নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার দীপুদা - ১

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১


মনে পড়ে দীপুদা, সেই যেবার তুমি মির্জাপুর ক্যাডেট থেকে এস এস সি তে সারা বোর্ডে প্রথম হয়ে বাড়ি এলে, তোমাকে নিয়ে বাড়ির সবার সে কি উচ্ছাস! এমনিতেই পুরো বাড়িতে তুমি ছিলে আমাদের আইডল। কেউ পড়ালেখা না করলেই বা অন্য কোনো দুষ্টুমী বা বড়দের চোখে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাওয়া ছেলেবেলার খুব খুব শুদ্ধ কাজগুলোও করে বসলেই সকলেই চোখে আঙ্গুল তুলে উদাহরন দিত তোমারই। দেখ দেখ দীপুকে দেখে শেখ, মানুষ কেমনে হতে হয় বা এই বাড়ির এক ছেলে একদিন দেশের প্রধানমন্ত্রী হবে আর একজন হবি তুই তার টয়লেট ক্লিনার।

এমন সব বাক্যবাণে আমাদেরকে অহরহই জর্জরিত হতে হত। ছোট থেকে তুমি বা তোমার নাম এই বাড়িতে আমাদের কাছে ছিলো কিছুটা আতংকের নাম। বড়দেরকে খুশি করতে হলে তোমার মত হতে হবে। বিদ্যায়, বুদ্ধিতে এবং চলনে বলনেও তোমার স্মার্টত্ব, তোমার গুনগান শুনতে শুনতে আমাদের কান ঝালাপালা হয়ে যেত। তুমি তো আর থাকতে না তাই জানতে না তবে ছুটি ছাটায়, পালা পার্বনে যখনই বাড়ি আসতে তখন সব চাচা চাচীদের ঘরে ঘরে তোমাকে নিয়ে আদিখ্যেতাও মনে হয় তোমাকে দারুন অহংকারীও করে তুলেছিলো। তাই ওমন গোমড়া হয়ে উঠছিলে তুমি দিনে দিনে।

কিন্তু যতই গোমড়া হও আর অহংকারী হও তুমি। তোমার নাম কিংবা আগমন মানেই আমার কাছে বিশেষ কিছু ছিলো। যে কোনো ছুটি ছাটায় তোমার আগমন ধ্বনিতেই আমি সন্ত্রস্ত হয়ে উঠতাম। নিজেকে সুন্দর করে তোলার আপ্রাণ চেষ্টা চালাতাম। লুকিয়ে চুরিয়ে পারুল আপুর কাঁচা হলুদ বাঁটা চুরি করে মুখে ঘষতাম। পারুল আপুর জন্য ভীষন মায়া ছিলো আমার। এত বয়স হয়ে যাবার পরেও তার কিছুতেই বিয়ে হচ্ছিলো না। কৃষ্ণ গাত্রবর্ণের কারণে পাত্রপক্ষের কাছে বারংবার নাকচ হয়ে যাওয়া পারুলআপুর জন্য তাই আমার ছিলো দারুন মায়া। এই মায়াবতী পারুল আপু যার জন্য মানে যার গাত্র বর্ণ উজ্জ্বল করে তোলার জন্য হলুদ, চন্দন বাটা গায়ে মাখা রোজকার নির্দেশ ছিলো তার থেকে চাইলেই হয়তো একটু কাঁচা হলুদ বা চন্দন বাটা জোগাড় করা যেত। কিন্তু লজ্জায় তাকে বলতেই পারতাম না। তাই চুপি চুপি তার হলুদ বা চন্দনের বাটি থেকে একটু হলুদ বা চন্দন লুকিয়ে তুলে নিয়ে আবার আঙ্গুল দিয়ে চেপে চুপে ঠিকঠাক করে রাখতাম। ভাবতেই হাসি পায় ছোটবেলার এই কান্ডগুলো। সেই ভীষন নিরপরাধ চুরিটুকু করতেও বুকের ভেতরে যে কতই হাঁপরের বাড়ি শুনতে পেতাম।

তোমার আগমন উপলক্ষে মিনুভাবীর থেকে চেয়ে নিতাম তার মন মাতাল করা সুগন্ধী শ্যাম্পু। ভাইয়া সৌদি আরাব থাকতেন আর প্রতি মাসেই কাউকে না কাউকে দিয়ে ভাবীকে পাঠাতেন এমন সব উপহার যে আমরা মুগ্ধ হয়ে যেতাম। সবাই মিলে গোল হয়ে বসে দেখতাম নিত্য নতুন নাম না জানা সেসব উপহার সামগ্রী। মিনুভাবী রাজকন্যার মত সুন্দরী ছিলেন। তার মনটাও ছিলো রাজকন্যার মতই। সেসব উপহার তিনি একা একা উপভোগ করতেই পারতেন না যেন। আমাদেরকে ডেকে বিশেষ করে তার চকলেটের বাক্স থেকে সবই বিলিয়ে দিতেন। আর তার ছিলো ছোট্ট একটি ভাই তার জন্য কাঁচের বোতলে করে আলমারীর উপরে তুলে রাখতেন এক বোতল চকলেট। সে চকলেটে হাত দেওয়া মানা। কি ভীষন ভালোবাসতেন তিনি ঐ ছোট্ট রাজকুমারের মত দেখতে ৬/৭ বছরের পিচ্চি ভাইটাকে।

সে যাইহোক, চাচাত ফুফাতো ভাইবোন মিলিয়ে আমাদের বিশাল টিম ছিলো। তাই ঈদ বা নানা রকম পালা পার্বন উপলক্ষে দেশের ভেতর ও বাইরের নানাস্থান থেকে যখন সকলে জড়ো হত তখন উৎসব মুখরতায় গম গম করে উঠতো যেন চারিদিক। বাড়ির পিছের আমবাগানে চুড়ুইভাঁতি থেকে শুরু করে বউচি, গোল্লাছুট, ফুলটোক্কা বা ব্যাডমিন্টন খেলায় মুখর হয়ে উঠতাম আমরা। খুব মনে আছে ভেতর বাড়ির বারান্দাতে বিকাল হলেই মা চাঁচীরা বসতেন গোল হয়ে। কেউ কেউ কুরশি কাঁটায় অপূর্ব মায়াজালের নক্সায় নানা রকম ঢাকনী বুনতেন। কেউ কেউ নিয়ে বসতেন লুডু বা তাস। আমাদের চাচা ফুফাদের মত আমাদের চাচী ফুপুরাও কেউ কেউ তাস খেলাতেও দারুণ পারদর্শী হয়ে উঠেছিলেন।

আর চুড়ুইভাতির কথা যখন মনে পড়ে সেসব দিনগুলোতে ফের ফিরে যেতে ইচ্ছে করে আমার।সকাল সকাল উঠে চাচা ফুপু ভাই ভাবীদের ঘর ঘর হতে চাল ডাল ডিম যোগাড় করা। কারো কারো থেকে আলু, পিয়াজ মসলা চেয়ে নিয়ে সেসব দিয়ে মাঠের মাঝে চুলা কোঁদাল দিয়ে কুপিয়ে, ইট বসিয়ে সে কি রান্নার ধুম। সেই উনুন জ্বালানোর জন্য কুঁড়িয়ে আনা হত নানা রকম গাছের শুকনো ডাল। এই চুলা কাটা বা ডাল কুড়ানোর কাজটা ছিলো ছেলেদের উপর। আর মিলি আপার রান্না ছাড়া কোনো রান্নাই জমতো না। তারপর সবাই মিলে ভেজা ভেজা মানে ধুয়ে আনা কলাপাতার পাত্রে খাওয়া আর এরপর নাচ গান কবিতার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সত্যি আমাদের সেই সব ছেলেবেলা এখনকার বাচ্চারা কি আর ভাবতে পারে?

আমার খুব মনে আছে তুমি যেবার ক্লাস সিক্সে ক্যাডেটে চলে গেলে আমি তখন বেশ ছোট, তবুও তোমার সেই ক্যাডেটে চান্স পাওয়াটা বা তাই নিয়ে বাড়িতে সবার হইচই সেই স্মৃতিটাকে জ্বলজ্বলে করে রেখেছে। খুব পড়ুয়া ছিলে তুমি তেমনি খেলাধুলাতেও তুখোড়। তবে যতদূর মনে পড়ে বরাবরই মুখ গোমড়া অহংকারী ভাবটা ছিলোই তোমার। অন্যান্য চাচাতো ফুফাতো ভাইবোনের মত তোমার সাথে তেমন সখ্যতা হয়নি আমার সেই ছেলেবেলাতেও। প্রতি ছুটিতেই আসতে তুমি। কি স্মার্ট ইংলিশে কথা বলা বা পোষাকে আশাকে একটা ঝকঝকে তকতকে ভাব আমাদেরকে যেন ম্রীয়মানই করে তুলতো। সকলের চোখই তোমার দিকে কিন্তু তোমার তেমন কারো দিকে তাকাবার প্রয়োজন নেই। আমাকে তো তোমার চোখেও পড়তোনা বুঝি মানে পাত্তাই দিতে না। কিন্তু তুমি বা কেউই জানতো না আমার কিশোরীকাল থেকেই তুমি হয়ে উঠেছিলে আমার স্বপ্ন পূরুষ। প্রতিটা ছুটি বা উৎসবেই আমি অপেক্ষা করতাম মনে মনে তোমারই জন্য। কিন্তু ভয়ে কখনও কাছা কাছি যাবার সাহস পেতাম না বা মনের কথা বলারও। ব্যাডমিন্টন খেলাটাই তোমার বিশেষ প্রিয় ছিলো। আর দাবা খেলাতেও তুমি প্রায়ই হারাতে বড় চাচুকে।

সেবার ঈদের ছুটিতে যখন তুমি এলে তুমি মনে হয় সেবার এস এস সি দিয়েছো। রেজাল্টের অপেক্ষায় আছো আর আমি সদ্য ক্লাস নাইনে উঠেছি। এক বিকেলে আমরা ছোট বড় সবাই মিলে লুকোচুরি খেলায় মেতে উঠলাম। কে যেন বুড়ি হয়েছিলো ঠিক মনে নেই। তবে এক দুই গোনা শুরু হতেই আমি এক ছুটে পালিয়ে এলাম বাগানের এক ধারে পুরোনো বট আর অশত্থ যেখানে জড়াজড়ি করে এক বিশাল আড়াল দিয়েছে সেখানটাতেই। কয়েক সেকেন্ডের মাঝেই হঠাৎ পিঠের উপর কিসের যেন গরম নিশ্বাস! আমি ভীষণ ভয় পেয়ে চোখ বুজেই চিৎকার দিতে গিয়েছিলাম। এমন সময় তুমি আমার মুখ চেপে ধরলে। ঠোঁটের উপর আঙ্গুল চেপে আমাকে ইশারা করলে চুপ থাকতে। ঘটনার আকস্মিকতায় আর তোমার আলিঙ্গনের মাঝে আমি তখন কম্পমান তরাস লতা। অবষন্নতা আর হ্তবিহ্বলতায় এলিয়ে পড়ার প্রাক্কালে দেখতে পেলাম তোমার পাতলা ফিনফিনে সরু গোফের নীচের লালচে ওষ্ঠদ্বয়।

দীপুদা সেই শুরু.....
তোমাকে দেবতা ভেবে নেবার সেই শুরু আমার ......

আমার দীপুদা- ২


চলবে...

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: প্রথম প্রেমের ছোয়া সুন্দর ফুটিয়ে তুলেছেন

ভালো লাগলো

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রাবেয়া আপা।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: "আমার দীপুদা" - কি নূতন সিরিজ রাজকন্যার?

সিমস টু বি গ্রেট নিউজ!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ আমার এক কলিগের অনুরোধে তার জন্য লেখা। এটা তার গল্প।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে+ :)

গল্প আস্তে আস্তে চলুক ... আমরাও পড়তে থাকি... গল্প যেন আবার ঘোড়ার দৌড় না হয়। :)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না ঘোড় দৌড় হবে না । প্রতিটা উইকে এক পর্ব রিলিজ দেবো। সাত দিন ধরে লিখবো। ঠিক আছে?

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২

আখেনাটেন বলেছেন: আর চুড়ুইভাতির কথা যখন মনে পড়ে সেসব দিনগুলোতে ফের ফিরে যেতে ইচ্ছে করে আমার।সকাল সকাল উঠে চাচা ফুপু ভাই ভাবীদের ঘর ঘর হতে চাল ডাল ডিম যোগাড় করা। কারো কারো থেকে আলু, পিয়াজ মসলা চেয়ে নিয়ে সেসব দিয়ে মাঠের মাঝে চুলা কোঁদাল দিয়ে কুপিয়ে, ইট বসিয়ে সে কি রান্নার ধুম। সেই উনুন জ্বালানোর জন্য কুঁড়িয়ে আনা হত নানা রকম গাছের শুকনো ডাল। এই চুলা কাটা বা ডাল কুড়ানোর কাজটা ছিলো ছেলেদের উপর। আর মিলি আপার রান্না ছাড়া কোনো রান্নাই জমতো না। তারপর সবাই মিলে ভেজা ভেজা মানে ধুয়ে আনা কলাপাতার পাত্রে খাওয়া আর এরপর নাচ গান কবিতার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সত্যি আমাদের সেই সব ছেলেবেলা এখনকার বাচ্চারা কি আর ভাবতে পারে? --- এই বর্ণনার সাথে আমার জীবনের ছোটকালের কিছু অংশ পুরোপুরিই যায়। পড়ে সুখানুভূতি হল।

চমৎকার। ট্রেডমার্ক বর্ণনা। নিজেকে দীপু ভাবতে শুরু করেছি। মনে হচ্ছিল নিজেই আমবাগানের চিপায় লুকিয়ে ছিলাম। :P


*আপনার আগের লেখাটা পড়ব পড়ব করে এখনও শেষ করতে পারি নি। একদিন ঠিকই শেষ করতে পারব অাশা করি।

শুভকামনা নতুন লেখার জন্য।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ এসব আমাদের অনেকের ছেলেবেলার মধুর স্মৃতি। সেই গরম গরম পোলাও বা ভাত, সাথে ডিমের ঝোল, শশার টুকরো। আর ভেজা কলাপাত। কি এক আশ্চর্য্য ভালো লাগা। কচকচে সবুজ দাগ কাটা পাতার গায়ে হাত বুলালেই এক অন্য জগৎ।

আর আমবাগানের গল্পটা আমাদেরকে বলেন। দীপু না হয়ে আখেনাটেন হয়েই বলেন।

নতুনটাই পড়ুন। ছোট করে লিখছি।

আমার কলিগের গল্প কিন্তু বর্ণনাতে মিশে থাকবে আমার স্মৃতিগুলিই।

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬

শামচুল হক বলেছেন: রোমঞ্চকর পর্ব ভালো লাগল। সামনের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শামচুলভাই।

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয় ব্বাস
সেই সেই সেই রকম শুরু ।
সাথে আছি ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কি রকম শুরু মনিরা আপা? শুভকামনা রইলো।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছিঃ

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ... শুধুই ছি? ছি এর কারণটাও বলে যান তালগাছ ভাই।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি বিবাহবহির্ভূত প্রেম পছন্দ করি না। গল্পটা সুন্দরই এগুচ্ছিল। কিন্তু শেষ দিকের ঐ কিসটা আমার ভালো লাগেনি। যদিও প্রেমের গল্পে এসব সাধারণ ব্যপার...

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: একটা গল্পে অনেক কিছুই থাকে। কিছু পাঠকের পছন্দের কিছু অপছন্দের। তাতে গল্প থেমে থাকে না। আপনার মন্তব্যে ওয়েলকাম জানাই!

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: গল্পে পড়ে একটা লাইক প্রদান করা হইল ! :-B


অনেক দিন ধরে, আপনার গল্প পড়ার জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। B:-)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ বাদশাভাই

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: গল্পের নায়িকা ক্লাস নাইনে কি পাকা :)
গল্প দারুন লাগলো । পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা তা বটে। তবে এখনকারগুলা তো নার্সারী থেকেই পাকা।

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ঠিক আছে..... নিয়ে ভেবে ভেবে প্রতি সপ্তাহে এক পর্ব করে পাবো !!
এ পর্বে নায়িকার শৈশব শুরু হল----- এখন দেখা যাক, পরের পর্বে নায়িকার কপালে কি আছে। :)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শৈশব ঠিক না । কৈশোর প্রেম। এটি আমার কলিগের থেকে শোনা তবে নাটকীয় জীবন।

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

আটলান্টিক বলেছেন: আপু ভাবছিলাম পরে এসে পড়বো কিন্তু একবার পড়তে শুরু করে আর উঠতে পারিনী।এখন সম্পূর্ণ শেষ করে উঠলাম।আপু শোন তোমাকে একটা গোপন কথা বলি।কাল সকালে তুমি ঘুম থেকে উঠে দেখবা ২৮ তারিখ হয়ে গেছে।এটা কাউকে বলো না।আর তোমার লেখা তো সবসময় অনেক ভালো হয় আপু।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ২৮ তারিখে কি আপনার বার্থ ডে? শুভ জন্মদিন একটি আটলান্টিক।

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০

আটলান্টিক বলেছেন: আপু আমি কখন বললাম ২৮ তারিখে আমার বার্থডে?আমি একটা চিরন্তন সত্য কথা বলছি যে আজ ২৭ তারিখ হলে কাল ২৮ তারিখ হবে।আমার বার্থডে তো আরো ৭ মাস পরে আপু।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাই তো। আমি ভেবেছিলাম কাল বার্থ ডে মানে স্পেশাল ডে।

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ১৮ বছর পযন্ত কিন্তু শিশু ধরা হয় !!! :) এখন সে যাইহোক ..... লিখতে থাকুন। ;)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তারপর কিশোর?

১২ বছর পর্যন্ত শিশু জানতাম। ১৩ থেকে ১৯ কিশোরীকাল।

রবিঠাকুরের গল্পের নায়িকারা ৯/১০/১১/১২/১৩ ছিলেন।

১৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: গল্পের নায়ক নায়িকা শহর থেকেও এক ধাপ এগিয়ে । ভালোবাসা পর্বে যাবার আগেই ...... :)
নতুন গল্প পেয়ে আপু খুব ভালো লাগছে ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আসলে ব্যাপারটা ভালোবাসাবাসি পর্বে যাওয়ার আগেই হয়েছে হয়তো। আপনি চাইলে আমি এক্সপ্লেইন করবো। আমার কাছে এই আকস্মিক আচরণের এক্সপ্লানেশন আছে।

১৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বাল্য বিবাহ নিরোধ আইনে ছেলের
বয়স ২১ এবং মেয়ের বয়স ১৮ পূর্ণ
না হলে তাকে শিশু
হিসেবে বিবেচনা করা হয়......

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে ১০ থেকে ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত সময়কে কৈশোর বলে। :) থাক ,,,,, ঠিক আছে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আচ্ছা
বিয়ের বয়স ১৮ কিন্তু প্রেমের বয়স তো ১৮ না। কাজেই এমন কিছু হয়ে গেছে আর কি।

১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এবার গল্পটি শুরুতেই রোমাঞ্চ মাখিয়ে উড়ায়ে দিলেন সেই সব দিনগুলোকে। ভীষণ মনে পড়ে গেল হারিয়ে যাওয়া শৈশব। গল্পের সাথে আছি। ভাল থাকবেন সবসময়।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনার শৈশব জানতে চাই সুজনভাই। দু একটা ঘটনা শেয়ার করতে পারেন।

১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩২

জাহিদ অনিক বলেছেন:

শুরুটা ভালো তবে ততটা না;
একটু বেশি বর্ণনাত্মক হয়ে যাচ্ছে। সে যাক গে;
চলুক।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বর্ণনা বা স্মৃতিচারণ বা স্মৃতি রোমোন্থন আমার প্রিয়। এই গল্পটা একজন অনেক আগে লিখতে বলেছিলো। লেখা হয়ে ওঠেনি। হঠাৎ হয়ে গেলো ...

১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৫

বেনামি মানুষ বলেছেন: একটা জায়গায় খটকা লাগছে।

অবশ্য গল্পের গরু গাছে চড়ে আবার আমার বুঝার ও ভুল হতে পারে।

সিক্স-থ্রি ; এসএসসি-নাইন

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: গল্পের গরু গাছে চড়ে আর এই গল্পে গরুটাকে একটু খানি ঠেলে গাছে চড়িয়েছি কারণ গল্পটা যার মানে এই গল্পের প্রকৃত নায়িকার থেকে নায়কের বয়সের পার্থক্য ১০ বছরের। গল্পে এই পার্থক্যটা আমার পছন্দ হয়নি তাই একটু বদলে দিতে চেয়েছিলাম।

সে যাইহোক অনেকেই বলে মানুষ নাকি ব্লগে দু এক লাইন পড়েই মন্তব্য দেয় কখনও কখনও না পড়েই। কিন্তু আমি আমার গল্পে এমন সব পাঠক পেয়েছি যারা এমনই মনোযোগী যে আমার মনোযোগের গাফিলতীও ধরে ফেলে। আপনার প্রতি রইলো অজস্র শুভকামনা এবং শ্রদ্ধা। আমি গল্পটা এডিট করে দিচ্ছি। যেখানে থ্রী আর সিক্সের পার্থক্যটা থাকবে না।

২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: নায়ককে কি সুপারম্যান বানিয়েছেন!! নিতান্ত সাদামাটা গুনের লোকদেরও কিন্তু মানুষ ভালবাসে।।
অবশ্য কৈশরের ভালবাসা অমনি হয়ে থাকে।। চাঁদকেও ছুতে চায়।।
শেষের অংশটুকু বেশ আবেগ নিয়ে এসেছে।।
আছি এই লেখাতেও...।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ বাসে। সাদামাটা এবং গোবেচারা প্রেমিকের গল্পটাও একদিন লিখবো । তবে এ গল্পের নায়িকা এই স্যুপারম্যানকেই ভালোবেসেছিলো। কৈশোরের ভাবোবাসা চাঁদ কিংবা মাটি কিছুই মানেনা। তবে এই গল্পের নায়িকা তার ফুফাত ভাই এর এত সব কৃতীত্বে মুগ্ধ ছিলো।

অসংখ্য ধন্যবাদ হ্যাপীভাই।

২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: শৈশব কথন ১: তখন আমি চতুর্থ শ্রেনীতে পড়ি, ফুফুর বাসায় গেলাম সেখানে আমার এক ফুফাতো বোন ছিল আমার ছোট্ট এইজের টিভি দেখে দেখে টিভির মডেলদের মতো ভাব করতো। আমার তার সেই অভিনয়গুলো অনেক মজা লাগতো। যদিও কৈশরেও তাকে আমার মনে ধরেছিল।তারও একসময় আমার প্রতি কিছুটা দুর্বলতা জেগেছিল কিন্তু সাহস করে বলতে পারেনি। একদিন ফ্যামিলী থেকেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল, আমাদের শৈশবের সাথীদের মিলন দ্বার উ্ম্মোচন হতেই এক ঝড় এসে সবি তছনছ করে দিয়েছিল। গল্পটি শুরু থেকে শেষ করে দিলাম।

শৈশব কথন২: আমি তখন পঞ্চম শ্রেনীতে পড়ি তখন আমাদের সেন্টার হয়েছিল। আশে পাশের ৪/৫ টি প্রাইমারী স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের পরিক্ষা এক সাথে হওয়াতে প্রতিবেশী স্কুলের এক বান্ধবী জুটেছিল পরিক্ষা খলে প্রশ্নউত্তর দেখানোর সুবাদে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনার প্রথম গল্পটি তো বলতে গেলে প্রায় আমার এ গল্পের মতই। তবে ঝড়ে ভাঙ্গুক আর যাই হোক আপনার গল্পটি জেনে মজা পেলাম।

দ্বিতীয়টিও কম মজার নয়। নিশ্চয়ই বৃত্তি পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলেন।

২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা ভালো হয়েছে।
অনুরোধ লেখার সময় তাড়াহুড়া করবেন না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আচ্ছা তাড়াহুড়া করবো না।

২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো দীপুদা,
চলতে থাকুক

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ নয়নভাই।

২৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গভীর দৃষ্টিতে খুটিয়ে খুটিয়ে তুলে আনা অনুভবে বর্ণনায় দারুণ.।।

রফঠক কুলকে একেবারে ফেবিকল আগ্রহে লেপ্টে নিলেন শুরু থেকেই ;)

দারুণ! মানে দারুণ!!!!

+++++

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ভৃগুভাই কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: গল্পটা দারুন জমজমাট হবে মনে হচ্ছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ মাইদুলভাই।

২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫২

বেয়াদপ কাক বলেছেন: নতুন কাহিনি দিয়ে, নতুন যাত্রা শুরু হোল। অপেক্ষায় ছিলাম। ভালো লাগছে

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কাকভাই।

২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১১

প্রামানিক বলেছেন: পর্বের শুরুটা ভালই লাগল। পরবর্তী পর্বের আশায় রইলাম।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: পরবর্তী পর্ব আনবো শিঘরী।

২৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: বাহ নতুন সিরিজ! খুব ভাল লাগল।
পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমিও বুঝি সেই বাড়ীতে আছি । ঠিক এরকম না হলেও আমারো ছোট্ট বেলার স্মৃতি আছে এরকম গমগমে বাড়ীতে। ২০০৪ সাল থেকে সেটা আস্তে আস্তে হারিয়ে গেছে । খুব মিস করি আমি আমার সেই দিনগুলো, বিশেষ কর শীতকালে।

আপেক্ষায় রইলাম আপু পরের পর্বের জন্যে। :)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সকলেরই এমন কিছু স্মৃতি থাকে নীলআপা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৮

কাতিআশা বলেছেন: গুড স্টার্ট রাজকন্যা!..বরাবরের মত এবারও অপেক্ষায় রইলাম আগামী পর্বের!..শুভকামনা!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ কাতিআশা আপা। কৃতজ্ঞতা আবারো আমার লেখা পড়বার জন্য।

৩০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এবারো নাম বিহীন হবে মেইন চরিত্র মনে হচ্ছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না নাম দিয়ে দেবো ভাবছি। একটু আগেই ভাবছিলাম কলিগের ডাক নামটা জেনে নেবো। তার ভালো নাম ফাতেমা। গল্পের নায়িকার চরিত্রের জন্য কি এটা মাানানসই হবে বলেন?

৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: উপস! আসল নাম দেয়ার কি দরকার?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাহলে সুন্দর একটা নাম সাজেস্ট করেন অয়নভাই।

৩২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: অপর্ণা, মালা, নীলিমা। দেখেন, এই তিনটা থেকে কোনোটা নেয়া যায় কিনা। নাহয় আপনার মাথায় যেগুলা ঘুরছে ওখান থেকে একটা তুলে আনুন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না অলরেডি ফোন দিলাম ওকে। তার ডাক নাম শিখা। সে সেটাই দিতে বলেছে। একটু কাব্য করে অবশ্য বলা যায় দীপশিখা।

৩৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




আগেরটা তো শেষ করতে পারি নাই । দেখি এটা কতদূর এগোয় ! এর মানে এই না যে আপনার লেখা ভাল হয় নি । মূলত আমার তেমন সময় হয়ে ওঠে না ।

এই গল্পের কেমন হয়েছে এখন বলবো না । আরো কয়েকটা পড়ি ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনার সময় হয়ে ওঠে না কেনো কথাকথিকেথিকথনভাই? এইটুকুন লেখা পড়তে সময় লাগে নাকি?

এই গল্প পরে পড়বেন আগেরটাই শেষ করে আপনার মূল্যবান মতামত দেন কেমন হলো।

৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩০

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আচ্ছা, কাব্যিক করতে চাইলে এভাবে করা যেতে পারে -

"দীপুদা জানো? তোমরা আমাকে শিখা হিসেবে ডাকলেও আমি কিন্তু নিজেকে এখন থেকে দীপশিখা হিসেবে ভাবব। তুমি আমার ভাবনা জুড়ে থাকবে আর নাম জুড়ে থাকতে অসুবিধা কি?"

একটা নমুনা দিলাম। আপনি কাস্টোমাইজ করে নিন। :P
ভালো না লাগলেও সমস্যা নেই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা ভালোই তো আমার লেখার ঢং টা ধরে ফেলেছেন। আপনিই বরং লিখুন দীপশিখার গল্প। আমার গল্পের শিখা শিখাই থাকুক।

৩৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

তাসবীর হক বলেছেন: বাহ..চমৎকার স্টাটিং।সবকিছু একদম জীবন্ত মনে হচ্ছে...পরের পার্টের অপেক্ষায় রইলাম.. লেখায় (প্রথম প্লাসটা আপনার লেখাতেই দিলাম)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ তাসবীর হক।

৩৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ব্লগে অনেক দারুণ দারুণ প্রেমকাব্য লেখার মত কবি আছে। তারা ভালো লিখতে পারবে। আমি লিখতে গেলে অর্ধেক প্লট বানাতে পারব। তারপর আমাকে আর খুজে পাওয়া যাবেনা। :P আমি পাঠক হিসেবে থাকি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আচ্ছা তাই থাকেন।

৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫২

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আমার মনেহয় প্রতিটি গল্পই কিছুটা হলেও গল্পকারের স্বীয় জীবনের স্মৃতিচারণা। হতে পারে গল্পটা অন্য কারও। কিন্তু কলমটাতো লেখকের নিজের। তাই অন্যের গল্প লিখতে গিয়েও নিজের কলমে নিজের জীবন উঠে আসেই।
আপনার স্মৃতিচারণা চমৎকার হচ্ছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঠিক তাই ড্রিমভাই। গল্পটা সামারী করে জানা হয়েছে কিন্তু মেয়েটার পারিপার্শ্বিক পদচারণার মাঝে লেখকের পারিপার্শ্বিকতাই যোগ হয়েছে বা হবে। তবুও আমি তাকে এ গল্পটা উপহার দিতে চাই।

৩৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: একই রকম রাজসিক ঢঙে শুরু হলো কিন্তু এই লেখাও | খুব ভালো লাগলো এই পর্ব | ঈদে নানীর বাড়িতে আমাদের কাজিনদের বিরাট টিমটাকে মনে হলো আপনার লেখায় | সেজন্যই মনে হয় কানেক্ট করতে অনেক সুবিধা হলো | আশ্চর্য আমাদের টিমের মধ্যেও জেসিসির রোমেল ভাই, এমসিসির নাভিদ থাকতো সবচেয়ে পোশাকদূরস্থ ! যাক আরেকটা মাস্টারপিসের আশায় আশায় থাকলাম | আশা করি রূপকথার রাজকন্যার মতোই সবাইকে স্বপ্ন রাজ্য থেকে ঘুরিয়ে আনবেন এই গল্পেও | রাজকন্যা,কমেন্ট করতে অনেক পরে এলেও গল্পের ভালো লাগাটা কিন্তু আমার কারো চেয়েই কম নয় জানবেন |হ্যাপি নিউ ইয়ার |

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাপী নিউ ইয়ার মলাসইলমুইনা ভাই। শুভকামনা ও কৃতজ্ঞতা রইলো। সাথা থাকবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: অমনোযোগী হয়ে গেছি। ধীরে চলো নীতিতে আছি। স্টার্টিং ভাল হয়েছে। শুধু আগের লেখাটার মত কিসটা অস্বস্তিতে ফেলে দিল। লেখার সাথে আছি।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা কিসটা অনেককেই অস্বস্তিতে ফেলেছে মনে হচ্ছে। কিন্তু এটাই গল্পের শুরু মানে এক কিশোরীর প্রথম ভালোবাসার হাতছানি। যখন সে হয়তো ভালোবাসা মানে কি জানতোই না।

৪০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: প্রথমো স্পর্শ, প্রথমো অনুভূতি!!

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো ভাই। তবে অনেকেই ব্যাপারটা অস্বোয়াস্তি সহকারে নিয়েছেন।

৪১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পড়ব পড়ব করে বেশ কিছুদিন কেটে গেল!
অবশেষে প্রথম পর্ব পড়লাম।বেশ ভাল লাগছে।
ভাল থাকুন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সোহেলভাই।

৪২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:



গল্প কম পড়ি। তবে এই গল্প হয়ত ছাড়তে পারব না! খুবই সুন্দর এবং সাবলীল লেখা...

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রমরের ডানা ভাই। শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.