নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন নিয়মিত ব্লগার। মুক্তচিন্তার প্রকাশ ও চর্চা করি, গান শুনি, মুভি দেখি, আড্ডা মারি, ঘুরে বেড়াই আর জীবনকে উপভোগ করি। কারন জীবন তো একটাই। facebook.com/kamikaze.agnostic.blogger ব্লগ সাইটঃ thekamikazeblog.wordpress.com

কামিকাজি

চিত্ত যেথা ভয় শূন্য, উচ্চ যেথা শির, জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা ধর্মের প্রাচীর

কামিকাজি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেহেশত কোথায়? মায়ের পায়ের নিচে নাকি স্বামীর?

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪৮

ইসলামে নারীর মর্যাদার উদাহরন দিতে অনেকেই এই হাদিসটি বলেন যে,
”মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত”। আসলে এটি একটি জাল হাদিস।

প্রমানঃ জাল হাদিস

যদিও কেউ কেউ বলে এর উপর সহিহ হাদিস আছে। যদিও আমি তেমন কোন নির্ভরযোগ্য হাদিস খুজে পাইনি যা ইসলামী স্কলারদের দ্বারা প্রমানিত।

আবার ” স্বামীদের পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত ” এটা সহিহ হাদিস হলেও মুমিনরা এই হাদিস নারী অধিকারের বিরোধী হয় বলে এটা জাল হাদিস বলে প্রমান করার চেষ্টা করে।

নিচে এই হাদিসে স্বপক্ষে কিছু প্রমান দেওয়া হল।

মাহমুদ ইবন গায়লান (রঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী বলেছেন, আমি যদি কারো প্রতি সিজদা করতে কাউকে নির্দেশ দিতাম তবে অবশ্যই স্বামীকে সিজদা করার জন্য স্ত্রীকে নির্দেশ দিতাম।
তিরমিযী শরীফ, হাদীসঃ ১১৬০

স্বামীই হচ্ছে জান্নাত, স্বামীই হচ্ছে জাহান্নাম।
(নাসাঈ কুবরা, সিলসিলা ছাহীহাহ হা/২৬১২, ১৯৩৪।)

একবার এক নারী সাহাবী রাসূলের কাছে এলেন নিজের কোনো প্রয়োজনে। যাওয়ার সময় রাসূল তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার কি স্বামী আছে? তিনি বললেন, জী, আছে। নবীজী বললেন, তার সাথে তোমার আচরণ কেমন? সে বলল, আমি যথাসাধ্য তার সাথে ভালো আচরণ করার চেষ্টা করি। তখন নবীজী বললেন, হাঁ, তার সাথে তোমার আচরণের বিষয়ে সজাগ থাকো, কারণ সে তোমার জান্নাত বা তোমার জাহান্নাম। (মুআত্তা মালেক, হাদীস ৯৫২)

নারী যখন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ঠিকমত আদায় করবে, রমজানের রোজা রাখবে, আপন লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে, স্বামীর আনুগত্য করবে- তখন সে জান্নাতের যেই দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারবে। (সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস ৪১৬৩)

ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে সহিহ হাদিসের আলোকে দেখতে গেলে বেহেস্তে যেতে হলে মেয়েদের স্বামীর পায়ের কাছেই পড়ে থাকা ছাড়া কোন উপায় নেই।

এখন প্রশ্ন হল, যদি মায়ের হাদিস যদি সহিহ হয়েও থাকে, তাহলে ইসলামে এরকম দ্বিমুখী হাদিস কেন থাকবে?

এখন মুসলিম নারীরা চিন্তা করে দেখতে পারেন, কার পায়ের নিচে পড়ে থাকবেন, মায়ের নাকি স্বামীর?

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২৭

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: লিঙ্ক কাজ করে না। সঠিক লিঙ্ক দিন দয়া করে।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

কামিকাজি বলেছেন: লিংক আপডেটেড

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬

বৃতি বলেছেন: নারীরা কারো পায়ের নীচে পড়ে থাকতে চায় না। এখন কি করা যায় বলুন তো?

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

কামিকাজি বলেছেন: অলৌকিক বেহেস্তের আশা বাদ দিয়ে দুনিয়াকেই বেহেশত মনে করে ভাল কাজে সচেষ্ট থাকুন। নারীরা স্বাবলম্বী এবং স্বাধীন, নারী কারো পদতলে থাকার জন্য নয়। ইসলাম নারীকে অসম্মানিত করেছে, এটা যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন, ততই আপনার জন্য মঙ্গল।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০২

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: আবার এ কথা কখনো শোনেননি, হাদীসে আছে তোমাদের মধ্যে সেই ব্যাক্তিই উত্তম যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম?

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

কামিকাজি বলেছেন: রেফারেন্স? বুখারি, মুসলিম অথবা তিরমিজি ছাড়া কোন হাদিস বিশ্বাসযোগ্য নয়, সব জাল হাদিস। এগুলো আমার কথা নয়, নিচে অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন।

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০৬

কানিজ রিনা বলেছেন: মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত, কোন
সন্তান ছেলে না মেয়ে সঠিক কোনও
উদ্ধৃতি নাই। মুমিন পিতা মাতা বয়োবৃদ্ধ কালে
তাদের দায়ী দায়ীত্ব্য সঠিক ভাবে বহন করা
নৈতিকতা। ছেলে হোক আর মেয়ে হোক।
পৃথিবীতে মধুর শব্দই হোল মা,মায়ের শ্রেষ্ঠত
হযরত মোহাঃ সাঃ তিনবার দিয়েছেন, একবার
বাবা,সেই হাদীছে হিংসার কিছু নাই।

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১৫

বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: আবার ” স্বামীদের পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত ” এটা সহিহ হাদিস হলেও মুমিনরা এই হাদিস নারী অধিকারের বিরোধী হয় বলে এটা জাল হাদিস বলে প্রমান করার চেষ্টা করে।
টিপিকাল মুক্তমনা গুলোর এই এক সমস্যা।দেশপ্রেম ইমানের অঙ্গ এটাকে মোল্লারা জাল হাদিস বলে ক্যান বলেনতো ?লিঙ্ক একটা দিছেন সেটাও কাজ করে না।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

কামিকাজি বলেছেন: আপনাদের কাছে কোনটা জাল হাদিস আর কোনটা সহিহ বোঝা মুস্কিল। যেইটা ইসলাম প্রচারের কাজে লাগে, সেটা সহি। আর যেইটা মানবধিকারের বিরুদ্ধে যায় সেইটা জাল। লিঙ্ক আপডেটেড।

৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১৭

আহলান বলেছেন: হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ফরমান ‘আমি যখন বেহেশতে যাই, (মেরাজের রজনীতে বেহেশতে গমনের ইঙ্গিত), তখন জনৈক ক্বারীর কিরাতের আওয়াজ আমার কানে পৌছিল। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম যে, এই কিরাতের আওয়াজ কাহার? জবাব পাওয়া গেলো, ‘হারিসা ইবনে নুমানের’, এই ঘটনা বর্ণনার পর নবী করিম (সাঃ) ফরমাইলেন, তোমরাও এই রুপ সদাচারী হও! তোমরাও এরুপ সদাচারী হও! কেননা সে তাহার মায়ের সহিত অন্যদের তুলনায় অধিকতর সদাচারী ছিলো। শারহুস সুন্নাহ ও বায়হাকি বর্ণিত এই হাদিস খানা দ্বারা এই কথার প্রমাণ হইতেছে যে, মাতার সহিত সদ্ব্যাবহার এমন একটি পূণ্যকর্ম, যদ্দারা বেহেশত নসীব হয়।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

কামিকাজি বলেছেন: কিন্তু মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত, কোথাও পেলাম না। বাবা মা কে অবশ্যই সম্মান করতে হবে, কিন্তু জাল হাদিস দিয়ে জোর করিয়ে কেন?

৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: যদি মায়ের হাদিস যদি সহিহ হয়েও থাকে, তাহলে ইসলামে এরকম দ্বিমুখী হাদিস কেন থাকবে?

মায়ের হাদিস টি সহীহ এবং এর অনেক প্রমান ও সহীহ হাদিস রয়েছে। এটি জাল হাদিস নয়।

আহলান বলেছেন: হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ফরমান ‘আমি যখন বেহেশতে যাই, (মেরাজের রজনীতে বেহেশতে গমনের ইঙ্গিত), তখন জনৈক ক্বারীর কিরাতের আওয়াজ আমার কানে পৌছিল। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম যে, এই কিরাতের আওয়াজ কাহার? জবাব পাওয়া গেলো, ‘হারিসা ইবনে নুমানের’, এই ঘটনা বর্ণনার পর নবী করিম (সাঃ) ফরমাইলেন, তোমরাও এই রুপ সদাচারী হও! তোমরাও এরুপ সদাচারী হও! কেননা সে তাহার মায়ের সহিত অন্যদের তুলনায় অধিকতর সদাচারী ছিলো। শারহুস সুন্নাহ ও বায়হাকি বর্ণিত এই হাদিস খানা দ্বারা এই কথার প্রমাণ হইতেছে যে, মাতার সহিত সদ্ব্যাবহার এমন একটি পূণ্যকর্ম, যদ্দারা বেহেশত নসীব হয়।

বরং স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশ্ত , এটা নিয়ে অনেক সন্দেহ রয়েছে এবং এটি সহীহ হাদিস নয় । কিন্তু , হাদিসে বলা হয়েছে ,
Ibn Hibban narrated that the Prophet said:

"If a woman prayed the five prayers, fasted in Ramadan, protected her honor and obeyed her husband; then she will be told (on the Day of Judgment): enter Paradise from any of its (eight) doors".

একইভাবে ,

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: আবার এ কথা কখনো শোনেননি, হাদীসে আছে তোমাদের মধ্যে সেই ব্যাক্তিই উত্তম যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম?

আরো অনেক হাদিস রয়েছে এ বিষয়ে। তবে , আপনাকে suggest করবো , বিশুদ্ধ হাদিস গ্রন্থ গুলো follow করুন। যেমন , বুখারী ও মুসলিম। বি: দ্র : এ দুটি হাদিসে কোনো জাল অথবা সন্দেহযুক্ত হাদিস পাবেন না।

মুসলিম নারীরা চিন্তা করে দেখতে পারেন, কার পায়ের নিচে পড়ে থাকবেন, মায়ের নাকি স্বামীর?

অবশ্যই মায়ের বিষয়টি আগে আসবে এবং স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত এটি সহীহ হাদিস নয়। , কিন্তু স্বামীর প্রতি যেমন স্ত্রীর দায়িত্ব রয়েছে , তেমনি স্ত্রীর প্রতি স্বামীর দায়িত্ব রয়েছে।

ভালো থাকেন।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

কামিকাজি বলেছেন: আপনি যে আয়েশার হাদিসটি দিলেন, সেটা কি বুখারি অথবা মুসলিম থেকে দিয়েছেন? ইবন হিব্বান এর যে আমি যে হাদিস দিলাম আপনিও তো ঠিক একই হাদিস দিলেন। এখানে সমস্যা কোথায় বুঝলাম না। যদি বুখারি, মুসলিম অথবা তিরমিজি ছাড়া অন্য কোন হাদিস বিশ্বাস না করেন তাহলে অনেক হাদিসই জাল প্রমানিত হবে।

৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

এম এ কাশেম বলেছেন: মাহমুদ ইবন গায়লান (রঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী বলেছেন, আমি যদি কারো প্রতি সিজদা করতে কাউকে নির্দেশ দিতাম তবে অবশ্যই স্বামীকে সিজদা করার জন্য স্ত্রীকে নির্দেশ দিতাম।
তিরমিযী শরীফ, হাদীসঃ ১১৬০

স্বামীই হচ্ছে জান্নাত, স্বামীই হচ্ছে জাহান্নাম।
(নাসাঈ কুবরা, সিলসিলা ছাহীহাহ হা/২৬১২, ১৯৩৪।) ...... এই দু'টো হাদীসের রেফারেনস দিলেন।কিন্তু আসল হাদীসের রেফারেন্স দিলেন না কেন।

” স্বামীদের পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত ” ...... এই হাদীসটি যে সহিহ হাদীস তার রেফারেন্স দেন।

রেফারেন্স ছাড়া কারও মুখের কথা বিশ্বাস বা অবিশ্বাস করতে রাজি নয় আমি।

ধন্যবাদ।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

কামিকাজি বলেছেন: আপনি কি সিজদা কারো পায়ের কাছে করেন নাকি হাটুর কাছে জানার বড় ইচ্ছা। স্বামীকে সিজদা করার কথা বলা হইসে, উনি পায়ের নিচে খুজে পাচ্ছেন না। বড়ই বিনোদন।

৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫

হানিফঢাকা বলেছেন: বেহেস্তে যাওয়ার জন্য মায়ের পায়ের নিচে বা স্বামীর পায়ের নিচে পরে থাকার কোন দরকার নাই। বেহেস্ত এই সব জায়গায় পাওয়া যায় না। বেহেস্তে যাওয়ার জন্য যে ক্রাইটেরিয়া আছে তা আল্লাহ কোরআনে বলে দিয়াছেন। ঐ গুলি ফলো করলেই বেহেস্তে যেতে পারবেন। আল্লাহ কোথাও বলে নাই মায়ের পায়ের নিচে বা স্বামীর পায়ের নিচে বেহেস্ত। এইগুলি কথার কথা।

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৯

বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: বিয়া করার দরকার কি মেয়েদের!! আপনার কথা অনুযায়ী সানি লিওনই তো ভাল তাই না! :P

১২ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৫৮

কামিকাজি বলেছেন: আমি কোথায় মেয়েদের বিয়ে করতে মানা করলাম? সানি লিওন তো বলিউডের নায়িকা। তার আর কোন পরিচয় আমার জানা নেই, আপনি হয়ত নিয়মিত নীল ছবি দেখে থাকেন, তাই আপনি সানি লিওনকে আইডল হিসেবে গ্রহন করেছেন।

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৭

মো সাদিকুর রহমান বলেছেন: আমাকে একটা রেফারেন্স দেখাবেন যেখানে নবী বলছেন বুখারি, মুসলিম আর তিরমিজি বাদে সব জাল হাদীস। আর যদি রেফারেন্স না দিতে পারেন তবে কোথায় পেলেন এই কথা। এর দলিল কি।আর নবী বুখারি বা মুসলিমের কথা না বললে আপনি কার কথা মানছেন। নবী ব্যতিত অন্যের কথা মানায়া কি ঠিক। প্লিজ রেফারেন্স চাই।

১২ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬

কামিকাজি বলেছেন: এটা আমার কথা নয়, অগ্নিঝরা আগন্তুক কমেন্ট করেছেন সহিহ হাদিস হিসেবে বুখারি, তিরমিজি এবং মুসলিম ছাড়া অন্য হাদিসকে গুরুত্ব না দিতে। আমি সব হাদিসকেই সমান গুরুত্ব দেই।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৩০

বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: আপনাদের কাছে কোনটা জাল হাদিস আর কোনটা সহিহ বোঝা মুস্কিল। যেইটা ইসলাম প্রচারের কাজে লাগে, সেটা সহি। আর যেইটা মানবধিকারের বিরুদ্ধে যায় সেইটা জাল।
তাইলে ৪ বিয়ে, শিরশ্ছেদ,পাথর মেরে হত্যা এগুলো অনেক আগেই জাল হয়ে যেতো, যেগুলো আপনাদের মতে মানবধিকারের সাথে ঠিক যায়না।
আর নারীর অধিকার নিয়ে অনেক সহিহ হাদিস আছে,একটু খোজ নিলেই যানতে পারবেন।

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: মায়ের সম্মান দেবার জন্য কোরআন আর হাদিসে যা বলা আছে, আর কিছু লাগে?
http://www.soundvision.com/article/the-quran-and-hadith-on-mothers

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.