নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন নিয়মিত ব্লগার। মুক্তচিন্তার প্রকাশ ও চর্চা করি, গান শুনি, মুভি দেখি, আড্ডা মারি, ঘুরে বেড়াই আর জীবনকে উপভোগ করি। কারন জীবন তো একটাই। facebook.com/kamikaze.agnostic.blogger ব্লগ সাইটঃ thekamikazeblog.wordpress.com

কামিকাজি

চিত্ত যেথা ভয় শূন্য, উচ্চ যেথা শির, জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা ধর্মের প্রাচীর

কামিকাজি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু রমজান ফ্যাক্টস... রমজান মাস সংযমের নাকি উৎসবের?

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

আর দুইদিন পর শুরু হচ্ছে মুসলমানদের রোজা রাখার উৎসব রমজান।

কিছু রমজান ফ্যাক্টসঃ

*সারাদিন কিছু না খেলেও ইফতারীতে ভরপুর খাওয়া দাওয়া। ছোলা, বুট, মুড়ি থেকে শুরু করে কাবাব, মুরগির রোস্ট ইত্যাদি ইত্যাদি। যদিও শোনা যায়, নবী মোহাম্মাদ শুধু পানি আর খেজুর খেয়ে ইফতার করতেন। এক্ষেত্রে সুন্নাত পালন করতে মুসলমানদের দেখা যায় না। ভরপেট খেয়ে পেট ফুলিয়ে অনেককেই তারাবীর নামাজ পড়তে অনাগ্রহী দেখা যায়।

* যেখানে রমজানকে সংযমের মাস বলা হয়, সংযম তো পরের ব্যাপার। কে ইফতারীতে কত আইটেম যোগ করতে পারে তাই নিয়ে রীতিমত প্রতিযোগিতা চলে। ফেসবুকে ইফতারির আইটেমের ছবি না দিলেই নয়। শুধু এই রমজান মাসে কত খাবার অপচয় হয় তা বলাই বাহুল্য। আর এই মাসে খাদ্যদ্রব্যের বিক্রি থাকে সারা বছরের চেয়েও বেশি।

*মুসলমানদের এই মাসেই বেশি ধর্মপ্রাণ হতে দেখা যায়। সারাদিন না খেয়ে থাকলেও ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে অনেককেই দেখা যায় না। তবে শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় মসজিদে জায়গা হয় না।

*সারাদিন না খেয়ে ইফতারীতে পেট ভরে তেল চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে অনেকেই তারাবীর নামাজে মসজিদ দুর্গন্ধময় করে ফেলেন। এই মাসেই অনেকে বিভিন্ন পাকস্থলী সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। এই মাসে মুসলমানদের মুখ থেকে উৎকট গন্ধ এলেও তাকে বেহেস্তের সুগন্ধি বলে প্রচার করা হয়।

*এই মাসেই রাস্তায় রাস্তায় মসজিদে ডোনেশনের নামে ভিক্ষাবৃত্তি, বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ইফতারির আগে ডিজিটাল ভিক্ষাবৃত্তি চলতে থাকে। সব টেলিভিশন চ্যানেলে নারী উপস্থাপিকাদের হিজাব পড়তে দেখা যায়। এই মাসে টিভি চ্যানেলগুলিকে ইসলামী অনুষ্ঠান প্রচারে মনোযোগী হতে দেখা যায়। ঈদের আগের দিন থেকে শুরু করে ঈদের দশম দিন পর্যন্ত চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠান।

* সেহরির আগে মুসলমানদের ঘুম থেকে উঠানোর জন্য প্রতি মসজিদের মাইকে চলে অনবরত অত্যাচার। সেহরির আগে মুসলমানরা দল বেঁধে রাস্তায় হট্টগোল করে থাকে, সব দরজায় আঘাত করে ঘুমন্ত মানুষকে জাগানোর চেষ্টা করে থাকে, সেই বাড়ি হিন্দুর হোক অথবা খ্রিস্টানের।

* রমজান মাস ঈদের শপিং এর মৌসুম বলা যেতে পারে। ধর্ম পালনে ততটা মনোযোগী না হলেও ঈদের ড্রেসের প্রতি বেশি মনোযোগী দেখা যায়। অনেকে ঈদে পছন্দের জামা না পেয়ে আত্মহত্যাও করে থাকে। ঈদের পোশাকের পছন্দের ক্ষেত্রে হিন্দু দেশ ইন্ডিয়ার বিভিন্ন নায়ক নায়িকাদের পোষাকের প্রাধান্য বেশি থাকে।

* রোজা থাকাটা এক ধরনের স্টাইলে পরিনত হয়। রোজা রেখে সারাদিন মিথ্যা বলে, কুকর্ম করে, মানুষকে ঠকিয়ে ইফতার করলেও কোন সমস্যা হয় না। কিন্তু কেউ রোজা না রাখলে তাকে কটু কথা শুনতে হয়।

* রাস্তায় কাপড় দিয়ে ঘেরা অনেক রেস্টুরেন্ট দেখা যায়। রোজা না রাখা মুসলমানরা চুপি চুপি সেখানে গিয়ে খাবার খেয়ে থাকেন। অনেক এলাকায় জোর করে দিনের বেলায় রেস্টুরেন্ট বন্ধ করে রাখা হয়।

* অফিস আদালতে কাজ কর্ম তেমন হয়না বললেই চলে। সবাই দেরি করে অফিসে আসেন, ক্লান্তির কারনে খুব বেশি কাজ করেন না, তার উপর নামাজ পড়ার কারনে কাজে বিরতি দিতে হয়, বাসায় ইফতারি করার জন্য সবাই খুব তাড়াতাড়ি অফিস থেকে বের হয়ে যান।

* শুধু এই মাসেই মুসলমানদের ধর্মভীরু হতে দেখা যায়। কিন্তু ঈদের দিন থেকেই আবার যেই লাউ সেই কদু।

রোজা নামক উৎসবের সার্থকতা কোথায়, যেখানে লাখো লাখো গরিব মানুষ প্রতিদিন রোজা রাখছে অনিচ্ছাসত্ত্বেও। ঈদে তো দূরে থাক, শীতে পড়ার মত একটি কাপড় যাদের জুটছেনা। যারা ইফতারি করছে দুইদিনের বাসি পান্তাভাত দিয়ে অথবা শুধু মুড়ি দিয়ে।

যেই গরিবদের কষ্ট উপলব্ধি করার লক্ষ্যে রোজার উৎপত্তি, তা কি আদৌ পালন হচ্ছে, নাকি চলছে ১ মাস দিনের বেলায় না খেয়ে ইফতারিতে ভুরিভোজনের উৎসব।

''জীবনে যাদের হররোজ রোজা ক্ষুধায় আসেনা নিদ
মুমূর্ষু সেই কৃষকের ঘরে এসেছে কি আজ ঈদ?
একটি বিন্দু দুধ নাহি পেয়ে যে খোকা মরিল তার
উঠেছে ঈদের চাঁদ হয়ে কি সে শিশু-পাঁজরের হাড়?''

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ৯:১০

মোস্তফা ভাই বলেছেন: বিকাল বেলা পেটভরা সুস্বাদু খাবারের নিশ্চয়তা নিয়ে সারা দিন রোজা রাখার মধ্যে কোনো মাহাত্ব্য, ক্রেডিট বা সংযম নেই। সারা দিন রোজা রেখে ৫০০ টাকা দিয়ে ইফতারি করে, নামায পড়ে সবাই ভাবে খুব বড় কাজ করছি। প্রতিদিন ৫০০ টাকা দিয়ে গরীব মানুষকে খাওয়ানোর নিয়ম করা হলে ৫ বছরের মধ্যে রোজা কালচার উঠে যাবে।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্যাটায়ার করেন আর সিরিয়াসলি লিখেন সব কথাই সত্য। এসব ব্যপারে আলেম ওলামারা অনেক বার সতর্ক করেছেন। সবাই সচেতন হলে সব ঠিক হবে ইনশাআল্লাহ।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ''জীবনে যাদের হররোজ রোজা ক্ষুধায় আসেনা নিদ
মুমূর্ষু সেই কৃষকের ঘরে এসেছে কি আজ ঈদ?
একটি বিন্দু দুধ নাহি পেয়ে যে খোকা মরিল তার
উঠেছে ঈদের চাঁদ হয়ে কি সে শিশু-পাঁজরের হাড়?''

আহবান তো আবহমান কালের। মানা - না মানা তো আমার আপনার হাতে। আমি আপনি মানলেই সত্য সত্যরুপেই প্রকাশিত হবে। নয়তো বিকৃত রুপেই তা বিরাজ করবে।

রমজানের প্রকৃত সংযম শিক্ষায় মানুষ জাগ্রত হোক।

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ১০:০১

আহলান বলেছেন: কথা তো ঠিক বলেছেন। এতো কিছু জানার পরেও নবী মোহাম্মাদ এর পারে সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়াসাল্লাম বলতে ভুলে গেলেন যেভাবে, ঠিক আমরা বর্তমান মুসলিমরা ইসলামের অনেক বিষয়েই স্বেচ্ছায় গাফেল। এতে ইসলামের নয়, দোষ আমাদের ....!

২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

কামিকাজি বলেছেন: আমি একজন অজ্ঞেয়বাদী। কোন ধর্মে বিশ্বাস করিনা। তাই এসব বলার প্রয়োজন মনে করিনা। দোষ আসলে কার, সেটা গবেষনার বিষয়।

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৭

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: লেখকের বক্তব্যে সমর্থন জানিয়ে বলি, সত্যি কথা হলো এখন শুরু হচ্ছে 'রমজান উৎসবের' মাস। ইসলাম কী চেয়েছে সেটি বাস্তবতা নয়, "মুসলমানরা" কী চায় সেটিই বাস্তবতা। রমজান থেকে শুরু করে ধর্মানুভূতির নামে চাপাতিবাজি সব জায়গাতেই বিষয়টা তাই নয় কি?

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৫৯

এইচ.এম উবায়দুল্লাহ বলেছেন: লেখকের কথার ভিত্তিতে বলতে চাই,
আপনি এখানে ইসলামকে কিভাবে নিয়েছেন, সেটা আপনিই জানেন.. কিন্তু আমি যা বুঝলাম সেটা হলো:

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩০

শেখক বলেছেন: কিছু বিষয় তো আছেই, কারণ আমাদের দেশের মুসলমানরা কেউই পড়াশোনা করে না। যে লোকের বয়স পঞ্চাশ পেরিয়ে গেছে, সে হয়তো আজ পর্যন্ত সূরা ফাতেহার মানে বলতে পারবে না। রমজান কোরআন নাজিলের মাস। কিন্তু কোরআনের একটা আয়াতও উপলব্ধি করার মানসিকতা যদি তৈরি হতো!

যাই হোক, আপনার কিছু কথা মনে হচ্ছে আপনি নিজের ধারণা থেকে বলেছেন :

বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ইফতারির আগে ডিজিটাল ভিক্ষাবৃত্তি চলতে থাকে
এটা কি আসলেই সত্যি?

সারাদিন না খেয়ে ইফতারীতে পেট ভরে তেল চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে অনেকেই তারাবীর নামাজে মসজিদ দুর্গন্ধময় করে ফেলেন।

আমার তেত্রিশ বছরের জীবনে এ রকম কোনো অভিজ্ঞতা আমার হয়নি। আপনি এ রকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি কয়শো বার হয়েছেন?

সেহরির আগে মুসলমানদের ঘুম থেকে উঠানোর জন্য প্রতি মসজিদের মাইকে চলে অনবরত অত্যাচার। সেহরির আগে মুসলমানরা দল বেঁধে রাস্তায় হট্টগোল করে থাকে, সব দরজায় আঘাত করে ঘুমন্ত মানুষকে জাগানোর চেষ্টা করে থাকে, সেই বাড়ি হিন্দুর হোক অথবা খ্রিস্টানের।

কিছু মসজিদের মাইকে ৫-১০ মিনিট চললেও ঢাকার বেশির ভাগ মসজিদের মুয়াজ্জিন এক থেকে সর্বোচ্চ তিন বার সেহরি খাওয়ার জন্য উঠতে বলেন। দল বেঁধে রাস্তায় হট্টগোল বলতে আপনি যেটা বুঝাতে চান, সেটা পুরান ঢাকায় এক সময় ছিলো, এখন নেই। এটা করতো তরুণরা। কিন্তু হিন্দু-খ্রিস্টানের দরজায়ও আঘাত করার কোনো ঘটনা ঘটার কথা না এ জন্য যে, যে মহল্লার ছেলেরা সেই মহল্লার লোকদেরকেই জাগাতো। আপনার কথা সত্য হতে হলে পুরান ঢাকার যুবকদেরকে নারায়ণগঞ্জে গিয়ে কাজটা করতে হবে।

অফিস আদালতে কাজ কর্ম তেমন হয়না বললেই চলে।
এটা সরকারী অফিসের ক্ষেত্রে হতে পারে। তাদের রমজান কী আর বিনা রমজান কী? তারা তো তারাই। বেসরকারী অফিসগুলোতে কিন্তু বিষয়টা সম্পূর্ণই ভিন্ন। এ মাসে অর্থনীতি গতিশীল হয় বলে সবারই কাজের চাপ বেশি থাকে।

২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

কামিকাজি বলেছেন: বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ইফতারির আগে ডিজিটাল ভিক্ষাবৃত্তি চলতে থাকে।

এই কথাটি ১০০% সত্যি। আমি বহুদিন ইংল্যান্ডে ছিলাম। এখানকার বাংলা চ্যানেল থেকে শুরু করে পাকিস্তানি, আফ্রিকান চ্যানেলে রমজানের পুরো মাসে অনুষ্ঠানের নামে ভিক্ষাবৃত্তি চলে। আপনি চাইলেই খবর নিয়ে দেখতে পারেন।

সারাদিন না খেয়ে ইফতারীতে পেট ভরে তেল চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে অনেকেই তারাবীর নামাজে মসজিদ দুর্গন্ধময় করে ফেলেন।

আমি অনেকবার এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। তারাবীর নামাজে অনেকেই অসংখ্যবার বিশ্রীভাবে ঢেকুর তোলেন, এবং অনেককেই কয়েকবার অজু করতে দেখেছি। সারাদিন রোজা রেখে বুট মুড়ি খেলে পেটে গ্যাস হবে এটাই স্বাভাবিক।

সেহরির আগে মুসলমানদের ঘুম থেকে উঠানোর জন্য প্রতি মসজিদের মাইকে চলে অনবরত অত্যাচার। সেহরির আগে মুসলমানরা দল বেঁধে রাস্তায় হট্টগোল করে থাকে, সব দরজায় আঘাত করে ঘুমন্ত মানুষকে জাগানোর চেষ্টা করে থাকে, সেই বাড়ি হিন্দুর হোক অথবা খ্রিস্টানের।

বাংলাদেশে প্রতিটি মসজিদে সেহরির আগে প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে দোয়া দরুদ, হামদ নাত এবং ঘুম থেকে উঠানোর জন্য চিৎকার করা হয়। ধরুন একটি এলাকাতে অনেক হিন্দু পরিবারের বসবাস। রাত ৪ টায় মসজিদে ১ ঘন্টাব্যাপী শব্দদূষণ করা হল। ওই হিন্দু পরিবারের সন্তানদের সকালে স্কুল আছে, কর্তার অফিস আছে। কেন আপনি তাদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবেন? শুধু আজান দিলেই তো হল। মুসলমানদের ঈমান কেমন যে তাকে চিৎকার করে ঘুম থেকে উঠাতে হয়? একটা এলার্ম দিয়ে রাখলেই তো পারে।

অফিস আদালতে কাজ কর্ম তেমন হয়না বললেই চলে।

সরকারী অফিসে তো এমনিতেও কাজ কম হয়। বেসরকারী অফিসে ৩ ওয়াক্ত নামাজের জন্য সময়, ইফতারির জন্য আগে আগে অফিস থেকে বের হওয়া সাধারন ব্যাপার। রোজা রেখে ক্লান্ত থাকার ফলে কাজের গতি অনেকাংশে কমে যায়। এই মাসে অর্থনীতি গতিশীল হয়, শুধু ইফতারির দোকানে আর শপিং সেন্টারগুলিতে। আর কোথাও অর্থনীতি গতিশীল হয় বলে আমার মনে হয়না।

৮| ০৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

শফিউল রনি বলেছেন: ধারনা করছি আপনি মুসলিম নন। আপনার পরিচয় (আমি একজন নিয়মিত ব্লগার। মুক্তচিন্তার প্রকাশ ও চর্চা করি, গান শুনি, মুভি দেখি, আড্ডা মারি, ঘুরে বেড়াই আর জীবনকে উপভোগ করি। কারন জীবন তো একটাই।) থেকে "মুক্তচিন্তার প্রকাশ ও চর্চা করেন" বলেও মানতে পারছি না। সামান্য কিছু সত্যের (যা সব ধর্মের মানুষের মধ্যেই কিছু লোকে নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে পালন করে না) আড়ালে ইচ্ছাকৃত মিথ্যা অনেক বলেছেন। পজিটিভলি চিন্তা করুন এই মাসের অনেক ভাল দিকও খুজে পাবেন।

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.