নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন বিদ্রোহীর গর্জন

কবি ও কাব্য

একজন বিদ্রোহী বলছি ঃ যেখানে দেখিবে কোন অন্যায় অত্যাচার সেইখানে পাইবে শুনিতে আমার হুংকার সময় এসেছে সাথিরা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আবার নতুন করে গর্জে উঠার।

কবি ও কাব্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

সামাজিক অ্যাকশন ধারা ও একজন সাহসী কাজী হায়াৎ এর গল্প

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০২









বাংলাদেশের মূলধারার বাণিজ্যিক ছবির সামাজিক অ্যাকশন ধারার ইতিহাস - ঃ



তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে শুরু করা বাংলা চলচ্চিত্রের ১৬ ( ১৯৫৬-১৯৭২) টি বছর কেটে গেলো । এরমধ্য বাংলা চলচ্চিত্র বিনোদনের প্রধান ও জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হিসেবে জায়গা করে নিচ্ছে দর্শকদের মাঝে । তখন পর্যন্ত বাংলা ও উর্দু মিলে যতগুলো ছবি মুক্তি পেয়েছিল তাঁর মধ্য রোমান্টিক , সামাজিক ,রাজনৈতিক, ফোক ফ্যান্টাসি গল্পের ছবি মুক্তি পেলেও একটি ছবিতেও ছিল না অ্যাকশন বা মারামারির দৃশ্য। অর্থাৎ অ্যাকশন বিহীন ভাবেই বাংলা চলচ্চিত্র চলছিল । অথচ হিন্দি ও ইংরেজি ছবিতে তখন অ্যাকশন ধারা আস্তে আস্তে জনপ্রিয় হতে শুরু করেছিল যার প্রভাব এসে পড়ছিল বাংলা চলচ্চিত্রের উপরও। সেই না থাকার অভাবটা বুঝতে পেরেই প্রয়াত অভিনেতা ও পরিচালক জহিরুল হক তখনকার সুপারস্টার রাজ্জাক ও কবরীকে নিয়ে ‘রংবাজ’ ছবিটির কাজ শুরু করেন । যেখানে রাজ্জাক বস্তির একজন মাস্তান যে বস্তিবাসি মানুষের প্রিয় ব্যক্তি ও সকল অন্যায়ের সাহসি প্রতিবাদী । এমনই এক গল্পের মাধ্যমে পরিচালক জহিরুল হক বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের মধ্য সর্বপ্রথম অ্যাকশন / ফাইটিং দৃশ্য যুক্ত করেন । ‘রংবাজ’ ছবিতেই বাংলাদেশের দর্শক এনটিহিরো চরিত্র দেখতে পায়। দর্শকরা ছবি মুক্তির পর পরিচিত হয় বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের অ্যাকশন ছবির সাথে। ফলাফল ছবিটি সুপারডুপার হিট । সেই ১৯৭৩ সালে পরিচালক জহিরুল হক এর মাধ্যমে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের এক নীরব বিপ্লব এর সুচনা হয় যার ফলে ধীরে ধীরে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে সামাজিক অ্যাকশন ছবির একটি শক্তিশালী ধারা প্রতিষ্ঠিত হয় যেখান থেকে আমরা পাই দেওয়ান নজরুল , আজিম , জহিরুল হক, মাসুদ পারভেজ , আজিজুর রহমান , আজমল হুদা মিঠু, দিলিপ বিশ্বাস, অশোক ঘোষ ,সিদ্দিক জামাল নানটু, এ জে মিন্টু, কাজী হায়াত, ফজল আহমেদ বেনজির, মমতাজ আলী, মোতালেব হোসেন , হাফিজউদ্দিন , সাইফুল আজম কাশেম, কামাল আহমেদ , দেলোয়ার জাহান ঝনটু, দারাশিকো,আব্দুল লতিফ বাচ্চু, শিবলি সাদিক, শহিদুল ইসলাম খোকন , মালেক আফসারী, সোহানুর রহমান সোহান, রায়হান মুজিব, মমতাজুর রহমান আকবর, এফ আই মানিক এর মতো অসংখ্য মেধাবী পরিচালকদের যারা বাংলাদেশের বাণিজ্যিকধারার ছবিতে ৮০ ও ৯০ দশকে একটি এক যুগান্তকারী বিপ্লব ঘটান । যার ফলে সেই সময় স্কুল পড়ুয়া কিশোর-কিশোরী থেকে বৃদ্ধ বয়সের দর্শকসহ সবার মধ্য হলে সিনেমা দেখা একটা নেশায় পরিনত হয় । ৮০-৯০ দশক জুড়ে বাংলাদেশের মূলধারার বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের অর্ধেকেরও বেশি আয় হতো এই সামাজিক অ্যাকশন ছবির ব্যবসা থেকে। যার ফলে মূলধারার প্রায় সকল পরিচালকরা সামাজিক অ্যাকশন ছবির প্রতি ঝুঁকতে বাধ্য হয়। প্রযোজকদেরও বেশি বেশি সামাজিক অ্যাকশন, রোমান্টিক অ্যাকশন ধারার ছবি নির্মাণে উদ্বুদ্ধ হতে দেখা যায় । এতে হাতে গোনা ২/১ জন ছাড়া অধিকাংশ প্রযোজক পরিচালক সফল হয়েছিলেন যাদের নাম ইতিহাসে ও দর্শকদের মনে চিরদিনের জন্য লিখা হয়ে গেছে । যা নিম্নে বিস্তারিতভাবে আমরা জানতে পারবো । সামাজিক অ্যাকশন ধারার ছবিগুলোর কিছু উল্লেখযোগ্য নাম হলো - দোস্ত দুশমন, দোস্তি, বারুদ, গুনাহগার, মাসুদ রানা, জীবন নৌকা, মিন্টু আমার নাম, প্রতিজ্ঞা, ওস্তাদ সাগরেদ, চ্যালেঞ্জ, জনি, হুশিয়ার, তিন কন্যা, নীতিবান, নসীব, আদেশ, বদনসীব, নালিশ, লাওয়ারিশ, রকি, লড়াকু,জারকা, অস্বীকার, অপেক্ষা, রাম রহিম জন, রাস্তার রাজা, মাস্টার সামুরাই, অশান্তি, টাকা পয়সা, দেশ বিদেশ, ব্যবধান, লাভ ইন সিঙ্গাপুর, দুনিয়া, বিরোধ, বীরপুরুষ, মারকশা, বিপ্লব, বজ্রমুসঠী, সন্ধি, সন্ধান, যোগাযোগ, স্বাক্ষর, সারেন্ডার, হালচাল, লালু মাস্তান, হিরো, বিজয়, আক্রোশ, উসিলা, গর্জন, অর্জন, লড়াই, সম্পর্ক, বেনাম বাদশা, দাঙ্গা, ত্রাস, চাঁদাবাজ, সিপাহী, অপহরণ, লুটতরাজ, আখেরি রাস্তা সহ শত শত ছবি যার মাধ্যমে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি দর্শকদের সামনে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল আজ যা শুধুই সোনালি অতীত ছাড়া কিছু নয়। ৮০ থেকে ৯০ দশক পুরোটা বলতে গেলে এই সামাজিক অ্যাকশন ধারার উপর নির্ভর ছিল যার ফলে বছরে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির সংখ্যা বহু গুনে বেড়ে যায় এবং ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন প্রযোজনা সংস্থা গড়ে উঠে। সামাজিক অ্যাকশন ধারার ছবির উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠে পারভেজ ফিল্মস, জ্যাম্বস, জে কে মুভিজ, মেট্রো ফিল্মস, নানটু মুভিজ, এস এস প্রোডাকশন, সানফ্লাওয়ার মুভিজ, ভাই ভাই ফিল্মস, যমুনা ফিল্মস, মাসামো চলচ্চিত্র, বন্ধন বানীচিত্র, দেশ কথাচিত্র সহ অনেক জনপ্রিয় ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রের স্বনামধন্য প্রযোজনা সংস্থাগুলো।





বাংলা চলচ্চিত্রের একজন সাহসী ও প্রতিবাদী পরিচালক কাজী হায়াৎ এর গল্প -





বাংলাদেশের মূলধারার বাণিজ্যিক ছবির যারা ভক্ত তাদের কাছে খুব পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি নাম কাজী হায়াৎ । কারন , বাংলাদেশের মুলধারার বাণিজ্যিক ছবির মধ্য যিনি সবচেয়ে বেশি আমাদের রাজনীতি ,সমাজনীতি ,অর্থনীতি’র অবক্ষয় গুলো তুলে ধরে সরাসরি প্রতিবাদ করেছেন । তাঁর ছবি মানেই ভিন্ন কিছু, রক্তে আগুন লাগা কিছু । কাজী হায়াৎ মানেই ‘অসৎ রাজনীতি’ ও ‘ভণ্ড দেশপ্রেমের’ বিরুদ্ধে গর্জে উঠে পুরো ছবিতে তুলোধনা করা একজন পরিচালক । বাংলাদেশের মূলধারার বাণিজ্যিক ছবিতে কাজী হায়াৎ এর মতো এতো বেশি সমাজের অবক্ষয় ও জনদুর্ভোগ নিয়ে আর কোন পরিচালক সরাসরি চপটাঘাত করেনি ।

গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলা ফাকরা ইউনিয়নের তারাইল গ্রামে ১৯৪৭ ১৫ ই ফেব্রুয়ারী জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি ১৯৭৪ সালে পরিচালক মমতাজ আলীর সাথে ‘রক্তাক্ত বাংলা’ ছবিতে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এবং ১৯৭৬-১৯৭৭ মৌসুমে বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার আলমগীর কবিরের সাথে ‘সীমানা পেরিয়েচ’ ছবিতেও সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ১৯৭৯ সালে ‘দি ফাদার’ ছবিটি পরিচালনার মধ্যে দিয়ে পূর্ণ-পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। উনি ছাত্রজীবন থেকেই চলচ্চিত্রের প্রতি এতো বেশি আগ্রহী ছিলেন যে ১৯৭৪ সালেই মাস্টার্স পরিক্ষার পরপর ফলাফল প্রকাশের আগেই চলচ্চিত্রে মমতাজ আলী’র সহকারী হিসেবে কাজ শুরু করেন । ‘দি ফাদার’ এর মতো শিল্পমান সম্মত মূলধারার বাহিরের ছবি দিয়ে পরিচালনা শুরু করলেও ২য় ছবি ‘খোকন সোনা’ দিয়ে তিনি পরিপূর্ণ বাণিজ্যিক ছবি তৈরি করা শুরু করেন । কারন ‘দি ফাদার’ ছবিটি ঢাকা শহরে শিক্ষিত শ্রেণীর কাছে প্রশংশা পেলে ও দেখলেও গ্রামাঞ্চল সহ মফসলশহর গুলোতে ছবিটি চলেনি ফলে প্রযোজক ব্যবসায়িক ভাবে খতিগ্রস্থ হোন। ব্যবসায়িক ভাবে লাভবান না হওয়ায় প্রযোজক কাজী হায়াৎ কে পরবর্তীতে তাঁর অফিসে প্রবেশ করতে দেয়নি । এই ঘটনার পরেই তিনি প্রতিজ্ঞা করেন যে ছবি বানালে ব্যবসায়িক লাভের জন্যই বানাবেন এবং সেই বাণিজ্যিক ছবিতেই তিনি তাঁর বক্তব্য তুলে ধরবেন ।



কাজী হায়াৎ এর ছবির মূল বৈশিষ্ট্য হলো তিনি তৃণমূল থেকে সমাজের প্রতিটি শ্রেণীর জনদুর্ভোগ, রাজনৈতিক নীতিহীনতা ও এর ক্ষতিকর প্রভাবগুলো নিয়ে তাঁর ছবিতে তুলে ধরেন । ১৯৯১ সালে ‘দাঙ্গা’ ছবিটি সারাদেশে আলোচিত হয়েছিল কারন তিনি অতি সাহসীকতার সাথে একজন সংসদ সদস্য থেকে কিভাবে নিজের ক্ষমতার শক্তি দিয়ে একের পর এক অন্যায় করে মন্ত্রী পর্যন্ত হয়ে উঠেন তাঁর চিত্র । এরপর পরেই ‘ত্রাস’ ছবিতে তিনি আমাদের মেধাবী ছাত্রদের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ কিভাবে ছাত্র রাজনীতির দোহাই দিয়ে অন্ধকার পথে ব্যবহার করছেন তাঁর করুন চিত্র।



‘দাঙ্গা’ ছবির কারনে প্রয়াত জনপ্রিয় দুর্দান্ত অভিনেতা রাজীব সর্বপ্রথম ‘খলচরিত্রের কারনে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন এবং ২য় বার কাজী হায়াত এর ‘চাঁদাবাজ’ ছবির খল চরিত্রের কারনে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন । ‘চাঁদাবাজ’ ছবিটি ছিল রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় কিভাবে ‘চাঁদাবাজ’রা একটি মধ্যবিত্তে স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিনত করেন এবং সমাজে এদের প্রশ্রয়দাতা কারা সেই চিত্রটি। একই ভাবে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের একজন মেধাবী পরিচালকের রাজনৈতিক কারনে জীবনে তছনছ হয়ে যায় সেতা ফুটিয়ে তুলেন ‘দেশপ্রেমিক’ ছবিতে যা ছিল অসাধারন একটি ছবি ।









কাজী হায়াৎ পরিচালিত কালজয়ী চলচ্চিত্র যেমন, ‘দি ফাদার’ - (১৯৭৯), খোকন সোনা, রাজবাড়ী, বেরহম, দায়ী কে, যন্ত্রণা, দাঙ্গা, ত্রাস, দেশ প্রমিক, সিপাহী, চাঁদাবাজ, দেশদ্রোহী, তেজি, আম্মাজান, কাবুওয়ালা ও ইতিহাস এর মধ্যে অন্যতম।

এ পর্যন্ত প্রায় পঞ্চাশটি ছবি পরিচালনা করেছেন তিনি।

পরিচালিত চলচ্চিত্রসমূহ

• দি ফাদার - (১৯৭৯)

• দিলদার আলী

• খোকন সোনা

• রাজবাড়ী

• মনা পাগলা

• পাগলী

• বেরহম

• আইন আদালত

• দায়ী কে

• যন্ত্রণা

• দাঙ্গা

• ত্রাস

• আদাছরী (শিশুতোষ চলচ্চিত্র)

• দেশ প্রমিক

• সিপাহী

• পাগলা বাবুল

• লাভ স্টোরী

• চাঁদাবাজ

• দেশদ্রোহী

• তেজি

• জবর দখল

• লুটতরাজ

• আম্মাজান

• ধাওয়া

• ধর

• ঝড়

• পাঞ্জা

• আব্বাজান

• সমাজকে বদলে দাও

• তাণ্ডবলীলা

• স্বপ্ন

• কাবুলিওয়ালা

• মিনিস্টার

• কষ্ট

• বর্তমান

• ক্রোধ

• ইতিহাস

• অন্ধকার

• অন্যমানুষ

• ক্যাপ্টেইন মারুফ

• শ্রমিক নেতা

• ওরা আমাকে ভালো হতে দিল না

• পিতা পুত্রের গল্প

• মানিক রতন দুই ভাই

সম্মাননা

কাজী হায়াৎ তাঁর চলচ্চিত্র জীবনে আন্তর্জাতিক, জাতীয় ও অনন্যা চলচ্চিত্র পুরস্কার সহ সর্বমোট ৭৩টি চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছেন। এর মধ্যে চারটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে অংশগ্রহণ করে দাঙ্গা চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে একটি পুরস্কার লাভ করেন। এবং মোট আটটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য।

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে অংশগ্রহণ

কার্লোবিভেরী আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সব’ চেকোস্লোভাকিয়া ‘১৯৮৮

• চলচ্চিত্র দায়ী কে: The Last Kick

মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সব ‘রাশিয়া’ ১৯৮৯

• চলচ্চিত্র যন্ত্রণা

পিয়ান ইয়ান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সব উত্তর কোরিয়া ১৯৯১

• চলচ্চিত্র দাঙ্গা

তেহরান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সব ইরান ১৯৯২

• চলচ্চিত্র দাঙ্গা ও চাঁদাবাজ

আন্তর্জাতিক সম্মাননা

পিয়ান ইয়ান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সব উত্তর কোরিয়া ১৯৯১। আফ্রো-এশিয়ো সরিডরি কমিটি এ্যাওয়ার্ড কর্তৃক প্রদেয় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার।

• বিজয়ী শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র দাঙ্গা ১৯৯১

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ‘দায়ী কে’ ছবির শ্রেষ্ঠ সংলাপ এর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন ১৯৮৮ সালে এছাড়া ‘ত্রাস’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ সংলাপ ও চিত্রনাট্যকার এর পুরস্কার লাভ করেন । ১৯৯৩ সালে ‘চাঁদাবাজ’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য ও কাহিনীকার , ১৯৯৪ সালে ‘দেশপ্রেমিক’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার এবং ‘ইতিহাস’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালক ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন ।

লেখক - ফজলে এলাহী (পাপ্পু) ( কবি ও কাব্য)

একটি http://www.radiobg24.com এর নিবেদন ।



*** ফজলে এলাহী পাপ্পুর রচিত ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাস (১৯৫৬-২০০০)’ এর পাণ্ডুলিপি থেকে আংশিক ও সংক্ষিপ্তকারে প্রকাশিত। কারো চোখে তথ্যগত কোন ভুল ধরা পড়লে দয়া করে সঠিক তথ্যটা জানাবেন । কারন এই লিখাটা আগামীতে একটি বই আকারে প্রকাশিত হবে । ****





মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
কাজী হায়াত - মান্না জুটি দূর্দান্ত ছিলো।
কাজী হায়াত যে বক্তব্যে ছবি নির্মান করতেন, সেখানে মান্নার বিকল্প কেউ নেই।
শেষ দিকে তার ছেলে কে নিয়ে কয়টা ছবি তে মনে হয়েছে, মান্না হলে আরো ভালো হত।
কাজী হায়াতের কিছু ছবির গল্প আসলেই ভালো ছিলো।
যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতা না থাকলে ওইগুলো নিয়ে গর্ব করা যেত।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭

শার্লক বলেছেন: ইবনে মিজান এর নামটা বাদ পড়েছে, উনিও একজন সফল পরিচালক ছিলেন। দাঙ্গা মুভিটা আমি হলে গিয়ে দেখেছিলাম খুব ভাল লেগেছিল।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯

নস্টালজিক বলেছেন: গুড ওয়ান, পাপ্পু!


৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল লাগল :)

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৭

দিপ বলেছেন: আমার সপ্ন মুভিটাও যোগ করে দিন

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

C/O D!pu... বলেছেন: কিন্তু ওনার ছেলের মাঝখানে কি এমন প্রতিভা খুঁজে পেলেন !!! কে জানে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.