নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন বিদ্রোহীর গর্জন

কবি ও কাব্য

একজন বিদ্রোহী বলছি ঃ যেখানে দেখিবে কোন অন্যায় অত্যাচার সেইখানে পাইবে শুনিতে আমার হুংকার সময় এসেছে সাথিরা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আবার নতুন করে গর্জে উঠার।

কবি ও কাব্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের অডিও ইন্ডাস্ট্রির এক চোরের গল্পঃ

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫



কথায় আছে ‘চুরি বিদ্যা মহাবিদ্যা
যদি না পড়ে ধরা ‘ ......... আজ আপনাদের অডিও ইন্ডাস্ট্রির একজন প্রতিষ্ঠিত চেনা মানুষের চুরির গল্প তথ্য প্রমান সহ জানাবো যা জেনে আপনিও ঐ প্রবাদ বাক্যটি মনে করবেন ।
গত পরশু রাতে অডিও ইন্ডাস্ট্রির একজন পরিচিত শিল্পী, গীতিকার, সুরকারের নামে গান চুরির একটি অভিযোগ তুলেছিলাম । আজ শুনুন সেই কারণ টা ।
বাসুদেবের সুর করা গানে কণ্ঠ দেয়া নবীন শিল্পী মাহমুদ আকাশ যিনি বাসুদেবের ‘’বাবা আছো’’ গানটি নিয়ে চুরির অভিযোগ তুলেছেন ।

শ্রদ্ধেয় জঙ্গি ভাইয়ের সাথে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকায় মাহমুদ আকাশের স্ট্যাটাসটির সুত্র ধরেই উনাকে প্রশ্ন করেছিলাম ঘটনার সত্যতার ব্যাপারে যার উত্তর আপনারা দেখতে পাচ্ছেন ৩নং ছবিতে যেখানে শহীদ মাহমুদ জঙ্গি ভাই স্পষ্ট করে স্বীকার করেছিলেন যে বাসুদেবের লিখা ও সুর করা ‘বাবা আছো’ গানটি ২০১৩ সালের ৫ই অক্টোবর মাহমুদ আকাশ’কে দেয়া একটি দেশাত্মবোধক গানের কথা থেকে নেয়া যে গানটি তিনি ম্যাসেজে সম্পূর্ণ তুলে ধরেছেন এবং বাসু দেবের গানটির কথাও তিনি উল্লেখ করেছেন ।

এই ব্যাপারে মাহমুদ আকাশের ব্যক্তিগত মোবাইল নাম্বারে আমি যোগাযোগ করলে তিনি আমার কাছে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন এবং স্ট্যাটাসটি লুকিয়ে রাখার ব্যাপারে বাসুদেবের হুমকি দেয়ার কথা উল্লেখ করেন এবং আমাকে ইনবক্সে বাসুদেবের লিখা ও সুর করা ‘বাবা আছো ‘ গানটির সম্পূর্ণ কথা পাঠিয়ে দেন ।


বাসুদেবের সাথে ব্যক্তিগতভাবে কাজ করছেন ও চিনেন এমন একধিক নবীন প্রবীণ মানুষের সাথে এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলার পর সকলেই অকপটে স্বীকার করেছেন যে বাসুদেবের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য হতে পারে কারণ তাঁরা নিজেরাও বহুদিন ধরে জানেন বাসুদেব এমন কাজ আগেও করেছেন । আমি নিজেও বাসুদেব’কে এই ব্যাপারে প্রশ্ন করেছিলাম কিন্তু তিনি আমাকে কোন উত্তর দেন নাই ।উনার নীরবতায় প্রমান করে ‘ডালমে কুচ কালা হ্যায়’ তাই আমি বাসুদেবের ফেইসবুক প্রোফাইলে গিয়ে দেখলাম সেখানে নানা বয়সী বিভিন্ন নবীন নারী শিল্পীদের সাথে ছবি পোস্ট করা যে ব্যাপারে আমাকে একাধিক জন উনার দুশ্চরিত্রের সম্পর্কে যে ধারনা দিয়েছিলেন তার কিছুটার প্রমান পেলাম ।বাসুদেবের প্রসঙ্গে একজন নবীন গীতিকার যিনি বাসুদেবের সাথে একই অ্যালবামে কাজ করেছেন তিনি আমাকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন যে এই ব্যাপারে সরাসরি উনি কোন প্রতিবাদ করতে পারবেন না কারণ এতে করে তার আগামীতে অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ না পাওয়ার সম্ভাবনা র দেখা দিতে পারে। বাসুদেবের রোষানলে পড়ার আশংকায়স্বয়ং মাহমুদ আকাশও এই ব্যাপারে আমাকে বেশি কথা না বলতে অনুরোধ করেন । তাঁদের অনুরোধ সত্ত্বেও আমি এই বিষয়টা আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করানোর উদ্দেশ্য একটাই যে অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে দিনের পর দিন আমাদের অজান্তে এমন অন্যায় হয়ে আসছে যার একটিরও কোন প্রতিবাদ না হওয়ায় একটি সিণ্ডিকেটের হাতে আমাদের অডিও ইন্ডাস্ট্রি জিম্মি হয়ে গেছে যা থেকে উত্তরন সম্ভব না হলে ভবিষ্যতে অনেক মেধাবী তরুণ’রা প্রতারিত হয়ে চোখের জল নিয়ে ঘরে ফিরবে । মুখ থুবড়ে পড়া অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে আজ সত্যিকারের মেধাবীদের বদলে মুষ্টিমেয় মানুষদের জয়জয়কার যার ফলে এদের হাত থেকে নবীন প্রবীণ কেউই নিরাপদ নয় তাই আমি আমার সীমাবদ্ধতার মাঝেও সবটুকু উজাড় করে এমন নিন্দনীয় ঘটনার প্রতিবাদ জানাতেই বাসুদেবের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের বিচারের ভার আপনাদের হাতে তুলে দিলাম । বাসুদেব চুরি করেছেন কি করেন নাই সেটা বিচার করার ভার আপনাদের বিবেক । আমার দৃষ্টিতে তিনি অবশ্যই নিন্দনীয় একটি কাজ করেছেন ।


সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো গত পরশু রাতে আমি বাসুদেবের এই ঘটনাকে ইঙ্গিত করে স্ট্যাটাস দেয়ার কয়েক ঘণ্টা পর দেখি আমার ইনবক্সে বাসুদেবের ম্যাসেজ যেখানে তিনি আমাকে অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা জানান (৩নং স্কিন শট ) যা দেখে আমি বিস্মিত । কারণ বাসুদেবের সাথে এর আগে আমার কখনও কোন যোগাযোগ হয়নি এমনকি তিনি আমার ফ্রেন্ডলিস্টেও নেই অথচ সেদিনই প্রথম উনি আমাকে নিজে থেকে ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানান রবিবার দিবাগত রাত ১ টা ১৮ টা মিনিতে । আমি জানিনা বাসুদেব সাহেবের হঠাৎ করে আমাকে ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানানোর প্রয়োজন হলো কেন ????? .........বাসু দেব গানটি চুরি করেছেন কি সেটা বিচারের ভার আপনাদের হাতে ,আমি শুধু অল্প কিছু কথা বলতে চাই এই ইন্ডাস্ট্রিতে শহীদ মাহমুদ জঙ্গি ভাই অনেক প্রবীণ, অনেক জনপ্রিয় ও খুব শ্রদ্ধেয় একজন গীতিকার যিনি রচনা করেছেন চলো না হারিয়ে যাই, ফরেস্ট হিলের এক দুপুরে , হারানো দিন কে যদি ফিরে আমি পাই, হৃদয় কাঁদামাটি , আজ যে শিশু, জতিন স্যারের ক্লাসে, কোলাহল থেমে গেলো, ভালোবাসি ঐ সবুজের মেলা, একদিন ঘুম ভাঙ্গা শহরে ,এরই মাঝে , সময় যেন কাটে না , তুমি তো বলেছিলে ...সহ অসংখ্য নান্দনিক গানগুলো যে গানগুলো আমাদের ব্যান্ড ও আধুনিক গানের অমর সৃষ্টি । যিনি বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যান্ড ‘সোলস’, ‘রেনেসা’ ব্যান্ডগুলোর জন্মলগ্ন থেকেই জড়িত আছেন । যিনি তপন চৌধুরী, নকীব খান , পিলু খান , আইয়ুব বাচ্চু’র মতো দেশ সেরা ব্যান্ড শিল্পীদের শুরুর দিনগুলোতে পাশে থেকে প্রেরনা ও সাহস জুগিয়েছেন । যিনি শুধু একজন অমর গীতিকারই নন বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের ইতিহাসের কালের জীবন্ত সাক্ষী। অথচ এই মানুষটি সবসময় রেখেছেন নিজেকে প্রচারবিমুখ মানুষ হিসেবে যাকে আমাদের সময়ের শ্রোতারাও পত্র পত্রিকা, ম্যাগাজিন ,টেলিভিশন কোথাও কখনও দেখেছিলেন মনে করতে পারেন না অথচ ‘শহীদ মাহমুদ জঙ্গি’ নাম বললেই সেদিনকার শ্রোতাদের কাছে নান্দনিক সব গান মনে পড়ে যায় । এমন একজন সজ্জন ব্যক্তির সাথে ইন্ডাস্ট্রির যখন আরেকজন পরিচিত গিতিকার,সুরকার ও শিল্পী এই কাজটি করেন তখন মনে প্রশ্ন জাগে যারা নতুন অপরিচিত গীতিকার,সুরকার ,শিল্পী কিন্তু ভালো কিছু করার আশায় ইন্ডাস্ট্রিতে আসে তখন কতজনের স্বপ্ন এমনিভাবে কেউ চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দেয় যা আমাদের অজান্তে থেকে যায় তার হিসাব হয়তো আমরা কেউ রাখিনা। প্রতারিত হওয়া নতুন কোন মেধাবী হয়তো ভয়ে কাউকে কিছু বলতে পারে না শুধু মাটি কামড়ে পড়ে থাকে সফলতার আশায় ।নবীন প্রতিভাবান শিল্পীরা অনেক আশা নিয়ে এই অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে আসে কিন্তু মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে যার ফলে অনেক অন্যায় সহ্য করেও এরা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আশায় অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে লেগে থাকে । মাহমুদ আকাশ সেখানে আজ একটি ব্যতিক্রম ও সাহসীকতার পরিচয় দিয়েছেন । যিনি ইন্ডাস্ট্রির একজন গুণী ও পরম শ্রদ্ধেয় গীতিকার জঙ্গি ভাইয়ের অগোচরে হয়ে যাওয়া একটি নিন্দনিয় ঘটনাকে প্রকাশ করে বাসুদেব নামের মেধাহীন গীতিকারের মুখোশ উম্মোচন করে দিয়েছেন। মাহমুদ আকাশ জানে এই ঘটনার পর হয়তো বাসুদেবের রোষানলে পড়তে হতে পারে তবুও মাহমুদ আকাশ যে সাহসিকতা ও সততার পরিচয় দিয়েছেন তার জন্য জানাই তাকে লক্ষ কোটি স্যালুট । মাহমুদ আকাশ বিষয়টি সামনে না আনলে আমরা হয়তো জানতেই পারতাম না যে এইভাবে কত গুণীজন ইন্ডাস্ট্রিতে নীরবে প্রতারিত হচ্ছেন ।......... অডিও ইন্ডাস্ট্রির এই অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ হোক , ফিরে আসুক শহীদ মাহমুদ জঙ্গির মতো চির সবুজ নান্দনিক ও অমর গীতিকারেরা ফিরে আসুক এই অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে যাদের আজ খুব বেশি প্রয়োজন ।।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রুটি চোর কম্বল চোরদের ক্ষমা করা গেলেও মেধা চোরদের মোটেই নয়!!!!

শৈইম অন দেম!!!!!!!!!!!!!!

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

কবি ও কাব্য বলেছেন: আমার কথা হলো গান্ যদি লিখা নাই পারেন তাহলে লিখার দরকারটি কি এবং একজন গুণী মানুষের গানটি কেন চুরি করে লিখতে হবে? গুণী মানুষটির নাম দিলে কি ক্ষতি হতো ? এইসব চোরদের কারণে আমাদের আজ এই অবস্থা ।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: মেধা চোরদের ক্ষমা করা যায় না।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

কবি ও কাব্য বলেছেন: এদের প্রতিহত করা আমাদের দায়িত্ব ।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমি কনফিউজ

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

কবি ও কাব্য বলেছেন: সব প্রমান দেখেও কনফিউজড কেন ভাই?

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চুরিবিদ্যা মহা বিদ্যা যদি না পরে ধরা। অবশ্য এখন ধরা পরলেও লজ্জা পায়না কেউ। চরের মায়েদেরই বড় গলা।

আপনার ফেবু স্ট্যাটাসগুলা রেগুলার পড়ি, ফলো কইরা রাখছি। আপনার লেখা পড়লে পুরান্দিনের কথা মনে পরে। বাংলা সিনেমার প্রতিই যে আসলে ভালোলাগা বেশি এইটা বুঝি, নস্টালজিক হই। পুরান অনেক গান অনেক সিনেমার কাহিনী মনে পড়ে। ব্যাপক ভালোলাগে ভাই। আপনারে কেবল এই কারনে লাল সালাম।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

কবি ও কাব্য বলেছেন: ভাই আমরা এখন এতোই নির্লজ্জ হয়েছি যে চুরি করে ধরা পড়ার পরেও বুক ফুলিয়ে হাঁটি । চারিদিকে শুধু চোরদের জয়জয়কার । বাংলা চলচ্চিত্র ও গান আমার প্রানে মিশে আছে। আমি বাংলা চলচ্চিত্র ও গান দিয়ে বিশ্বের কাছে ,বাংলাদেশের মানুষের কাছে প্রিয় বাংলাদেশকে তুলে ধরার চেষ্টা করছি । আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: কারন লেখা গুলি পড়া যাচ্ছেনা।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

নৈশ শিকারী বলেছেন: মানুষের বিবেক বোধ আর লজ্জা ধীরে ধীরে লোপ পাচ্ছে, অপরাধ তথা চুরি করে যদি কেউ ধরা পরার পরও যদি লজ্জিত না হয় তাহলে তাকে জুতা মারলেও লজ্জা হবেনা, এই ব্যাপারে আমি নিশ্চিত।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

কবি ও কাব্য বলেছেন: এখন চারদিকে চোরদের জয়জয়কার, মেধাবীরা সেখানে অসহায় ।

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

নৈশ শিকারী বলেছেন: মানুষের বিবেক বোধ আর লজ্জা ধীরে ধীরে লোপ পাচ্ছে, অপরাধ তথা চুরি করে যদি কেউ ধরা পরার পরও লজ্জিত না হয় তাহলে তাকে জুতা মারলেও লজ্জা হবেনা, এই ব্যাপারে আমি নিশ্চিত।

৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

সুমন কর বলেছেন: এমনিতেই বাংলাদেশের অডিও শিল্প প্রায় ধ্বংসের মুখে। তার উপর যদি চোরদের আগমন হয়, তা খুবই লজ্জাকর।

১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

কবি ও কাব্য বলেছেন: বাংলাদেশের অডিও শিল্পে বহুদিন ধরেই চোরেরা চুরি করেছে কিন্তু কেউ তাদের ভয়ে মুখ খুলার সাহস পায়নি কারণ চোরদের অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ বড় একটি সিণ্ডিকেট রয়েছে । সেই সিণ্ডিকেটের রোষানলে পড়ার ভয়ে কেউ মুখ খুলেনি আজো খুলার সাহস পায়না ।

৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

নিশাত সুলতানা বলেছেন: চোর !

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

কালো মে০০৭ বলেছেন: ছি ছি এসবের মানে কি? আমাদের দেশের ভাবমূর্তি আমরা নিজেরা কেনো নষ্ট করি বুঝি না।

১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: প্রামািনক বলেছেন: মেধা চোরদের ক্ষমা করা যায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.