নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন সুন্দর করে সাজাও । আমি নারী তাই কথাও বলি নারীদের নিয়ে।

কামরুননাহার কলি

আমার নাম কামরুননাহার কলি, আমি একজন ভার্সিটির ছাত্রী। আমার সখ লেখালেখি আর বই পড়া। আমি দেশকে ভালোবাসি, ভালোবাসি দেশের মানুষদের।

কামরুননাহার কলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঠকবাজদের যত অত্যাচার

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২


অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ঠকবাজের তুলকামাল সব থেকে বেশি। ধরতে গেলে বাংলাদেশে 100 জনের মথে 50 জনই ঠকবাজ। এই 50 জন হলো ব্যবসায়ী বা বিভিন্ন চাকরুজীবি। আর বাকি 50 জন হলো সাধারণ জনগণ, মানি ভোক্তভূগী। প্রতিদিনই এই 50 জন মানুষ এই 50 জনের ঠকবাজদের কবলে পড়তে হয়। কিন্তু এদেরকে মাথায় উঠেচ্ছে কারা? আমরাই তো এদের মতো ঠকবাজদের মাথায় উঠাচ্ছি। দেশের সোনার টুকরো ছেলে-মেয়েরা ভয় পায় এদের বিরুদ্ধে কথা বলতে। এইসব পাবলিকরা একটুও ভাবেনা এই সব ঠকবাজদের কারণে আগামী ভবিষৎ কি হবে, এর পরিনাম কোন দিকে যাবে আগামী প্রজন্মদের জন্য? আজি আমি কিছু পয়েন্ট দিচ্ছি, এই সব ঠকবাজদের। যা দেখে জনগণ হয়তো কিছু নড়ে উঠবে, তবে সচেতন বা দায়িত্ববাণ হবে না।
1. প্রথমই আমি বলবো খাদ্যের কথা। যা মানুষ প্রতিদিন খায়, আর বেচে থাকে এই খাবারের উপর।পৃথিবীতে সৃষ্টিকর্তা সব থেকে বেশি সৃষ্টি করেছেন খাদ্য, যা মানুষের জীবন নির্ভর করে বেচে থাকার জন্য। তাই খাদ্য ছাড়া মানুষ কখনোই বেচে থাকতে পারে না। কিন্তু এই খাদ্যতেই যদি মিশানো হয় মরণ নামক কোন বিষক্ত মেডিসিন, তাহলে মানুষ কিসের উপর নির্ভর করে বেচে থাকবে।প্রতিদিন মানুষ ভাত, ডাল, মাছ-মাংস, শাক-সবজি, ফল-মূল এমনকি শুকনো খাবার। এগুলোই তো মানুষের বেচে থাকা নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য।এগুলোতেই যদি ভেজাল থাকে তাহলে মানুষ তো মৃত্যুর পথচারী হবেই।আমি সামান্য একটু উদাহরণ দিচ্ছি- একদিন এক দোকানে ফল কিনার জন্য গিয়েছি। কি সুন্দর দেখতে শক্ত- সমার্থ্য ফল, মনে হয় যেন এই মাত্রই গাছ থেকে পেরে এনেছে।কিন্তু এর মধ্যে যে এক জাতীয় বিষ দিয়ে আমাদের ঠকাচ্ছে! আমি দোকানদার কে মুখের উপর বলে দিলাম, আপনারাতো এগুলোতে ফরমালিন দিয়ে রাখেন কি করে খাবো আমরা, খেতেও ভয় হয়।“কি কন না মা, ফরমালিন তো এখন সব খাবারেই দেয় ব্যবসায়ীরা”।এমন কোনো খাবার নাই যে খাবারে ফরমালিন নাই রে মা। তয় মা খাইলে এতো তারাতারি মরবেন না। আস্তে আস্তে মরবেন। চাচার কথা শুনে হাসলাম, তারপর জিজ্ঞেসা করলাম কেনো দেন চাচা এই বিষ? মারে আমরা দেই না দেয় তো আমাগো থেকে বড় বড় ব্যবসায়ীরা। যাতে না পচে যায়।
তাহলেকি জনগণ এমন করেই বসে থাকবে এদের বিরুদ্ধে কিছু না করে? শুনিছি এর বিরুদ্ধে নাকি কিছু চাপাবাজরা কিছু করছেন কিন্তু কই আমরা তে কিছুই দেখিনা। আমরাতো প্রতিদিনই বিষ খাচ্ছি। আগেকার দিনেও তো এই সব খাবার ছিলো কই তারা তো কেউ বলে না আগেও এমন ফরমালিন দিতো খাবারে। তাহলে এখন কেনো দেয়?
2. 2য় বলবো পোশকা-আশাক- পোশাক-আশাকের ব্যবসায়ীরা হলো আরেক ঠকবাজ। পোশাক আামাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। তাই এখানেও ঠকবাজদের খপ্পর। এরা পাইকারি দরে 500/400 টাকার থ্রিপিছ কিনে কিন্তু তারা বিক্রি করে একেকটি থ্রিপিছ 2000/2500 টাকায়। ধরে নিলাম, তাদের সংসার আছে, দোকান ভাড়া দিতে হবে, নিজেদের চলতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি এখানে শুধু থ্রিপিছের কথাই বলি অন্য গুলো না হয় বাদই দিলাম। কিন্তু ব্যবসার কাজও যদি হয় লোক ঠকানো তাহলে মনের দুঃখ কোথায় রাখবে জনগণ। ধরুন কিনে নিলাম 500/400 টাকার থ্রিপিছ 2000/2500 টাকায়। এখন আমি এই পোশাকটি 15 দিনও যদি পড়তে না পারি তাহলে কি লাভ হলো। গরিবেরা তো এক/দু’বছর না পড়ে ফেলতে পারেনা। তাই গরিব কিংবা মধ্যবিত্ত মানুষদের কষ্ট তো হবেই। শুনেছি ধনিরা একটি পোশাক 5/6দিন গায়ে জড়িয়ে ফেলে দেয়। কিন্তু গরির বা মধ্যবিত্তরা তারা কি করবে? এখন আমাকে দিয়ে ছোট্ট একটি উদাহরণ দেই। আমি একটি থ্রিপিছ কিনেছি, আজ থেকে 3 বছর আগে একজন মহিলার কাছ থেকে, মহিলা বাসায় বাসায় বিভিন্ন ধরনের পোশাক বিক্রি করেন তার কাছ থেকে কিনেছি থ্রিপিছটি । বেচারি সেই থ্রিপিছটি এখনো নষ্ট হয়নি ভাতের মার দিয়ে ধুইলে আবার নতুন হয়ে যায় 3 বছর আগে যেমন রংয়ের কিনেছিলাম সেই এইক রং হযে যায় মার দিয়ে ধুলে। দাম ছিলো মাত্র 600 টাকা! এই জামাটির সাথে আরো কত যে জামা কিনে গায়ে দিয়ে ফেলে দিয়েছি তার কোনো ইয়াত্তা নেই। কারণ একটাই 600 টাকার পোশাক হলেও “কোয়ালিটি আছে বসের”। দুঃখের বিষয় হলো 600 টাকার পোশাকটি এখনও টিকে আছে কিন্তু 2000/2500/3000/4000 টাকার পোশাকগুলো আমি এক মাসও গায়ে জড়াতে পারিনি শোরুম থেকে কিনা সেগুলো পনেরো দিন পর রং উঠে সাদা হয়ে গিয়েছে। টাকার জন্য দুঃখ লাগে না লাগে সেই সব ঠকবাজদের জন্য। টাকা নিস ভালো কথা, ভালো কোয়ালিটির তো দিবি। যাতে মানুষ না ঠকে। কি দরকার আছে এই রকম ঠকবাজি করার। আল্লাহ বলেছেন- “তোমরা ব্যবসা করো মানুষ ঠকিও না, ওজন ঠিক মতো দিও, ওজন কমিয়ে দিয়েও না, তাহলে এর হিসাব আমি কিয়ামতের দিন নিবো”
এই ঠকবাজরা আর কত ঠকাবে আমাদের মতো সাধারণ জনগণদের, জানা নাই আমার। তারা কি কখনো পরিবর্তন হবে, নাকি হবেনা? এদের বিরুদ্ধে কেউ কি কখনো দাড়াবে, নাকি দাড়াবে না? এদের শাস্তি কি হবে, নাকি হবেনা।
3. আমাদের বিভিন্ন জায়গায় যাত্রা পথে আমাদের ভোগান্তরিত হতে হয়। সেখানে হয় গাড়িওয়ালা না হয় টেক্সিওয়ালা, আবার রিক্সাওয়ালারাও কম নয় এই বিষয় থেকে পিছিয়ে। সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন বেড়েছে তাই তাদেরও বেতন বাড়বে এটাই তো কথা তাইনা। মাজ খান থেকে বেতন বাড়লো না সাধারণ বেসরকারি, কর্মকর্তা/কর্মচারীর, গরিব, দুঃখিনীদের। প্রতিটি বাস-গাড়িওয়লারা পাঁচ টাকা করে বেশি বেশি ভাড়া নেয় জনগণ থেকে এতে জনগণ কিচ্ছু বলে না, কারণ তারা ভদ্রলোক। ভদ্রলোকিপানা দেখিয়ে পকেট খালি করে আর পকেট ভরে য়েয়ে গাড়ির মালিক-সমিতি আর মন্ত্রী-এমপিদের। সেটা না হয় গেলো, রিক্সাওয়লারা 20 টাকার ভাড়া নেও 30/40 টাকা। বুঝলাম তারাও খেটে খাওয়া মানুষ, তাদের নিজেদের পেট, চামচা-চাঁদাবাজিদের পেট ভরাতে হবে, আর পুলিশের তো পেট ভরে রাখতেই হবে। তা না হলেতো আবার ডান্ডার বারি খেতে হবে। সব দিক থেকে সবাই ছাড়া পেলো পেলামনা শুধু আমরা সাধারণ জনগণ। এই ভাবেই প্রতিদিন ভি আইপিদের পেট ভরা থাকে, থাকেনা শুধু সাধারণ আর গরিব-দুঃখী জনগণদের। আমার কথা হলো এই ভাবে আর কতদিন ভিআইপিদের পকেট ভরে রাখতে হবে সাধারণ জনগণদের? আর কত ঠকবে জনগণ, এর থেকে বাচার কি কোন পথ নেই?
আমি এখানে সব টকবাজদের কথা উল্লেখ্য করতে পারিনি। তবে প্রতিটি মানুষেরই জনা আছে প্রতিদিন-প্রতিনিয়তি জনগণ কি পরিমাণ ঠকছে, আর ঠকবাজরা ঠকাচ্ছে। আমার প্রশ্ন কখনো কি এর থেকে মুক্তি পাবো আমরা?

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এদেশে এখন এমন এক পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে যে ঠকবাজরা সব জায়গাতেই অবস্থান করছে।
আপনি ইচ্ছে করলেই এদের আওতার বাইরে থাকতে পারবেন না।
আমরা সাধারন জনগনের কি আর করার আছে শুধু মন থেকে ঘৃনা করা ছাড়া?
অনেক ভাল লিখেছেন কলি আপু।
সবাই নিজের স্থান থেকে সচেতন হতে পারলে ঠকবাজদের একদিন এদেশ থেকে নির্মুল করা যাবে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া , আর ঠিক বলেছেন ঠকবাজদের এদেশ থেকে নির্মুল করা দরকার।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

অর্ক বলেছেন: দারুণ ত্রুটিপূর্ণ লেখা! বানান ভুলের ব্যাপারটা উপেক্ষা করলেও, অসংলগ্নতা, নিয়মিত বাক্যগঠনগত ত্রুটির ব্যাপারটি ভয়াবহ। আপনি পাঠে আরও মনোযোগ দিন।

ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া। আসলে কি, আমার না একটু লেখালেখিতে একটু ভুল বেশি হয়, কি যে করি ভাইয়া। একটু উপায় বলে দেন ভাইয়া।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:



পাব আশা না রাখলে আমরা অতি সহজেই ভেঙে পড়বো। আর তাই আশা রেখে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সকল প্রতারণাকারীদের বিরুদ্ধে ভূমিকা রাখতে হবে। নিজের পরিবার ও আত্মীয়বৃন্দদেরকে এ সম্পর্কে সতর্কতা অবলম্বন করার প্রতি জোড় দিতে হবে। এতে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা যে যেখানে যাবেন সেখানে এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে কথা বলতে পারবেন। আশাকরি, এভাবে সকল অপ্রীতিকর কর্মকাণ্ড বন্ধ করা সহজ হবে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

মাহমুদ তূর্য বলেছেন: ব্যবসায়ী নামের ঠকবাজেরা আমাদের ঘিরে আছে। সহ্য করার ছাড়া আর কিছুই করার নেই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আর কত দিন সহ্য করবো।

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২১

রুদ্র নাহিদ বলেছেন: আমাদের সবচে বড় সমস্যা হচ্ছে এই দেশের নিম্ন পর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত সবাই টাকার নেশায় বুদ হয়ে আছে। আমলাতান্ত্রীক জটিলতা যতোদিন থাকবে এই দেশের উন্নয়ন অসম্ভব। শুধু খাদ্যদ্রব্যের বিষয়টাই ধরি, এখানে মন্ত্রনালায় থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত কাজ করার একটি সিস্টেম দাঁড় করানো আছে। কিন্তু এই সিস্টেমের ভিতর যত ভূত। মনিটরিং নাই, কাজের জবাবদিহিতা নাই, দক্ষ কর্মচারী নাই, তরুন মেধা নাই। লোভী, অসাধু ব্যবসায়ীরা অর্থের যেই জাল বিছিয়ে রাখসে সেখানে নেতা, আমলা, মন্ত্রী সবাই জড়িত। তাই কঠোর জবাবদিহিতা ও কাজের স্বচ্ছতা থাকলে এই চক্রটাকে বন্ধ করা যাবে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

কামরুননাহার কলি বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন ভাইয়া।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সবাই শটকাটে বড়লোক হতে চায়।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: কতদিন আর হবে এরকম।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ৫০% মানুষকে খারাপ বানিয়ে দিলেন???
খারাপ লোক এত বেশী নয়। আর যারা খারাপ, তারা হয়তো পরিস্থিতির শিকার।
"পৃথিবী ধ্বংস হবে খারাপদের জন্য নয়, ভালো মানুষের নিরবতার জন্য।। "

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া ভাইয়া ধন্যবাদ।
ঠিকই বলছি আমি ৫০% মানুষই খারাপ, কারণ আশে পাশে তাকাইলেই ১০ জন মানুষের মধ্যে ৮ জনই হয় খারপ বাকি ২ জন ভালো। আপনিও একটু আশেপাশে তাকিয়ে দেখবেন সব মিলিয়ে ৩ জন মানুষ ভালো পাবেন আর বাকি সব জিরো।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ব্লগারেরা উদার মনের হয়। নিশ্চয় আপনিও ।।
আমরা ফেরেস্তাও নই, শয়তানও নই, মানুষ। মানুষ নিষ্পাপ হয়ে জন্মায়। কিন্তু খারাপ হয় পরিবেশ পরিস্থিতির জন্য। তাই ভালো-খারাপ সব মানুষের মধ্যেই থাকে। গল্পের রিক্সাওয়ালা বা দোকানদারের সন্তানকে জিজ্ঞাসা করুন "তোমার বাবা কেমন?"
বলবে, "আমার বাবা পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো বাবা।"
তাহলে? লোকটা কি খারাপ? খুবই খারাপ?
কী মনে হয়??

৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


দুষ্টরা খাদ্যে কেমিক্যাল ও ভেজাল মিশায়ে জাতিকে পংগু জাতিতে পরিণত করছে; ঢাকার মেয়র মারা গেছে বিষাক্ত পরিবেশের কারণে

০১ লা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হাহাহাহা ভাইয়া ঢাকার মেয়র মারা গেছে বিষাক্ত পরিবেশে থেকে! কি বলেন ভাইয়া ঢাকার বিষক্ত পরিবেশটা মেয়ের কে পেলো আর কাউকে না।

১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

স্বার্থহীন বলেছেন: আপু একান্তই আমার অভিমত থেকে বলা, প্রথম প্রশ্নে ফলে বা শাক-সবজির মধ্যে ফরমালিক বলেছেন। খুচরা বিক্রেতাদের দোষটা তেমন দিতে পারছি না। তবে পাইকারি বিক্রেতাদের দোষ পূরাটাই দিতে পারি। তারাই মূলত ফরমালিন দিয়ে থাকে।
দ্বিতীয় প্রশ্নেটিতে বলেছেন, কাপড়ের চড়া দাম। আমি একটা টেক্সটাইল কোম্পানিতে চাকরি করি। তার জন্য কাপড় সম্পর্কে খানিকটা ধারণা আছে। কাপড় তৈরি করতে তেমন খরচ হয় না। কারণ কোম্পানি যখন বায়ারদের কাছে কাপড় বিক্রি করে তখন দ্বিগুণ দামে বিক্রি করে। মানে এক গজ কাপড়ের দাম যদি হয় একশ টাকা তাহলে কোম্পানি তা বিক্রি করে দুইশ টাকায়।
তৃতীয় প্রশ্নে যাত্রা পথে ভোগান্তির শিকার। দিন যত যাবে মানুষকে ভোগান্তির শিকার আরো বেশি হতে হবে আমাদের এই সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা মাতৃভূমিতে। এ থেকে পার পাওয়ার উপায় নাই। আর হবেও না। কারণ আমাদের সন্তুষ্টি নাই। আরো চাই, বেশি বেশি চাই।

১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

পান্হপাদপ বলেছেন: সুন্দর লেখা

০১ লা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

বারিধারা ২ বলেছেন: আপনি বেতন নিয়ে আপনার এমপ্লয়ারকে ঠকান না? কাজে ফাঁকি দেননা? অফিস টাইমে সামু ব্লগে ভিজিট করেন না? কারণে অকারণে ছুটি নেন না? অফিস ছুটির আগেই বেরিয়ে যান না?

০১ লা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম আমি সেটাই বলেছি এখন ঠকবাজের খুব অত্যাচার । এখানে আমি শুধু মুল কিছু থিম ধরে বলেছি বললে তো অনেক বলা যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.