নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একি খেলা আপন সনে- ১৩

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫


কোথায় যাচ্ছি বা কোথায় যাবো জানিনা আমি। শুধু মনে পড়ে সেই মধ্য দুপুরে রৌদ্রতপ্ত রাস্তায় খুব দ্রুত হাঁটছিলাম হন হন। রাস্তা প্রায় জনশূন্যই ছিলো। দু'একজন হকার বা পান বিড়িওয়ালা ঝিমাচ্ছিলো গাছের ছায়ায়। রাস্তায় একটা দুটো গাড়ি দেখা যাচ্ছিলো। সেই উন্মাদনা বা অস্থির সময়ের স্মৃতিটুকু মনে করলেও আজও আমার পায়ের নীচে স্পর্শ পাই রৌদ্রতপ্ত রাজপথে আমার পায়ের নীচে ফুটতে থাকা ফুটপাতের ছোট ছোট ইটের টুকরো, বালি বা পাথরের। হয়তো খালি পায়ে হাঁটার অনভ্যাসে বা সেই সময় সকল সিদ্ধান্থীনতাময় অস্থিরতায় সেই কোমল কঠিন পায়ের তালু এবং রুক্ষ কঠোর রাজপথের ধুলোবালিময় ফুটতে থাকা স্মৃতিটাই আমাকে বিদ্ধ করে রাখে।

যাইহোক ধানমন্ডি ১৪ বা এখন যা ধানমন্ডি ৭ বলে পরিচিত তার মোড়েই ছিলো হাশেমচাচার ডিসপেনসারী। এই হাশেমচাচা আমাদের বিশেষ পরিচিত ছিলেন। অনেকদিন ধরে মানে এই বাড়িতে আসার পর থেকেই উনার সাথে জানাশোনা। জানাশোনা বলতে যে কোনো জ্বরজারি, মাথাধরার ঔষধ বা ছোটখাটো কাজে নার্স, কম্পাউন্ডার, গজ ব্যান্ডেজ এসব উনিই সরবরাহ করেছেন আমাদেরকে। বলতে গেলে উনি আমাদের দুঃসময়ের অগত্যার গতি। তো আজও আমার এই চরম দুঃসময়ে উনার ডিসপেনসারীর সামনে এসে নিজের অজান্তেই বুঝি থমকে দাঁড়ালাম আমি।

ভেতরে পা দিতেই হাশেমচাচা এই ভর দুপুরে আমাকে দেখে খুব অবাক হলেন। কিছুক্ষন হা করে দাঁড়িয়ে থেকে হই হই করে জানতে চাইলেন। কি হয়েছে? হঠাৎ এই অসময়ে? ব্যাপার কি? বাড়ির কারও কোনো বিপদ? আমি কিছুই বলতে পারছিলাম না, শুধুই হাঁপাচ্ছিলাম। উনি আমাকে বসতে বললেন। আমি ধপ করে সামনের চেয়ারে বসে পড়লাম। ডিসপেনসারীতে কি এক অদ্ভূত শীতলতা। মেঝেটা কি আরামদায়ক শীতল! মাথার উপরে ফ্যান ঘুরছে বন বন। আমি দম নিলাম। বুক ভরে শ্বাস টেনে নিলাম। আমার ধুলিমাখা পদতল এতক্ষনে শীতল মেঝের স্পর্শে একটু বুঝি আরাম পেলো।

সামনে টেবিলের উপরে এক কোনে রাখা টি এন্টি ফোনের দিকে চোখ গেলো আমার। কালো কুঁচকুচে ফোনটার গোল গোল ডায়ালের শেষ গোল্লায় ছোট্ট একটা লাল রং তালা দিয়ে ফোনটা লক করে রাখা। আমি কোনো ভদ্রতার বালাই না করে বললাম, চাচা আমি আপনার ফোন থেকে একটা ফোন করতে চাই। হাশেম চাচা কিছু না বলে সন্দিহান দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন আমার দিকে। আমি বললাম, আমার অনেক বিপদ। উনি কিছু মুহুর্ত কিছু একটা ভাবলেন হয়তো। আমার নতুন বাবা বা তার মায়ের সাথে তার পরিচিতি বা সখ্যতা এবং এই আমি যে আমার নিজের বিপদে তার থেকে সাহায্য চাইছি এতে আবার তার নিজেরই কোন বিপদ আসে এসবই ভাবছিলেন বোধ হয়। তবুও তিনি আমার দিকে চেয়ে সাত পাঁচ কি যেন ভেবে আমাকে ফোনের তালাটা খুলে দিলেন।

আমি পকেট থেকে ছোট্ট কাগজে লুকিয়ে রাখা দোলনদের বাড়ির নাম্বার বের করে আনলাম। খুব তড়িঘড়ি হাতে সেই আগের আমলের ফোনের ডায়ালে আঙ্গুল ঘুরাতে লাগলাম। ছোট্ট তালার খোলা কড়াটা হা করে খোলা পড়ে রইলো পাশে। বুকের ভেতরের হাঁপরের শব্দ। হাত কাপছে। অবশ স্থবির আঙ্গুল চলতে চায়না যেন। মনে ভয় দোলনদের বাসায় ফোনটা কে ধরবে? সে কি একটু ডেকে দেবে দোলনকে? ওর বৌদি ধরলে তো কখনও উনি ডাকবেন না। যদি ওর দাদা ফোনটা রিসিভ করে কিংবা সেই সাদাচুলের ভয়ংকর পিসীমা? কি বলবো তখন আমি? কি করবো আমি তখন.....

কিন্তু আমার ভাবনা সব মিথ্যে করে দিয়ে ফোনটা ধরলো ওদের বাড়ির বুড়োমত একজন কাজের লোক। যাকে আমি কখনও দেখিনি কিন্তু তার কথা অনেক শুনেছি আমি দোলনের কাছে। উনি যোগেনদা। বহু বছর ধরেই ওদের বাড়িতে আর উনার আরেকটি পরিচয় উনি বাংলাদেশের বরিশালের মানুষ নাকি মানে উনাদের আদি আবাসভূমি এই বাংলাদশেই ছিলো। আমি বললাম, যোগেনদা, আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি। আমার খুব বিপদ। দোলনকে একটু ডেকে দেন প্লিজ। আমার খুব সাংঘাতিক দরকার ওকে। জানিনা আমার আঁকুতিতে কি ছিলো, যোগেনদা দু সেকেন্ড চুপ থেকে তারপর বললেন, আচ্ছা ধরো, ডেকে দিচ্ছি আমি দোলনকে।

দোলন ফোনটা ধরতেই, ফুঁপিয়ে উঠলাম আমি। তড়িঘড়ি বললাম দোলন, দোলন আমার খুব বিপদ। আমাকে ওরা আটকে রেখেছে। আর কখনও যেতে দেবেনা তোমার কাছে। বলেছে আমার বাড়ি থেকে বের হওয়াও নিষেধ। তড়িঘড়ি হাউমাউ এসব বলার পরেও দোলন আমার কথা কিছুই বুঝতে পারছিলোনা। আমার ক্রমাগত হেঁচকি আর ফোঁপানীতে সব কথা অস্পস্ট জড়িয়ে যাচ্ছিলো। দোলন উদ্বিঘ্ন হয়ে উঠলো। অস্থির হয়ে জানতে চাইলো, কি হয়েছে? কি বিপদ? শান্ত হও। আমাকে ঠিক ঠাক স্পষ্ট করে খুলে বলো। আমি কিছুতেই বলতে পারছিলাম না। এ ক'দিনের চেপে রাখা কান্না, বুকের ভেতরের জমাট বেদনা দোলনের কন্ঠস্বর শোনার সাথে সাথে গলে জল হয়ে বাঁধ ভাঙ্গা বন্যার মত বেরিয়ে এসেছিলো। হাউমাউ কাঁদছিলাম আমি। হাশেমচাচা হা করে তাকিয়ে আমার কথা শুনছিলেন। এরপর উনি হঠাৎ উঠে গিয়ে কোথা থেকে যেন আমাকে এক গ্লাস পানি এনে দিলেন। পানি খেয়ে শান্ত হয়ে আমি দোলনকে সব খুলে বললাম,

আমাকে মিথ্যে বলে ডেকে আনা হয়েছে। আমার মায়ের অসুস্থতা বা বাড়ির কোনো বিপদ আপদই নয় আসলে আমিই ছিলাম তাদের বিপদের কারন। কারন ভীনদেশে, ভীন সংস্কৃতি, ধর্ম বা জাঁতের বিভেদীয় সম্পর্ক দোলনের বৌদি যেমনই মানতে পারেননি তেমনই মানতে পারেনি আমার নতুন বাবাসহ আমার নিজের মা ও তার পরিবার। তাদের সবচাইতে বড় ক্ষোভ বা ইগো বা রাগের কারণ যাই বলা হোক না কেনো সেটা হলো, কেনো তাদেরকে দোলনের বৌদি থেকে শুনতে হলো তাদের বাড়ির মেয়ে ওদের বাড়ির ছেলেকে নষ্ট করে ফেলেছে। দোলনের বাড়িতে এই সম্পর্কের পরিনতি কি পরিমাণ অশান্তি বা অশুভতার জন্ম দেবে তা ভেবেই এমনই উনারা অস্থির হয়ে উঠেছেন যে জানিয়েছেন যেন তাদের মেয়েকে তারা সামলান সে ব্যাপারে অনুরোধও করেছেন। যে কোনো মূল্যে এই পথ থেকে আমাকে সরাতেই হবে অন্যথা পরিমান ভালো হবে না। বৌদি থেকে এসব শোনার পরে আমার ইগোইস্টিক মা বা নতুন বাবার সন্মান ধুলোয় মিশে গেছে। তারা এখন যে কোনো পরিস্থিতিতেই এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় বদ্ধ পরিকর। কাজেই আমাকে আর কখনও ফিরে যেতে দেওয়া হবে না ........ আর কখনও দেখা হতে দেওয়া হবে না দোলনের সাথে....
সব শুনে দোলন চুপ করে রইলো!
আমি বললাম,
-দোলন এখন একটাই পথ....
দোলন বললো,
-কি!
আমি নিশ্চিন্ত নির্ভরতায় বললাম,
- তুমি চলে আসো....
দোলন বললো,
- কোথায়?
আমি অবাক হয়ে বললাম,
- কোথায় আবার! বাংলাদেশে!
আমাকে আরও আরও অবাক করে দিয়ে দোলন বললো,
- পাগল নাকি? আমি কি করে এখন বাংলাদেশে যাবো! সেখানে কিছু জানিনা, চিনিনা.....
আমি স্তম্ভিত হয়ে গেলাম! আমার বাকরুদ্ধ হয়ে গেলো! আমি আর কিছুই বলতে পারছিলাম না। নিশ্চুপ শুনে গেলাম- দোলন বলে চলেছে-
- এইভাবে হুট করে কিভাবে যাবো আমি! তাছাড়া বাংলাদেশ সম্পর্কে তেমন জানিওনা। কোথায় উঠবো, কি করবো কিছুই জানিনা। বাংলাদেশে আমাদের তেমন কোনো আত্মীয়ও নেই। এখানে যা কিছু হত যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলার ক্ষমতা ছিলো আমার। এখন তো হুট করে কোনোভাবেই ডিসিশন নেওয়া ঠিক হবেনা। আমাকে সব ব্যাবস্থা করতে হবে। ধৈর্য্য ধরতে হবে....... শান্ত থাকতে হবে.......হুট করে বাংলাদেশে চলে যাওয়া সম্ভব না.....কিছুতেই না..... কোনোভাবেই না.......

আমার হাত থেকে রিসিভার পড়ে গেলো। টেবিলের পাশ ঘেষে পেঁচানো তারের মাথায় ঝুলতে থাকা রিসিভার হতে তখনও ভেসে আসছে দোলনের অস্থির কন্ঠস্বর- হেলো হেলো, কথা বলছোনা কেনো? শুনতে পাচ্ছো? শুনতে পাচ্ছো তুমি.....
আমার ঝাঁপসা হয়ে আসা চোখে দেখলাম হাশেমচাচা রিসিভারটা তুলে ক্রাডলের যথাস্থানে রেখে দিয়ে সেই ছোট্ট লাল রঙ্গের তালাটার কড়াটা ফোনের ডায়ালের শেষ গোল্লাটায় টিপ দিয়ে লাগিয়ে চাবিটা খুলে পকেটে রাখলেন। তারপর আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন, বললেন,

- ধৈর্য্য ধরো মা। শান্ত হও। পৃথিবীতে বেঁচে থাকা বড় কঠিন। যত বড় বিপদই হোক, অস্থির হইতে নাই। চলো তোমাকে বাড়িতে দিয়া আসি।

বাড়ি?
কোথায় আমার বাড়ি?
কোথায় আমার ঘর?

ঝাঁপসা চোখে বুঝি এসবই ভাবছিলাম আমি। আজ এতগুলো দিন পরেও সেসব যখন ভাবি আমার বুক ভেঙ্গে আসে। চোখ দিয়ে অনর্গল পানি ঝরতে থাকে। হাসিও পায়, কি বোকাটাই না ছিলাম আমি সেসব দিনে। নিজেকে মনে হয় বন্দী রাজকন্যা বা স্লিপিং বিউটির কোনো রাজকুমারীই ভেবেছিলাম যার অনেক দুঃখ বা বিপদে কোনো না কোনো অচিনদেশের রাজকুমার ঠিকঠিকই ঘোড়া ছুটিয়ে এসে যায় একদিন। বন জঙ্গল পাহাড়, পর্বত সাত সমুদ্দুর কোনো বাঁধাই বাঁধা থাকে না তাদের কাছে। রাজকুমারীর শত সহস্র বিপদেও তাকে রক্ষার যাদুকরী ক্ষমতা তো থাকে সেই রাজকুমারের হাতেই।

সে যাইহোক, এরপর পড়ে থাকে শুধুই দীর্ঘশ্বাস.....

কৈশোরোত্তীর্ণ সেই বয়সের সেই উথাল পাথাল কিচ্ছুটি না ভেবে বা জেনে বা বুঝে ঝুপ করে প্রেমে পড়ে যাওয়াটা বা সোজা কথা আগুনে বা অতল জলে ঝাঁপ দেওয়াটা সেটাই কি প্রেম? নাকি খুব ভেবে চিন্তে, আগ পাছ দেখে, সাত পাঁচ ভেবে প্রেমের সম্পর্কে পা বাঁড়ানো সেটাই প্রেম? কোনটা সত্যি? কোনটা সফল? আর প্রেমের সফলতাই বা কি? আজও তা জানা হলো না আমার....

মায়াবন বিহারিনী হরিণী
গহন স্বপন সঞ্চারিণী
কেনো তারে ধরিবারে করি পণ
অকারণ.......

একি খেলা আপন সনে- ১২

একি খেলা আপন সনে- ১১

একি খেলা আপন সনে- ১০

একি খেলা আপন সনে- ৯

একি খেলা আপন সনে- ৮

একি খেলা আপন সনে- ৭

একি খেলা আপন সনে- ৬

একি খেলা আপন সনে - ৫

একি খেলা আপন সনে- ৪

একি খেলা আপন সনে - ৩

একি খেলা আপন সনে- ২

একি খেলা আপন সনে - ১

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: একটু পরে পড়ি। উপস্থিত

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম আহেলী আবেগ !!!
চমৎকার লেখা ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আহেলী আবেগ কি যদিও বুঝি নাই তবুও বুঝলাম আমার এই লেখার মত কোনো আবেগ সেটা।
অসংখ্য ধন্যবাদ মনিরা আপা।

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৩

শামচুল হক বলেছেন: এ পর্বও ভালো লাগল। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ শামচুলভাই।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রেমে পড়ার কোন রুল রেজুলেশন নেই। কার উপর কখন নাজেল হয় কিছুই বলা যায় না। =p~
লিখা ভাল লেগেছে ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়। তার মাঝেও অনেক প্রশ্ন থাকে। ধন্যবাদ গিয়াসভাই।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: গল্প ভালো লিখেছেন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ বাদশাভাই।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০

অর্ক বলেছেন: হঠাৎ 'তের' পড়লে কি বুঝবো! তাও আবার তের! তের'তে তো আবার গেঁড়ো লাগবেই লাগবে! কখনও পুরো সিরিজটা পড়ার ইচ্ছে রইলো।
শুভকামনা।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তেরোটা পড়ার জন্যও ধন্যবাদ অর্কভাই।

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭

আমার আব্বা বলেছেন: আপনি গুনিলেখক গুন এবং মান দুটোই আছে আপনার

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার নিকের রহস্য আজও আমার কাছে অসমাধিত। ভালো থাকবেন।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

আপু, ভালোবাসা তো ভালোবাসাই। এটা কি পরিণতির কথা চিন্তা করে হয়?
ভালোবাসা হুট করেই একজনের জীবনে আসে।
কারো জীবনে তা স্থায়ী হয়, কারো জীবনে হয় না।
যাদের জীবনে স্থায়ী হয় না, তাদের কারো কারো জীবনে তা আবারো ফিরে আসে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ সেটাই।

কখন কিভাবে আসে বলা যায় না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শাই্য়্যানভাই।

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২১

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এই পর্বটা খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল। মনে হচ্ছে আপনার ভেতর কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাজ করছে। মনে হচ্ছে অনিচ্ছাসত্ত্বেও লিখে যাচ্ছেন।
পরের পর্বের কোন আভাস নেই। কী বুঝব?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না অনিচ্ছাটা এখনও আসেনি। দ্বিধা দ্বন্দও নেই। এভাবেই লিখছি। যা মনে আসে তাই। এই পর্ব এমনই ছিলো। বড় করতে পারিনি।

পরের পর্ব আছে। অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকবার জন্য।

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই পর্বেও সাহিত্যরষে ভরা ছিল, জীবন সেও একটি সাহিত্য বটে বট বৃক্ষের মতো তার কতোনা শাখা প্রশাখা থাকে। পরের পর্বের জন্য আবর অপেক্ষা।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সুজনভাই জীবন প্রতি মুহুর্তে, প্রতি নিয়তই তার ডালপালা ছড়াতে থাকে। কখন কোন দিকে তা কিছু মুহুর্ত আগেও বুঝা মুসকিল হয়ে পড়ে মাঝে মাঝে।

সাথে থাকবার জন্য কৃতজ্ঞতা। শুভকামনা জানবেন।

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: এটা যে একটা বিষাদের সিরিজ তা আগে থেকে জানা সত্বেও পড়ার পরে খারাপ লাগে অনেক!

যথারিতী বিষাদমাখা ভাললাগা রেখে গেলাম, সাথে অনেক অনেক শুভকামনা।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না বিষাদের সিরিজ না আসলে। এই সবই কিন্তু জীবনের গল্প। একটা জীবনে শুধু বিষাদ থাকে না। সাথে তার আনন্দও মিশে থাকে। কখনও কখনও প্রছন্ন হলেও। জীবন বা বেঁচে থাকাটা আসলে আনন্দের। আর লড়াই করাটাও এক ধরনের জীবনের বিজয়। সেই লড়াই এ সফল হওয়াতেই জীবনের সফলতা।

এ গল্পে বিষাদটুকু উঠিয়ে নিয়ে লড়াইটুকু এ পর্যন্ত উঠে এসেছে। তবে ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখবেন এতে কত আনন্দ জড়িয়ে ছিলো। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের উপভোগ, নতুন নতুন আবিষ্কারে আনন্দ বেদনায় একটি শিশুর বড় হয়ে ওঠা। ভালোবাসা কি ছিলো না? রমেশ চাচা বা শিউলীর ভালোবাসাও কি সে ভুলেছে? ভালোবাসা মানেই তো শুধু দোলন না। শুধু একজনের ভালোবাসা দিয়েই এই পৃথিবীও চলেনা বরং কোনো বিশেষ কারো ভালোবাসার অসফলতাও তাকে বেঁচে থাকার লড়াই এ বিজয়ী করে তুলতে পারে।

সব কিছু নিয়েই তো আমাদের জীবন।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপা।

১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

অলিউর রহমান খান বলেছেন: চমৎকার লিখনি। এমন লিখা আজ কাল চোখে পড়ে না। আপু কোন টিপস দিবেন প্লিজ? কি করে আপনার সুন্দর করে আমি ও কিছু লিখতে পারবো?
সাথে আছি।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা টিপস কেমনে দেবো?
নিজেই কি জানি?
যা দেখবেন তাই লিখে যাবেন এটাই মনে হয় টিপস। শুধু অন্তর থেকে যা অনুভব করছেন তা শব্দ কথার বাঁধনে বেঁধে ফেলুন।

১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: এটা অবশ্য ঠিক-ই বলেছেন। বিষাদ, আনন্দ সব কিছু নিয়েই জীবন। পড়ার সময় আসলে এক কেন্দ্রিক চিন্তা ঘুরছিল মাথায়।

অপেক্ষায় রইলাম পরের পর্বের জন্যে। শুভকামনা জানবেন কঙ্কাবতী রাজকন্যা । (রাজকন্যা'কে আপু ডাকটা কেমন যেন বেমানান লাগে, তাই রাজকন্যা-ই বললাম) :P

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: রাজকন্যা আপু আসলেই কেউ ডাকবে না । আপনার কথাটা ভেবে হাসলাম কিছুক্ষন। অনেক ভালো থাকবেন নীল দর্পন। শুভকামনা।

১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: বাস্তব জীবনে স্লিপিং বিউটির রাজকন্যা অরোরা আমাদের অনেক | কিন্তু তার পাশে ভালোবাসা নিয়ে প্রিন্স ফিলিপ যতই আসুক মেলিফিসেন্টের ক্ষমতায় হয়তো বেশি | তাই অরোরার ঘুম ভাঙ্গানো আর হয়ে ওঠেনা | শেষ দুটো পর্বের ঘটনা অনেক দ্রুত ঘটলো | আগের পর্বের সাথে একসাথে কমেন্টস করবো ভেবে রেখেছিলাম | ব্লগের ঘাটে ঘাটে (পর্বে পর্বে) যে গল্পটা বলে যাচ্ছেন সেটা শুনে আমি ও আমরা কিন্তু নৌকা বেয়েই যাচ্ছি আপনার সাথে সাথেই ওই ঘাটগুলোতে | আমাদের নাম আপনার লোক বলে খ্যাত হোক |গল্পটা হঠাৎ শেষ করবেন না | আমরা শুনছি আপনার গল্প মনোযোগ দিয়ে | কোনো অচিন দেশের রাজকুমার আসুক না আসুক আমরা রাজকন্যার গল্পের মুগ্ধ পাঠকেরা সাথেই আছি |স্লিপিং বিউটি ঘুমিয়ে থাকলেও সে আমাদের রাজকন্যা | তার লেখায় ভালো লাগা | ভালো থাকবেন |

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা হুট করে শেষ করবো না মানে আসলেই যতখানি বলতে চেয়েছিলাম ততখানিই বলবো। আর আপনার মন্তব্য অনুপ্রেরনা যোগায়।

১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আহেলী আবেগ কি যদিও বুঝি নাই তবুও বুঝলাম আমার এই লেখার মত কোনো আবেগ সেটা।
অসংখ্য ধন্যবাদ মনিরা আপা।


আহেলী মানে প্রথম !!!
প্রথম আবেগ , প্রথম প্রেম বুঝিয়েছি !

শুভ কামনা :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বাহ! পহেলী বললে তবুও কিছু বুঝা যেত আহেলী বুঝিনি। এর পরের কোনো লেখায়( যদি লিখি ) আহেলী ঢুকিয়ে দেবো। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৪

জাহিদ অনিক বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম আহেলী আবেগ !!!

বাহ ! ইহা তো আমিও জানতাম না, আহেলী।

সত্যিই আহেলী প্রেম।


পরের পর্বের আশায়।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আহেলী আবেগ হয়তো কথাটা কোথাও কখনও শুনেছিলাম। কিন্তু মনে পড়ছিলো না। মনিরা আপুকে ধন্যবাদ সাথে আপনাকেও।

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেখুন আহেলী র শাব্দিক অর্থ

আমি এর ভাব অর্থ ব্যবহার করেছি ...
অমিশ্র খাঁটি মানে প্রথম প্রেম প্রথম আবেগ ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা আপা।

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৫

অন্তরন্তর বলেছেন: বেশ লাগল। সবগুলো পর্ব পড়তে হবে। শুভ কামনা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ অন্তর অন্তর। ভালো থাকবেন।

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

কালীদাস বলেছেন: মিস করা পর্বগুলো দেখলাম। এখনও কোন হিন্ট পাচ্ছি না ফিনিশিং কোনদিকে যেতে পারে; লেখক হিসাবে আপনি সফল। এই পর্বে ভেবেছিলাম কৈশরের প্রেমটার খানিকটা থাকবে; না পেয়ে যে খুব অবাক হয়েছি তা না।
চলুক সিরিজ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ফিনিশিং তো আমিও জানিনা এখনও। কোথায় যে এ পথের শেষ? কে জানে? আমাকে লেখক হিসাবে সফল বলেছেন তার জন্য কৃতজ্ঞতা। কৈশোর বা যে বয়সের প্রেমই হোক। প্রেম তো প্রেমই তা কি কখনও হারায়? থেকেই যায়। নিজের কথাই ভেবে দেখেন না। যাইহোক চলছে । সিরিজটা এখনও লিখছি। অসংখ্য ধন্যবাদ কালীদাসভাই।

২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এবারের পর্বটিও বেশ ভাল লাগল।
ভাল থাকুন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সোহেলভাই।

আপনাদের ভালোবাসায় আপ্লুত আমি।

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রেমে পড়ার কোন সূত্র নেই। ভাল হয়েছে ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সেই। কোনো সূত্রবিহীন প্রেমের সূত্র অনায়াসেই কেটে যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ।

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ভাল হয়েছে। টেলিফোনের ঘটনার মাধ্যমে গল্প আরোও টানতে পারবেন। :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা টেলিফোনের ঘটনায় গল্প টানা যায় হয়তো, আর জীবনের গল্প নিজেই টেনে নিয়ে যায়। কখনও রাজপ্রাসাদের বাগানে বা কখনও পথের ধুলায়।

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পরের পর্ব কি লিখছেন?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ। ব্যাস্ত ছিলাম এ কয়েকদিন। শেষ করতে পারিনি তাই।

২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা ,




এই অধ্যায়টুকুর নির্যাস মনে হয় এই গজলটিতে মিলবে ----
মেরী মঞ্জিল হ্যায় কঁহা
মেরা ঠিকানা হ্যায় কঁহা
সুবহ তক তুঝ সে বিছর কর
মুঝে যানা হ্যায় কঁহা ....

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমার অধ্যায়টুকুর সাথে গজলটি বেশ মিলিয়েছেন। তবুও হাসি পেলো। সিনেমা হলে এই অধ্যায়ে গানটি বেশ মিলে যেত।

একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম আপনি সর্বদা আমার লেখার সিরিজের ক্রমিক নম্বর থেকে এক সংখ্যা পিছিয়ে থাকছেন।

কেনো জানিনা তবে সাথে থাকছেন এতেই আমি কৃতজ্ঞ। আর সকলের ভালোবাসা এতটা পাবার আশা ছিলোনা কখনও।

২৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: এই অংশটা কঠিন বাস্তবতা আছে।
পরের পর্বে যাচ্ছি। দেখি আগামীতে কি হয়!!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: গল্পটার কোথাও আসলে অবাস্তব কিছু থেকেই নেওয়া হয়নি। ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো ভাই।

২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এখানটায় এসে প্রেম পর্বটিকে খানিকটা সাদামাটা মনে হল ।
যাহোক, লেখা ভাল লেগেছে ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এখান থেকেই প্রেমে ভাঙ্গন শুরু । সাদা মাটা কোনো রঙই আর থাকার কথা না। রঙহীন প্রেম।

আপনি কেমন আছেন আলীভাই?

শরীর ভালো?

২৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শরীরটা ভাল যাচ্ছেনা। দোয়া করবেন ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কি হয়েছে?

২৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: Discs prolapse in the lumbar spine (lower back) because of excessive pressure,অসাবধানতার খেসারত।
আরোগ্য লাভে ৬-৮ সপ্তাহ লাগতে পারে বলে ডাক্তার জানিয়েছে । কি হয়েছে জানতে চাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বেডরেস্টে আছেন। ইনশাল্লাহ দ্রুত সুস্থ্য হয়ে উঠবেন আলীভাই। প্রার্থনা রইলো।

২৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শুভকামনা রইলো।

৩০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আগপাছ দেখলে কি আর প্রেম হয়? এ জন্যই হুঁশের মানুষদের প্রেম হয় না; জেনে শুনে বিষপান করতে হয়!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ প্রেম আসলে অন্ধ।

৩১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




প্রেম মানুষকে নাজেহাল করেই তবে বিদায় হয় । আর তখন হৃদয় হয় পাথর !
এই পর্বটাও বেশ শক্তিশালী গাঁথুনি হয়েছে । ভাল লেগেছে ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ কথাভাই।

৩২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধু একজনের ভালোবাসা দিয়েই এই পৃথিবীও চলেনা.... সব কিছু নিয়েই তো আমাদের জীবন। - আসলেই তাই। অনেক স্পর্শিত, অস্পর্শিত ভালবাসা আমাদের জীবন ঘিরে রাখে, যেমন রাখে অনেক ব্যক্ত অব্যক্ত বিষাদের স্মৃতি। এ সব কিছু নিয়েই আমাদের এ জীবন।
গল্প ভাল লেগেছে। পড়ে যাচ্ছি। + +

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুলভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.