন্টারের (এর পর থেকে শুধু ‘সেন্টার’ নামে ডাকা হবে) পরিচালিকা এবং কাউন্সেলর, উভয়েই আরিফের সাথে কথা বললেন। ওর সাথে কথা বলার পর তারা জানালেন, শান্তার সাথেও তাদের কথা বলতে হবে। এদিকে সেন্টারে শান্তা কিংবা ওদের মেয়েকে আনার ব্যাপারে আরিফ তার বাবা মাকে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছিল। কিন্তু পরিচালিকার পীড়াপীড়িতে আরিফের বাবা মা সে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে শান্তাকে সেখানে উপস্থিত হতে বললেন। চলতে থাকলো শান্তির অন্বেষণে উভয়ের যৌথ কাউন্সেলিং। কিন্তু কে তখন জানতো, এই যৌথ কাউন্সেলিং এর উর্বর পলিতে রোপিত হচ্ছিল আরো বড় বড় অনেক অশান্তির বীজ!

সেন্টারের কাউন্সেলর সাহেব ছিলেন শান্তা-আরিফের চেয়ে বয়সে বিশ পঁচিশ বছরের মত বড়। আরিফ তাকে মামা বলে সম্বোধন করতো। তিনি তাদের জীবন কাহিনী শুনতে শুনতে নিজেই নিজের অগোচরে আরেকটা নতুন কাহিনীর জন্ম দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি বিবাহিত ছিলেন, একজন ধনী মহিলাকে বিয়ে করে তিনি সুখেই সংসার করছিলেন। তাদের এক ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েও ছিল। তার পরেও তিনি শান্তাকে কাউন্সেলিং করতে করতে তার প্রতি দুর্বলতা অনুভব করতে শুরু করলেন। প্রথম প্রথম তিনি উভয়কে এক সাথে সেন্টারেই কাউন্সেলিং করতেন। তার কিছুদিন পর থেকে শান্তা বাসায় ফিরে যাবার পরেও তিনি তাকে টেলিফোনে কাউন্সেলিং করতেন। আরিফ প্রায় তিন মাস সেন্টারে কাটিয়ে যখন বাসায় ফিরলো, তখনো তিনি উভয়ের উপস্থিতিতে ওদের বাসায় আসতেন বিনামূল্যে কাউন্সেলিং অব্যাহত রাখার ঘোষিত অভিপ্রায়ে, যদিও অঘোষিত অভিপ্রায় ছিল অন্যরকম। এতে আরিফ প্রথম প্রথম তেমন আপত্তি করতো না। কিন্তু বাসায় ফেরার কিছুদিন পর থেকে আরিফ তার প্রতি শান্তার একটা প্রকাশ্য ঔদাসীন্য অনুভব করতে শুরু করলো। এমনকি শান্তার বাবার বাড়ী থেকে আনা কাজের বুয়াটাও কথায় কথায় আরিফকে উপদেশ দেয়া শুরু করলো। আরিফ মনে মনে খুব বিরক্তবোধ করলেও তা চেপে যাচ্ছিল। বিরক্তির মাত্রাটা বেড়ে যেত যখন কাউন্সেলর সাহেব বাসায় এলেই শান্তা তার কাছে আরিফের বিরুদ্ধে নানান খুটিনাটি বিষয়ে অভিযোগ উল্থাপন করতো। বিরক্তি চেপে রাখতে রাখতে আরিফের মেজাজটা বিগড়ে যেতে শুরু করলো। সামান্য বিষয়েও সে জোরে কথা বলা শুরু করলো। আর এটাই কাউন্সেলর সাহেবের কাছে শান্তার প্রধান অভিযোগে পরিণত হল। অপরদিকে কাউন্সেলর সাহেব খুব নীচু, নরম গলায় কথা বলতেন। তিনি নরম গলায়ই আরিফকে তার গরম গলা কিছুটা ঠান্ডা করার পরামর্শ দিতে থাকলেন।

প্রথম প্রথম পরামর্শ দিতে থাকলেও পরের দিকে কাউন্সেলর সাহেব নিজেও আরিফের বিরুদ্ধে নানা রকমের অভিযোগ উল্থাপন করতে শুরু করলেন। আরিফ অনুভব করতে শুরু করলো, তার বাসগৃহে দুটো পক্ষের সহাবস্থান। এক পক্ষে সে একাকী, অন্য পক্ষে শান্তা, কাউন্সেলর আর তাদের কাজের বুয়া। মাঝে মাঝে ওদের বড় মেয়েটা তৃতীয় পক্ষ হিসেবে নিরপেক্ষ ভূমিকায় অবতীর্ণ হতো। তুচ্ছ তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে বড় বড় শোরগোল সৃষ্টি হতে শুরু করলো। আরিফ যতই ভেতরে ভেতরে নিঃসঙ্গ বোধ করতো, ততই সে তার স্ত্রী কন্যাকে জাপটে ধরে আঁকড়ে থাকতে চাইতো। কিন্তু মাঝখানে একটা অদৃশ্য দেয়াল ইতোমধ্যে দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। তাই জাপটে ধরার প্রতিটি প্রচেষ্টায় আরিফের কোমল হৃদয় কাঠিন্যের আঘাতে ছিন্ন ভিন্ন হতে থাকলো। অসহায় আরিফ তার শক্তিহীনতাকে গলার জোর দিয়ে অতিক্রম করতে চাইতো, কিন্তু এটাই শান্তার হাতে একটা মোক্ষম অস্ত্র তুলে দিয়েছিল, যার আঘাতে আরিফ কালক্রমে ধরাশায়ী হয়েছিল।

এ ধরনের কাহিনী যেভাবে গড়ায়, সেভাবেই গড়ালো। যতই গড়াতে থাকলো, গড়ানোর গতি ততই তীব্রতা পেতে থাকলো। অবশেষে একদিন আরিফের স্থায়ী ঠিকানায় একটা রেজিস্টার্ড চিঠি এলো। সেসময় বাসায় আরিফের মা ছাড়া আর কেউ ছিল না। মায়ের মন বলে কথা, চিঠির কথা শুনেই তার বুকটা ধক করে উঠলো। তিনি চিঠিটা গ্রহণ করতে অস্বীকার করলেন। তবে এভাবে তো আর ভবিতব্যকে ঠেকিয়ে রাখা যায় না। ভবিতব্য অবশেষে নানা পথ ঘাট পেরিয়ে একদিন প্রলয় হয়ে তাদের গৃহে প্রবেশ করলো। শান্তার তালাকনামা কার্যকর হয়ে গেল। কাউন্সেলর মামা একদিন একটা অটো ডেকে নিয়ে এসে আরিফের সামনে দিয়েই শান্তা আর তার দুই বাচ্চাকে নিয়ে চলে গেলেন, আরিফ প্রতিবাদহীন তাকিয়ে থাকলো ওদের চলে যাওয়ার পথের দিকে। তার চোখে তখন জল আসেনি, চেপে রাখা অনল শিখায় বুকটা দগ্ধ হচ্ছিল, তারই ছাইঢাকা কালো মেঘে চোখদুটো শুধু ঝাপসা হয়েছিল। চোখে জল আসে আরো অনেক পরে। রাতের বেলা আরিফ তার বাবা মায়ের মাঝখানে এসে শুয়ে পড়লো। দু’হাতে দু’জনের গলা জড়িয়ে ধরে ফোঁপাতে ফোঁপাতে বললো, “আমি এখন তোমাদের সেই ছোট্ট বেলার আরিফ। আমাকে একটু আদর করো!”

সুখের কথা, এর পর থেকে আরিফ আর নেশামুখো হয়নি। সে তার বড় মেয়েটাকে বড় ভালবাসে। ওকে দেখা ছাড়া সে বাঁচতে পারবেনা, একথা ভেবে সে শান্তার সাথে সকল শর্ত মেনে নিয়ে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। তার মেয়েকে একদিন বিয়ে দিতে হবে। বিয়ে দিতে হলে বাবার কথা উঠবে। আরিফ চায় না, ওর বিয়ের সময় ওর বাবার প্রসঙ্গটা কোনভাবেই ওকে বিব্রত করুক। শান্তার সাথে আরিফের এখনো কেবল একটিমাত্র বিষয়েই কথা হয়ে থাকে, মেয়েকে প্রতি সপ্তাহান্তে নিজের কাছে নিয়ে আসার ব্যাপারে। আরিফ শান্তাকে এখনো তুমি করে ডাকলেও শান্তা ওকে ‘আপনি’ সম্ভাষণ করে। মেয়েকে আরিফ কতটা ভালবাসে তা শান্তাও জানে। তাই মেয়েকে বাবার কাছে পাঠানোর ব্যাপারে সে বিন্দুমাত্র আপত্তি করেনা। মেয়েটাও মুখিয়ে থাকে সপ্তাহান্তে দাদীর বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য। সেখানে তার শৈশব কেটেছে, এখন সে চপলা কিশোরী। শৈশবের অনেক বন্ধুও এখনো সেখানে আছে। আরিফ সময় পেলেই ডায়েরী খুলে তার মনের কথা লিখে রাখে। খুবই বিশ্বস্ততার সাথে নির্ভুল, নিরপেক্ষভাবে ঘটনা প্রবাহের কথা লিখে রাখে। ওর আশা, একদিন ওর মেয়ে ওর ডায়েরী পড়ে ওকে যদি কিছু ভুল বুঝেও থাকে, তা শুধরে নেবে। যদিও সে জানে, ওর মা শান্তা তখনো ঘুমিয়েই থাকবে, হয়তো জেগে জেগেই ঘুমোবে......

(কাহিনী সমাপ্ত)


ঢাকা
২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আরিফ যদি আগে থেকেই নিজেকে সংশোধন করত তাহলে তার জীবনে হয়তো এমন ঘটনা ঘটত না।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মানুষের জীবনের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে থাকে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা। তাই খুব খেয়াল করেই পথ চলা উচিত।

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: বর্তমান সময়ে চিরাচরিত ঘটনা । আরিফ ভুল কাজটি করেছেন। সংশোধনের রাস্তা ছিলো।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভুল নিয়েই মানুষের জীবন। কিছু ভুলের প্রায়শ্চিত্ত শুধু নিজেকেই করতে হয়, কিছু করতে হয় সপরিবারে, বংশানুক্রমে।
এ গল্পে আরিফ যেটুকু ভুল করেছে, তার চেয়ে অনেক বেশী ভুল করেছেন কাউন্সেলর সাহেব।
যাদের ঘর ভেঙে যায়, যার ভুলেই ভাঙুক, ঘর ভাঙার কষ্টটা তাদের মত করে আর কেউ উপলব্ধি করতে পারে না।

আমার কোন পোস্টে আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন। আমার পোস্টে আপনাকে সুস্বাগতম!

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমাাদের বাস্তব জীবনের একটি সমস্যা তুলে ধরলেন।ধন্যবাদ, ভাল থাকুন নিরন্তর।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
সম্ভবতঃ আমার কোন পোস্টে এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য। আমার পোস্টে আপনাকে সুস্বাগতম!

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বর্ননায় নাটকিয়তা নেই কবি!!

তবে কাহিনীতে গভীরতা রয়েছে!!

ছুঁয়েগেল খুব!!

++

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: বর্ননায় নাটকিয়তা নেই - একদম ঠিক কথা। একজন ভাল গল্পকারের হাতে পড়লে এ কাহিনীটাই নাটকীয়তায় ভরপুর থাকতো, গল্পের প্রতিটি বাঁকে বাঁকে সাসপেন্স ছড়িয়ে রাখতো হয়তো।
ছুঁয়েগেল খুব!! - জেনে অনুপ্রাণিত হ'লাম, খুব!
এতদিন কোথায় ছিলেন?

৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খায়রুল ভাই : ভাষার কোনো জটিলতা, কাব্যগাঁথা ছাড়াই নির্মোহ বর্ণনা দিলেন জীবনের জটিলতার | লেখায় বিষন্ন ভালোলাগা |

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেখায় বিষন্ন ভালোলাগা - অতি চমৎকার একটা অভিব্যক্তি!
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা!

৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: আগেরটার লিংক দিয়ে দেন স্যার।
আমার পর্যবেক্ষণ হলো, ব্লগে পাঠকরা সাধারণত বড় লেখা পড়তে চায় না।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আগেরটার লিংক এটাতে দিয়েছি, এটার লিঙ্ক আগেরটাতে দিয়েছি।
পরামর্শটুকুর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগে পাঠকরা সাধারণত বড় লেখা পড়তে চায় না - এটা আমিও জানি, তবে এর চেয়ে আর বেশী ছোট করা গেল না। ভাল গল্পকারগণ অবশ্যই এর চেয়ে অনেক কম কথায় গল্পটাকে আরো বেশী আবেদনময় করে তুলতে পারতেন।

৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

করুণাধারা বলেছেন: বড় অদ্ভুত মানব চরিত্র!! যার দায়িত্ব ছিল আরিফকে সুস্থ করে তোলা যেন তার জীবনে শান্তি ফিরে আসে তিনি কিনা তার জীবনকে অশান্তিতে ভরে দিলেন! তিনি আরিফ আর তার বাবা মায়ের বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে পারলেন না; বয়স্ক হওয়া সত্বেও নিজের প্রবৃত্তি দমন করতে পারলেন না।

গল্পের শেষটা এমন হবে ভাবি নি। খারাপ লাগল, কিন্তু মানব চরিত্রের একটা নতুন দিক জানতে পারলাম।

এই গল্পের প্রথম পর্বর মত এই পর্বও ভাল লাগল।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: একজন অসহায় রোগীর অসহায়ত্বের এবং তার স্ত্রীর বিভ্রান্তির সুযোগ নিয়েছিলেন বয়স্ক কাউন্সেলর সাহেব। এটাই এ গল্পের কদর্য দিক।
প্রেমতাড়িত স্বয়ম্বরাদের প্রেম পরিণয়ের পর পালিয়ে যেতে সময় নেয় না।
পিতা-কন্যার নিখাদ ভালবাসা ঘর ভাঙা পিতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ মনে শান্তির প্রলেপ বুলিয়ে দেয়, পিতার কাছে তাই এটা পরম কাঙ্খিত, যদিও গল্পে বিষয়টি সেভাবে হাইলাইট করতে পারিনি।
লেখাটি আপনার মনযোগী পাঠে এবং মন্তব্যে সমৃদ্ধ হয়েছে। মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

সুমন কর বলেছেন: গল্পে বাস্তবতা তুলে ধরেছেন। সহজ-সরল বর্ণনায় ভালো লেগেছে। +।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ উদার প্রশংসাটুকুও আমার খুব ভাল লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ।

৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৪

নাহিদ০৯ বলেছেন: আপনার লিখায় সরলতা আছে এক ধরনের। প্রথম পর্ব পড়ার পরে থেকে শুধু আরিফ- শান্তা’র দুনিয়ায় ডুবে ছিলাম। দ্বিতীয় পর্বে এসে আরিফকে একরকম ঝুলিয়ে রাখলেন। জানিনা গল্প কবে নামবে মাথা থেকে। তবে খুব খুব ভালো লাগলো আরিফ-শান্তা’র গল্পটি।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: দ্বিতীয় পর্বে এসে আরিফকে একরকম ঝুলিয়ে রাখলেন - আরিফ তো ঝুলেই আছে। এর অন্যথা করবো কিভাবে?
গল্পের প্রশংসায় অনুপ্রানিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২৬

নীলপরি বলেছেন: আগের পর্বটা পড়ে এসেছি । ভালো লেগেছে । এটাও ভালো লাগলো ।

শুভকামনা ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, উভয় পর্ব পড়ার জন্য এবং উভয় পর্বে প্লাস দিয়ে যাবার জন্য।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: ওরে বাপরে, প্রথমটা তো মিছ হয়ে গেছে। পড়ে আসি।


খুব ভাল লেখেছেন, খায়রুল ভাই।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: উভয় পর্ব পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।

১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: তৃতীয় পক্ষ যে কোন সম্পর্কে 'র জন্য ক্ষতিকর।
লেখায় ভালোলাগা +++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে শিক্ষক, ডাক্তার, কাউন্সেলর কারো কোন মরাল নেই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কম বয়সের কেউ কোন অনৈতিক কাজ করলে তাকে হয়তো শোধরানোর অবকাশ থাকে কিংবা সে নিজেও প্রায়শ্চিত্ত করতে পারে, কিন্তু বয়স্ক কোন ব্যক্তির এহেন অনৈ্তিক কাজকে মেনে নেয়া যায় না।

১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশে পরিবারের বাহিরে কারো উপর আস্হা রাখা কঠিন হয়ে গেছে

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্যি তাই। অনেক সময় পরিবারের ভেতরেও সমস্যা থাকে।

১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০২

সোহানী বলেছেন: খুব স্বাভাবিক একটা পরিনতি। যে মেয়ে সব কিছু উপেক্ষা করে এমন একটি ছেলের সাথে সংসার করেছে এবং সে ছেলে নিজের মা বউ মেয়ে কে এক কাতারে রেখে নেশার জগতে পা দিতে পারে তার আর যাই হোক বিবেক বুদ্ধির ঘাটতি আছে। হয়তো শান্তা সব কিছু নিয়েই অশান্তিতে ছিল এবং সে আগুনে যখন তৃতীয় পক্ষ ঘি ঢালে তখন সে আগুন ব্জলে উঠা সময়ের ব্যাপার মাত্র।

অনেক ভালো লাগলো। এ লিখা পড়ে তরুনরা কিছু শিক্ষা নিবে, নেশা কোন সলিউশান নয়।

ভালো থাকেন খায়রুল ভাই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: নেশা কোন সলিউশান নয় - চিরন্তন সত্য; বরং নেশা সব সময়ই নিজের এবং অন্যের জন্য সমস্যার কারণ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ; প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,




আপনার লেখা চোখের সামনে এলেই পড়া হয়। কিন্তু পর্ব করে লেখাগুলোতে হয়তো মন্তব্য করা হয়না । কারন মাঝপথের মন্তব্য, পুরো লেখার প্রতি অবিচারও হয়ে যেতে পারে । যেমন, শান্তা তখনো ঘুমিয়ে । শান্তার ঘুম ভাঙলে পরে কথাগুলো বলা যেতো, একরকম করে । আর সে ঘুম কখনো না ভাঙলে কথা হতো অন্যরকম । এটাতেও তেমনি হয়েছে পর্ব - ১ , পর্ব - ২ , তার মানে আরো পর্ব থাকার সম্ভাবনা শতভাগ । তাই যখন পড়তে এসেই দেখি "তামাম শোধ" এর নোটিশ ঝুলছে তখন কথাগুলো এবার বলাই যায় ।

গল্পটির কাহিনী যা-ই থাক , তার বুনন মনে হয় একটু দীর্ঘায়িত হয়েছে সাদামাটা ঢংয়ে । না হলেও পারতো । এতে "ফ্লো"টা ঠিকমতো বয়ে যায়নি । গল্প যখন, তখন তা শুধু সরাসরি বর্ণনাতেই সীমাবদ্ধ থাকা ঠিক নয় । চিন্তাধারাকে গতানুগতিক পথে ধাবিত না করে , ব্যতিক্রমী কিছুর পেছনে ছোটালে তবেই গল্পে প্রান আসে । সাহিত্য জীবন ঘনিষ্ঠ, কখোনই সোজাসাপ্টা বর্ণনা নয় ।
তবে গল্পে একটা বক্তব্য আছে । অনোন্যপায় অবস্থা আর পারিপার্শিকতার চাপে অনেক শান্তাকেই এভাবে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে জেগে থাকতে হয় । শান্তারা জাগুক , সব ভুল-ত্রুটি শুধরে নিয়ে আরিফরাও থাকুক তাদের জেগে থাকার সঙ্গী হয়ে । গল্পের শান্তা-আরিফ যেন না হয়ে ওঠেন কেউ !

শুভেচ্ছান্তে ।

( একটা অনুমান ; গল্পটি সম্ভবত জীবন থেকে নেয়া ! )

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার হয়েছে আপনার বিশ্লেষণ। একমত।
আপনার অনুমানটাও সত্য।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট "কি কথা তাহার সাথে..." এবং "রুপালী নুপূর কে" পড়ে দুটো মন্তব্য রেখে এসেছি। আশাকরি সময় করে দেখে নেবেন।
আপনার একেবারে প্রথম পোস্টের ৮ নম্বর মন্তব্যটিও সম্ভবতঃ অদেখা রয়ে গেছে।

১৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২২

ওমেরা বলেছেন: দুই পর্বই পড়লাম মনে এসেছিল অনেক কিছু কিন্ত আমি ছোট মানুষ তাই বল্লাম না। তবে বাস্তব গল্প এ আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোট মানুষের মনেও বড় ভাবনা থাকতে পারে, তাই নিঃসংকোচে মনে কী এসেছিল তা বলে যেতে পারেন।
গল্পটা বাস্তব জীবন থেকেই নেয়া।
গল্প পাঠান্তে মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ, প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৭

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মানুষের জীবনে এমন সব পরিস্থিতি আসে যে সময় কিছুই করার থাকে না। সেই মানুষটি একদম কোণঠাসা হয়ে যায়।

গল্পটা অনেক ছোট করে লেখার চেষ্টা করেছেন। আরেকটা পর্ব দিয়ে কিছুটা দীর্ঘ করতেন, তাহলে আরও ভালো লাগতো।
আহমেদ জিএস ভাইয়ের মত আমারও একই অনুমান, এটা জীবন থেকে নেয়া!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষের জীবনে এমন সব পরিস্থিতি আসে যে সময় কিছুই করার থাকে না। সেই মানুষটি একদম কোণঠাসা হয়ে যায় - গল্প পাঠ করে আপনার এ ভাবনাটা এখানে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আরেকটা পর্ব দিয়ে কিছুটা দীর্ঘ করতেন, তাহলে আরও ভালো লাগতো। - এখন আমারও তাই মনে হচ্ছে। পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
জ্বী, আগেই বলেছি, এ গল্পটা বাস্তব জীবন থেকেই নেয়া
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত।

১৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:

শান্তা তো আরিফকে ডিভোর্স দিয়েছে, তারপরেই না সে অন্য কারও সাথে চলে গিয়েছে বা যা ইচ্ছে হয়েছে করেছে।
বড় মেয়েও সাত দিনে একদিন বাবার কাছে আসে।
বিয়ের আগে প্রেম ছিল, বিয়ের কয়েকবছর পর প্রেম নাই থাকতে পারে। সেটা নানা কারণে হতে পারে।
সেপারেশনের পরে সে অন্য কাউকে বিয়ে করলে সেটা আশা করি অবৈধ নয়। যদি এমন হত একই সাথে দুইটা সম্পর্ক টানছে তখন বলতে পারতাম, শান্তা তীব্র মাত্রায় ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে আছে।

একটি মন্তব্যে আপনি বলেছেন, কম বয়সের কেউ কোন অনৈতিক কাজ করলে তাকে হয়তো শোধরানোর অবকাশ থাকে কিংবা সে নিজেও প্রায়শ্চিত্ত করতে পারে, কিন্তু বয়স্ক কোন ব্যক্তির এহেন অনৈ্তিক কাজকে মেনে নেয়া যায় না।

অনৈতিক কেন বলছেন? সকল প্রেম নৈতিক। দুজন দু'জনকে ভালোবাসলে সেটা অবশ্যই নৈতিক। শান্তা যদি পরকীয়া করতে চাইত তাহলে সেটাকে আমি অনৈতিক বলতাম। সে তো ডিভোর্স দিয়েই এসেছে ! তার স্বামী আরিফকে তার আর ভালো লাগছিল না। কেন লাগছিল না সেটা মূখ্য নয়।



মনিরা সুলতানা বলেছেন: তৃতীয় পক্ষ যে কোন সম্পর্কে 'র জন্য ক্ষতিকর।
লেখায় ভালোলাগা +++

সব সময় নয়। তৃতীয় পক্ষ এসে মাঝে মাঝে যেকোন এক পক্ষের বোধ জাগ্রত করে দিয়ে তাকে ভাসিয়ে নিতে পারে সুখের সমুদ্রে।

কথাগুলো মনে হচ্ছে বলা ঠিক হয়নি। আবার না বলেও থাকতে পারলাম না। জীবন সম্পর্কে আমার জানার বাকী অনেক--------
আপনার উত্তরের আশায় রইলাম।

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই, গল্পটা এবং তার পরে আসা মন্তব্যগুলো মনযোগ দিয়ে পাঠ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
এখানে আরিফ এবং তার চিকিৎসা কেন্দ্রের পরামর্শকের সম্পর্কটা অনেকটা ডাক্তার-রোগীর সম্পর্কের মতই ছিল। এথিক্যালী, একজন ডাক্তার তার চিকিৎসাধীন রোগীর স্পাউসের সাথে চিকিৎসার পাশাপাশি প্রেম চালিয়ে যেতে পারেন না। আরিফের গৃহাভ্যন্তরে তিনি প্রবেশ করেছিলেন পরামর্শক (ডাক্তার) হবার সুবাদে ও সুযোগে। এটার অপব্যবহার করাটা নৈতিক নীতিমালা-বিরুদ্ধ ছিল।

২০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই কেমন আছেন? আশা করি খুব ভালো আছেন। আমি খুব ব্যস্ত সময় পার করছি, নতুন একটা চাকরি হয়েছে আমার তাই সব সময় সময় দিতে পারছি না। আপনার কমেন্টের উত্তর দেয়ার মত সময় পাইনি। এজন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। যতটুকু সময় পাই ব্লগে পোষ্ট গুলো পড়ার চেষ্টা করি।

০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: নতুন চাকুরী পাওয়াতে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভকামনা!
মনযোগ দিয়ে চাকুরী করুন, নিষ্ঠা আর সততা থাকলে সাফল্য আসবেই। আগে কর্তব্য পালন, তারপরে ব্লগিং এর আনন্দ আহরণ!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

মিরোরডডল বলেছেন: এই ধরনের ঘটনা এখন অনেক ঘটছে
দুঃখজনক হলেও সত্যি
সঠিক এবং ভুল বিচার করা খুব কঠিন
তিনিই জানেন এবং বুঝতে পারেন যে এটার সম্মুখীন হয়

০৯ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বী, আপনি ঠিকই বলেছেন, এই ধরনের ঘটনা এখন অনেক ঘটছে, এবং দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, আশাকরি, এক ফাঁকে এর আগের পর্বটাও পড়ে নিবেন।
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত।
বাংলায় অনেক বড় মন্তব্য লিখেছেন, নির্ভুলভাবে। অভিনন্দন! চেষ্টা চালিয়ে যান।
শুভকামনা...

২২| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

মিরোরডডল বলেছেন: আমি ঐটা আগেই পরেছি
আপনি ভুলে গেছেন
বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন কিন্তু!!!
kidding:-)
you are evergreen

১২ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ওহ, সরি!
সত্যিই ভুলে হিয়েছিলাম। আশাকরি, কিছু মনে করেন নি।
আবারো ধন্যবাদ...

২৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪০

মিরোরডডল বলেছেন: কিছু মনে করব কেন!!
আমি মজা করেছি -: )

২২ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রীত হ'লাম।

২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,



আবারো প্রতিমন্তব্য করেছেন বলে ধন্যবাদ ।

আগেও বলেছি, আবারও বলছি - পুরোনো পোস্টে আপনি মন্তব্য করেছেন জেনে প্রীত তবে আপনার জানান দেয়ার আগেভাগে কোনও নোটিফিকেশান পাইনি আজ পর্যন্ত। তবুও এইমাত্র সরজমিনে ঐ দু জায়গাতে গিয়ে দেখি কোথাও কোনও মন্তব্য নেই । দুঃখিত । ব্লগের টেকনিক্যাল দিকটি দীর্ঘদিন থেকে অপুষ্টিতে ভুগছে বলেই মনে হয় অমনটা ঘটেছে ।

তবুও ঐ মন্তব্যদু'টির জন্যে কৃতজ্ঞ ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: হায় হায়, বলেন কী! আমি তো এইমাত্র দেখে এলাম আপনার পাতায় এই পোস্টগুলোতে আমার মন্তব্যগুলো (আনএকনলেজড) রয়েছেঃ
সৈকত চৌধুরীকে যিনি প্রশ্ন তুলেছেন - কোরান কি অলৌকিক গ্রন্থ? (১০ মার্চ ২০১১) - ৮ নং মন্তব্য।
কি কথা তাহার সাথে ... (১৩ মার্চ ২০১১) - প্রথম মন্তব্যটাই।
রুপালী নুপূর কে (১৩ মার্চ ২০১১) - ওহ! এক্ষনি দেখলাম, ৩ বার চেষ্টার পর আপনি আমার এ মন্তব্যটা পেয়েছেন।
যাক, নোটিফিকেশন বিড়ম্বনা নিয়ে সামু দীর্ঘদিন ধরে ভুগছে। এ সমস্যার কোন আশু সমাধান আছে বলে মনে হয় না। সেজন্যেই মন্তব্যের কথা আমি এভাবেই ব্লগারগণকে অবহিত করে থাকি।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা!

২৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০১

জুন বলেছেন: তৃতীয় পক্ষ যে কোন সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর খায়রুল আহসান । মনিরার এই মন্তব্যের সাথে সম্পুর্ন সহমত। একে সোজা বাংলায় বলে দু নৌকায় পা দেয়া যা শেষ পর্যন্ত ডুবিয়ে ছাড়ে তাকে।
লেখায় অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন ।
উল্লেখ্য আপনার এই পোষ্টটি পাব্লিশের সময় আমি দেশ ছেড়ে ছিলাম তাই চোখে পড়েনি ।
+

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: তৃতীয় পক্ষ যে কোন সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর - কথাটা একদম ঠিক।
যাক, দেরীতে হলেও লেখাটা পড়েছেন এবং মন্তব্য করেছেন, এতেই আমি খুশী।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা! ভাল থাকুন!

২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার পুরনো পোস্ট শিরোনাম নেই এবং চীন ভ্রমনের কিছু ছবি শিরোনামে ছবি ব্লগ পড়ে (মার্চ/এপ্রিল ২০১০) দুটো মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। সময় করে একবার দেখে নিলে খুশী হবো।

২৬| ২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

জুন বলেছেন: অবশ্যই দেখবো । মন্তব্য করে তাও আবার জানিয়ে দেয়া অর্থাৎ আপনার এই বদান্যতার কোন তুলনাই হয় না ।
ভালো থাকুন সবসময় । পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা রইলো আপনি ও আপনার পরিবারের সবার জন্য। স্পেশালি মিষ্টি আনায়ার জন্যতো বটেই :)

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ভাল থাকুন সপরিবারে, গোটা বছর জুড়ে!

২৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমাদের সাদামাটা জীবনকে ঘিরে নানা চক্রান্ত চলে, যখন এসব দৃশ্যমান না হয় তখন সমাজের ছোট খাট ভুল গুলিও চোখ এড়িয়ে যায়। মানুষের কোন কার্যক্রমই নিঃস্বার্থ হয়ে উঠে না - জীব মাত্রেই যে পরহীতকর হবেই; এমনটা না।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: জীব মাত্রেই যে পরহিতকর হবেই; এমনটা না - কথাটা আপনি ঠিক বলেছেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.