নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একি খেলা আপন সনে - ১

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬


আমার মা ছিলেন অপরূপা সুন্দরী। তার কাঁচা হলুদ মাখা গায়ের রঙ, বাঁশির মত টিকালো নাক, বড় বড় কালো ভ্রমরের মতন চোখ আর এক মাথা কুঁচকুঁচে কালো কোকড়া চুলের অমন অপরূপা সুন্দরী কোনো রমণী আমি আমার জীবনে আর কোনোদিন কোথাও কাউকেই দেখিনি। তবে কথায় আছে না ' অতি বড় সুন্দরী না পায় বর, অতি বড় ঘরনী না পায় ঘর"। তবে আমার মায়ের ক্ষেত্রে কথাটা একটু ভিন্নভাবে খেটেছিলো। অতিরিক্ত সৌন্দর্য্যের কারণে বেশ তাড়াতাড়িই বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো তার। তাও যে সে বিয়ে নয়, বেশ ভালো ঘরে বরেই বিয়েটা হয়েছিলো। আমার দাদু সে আমলের বেশ বনেদী বংশের নামজাদা মানুষই ছিলেন। অর্থ, সম্পদ, ধনে মানে প্রতিপত্তিশালী এ বাড়িতে এমন একটি অতি রুপবতী বউ যেন সেই বাড়ির শান শওকত চাকচিক্য শত গুন বাড়িয়ে দিয়েছিলো। শোনা যায় আমার দাদীও ছিলেন নাকি ডাকের সুন্দরী। ঘটকদের ঘটকালীর তালিকা খাতায় আমার দাদীর নাম ছিলো এক নাম্বারে। আমার দাদুর বাবা অর্থাৎ আমার দাদীর শ্বশুরমশাই কনে দেখার দিনে তার গলায় পরানো চিকন সোনার হার নাকি দেখতেই পাননি তার সোনার বরণ গাত্রবর্ণের কারণে। তবে আমার দাদুর পাশে দাদী যেমন বেমানান ছিলেন, আমার বাবার পাশে মা ছিলেন ঠিক তেমনি বেমানান। দাদা ছিলেন ঘোর কৃষ্ণ বর্ন। একমাত্র আবলুশ কাঁঠের রঙ্গের সাথেই বুঝি তার গাঁয়ের রঙের তুলনা চলে। বাবা ছিলেন দাদুর কার্বন কপি।

তো কোনো এক আলোকিত সন্ধ্যায় সারা পাড়া কাঁপিয়ে ব্যান্ড পার্টি বাঁজিয়ে আমার দাদুর পছন্দে ঘরে নিয়ে আসা হলো আমার মাকে। ঢাকা শহরের ওয়ারীর সেই বনেদী বাড়িটা আমার স্মৃতিতে বড়ই অনুজ্জ্বল। শুধু মাঝে মাঝে মনে পড়ে বাড়িটার প্রবেশ মুখে দুটি শ্বেত পাথরের হাতির মূর্তী ছিলো। আমার শিশুবেলায় প্রায়ই আমাকে সেই হাতীর পিঠে বসিয়ে দেওয়া হত। সেসব অনেক পরের কথা। এখন আবার ফিরে যাই আমার অপরূপা সুন্দরী মায়ের বিয়ের দিনগুলোতে।

তখনকার দিনে বিয়ে শাদীতে পাত্রীদের মতামত নেবার তেমন প্রচলন ছিলোনা হেতু মাকে মায়ের বাবা মানে আমার নানুমশাই যে বিয়েটা দিয়েছিলেন ভালো ঘর বর দেখে সেই ভালো ঘর মায়ের পছন্দ হয়েছিলো কিনা জানিনা তবে বর যে পছন্দ হয়নি তা খুব ছেলেবেলার স্মৃতি হলেও আমার বেশ স্পষ্ট মনে পড়ে। বাবা মায়ের সেই ঝগড়া বিবাদের কুরুক্ষেত্রের দিনগুলো মনে পড়লেই আমি আজও বিমর্ষ হয়ে পড়ি। তাই সে সব আমি খুব একটা মনে আনতে চাইনা। বাবা এবং বাবার বাড়ির কোনোকিছুই যে মায়ের পছন্দ না এবং মা এবং তার নিজের বংশ বা তার বাড়ি যে অনেক উচ্চ এটা মা উঠতে বসতে দিনে চৌদ্দবার করে দাদুর বাড়ির সকলকেই বুঝিয়ে দিতেন। আমার দাদী শান্ত শিষ্ঠ ও নিরীহ প্রকৃতির হওয়ায় মায়ের সাথে লাগতেন না সহজে। এমনকি দাদুও আশায় থাকতেন, অমন রূপসী মেয়ে কালো বরকে মানাতে হয়তো কিছুদিন সময়ই নেবে। সময়ে সবকিছুই ঠিক হয়ে যাবে এমনই ধারণা ছিলো তাদের।


কিন্তু তার আশা বিফলে গেলো। সবাইকে অবাক করে দিয়ে কোনো এক বর্ষনমুখর ঘোর সন্ধ্যায় মায়ের সাথে বাবার তুমুল ঝগড়ার পরে বাবা বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলেন। সেই যে তিনি নিরুদিষ্ট হলেন। আর কোনো খবরই পাওয়া গেলো না। এরপর যখন বাবার খবর পেয়েছিলাম আমরা। তখন বুড়িগঙ্গায় অনেক জল বয়ে গেছে। তার সেই পাঁচ বছরের শিশু মেয়েটি তখন কৈশোরে পা দিয়েছে। বাবা কিভাবে কখন, ঠিক কোনভাবে দেশ ছেড়ে বিদেশ পাড়ি জমিয়েছিলেন সেই খবর বাড়ির কেউ ঘূর্নাক্ষরেও জানতে পায়নি। সে যাইহোক বাবার এই অন্তর্ধানে দাদু কোথায় নিজের সন্তানকে নিয়ে চিন্তা করবেন তা না উনি চিন্তায় পড়লেন তার এই অসম্ভব রুপবতী আগুনের ফুলকীর মত পুত্রবঁধুটিকে নিয়ে। আর আমার অসম্ভব মুখরা এবং এক কথায় বলতে গেলে চরম বদরাগী মা ঘটনার আকস্মিকতায় বাকরুদ্ধ হয়ে গেলেন। আসলে এই ঘটনায় সম্ভবত তিনি আত্মবিশ্বাস হারিয়েছিলেন। হাজার হোক কালো বর পছন্দ না হলেও তাকেও যে কেউ অপছন্দ করে এবং এক কথায় বিনা নোটিসে ছেড়েও যেতে পারে, এটা মনে হয় উনি মানতে পারেননি।

তার সোনার বরণ কালি হতে লাগলো। অষ্টপ্রহর গঞ্জনা শুনতে হত যার কাছ থেকে বাড়ির সকলকে, সেই মানুষটিই কেমন ম্রীয়মান হয়ে পড়তে লাগলো। তার কষ্ট সইতে পারলেন না দাদু। যে মেয়েকে এত ঘটা করে ঘরে এনেছেন তিনি। তার ভাগ্যে এই লিখন? নিজেকেই দোষী ভাবতে শুরু করলেন তিনি। তারপর তিনি যা করলেন তা কোনো দিন কোনো কালে এই পৃথিবীতে কোনো বাবা, কোনো শ্বশুর বা কোনো মানুষ করেছে কিনা জানা নেই আমার।

তিনি আমার মাকে আবার বিয়ে দিলেন। আমার মা তার কথা বিনা বাক্য ব্যায়ে মেনে নিলেন। ইগো বা আত্ম অহমিকাতেই হোক তিনি আর তার নিজের বাড়ি মানে নানুর বাড়িতে এই অবস্থায় ফিরে যেতে চান নি। একদিন সন্ধ্যায় খুব ধুমধাম করে না হলেও বেশ ঘটা করেই অনুষ্ঠানও হলো সেই বিয়ের। মায়ের সাথে আমিও চললাম সেই নতুন বাবার বাড়িতে। আমি তখন নিতান্তই শিশু। সকল ঘটনাই আমার জন্য ছিলো বেশ মজার ও কৌতুকপূর্ন!

কিন্তু এই নতুন বাবার বাড়ি যাবার পরদিন হতেই আমি বুঝে গেলাম আমার জীবনে যে এই নতুন পরিবর্তনটা আসলো তা মোটেই সুখের নয় বা যে সুখের দিন আমি এ ক,বছর আনন্দে হেসে খেলে কাটিয়েছি তার অবসান হলো.....

মন্তব্য ৯৭ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৯৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক কষ্টের শুরু

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

গল্প ভাল লিখেছেন+

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শাহরিয়ার।

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৯

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: সত্য কাহিনী?

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: লেখাটি কেমন লেগেছে মোহেবুল্লাহভাই?

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৫

মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: বেশ ভাল লেগেছে।


ভাল থাকবেন। সাথে থাকবেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ মাইনুলভাই। আপাতত সাথে থাকছি। লেখায় থাকছি।

৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: মোটামুটি। মনে হচ্ছে আরেক পর্ব লিখবেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আরেক পর্ব না, বেশ কয়েক পর্ব লিখবারই আশা আছে। দেখি কত দূর যাওয়া যায়। আর এইটুকু সূচনাতেই লেখা কেমন লেগেছে প্রশ্ন করাটাও বোকামী। তবুও পাঠক প্রতিক্রিয়া জানতে মন চায়।

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এজন্যই ভাল খারাপ বলতে পারছি না। কারণ লেখার ধরণ দেখে মনে হল আরো পর্ব লিখবেন। দেখা যাক কোথাকার পানি কোথায় গিয়ে গড়ায়। ওয়ারীর বাড়িটা সত্যি সত্যি থাকলে দেখে আসা যেত। :)

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না বাড়িটা এখন আর নেই। এমন কি সে বাড়ির চিহ্ন মাত্র অবশিষ্ঠ নেই। আপনি কি ওয়ারীর বাসিন্দা?

৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: না, গেন্ডারিয়া। পোস্টে লিখে দিতে পারেন আরোও পর্ব আসবে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কাল মানে পরবর্তী পোস্টে লিখে দেবো। এখন আর না লিখি।

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখাটি পাঠকের কউতুহল সৃষ্টি করতে পেরেছে। চালিয়ে যান ----

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ গিয়াসভাই। চালিয়ে যাবো----
দেখি কতদিন লিখতে পারি।

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: লিখাটিযে একটি সমাজের চিত্র বহন করে একটি গল্প হয়ে ওঠবে তা ভাবছি। আরো পর্বে হয়তো মূল ভাবটা ধরা দিবে। যদি সত্য ঘটনা অবলম্বনে হয়ে থাকে থাকুক। জীবনের প্রতিটি বাঁক-ই একেকটি গল্প। ভাল থাকববেন। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ সুজনভাই।

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৪২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ব্লগে স্বাগতম!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ব্লগে পদার্পন আমার আজ নয়। পুরোনো পোস্ট গুলো ড্রাফটে আছে। অনেকদিন পর হঠাৎ লেখার ইচ্ছে হলো।

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

কালীদাস বলেছেন: লেখাটা ঝরঝরে। স্টার্টিংটা করুন হলেও পরের পর্বে আকৃষ্ট করার মত।
অপেক্ষায় থাকলাম পরের পর্বের।

অফটপিক: আপনার নিকটা অন্যরকম। নামটা কোন একটা নাটকে শুনেছিলাম, এখন মনে করতে পারছি না :|

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমাদের জীবনটাই এমন। নানা রকম রঙ্গে রাঙ্গানো। পরের পর্ব খুব শিঘ্রি লিখে ফেলবো । মাথায় আছে অনেক দূর। গল্পের শেষ এখনও জানিনা।

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আজই চেষ্টা করবো খানিকটা লিখে ফেলতে।

১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ব্লগে বছর পার হলেও প্রথম পোষ্ট টির রইল অভিনন্দন ।
গল্পের গাথুনী সুন্দর হয়েছে । কামনা করি এগিয়ে চলুক মসৃন গতিতে ।
মনে হচ্ছে এটা আরো অনেক লম্বা হবে ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ব্লগে বছর পার হয়েছে এবং এটি আমার প্রথম পোস্টও নয় আলীভাই। পুরোনো পোস্টগুলো ড্রাফটে রেখেছি। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।

১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: একটু ভয়ের শুরু হলো মনে হচ্ছে |তবুও পরের পর্বটা লিখুন তাড়াতাড়ি | দয়া করে একবছর এগারো মাস সময় নেবেন না যেন !

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভয়ের শুরু কেনো? আমি তো স্বাভাবিক একটি কাহিনী লিখছি। না এক বছর এগারো মাস পার করবো না। এটি আমার প্রথম পোস্ট নয়। ড্রাফটে আছে পুরোনো পোস্ট।

১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

সুমন কর বলেছেন: গল্প এবং বর্ণনা ভালো লাগল। পাঠকরা ব্লগে বেশি বড় লেখা পড়তে চায় না, সেটা খেয়াল রাখবেন।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর। আপনার উপদেশ মনে রাখবো।

১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার লেখা বেশ ভালো লেগেছে ; ভাষা ঝরঝরে পড়তে ভালো লাগে ।

শুভ কামনা !

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা। শুভেচ্ছা।

১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার ১ম পোষ্ট, ব্লগে স্বাগতম।
আপনার নিজস্ব কাহিনী আছে, মনে হচ্ছে, লিখুন

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমার লেখায় প্রথম মন্তব্যের জন্য এবং দ্বিতীয়বার ফিরে এসে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ চাঁদগাজীভাই।

১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

রাতু০১ বলেছেন: অপেক্ষায়......।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ রাতু।

১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ফয়সাল রকি বলেছেন: ভাল লেগেছে... চালিয়ে যান।
+++

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

আখেনাটেন বলেছেন: শুরুটা চমকপ্রদ ও পাঠককে গ্লু'র মতো আটকে রাখার মতোই বর্ণনা। সামনে কষ্টকর কিছু অপেক্ষা করছে বুঝা যাচ্ছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: প্রতিটা মানুষের জীবনেই দেখা অদেখা, জানা অজানা নানা রকম চমকপ্রদ গল্প থাকে যা থেকে কিছু কিছু নিয়ে লিখে থাকেন সাহিত্যিকেরা। আমরা সাধারণ মানুষেরা সেটা তেমনভাবে পারি না। পারলে জানা যেত কত জানা অজানা কাহিনী নিয়েই জীবন।

২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

মলাসইলমুইনা বলেছেন: মানুষের কষ্টগুলো সবসময়ই আমার কাছে ভয়ের মনে হয় | স্কুলে থাকতে ড্রাকুলার কাহিনী কিন্তু একরাতে একলা বাসায় আমি পড়েছি | মাঝে মাঝে চমকে গেছি ঠিকই কিন্তু পড়েছি | আমার দেখা সবচেয়ে ভয়ের সিনেমাটাও বাসায় একলা একটা রাতে দ্যাখ্যা | ওগুলো দেখে ভয় পাবারতো কিছু নেই | আই মিন আপনার লেখাটা পরে রূপ কথার কাহিনীতো মনে হচ্ছে না | তাই শুরুটা পড়ে বিরাট ট্রাজিক কিছু হতে যাচ্ছে মনে হওয়াতে ভয় পেয়েছি | আপনি যদি হাসাতে পারেন এই লেখায় আমি অট্ট হাসি হাসবো না তাতো বলিনি !

আমার তুলনায় ব্লগে আপনি প্রবীণ/প্রবীণা (আমার মাত্র একমাস একসপ্তাহ) ! কিন্তু মাত্র একটা লেখা লিখেছেন দেখে ভাবলাম আবার যদি দীর্ঘ ছুটি নেন ! খুশি হলাম জেনে যে আপনার লেখাগুলো তৈরীই আছে | আশাকরি অপেক্ষার পালা অনেক দীর্ঘ হবে না | বকবক করে মাথা ধরিয়ে দিলে এপোলোজি | ও, ধন্যবাদও |

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না এ লেখাটি তৈরী আছে মস্তিস্কে। কোথাও লিখে রাখিনি। শুধু অনেক দূর ভেবেছি। চেষ্টা করবো রোজনামচার মতই লিখতে। শেষে না জি সিরিয়ালের মত বিরক্তিকর হয়ে যায়। সেটাই সমস্যা।

২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা ,




কঙ্কাবতী রাজকন্যার মা তো রাজকন্যার মতোই হবেন ! কোনও রূপকথার গল্পে আমরা কি কেউ দুঃখিনী কঙ্কাবতী রাজকন্যার কথা পড়েছি ? মনে পড়েনা ।
তবে এখানে আমরা তেমন একজন দুঃখিনী রাজকন্যার দেখা পেলুম । সে রাজকন্যার গল্পটি এগিয়েছে তর তর করে ।

লেখার হাত শক্ত বলেই মনে হচ্ছে । সে শক্ত হাত , দুঃখিনী রাজকন্যাকে আর কতো দুঃখের সাগরে নিমজ্জিত করে তা দেখার অপেক্ষায় । এ তো শুরু .....................

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই রাজকন্যাকে যদি গল্পের রাজকন্যা মনে করে থাকেন তো এই রাজকন্যাকে ঠিক দুঃখিনী কাতারে ফেলতে পারিনা আমি। দুঃখকে জয় করাটাই যেন ছিলো তার জীবনাদর্শ।

২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা ,



প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

গল্পটি হয়তো শেষতক দুঃখিনী রাজকন্যার নয় বরং দুঃখ জয় করার , মন্তব্য পড়ে যেটুকু বুঝলুম ।

কিন্তু এই পর্বে এই লাইনটির ........ এই নতুন বাবার বাড়ি যাবার পরদিন হতেই আমি বুঝে গেলাম আমার জীবনে যে এই নতুন পরিবর্তনটা আসলো তা মোটেই সুখের নয় বা যে সুখের দিন আমি এ ক,বছর আনন্দে হেসে খেলে কাটিয়েছি তার অবসান হলো..... কারনেই মনে হলো এক দুঃখিনী রাজকন্যার কাহিনী পেতে যাচ্ছি আমরা ।

শুভেচ্ছান্তে ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ তেমনটিই বোধ হয়েছিলো সেই বয়সেই মেয়েটির। কিন্তু তারপরপও কেটেছে অনেকগুলি দিন মাস বছর এবং যুগ। সেসব নিয়েই আমার এই লেখা। ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। সাথে থাকবেন আমার লেখায়।

২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:



হৃদয় বিদারক এবং কিছুটা অবিশ্বাস্য । তবে গল্পের হৃদয় বিশাল, অনেক কিছুই ধারণ করতে পারে । চলুক এগিয়ে...

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ। সাথে থাকবেন।

২৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২২

জেন রসি বলেছেন: চলুক। :)













২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

জুন বলেছেন: প্রথম পর্বটি খুবই আকর্ষনীয় লাগলো কংকাবতী রাজকন্যা । যাচ্ছি দ্বিতীয় পর্বে । ঘটনাটি গজেন্দ্র কুমার মিত্রের ট্রিলজি কলকাতার কাছেই উপন্যাসের নায়িকা শ্যামার দ্বিতীয় কন্যা ঐন্দ্রিলার মতই লাগছে । তবে পরীর মত দেখতে ঐন্দ্রিলা কিন্ত সেই আব্লুশ কাঠের মত রঙের স্বামীকেই গভীরভাবে ভালোবেসেছিল তার অকাল বৈধব্যের আগ পর্যন্ত আজীবন ।
+

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:০৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। লেখার চেষ্টা করবো যতখানি পারা যায়।

২৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

খায়রুল আহসান বলেছেন: হাজার হোক কালো বর পছন্দ না হলেও তাকেও যে কেউ অপছন্দ করে এবং এক কথায় বিনা নোটিসে ছেড়েও যেতে পারে, এটা মনে হয় উনি মানতে পারেননি - নিজের মায়ের সম্পর্কে গল্পকারের এ অন্তর্ভেদী পর্যবেক্ষণটা বেশ ভাল লাগলো।
মায়ের সাথে আমিও চললাম সেই নতুন বাবার বাড়িতে। আমি তখন নিতান্তই শিশু। সকল ঘটনাই আমার জন্য ছিলো বেশ মজার ও কৌতুকপূর্ন! - আহা! অবুঝ শিশুর ভাবনা চিন্তা কত সরল থাকে!
গল্পের গাঁথুনী শক্ত। ভাষা সাবলীল। পাঠক এ সিরিজে আটকে থাকবে, সন্দেহ নেই।
গল্পে ভাল লাগা + +

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মাকে তার সন্তানের চাইতে আর কে ভালো বুঝবে? অসংখ্য ধন্যবাদ খাইরুল ভাই। সাথে থাকবেন।

২৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা, কেমন আছেন?
কঙ্কাবতী নামটি আমার খুবই পছন্দের একটি নাম।সমরেশ মজুমদারের একটি বইতে এই নামটি পড়েছিলাম।বইটির নাম এখন মনে করতে পারছিনা।
সেই বইয়ের কঙ্কাবতী চরিত্রটি এখনও আমার মনে গেথে আছে।
আপনার এই লেখাটি পড়ব পড়ব করে আর পড়া হয়নি এতদিনে।তবে আজ প্রথম পর্ব পড়েই ফেললাম!
ঝরঝরে লেখা যাকে বলে সেটাই।অনেক ভাল লাগল।আস্তে আস্তে সব গুলো পর্ব পড়ে ফেলব।
ভিষন ভাল থাকুন।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কঙ্কাবতী আমারও প্রিয় নাম। জীবনের প্রথম রুপকথার বই ছিলো এটা। কঙ্কাবতী রাজকন্যা।
আমার লেখা পড়ছেন জেনে খুশি হলাম। শুভকামনা।

২৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

জে আর সিকদার বলেছেন: আহা জিবন !

০২ রা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

অলিউর রহমান খান বলেছেন: অনন্য গল্প। আস্তে আস্তে সব পর্ব শেষ করতে চাই।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা। আস্তে আস্তে পড়েন অলিউরভাই। অনেক ধন্যবাদ।

৩১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম পর্ব টি পড়া ছিল না। তাই এখন পরে গেলাম।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীবভাই।

৩২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৮

অজানিতা বলেছেন: পড়া শুরু কোরলাম আপু। প্রথম পর্বে ভালোলাগা জানবেন। :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অজানিতা।

৩৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫১

আরাফআহনাফ বলেছেন: পড়ার শুরুতে যে আগ্রহ নিয়ে শুরু করেছিলাম তা শতগুন বেড়ে গেল।
অনেক ভালো লিখেছেন - বাকীপর্বগুলো পড়ে নিচ্ছি।

সবগুলো পর্বের লিন্ক একসাথে পেলে ভালো হতো।

ভালো থাকুন ।

২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভাইয়া সবগুলোই দিয়ে দিয়েছি ...... :)

৩৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৩

একলব্য২১ বলেছেন: শুরু করলাম পড়া। আমার এই নিকটা শুধু মিরোরডল জানেন। ওয়ারীর বাড়ীটা এখন কি অবস্থা। ওয়ারী বাড়ীতেই কি বুগেনভেলীয়া গাছটা ছিল।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ

৩৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৪

একলব্য২১ বলেছেন: উপরের কমেন্টে দেখলাম ওয়ারীর বাড়ীটি আর নেই। মানে। বিক্রি করে দিয়েছিলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ সেখানে আজ অন্য কিছু বানানো হয়েছে।

৩৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৭

একলব্য২১ বলেছেন: হা হা হা.........অবাক হলেন আপু।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না হইনি।

শিবরাম আমার দারুন প্রিয়। শিবরামের একটা গল্প পড়েছিলাম একলব্যের মুন্ডুপাত। সেই গল্পটা মনে পড়ছে।

৩৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৯

একলব্য২১ বলেছেন: জ্বি ঠিক বলেছেন। আর ২১ হল ২১ ফ্রেবুয়ারী থেকে। এই লেখা পড়া মানে আবারও একটা কষ্টের মধ্যে দিয়ে আমাকে যেতে হবে। যা আমি চাইনি। কিন্তু বুঝতে হলে তো পড়তে হবেই।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তুমি সত্যি গল্প পড়তে চেয়েছিলো। এই গল্প সেই চিরসত্যি। গল্পের জন্য কিছু না কিছু কল্পনা লাগে এখানেও যে নেই তা নয়।
যাইহোক এই কথা শুনে আমার মনে পড়লো শেষ পর্বে সম্রাট ভাইয়ার কথা। দুঃখ বেদনা কান্না ছাড়া জীবন হয় না। তবে দুঃখকে নো পাত্তা। থোড়াই কেয়ার করতে হয়।

৩৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৮

মিরোরডডল বলেছেন:



কেউ আড্ডা দিবে, কেউ দিবে না ।
তা হবে না, তা হবে না ।


পোলাপাইন আমাকে ছাড়া তোমরা আড্ডা দাও, এমন মাইর দিবো একটাও মাটিতে পরবে না।
পরলে তুলে নিয়ে আবার দিবো ।
আপুটা আজ না, কিন্তু পরে সময় নিয়ে এসে গল্পটা পড়া শুরু করবো ।


২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তোমাকেই আমরা খুঁজছিলাম তো!!!
তোমাকে ছাড়া কি চলবে!!!!

৩৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৯

একলব্য২১ বলেছেন: আমি চাই মিরোরডল আবার এই লেখিকার খপ্পরে পড়ুক। এক যাত্রায় পৃথক ফল কেন হবে। কথা হইলো মিরোরডল কি ভাবে খুঁজে পেল। জানতে মন চায়।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সেই তো.....আমিও এই কথাটাই ভাবছিলাম.........
কি ব্যাপার এি যোগসাজগ কেমনে হলো!!!!

বুঝেছি মিররআপু গোয়েন্দা।

বের করেছে একলব্য কই কই যায় কি বলে আর জেনে গেলো আমরা তাকে খুঁজছিলাম।

৪০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩২

মিরোরডডল বলেছেন:



ক্লোজ আপ ওয়ান তমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ, সেরকম ?
হা হা হা...... জানিতো ।
তাই মনের টানে চলে এসেছি :)




২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জানি জানি আমি কিন্তু আর একটু বেশি জানি।

আর একটা কথা জেনে রাখো......

ফ্রম টুডে আই এম কিছুটা ফ্রি..... হি হি হি তাই ভাবছি কি করা যায় কি করা যায় কার মাথা খাওয়া যায়.... রাঁধা যায়....।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: মিররআপু তুমি তো জানোই না একখানা ঘটনা।
সেদিন শেষ পর্বের পরেও একখানা পরিশিষ্ঠ দিয়েছিলাম..... সোনাবীজভাইয়ার বকা ঝকা খেয়ে শেষে ড্রাফ্ট নিতে হলো।ভাইয়া কিছুতেই মানবে না শুভ্র কিছুদিন লিভ টুগেদারে ছিলো হা হা ......সত্য বড়ই কঠিন..... তাই পাঠকের জন্য সত্য চেপে কিছু মিথ্যেই রেখে দিতে হয়। রেখে দিতে হলো ........

৪১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৪

মিরোরডডল বলেছেন:



একলব্য২১ বলেছেন: আমি চাই মিরোরডল আবার এই লেখিকার খপ্পরে পড়ুক।

হিংসুটেদের গান !
শুভটা এরকম , ধরা যখন খেয়েছি তবে তাকে নিয়েই খাবো ।
আমি ধরা খেলাম সে কেনো খাবে না !
হা হা হা ...... শুভটা কিউট আছে :)

আরেহ বোকা, সাম্প্রতিক মন্তব্য বলে মনে হয় কিছু আছে । ওখান থেকে পাওয়া ।
কি মজা, এখন থেকে এখানে আড্ডা হবে :)

আজ অনেক রাত হয়ে গেছে তাই আর পড়বো না এখন ।
একটু অস্থির আছি । আজকের টেম্পারেচার ছিল ৪১ ।








২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ওকে ওকে এখন ঘুমাও মিররমনি......শুভমনি বসে বসে পড়ুক আর কাঁদুক.....

ডেরাইভারের কথা মুনে রাখছি আমি.....
পৃথিবীতে চোখের জলের কুনো দাম নাই........

৪২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৯

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল পড়ুক তার মতামত দিক। তার মতামত পড়তে আমারও ভাল লাগবে। আমি পড়ছি। কেমন যেন একা একা লাগছে। মিরোরডল জয়েন্ট করলে খুব ভাল লাগবে। ওকে দেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: পড়বে । কাল থেকে......

এই লেখাটা বেশি মানুষ পড়েছিলো কারণ তখন ব্লগে মানুষ আর একটু বেশি ছিলো.......


তখন তোমরা ছিলে না..... :(

সবার সাথে তাই পড়া হলো না.......


সম্রাট ইজ বেস্ট মোহেবুললাহ অয়ন, নূর হাফসা এরা ছিলো এই লেখার পাগলা পাঠক যারা হারিয়ে গেছে আজ ব্লগ থেকে ......

৪৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২১

মিরোরডডল বলেছেন:



সেদিন শেষ পর্বের পরেও একখানা পরিশিষ্ঠ দিয়েছিলাম..... সোনাবীজভাইয়ার বকা ঝকা খেয়ে শেষে ড্রাফ্ট নিতে হলো।ভাইয়া কিছুতেই মানবে না শুভ্র কিছুদিন লিভ টুগেদারে ছিলো হা হা ......সত্য বড়ই কঠিন.....

হা হা হা … তাই নাকি এ অবস্থা ? নো প্রবলেমো । যেটা গেছে সেটা গেছে ।
আগামীতে কি আসবে সেটা নিয়ে ব্যস্ত থাকাটাই ভালো ।

একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল পড়ুক তার মতামত দিক। তার মতামত পড়তে আমারও ভাল লাগবে। আমি পড়ছি। কেমন যেন একা একা লাগছে। মিরোরডল জয়েন্ট করলে খুব ভাল লাগবে। ওকে দেন।

ইস একটা রসগোল্লা ! রসে টসটস করছে এতো সুইট :)
হা হা হা । হ্যাঁ পড়বো সুন আসবো আবার ।

শুভরাত্রি !

২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহহাহা তুমি শুভভাইয়াকে রসগোল্লা মোল্লা বললে কিন্তু সে পড়া ছেড়ে পালাবে...... হাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাহাহহা......

এমনিতেই টেবিলের নীচে লুকায় থাকে ...... হা হা হ

৪৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৪

একলব্য২১ বলেছেন: আমাদের ট্রেইল অনুসরণ করে কামরুজ্জামান ভাই, ঢেকিচুপি বা অন্যরা যদি এখানে চলে আসে। যে আগুন চাপা পড়ে গেয়েছিল। তা না আবার অগ্ন্যুৎপাতের লাভা হয়ে বের হয়ে আসে। আর যদি তাই হয় তাহলে লেখিকার রিএকশন কেমন হবে। মনে কু ডাকছে। লাভা বের হবে বলে মনে হচ্ছে। আমি পালাই। :P নীরবে শান্তিতে এই অসাধারণ উপন্যাসের বাকি পর্বগুলো পড়ি।

২৮ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কথা সত্যি তারা এই সিরিজের খবর জানেনা।

এই সিরিজের জন্মের সময় তাদের এখানে জন্ম হয়নি।

যে কোনো রিএকশান মোকাবেলার ক্ষমতা অর্জন করিয়াছি আমি বৎস ...... ডু নট ওয়ারী এট অল .যাও নীরবে পড়ো......

৪৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

মিরোরডডল বলেছেন:



মেয়ের মতামত না নিয়ে জোর করে বিয়ে দেয়ার প্রচলন ছিলো একসময়, এখনও হয়তো হয় কোথাও কিন্তু বিষয়টা ঠিক না । এটা অন্যায় । অনেক ছেলেদেরও বাবা মা জোর করে চাপিয়ে দেয় । নারী পুরুষ কারো ক্ষেত্রেই এটা করা একদমই ঠিক না ।

আপু কোইন্সিডেন্ট হলেও প্রায়ই কিন্তু এরকম দেখা যায় হাজব্যান্ড হ্যান্ডসাম হলে বৌ অসুন্দর আবার বৌ সুন্দর হলে হাজব্যান্ড নট গুড । দুজনেই গুড লুকিং ভেরি রেয়ার । লুকটা যদিও ম্যাটার করেনা কিন্তু এরেন্জেড ম্যারেজে এগুলো দেখে, প্রেমের বিয়েতে হু কেয়ারস !

এই গল্পে একটা ভালো মেসেজ আছে যে মানুষকে কখনোই অহংকার করতে নেই সেটা রূপের হোক অথবা অর্থবিত্তের হোক । নো ওয়ান নোজ হোয়াট গনা হ্যাপেন নেক্সট ।

পেরেন্টসের সেপারেশন পরবর্তীতে সেকেন্ড ম্যারেজ অবস্যই সন্তানের ওপর প্রভাব ফেলে । নেক্সট পর্ব পড়লে বোঝা যাবে । সো ফার সো গুড আপুটা । বরাবরের মতোই খুব সহজ সাবলীল লেখা তোমার ।



১০ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আগেই বলেছি.....

মাঝে মাঝে ভাবি এই মেয়েটার এত বুদ্ধি কেনো রে!!!!!!

৪৬| ১৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:৪৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: একটা গল্পের শুরু হিসাবে চমৎকার হয়েছে।
২য় পর্বও যেহেতু পড়ে ফেলেছি তাই এটুকু বলতে পারবো গল্পটা হবে কষ্টের তবে ইউনিক।
বেশী কিছু আর না বলি, শেষে আবার রেগে ......

২০ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হাহা না আমি রাগি না। ভাইয়া এড্রেস দাও আমি বইটা পাঠিয়ে দেবো।

৪৭| ২০ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:১১

ঢুকিচেপা বলেছেন: আহা কি কোয়াল আমার!!!!
এজন্যই বুঝি কদিন হলো মাথার চুল পড়ে কোয়াল বড় হয়ে গেছে।
[email protected]

২০ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:৫১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ওকে আমি পাঠানোর ব্যবস্থা করবো। :)

৪৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২৪

আরোগ্য বলেছেন: আমিও এ ভ্রমণের যাত্রী হলাম।

সিরিজের প্রথম পোস্টে মন্তব্য না থাকলে কেমন জানি দেখায় তাই আবার ঘুরে মন্তব্যের ঘরে নিজের ছাপ রাখতে এলাম।

০৯ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা এ ছিলো এক অভূতপূর্ব অনুভুতি।

সিরিজ লেখা নিজের মনে নিজে কিন্তু পাঠকের মনে ঢুকে যাওয়া।

এবং সম্পূর্ণ লেখায় নিজের পরিচয় গোপন করে শান্তিতে নির্বিঘ্নে কোনো রকম ম্যানিপুলেশন ফিল না করা।

অনেক পরে অবশ্য প্রকাশ করে দিলাম বই ছাপাবার সাথে সাথে।

কে আমি কঙ্কাবতী। :)

তুমিও পড়ছো আজকেও এটাই তো অনেক পাওয়া।

তাই না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.