নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার দীপুদা- ২

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৯


আমার দীপুদা - ১
পরদিন খুব ভোরে তুমি ফিরে গেলে। আর আমার দিন কাঁটেনা। সারাদিনমান কি এক ঘোরের মাঝে আমি। বিহ্বল হয়ে ঘুরে বেড়াই। অকারনে কান্না আসে আমার। নিজের মনে হাসি। লুকিয়ে আয়না দেখি। মনে হয় আয়নার মাঝে চেয়ে আছো তুমি। নিজের দুই গালে দেখি আরক্তিম আভা। শুধু মনে পড়ে বট আর অশত্থের ছাঁয়ে সেই পৌষের বিকেলবেলাটাই। এই ঘোর আমার বহুদিন ছিলো। এই ঘোর থেকেই আমি একটা সময় মানে যখন তুমি আমার থেকে বহু দূরে চলে গেলে তখনও বহু কবিতা লিখেছি জানো? লিখেছি অনেক অনেক তোমাকে না পাঠানো চিঠি। সে সব চিঠিতে লেখা আছে তোমাকে না বলা কত শত কথা। খুব সযতনে বাক্সে তোলা আছে চিঠিগুলো।

সে যাইহোক, কিছুদিনের মাঝেই তোমার রেজাল্ট বের হলো। তোমার সেই অসাধারণ রেজাল্টের খবর আমাদের মফস্বল শহরে চাউর হতে বেশি সময় নিলো না। তোমার প্রাইমারী স্কুল, পুরো বাড়ির মানুষজন সহ যেন পুরো শহরটাই জেনে গেলো সেই সুসংবাদটি ঝড়ের গতীতে। কিন্তু সেবারে শুধু একদিনের জন্য তুমি এলে। পুরো বাড়িতে উৎসবের সাড়া পড়ে গেলো। তুমি এ বাড়ির সকলের নয়নের মনি, সোনার টুকরো ছেলে। চাচীতে চাচীতে বা তাদের ছেলেমেয়েদের মাঝে মনে মনে রেশারেশি থাকলেও তোমার বেলায় যেন সবাই উদার।

তখনকার দিনে পড়ালেখা ছাড়া বাবা মায়েরা আর কোনো বিষয়েই সন্তানের কোনো গুণের সমাদর করতে রাজী ছিলেন না যেন। সেই পড়ালেখাতেই তোমার এত সাফল্য তাই তুমি সকলের আদরনীয়। তুমি ভালো ছাত্র ছিলে বটে তাতে যদিও কারোই সন্দেহ ছিলো না তবুও তোমাকে বলতে গেলে আমরা পড়তেই দেখতাম না অথচ রাতদিন পড়ে পড়েও আমাদের শীপলুদা ওরফে ভেবলুদা সাতবারেও এস এস সি পাস না করতে পেরে মোড়ের ধারে বিশাল ডিপার্টমেন্ট স্টোর খুলে বসেছিলো।

সে যাইহোক লিখতে বসেছি একটি বিশেষ স্মৃতির কথা অথচ ফিরে যাচ্ছি বার বার ছেলেবেলার নানা বর্নীল স্মৃতিতে। দীপুদা তোমার সেই সন্মোহিত দৃষ্টিতে কি যে ছিলো সেদিন আমি জানিনা। আমি থরথর কাঁপছিলাম বেতশ লতার মত। সম্বিতই হারিয়েছিলাম হয়তো বা। ঐ বট গাছে ভুত থাকে ছেলেবেলা থেকেই শুনেছি তবে কখনও দেখিনি বলেই হয়ত মনে ভয়টা কাজই করতোনা। তবে সেদিন সেই পৌষের বিকেলের হিম হিম সন্ধ্যায় পিঠের উপর হঠাৎ নিঃশ্বাসের সেই ঘটনায় নিজেই হিম হয়ে যেতে যেতে পিছে ফিরে দেখেছিলাম তোমাকে। চিৎকার করেই উঠতাম হয়তো ভূত ভেবে। তুমি আমার মুখ চেপে ধরলে। হয়তো ধরা পড়ে যাবার ভয়েই। কিন্তু তারপর কি যে হলো তোমার! পৌষের সেই আসন্ন সন্ধ্যায় তোমার বলিষ্ঠ আলিঙ্গনের মাঝে আমার মুদ্রিত হয়ে আসা চোখে তখন শুধুই এক অজানা অনুভব। অধরের কানে যেন অধরের ভাষা। নাহ সে অনুভব ভাষায় লেখা সম্ভব না। শুধু মনে আছে ঐ শীত বিকেলেও ঘেমে উঠেছিলাম আমি। কতক্ষন সেখানে ছিলাম আমরা জানিনা। সকলে মিলে আশে পাশে আমাদের নাম ধরে ডাকছিলো দীপু, দীপুদা, শিখা, শিখা। আমার কানে সেসব ডাক পৌছুচ্ছিলও না আমি কান পেতে শুনছিলাম তোমার বুকের ধুপ ধুপ ধুপ ধুপ স্পন্দন.......

এরপর থেকেই কান পাতলেই আমি শুনতে পেতাম তোমার বুকের সেই স্পন্দন। ধুপ ধুপ ধুপুধুপ। সেই ঘটনা এ কয়েকদিনের রাত দিনের ভাবনায় স্থায়ী আসন গেঁড়ে নিয়েছিলো আমার। শয়নে স্বপনে জাগরণে আমি শুধু তোমাকেই দেখেছিলাম। কিন্তু যখন তুমি রেজাল্টের পরে মাত্র একটি দিনের জন্য আসলে এ বাড়িতে। তোমার সাথে চোখাচোখি হলেও নিভৃতে কোথাও একটা সেকেন্ডের জন্যও তোমাকে শুভেচ্ছাটুকু জানাতেও একটু একাকী সময় বা সুযোগ হলো না আমার মানে পেলাম না । সকাল থেকেই চলছিলো তোমার এই অসাধারণ ফলাফল উপলক্ষ্যে আত্মীয় অভ্যাগতদের আগমন ও খাবারের আয়োজন। আয়োজনটাও করা হয়েছিলো বাড়ির পিছের ঐ বিশাল মাঠেই। যেখানে আমরা বনভোজন থেকে শুরু করে বউচি, গোল্লাছুট, লুকোচুরি খেলে কাঁটিয়েছি এবং আমার সেই গোপন স্মৃতির স্থান। বাড়ির ছেলেমেয়েদের বিয়ে শাদী, আকীকাতে বা কোরবাণীর গরু ছাগল কাটার কাজেও এই মাঠটিকেই অনায়াসে ব্যবহার করা হত। আমরা চাচাতো, ফুফাতো বা শরিক ঘরের ভাইবোনেরা মিলে কম তো ছিলাম না । বিয়ে হয়ে যাওয়া ভাইবোনেরা বাদ দিয়েও আমরা ছিলাম ২১ জন।

দীপুদা সেই যে গেলে আর এলে না তুমি। এই দিকে এর কিছুদিন পরেই মেজো ফুপু মানে তোমার মাও চলে গেলেন রাজশাহী। তোমার বাবা মানে আমার ফুপা ততদিনে ফিরে এসেছেন পাকাপাকি ভাবেই বিদেশ থেকে। কাজেই ফুপু তার নিজের সংসারে চলে গেলেন। শুনলাম তুমি আর্মিতে যোগ দিয়েছো। সেখানেও খুব কম ছুটি ছাটায় আসো। আর্মিতে নাকি খুব কঠোর পরিশ্রম আর অনুশীলন চলে। তুমি নাকি কালো ভূত হয়ে গেছো। এমনই সব খবর পাই আমি মা চাচী বা বাড়ির লোকজনের কাছে থেকে। কিন্তু তুমি আর আসো না।

এভাবে আমি বড় হয়ে গেলাম। বলতে গেলে একরকম তোমার পথ চেয়ে চেয়েই। আমার এস এস সি পরীক্ষা এলো। চলেও গেলো। রেজাল্টও হলো। তোমার মত সারা বোর্ডে প্রথম না হলেও প্রথম বিভাগে স্টার মার্ক নিয়েই পাস করলাম আমি। এর মাঝে মেজোফুপুও বেড়িয়ে গেলেন কিছুদিনের জন্য । তোমার এস এস সি এর পরে এটাই তার প্রথম আসা না উনি এই ২/৩ বছরে বেশ কয়েকবারই এসেছেন এবং তার কাছেই শুনেছি তুমি এখন দারুণ ব্যাস্ত । বাড়ী আসারও সময় নেই তোমার আর।

আমার ভীষন অভিমান হয়। দীপুদা, তোমার কি আমার কথা একবারও মনে পড়ে না? সেই বিকেলের কথা কি সে একেবারেই ভুলে গেলে তুমি ! কি করে মানুষ ভুলে যায়? এই রকম কোনো স্মৃতি বা ঘটনা কি ভুলে যাওয়া সম্ভব! বিস্মিত হই আমি। বুকের মধ্যে উথলে ওঠে ব্যাথার নদী, অভিমানের জোয়ার। আমি পলি পড়া মাটির মত তোমাকে চাপা দিয়ে রাখি বুকের গহীন জমিনের বালুচরে। এক বিকেলের মধুর স্মৃতি ক্রমে ক্রমে পরিনত হয় ব্যথার সাগরে। এই পৃথিবীর একটা প্রাণীও জানে না কি অপরিসীম কষ্ট বা ব্যথার একটি সাগর বয়ে চলি আমি বুকের গভীরে।

দীপুদা মনে হয় আমাকে সত্যিই একেবারেই ভুলে যায় ......

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

করুণাধারা বলেছেন: শব্দর পর শব্দ সাজিয়ে, মনের আবেগ দিয়ে আঁকা দারুন ছবি!

শিপলুদাকে দেখার ইচ্ছা হচ্ছে। সাত বার এস এস সি- এত প্রায় গংগারামের মতই অধ্যবসায়ী!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এটা আমার একি খেলা আপন সনে লেখাটি পড়ে একজনের জীবন কাহিনী নিয়ে গল্প লেখার অনুরোধের চেষ্টামাত্র। আপনাকে দেখে ভালো লাগছে করুনাধারা আপা।

অসুস্থ্যতার কথা বলেছিলেন। এখন নিশ্চয় সুস্থ্য হয়েছেন। শুভকামনা সর্বদা।

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

আটলান্টিক বলেছেন: পরে এসে পড়ে যাব আপু এখন রেজাল্ট নিয়ে ব্যস্ত।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আচ্ছা পরে পইড়েন। রেজাল্ট দারুন হোক। শুভকামনা রইলো।

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

প্রামানিক বলেছেন: পড়ে ভালো লাগল। ধন্যবাদ

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিকভাই। ভালো থাকুন।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

তাসবীর হক বলেছেন: এই একটুখানি কাহিনী আপনি এতটা শৈল্পিকভাবে লিখেন..ভাবা যায়না।এ পর্যন্ত বেশ ভালই লেগেছে।(আদু ভাইয়ের জন্য খারাপ লাগল...)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এমন আদুভাই অনেক বাড়িতেই দেখা যায়। আদুভাইদের জন্য খারাপ লাগে তবে তাদের অধ্যবসায়ও প্রশংসনীয়।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:
আহা দীপুদা !
যার জন্য এত হাহাকার, সেই দীপুদা ততদিনে অন্য কারও প্রেমে পড়েনি তো ?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ পড়েছিলো।

মাঝে মাঝে আমার মনে হয় আমার গল্পের পাঠকদেরকে আমার পূজো করা উচিৎ। কিভাবে তারা বুঝে নেয় ঠিক ঠিক কি ঘটতে চলেছে এর পরে।

অসংখ্য ধন্যবাদ জাহিদভাই।

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬

ক্লে ডল বলেছেন: দু' পর্ব একসাথে পড়লাম। পর্ব ১ এ কাহিনী বর্ণনা খুবই গোছালো ছিল, পর্ব ২এ সেটার একটু ঘাটতি দেখা গেল।

যায় হোক, ভাল লাগছে। পরের পর্ব পড়ব আশা করছি। :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনি অত্যন্ত মনোযোগী পাঠক। ঠিকই ধরেছেন।

আসলে দীপুদা - ১ আমি এক টানে লিখে রেখেছিলাম কিছুদিন আগে। তারপর উইন্ডোজ আপডেট দিতে গিয়ে সেই ফাইল আর খুলছিলো না। তখন আমার ভীষন মন খারাপ হলো। কারন এক টানে লেখা আর দুইটানে লেখার মাঝে অনেকখানিই পার্থক্য আছে।


তবুও কিছুতেই সেই এক টানে লেখাটি ফিরিয়ে আনতে পারলাম না। তখন দীপুদা- ১ নতুন করে লিখি।
প্রকাশ করবার পর সেই ফাইল খুলতে পারি। তখন সেখানকার কিছু বর্ননা যা খুব সাবলীল এসেছিলো সেই টুকু জোড়া দিয়ে দেই দীপুদা- ২ তে। আর এইভাবেই হয়তো বেসামঞ্জস্যটুকু এসে পড়ে।


আপনার জহুরী পঠনে আমি মুগ্ধ হলাম। আর সাবধান হলাম এক টানে যা লিখবো তাই শ্রেয়। পুরোনো লেখার মায়ায় আর কোনো জোড়াতালি নয়।

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম পর্বের মতোই ভালো লাগলো।
একটা অনুরোধ এরকম লেখা ধারাবাহিক ভাবে পোষ্ট করবেন। দেরী করবেন না। তাহলে পাঠকদের সমস্যা হয়।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধারাবাহিক পোস্টেরও চেষ্টা করছি রাজীবভাই। নেক্সট পার্ট কাল পরশু দিয়ে দেবো।

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: রাজশাহী আমারও বাড়ী ! :) আপনার গল্প ভালো লেগেছে। :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাই নাকি? এই দীপুদার বাড়িও রাজশাহীর মহেশবাথান আপনার বাড়ি কোথায়?

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমি রাজশাহীর লোক এই আর কি ! :) রাজশাহীর মহেশবাথান খ্রিস্টাদের মিশনারী স্কুল আরো অনেক প্রতিষ্ঠানের জন্য জায়গাটা বিখ্যাত।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এট শত জানিনা। এমনটাই শুনেছিলাম তাই বলা।

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

করুণাধারা বলেছেন: হ্যা, এখন ভাল আছি। ধন্যবাদ রাজকন্যা।

@ একটি আটলান্টিক, কি পরীক্ষার রেজাল্ট - জে এস সি না পি এস সি? কি রেজাল্ট হল? জানতে চাই।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো আপা। আটলান্টিকের রেজাল্ট আমিও জানতে চাই। সে তো আর এলো না।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ তারেকভাই।

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪২

আমার আব্বা বলেছেন: ভাল হয়নি, আরও ভাবতে হবে, আবেগ থেকে লিখা, আবেগের গভীরতা কম, আরও সময় নিয়ে লিখা উচিত ছিল ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সব লেখাই কি এক রকম হয়? এটা অন্যের আবেগে লেখা। নিজের করবার চেষ্টা তবুও আপনার কথা মনে রাখবো।

১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

আমার আব্বা বলেছেন: মনে হয় আপনাকে দু:খ দিয়ে ফেলাম লেখক মহোদয়।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না দুঃখ দেবেন কেনো?

পাঠক সমালোচনা ভীষন জরুরী।

১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ধারাবাহিকতায় গল্পের প্লট এক ধরে রেখে রোমান্সের স্মৃতিচারণ একটি গল্প বনে যাচ্ছে। আমার বিশ্বাস অাছে আপনি গল্পটিতে অারো মাধুরী মিশায়ে বর্নিল একটি কাহিনী বানাতে পারবেন তবে এই পর্বেও কোন ট্রার্নওভার নজরে পড়েনি সামনে কি ঘটে দেখার প্রত্যাশায় পরের পর্বের জন্য তাগাদা দিতে মনচায়। আপনি যখন পারেন লিখে যান অপেক্ষায় আছি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য। এই গল্পে নায়িকার একা থাকর কষ্টটুকু ছাড়া নতুন কোনো মোড় নেই। অশেষ কৃতজ্ঞতা সুজনভাই।

১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার এই সিরিজের শুরুতে "দীপুদা"কে সাধারণ ছেলে মনে হয়নি, আমি অসাধারণদের গল্প পড়তে চাইলে পিটার প্রথম, বা নেপোলিয়নের কাহিনী পড়ি।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ভালো বলেছেন। এই দীপুদাকেও তেমনই কোনো অজানা অসাধারণ বলে মনে করে ফেলেন গাঁজীভাই। তবুও পড়েন। আমি খুশি হবো। আমার লেখা তো অনেক ছোট ছোট। আপনার বেশি সময় নষ্ট হবে না।

১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সামনের পর্বের অপেক্ষায়।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সামনে পর্ব লিখছি সম্রাটভাই।

১৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২৩

মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: পনার লেখায় একধরনের সম্মোহনী ভাব আছে।
অসাধারণ।
শেষ মূহুর্তের বিজয়ের শুভেচ্ছা আর নতুন বছরের অগ্রিম শুভেচ্ছাসহ ভাল লাগা রইল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আলিফভাই। নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্যও।

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ভালো লাগলো এই পর্বটা খুব | খুঁটি নাটি বর্ণনাগুলো খুব সুন্দর লাগলো | শিখার নিজের কথা, যৌথ পরিবারের খুঁটি নাটি, পারিপার্শিক বর্ণনা সব কিছুতেই রাজকন্যার জাদুর কাঠির ছোয়া যেন আর তাতেই ঘটনাবিহীন এই পর্বও অসাধারণ হয়ে উঠেছে | হ্যাপি নিউ ইয়ার, রাজকন্যা |

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাপী নিউ ইয়ার মলাসইলমুইনাভাই। কৃতজ্ঞতা সর্বদা সাথে থাকার জন্য।

১৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৫

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: যার জন্য এত হাহাকার, সেই দীপুদা ততদিনে অন্য কারও প্রেমে পড়েনি তো ?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১০ ০

লেখক বলেছেন: হ্যাঁ পড়েছিলো।
এবারও এই বাল‍্যকালের প্রেম টা বিফলে যাবে । দীপু দা কে গলা টিপে হত্যা করতে ইচ্ছে করছে । বদ ছেলে ।
আপু এই পর্বটাও দারুন হয়েছে । কিন্তু ঐ মন্তব্য টা দেখে মনটাই খারাপ হয়ে গেল । দীপু দা কে খারাপ কথা বলছি বলে আমাকে আবার বকা দিবেন না তো ?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা গলা টিপে মারবেন?

এটা আমার শোনা গল্প। আমার কলিগের থেকে শুনেছি এবং বিস্মিত হয়েছি তার অদম্য প্রেম দেখে। তারই অনুরোধে লেখা। অল্প শোনা গল্প বড় করে লেখা কঠিন তবুও চেষ্টা করছি।

২০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: প্রেম মানে না বাধা!
যারা প্রেম করে তারা নাকি গাধা!
হা হা হা

মেয়েরা একটু বেশি আবেগী হয়।
পরের পর্বের অপেক্ষায়.....

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ছেলেরাও হয়। আমি শুনেছি প্রেমে ব্যার্থ হয়ে মেয়েদের থেকে ছেলেদের আত্মহত্যার প্রবনতা না কি বেশি।

২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:


হুম, বুঝলাম । অজানা পথে গল্পের নায়িকার অবাধ বিচরণ ! দেখি সে পথে আর কী কী আছে...

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন:
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ কথাকথিভাই। ভালো থাকবেন।


২২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা আপু :P গল্প পড়িয়া একখানা লাইক প্রদান করা হইল। :) :) নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল। :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বাদশাভাই।

২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মনিরা আপা।

২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভীষন অভিমান হয়। দীপুদা, তোমার কি আমার কথা একবারও মনে পড়ে না? সেই বিকেলের কথা কি সে একেবারেই ভুলে গেলে তুমি ! কি করে মানুষ ভুলে যায়? এই রকম কোনো স্মৃতি বা ঘটনা কি ভুলে যাওয়া সম্ভব! বিস্মিত হই আমি। বুকের মধ্যে উথলে ওঠে ব্যাথার নদী, অভিমানের জোয়ার। আমি পলি পড়া মাটির মত তোমাকে চাপা দিয়ে রাখি বুকের গহীন জমিনের বালুচরে। এক বিকেলের মধুর স্মৃতি ক্রমে ক্রমে পরিনত হয় ব্যথার সাগরে। এই পৃথিবীর একটা প্রাণীও জানে না কি অপরিসীম কষ্ট বা ব্যথার একটি সাগর বয়ে চলি আমি বুকের গভীরে। - - -

:)

একেবারে হৃদয়ের গহন থেকে তুলে আনা অনুভবের মুক্তো-মানিক যেন! আহা, ইশ.. সময় কেন পালীয়ে যায় ;)
হা হাহা

চলুক ভাললাগার গল্পগাড়ী :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ ভৃগুভাই। অনেক ভালো থাকুন।

২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

আটলান্টিক বলেছেন: পুরোটা পরে যা বুঝলাম :-

১.দীপুদা বেশ অহংকারী।আমার মনে হয় সে অন্য কারো প্রেমে পড়ে গেছে।কারণ আপনার প্রতি বিন্দু মাত্র ভালবাসা থাকলে সেটা তার চোখে আপনি দেখতে পেতেন।
২.আপনার বুদ্ধি তখন বেশ কম ছিল।আপনার দীপুদার জন্য আপনি প্রচণ্ড যন্ত্রনায় ভুগতেন।এভাবে চলতে থাকলে আমি নিশ্চিত আপনি কোন না কোন সময় সুইসাইড এর কথা ভাবতেন।

কিন্তু পুরো লেখাটা অসাধারণ হয়েছে।আপনার দারূন লেখার হাত আছে বলা যায়।চমৎকার গল্প

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আটলান্টিকভাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার রেজাল্ট কেমন হয়েছে? নিশ্চয় অনেক ভালো। আপনার কমেন্টেই তার পরিচয় পাচ্ছি।

২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

Biniamin Piash বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার লেখা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পিয়াসভাই।

২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

কামরুননাহার কলি বলেছেন: রাজকণ্যা# আপ্পি হয়তো দীপুদা অন্য কারো প্রেমে পড়ে গেছেন। তবে গল্পটি বেশ সুন্দর।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ তাই হবে!


ধন্যবাদ কলি আপা।

২৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১০

বিজন রয় বলেছেন: বিদায় ২০১৭, স্বাগতম ২০১৮,......... নতুনের শুভেচ্ছা রইল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা বিজনভাই।

২৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৫

আটলান্টিক বলেছেন: আপু আপনি আবার ভুল করলেন।আমি কাল বলেছি যে আমি রিজাল্ট নিয়ে ব্যস্ত তারমানে কি আমি JSC পরীক্ষার্থি???কোন JSC পরীক্ষার্থি এসে ব্লগ লিখবে আপনার মনে হয়???হায় হায় আপু আমাকে একেবারে বাচ্চা বানিয়ে দিলা :(

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা শুধু আমি না। করুনাধারা আপুও ভেবেছেন। উপরে কমেন্ট দেখেন।

৩০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন:
তোমার পূজার ছলে তোমায়
ভুলেই থাকি,
বুঝতে নারি কখন্‌ তুমি
দাও-যে ফাঁকি।।

ফুলের মালা, দীপের আলো, ধূপের ধোঁয়ার
পিছন হতে পাই নে সুযোগ চরণ-ছোঁয়ার,
স্তবের বাণীর আড়াল টানি
তোমায় ঢাকি।।

দেখব ব'লে এই আয়োজন মিথ্যা রাখি,
আছে তোমার তৃষা-কাতর আপন আঁখি।।

কাজ কী আমার, মন্দিরেতে আনাগোনায়
পাতব আসন আপন মনের একটি কোণায়।।
সরল প্রাণে নীরব হয়ে তোমায় ডাকি।

তোমার পূজার ছলে তোমায় ভুলেই থাকি।

কি ভয়ন্কর শব্দগুচ্ছের গাঁথুনিতে প্রেমের অভিব্যক্তি - "অধরের কানে যেন অধরের ভাষা"

তসলিমার কবিতাখানি ভীষন মনে পড়ছে -

কী হচ্ছে আমার এসব!
যেন তুমি ছাড়া জগতে কোনও মানুষ নেই, কোনও কবি নেই, কোন নারীও নেই,
কোনও প্রেমিকা নেই, কোনও হৃদয় নেই!

আমার বুঝি খুব মন বসছে সংসারকাজে?
বুঝি মন বসছে লেখায় পড়ায়?
আমার বুঝি ইচ্ছে হচ্ছে হাজারটা পড়ে থাকা কাজগুলোর দিকে তাকাতে?
সভা সমিতিতে যেতে?

অনেক হয়েছে ওসব, এবার অন্য কিছু হোক,
অন্য কিছুতে মন পড়ে থাক, অন্য কিছু অমল আনন্দ দিক।
মন নিয়েই যত ঝামেলা আসলে, মন কোনও একটা জায়গায় পড়ে রইলো তো পড়েই রইল।
মনটাকে নিয়ে অন্য কোথাও বসন্তের রঙের মত যে ছিটিয়ে দেব, তা হয় না।
সবারই হয়ত সবকিছু হয় না, আমার যা হয় না তা হয় না।

তুমি কাল জাগালে, গভীর রাত্তিরে ঘুম থেকে তুলে প্রেমের কথা শোনালে,
মনে হয়েছিল যেন স্বপ্ন দেখছি
স্বপ্নই তো, এ তো একরকম স্বপ্নই,
আমাকে কেউ এমন করে ভালোবাসার কথা বলেনি আগে,
ঘুমের ছেলেকে এভাবে জাগিয়ে কেউ চুমু খেতে চায়নি
আমাকে এত আশ্চর্য সুন্দর শব্দগুচ্ছ কেউ শোনায়নি কোনওদিন।

এত প্রেম কেউ দেয়নি,
এমন ভেঙে চুরে ভালো কেউ বাসেনি।
তুমি এত প্রেম কী করে দিলে!
কী করে এত বড় প্রেমিকা হলে তুমি? এত প্রেম কেন জানো? শেখালো কে?
যে রকম প্রেম পাওয়ার জন্য সারাজীবন অপেক্ষা করেছি, স্বপ্ন দেখেছি, পাইনি
আর এই শেষ বয়সে এসে যখন এই শরীর খেয়ে নিচ্ছে একশ একটা অসুখ-পোকা
যখন মরে যাবো, যখন মরে যাচ্ছি — তখন যদি থোকা থোকা প্রেম এসে ঘর ভরিয়ে দেয়,
মন ভরিয়ে দেয়, তখন সবকিছুকে স্বপ্নই তো মনে হবে,
স্বপ্নই মনে হয়।

তোমাকে অনেক সময় রক্তমাংসের মানুষ বলে মনে হয় না,
হঠাৎ ঝড়ে উড়ে হৃদয়ের উঠোনে
যেন অনেক প্রত্যাশিত অনেক কালের দেখা স্বপ্ন এসে দাঁড়ালে।
আগে কখনও আমার মনে হয়নি
ঘুম থেকে অমন আচমকা জেগে উঠতে আমি আসলে
খুব ভালোবাসি।
আগে কখনও আমার মনে হয়নি কিছু উষ্ণ শব্দ
আমার শীতলতাকে একেবারে পাহাড়ের চুড়োয় পাঠিয়ে দিতে পারে
আগে কখনও আমি জানিনি
যে কিছু মোহন শব্দের গায়ে চুমু খেতে খেতে আমি
রাতকে ভোর করতে পারি। ( - ঈষৎ জেন্ডার পরিবর্তিত)

আপনি কথার যাদুকর। ভাল হচ্ছে গল্প, চলুক, সাথে আছি ...

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কোনোদিন যদি সত্যিই উপন্যাস বা গল্পের বই প্রকাশ করি তবে এই কবিতা জুড়ে দেবো এ লেখায়। গানটিও।

৩১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: বলতে ভুলেই গেছি - অগ্রীম নববর্ষের গুভেচ্ছা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনার জন্যও এক রাশ শুভেচ্ছা ভাই। অনেক ভালো থাকুন নতুন বছরে।

৩২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

আটলান্টিক বলেছেন: হা হা দুই আপুর জন্যেই অনেক ধন্যবাদ।তবে আমাকে দেখে কি ক্লাস এইটে পড়া বেবি মনে হয়?আটলান্টিক নিক দেখে কি মনে হয় সেই নিকের মালিক একটা বাচ্চা?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কিছুটা মনে হয় ক্লাস এইট না হলেও এসএসসি বা বড়জোর ফার্স্ট ইয়ার হবেন।

৩৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

আটলান্টিক বলেছেন: হা হা হা :) বলেছেন যখন আরেকটু বাড়িয়ে বললেই হতো।যাইহোক আপু লেখাটা কিন্তু দারুণ হয়েছে।৩য় পর্বের জন্য ওয়েট করছি।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তৃয় পর্ব লিখছি। দিয়ে দেবো কাল পরশু।

৩৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: দুয়া করি নতুন বছরে যাতে আল্লাহ আপনাকে কল্যাণময় জিনিস দিয়ে জর্জরিত করে ফেলে! :D

এই পর্ব পরে পড়ে নিচ্ছি।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শুভকামনা অয়ন ভাই। ভালো থাকবেন।

৩৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন:

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাপী নিউ ইয়ার। আপনার জীবন মঙ্গলময় হোক।

৩৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২২

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: শুভ নববর্ষ আপু । অনেক অনেক ভালো থাকুন সবসময় ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শুভ নববর্ষ হাফসাআপা। অনেক ভালো থাকুন।

৩৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




শুভ ভোর ২০১৮ !

জীবন সুন্দর হয়ে ফুটে উঠুক যাবতীয় স্বপ্ন পূরণ হওয়ার মাধ্যমে....

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অজস্র শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

৩৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সময় মানুষকে বদলে দেয়। পরের অংশে কি হয় দেখা যাক। আসছি পরে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ মানুষই বদলায়। ধন্যবাদ ভাই।

৩৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩৮

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: গানটি যদি দেনই, খেয়াল রাখবেন যে গানটির বোল্ডকরা অংশে একটা ভুল আছে -

দেখব ব'লে এই আয়োজন মিথ্যা রাখি,
আছে তোমার তৃষা-কাতর আপন আঁখি।।

আসলে হবে -

দেখব ব'লে এই আয়োজন মিথ্যা রাখি,
আছে তো মোর তৃষা-কাতর আপন আঁখি।।

অনিচ্ছাকৃত ভুলটির জন্য দুঃখিত। ভাল থাকবেন সবসময়।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। নিশ্চয় ভালো আছেন। নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো।

৪০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দীপুদা সিরিজও বেশ দূর্দান্ত ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।
শুভ কামনা সব সময়।
ভাল থাকুন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: শুভকামনা সোহেলভাই।

৪১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আচ্ছা! তাহলে মেয়েরাও আরেকজনের কথা ভেবে অভিমানী হতে পারে, কষ্ট পেতে পারে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ পারে। মেয়েরাই তো এমন হয়।

৪২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

যেমনটা আগেও বলেছি তেমনি বলি..... সাবলীল লেখনী! পড়ে,আরাম পেলুম!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.