নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এক দেশে ছিলো এক রাজকন্যা....তার নাম ছিলো কঙ্কাবতী.....

কঙ্কাবতী রাজকন্যা

কঙ্কাবতী রাজকন্যা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একদা সে আগন্তক- ১

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৬


বহু বছর পর এই বয়সে আইসাও হঠাৎ হঠাৎ তার কথা আমার মনে পড়ে। তার সাথে যখন আমার পরিচয় হইসিলো আমি তখন নিতান্তই কিশোরী, ইন্টারের ছাত্রী। এরপর প্রায় বছর সাতেক পার হইছে। এখন আমি পূর্ণ বয়সের একজন পরিপূর্ণ মানুষ। তবুও কারণে অকারণে প্রায়ই আমার তারে মনে পড়ে। জানিনা কই আছে এখন সে, কই থাকে, কি করে কোনো হদিসই জানা নাই আমার আর তার তবুও রোডে বা মার্কেটে, বিয়াবাড়ি বা কোনো জনসমাগমস্থলে ঝাঁকড়া চুল হ্যাংলা পাতলা শুকনা চেহারার লম্বা, ফর্সা মত কোনো ইয়ং ছেলে দেখলেই আমার মনে পড়ে ফারহানকে।

আমি যা সচরাচর করিনা মানে কারু সাথে আগ বাড়াইয়া ভাব জমাইতে যাই না বা কারু লগে অকারনে খাতির জমাই না। তার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হইসিলো উল্টা মানে তার সাথে আগ বাড়াইয়া আমিই পরিচয় হইছিলাম আর এই আগ বাড়াইয়া পরিচয় হইতে চাওয়ার কারণটা নিয়া আমি বহুবার ভাবছি। কিন্তু তেমন কোনো উত্তর খুঁইজা পাই নাই। হয়ত আর্ট বা আর্টিস্টদের প্রতি আমার এক অদম্য দূর্বলতার কারণেই তার ব্যাপারে আমার এই আচরনটা ভিন্ন ছিলো। তারে ফেসবুকে নক দেওয়া বা নিজ থেইকা রিক্যু পাঠাইবার হয়তো এইটাও কারণ ছিলো। আসলে কেনো আমার ভিতরে এই আগ্রহ কাজ করতেছিলো তার কোনো উত্তর পাই নাই আমি আজও। ফারহানের প্রোফাইলে দারুন সুন্দরী এক মেয়ের সাদাকালো পেন্সিল স্কেচ ছিলো। স্কেচটা এতই জীবন্ত মনে হইতেছিলো যেন এখনই কথা বইলা উঠবে। এই দেইখাই আমি প্রথম ঐ প্রোফাইলে ক্লিক করি। তার ওয়ালে হাজার হাজার পূর্নাঙ্গ বা অর্ধসমাপ্ত মুখ বা নারী শরীরের নগ্ন, অর্ধ নগ্ন আঁকা ছবি ছিলো। ছবি আঁকা মানুষ গুলানরে আমার যাদুকর লাগে। আমি নিজে একটা গোল্লাও ঠিকঠাক আঁকতে পারতাম না। কেনো যেন এই ব্যাপারটা আমার হাতে একেবারেই আসতো না। পরীক্ষার পড়া পড়তে পড়তে ক্লান্ত হইয়া আমি প্রায়ই সেসব ছবি খুইলা বসতাম। অবাক হইয়া দেখতাম। ভাবতাম কেমনে আঁকছে এইসব সে। এমন নিঁখুত নির্ভেজাল সব ছবি। আর্টিস্টরে স্যালুট জানাইতে মন চাইত। একদিন কি মনে কইরা নক দিলাম।

- আপনার ছবি খুব ভালো লাগে... প্রায় সাথে সাথে সে উত্তর দিলো
- কোন ছবি?
আমি কইলাম,
- সব ছবিই কিন্তু প্রফাইলের ছবিটা বেশি সুন্দর। সে কইলো,
- ওহ এইটা অবনীর ছবি ....
- কোন অবনী? কে সে? সে উত্তর দিলো,
- আমার গার্ল ফ্রেন্ড। মানে এক্স। আরও কইলো দুই সপ্তাহ আগে তার লগে নাকি ব্রেক আপও হইসে। মাইয়া নাকি তারে আর এক সপ্তাহ টাইম দিসে, তার সাথে যাবতীয় চ্যাট, ইনবক্স, ফটোগ্রাফ, আঁকা স্কেচসহ এই প্রোফাইল সরাইয়া ফালানোর নাইলে নাকি তারে সাইবার ক্রাইমে ধরায় দিবো।

ফারহানের এই দুঃখের ঘটনা সে এমনই অবলীলায় বলতেছিলো যে আমি আমার এমন হেকটিক সময়ও হা কইরা শুনতেছিলাম আর ভাইবা পাইতেছিলাম না হাসবো নাকি কাঁদবো। ওহ তখন আমার ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারের ফাইনাল চলতেছিলো। পড়ার চাপ প্রচন্ড তবুও আমি রোজই পড়ার ফাঁকে ফাঁকে তার লগে চ্যাট করার টাইম খুঁজতাম। বলতে গেলে এইটা আমার নেশার মত একটা ব্যপার হইয়া উঠছিলো। মনের মাঝে একটা ক্ষীন আশা জাগতেছিলো সে আমার ছবিও এইরকম জীবন্ত কইরা নিশ্চয় আঁইকা দিবে কোনো একদিন।

একদিন সত্যই সে সুযোগ আইসা গেলো। ফারহান আমারে জিগাইলো-
আমার ছবি আঁকবে কিনা?
আমি আনন্দে লাফই দিয়াই উঠতাম হয়তো, কিন্তু তারে না বুঝতে দিয়া স্বাভাবিকভাবে কইলাম, আঁকবা!
সে কইলো, তোমার তো ওয়ালে কোনো ছবিই নাই, কি আঁকবো? ওয়াল জুইড়া তো খালি লতা পাতা ব্যাঙের মাথা।
আমি লাজুক লাজুক হাতে ইনবক্সে তারে আমার কয়েকটা ছবি আপলোড কইরা দিলাম।
পরে সে আমারে বলছে আসলে আমার ছবি দেখতে চাওয়ার উদ্দেশ্যেই যে এই প্রস্তাবটা দিসিলো।
সে মন দিয়া খানিক বুঝি আমার ছবিগুলি দেখলো, তারপর কমেন্ট করলো-
তোমার নাক তো ভালোই বোঁচা, চোখগুলাও উপজাতিদের মত। তোমাদের বংশে কেউ উপজাতি ছিলো নাকি? মায়মনসিং এর লোকেদের এমন উপজাতী চেহারা হয়। তোমার বাড়ি মায়মানসিং নাকি?
রাগে আমার গা জ্বইলা গেলো। কইলাম,
- আমার ছবি তোমার আঁকা লাগবে না। আর আমার বাড়ি মায়মানসিংও না। আমার বাবর চাকুরি সুত্রে আমরা থাকি একখানে আর দেশের বাড়ি আরেকখানে। কোনখানে তা তোমারে আমি আর বলবো না। সে বুঝলো আমি খেপসি এবং সে স্যরি টরি কইয়া একশেষ। ভিডিও চ্যাটে কানে ধইরা মাফ চাইলো কিন্তু কয়েকদিন পরে সে সত্যিই আমার কয়েকটা কার্টুন মার্কা ছবি আঁকলো। দেইখা আমার সেই মাত্রার মেজাজ গরম হইছিলো কিন্তু তারে কিছু বুঝতে না দিয়া কইলাম ভালো হইসে। সে আমারে রাগাইতে এই কাজটা করছিলো কিন্তু আমি সেইটা প্রকাশ করলাম না। তার সাথে আমার রোজই কথা হইতো। সে যত মজা কইরাই কথা বলুক না কেন তার কথায় মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাইতো সে একজন মর্মাহত শোকাছন্নপ্রেমিক। তার প্রাক্তনের শোক তখনও তার বুকে ক্ষত বানইয়া রাখছে। সেই ক্ষত যন্ত্রনা তখনও নিবারিত হয় নাই। প্রাক্তনরে কোনো ভাবেই বুঝাইয়া ফিরাইতে না পারা এক ব্যার্থ প্রেমিকের ঘেন ঘেন শুনতে আমার বিরক্ত লাগতো। তবুও খানিকটা কষ্ট কইরাই হা হু করতাম। কিছু ক্ষনের মাঝেই ফারহান আবার তার চিরাচরিত ফান মোডে চইলা যাইত। এইটাই তখন আমার অবসরের আনন্দ।

আমি একটু চাঁপা স্বভাবের কিন্তু ফারহানের মধ্যে কোনো লুকাছাপা নাই। সে নির্দ্বিধায় যা মনে আসে বইলা ফালাইতে পারে। ফূর্তিবাজ, আড্ডাবাজ মানুষ। প্রায়ই সে গাঞ্জার আড্ডায় যাইত বা বন্ধুদের নিয়া শরাব আসর বসাইত। সেই টাইমেও সে আমারে অনবরত ম্যাসেজ দিত। আমার মাঝে মাঝে সন্দেহ হইত রাস্তার ধারে ফুটপাথে বা ড্রেনের পাশে ঘুমাইতে বললেও মনে হয় সে অবলীলায় ঘুমাইয়া পড়তে পারবে। সোজা কথায় এক আশ্চর্য্য ক্যারেকটার। তার নানা রকম আউলঝাউলা ছবি তার ফেসবুকে আপলোড দিত। আমি আমার সেই কিশোর বয়সে অবাক বিস্ময়ে সেইসব ছবি দেইখা আরও বেশি তাজ্জব হইতাম।

ফারহান শখের আর্টিস্ট। চারুকলায় ফাইন আর্টসে পড়তে পড়তে ফাইনালের আগে পড়া ছাইড়া দিসে। বড়লোক ভায়ের সংসারে সে তার ভাই ভাবীর উপরে বোঝা নাকি শখের বস্তু আমি ঠিক বুঝিনা। ফারহানের এমন সব কীর্তিকর্মে তাদের পরিবারের কারো মাথা ব্যাথা আছে বইলা আমার মনে হয় না। যাইহোক আমার পরীক্ষার পর তখন বেশ সময় কাটে আমার তার সাথে। ফোনে বা ফেসবুক চ্যাটে। সে হঠাৎ এক সন্ধ্যায় কইলো সে আমার শহরে আসতেসে।আমার মাথায় আকাশ ভাইঙ্গা পড়লো। কয় কি! আসতেসে মানে?
- আসতেসি মানে কি? কবে আসবা? সে কইলো,
-আজ রাইতে নাইট কোচে রওয়ানা দিয়া কাল সকালে পৌছামু। আমি কইলাম,
- আসার হেতু? সে কইলো,
- কোনো হেতু নাই। তোমার সাথে দেখা হইবে এইটা একটা হেতু হইতে পারে।
আমি বোবা হইয়া বইসা রইলাম।


খুব ভোরে ফারহানের মেসেজ পাইলাম। সে মজমপুর বাসস্টান্ডে পৌছায়ছে। জানতে চাইলো তারে নিতে আমি কখন আসতেছি। আমি লাফ দিয়া বিছানা ছাইড়া উঠলাম। তাড়াতাড়ি তারে মেসেজ দিলাম। আমি ১০টার আগে কোনোভাবেই বাইর হইতে পারবো না। ঠিক সাড়ে দশটায় আমি ছেউড়িয়া লালন শাহের মাজারের গেটে থাকবো। সে যেন এখন কোনো দোকানে নাস্তা টাস্তা কইরা নেয়। আমার চেনা জানা শাহীন বেকারীর নাম জানাইলাম। এই ৩/৪ ঘন্টা সে কি কি করতে পারে কই কই ঘুরতে পারে কিছুই আমার মাথায় আসতেছিলো না। দেখা করণের লাইগা চট কইরা এই ছেউড়িয়ার কথাই আমার মাথায় আসছিলো। কারণ ছেউড়িয়া শহরের এক সাইডে হওয়ায় এইস্থান মোটামুটি নিরাপদ। আমি তারে বুঝাইলাম একটা রিক্সা নিয়া সোজা মেইন রোড ধইরা সরকারী কলেজের সামনে দিয়া কেমনে কেমনে সে ছেউড়িয়া যাবে।

আমি এক অস্থিরতায় ভুগতে লাগলাম। মা ভোরে উঠেন । রান্নাঘরে খুট খাট শব্দ শুরু করছেন। আমি তাড়াতাড়ি মুখহাত ধুইয়া তারে সাহায্য করতে রান্নাঘরে ঢুকলাম। উদ্দেশ্য শুধু সাহায্য না কিছু পরে আমারে ঊর্মিদের বাড়ি যাইতে হবে জরুরী প্রয়োজনে এই মিথ্যা বুঝ দেওয়া। নাস্তা কইরা মানে তড়িঘড়ি নাকে মুখে দুইটা গুঁইজা সাত সকালে গোসলে ঢুকলাম। রাতে চুলে তেল দেওয়া ছিলো এই তেল চুপা চুল নিয়া কেমনে আমি ফারহানের সামনে যাবো? চুলে শ্যাম্পু কইরা গোলাপী কালারের সালোয়ার কামিজ পইরা যথা সম্ভব নিজেরে পরিপাটি সাজাইলাম। উত্তেজনায় শরীর কাঁপতেছিলো। শেষ মুহুর্তে বাবা যদি বাড়ি থেইকা এখন বাইর হওয়া বন্ধ কইরা দেয় তো বেচারা ফারহানের কি হবে ভাইবাই আমার শরীর ঘামাইতেছিলো। সে এত কষ্ট কইরা এত দূর আসছে, আমার জন্য ব্যাপারটা কেমন না? শেষ পর্যন্ত নির্বিঘ্নেই বাইর হইলাম। রিকশা কইরা ছেউড়িয়ার কাছাকাছি পৌছাইয়া ফোন দিলাম ফারহানরে। সে তখনও পৌছায় নাই। কইলো আর ২ মিনিট। সেই ২ মিনিট ২০ মিনিটে পার কইরা উনি আসলেন।

প্রায় জেনারেল ওসমানীর মত বিশাল মোঁচওয়ালা, অফহ্যোয়াইট কালার টি শার্ট, আউলা ঝাউলা চুলের পিঠে র‌্যাকশ্যাকওয়ালা একখান মুখ ঝুঁকি দিলো আমার রিক্সায়। খেয়াল করলাম গোল্ডরিমের চশমাও পরে সে। অথচ ছবিতে কোনোদিন এই চশমা দেখি নাই। নতুন চোখে সমস্যা হইসে নাকি বুঝলাম না। সইরা বইসা কইলাম, উঠো। সে কইলো,
- কই যাইবা? আমি কইলাম,
- মাজার। সে আৎকাইয়া উঠলো, মাজার! আমি কইলাম,
- মাজারের কথা শুইনা বেজার হইলা কেন? জানোনা আমাদের শহর এই মাজারের জন্য বিখ্যাত। আমাদের শহরে আসছো এই বিখ্যাত জিনিস না দেইখাই যাইবাগা? তাছাড়া তোমার প্রিয় খাদ্যও সেখানে আছে। সে জানতে চাইলো কি? আমি নির্লিপ্ত মুখে কইলাম,
- গাঞ্জা

সে চোখ বড় বড় কইরা আমার দিকে তাকাইয়া থাকলো। ব্যাপারটা বুইঝাও আমি অন্য দিকে তাকায়া রইলাম...


চলবে.....


* এই ভাষায় গল্প লিখতে আমি অভ্যস্ত নই। আমি মোটামুটি নয় বলতে গেলে শতভাগ শুদ্ধভাষা চর্চাকারী মানুষ। তবে আমি এক্সপেরিমেন্টালও বটে। লেখিকা হিসাবে আমাকে আমি এমেচারই বলবো তবে আমার এক্সপেরিমেন্টের শেষ নেই। এও আমার নিজের সাথে নিজের এক আপন খেলা। লেখালেখি আমার মজ্জাগত ভালো লাগা। যতই এক্সপেরিমেন্টাল হই না কেনো শুদ্ধভাষার চর্চাকেই আমি কোটিবার সমর্থন করি। এই প্যাটার্ন ভেঙ্গে বের হওয়াতেও খুব একটা কমফোর্ট ফিল করবোনা আমি সেও জানি তবে কিছুদিন আগে ইদানিংকালের নতুন লেখকদের লেখা পড়তে গিয়ে একজনের লেখায় চোখ আটকে গেলো। আটকাবার কারণটাই হয়তো সেই ঘটনার সাথে আমার নিজের কোনো ঘটনার প্রায় ৯৯% মিল। আমি তাই তার স্টাইলটাকেই অনুকরণ করে আমার সাথে মিলে যাওয়া প্রায় একই ঘটনা গল্পাকারে লিখে ফেল্লাম। মোটামুটি ৩ সিরিজ লেখার পরিকল্পনা আছে। লেখা শেষে আমি আমার অনুপ্রানিতকারিনীর লেখাটিও তার অনুমতী নিয়ে এখানে শেয়ার করার আশা রাখছি।

মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

আখেনাটেন বলেছেন: গল্প চমৎকার লেগেছে বললে নিজের সাথেই প্রতারণা হবে। যদিও আপনি ভাষার ব্যাপারে ফুটনোট দিয়েছেন, তবুও আমার লেখার স্টাইল পছন্দ হয় নি। এর মানে এই নয় যে আপনি খারাপ লিখেছেন। অন্যদের কাছে চমৎকার হতেও পারে।


শুভকামনা গল্পের জন্য রাজকন্যা।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই স্টাইল নতুন প্রজন্মে চলে আসুক এটাও আমার কাম্য নয়। তবুও এক্সপেরিমেন্ট করে নিজের কমফোর্ট জোনটা যাচাই করলাম।

সেই বঙ্কিমের আমল থেকে শরৎচন্দ্র, হুমায়ুন আহমেদ হয়ে আজ মোশারফ করিম বা ফারুকি স্টাইলে ভাষার বিবর্তন সাহিত্য বা নাটকে সহজেই পরিমাপযোগ্য। বিবর্তন অপ্রতিরোধ্য। কিছু ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রনের বাইরে। দেখা যাক এই বিবর্তন নিয়েও এক্সপেরিমেন্টটা কেমন হয়। পাঠকের মতামত প্রয়োজন। এমনকি মতামত ছাড়াও ফলাফল বোঝা যাবে।

অসংখ্য ধন্যবাদ আখেনাটেনভাই।

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

নীল আকাশ বলেছেন: ভাষা টা একটু অন্য রকম লাগছে পড়তে। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ অন্যরকমভাবেই লেখা হয়েছে নীলআকাশভাই। পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লাগল।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কঙ্কাবতী আপনি বলেছেন,এই ভাষায় গল্প লিখতে আমি অভ্যস্ত নই।আর আমিও এমন ভাষায় গল্প পড়তে অভ্যস্ত নই তাই একটু কেমন কেমন জানি লাগছিল।তবে গল্পের গভীরতা তেমন পেলাম না দেখি সামনের পর্বে কি হয়।
ভাল থাকুন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ভয়ে আছি সোহেলভাই। কখন মাইর খাইতে হয় এই ভাষা লিখে এই নিয়ে তো দো টানায় পড়লাম। মানে আরও পর্বগুলি প্রকাশ করবো নাকি এই লেখা ড্রাফটে লুকাবো। তবে ফলাফল একটা পাওয়া যাবে নিশ্চিৎ। কি ফলাফল জানাবো পরে।

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনি আপনার মত করে লিখে যান।পাঠক তার মন্তব্য জানাবে এটাই স্বাভাবিক।
সব কিছুতেই ফল পেতে হবে এটা কোন কথা নয়।
শুভকামনা সব সময়।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হ্যাঁ সেটা আমিও ভাবছি। এক্সপেরিমেন্ট ছাড়া লেখার অর্ধেক শিক্ষাই নইলে বিফলে যাবে।

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আরে হেব্বি হয়েছে তো গল্পটি। আপি আপনাকে পেলে একটা.......... থাক বলবো না , সবাই হাসবে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা যাক এতক্ষনে একজন পাওয়া গেলো। ধন্যবাদ কলি। নেক্সট পর্বের আমন্ত্রন রইলো।

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ভাল লাগল, চলতে থাকুক। আশা করি পরের পর্বে আরো ইন্টারেস্টিং কিছু নিয়ে আসবেন

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জানিনা কি আসবে কিন্তু আমি মজা পাচ্ছি। যে কোনো এক্সপেরিমেন্টই ইন্টারেস্টিং । ধন্যবাদ দুঃখহীন পৃথিবী।

৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: নিজের কাছে ভাল লাগাটাই বড় কথা, যদিও অনেকে বলে পাঠকের কাছে ভাল লাগাটা বড়। আমি লিখি আমার নিজের জন্য.........
চালিয়ে যান।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমিও নিজের জন্য বা সকলেই হয়তো নিজের জন্য লিখে। অন্যের কথা ভেবে লিখলে লেখা তার সতস্ফুর্তা হারায়। অজস্র ধন্যবাদ ভাই।

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

গব্বু বলেছেন: পড়তে পড়তে বাস্তব কোনকিছুই মনে হচ্ছিল। আপনি খুব দারুণ লিখেন। লাইকড।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বাস্তব নিয়েই আমার লেখালিখির পাতা। শুধু লেখা বা গল্পের প্রয়োজনে এ্যাড মাইনাস চলে।

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

গব্বু বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতিউত্তরের জন্য।

আমার ব্লগেও একটা গল্প আছে। সেটা অবশ্য আপনাদের পড়ার জন্য কতটা উপযোগি সেটা নিয়ে অনেক সন্দেহ আছে। তারপরও একটু ঘুরে গেলে খুশি হব।
বাসার খোকার জন্য আসলে মনে মনে কল্পনায় যা আসে, তাই এখানে গল্পাকারে পোস্ট করে দিব ভাবছি।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অবশ্যই পড়বো। লেখক তার মত লিখবে উপোযোগী হবে না কেনো?

১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গল্প ভাল্লাগছে আপি

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপা।

১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: প্রথম দিকে পড়ছিলাম আর বার বার ভাবছিলাম টাইপিং মিসটেক নয়তো? ভাষাটা এরকম লাগছে কেন!
পরে বুঝলাম নাহ ইচ্ছে করেই এটা। ভাল-ই লেগেছে কিন্তু আমার কাছে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা আমিও লেখার সময় এটাই ভাবছিলাম বার বার। শুভকামনা নীল দর্পনআপা।

১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: যে ভাষায় আপনি অভ্যস্ত সেই ভাষায়ই লিখুন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তাহলে এক্সপেরিমেন্ট হবে কি করে?

১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"এ কি খেলা আপন সনে"তে ভালো সাড়া পাবার পর, আপনি লেখায় মন দিচ্ছেন না; দীপুদা, নাকি মীপুদা না ভেবেই লিখেছেন, এটার বেলায়ও যা মনে আসছে, তা টাইপ করে যাচ্ছেন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অফলাইনে মন্তব্য পড়ে অনেকক্ষন হেসেছি। শুধু প্রশংসাই পাবো এমনটা ভাবিনা চাঁদগাজীভাই। লেখা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট না হলে কেমনে করে বুঝবো কোনটা কার হৃদয়ের কথা? যাইহোক দীপুদা মীপুদা না ভেবে লিখিনি। ভেবেই লিখেছি। ভাবনার গভীরতা কম ছিলো হয়তো। অন্যের চোখে অতীত দেখে লেখা গল্প তো তাই একটু পর পর মনে হয়েছে। তবে আপনাদের কঠোর মতবাদ প্রয়জন আছে। আর এটার বেলায় যা মনে আসছে তাই টাইপ কথাটা আংশিক সত্য। আমার অনেককিছুই মনে আসছে এই লেখা লিখতে গিয়ে। মানে ফারহানকে। তবে স্টাইল বজায় রাখা কঠিন আমার পক্ষে। চেষ্টা করতে দোষ কি? গালি খাওয়াও মাঝে মাঝে শাপে বর হতে পারে। তাই নয় কি?

১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: চেষ্টা ভালো ছিলো। তবে, এই ভাষায় লেখতে হইলে আমনেরে হেই ভাষায় কথাও কইতে হইবো, বুঝছেন। বিষয়টা হলো এমন।
ভাষাটাকে কল্পনা ও অভ্যাসে করে নিতে হবে। তাহলেই আপনি এক্সপার্ট হতে পারবেন, তখন হেই ভাষায় লেখতেও পারবেন।
কথা গুলো বললাম, শুধু একটু টিপস দেয়ার জন্য, অন্য কোনো বিশেষ কারণ নেই। ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হেই ভাষায় কথা কওনের পেরাকটিস এহন কুনহানে চালাই ভাইজান?

১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আমি গল্প পড়ে অবাক হলাম মেয়েটা বিপদে পড়েনি দেখে । এমনভাবে অপরিচিত কাউকে কয়েকটা ছবি পাঠালো , কি সাহসের সাথে তার সাথে দেখাও করতে এলো । ছেলেটাকে সুবিধার মনে হচ্ছে না । নায়িকা আগের গল্পের নায়িকার মতো সহজ সরল বুঝা যাচ্ছে । গল্প ভালো লাগলো । পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম । নতুন গল্প পেয়ে বেশ ভালো লাগলো ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: না নায়িকা এত সহজ সরল না । তবে এই বয়সে যা হয় আবেগে ভাসে। তারপরও নায়িকা মোটামুটি প্রাকটিকাল। হাফসাআপা সহজ সরলেরাই হুট করে ছবি দেয় না। দেয় না পাত্তা বা ড্যাম কেয়ারেরাই।

১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৭

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। গল্প ভালো লেগেছ।।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা ,




প্রথমেই ব্যবহৃত ভাষার কথাটি বলে নেই - এরকম ভাষাতে গল্প লেখাই যায় আর লেখাতে ভাষার এমন ব্যবহার অসুন্দর কিছু নয় । তবে এমন কথ্য ভাষার ব্যবহার প্রতিটি সাহিত্য কর্মের বুনিয়াদ যেন না হয়ে ওঠে ।
সাহিত্য জীবন ঘনিষ্ট হলেও সুকুমার বৃত্তেই ঘুরপাক খায় । কখোনই তা মুখের নিত্য ব্যবহার্য ভাষার সোজাসাপ্টা বর্ণনা নয় । জীবন যে উপাদান সমৃদ্ধ হবার প্রত্যাশায় থাকে প্রতিদিন, সাহিত্য তাকে পরিশোধিত করে ; তারই যোগান দেয় ।

চটুলতা, চপলতার সাথে গল্প এগিয়েছে , তাতে কোথাও যেন একটা চেনা সুর বেজে বেজে উঠতে চাইছে মনে হয়।

ভালো লাগলো ঢংটুকু । তবে আপনি একপর্বের গল্প লিখলে ভালো করতেন অনেক । এটা অবশ্য আমার নিজস্ব মতামত ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আহমেদ জি এসভাই। কমেন্টে আপনি বরাবর ভীষন আন্তরিক এবং প্রখর দূরদৃষ্টি ও বু্দ্ধিমত্তার পরিচায়ক আপনার কমেন্টগুলি যে কোনো রাইটার বা ব্লগারের জন্যই অমূল্য রতন। আমিও চাইনা এমন ভাষার প্রসারতা ঘটুক বাংলা সাহিত্যে তবুও লিখেছি। আর লেখার কারণটাও বলেছি। এটা এক ধরনের গবেষনা বলতে পারেন। তাতে কি লাভ জানা নেই আমার। হয়তো এও নিজের সনে আপন খেলা। আর আপনার মনে যে সুরটি বেঁজে উঠেছে হয়ত সেই সুরটির তাল লয় ছন্দ আপনার বড় বেশি চেনা। আগেই বলেছি আপনার পর্যবেক্ষনের উপর আমার পূর্ণ আস্থা আছে।

আমিও এই লেখাটা এক পর্বেই লিখবো ভেবেছিলাম। সত্যি বলতে এই ভাষা ভেবে কুলাতেই আমার দুইদিন লেগেছে। এমন কষ্ট আর কখনও হয়নি।অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা পাশে থাকবার জন্য।

১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২১

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু একটা প্রশ্ন করি ? আপনার দীপু দা আর এই নায়কের মোঁচ থাকার কারন কি ?
আগের গল্পে প্রতি উত্তর আপনি দায়সারাভাবে দিয়েছিলেন । তাই আংশিক খারাপ লেগেছিল । আজ ভালো লাগলো , আবার আগের মতো প্রতি উত্তরে

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হাফসাআপা আপনি আমার সম্পর্কে এমন ভেবে খারাপ ফিল করেছিলেন এটা জেনে মন খারাপ হলো। প্রতি উত্তর দায়সারা ভাবে দিয়েছিলাম কিনা জানিনা । ইচ্ছাকৃত ছিলোনা মোটেও তা।

একটা কথা বলে রাখি,

লিখতে শুরু করেছিলাম যখন এত সাড়া পাবো ভেবে লিখিনি আমি। বরং নীরবে নিভৃতে এখানে বসে লিখে যাবো ভেবেছিলাম। আপনাদের অনুপ্রেরনা আমাকে অনেক দূর এক প্রকার ঠেলেই নিয়ে এলো। এই অনুপ্রেরনার তালিকায় আপনার নামটাই আমার প্রথমে মনে আসে। সাথে মোহেবুল্লাহ অয়ন, কুঁড়ের বাদশা, সম্রাট ইজ বেস্ট এই কয়েকজন আমাকে অনেক বেশিই হয়ত সময় দিয়েছেন। আপনাদের অবদান ভুলে যাবার নয়। ভালো করেছেন মনের কথাটা প্রকাশ করে নয়তো কখনও জানা হত না আপনি কষ্ট পেয়েছেন আমার কারণে।

আপনার এই কষ্ট লাঘব করার জন্য আমাকে কি করতে হবে বলেন। আমি তাই করতে রাজী আছি হাফসাআপা। তবুও এক বিন্দু কষ্ট মনে রাখবেন না প্লিজ। এত আবেগী হতে নেই কোথাকার কোন কঙ্কাবতী রাজকন্যা নাম্বী অজ্ঞাত কোনো লেখিকার জন্য। আমি খুবই দুঃখিত এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ওহ নায়কের মোঁচ নিয়ে তো বলা হলো না। আচ্ছা মনটা একটু ভালো করে আসি তারপর বলছি।

২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৫

প্রামানিক বলেছেন: কথ্য ভাষায় গল্প হলেও ভালই লাগল। ধন্যবাদ

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিকভাই।

২১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

শামচুল হক বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষায় লেখা হলেও পড়ে খুব মজা পেলাম। পরবর্তী পর্বের আশায় রইলাম।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ শামচুলভাই। আপনার সোহাগী গল্প পড়ার জন্য আকুল হয়ে আছি।

২২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০০

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু কখনো অজানা মানুষ গুলোই কাছের হয়ে দাঁড়ায় । আপনার আন্তরিকতা আপনার গল্পে আকর্ষন ধরে রেখেছে ।
আপনি লক্ষ করলে দেখবেন আমি অন্য কোন ব্লগার কে এতো মন্তব্য দেইনা যতটা আপনাকে দেয়া হয় । আর আপনি আর চানাচুর আপু আমার ভীষন প্রিয় ।
আপনার দীর্ঘ আর চমৎকার প্রতি উত্তর পেয়ে আমার দারুন ভালো লাগছে । আপু কিছু করতে হবে না আর ।

এত আবেগী হতে নেই কোথাকার কোন কঙ্কাবতী রাজকন্যা নাম্বী অজ্ঞাত কোনো লেখিকার জন্য। আমি খুবই দুঃখিত এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য।
এই টা ঠিক আমি অল্পতেই খুশি হয় আর অল্প তেই মন খারাপ করি । ব্লগের সবাই অজ্ঞাত । তারপরও কাউকে কারো কম কিংবা বেশি ভালো লাগে ,তার জন্য পরিচিত হবার প্রয়োজন পড়ে না ।
আপনার সবচেয়ে ভালো দিক আপনি অনেক গুছিয়ে কথা র জবাব দেন , যা সবাই পারেনা । আমিও পারিনা ।
আপু আবারও বলছি খুব ভালো লাগলো আপনার প্রতি উত্তর ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হাফসা আপু কথা দেন জীবনে আর কখনও আমাকে ভুল বুঝবেন না। প্রতিত্তর খাপছাড়া দায়সারা মনে হলে বকা দিয়ে দিয়েন। যদি ছোট বোন হয়ে থাকেন তবুও মাথা পেতে নেবো তবুও আমার উপরে রাগ করবেন না কষ্ট পাবেন তা আমি মানবোনা।

গুছিয়ে জবাব দেই হয়তো তবে কেনো সেদিন দায়সারা মনে হয়েছিলো বা আমিই তেমন উত্তর দিয়েছিলাম সত্যি জানিনা আমি।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: দুই নায়কের মোঁচ নিয়ে জবাব দিতে ফের ভুলে গেলাম। দীপুদার মোচ ছিলো না। সেটা কিশোর কালের হালকা গোফের রেখা ছিলো।

আর ফারহানের মোঁচ কেনো ছিলো নেক্সট পর্বে জানাবো। জানাতাম না আপনি বলায় মনে হলো গল্পেই ঘটনাটা জুড়ে দিলে মজা হবে।

২৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৩

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপু আর মন খারাপ করবো না । আপনি এক লাইনে জবাব দিলেও । :D
আপনাকে বুঝা হয়ে গেছে । আর ভুল হবে না। কথা দিলাম ।
আপু মোঁচ রাখার রহস্য বললেন না ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ অসংখ্য। হ্যাঁ আর ভুল করবেন আপা। এমন ভুলে কষ্ট বাড়ে নিজের অজান্তেই। আর মোঁচের রহস্য বললাম তো ২২ নাম্বারের সেকেন্ড উত্তরে।

২৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৪

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু । পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। পরের পর্ব তাড়াতাড়ি চেষ্টা করবো। পারবো কিনা জানিনা।

২৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৬

মাআইপা বলেছেন: গল্পের থিমটা ভাল লেগেছে।
এক্সপেরিমেন্ট চালান, একটা রেজাল্ট তো আসবেই।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ আপা।

২৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনি জ্ঞানি লিখিয়েন আপনার লিখা ভক্তরা সবাই আপনার ইচ্ছার বিপরীতে যাবেন না। তেমন আমিও যেতে পারি না আমি যে একজন ভক্ত। এই গল্পটি পড়ে মজা পাইনি শুধুই কথনের জন্য তবে গল্পের থিমটি চমৎকার। কথনে মজা না পেলেও সেটিং ঠিকি আছে। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জ্ঞানী অজ্ঞানী জানিনা ভাই। আমার অবস্থা সেই রাখাল ছেলের মত-

লেখার কথা জানিনে ভাই লেখা নিয়ে খেলি
ছড়িয়ে দেই লেখার খাতায় নানা রকম চেলি।

আপনার মত ভক্ত পাওয়া মানে তার চরণে কদমবুসি। আপনারা না থাকলে আমার লেখা না পড়লে হয়তো এতগুলো লেখাও লিখতাম না এইখানে। এই গল্পের থিম অতি সাধারণ। হয়ত অনেকের জীবনেই এমন ঘটনা আছে তবে আমার এই লেখার এক্সপেরিমেন্টটা ভাষাটা নিয়ে। আমি জানতাম পাঠক প্রতিক্রিয়া উল্টোদিকেই যাবে তবুও নিজে লিখতে গিয়ে মজা পেয়েছি যদিও গলদ ঘর্ম হয়েছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুজনভাই। কৃতজ্ঞতা থাকবে।

২৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০৬

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: - আমার ছবি তোমার আঁকা লাগবে না। আর আমার বাড়ি মায়মানসিংও না। আমার বাবার চাকুরি সুত্রে আমরা থাকি একখানে আর দেশের বাড়ি আরেকখানে।

বাব্বাহ! কি তেজি মাইয়া গো, মাইরি!!! হইবনা, মাইয়া যে ইন্টারে পড়ে সবে!!:)

- আমাদের শহরে আসছো এই বিখ্যাত জিনিস না দেইখাই যাইবাগা? তাছাড়া তোমার প্রিয় খাদ্যও সেখানে আছে। সে জানতে চাইলো কি? আমি নির্লিপ্ত মুখে কইলাম,
- গাঞ্জা


ও হো হো হো!!! :) :) :) পরথম দেখায়-ই গাঞ্জার অফার:)

প্রথমেই বলে নেই, আঞ্চলিক ভাষা হচ্ছে একটা অঞ্চলের আদি প্রাকৃতজনদের ভাষা, যে ভাষা ঐ ভাষা-ভাষীর মানুষ ও তাদের ভাষার এক অমূল্য সম্পদ যা অস্বীকার করা যায় না বা খাট করে দেখাও উচিৎ নয়। এই ভাষায় সাহিত্য চর্চা মোটেও দোষের নয়। যদি দোষেরই হবে তবে, বঙগীয় সাহিত্যের নামকরা সব বাঘা বাঘা সাহিত্যিকরা তাদের শিল্পকর্মে আঞ্চলিক ভাষার স্হান দিতেন না।

যেমন, উপরের কোটটুকু কুস্টিয়ার আঞ্চলিক ভাষায় বললে - আমার ছবি তোমার আঁকা লাগবিনানে। আর আমার বাড়ি ময়মনসিং ও না। বাবার চাকরির সুবাাদে আমরা থায়ি এক জাগায় আর দ্যাশের বাড়ি আরাক জাগায়।

এখন যদি, গল্পে কোন লেখক কুস্টিয়ার কোন এক চরিত্র দিয়ে ঠিক এই কথা গুলা বলান তাতে, দোষের কি আছে বুঝলাম না?

অঃ টঃ মজমপুর বাসস্টান্ডে দেখা? আপনি কুস্টিয়ার মেয়ে? কিন্তু, কুস্টিয়ার ভাষা তো এটা না!!! না কি বাবার চাকুরীর সুবাদে কুস্টিয়ায় থাকতেন সেসময়?

ভাবছেন কেন এই অঃ টঃ? - ঐ যে, আপনার পাদটিকা।

দারুন লেগেছে আপনার প্যাটার্ন ভেঙ্গে বের হওয়া এই একদা সে আগন্তক। পরের পর্ব চাইছি, তাড়াতাড়িই।

অসংখ্য, অসংখ্য ধন্যবাদ রাজকন্যা। ভাল থেকেন শতত।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বাব্বাহ! কি তেজি মাইয়া গো, মাইরি!!! হইবনা, মাইয়া যে ইন্টারে পড়ে সবে!!:)

ও হো হো হো!!! :) :) :) পরথম দেখায়-ই গাঞ্জার অফার:)

এই ডায়ালগটা পরের পর্বে থাকবে। দারুন মজা পেয়েছি। আরও কিছু ডায়ালগ দেন না। পরের পর্বে গলদ ঘর্ম কম হই।

আমার ছবি তোমার আঁকা লাগবিনানে। আর আমার বাড়ি ময়মনসিং ও না। বাবার চাকরির সুবাাদে আমরা থায়ি এক জাগায় আর দ্যাশের বাড়ি আরাক জাগায়। হা হা হা আসলেই এই লেখা লিখে অনেকের কমেন্টেই অনেক হাসলাম।


এটা কুষ্টিয়ার ভাষা না এটা বরিশালের ভাষা। আমার ধারণা সে ভাষাতেও আপনি পারদর্শী।

দারুন লেগেছে আপনার প্যাটার্ন ভেঙ্গে বের হওয়া এই একদা সে আগন্তক। পরের পর্ব চাইছি, তাড়াতাড়িই।

এই আশ্বাসটুকুর জন্য দারুন কৃতজ্ঞতা। পরের পর্ব যত তাড়াতাড়ি আনা যায় আনছি।

২৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

আটলান্টিক বলেছেন: সবাই কত বড় বড় কমেন্ট করছে।আমি কি করবো?

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনি ছোট কমেন্ট করেন সাগরভাই।

২৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রথমেই হোচট খেয়ে আবার আইডি চেক করলাম ;)

তারপর ফুট নোট দেখার আগ পর্যন্ত ভাবছিলাম আইডি হ্যাক হল কিনা :P
হা হা হা

হঠাৎ বদলতো! তাই

ভার এক্সপেরিমেন্ট চলুক! বদলের এই দুনিয়ায় নিত্য বদলের মাঝেইতো গতি!
ভাল মন্দ বিষয়টা আপেক্ষিক!
:)

+++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা হা লেখা যাই হোক মন্তব্যগুলো পড়ে দারুন মজা পেয়েছি।

৩০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভার এক্সপেরিমেন্ট চলুক! =ভাল, এক্সপেরিমেন্ট চলুক! (সরি - টাইপো)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমার টাইপোগুলোও দেখেছি। এখুনি ঠিক করতে চাচ্ছি না।

৩১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখার স্টাইল নিয়ে পরিক্ষা নিরিক্ষা চালানোর অধিকার লিখকের আছে। পাঠক তাঁর ধরন নির্ধারন করে দিতে পারেন না, তবে গ্রহন বা বর্জন করতে পারেন।
আমার কাছে স্টাইল্টা ভালই লেগেছে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আপনি গ্রহণ করেছেন জেনে আনন্দিত হলাম গিয়াসভাই। কৃতজ্ঞতা।

৩২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ওকে, কিশোরী বয়সের একজনের প্রেম প্রেম হচ্ছে এমন কিছু একটা আভাস পাওয়া গেল।
একজন ঝাঁকড়া চুলের ছবিয়ালের সাথে লুকোচুরি করে প্রেম করা। মাজারে গিয়ে গাজা খাওয়া।

গল্পে গাজা খেলেও ভাষাটা তেমন গাঁজাখুরি নয়। এক্সপেরিমেন্ট হিসবে চলতে থাকুক।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা ভাষাটা মনে হয় অতি বাস্তব। গাঁজা খেলে কেমন ভাষা হয় জানা হয়নি। ধন্যবাদ জাহিদভাই।

৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

গাজা খেলে মুখ দিয়ে ভাষা বের হয় না।
শব্দ বের হয় না। মাথা ঝিম দিয়ে থাকে।

তখন ভাষা হয়ে যায়- আধো আধো বোল --

ঝটপট মন্তব্যে ধন্যবাদ কংকাভাইয়া।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আধো আধো বোল লেখাটাও তাহলে প্রাকটিস করতে হবে। তবে আপনি এত জানলেন কিভাবে?

৩৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমি এক সময় গাজা ছাড়া বাচতেই পারতাম না ! ;) B:-)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমিও এমনটাই ভাবছিলাম। আমার ইনটুইশন দেখছি ভালোই।

৩৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমার ইনটুইশন দেখছি ভালোই।
---------- সে আর বলতে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কি উত্তর দেবো ভাবছি জাহিদ হাসান ভাই।

৩৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

করুণাধারা বলেছেন: গল্প ভাল, খুব ভাল।
লেখার ধরণ, ভাল নয়।
পাঠক হিসাবে মত জানাবার অধিকার আমার রয়েছেই, সেই জন্যে জানালাম।
শুভকামনা থাকল।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা অবশ্যই রয়েছে আপা। আর এই স্টাইলে লেখা পড়ার সময় আপনাদের অবস্থা কি হবে ভেবে আমি নিজেই হাসছিলাম। তবে আমি মজা পেয়েছি লিখে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপা।

৩৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০২

সোহানী বলেছেন: নানানানা মোটেও খারাপ লাগেনি। যেভাবে লিখবা পাঠক ঠিক সেভাবেই নিবে, নিজের কমফোর্ট ফিল নিয়ে কথা।

চলুক সাথে আছি.....++++++++

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা অসংখ্য ধন্যবাদ সোহানীআপা।

৩৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেখার পাশাপাশি শিরোনামও চমকপ্রদ- কাব্যিক।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫০

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ সাধুভাই।

৩৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৫

মাআইপা বলেছেন: আপা, আমি আপা না, ভাইয়া

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: স্যরিভাই। নিকটা দেখে ভুল করেছিলাম।

৪০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৭

মাআইপা বলেছেন: কোন ব্যাপার না

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ধন্যবাদ মাআইপা।

৪১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: এবার শুধু গল্প পড়ে হাজিরা দিয়ে গেলাম ।


ভালো লিখেছেন++

শুভ কামনা রইল।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কবীরভাই।

৪২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

রায়হান চৌঃ বলেছেন: কি জানি ভাই........ প্রায় প্রতি দিন ই আপনার প্রপাইল ঘুরে আসি নতুন কিছুর আশায় কিন্তু বরংবারই আমাকে হতাশ করে আপনার প্রপাইল :(....
কি হলো... কোথায় গেলেন আপনি ? তবে যে যাহাই বলুক "এ কি খেলা আপন সনে" অনেক সুন্দর একটা লিখা ছিল... হয়তো বা লিখায় মনোযোগ টা ই বেশি ছিল। তার পর কেমন যেন মনোযোগে ভাটা পড়েছে।

এনিওয়ে, ভালো কিছুর আশায় এখনো ঘুরি ফিরি......
ভালো থাকবেন :)

০৯ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৯

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঠিক ধরেছেন। একি খেলা আপন সনে ছিলো মন থেকে লেখা। এমন মন থেকে লেখা আমার খুব মাঝে মধ্যেই আসে। অন্যগুলো সবই হেলা ফেলা সারাবেলা.... তার মাঝেই লেখা।

আপনি মনোযোগী পাঠক লেখকের মনোযোগ কোথায় ছিলো ঠিকই ধরেছেন।


আমার স্বচেষ্ট হবো । মন দিয়ে লিখবো। আপাতত মন অন্য দিকে পড়ে আছে।

৪৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

রায়হান চৌঃ বলেছেন: "আপাতত মন অন্য দিকে পড়ে আছ" :-*

তবে কি ....
"এক পাড়ে মন বসত করে
অন্য পাড়ে বাঁধে ঘর....
মনকে বলি, যাসনে সেথায় ঘর করে....... "

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: হা হা মনকে বুঝানো বড় দায়।

৪৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৯

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পড়তে আড়ষ্ট লাগছিলো। আপনার খবর কি? ব্লগে দেখা যাচ্ছে না মনে হয় ইদানিং।

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: আমার খবর ভালো। হ্যাঁ দেখা দেইনি বেশ কিছুদিন। আপনি কেমন আছেন?

৪৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: গ্রেট! নাইস টু সি ইউ ম্যাডাম! হু,আমি ভালোই। আপনি বেশ ভালো সময়ই ডুমুরের ফুল ছিলেন। :|

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: কেনো?
এখন কি খারাপ সময় নাকি?

৪৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: না, "ভালো" দিয়ে পরিমাণ বুঝালাম। অনেকদিন ব্লগে ছিলেন না সেটা বুঝালাম।

৩১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: ঠিক ছিলাম না তা নয়। লগ করিনি। আর ভালো সময় বলতে কি বুঝিয়েছেন আঁচও করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.