নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন সুন্দর করে সাজাও । আমি নারী তাই কথাও বলি নারীদের নিয়ে।

কামরুননাহার কলি

আমার নাম কামরুননাহার কলি, আমি একজন ভার্সিটির ছাত্রী। আমার সখ লেখালেখি আর বই পড়া। আমি দেশকে ভালোবাসি, ভালোবাসি দেশের মানুষদের।

কামরুননাহার কলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে দেশে নাই কোন নিরাপত্তা

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২



যে দেশে একটি মেয়ে, একটি মেয়ে শিশু নিরাপত্তায় নেই, সেই দেশ থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো। যে দেশের আইন মেয়েদের নিরাপত্তার কথা ভাবে না, সেই দেশে আইন না থাকাই ভালো। যে দেশে স্বাধীন স্বাধীন বলে সবাই দোহাই দেয়, সে দেশ কিসের স্বাধীন? আমি জানতে চাই।
- এই দেশের ভদ্র লোকদের কাছে আমার প্রশ্ন, হা করে বসে বসে কি আপনারা টিভির নিউজ আর খবরের পত্রিকা পড়ে দুঃখ প্রকাশ করবেন? আর লেখা-লেখি করে কলামের পর কলাম ভরে নাম জাগাবেন। নাকি আপনার মেয়ে বা বোন বা বৌ এর কথা ভাববেন? কিছু ছেচড়া কুকুর-বিড়ালের হাতে একটি মেয়ের জীবন নাশ হচ্ছে আর আপনারা ভদ্রতার মুখোশ পরে বসে আছেন। আপনারা না শিক্ষিত ভদ্র সমাজের লোক? যদি তাই হয়ে থাকেন তাহলে, আপনাদের চোখের সামনে কি সব ঘটনা ঘটছে দিনের পর দিন সেই গুলো কি আপনাদের চোখে পরছে না? একজন বাস ড্রেইভার, একজন বাসের হেলপার যার পরিচয় একজন টোকাই, সমাজের একটি অশিক্ষিত, যার অ আ লেখার যোগত্যা নাই যার পরিচয় কিনা একটি কুকুর, জন্ত জানোয়ার সেই সব জনোয়ারদের সাথে আপনারা পেরে উঠতে পারছেন না। হেরে যাচ্ছে আপনারা। ছি..ছি...ছি লজ্জা থাকার কথা আপনাদের। আপনার এতোটাই অপদার্থ? কিছু ভদ্র লোক আছেন যারা বসে বসে কলম খুচিয়ে লিখে যে ধ্বর্ষণের জন্য মেয়েদের পোশাকই দায়। হায়রে ভদ্র লোকেরা কবে যাবে আপনাদের এই মেয়েদের উপর দোষ চাপিয়ে দেওয়ার অনুভূতিটা?
নিচের এই বোল্ট করা লেখাটি পড়ে দেখুন “আমাদের সময়” অনলাইন পত্রিকা থেকে কপি করা।
রাজধানীতে সুপ্রভাত পরিবহনের বাসে চড়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছে ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজের এক ছাত্রী। মায়ের সঙ্গে বাসে চড়া ওই ছাত্রী এবার বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। আব্দুল্লাহপুর থেকে রামপুরা যাওয়ার জন্য মায়ের সঙ্গে সুপ্রভাত পরিবহনের বাসে চড়ে সে। মাঝপথে বাসটির বাতি নিভিয়ে দেয়া হয়। ওই ছাত্রী ও তার মা রামপুরায় বাস থেকে নেমে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। প্রথমে মা নেমে যান। কিন্তু ওই ছাত্রীকে নামতে চেষ্টা করলে তার হাত টেনে ধরে ৪/এ নম্বর রুটে সদরঘাট থেকে ছেড়ে গাজীপুরা পর্যন্ত চলাচলকারী পরিবহনটির এক কর্মী। তখন হাতে থাকা টিফিন বক্স দিয়ে পরিবহন কর্মীকে আঘাত করে বাস থেকে লাফিয়ে নামে ওই ছাত্রী।
রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রামপুরায় এ ঘটনা ঘটে।
পরে ওই ছাত্রী সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকে তার দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা লিখে জানান।
ওই পোস্টটি নিচে তুলে ধরা হল-
‘একটা স্টিলের টিফিন বক্স আজকে আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।’ আব্দুল্লাহপুর থেকে রামপুরা আসার জন্য বাসে উঠেছিলাম সাড়ে ৬টার দিকে। বাসে দুজন কন্ডাক্টরের একজন মনে হয় ড্রিংক করেছিল।
অনেক ভিড় ছিল, তবে রামপুরা আসতে আসতে প্রায় ফাঁকা হয়ে যায়। পেছনের দিকে কয়েকজন ছেলে বসেছিল আর সামনের দিকে আমি আর আম্মু। বাসের লাইটগুলো বনশ্রীতে এসে বন্ধ করে দেয় ড্রাইভার, বলে যে তার হেডলাইট নষ্ট এ জন্য বন্ধ করেছে।
কালকে (সোমবার) সকালে পরীক্ষা, হাতে সময় নেই বলে কেউ এটা নিয়ে ঝামেলা করিনি। রামপুরায় পৌঁছে গেলে বাস জ্যামে পড়ে আর আমরা নামার জন্য দরজার দিকে যেতে থাকি।
আম্মু প্রথমে নামে। আমি দরজা পর্যন্ত যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একজন আমার হাত চেপে ধরে, আম্মু ততক্ষণে নেমে গেছে। আমি নামার চেষ্টা করি কিন্তু বাস সামনের দিকে যেতে থাকে আর পেছনে কয়েকজন বলছিল- ‘মাইয়াটারে ধর’। কী করব বোঝার মতো সময় ছিল না। অন্য হাতে একটা স্টিলের টিফিন বক্স ছিল ওইটা দিয়ে লোকটাকে বাড়ি মারলাম। কতটা লেগেছিল জানি না, কিন্তু আমাকে ধরে রাখা হাতটার শক্তি কমে গেল। ধাক্কা দিলাম লোকটাকে, বাস থেকে লাফ দিলাম।
আমার ভাগ্য ভালো ছিল যে বাস আস্তে যাচ্ছিল আর মধুবনের সামনে জ্যাম ছিল। নেমে পেছনে দৌড় দিলাম। দূর থেকে আম্মুকে দেখতে পেলাম, আমাকেই খুঁজছে। জানতাম যে রাস্তায় একা বের হলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে আজকে জানলাম মায়ের সঙ্গেও বের হয়েও আমি নিরাপদ না। কালকের খবরের কাগজে আমিও হয়তো একটা কলাম হয়ে যেতাম- আমার রক্ত-মাংসের শরীরটার জন্য, কিছু জানোয়ারের জন্য।
যে দেশে একটা মেয়ে তার মায়ের সঙ্গেও সুরক্ষিত নয়, সেই দেশ আর যাই হোক স্বাধীন নয়।

- কি বুজলেন আপনারা পড়ে?
- প্রত্যেকটি দিন, প্রত্যেকটি দিন এমন হচ্ছে কেনো? কোনো? কোনো? যদি এটা প্রতিদিন হয়ে থাকে তাহলে তো মনে করবো দেশে কোন ভদ্রসমাজের লোকই নাই, শৃংঙ্খলা কোন সমাজই নাই, ন্যায়ের কোন আইনই নাই, কোন সরকার নাই, দেশ স্বাধীন নয়। তাহলে কি বলবো আজ ঐ সব নর-পশুদের জন্যই দেশ স্বাধীন হয়েছে, কোনো মেয়ের জন্য স্বাধীন হয়নি।
- যে ভদ্র সমাজ পারে না একটি অগাছাকে উগলে ফেলে দিতে, যে স্বাধীন দেশ পারে না একটি অগাছাকে উগলে ফেলে দিতে, যে আইন পারে না একটি অগাছাকে উগলে ফেলে দিতে, পারে শধু ঐ অগাছাকে আরো পানি ঢেলে বাচিয়ে রাখতে। সেই সমাজ, সেই আইন সেই দেশ দিয়ে কি হবে তাহলে, ঘৃর্ণা ছাড়া আর কি আছে এগুলোর প্রতি।
- আমি প্রতিটি মেয়ের হয়ে বলছি ঘৃর্ণা ছাড়া আর কিছুই থাকতে পারে না। পুরুষরা খুব বরাই দেখায় যে ওরা পারে অনেক কিছু পারে, কিন্তু কি পারে? কিচ্ছুই পারে না। পারে শুধু কুলঙ্গা কাজ করতে, আর কিছু না। কিন্তু এর জবাব তো একদিন ঠিক দিতে হবে। সেই দিন কোথায় থাকবে ওদের এই বরাইটা সেটাও দেখবে ওরা।

-ছবিটি নেট থেকে নেওয়া।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কলি! পরীক্ষা শেষ??

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: পরিক্ষা শেষ হয়নি কাল আছে পরিক্ষা । কিন্তু ঐ মেয়েটির ঘটনাটি পড়ে আর না লিখে থাকতে পারলাম না।

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০২

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:


পড়লাম। রাগ, ক্ষোভ আর ঘৃণার বর্হিপ্রকাশ। মানুষ সচেতন হচ্ছে। আশাকরি সমস্যাগুলো থাকবে না।।

লেখার মাঝে কয়েকটি ইন্টার চাপতে হবে।:)

,

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: কোথায় সচেতন হচ্ছে আমার তো মনে হয় হচ্ছে না সবাই কুকুরের লেজের মতোই বেকা আছে। এটাকে সচেতন বলেনা ভাইয়া।

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এদেশে আঈন আছে কিন্তু আঈনের যথাযথো প্রয়োগ নেই।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

কামরুননাহার কলি বলেছেন: কিন্তু কেনো ভাইয়া? এটা কি কোন আইন হলো তাহলে। এমন আইন থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এ কি হচ্ছে দেশে?

পরিবহেন শ্লীলতা হানি যেন খেলায় পরিণত হয়েছে।

এখনই ব্যবস্থা না নিলে চরম ক্ষতি হয়ে যাবে।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

কামরুননাহার কলি বলেছেন: কিছু পারবেন কি করতে ওদের বিরুদ্ধে ?

৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পরিবহন শ্রমিকদের নেতা একজন মন্ত্রী, আপনি এর প্রতিকার কিভাবে আশা করেন? নো চান্স!!

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: তাহলে কি একটি মেয়ের জীবন নিয়ে কি রাজনীতি খেলা খেলে?

৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: দেশে সাধারন মানুষের অবস্থা খুব খারাপ।
গনপরিবহনের অবস্থা আরও নেশি খারাপ।

তারপর যখন কেউ বলে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে, তখন খুব রাগ হয়।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম, ঠিক বলেছেন আমারও খুবই রাগ হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া।

৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এ দেশে এখন বিচার চাইতে গেলে আপনিও দোষী হয়ে যাবেন। প্রতিবাদ তো কম হচ্ছে না কিন্তু শুধু প্রতিবাদে কি কাজ হচ্ছে? বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্ত না হলে এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

কামরুননাহার কলি বলেছেন: এটাই তো আমাদের আপনারে সব থেকে বড় ভুল । সাধারণ জনগণ হয়ে পারেন না সামান্য রাজনীতির অল্প কিছু মানুষের সাথে। আর রাজনীতির মানুষেরাও এখানেই দূর্বলতা পেয়ে গেছে আমাদের আপনাদের ।

৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: হুম, বেশ সুন্দর আলোচনা।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।

৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: শুধু আমাদের দেশে নয়
নৈতিকতার অভাব সব দেশে।
চারিদিকে শুধু ধর্ষণ। সর্বশেষ জম্মুর কাঠূয়ার ঘটনা সবাইকে নাড়িয়ে দিয়েছে।
বাখরওয়াল সম্প্রদায়ের ছোট্ট শিশু আসিফা বানো বয়স মাত্র ৮।
প্রতিদিনের মতো ঘোড়াকে ঘাস খাওয়াতে জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছিল
আট বছরের মেয়ে আসিফা। তার আর বাড়ি ফেরা হয়নি।
যাযাবর বাখরওয়াল উপজাতির এই নাবালিকাকে
এক সপ্তাহ ধরে গণধর্ষণ করে দুষ্কৃতীরা।
তারপর না খাইয়ে ধর্মস্থানে আটকে রাখে।
খানেই শেষ নয়। বেহুঁশ করে খুন করার
আগে আবারো ধর্ষণ করা হয় মেয়েটিকে।
১৭ জানুয়ারি জম্মু কাশ্মীরের কাঠুয়া জেলায়
আসিফার দেহ উদ্ধার হয়েছে।
আসিফা জম্মুর বাখারওয়াল মুসলিম উপজাতি পরিবারের সদস্য।
বহুদিন ধরেই ওই উপজাতি গোষ্ঠীকে ওই অঞ্চল থেকে উৎখাতের
চেষ্টা করা হচ্ছে এবং ঐ উপজাতিদের শিক্ষা দিতে ওদের মনে
ভয় ঢোকাতে এই ঘটনা ঘটানো হয় বলে পুলিশ জানতে পেরেছে।
আসিফাকে যে মন্দিরে বেঁধে রেখে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণ করা হয়
এমনকি সেই মন্দিরেই নাকি পূজাঅর্চনা করা হয় ধর্ষণের সাথে সাথে
যেন বাখারওয়াল উপজাতি সেই অঞ্চল থেকে চলে যায় সেই কামনা করে।
সবচেয়ে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো পিতা-পুত্র একসংগে
পালা করে আট বছরের এই শিশুটিকে ধর্ষণ করে।


১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১০

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপনি আমি বাস করছি বাংলাদেশে। একটি স্বাধিন দেশে। আপনি যদি এই কথা বলেন তাহলে কি আর কিছু বলার থাকে। থাকে না। কারণ আপনার আমরা আজ দূর্বল। আর এই দূর্বলতাটাই হলো আমাদের আসল ধ্বংসকারী । সমাজকে ধ্বংস করে দিয়েছে আমাদের আপনাদের চুপ করে থাকাটাকে। আপনি আপনার দেশ নিয়ে কথা বলুন। আমি পড়েছি আসিফার ঘটনাটি। সর্বোপরি আপনাকে ধন্যবাদ।

১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এর আগে ও ভিকারুনেসার এক মেয়ে লিখেছিলো সে দেশে থাকবে না। এসব লেখা লিখি যাদের জন্য তারা তো মাথা ঘামাবে না।আর বিচার পাওয়া তো সুদূর পরাহত।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম আপু ঠিক বলেছেন ।

১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষ ও সিটির সমবেত প্রচেষ্টায় একটি "পাবলিক সেফটি কমিশন" গঠন করা দরকার, যারা এগুলো দেখবে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: কিন্তু কে দেখবে। আপনারা না এগিয়ে আসলে, একজন বড় সড় মানুষ বা ব্যাক্তি থাকতে হবে তো। আসুন না এগিয়ে ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আপনারা পারবেন কারণ আপনাদের এই দেশ, এই দেশের জন্য আপনাদের পারতে হবে।

১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৫

সোহানী বলেছেন: ও মাই গড। কি অবস্থা দেশের। আমি তো আতকে উঠছি বার বার। আমি জানি না সব ক্ষমতাসীনরা কি পাগল হয়ে গেছে? একটি ও কি বিবেকবান ক্ষমতাসীন মানুষ নেই???? সবাই কি লোভের বলি???????????????????????

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হুম আপি খুবই ভয়ংকর হচ্ছে দেশের অবস্থা। এদেশের মানুষগুলো পাগল হয়ে গেছে, ক্ষমতার লোভে, টাকার লোভে । তাদের বিবেক বিক্রি করে দিয়েছে টাকার কাছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.