নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন নিয়মিত ব্লগার। মুক্তচিন্তার প্রকাশ ও চর্চা করি, গান শুনি, মুভি দেখি, আড্ডা মারি, ঘুরে বেড়াই আর জীবনকে উপভোগ করি। কারন জীবন তো একটাই। facebook.com/kamikaze.agnostic.blogger ব্লগ সাইটঃ thekamikazeblog.wordpress.com

কামিকাজি

চিত্ত যেথা ভয় শূন্য, উচ্চ যেথা শির, জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা ধর্মের প্রাচীর

কামিকাজি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরবানী নামক পশুহত্যার উৎসবের আসল কাহিনী

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

কয়দিন পরেই আসছে মুসলমানদের পশুহত্যার উৎসব '' কুরবানী ''।
যেই উৎসবে শুধুমাত্র আল্লাহ নামক এক কল্পিত ঈশ্বরকে খুশি করতে লক্ষ লক্ষ পশু হত্যা করা হবে। যেই আল্লাহ অবলা পশুর রক্তে খুশি হন তিনি কেমন স্রষ্টা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। গবেষকদের মতে এভাবে নির্বিচারে পশু হত্যা করতে থাকলে ভবিষ্যতে পোকা মাকড় খেয়ে প্রোটিনের অভাব পূরণ করতে হবে।

যাই হোক আসল ঘটনায় আসি। মুসলিমরা দাবি করে ইব্রাহিম ইসমাইল কে কুরবানি করতে চেয়েছিল,এবং খ্রিস্টানরা দাবি করে ইব্রাহিমের বড় ছেলে ইসহাককে কুরবানি করতে চেয়েছিল। কে সঠিক? এই কুরবানি নামক হত্যাযজ্ঞটি যে একদমই উর্বর মস্তিস্কের কল্পনা তা আমার এই পোস্টেই ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

প্রথমে এই আয়াতটি পড়ুনঃ
হে আমার পরওয়ারদেগার! আমাকে এক সৎপুত্র দান কর। সুতরাং আমি তাকে এক সহনশীল পুত্রের সুসংবাদ দান করলাম। অতঃপর সে যখন পিতার সাথে চলাফেরা করার বয়সে উপনীত হল, তখন ইব্রাহীম তাকে বললঃ বৎস! আমি স্বপ্নে দেখিযে, তোমাকে যবেহ করছি; এখন তোমার অভিমত কি দেখ। সে বললঃ পিতাঃ! আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে, তাই করুন। আল্লাহ চাহে তো আপনি আমাকে সবরকারী পাবেন। যখন পিতা-পুত্র উভয়েই আনুগত্য প্রকাশ করল এবং ইব্রাহীম তাকে যবেহ করার জন্যে শায়িত করল। তখন আমি তাকে ডেকে বললামঃ হে ইব্রাহীম, তুমি তো স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখালে! আমি এভাবেই সৎকর্মীদেরকে প্রতিদান দিয়ে থাকি। নিশ্চয় এটা এক সুস্পষ্ট পরীক্ষা। আমি তার পরিবর্তে দিলাম যবেহ করার জন্যে এক মহান জন্তু। আমি তার জন্যে এ বিষয়টি পরবর্তীদের মধ্যে রেখে দিয়েছি যে, ইব্রাহীমের প্রতি সালাম বর্ষিত হোক। এমনিভাবে আমি সৎকর্মীদেরকে প্রতিদান দিয়ে থাকি। সে ছিল আমার বিশ্বাসী বান্দাদের একজন। সূরা আস সাফাত-৩৭:আয়াত ৯৯-১১১

তখন ইব্রাহীম যার বয়স ৮৫ ও সারাহ যখন অতিশয় বৃদ্ধ হয়ে গেছিল কিন্তু সন্তান জন্ম নিচ্ছিল না , তখন সারাহই ইব্রাহীমকে তার দাসী হাজেরার সাথে সহবাস করতে বলে ও সন্তান উৎপাদনের জন্য অনুরোধ করে। সেখানেও বিয়ের কথা নেই। কিন্তু যখন হাজেরা ইসমাইলকে প্রসব করে তখন সারাহও জান্যতে পারে যে সে নিজেও মা হতে চলেছে বা হবে। তখন সারাহ আর হাজেরাকে সহ্য করতে পারে না। কারন দাসীর গর্ভের এক অবৈধ সন্তান তার স্বামীর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হবে বা অন্য সব কিছুতে ভাগ বসাবে তা সারাহ মানতে রাজী হয়নি। সেকারনে সে হাজেরাকে বাড়ী থেকে নির্বাসন দেয়ার জন্য ইব্রাহীমের ওপর চাপ সৃষ্টি করে।
ঠিক এ প্রচলিত ঘটনাটাকেই ( যা মোহাম্মদের আমলে বাইবেলে লিখিত ও প্রচলিত ছিল) হাদিসে এভাবে প্রকাশ করা হয়েছে- তিনি বলেন যখন ইব্রাহীম ও তাঁহার স্ত্রী (সারাহ) এর যা হইবার তা হইয়া গেল অর্থাৎ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হইল । অর্থাৎ সারাহ ও ইব্রাহীমের মধ্যে ব্যপক মনোমালিন্যের উদ্ভব ঘটে হাজেরা ও তার সন্তান ইসমাইলকে নিয়ে। উল্লেখ্য, হাজেরা ইব্রাহীমের বৈধ স্ত্রী হলে সারাহ কখনই এ ধরনের আচরন করতে পারত না , বা হাজেরা ও ইসমাইলকে নির্বাসন দিতে ইব্রাহীমকে বাধ্য করাতে পারত না। তখন ইব্রাহিম সারাহ এর চাপে পরে হাজেরাকে নির্বাসন দিতে বাধ্য হয় যদিও সে কল্পিত আল্লাহর আদেশের কথা বলে। আল্লাহর তো আর খেয়ে দেয়ে কাজ নেই হুদাই একজন বাচ্চাসহ মাকে নির্বাসন দিতে বলবে। শুধুমাত্র সারাহ কে খুশি করতেই এই নির্বাসন।

এখন আসুন এই হাদিসটি পড়িঃ
ইবনে আব্বাস বর্নিত: তিনি বলেন যখন ইব্রাহীম ও তাঁহার স্ত্রী( সারাহ) এর যা হইবার তা হইয়া গেল অর্থাৎ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হইল, তখন ইব্রাহীম শিশুপূত্র ইসমাইল ও ইসমাইলের মাতা হাজেরাকে লইয়া বাহির হইয়া গেলেন। তাহাদের সাথে একটি মশক ছিল আর তাতে পানি ছিল। ইসমাইলের মাতা মশক হইতে পানি পান করিতেন আর শিশুপূত্রের জন্য তাহার দুগ্ধে প্রাচুর্য আসিত। শেষ পর্যন্ত ইব্রাহীম মক্কায় আসিয়া গেলেন এবং হাজেরাকে তার শিশুপূত্র সহ একটি বৃক্ষমূলে বসাইয়া রাখিলেন। তারপর তিনি তার নিজ স্ত্রী সারাহ এর নিকট ফিরিয়া চলিলেন। তখন ইসমাইলের মাতা তাহাকে অনুসরণ করিয়া কিছুদুর গেলেন ও ইব্রাহীমকে জিজ্ঞাসা করিলেন- হে ইব্রাহীম আমাদিগকে কাহার নিকট রাখিয়া যাইতেছেন? ইব্রাহীম বলিলেন- আল্লাহর নিকট। হাজেরা বলিলেন- আমি আল্লাহর নিকট থাকিতেই রাজি।
ইবনে আব্বাস বলেন, জুরহুম গোত্রের একদল লোক প্রান্তরের মধ্য দিয়া পথ অতিক্রম করিতেছিল, হঠাৎ তাহারা দেখিল, একদল পাখী উড়িতেছে। তাহারা যেন তাহা বিশ্বাসই করিতে পারিতেছিল না।তাহারা বলিল, যেখানে পানি থাকে সেখানেই তো এইসব পাখি উড়িতে দেখা যায়। তখন তাহারা পাখী উড়িবার স্থলে তাহাদের একজন লোক পাঠাইল। সে তথায় গিয়া দেখিল সেখানে পানি মৌজুদ আছে। তখন সে দলের লোকদের নিকট ফিরিয়া আসিয়া তাহাদিগকে পানির খবর দিল। তারপর তহারা সকলেই হাজেরার নিকট আসিল এবং তাহাকে বলিল, হে ইসমাইল জননী! আপনি কি আমাদিগকে আপনার প্রতিবেশী হওয়ার বা আপনার সাথে বসবাস করিবার অনুমতি দিবেন ? হাজেরা তাহাদিগকে বসবাসের অনুমতি দিলেন এবং এইভাবে অনেক দিন চলিয়া গেল। তারপর হাজেরার শিশুপূত্র প্রাপ্ত বয়স্ক হইলেন, তখন তিনি জুরহুম গোত্রেরই এক কন্যাকে বিবাহ করিলেন। ইবনে আব্বাস বলেন, অত:পর নির্বাসিত পরিজনের কথা ইব্রাহীম এর মনে উদয় হইল। তিনি তাহার স্ত্রী সারাহ কে বলিলেন, আমি আমার নির্বাসিত পরিজনের কথা জানিতে চাই। ইবনে আব্বাস বলেন, অত:পর ইব্রাহীম তাহাদের নিকট আসিলেন এবং সালাম দিলেন। তারপর জিজ্ঞাসা করিলেন- ইসমাইল কোথায় ?ইসমাইলের স্ত্রী বলিল- তিনি শিকারে গিয়াছেন।————— সহী বুখারী, বই-৫৫, হাদিস নং-৫৮৪

তার মানে হাজেরা ও ইসমাইলকে নির্বাসন দেয়ার পর থেকে ইব্রাহিম ও ইসমাইলের দেখা হয় অনেক পরে যখন ইসমাইল ইতিমধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ও বিয়ে করে ফেলছে। এর আগে তাদের মধ্যে কোন দেখা সাক্ষাত হয়নি। এবং তখন ইসহাকই ছিল ইব্রাহিমের সবচেয়ে প্রিয় যেহেতু তার নিজের স্ত্রীর সন্তান এবং তাকেই কুরবানি দেয়ার কথা, ইসমাইলকে না।

এতদিন ধরে মূর্খ মুসলিমরা শুধু একটি কাল্পনিক গল্পকে সত্যি মনে করে লক্ষ লক্ষ পশু হত্যা করে যাচ্ছে। সেই পশুর দামই যদিও তাদের কাছে মুখ্য, একটি অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত সমগ্র মুসলিম জাতি। এই ভন্ডামির শেষ কোথায়?

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

এস.আর শাকিল বলেছেন: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করছেন।এটা মোটেও ঠিক নয়।

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ভাইজান, আজকে কি দিয়া ভাত খাইছেন, জানতে পারি?

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

ব্রিক্সশাওন বলেছেন: মানুষ হত্যা করে ফেলতাছে বার্মা, ফিলিস্তিন সারা দুনিয়ায় এটার কোন প্রতিবাদ নাই উনি আইছে পশু হত্যা নিয়া।

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

সাগর আর্ট বলেছেন: ছবি দুটি দেখে আবেগাপ্লুত হতে হলো।। বুকটা ধুক ধুক করে ওঠল। আপনার লেখাগুলোর চেয়ে ছবি দুটি আমাকে আকৃষ্ট করেছে।। মোসলমানদেরকে কোরবানীর প্রতি আগ্রহী করে তোলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।। এত লেখা লেকি না করে শুধু ছবিগুলো পোষ্ট করলেই হতো। ।।। শুভ ‍দিনটির অপেক্ষায় থাকলাম।।।। আমার কোরবানীর পশুটি নিজ হাতে আল্লাহর নামে কোরবানী করবো ইনশাআল্লাহ....।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

এস.আর শাকিল বলেছেন: আপনারা গরুর মাংস কেন খান না? জানালে খুশি হতাম

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

কামিকাজি বলেছেন: এস আর শাকিল, আমি গরুর মাংস খাই, ভালমতই খাই। কিন্তু কারো উপাসনার জন্য নির্বিচারে পশু হত্যা করা আমার কাছে নির্মম ও পাশবিক মনে হয়।

৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০

কালীদাস বলেছেন:
অসম্ভব ভালো লিখেছেন। এক কথায় অনবদ্য।

বহুদিন পরে একটা ভালো লেখা পড়লাম। রবীন্দ্র পরবর্তী যুগে এধরনের লেখা আর আগে আসে নি। অনবদ্য...অসাধারণ...

পড়তে পড়তে চোখে পানি এসে গেল। শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময়উপযোগী লেখা তাই নয় একেবারে সমস্যার মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। লেখকের বক্তবের সাথে পুরোপুরি একমত। লেখাটিকে স্টিকি করা হোক...

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

নতুন বলেছেন: @ লেখক<<

বিশ্বে মুরগীর ডিম খাবার জন্য ফামে প্রতি বছর ৩ মিলিওন বাচ্চা মোরগ ডিম ফুটে বের হবার পরেই মেরে ফেলা হয়।

বিশ্বে শুকরের খামারের অবস্তা একটু নেটে দেখে আসুন...

গরুর/ছাগলের মাংসের চাহিদা মেটাতে কিভাবে প্রতিবছর লাখ লাখ গরু হত্যা করা হয়।

যদি আপনি নিজে ভেগান হইতেন তবে এই প্রসংঙ্গে আপনার সমালোচনা করার অধিকার থাকতো।

সকালে ফামের` মুরগীর ডিমের পোচ খেয়ে ( যার জন্য ৩ মিলিওন বাচ্চা মারা হয় প্রতি বছর).. দুপুরে ফামের মুরগীর রান চিবাইয়া... রাতে বিফ বাগার খেয়ে সামুতে ধমের উপর আঘাত করে পোস্ট দেওয়া এক রকমের ভন্ডামী নয় কি?

যদি নিজে ভেগান প্রাস্টিস শুরু করতে পারেন তবে এই বিষয়ে লেখা শুরু করেন। নতুবা এই লেখা শুধু কিছু মানুষের ধমী`য় আঘতের জন্যই লেখা বলে মনে হবে।

৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দেবীকে সন্তুষ্ট করার জন্যও তো পশু বলি দেয়া হয়! এখানে বিষয়টা এক তরফা হয়ে গেলো না? দেবতা, ঈশ্বর, খোদা যে নামেই ডাকুন না কেন, তাদের খুশি করার জন্য অামিও পশু হত্যা সমর্থন করিনা! অার মানুষের প্রিয় বস্তু কি শুধু এই পশুই?
তবে বাস্তবতা মেনে নিতেই হবে । এই পশুগুলোকে কোরবানি না দিলে এদের সংখ্যা তো বেড়ে যাবে! প্রতিবছর কত বাচ্চা প্রসব করে এ পশুগুলো, তার হিসেব নেই! এগুলো হত্যা না করা হলে মানুষের চেয়েও বেশি হয়ে যাবে । অার গরিব কৃষক এগুলো বিক্রি করে কিছু টাকা তো পায় । যবেহ না করলে খদ্দের এগুলো দিয়ে কী করবে? কষ্ট হলেও কিছু করার নেই । সব মেনে নিতে হবে ।

১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

প্রথম বাংলা বলেছেন: ইসলাম ধর্মে আপনার সমস্যা নাকি স্রষ্টায় সমস্যা, কোনটা? যদি স্রষ্টায় সমস্যা হয় তাহলে মুসলমানদের পিছন ছেড়ে স্রষ্টার পাছে লাগেন। আর যদি স্রষ্টায় বিশ্বার করেন তাহলে আপনি আপনার পচন্দ মত আপনার ধর্ম বিশ্বাস বেছেনিন। আমার মনে হয় আপনি খ্রীষ্টান। কারন গরু খান। হিন্দুরা নাস্তিক হলেও সাধারনত গরু খায়না। ছোটবেলা থেকে ঘৃণা করার কারনে খেতে অস্বস্থি লাগে। পুকা মাকর কি জীবনা? পশু খেতে মায়া লাগে আর পশু শেষ হয়ে গেলে আমিসে চাহিদা পুরনের জন্য পুকামাকর খাবেন সেগুলোর প্রাণ নাই? যিদি আল্লা বা ঈশ্বর নাই থাকে ভাবেন তবেতো আর পুকামাকরের জানকে জান মনে হবেনা। কোরবানির গরুরটা আপনার মনে হয়েছে কারণ এটি মুসলমানের উৎসব। আর এটির বিরুদ্ধে লিখতে পাররে কোরবানির গরুর দামের মত আপনার লেখার পাঠক ও বেড়ে যাবে। তাই্ না? নাস্তিক হইরে সারা বাচর হইয়েন, এইরকম সিজনাল নাস্তিক হয়ে লাভ নাই । খালি খালি ঝামেলা সৃষ্টি হয়।

১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: সাগর আর্ট বলেছেন: ছবি দুটি দেখে আবেগাপ্লুত হতে হলো।। বুকটা ধুক ধুক করে ওঠল। আপনার লেখাগুলোর চেয়ে ছবি দুটি আমাকে আকৃষ্ট করেছে।। মোসলমানদেরকে কোরবানীর প্রতি আগ্রহী করে তোলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।। এত লেখা লেকি না করে শুধু ছবিগুলো পোষ্ট করলেই হতো। ।।। শুভ ‍দিনটির অপেক্ষায় থাকলাম।।।। আমার কোরবানীর পশুটি নিজ হাতে আল্লাহর নামে কোরবানী করবো ইনশাআল্লাহ....।

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

আমি মিন্টু বলেছেন: পোস্ট ভালো হয়ছে ।
আপনি একজন পাকা ও খাঁটি হিন্দু । B-))

১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৫

মিথ্যা প্রেমের গল্প বলেছেন: এভাবে নির্বিচারে পশু হত্যা
করতে থাকলে ভবিষ্যতে পোকা
মাকড় খেয়ে প্রোটিনের অভাব
পূরণ করতে হবে।
.
.
.
পাগল ও ছাগল ছাড়া কোন উপদী দিতে পারছি নাহ। কারণ কত বছর ধরে এটা চলে আসছে??
.
তাহলে এত দিনে তো গরুর মহামারী দেখা দেবার কথা! (চিন্তার বিষয়)
.
তাই আর সম্পুর্ন পরলাম নাহ।
.
নতুন ভাইয়ের কথার সাথে সম্পুর্ন একমত।

১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

বিশ্ব চিন্তাবিদ বলেছেন: বে-সম্ভব ইতরামী ভরা লেখা। ভাই আপনাদের খেয়ে দেয়ে কোনো কাজ নেই? অন্যের ধর্ম নিয়ে খোচা খুচি না করলে ভালো লাগে না? দেশটার মাঝে সময়ে অসময়ে প্যাচাল লেগেই আছে। এর মধ্যে আপনাদের মত এক শ্রেনীর অতি উতসাহী, ধর্ম বিষেশজ্ঞ হয়ে স্বাধীনমত প্রকাশের নামে অন্য ধর্মের প্রতি খোচা খুছি করে নতুন প্যাচাল ডেকে আনেন।

আচ্ছা ভাই আপনে যে ধর্ম বিশ্বাস করেন, সেই ধর্মে কি বলা আছে অন্যের ধর্ম নিয়ে টানাটানি করা যাবে?

১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

মামুন আকন বলেছেন: কিছু মূর্খ আছে যারা ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে । আপনি দেখছি তাদেরই একজন

১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

amitanmoy বলেছেন: মাঝ রাইতের কেচাল পোস্ট। ওহে, তুমি তোমার ধর্ম পালন করো, সমস্যা নাই। মুসলমানের পিছনে লাগছো কে?

১৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জার্মানী আপাতত শরণার্থী নিচ্ছে না।

১৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: এইতো আর মাত্র ৯দিন অপেক্ষা করুন বুঝতে পারছি আপনার গরুর মাংস খাইতে মনে চাইছে ।
সমস্যা নাই গরুর একটা পা আপনার জন্য পাঠাইয়া দিমুনি । X((

১৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৯

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনি বলেছেনঃ "গবেষকদের মতে এভাবে নির্বিচারে পশু হত্যা করতে থাকলে ভবিষ্যতে পোকা মাকড় খেয়ে প্রোটিনের অভাব পূরণ করতে হবে"।-এই গবেষণা কোন গবেষণাগার থেকে বের হয়েছে একটু জানাবেন কি?

আপনি কোরআন এবং হাদিস একসাথে মিলিয়ে একটা খিচুরি বানিয়েছেন এবং এই থেকে প্রমান করতে চেয়েছেন যে ইসমাইল নয়, ইসহাক কেই ইব্রাহিম নবী কোরবানি দিতে চেয়ছিল। এইসব হাদিস ইহুদী কাহিনী থেকে নকল করা, যার বিশ্বাসযোগ্যতা প্রস্নবিদ্ধ। কোরআনের যে আয়াতের যে রেফারেন্স আপনি দিয়েছেন আমি সেই সম্পর্কে বলব।

প্রথমতঃ আপনি এইখানে একটা চালাকি করেছেন। আপনি ৩৭ঃ৯৯-১১১ পর্যন্ত বলেছেন, কিন্তু ৩৭ঃ১১২ বলেন নাই। এই বিতর্ক সংক্রান্ত সম্পূর্ণ আয়াতগুলি হচ্ছেঃ
37:99 And he said: “I am going to my Lord; He will guide me.”
37:100 “My Lord, grant me from among the righteous.”
37:101 So We gave him good news of a compassionate child.
37:102 And when he grew enough to work with him, he said: “My son, I am seeing in a dream that I am sacrificing you. What do you think?” He said: “O my father, do what you are commanded to do. You will find me, God willing, patient.”
37:103 So when they both had submitted, and he was laid by his forehead.
37:104 And We called him: “O Abraham,”
37:105 “You have carried out the vision.” It was such that We rewarded the righteous.
37:106 Surely, this was an exacting test.
37:107 And We ransomed him with a great animal sacrifice.
37:108 And We kept his history for those who came later.
37:109 Peace be upon Abraham.
37:110 It is thus that We reward the righteous.
37:111 He was of Our believing servants.
37:112 And We gave him the good news of the coming of Isaac, a prophet from among the righteous.



৩৭:৯৯-১১১ পড়লে দেখা যায় ইব্রাহিম আল্লাহর কাছে পুত্র সন্তান প্রার্থনা করেছেন (৩৭:১০০) এবং আল্লাহ ইব্রাহিম কে পুত্র সন্তান দান করেছেন (৩৭:১০১), যে ইব্রাহিমের প্রথম পুত্র সন্তান। এর পরের আয়াত (৩৭:১০২-১১১) এই পুত্র সন্তান সংক্রান্ত। এই প্রথম সন্তান হচ্ছে “ইসমাইল” এর কারন তিনটাঃ

ক। আল্লাহ কোরআনে ইসমাইল কে “হালিম” বলে সম্বোধন করেছেন এবং ইসহাক কে “আলিম” বলে সম্বোধন করেছেন। ৩৭:১০১ এ হালিম শব্দটা এসেছে, আলিম নয়।
খ। "ইসমাইল" অর্থ হচ্ছে " আল্লহ শুনেছেন" বা "গড হিয়ারস"। ৩৭ঃ১০০-১০১ এর প্রেক্ষিতেই এই নাম "ইসমাইল"
গ। এটা ঐতিহাসিক সত্য (মুসলমান, ইহুদী এবং খৃষ্টান সবাই মানে) যে ইসমাইল ইব্রাহিমের প্রথম সন্তান, ইসহাক দ্বিতীয়।

দ্বিতিয়তঃ
এই ঘটনা ইসহাকের জন্মের আগে। তখন ইসমাইল ই ইব্রাহিমের একমাত্র সন্তান ছিল। প্রমান? ৩৭:১১২।
ইসমাইলকে যবেহ করার ঘটনা বর্ণনা করার পরে সেই একই টোনে আল্লাহ ইসহাকের জন্মের কথা বলেছেন। দয়া করে ৩৭:৯৯-১১২ ভালভাবে পরে দেখবেন।

তৃতীয়তঃ
ইহুদীরা বাইবেল ম্যনিপুলেশন করেছে। এই কথা আল্লাহ কোরআনে বলেছেন। আর যারা আল্লাহর কথা বিশ্বাস করেন না তাদের জন্য এই বিষয়ে বাইবেল এর উক্তিঃ
And he said, Take now thy son, thine only son Isaac, whom thou lovest, and get thee into the land of Moriah; and offer him there for a burnt offering upon one of the mountains which I will tell thee of. (জেনেসিস ২২:২২)

ইসহাক কিভাবে “only son” হয়? ইসহাকের জন্মের আগ পর্যন্ত ইসমাইল ছিল একমাত্র সন্তান। আবার ৩৭:৯৯-১১২ পড়েন। কার জন্ম কখন হয়েছে বুঝবেন। ইহুদীরা ইসমাইলের নাম পরিবর্তন করে ইসহাক নাম বসিয়েছে, কিন্তু এই “only son” শব্দটা তাদের ম্যনিপুলেশনের প্রমান স্বরূপ বাইবেলে রয়ে গেছে।এইটার কোন গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা এই পর্যন্ত কোন বাইবেল স্কলার দিতে পারে নাই।

দয়া করে হাদিস বা অন্য কোন গ্রন্থ টানবেন না। যদি পারেন মুল গ্রন্থ থেকে প্রমান করেন যে ইসমাইলের পরিবর্তে ইসহাক কে যবেহ করতে চেয়েছিল।

বিঃদ্রঃ আপনার এই অনুবাদ “আমি তার পরিবর্তে দিলাম যবেহ করার জন্যে এক মহান জন্তু।“ ভুল। এই ধরনের অনুবাদ বা কথা বাইবেলে আছে, কোরআনে নয়। এইখানে আমি যে অনুবাদটা দিয়েছি, তা পড়লেই বুঝবেন।

২০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০২

মাহি ১০১ বলেছেন: কোন বই? বুখারী? বিশাল ব্যাপারস্যাপার, ভাই আপনি তো অনেক পন্ডিত অনেক কিছু যোগার করেছেন কিন্তু বড় দুঃখের বিষয় আপনি ভুল তথ্য দিয়েছেন। কি জানি পাঠকের কাছে বিশ্বাস যোগ্য করার জন্য কিনা। আপনি যে রেফারেন্স দিয়েছেন বইটা যদি আপনার কাছে থাকে তবে এখনি দেখে নেন বই নং হবার কথা ৭৬ ভলিউম ৮ আর হাদিস নং ৫৮৪ হাদিসটি বর্ণনা করেছেন সাহাবি আনাস (রা), আরো দুখের বিষয় কুরবানি নিয়ে কোন হাদিস এইটা না।
আপনি কি মনে করেন একটা গ্রন্থের কোন কন্টেন্ট দিয়ে সেই গ্রন্থকে অস্বীকার করা যায়?????? হায় মানুষ!!! তাহলে তো আপনি মেনেই নিলেন যে সেটা এওকটা নির্ভরযোগ্য বই। আপনি কি সব কিছু নিজেই বুঝতে পারেন নাকি কখনো কারো কনসেপ্ট ধার নিতে হয়? দৃষ্টির অগোচরে কত প্রাণ মেরে ফেলছেন কখনো বোধের সীমায় ধরাই পরেনি! কত কিছু করে বেড়ান একট মনো প্রশান্তির জন্য একবারো কি ভেবেছেন? আপনি আপানার প্রিয় মানুষদের জন্য নিজের সবচেয়ে প্রিয় কিছুকে প্রতিনিয়তো ধ্বংস করে চলেছেন জানেনিনা , আপনার সময়, নিজের শরীর, অন্তর কে প্রতিনিয়ত নিকোটিনের আবরণে জড়াচ্ছেন, অথবা এক বোতল স্কচ কতবার গলায় ছেড়েছেন মনে আছ? আপনি প্রিয়জনের একটা নির্দেশনা পালন করতে কি কি করতে ভেবেছেন আর কতভাবে চেষ্টা করেছেন মনে রাখেন? আপনি সবকিছুর মাহাত্ব কি বাস্তবিক কাঠামোতে দেখে বিশ্বাস করেন? বা নির্ধারন করেন? সবকিছু কি মেটেরিয়ালসে দেখা যায় আর একজনের পক্ষে কি সব কিছু দেখে মেনে নেওয়া সম্ভব হয়েছে? আপনিও নিজের ভেতরে কত কিছু না দেখে মেনে নিয়েছেন । কেন সেগুলো মেনে নিলেন ? বলবেন কেও পরিক্ষা করে দেখে বলেছে তাইতো ? কিন্তু আপনি যেভাবে যা আপনার চোখে দেখেন তা কি ঐ ব্যক্তি একইভাবে দেখে? নাও হতে পারে এমনটা। তাই বলি আপনি মতামত ব্যাক্ত করতে পারেন তবে নিজে যা জানেন তা মনে করবেন না এটাই চুড়ান্ত। নিজে মুর্খতার ছোয়া থেকে বের হন পরে যা বলবেন এতে ভালোকিছু হতে পারে।। নিজেকে সুপারিওর ভাবাও মানে নিজে প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করা তবে কত টুক নিরোপেক্ষতা আপনার মাঝে আছে? ভালো কিছু নিয়ে মাথা ঘামানো ভালো কিন্ত মাঝে মাঝে নির্বুদ্ধিতার জন্য সেখান থেকেও ফাও (০) ফল পাওয়া যায়।। এসব ফাও হাইপোথেসিস বাদ দেন।

২১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৮

রাফা বলেছেন: কোরবানি আর হত্যার পার্থক্য বুঝেন!....শানে নজুল সহ ব্যাখ্যা করেন.অনেক জ্ঞানি পোষ্টের বদৌলতে আমরা আরো কিছু রুপকথা শুনে ধন্য হই।

২২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২০

মো: আকরাম খান বলেছেন: তোর এই জ্ঞানের জন্য তোকে নোবেল দেওয়া হোক । এত জ্ঞান রাখিস তুই । তোরে যে বানাইছে তারেই তুই বিশ্বাস করিস না, আর ধর্ম তোরে কি বুঝাব?? তবে সামনে পাইলে ১০০ ভাগ তোরে বুঝাইতাম হারামি অজ্ঞ কোথাকার । আর তুই বানিয়ে কি সব আজগুবি লিখছিস রিফারেন্স দিয়ে? কোথায় পাইছিস? কোন হাদিসে? বাড়ি আম গাছ আছে তোর??

২৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৮

দ্যা লায়ন বলেছেন: এই পোষ্ট না মুছলেই ভালো। সবাই দেখুক তাব় অজ্ঞতা। ইসলামের বিরুধিতা করা একটা উম্মাদের ধর্ম জ্ঞান কতটা নিম্ন মানের হতে পারে।

পাঠক দয়া করে কেউ গাল মন্দ করবেননা।আল্লাহ বিশ্বাসীদের সংযত হতে হয়।

২৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

রোষানল বলেছেন: নিঃশ্বাসের মাধ্যমে যে প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া মারছেন তাদের দায়ভার কেডা নিবো । তাদেরও তো প্রান আছে। মাংস না হয় নাই বা খেলেন ।শাক লতা পাতা কচু ঘেচু যে গেলেন তাদেরও তো প্রান আছে মশায়। আপনাদের বিজ্ঞানই তো আবিস্কার করেছে যে, উদ্ভিদ গাছে পালারো কষ্ট বাথা আছে ।তারও বাথা পেলে কাঁদে । সবচেয়ে বড় হত্যাকারী তো আপনি ।

২৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

রোষানল বলেছেন: রিপোর্টেড

২৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

পোস্ট মাষ্টার বলেছেন: পুরাই একটা ফাউল পোস্ট

২৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

সামুরাই_কাতানা বলেছেন: ইডিয়ট একটা। এদের কোন কাম কাজ নাই মনে হয়। কিভাবে মানুষের মনে ফেতনা তৈরি করতে পারে সেই দিকে খেয়াল ।

২৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

নিরীহ_প্রাণী বলেছেন: ৯০% মুসলিমের দেশে বিখ্যাত হওয়ার জন্য ইসলামের বিরুদ্ধে লিখতে হবে। অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে লিখলে কি বিখ্যাত হওয়া যাবে?
You have to বুঝতে হবে।

২৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

আহলান বলেছেন: ভাইজান পজেচিভলি ইসলাম নিয়ে চিন্তা করেন .... হয়তো আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত (সত্যা পথ ইসলাম) নসীব করবেন .... যে ভাবে এত কষ্ট করে একটা পোষ্ট দিয়েছেন, তাতে মনে হয় আপনি ইসলামকে অনেক ভালো বাসেন, একটু পজেটিভনেস দরকার এই যা ! .....

৩০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: ইদানিং ইসলাম ও মুসলিম নিয়া ব্লগ লেখার ধান্দাটা বেশ জমজমাট কেননা এটা দ্বারা আবাল মুক্তুমনা সাদা চামড়া ওয়ালাদের কনভিন্স করে ইউরোপ এ শরণার্থী হওয়া যায় , তা ভাইজান এখন সাদারা অন্য বড় লগ্নিতে আছে সিরিয়ান শরনাথী নিয়া , তাই আপাতত আপনার চিড়া ভিজবে না, বাদ দেন ধর্ম নিয়া কচলানো , অস্ট্রেলিয়া , ব্রাজিল , আমেরিকা ও ইন্ডিয়া বছরে যে পরিমাণ পশু ( গরু ও ভেরা ) মাইরা রপ্তানি করে তা কয়েক হাজার কোরবানী পরিমান হবে , বলেন না তদের কে কিছু তা বলবেন না , কেননা এটা বললে তো আপনার ধান্দা শেষ , কি ঠিক বললাম না ????

৩১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

আমি মিন্টু বলেছেন: কি মিয়া ভাই ভয় পাইয়া কি ইন্দুরের গর্তে লুকাইলেন । ওই বেটা মন্তব্যের উত্তর দে । আর যদি কোন উত্তর না দেছ
তাইলে আমরা ধইরা লমু তুই ছাগলে শালা । B-))

৩২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২

বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: নিরীহ_প্রাণী বলেছেন: ৯০% মুসলিমের দেশে বিখ্যাত হওয়ার জন্য ইসলামের বিরুদ্ধে লিখতে হবে। অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে লিখলে কি বিখ্যাত হওয়া যাবে?
You have to বুঝতে হবে।

৩৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০

নাজিম হায়দার খান বলেছেন: মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমরা যালিমও হইয়ো না, মজলুমও হইয়ো না।”

নির্বাচনের আগে সরকার ওয়াদা করেছিলো, ‘ক্ষমতায় গেলে ইসলামবিরোধী কোনো আইন পাস করবে না’।

অথচ পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট কমানো হচ্ছে এবং শহর থেকে জনবিচ্ছিন্ন এলাকাকে হাটের জন্য নির্ধারণ করা হচ্ছে; যা স্পষ্ট ইসলামবিরোধী কাজ?

তাই নির্বাচনী ওয়াদা ঠিক রাখতে সরকারকে এ ধরনের ইসলামবিরোধী সিদ্ধান্ত থেকে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে।

ঢাকা শহরে জনসংখ্যা যেহেতু বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই হাটের সংখ্যাও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করতে হবে।

অর্থাৎ প্রত্যেক পাড়ায়-পাড়ায়, মহল্লায়-মহল্লায় হাটের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। তাহলে জনগণকে আর কষ্ট করে দূরবর্তী এলাকায় গরু কিনতে যেতে হবে না।

সরকারকে স্মরণ রাখতে হবে যে, পবিত্র কুরবানী হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ মুবারক। এই পবিত্র কুরবানীতে যারাই সাহায্য-সহযোগিতা করবেন তারাই রহমতপ্রাপ্ত হবেন।

আর যারা বাধা সৃষ্টি করবে তাদেরকে গৌরগোবিন্দ ও বল্লাসসেনের মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে।

৩৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: এখনতো কুর'আনকে নিজের মত বুঝতাছেন, তাইই এতো উলটা লাগছে আর আপনিও উলটা লিখছেন। কষ্ট করে আরবীটা শিখে আরবী, বাংলা তে কুর'আনের চর্চা করতে থাকুন, ইনশায়াল্লাহ আল্লাহ আপনার হেদায়েত কবুল করতে পারেন।

৩৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

ভিটামিন সি বলেছেন: দাদা, চলে আসো আমার কাছে। প্রথমে তোমার আগাটা কাটায়া দিমু কোন খোঁজাকারী দিয়া। তারপর বুড়িগঙ্গার জলে জলেভাসা সাবান দিয়া গোসল দিয়ামু মেথরপট্টির লোকজন দিয়া। তারপর হিমালয়ের মানস সরোবরে আবার চুবামু। যখন বলবা যে দিল, আত্মা, কলব পরস্কিার হইছে, তারপর এক গেলাস জমজমের পানি খিলামু। তারপর একটা কায়দা কিনে ৩০ দিনে পবিত্র কোরআন পড়া শিখামু। হেরপর কোরআনের ইংরেজী ও বাংলা নিয়া বসাইয়া শিখামু কেমনে কোরআনের আয়াতের তরজমা করতে হয়। এসবের শুরুতেই কোরবানী দেয়া গরুর সামনের বামপায়ের একটুকরা হাড় তোমার গলায় ঝুলায়া দিমু। হেরপর তোমাগো ধর্ম এবং তার বিধি-বিধান অতীত ইতিহাস এবং আমাদেরটার সাথে তুলনা করবা। এর আগে যদি চেষ্টা কর না, তাহলে আগা কাটামু না, বিচি সুদ্ধা ফালায়া দিমু।

৩৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৪

কামিকাজি বলেছেন: কিছু ধর্মান্ধ মানুষের গালাগালিই প্রমান করে আমার বক্তব্য কতটা যুক্তিপূর্ণ।
কিছু মানুষ তো মুসলিমদের আহলে কিতাব বাইবেলকেও অস্বীকার করতেসে। ওটা নাকি ইহুদীরা পরিবর্তন করে দিয়েছে।

ইসমাইল ছিল দাসীর সন্তান, সুতরাং কোন ভাবেই ইসমাইল ইব্রাহিমের বৈধ সন্তান নয়। সুতরাং যদি ইব্রাহিমের only son কাউকে বলা হয় সে হবে ইসহাক, ইসমাইল নয়।

নির্বাসনের পর থেকে ইব্রাহিম এবং ইসমাইলের কাবা ঘর নির্মাণের আগ পর্যন্ত তাদের দেখাই হয়নি, কুরবানি দেয়া তো অনেক পরের ব্যাপার।

অনেকেই ভাবছেন আমি হিন্দু অথবা আমি পশু রক্ষা আন্দোলনের সাথে জড়িত। আমি মোটেও তা নই। আমি একজন মুক্তচিন্তার মানুষ এবং নিয়মিত গরুর মাংস দিয়ে ভাত খাই। আমার বক্তব্যটা অনেকেই বুঝতে না পেরে নিজেদের জোর করে আঘাতপ্রাপ্ত করার চেষ্টা করছেন।

মানুষ তার মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে অবশ্যই খাদ্য খাবে এবং তার জন্য একটা সুনির্দিষ্ট খাদ্যশৃঙ্খল আছে। কিন্তু প্রতি কুরবানির ঈদে সাড়া বিশ্ব জুড়ে প্রায় ২ মিলিয়ন পশু হত্যা করা হয়, কারন কি? রক্তপাতের মাধ্যমে স্রস্টাকে খুশি করা যা হিন্দুদের পশুবলির অনুরূপ। সে কেমন স্রস্টা যে তার নিজের সৃষ্টির রক্তপাতে খুশি হয়?

একটা রুপকথার গল্পকে সত্যি মনে করে আপনি নৃশংসতা করতেই পারেন, কিন্তু সবাই যে তাতে হাততালি দিবে এমন ভাবা সমীচীন নয়। যদিও পৃথিবীতে এদের সংখ্যাই সবচাইতে বেশি।

আর যাদের future protein সম্পর্কে ধারনা নাই একটু google করে নিবেন। বুদ্ধি আর বিবেক কিনতে পাওয়া যায়না, অর্জন করতে হয়।

৩৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আমার পোসটি ভাল লেগেছে । কিনতু কিছু বিষয় পরিসকার নয় । তবে আরো ভালভাবে বুঝার জন্য অবশ্যই কোরআন এর ব্যাখ্যা দেয়া উচিত ছিল ।

আর ধরম বিষয় টা নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাটা ই উচিত ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.