নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমাদেরই মাঝখানে লভি যেন ঠাঁই

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

তোমাদেরই মাঝখানে লভি যেন ঠাঁই

এ পৃথিবীতে মানুষ সুখেই তার জীবনটুকু কাটিয়ে যাক কিংবা দুঃখে, অথবা এ দুই এর তারতম্যপূর্ণ সংমিশ্রণে, দিনশেষে বোধকরি তার অনুভূতির পাল্লাটা দুঃখের দিকেই ঝুঁকে পড়ে। সবাই যে মৃত্যুভয়ে ভীত থাকে তা নয়। তবে ক্ষয় ও লয় এর কাছে মানুষ যখন ধীরে ধীরে সমর্পিত হতে থাকে, তখন চরম আত্মবিশ্বাসী মানুষেরও দৃষ্টি ঘোলাটে হতে থাকে। বুকে ফাঁপর লাগে, শূন্যতা অনুভূত হতে থাকে, জগত সংসারের কোন কিছুই বা কেহই আমার নয়- এ চিন্তাটা একসময় হাসিখুশী মানুষকেও বিষাদগ্রস্ত করে তোলে। মানুষ না চাইলেও একদিন তাকে বিদায় নিতে হয়, বিলীন হতে হয়। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও জানতেন, তিনি চিরস্থায়ী নন, তবুও তিনি লিখে গেছেনঃ

প্রাণ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে,
মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।
এই সূর্যকরে এই পুষ্পিত কাননে
জীবন্ত হৃদয় মাঝে যদি স্থান পাই!
ধরায় প্রাণের খেলা চিরতরঙ্গিত,
বিরহ মিলন কত হাসি-অশ্রু-ময়_
মানবের সুখে-দুঃখে গাঁথিয়া সঙ্গীত
যদি গো রচিতে পারি অমর-আলয়!
তা যদি না পারি, তবে বাঁচি যত কাল
তোমাদেরই মাঝখানে লভি যেন ঠাঁই,
তোমরা তুলিবে বলে সকাল-বিকাল
নব নব সঙ্গীতের কুসুম ফুটাই।
হাসিমুখে নিয়ো ফুল, তার পরে হায়
ফেলে দিয়ো ফুল, যদি সে ফুল শুকায়।

এই যে “তোমাদেরই মাঝখানে লভি যেন ঠাঁই” – এ আকুতিটুকু বোধকরি ভাল মন্দ, সুখী দুঃখী, অন্তুর্মুখী বহির্মুখী, সব মানুষই এক সময় কম বেশী অনুভব করে। চলে যাওয়ার আগেও সে চায়, সে যেন কারো হৃদয়ে রয়ে যায়, “জীবন্ত হৃদয় মাঝে” যেন স্থান পায়! সবাই তো আর “নব নব সঙ্গীতের কুসুম” ফোটাতে পারে না, তাই অনেকেই হয়তো রবি ঠাকুরেরই আরেকটি গানের কথা স্মরণ করতে করতে অশ্রুসিক্ত হয়ঃ
“ঝরা পাতা গো, আমি তোমারই দলে।
অনেক হাসি, অনেক অশ্রুজলে,
ফাগুন দিনের বিদায় মন্ত্র আমার হিয়াতলে”।

অথবা জীবনের অন্য কোন মধুর সঙ্গীতের কথা স্মরণ করে, আকাশ কুসুম ভাবতে ভাবতেই তারা চিরপ্রস্থানে চলে যায়!!!

ঢাকা
০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯


(ঝরা পাতা প্রস্থানের প্রতীক। প্রস্থান বেদনাদায়ক। বেদনা কবিতার প্রসূতি।)

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। +

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, কবি। ছোট্ট মন্তব্যে প্রীত ও প্রাণিত।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮

রাকু হাসান বলেছেন:


এইসব কবিতার জন্যই তিনি মরেন নাই । সত্যিই মৃত্যুঞ্জয়ী রবীন্দ্রনাথ । 8-| ধন্যবাদ ভালো শেয়ার ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এইসব কবিতার জন্যই তিনি মরেন নাই - কবিতা ছাড়াও, সাহিত্য শিল্পকলার আরো অনেক শাখা প্রশাখায় ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ। তাঁর গল্পগুলোর জন্যেও আমি মনে করি তিনি নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বিশেষ করে যারা সৃজনশীল তার ঠিকই অন্যের হৃদয়ে রয়ে যান কোন না কোন ভাবে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: বিশেষ করে যারা সৃজনশীল তার ঠিকই অন্যের হৃদয়ে রয়ে যান কোন না কোন ভাবে - যারা অন্যের হৃদয়ে ঠাঁই পান, তারা ভাগ্যবান।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অনেক অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: মানুষ বা যে কোনো প্রজাতি কিংবা আরও ক্ষুদ্র এককে বলতে গেলে প্রত্যেক প্রাণীই হয়ত তাকে বাচিয়ে রাখতে চায় অন্যের মধ্যে। সে চায় যে চলে গিয়েও সে থেকে যাক!
মানুষ এত চলে যেতে ভয় পায় কেন!

সৃষ্টিশীল মানুষ হলে তো আরও বেশি চাইবে-- যেমনটা লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ।

প্রিয় কবি, আপনি নিজেও আমাদের অন্তরে ইতোমধ্যে জায়গা করে নিয়েছেন।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: মানুষ এত চলে যেতে ভয় পায় কেন! - আমার মনে হয়, চলে যেতে মানুষ ঠিক ভয় পায় না। সে জানে, চলে যাওয়াটা অলঙ্ঘনীয় নিয়তি, প্রতিটি জীবনের অবশ্যম্ভাবী পরিণতি। তবে চলে যাওয়ার কথা ভেবে সে বিষাদগ্রস্ত হয়, কেউ কেউ অতিমাত্রায়।
আপনার শেষের কথাটায় স্পর্শিত ও অভিভূত হ'লাম। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা....

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৬

ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা...

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪

ঢাকার লোক বলেছেন: চিরন্তন এক অনুভূতির প্রকাশ !

রবীন্দ্রনাথই বলেছেন,

"এ অনন্ত চরাচরে স্বর্গ মর্ত ছেয়ে
সবচেয়ে পুরাতন কথা, সবচেয়ে
গভীর ক্রন্দন, যেতে নাহি দিব, হায়
তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায় !"

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিগুরু'র কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত।

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কবিতাটা পড়লে উদ্বেলিত হই।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্লগ এবং ব্লগারদের এই দুর্দিনে এসে লেখাটা পড়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে এবং প্লাসে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভকামনা---

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: বহু দিন পর আপনার পোষ্ট পেলাম।
আবারও কি বহুদিন পর আপনার পোষ্ট পাবো??
কাশ্মীর ভ্রমন নিয়ে কি আর লিখবেন না??

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্লগে প্রবেশ করতে প্রায় সময়েই সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছি। পাঠকের সংখ্যা কম, মন্তব্যকারীর সংখ্যা ন্যূনতর। এজন্য পোস্ট লেখার আগ্রহও কমে যাচ্ছে, আর তা ছাড়া সময় তো সর্বদাই বড় বালাই।
আবারও কি বহুদিন পর আপনার পোষ্ট পাবো?? - চেষ্টা করে যাচ্ছি নিয়মিত থেকে যাবার। সামনে একটা চতুর্থ বর্ষপূর্তি পোস্ট লেখার আশা করছি। সেজন্য কিছু পরিসংখ্যান নিয়ে নাড়াচাড়া করতে হবে।
কাশ্মীর ভ্রমন নিয়ে কি আর লিখবেন না?? - আমি যখন কাশ্মীর ভ্রমণে গিয়েছিলাম (গত মে মাসে), তখন কাশ্মীর মালভূমি বরফের আচ্ছাদন ঝেরে ফেলে ধীরে ধীরে জেগে উঠছিল। আরো এক দু'মাস পড়ে গেলে আরো সুন্দর দৃশ্যাবলী দেখতে পারতাম। কিন্তু তখনই আমি কাশ্মীরে জনগণের তুলনায় দৃষ্টিকটুভাবে সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য আইন শৃঙ্খ্লা বাহিনীর সমাবেশ দেখতে পেয়েছিলাম। কিছু কিছু ঘটনা আমার লেখাতেও উল্লেখিত হয়েছে। ঠিক তার দু'মাস পরেই কাশ্মীর রক্তাক্ত হতে শুরু করলো। জানিনা এর শেষ কবে, কোথায়, কিভাবে হবে! আমার ভ্রমণ কাহিনী পুনর্বার পড়ে সেই সাথে বর্তমানের কাশ্মীর পরিস্থিতির তুলনা করলে মনটা খারাপ হয়ে যায়।
আমি আমার কাশ্মীর ভ্রমণ কাহিনী মোট ১৫টি পর্বে লিখেছি, তার মধ্যে ১১টি পর্ব এই ব্লগে ইতোপূর্বে প্রকাশিত হয়েছে। আপনার আগ্রহের প্রতি সম্মান দেখিয়ে দ্বাদশতম পর্বটি শীঘ্রই প্রকাশ করবো বলে মনস্থ করেছি। এই আগহ প্রকাশের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৩

অর্ক বলেছেন: খুব মন দিয়ে পড়লাম খায়রুল ভাই। এবং শুধুমাত্র এখানে মন্তব্য করার জন্যেই এই রাত বারোটায় লগইন করলাম। (আসুন সমস্ত বিগত তিক্ততা ভুলে আমরা সামনে তাকাই)। খুবই অকাল প্রয়াত কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য’র সেই সুবিখ্যাত কবিতাটি মনে পড়ছে।

"
এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান;
জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তুপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের।
চলে যাব— তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য ক’রে যাব আমি—
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গিকার।
অবশেষে সব কাজ সেরে
আমার দেহের রক্তে নতুন শিশুকে
করে যাব আশীর্বাদ,

তারপর হব ইতিহাস॥
(ছাড়পত্র)
"
খুব ভালো লাগলো লেখাটি। হার্দিক শুভেচ্ছা রইলো শ্রদ্ধেয় কবি। সবসময় ফল্গুপ্রবাহে ভরে থাক জীবন।

আমার খুব প্রিয় একজন কবি সিকদার আমিনুল হক’র একটি কবিতা আপনার সঙ্গে শেয়ার করছি। কবিতাটিও যারপরনাই পছন্দের। এরকম কবিতা খুব ভালো লাগে। লিখতেও চাই, কিন্তু পারি না। তবু হাল ছাড়বো না কিছুতেই, চর্চা চালিয়ে যাবো।

"
ভাষাতত্ত্বের এক ছাত্রীকে

গল্প পড়ে কিন্তু তত লাগে নাই ভালো!
তবু ধন্যবাদ দিই, মামুলি লেখার
এই লাভ! তর্ক হয়, দুরন্ত বুকের
ঝড় দেখে বুঝে ফেলি তুমি যে মেয়েই!

যাকে তুমি শ্লেষ ভাবো, আমি ভাবি মেঘ।
প্রেমে-পড়া অসম্ভব; তবু স্থির রক্তে-
জেগেছিলো কোলাহল, আমার বয়সে
এটুকু যথেষ্ট খুকি, তুমি সুখে থাকো।

শুনেছি ভাষার যন্ত্রে তুমি আজ বলি,
লেখা কি আসল কাজ? প্রেমে-পড়া ভালো!
"

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুকান্ত ভট্টাচার্য এবং সিকদার আমিনুল হক কবিদ্বয়ের কবিতা থেকে উদ্ধৃতির জন্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা....

১১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১২

সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই।

তবে ব্লগে অর্ককে দেখে ভালো লাগছে। অনেকদিন পর.......

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্যিই তাই - ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত।
ব্লগে স্বেচ্ছায় পুনঃপ্রত্যাবর্তনে অর্ককে সুস্বাগতম!

১২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০১

প্রামানিক বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট, খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ, প্রামানিক। অনেকদিন পরে ব্লগে এলেন মনে হচ্ছে।

১৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১০

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: চমৎকার একটি মন্তব্যসহ পড়ে বেশ ভালো লাগলো।

পৃথিবী থাকার যায়গা না

একদিন চলে যেতেই হবে

শুধু কেউ কেউ অমর হয়ে রবে।

ভালো থাকুন প্রিয়জন।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: পৃথিবী থাকার যায়গা না, একদিন চলে যেতেই হবে, শুধু কেউ কেউ অমর হয়ে রবে। - চরম সত্য কথা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার একই মন্তব্য পরপর দু'বার এসেছে বিধায় পরেরটি মুছে দিলাম।

১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৭

অর্ক বলেছেন: প্রত্যাশিত বিশাল মনেরই প্রকাশ দেখলাম আরেকবার। কাছাকাছি সময় প্রয়াত লাকি আখন্দ’র একটি গান মনে পড়ছে,
"
আজ আছি কাল নেই অভিযোগ রেখো না
অধরের এই হাসি মুছে ফেলো না...
"
শুভকামনা আজ আগামীকাল পরশুদিন সবসময়।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুনঃমন্তব্যের জন্য আরেকবার ধন্যবাদ।

১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভাল লাগলো আপনার নির্বাচনে।++
ওনাকে বাংলা সাহিত্যের মহাসমুদ্র বললেও বোধ হয় কম বলা হয়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ওনাকে বাংলা সাহিত্যের মহাসমুদ্র বললেও বোধ হয় কম বলা হয় - নিঃসন্দেহে সত্য। তবে কবিগুরু হিসেবে ওনার পরিচয় হলেও, ওনার দার্শনিক বক্তব্য সমৃদ্ধ গল্পগুলোর জন্যেও বোধকরি উনি নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন।
মন্তব্যে এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা---

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.