নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

করুণাধারা

করুণাধারা

জীবন যখন শুকাইয়া যায় করুণাধায় এসো

করুণাধারা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক‍্যাপচা প‍্যাচাল

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৪



কম্পিউটার মাঝে মাঝে পরীক্ষা নিয়ে দেখে আমি মানুষ নাকি কোনো ঝামেলা পাকানো রোবট! এজন্য কতগুলো ছবি দিয়ে পরীক্ষা করে; ক‍্যাপচা নামক এই ছবিগুলোর সাথে আমাদের সবারই পরিচয় আছে। ছবিগুলোর মধ্যে যেগুলোতে কম্পিউটার নির্দিষ্ট জিনিসগুলো থাকবে সেগুলোতে টিক চিহ্ন দিতে হবে। টিক চিহ্ন ঠিক হওয়া মানে আমি মানুষ, রোবট না!! কখনো কখনো টিক চিহ্ন দিতে দিতে হয়রান যাই, কম্পিউটার একের পর এক ছবি দিতেই থাকে!! হয়ত বলছে ছবিগুলোতে ব্রিজ থাকলে টিক দাও, দেখা গেল, ছবির মধ্যে ব্রিজের একটুখানি অংশ এমনভাবে দৃশ‍্যমান যে, বোঝা খুবই দুঃসাধ্য। আবার কখনো বলছে সিগন্যাল লাইট দেখলে টিক দিতে, কখনো রোড সাইনে টিক দিতে। সব ছবিতেই এগুলো বোঝা বেশ কষ্টকর। ছবির পর ছবিতে টিক দিতেই থাকি; রাস্তাঘাটে দেখা যায় এমন কত কিছুর ছবি যে আসতে থাকে টিকাবার জন্য, অবশেষে একসময় কম্পিউটার সন্তুষ্ট হয়ে ঘোষণা দেয় যে আমি রোবট না! আমিও তখন বেশ সন্তুষ্ট বোধ করি, একবারও মনে হয় না যে কম্পিউটার আমাকে দিয়ে কিছু কাজ করিয়ে নিল!!

আমি একা না, লক্ষ লক্ষ মানুষ এভাবে লক্ষ লক্ষ ছবি চিহ্নিত করে চলেছেন, আর এভাবেই গুগল তার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের (এআইর) জন্য লক্ষ লক্ষ ছবি সনাক্ত করার কাজ করিয়ে নিচ্ছে, এক্কেবারে বিনাপয়সায়! নাহলে এই সনাক্তকরণের কাজ করিয়ে নেবার জন্য গুগলকে এক বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়োগ দিতে হত! এই সনাক্ত করা ছবিগুলো এআই বিশ্লেষণ করে, তারপর একসময় এই লাইটপোস্ট, ফুটপাত আর রাস্তার আরও অনেক জিনিসের ছবি একবারেই চিনতে পারে, একেবারে মানুষের মত করে!! এটাই তার লক্ষ্য!

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, বা এআইকে একটা ছবি চেনাবার জন্য এত ঝামেলা কেন পোহাতে হয়? কারণ এআইর ইন্টেলিজেন্স মানুষের মতো না। মানুষের intelligence এমন যে, যেকোনো জিনিস ( বা তার ছবি) একবার দেখলেই পরে সেটা অন‍্য চেহারায় বা পরিবেশে দেখলেও সেই জিনিস বলে চিনতে পারে। যেমন ধরুন, একটা চার বছরের বাচ্চাকেও যদি একটা পাকা সাগরকলা দেখিয়ে বলা হল যে, এটা একটা কলা, এরপর থেকে যতভাবেই যতরকম কলা বা তার ছবি দেখবে, তখনই সে এটাকে কলা বলে চিনতে পারবে; কলাটা যদি দেখানো হয় আধো অন্ধকারে, কিম্বা পাকা কলার বদলে কাঁচা কলা দেখানো হয়, বা কোন অপরিণত কলা, বা সাগর কলার বদলে সবরী বা বিচি কলা, তা হলেও একজন শিশুও সেটাকে কলা বলেই চিনতে পারবে। কিন্তু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যাপারটা তেমন নয়। তাকে যখন একটা পাকা সাগর কলা ( ছবি)  দেখিয়ে হলো এটা কলা, তখন সে এই কলার ছবির সমস্ত বৈশিষ্ট্য তার মেমোরিতে রেখে দেবে। ( কিভাবে রাখে সে প্রসঙ্গে পরে আসছি)। এরপর যখন হুবহু একই কলার ছবি আবার দেখানো হয়, তখন বুঝতে পারে এটা পাকা সাগর কলা। কিন্তু যদি দেখানো হয় কাঁচা সাগরকলা, কিংবা পাকা সবরীকলা, বা দু'টো পাকা সাগর কলা, তাহলে এআই আর এটাকে কলা বলে চিনতে পারবে না। এআইকে কলা চেনাতে গেলে কলার হাজার হাজার ছবি এআইকে দিতে হবে, সেগুলো দেখতে দেখতে, হিসাব করতে করতে, এআই ঠিক মানুষের মতোই কলা চিনতে পারবে, একে বলে এআইর Image recognition! এই Image  recognition তার জন্য মহা কঠিন একটা ব‍্যাপার- এক ছবি থেকে আরেক ছবি সামান্য আলাদা হলেই এআই মহা ধন্দে পড়ে যায়। একটা সাদা বিড়াল ছানার ছবি এআই কে দেখানো হলে সে সাদা বিড়াল ছানা চিনে রাখতে পারবে, কিন্তু যদি সেই বিড়াল ছানার গলায় একটা ফিতা বেঁধে ছবি তুলে দেয়া হয়, তাহলে সেই ছবি দেখে এ আই আর বিড়াল ছানাকে চিনতে পারবে না!


 এআই কিভাবে ছবিকে মনে রাখে? একটা জটিল প্রক্রিয়ায়। আমরা যখন কোন ছবি দেখি, আমাদের স্মৃতিতে হুবহু সেই ছবিটা রয়ে যায়।  এআই যেভাবে ছবি দেখে সে ব্যাপারটা এমন- একটা ছবি দেখার সময় সে ছবিটাকে কিছু সংখ্যার মাধ‍্যমে প্রতিস্থাপন করে। এজন্য প্রথমে সে ছবিটার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বরাবর অসংখ্য ছোট ছোট খোপ বা ডটে ভাগ করে, যাকে বলে পিক্সেল। তারপর একটা করে পিক্সেলকে লম্বালম্বি তিন ভাগে ভাগ করে, সেই পিক্সেলে থাকা রং অনুযায়ী প্রতিভাগে সংখ্যা দেয়া শুরু করে। রংকে যে সংখ্যা দিয়ে প্রতিস্থাপন করে, তার মান হয় ০ থেকে ২৫৫ পর্যন্ত।  লাল, হলুদ, নীল- এই তিনটি রং মৌলিক; বাকি সমস্ত রং তৈরি হয় এই তিনটি রঙের নানা অনুপাতের মিশ্রণে। ধরা যাক একটা পিক্সেলের রং কালো, তাহলে এই পিক্সেল সংখ্যা দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে এভাবে [০,০,০], মানে রঙহীন। যদি  পিক্সেলের রং সাদা হয়, তবে এআই তাকে চিনবে [২৫৫,২৫৫,২৫৫] বলে; সমস্ত রং মিলে গেলে সাদাই তো দেখায়! যদি পিক্সেলের রং ধূসর হয় তবে নাম্বার হবে ০ আর ২৫৫র মাঝামাঝি কিছু একটা, যেটা কম্পিউটার ঠিক করবে। মৌলিক তিন রং এর জন্যও কম্পিউটার সংখ্যা ঠিক করে রেখেছে, ধরা যাক এই তিনটা সংখ্যা যথাক্রমে ১০০,১৫০,২০০। যদি একটা পিক্সেল হয় পুরোপুরি লাল, তবে এআই তাকে চিনবে [১০০, ১০০,১০০]। যদি পিক্সেল হয় বেগুনি, (লাল আর নীল এর সংমিশ্রণ) তবে এআই তাকে চিনবে [১০০,০,২০০], এভাবে। বেগুনি রঙের বিভিন্ন সেডের জন্য লাল, নীলের জন্য সংখ্যার মানের তারতম্য করে সঠিক সেডটি আনবে এআই। এভাবে এআই একটা ছবিকে অনেকগুলো পিক্সেল ভাগ করে প্রতি পিক্সেলের রংকে সংখ্যা দিয়ে প্রতিস্থাপন করে এই প্রথম পর্যায়ের কাজ করল।

দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শুরু হয় এরপর। এআই  প্রতি পিক্সেলের সংখ্যাগুলোকে একটা র‍্যানডম সংখ্যা দিয়ে গুন করে, গুণফলগুলোকে যোগ করে, এই গুণ আর যোগের প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে যতক্ষণ না একটা পূর্ণ সংখ্যা ০,১,২...এরকম পাওয়া না যায়। এই পূর্ণ সংখ্যাটাকে বলে লেবেল, এক লেবেলে একটা জিনিসের যত রকম ছবি আছে তার সমস্ত রাখা থাকে, অনেকটা ফাইলে যেভাবে অনেক কাগজ রাখা থাকে। ধরা যাক, লেবেল ১ এ কলার অনেক ছবি রাখা আছে। এখন এআইকে কলার আরেকটা ছবি দেয়া হল, সে এই ছবিটাকেও পিক্সেলে ভাগ, সংখ্যার গুণ-যোগ ইত‍্যাদি করতে থাকে যতক্ষণ না একক কোন সংখ্যা (এক্ষেত্রে ১) আসে। যদি হিসাব শেষে মান ১ হয়, তবে এটাকে লেবেল ১ এ রেখে দেবে। যদি ১ না হয়ে ১ এর কাছাকাছি কোন সংখ্যা যেমন ০.৮ হয়, তখন যেহেতু এটা ১ এর কাছাকাছি, তাই এআই ট্রায়াল আর এরর করে আবার হিসাব করতে থাকে যতক্ষণ না ফল ১ হয়। কোন পিক্সেলে কোন কোন সংখ্যা আছে, সেগুলোকে ট্রায়াল আর এররের মাধ্যমে ১ করতে যেসব গাণিতিক অপারেশন করা হয়, এআই তার তথ্যও সংরক্ষণ করে। ফলে পরবর্তীতে কলার আরো কোনো ছবি সনাক্ত করতে এই হিসাব কাজে লাগে। এভাবে এআই একটা ছবিকে কতগুলো সংখ্যা বানিয়ে তা তার মেমোরিতে জমা রাখে।

এইভাবে লেবেলে অনেক পরিমাণ ছবি ( যেমন নেপালি কলা, বাংলা কলা, গাছে কলা, টুকরিতে কলা, সুপারমার্কেটে কলা, তাজা কলা, পঁচা কলা ইত্যাদি ইত্যাদি)  জমা হবার পর সেগুলো বিশ্লেষণ করে এআই একটা কমন প‍্যাটার্ণ বের করে ফেলতে পারে, যা এই বিভিন্ন রকম কলার ছবিতে আছে। সেই প‍্যাটার্ণ বের করে ফেললেই তার কাজ শেষ, এরপর কলার যেকোনো ছবি দেখামাত্রই প‍্যাটার্ণ দেখে এআই বুঝতে পারবে যে, সেটা কলার ছবি! হয়ে গেল কলার Image recognition.

এখন এআই দিয়ে যদি একটা গাড়ি চালাতে হয়,  তবে রাস্তায় দেখা যায় এমন কয়েকশ জিনিস দেখামাত্র তাকে চিনতে হবে (বাংলাদেশে গাড়ি চালানোর জন্য অবশ্য শুধু গরু ছাগল চিনলেই চলবে); যেমন একটা ট্রাফিক লাইট চিনতে গেলে তাকে প্রথমে কয়েক হাজার ট্রাফিক লাইটের ছবি দিতে হবে, যেন এগুলোর মধ্যে কমন প‍্যাটার্ণ বের করতে পারে, যা দিয়ে মুহূর্তের মধ্যেই ট্রাফিক লাইট বলে চিনতে পারে। এখন এসব চিনতে হলে যে হাজার হাজার ছবি দরকার হয়, সেগুলোকে ক‍্যাপচা টেপচা বলে গুগল আমাদের দিয়ে তৈরি করে দিচ্ছে!! view this link

দশ বছর আগে, ২০০৯ সালে গুগল এই চালকবিহীন গাড়ি বা এআই চালিত গাড়ির প্রকল্প শুরু করে, এখন যার নাম "ওয়েইমো"। ২০১৫ সালের জুন মাসে ওয়েইমো নির্মাণ টিম ঘোষণা দেয় যে তাদের পরীক্ষামূলক গাড়ি ৭০০,০০০ মাইল পথ পাড়ি দিতে গিয়ে ২০০,০০০ স্টপ সাইন, ৬০০,০০০ ট্রাফিক লাইট আর আঠার কোটি (১৮০ মিলিয়ন) নানা ধরনের গাড়ি "দেখেছে"। view this link এআইর এই দেখার সক্ষমতা অর্জনে কিছুটা হলেও আমাদের সকলের অবদান আছে।

এআই কেবল ছবি দেখে প‍্যাটার্ণ বের করতে পারে তা নয়, আরো অনেক কিছু আছে যা থেকে সে প‍্যাটার্ণ বের করতে পারে। যেমন আমার প্রিয় ফিবোনাচ্চি সিরিজ- এআই সেটাও বের করে ফেলতে পারে, যদি তাকে শুধু প্রাথমিক একটা তথ্য যেমন এটা পূর্ণসংখ্যার একটা সিরিজ এটা বলা থাকে। অসংখ্য র‍্যানডম সংখ্যা নিয়ে চেষ্টা করার পর একসময় সে সিরিজের প্রথম সংখ্যা বের করতে সফল হয়, এরপর দ্বিতীয়, তৃতীয় আর চতুর্থ সংখ্যা বের করতে পারলেই এগুলো দিয়ে সিরিজের প‍্যাটার্ণ বের করে ফেলে, তারপর পুরো সিরিজ...

আমার কথাটি ফুরোল।

 



 


মন্তব্য ৮৮ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: এই সমস্যায় আমি অনেকবার পড়েছি।

পোষ্ট টা বুঝতে আমাকে দুইবার পড়তে হয়েছে।

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২৮

করুণাধারা বলেছেন: একটা কাকতালীয় ব্যাপার এই যে, আমিও রাত ৯:২১ এ আপনার পোষ্টে মন্তব্য করেছি। একই সময়ে আপনিও আমার পোস্টে মন্তব্য করেছেন!!

জিনিসটা আমি যেভাবে বুঝেছি, সেভাবে লিখেছি। হয়তো ঠিকমতো বোঝাতে পারিনি। তবে মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



এতদিন জানতাম গুগলের অনেক ডলার আছে এখন দেখি গুগলও ফকির কিসিমের বিনা-পয়সায় আমাদের দিয়ে কাজ করাই তাও আবার না জানিয়ে।
একদম অজানা একটি বিষয় পড়লাম, ক্যাপচা আমার দুই থেকে তিন বারের বেশি কখনও লাগেনি অনেক সময় দ্বিতীয় বারেই আমি রোবট নই তা স্বীকার করে নিয়েছে।
আন্তরিক ধন্যবাদ চমৎকার একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য।

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩১

করুণাধারা বলেছেন: হা হা, দারুন কথা বলেছেন। এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি...

আমি কিন্তু বানিয়ে বলিনি। এই দেখুন লেখা আছে। view this link

৩| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২৪

বলেছেন: হুম,,


আপনার কথাটা ফুরাবার নয়,
রোবট একদিন সবকিছু কেড়ে নেবে ঠিকই মানুষ যে সেই রোবটকে বানায় সেটাই দিনশেষে সইত্য থাকবে।।।

কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রক দিনশেষে মানুষই।।।

ভালো থাকুন।।।

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

করুণাধারা বলেছেন: কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রক দিনশেষে মানুষই।।। ১০০% সহমত। তবে মানুষ যেভাবে কম্পিউটারকে কাজে লাগাচ্ছে, তা দেখে অবাক হতেই হয়।

আপনিও ভালো থাকুন। ধন্যবাদ মন্তব্য আর প্লাসে।

৪| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার লেখা.....

Captcha নিয়ে লিখেছেন কিন্তু এর ফুল ফর্মটা লিখেন নাই এটা অন্যায় X((


আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর বহু সমস্যা আছে। মাইক্রোসফট তো একটা টুইটার চ্যাটবোট রেসিজমের কারনে বন্ধ করে দিয়েছিলো। বেশিরভাগ পুরুষ ইন্জিনিয়ার দ্বারা তৈরী হওয়ার কারনে নারী বিদ্বেষও দেখা যায়।

গুগলের উদ্দেশ্য পুরোপুরি সফল। তাদের এআইকে ট্রেনিং সাধারণ মানুষই করে দেয়। ক্যাপচা, আসলে যার পোষাকি নাম রি-ক্যাপচার প্রথম ভার্সনে বিভিন্ন দেশের ফল, মন্দিরের ছবি দিতো। তারপর একটা কোড দিতো। সেটা কপি করে পেস্ট করা লাগতো। এখন সবকিছু ইংরেজিতেই আসে। এটা নিউ ভার্সন। ব্রাউজারে মাউস হোভারিং দিয়েও মানুষ বা বোট ডিটেক্ট করে। তবে হোভারিং ও সিমুলেশন দ্বারা করা যায়।

ক্যাপচা অনেক আগে থেকেই ছিলো। আগের গুলো সিম্পল। গুগলেরটা সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়। পিএইপি দ্বারা ক্যাপচার কোড লেখা যায়। গুগলেরটা মেশিন লার্নিং এবং লক্ষ লক্ষ কোডের সমন্বয়ে তৈরী।

ক্যাপচা সমস্যার সমাধান নিয়ে কিছু লিখলেন না !!

গুগল একাউন্ট লগইন অবস্থায় ক্যাপচা কম আসে। তবে তা সাইট এবং আইএসপির উপর নির্ভর করে। আর ব্রাউজার এক্সটেনশানও ব্যবহার করা যায় বাইপাস করতে।

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:০২

করুণাধারা বলেছেন: তিনবার চেষ্টা করেও মন্তব্য পোস্ট করতে পারিনি, আর কতকাল এই ভিপিএন এর জ্বালা পোহাতে হবে!!

Captcha নিয়ে লিখেছেন কিন্তু এর ফুল ফর্মটা লিখেন নাই এটা অন্যায় যেটুকু জানি, সেটুকুই লিখেছি। :| অনেক ফাঁকফোকর রয়ে গেল!

এই ফাঁকফোকর ভরাট আপনিই করতে পারবেন, আরেকটা পোস্ট দিয়ে। আশাকরি শিগগিরই সেটা দেবেন, নতুন কিছু জানতে পারব।

মন্তব্য আর লাইককে লাইক!

৫| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৪

করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আর ক্যাপচার কিছু বাগ আছে যা দিয়ে খুব সহজেই বাইপাস করা যায় B-))

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৬

করুণাধারা বলেছেন: বললাম তো, ক্যাপচার দ্বিতীয় পর্ব আপনি লিখুন। জানি খুব ভালোভাবে লিখতে পারবেন আপনি।

৭| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আর পিক্সেল চেনার ব্যাপারটা HTML এর RGB কোড ছাড়া কিছুই না।

২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৯

করুণাধারা বলেছেন: আমার মনে হয় কোড মোড আনলে পোস্ট কঠিন হয়ে যেত। অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করায়। :)

৮| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

মুক্তা নীল বলেছেন:
আপা ,
আসছি একটু পরে আমি খেয়ালই করিনি আপনি পোস্ট দিয়েছেন
পোস্টটি পড়ে তারপর মন্তব্য করব।

২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬

করুণাধারা বলেছেন: আচ্ছা, সেই মন্তব্যর অপেক্ষায় রইলাম। :)

৯| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: করুণাধারা,




অনেক কিছু জানা হলো, জ্ঞান ভান্ডারে কিছু যোগ হলো, কখনও প্রয়োজনে তা মিলিয়ে দেখে নেবো। কারন "এ আই" তো আমরাই বানাচ্ছি, আমাদের সাথে সে টক্কর দিয়ে পারবে?
চমৎকার বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
এবারে ক্যাপচার ক্যাচকলে পড়ে আমরা বিনা মজুরীতে যে বেগার খাটা খাটছি তার জন্যে গুগলকে একটু ঘোল গুলিয়ে খাওয়ার ব্যবস্থা কিভাবে করা যায় তা নিয়ে লিখুন। :-P

২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১১:০১

করুণাধারা বলেছেন: "এ আই" তো আমরাই বানাচ্ছি, আমাদের সাথে সে টক্কর দিয়ে পারবে?

একেবারেই না!! চেষ্টা করেও দেখা হয়েছে; আপনি যেভাবে ছবি দেখেই বলে দিতে পারবেন যে, একটা টিউমার নিরীহ নাকি ম‍্যালিগন‍্যান্ট, এ আই কিন্তু তা পারে না। তবে আমাদের সে সাহায্য করতে পারবে অনেক ক্ষেত্রে।

এভাবে বিনা মজুরিতে বেগার খাটার ব‍্যাপারে অনেকেই ব‍্যাজার; কিছু করার উপায় পাচ্ছেন না। আমারও কোন ধারণা নেই! আর্কিওকে তো বলে রাখলাম, দেখি এ ব্যাপারে তিনি কি বলেন!

মন্তব্য আর প্লাসের জন্য ধন্যবাদ, আর বিশেষ ধন্যবাদ "এ আই"র ঠিকভাবে লিখে দেখানোর জন্য। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দুটো আলাদা শব্দ, আমি কি করে দুটোকে একসাথে করার মত ভুল করলাম জানিনা।

১০| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৩

মোগল সম্রাট বলেছেন: ক্যাপচার পিছনে এতো বিশাল হিসাব নিকাশ আগে জানতাম না =p~

২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪৮

করুণাধারা বলেছেন: ক্যাপচার পিছনে এতো বিশাল হিসাব নিকাশ আগে জানতাম না

আমিও জানতাম না। যখন জানলাম, তখন ভাবলাম যেটুকু জেনেছি সেটুকু শেয়ার করি।

১১| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হায়রে ক্যাপচা !!! আমি রিজিয়ন পরিবর্তন করার সাথে সাথে শুরু হয় ক্যাপচা পরিক্ষা আর আমিও পরিক্ষা দিতে থাকি।

২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

করুণাধারা বলেছেন: রিজিয়ন পরিবর্তনের সাথে সাথে ক্যাপচা পরীক্ষা দিতে হয়- এটা জানা ছিল না! আশা করি এ ব্যাপারে বিজ্ঞ আর্কিওপটেরিক্স কিছু জানাতে পারবেন।

আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো ঠাকুর মাহমুদ। শুভকামনা।

১২| ২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:৫৯

মা.হাসান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট দিয়েছেন। গুগুল হয়তো এখান থেকে বিলিয়ন ডলার কামাবে, কিন্তু আলটিমেটলি এই প্রযুক্তি মানুষের কাজেই ব্যবহার করা হবে। কাজেই ক্যাপচা এ ক্লিক করতে আমার আপত্তি নেই। তবে গুগুল যেভাবে ইমেইল বা সার্চ ইঞ্জিন বা ফোন থেকে ব্যক্তিগত তথ্য স্টোর করে রাখে তা আমার কাছে ভীতিকর মনে হয়। এ কারণে গুগুলের সার্ভিস ব্যবহার করা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছি।

ব্লগে বিভিন্ন রকমের চিন্তাশক্তি লোক থাকেন । কাজেইএ বিষয়ে একমত যে কোডিং এর মত জিনিস ঢুকালে পোস্টটি অনেকের কাছে তার আকর্ষণ হারাতো।

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩

করুণাধারা বলেছেন: গুগুল যেভাবে ইমেইল বা সার্চ ইঞ্জিন বা ফোন থেকে ব্যক্তিগত তথ্য স্টোর করে রাখে তা আমার কাছে ভীতিকর মনে হয়। এ কারণে গুগুলের সার্ভিস ব্যবহার করা প্রায় বন্ধ করে দিয়েছি।

বন্ধ করতে পারিনি, তবে এটা নিয়ে আমার ভয় আছে। আমার মেয়ে বলেছে, একবার সে বাংলায় কথা বলার সময় একটা জুতার দোকানের নাম বলছিল। কথা বলা শেষ হওয়া মাত্র দেখে সেই দোকানের বিজ্ঞাপন এসে হাজির! এরা কি সারাক্ষণ নজরদারি করে কিনা কে জানে! বহুদিন আগে ইরানের রানীর স্মৃতিকথা পড়েছিলাম; স্ট্যালিনের সময় ইরানের শাহ স্ত্রীকে নিয়ে ক্রেমলিন প্রাসাদে কদিন অতিথি ছিলেন। রানী শাহকে কথা প্রসঙ্গে বলছিলেন, তাদের ঘরের কার্পেটটা খুব সুন্দর। দেশে ফেরার সময় রাশানরা তাদের যেসব উপহার দিয়েছিল, তার মধ্যে হুবহু সেই কারপেট ছিল। অর্থাৎ সেই ষাটের দশকেই নজরদারির যন্ত্র ঘরে ছিল। আজ তো আমরা নিজেরাই নজরদারি করার যন্ত্র সারাক্ষণ বহন করছি!

মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রেরণা দেয়ায় ধন্যবাদ মা. হাসান।

১৩| ২২ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:২৩

মুক্তা নীল বলেছেন: আপা ,
ক্যাপচা ফাংশন নিয়ে আপনার পোস্ট বেশ সমৃদ্ধশালী। ক্যাপচা প্যাচাল এ
খুঁটিনাটি বিষয়টাকে মজা করে লিখেছেন। ভালো লাগলো , আপনার এই লেখার
ধরন গুলো। শুভকামনা জানবেন।

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭

করুণাধারা বলেছেন: এই ক‍্যাপচার কথা যখন জানলাম, তখন আমার বেশ মজার লেগেছিল। তাই ভাবলাম ব্লগে শেয়ার করি। খুবই ভালো লাগছে জেনে যে, আপনার ভালো লেগেছে! :)

মন্তব্য আর প্লাসে অনুপ্রেরণা দেওয়ায় অনেক ধন্যবাদ মুক্তা নীল, শুভকামনা রইল।

১৪| ২২ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:৪২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: অর্ধেক পড়েছি।

এই ক্যাপচার জ্বালায় সামুতে আর নতুন আইডি খুলি না। আগেই ভালো ছিল, কোড টাইপ করে বছর বছর আইডি খুলতাম। :D

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:০১

করুণাধারা বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে খুব ভাল লাগছে পাঠকের প্রতিক্রিয়া !

ক‍্যাপচা আসলেই খুব জ্বালায়, আমি অতিষ্ঠ হয়ে যাবার পর আই এস পিকে বলায় তারা ঠিক করে দিয়েছিল, কিভাবে আমি জানিনা।আশা করছি আর্কিওপটেরিক্স এটা বিস্তারিত জানাবেন।

ভালো থাকবেন।

১৫| ২২ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:৪৭

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: ক্যাপচা প্যাচাল আমার কাছে ভালোই লাগে,সে আমাকে পরীক্ষা করে ছবির মাধ্যমে। তবে আপনার এই ক্যাপচা প্যাচাল পুরোটা পড়ে আমার ঘুম চলে আসছে। শুভ রাত্রি।

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

করুণাধারা বলেছেন: প্রথম দিকে আমারও ক‍্যাপচা বেশ ভালো লাগতো, তাড়াতাড়ি করতাম পরীক্ষায় পাশ করার জন্য। পরে দেখি পরীক্ষা আর শেষ হয় না। তখন বিরক্তি লাগা শুরু হলো। আর এত ঘনঘন পরীক্ষা নেবেই বা কেন!!

আশা করি রাতে ভালো ঘুমাতে পেরেছেন! আপনার রাত বারোটা মানে আমার রাত তিনটা!

শুভকামনা রইল অনেক।

১৬| ২২ শে জুন, ২০১৯ রাত ১:৩১

ওমেরা বলেছেন: আমি রোবট নই আপু । আপনার গায়ে একটু চিমটি দিতে পারি আপু? তাহলে প্রমান হবে আমি রোবট নই।

Excellent quality writing! ধন্যবাদ আপু।

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:০৬

করুণাধারা বলেছেন: জানি তুমি রোবট নও, রোবট কখনো এত চমৎকারভাবে দিন লিপি লিখতে পারবে না!!!

প্রশংসা পেয়ে অনেক প্রীত হলাম ওমেরা। ধন্যবাদ মন্তব্য ও প্লাসের জন্য।

১৭| ২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ক্যাপচার যন্ত্রণায় অতিষ্ট হই মাঝে মাঝে। ভাল বিষয় নিয়ে লিখেছেন।

প্রিয় আর্কিওপটেরিক্স@
ক্যাপচা বাইপাস করার কোনো পদ্ধতি আপনার জানা থাকলে সেটা নিয়ে পোস্ট দেয়ার অনুরোধ থাকলো। অনেকেই বিরক্তিকর পরিস্থিতির হাত থেকে মুক্তি পেতো।

সুন্দর। শুভকামনা। +++

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:১৭

করুণাধারা বলেছেন: ব্লগের পরিবেশ ( মাঝে মাঝে কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) এমন যে, কিছু জানলে সহ ব্লগারদের সাথে সেই জানাটা শেয়ার করতে ইচ্ছা করে! তাই যখন ক্যাপচার কথা জানলাম, তখন ইচ্ছা করলো এটা শেয়ার করতে। একেবারেই ভাবি নি যে এই পোস্টে এত সাড়া পাবো!!

ক্যাপচা বাইপাস করার পদ্ধতি আছে আমার জানা নেই, আমার ধারণা আর্কিওপটেরিক্স জানেন এবং এ ব্যাপারে নিশ্চয় তিনি পোস্ট দেবেন।

মন্তব্য ও প্লাস দিয়ে অনুপ্রাণিত করেছেন আমাকে নতুন নকীব, অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৮| ২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,

আমরা নিতান্ত ছাপোষা মানুষ, ক্যাপচার প্যাচালে পড়লে তার দেখানো পথে পথ পেলে এগিয়ে যায়; আর না পেলে বাড়ির পথ ধরি। ফলে একতরফা ক্যাপচার ঘোল খাওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার ছিলনা। কিন্তু পোস্টটা পড়ে বুঝতে পারলাম ক্যাপচা ব্যাটা এবং গুগল মামু বুঝতে পেরেছ এবার কার পাল্লায় পড়েছে। সুন্দর পোস্ট, ক্যাপচার capture জেনে আনন্দ পেলাম।++++

অফটপিক - ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক হিংসার কারণে দিনের বেলা ব্লগিং করা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার কর্মস্থল ও পার্শ্ববর্তী এলাকাটি রাজনৈতিক সন্ত্রাস কবলিত। যেখানে 10 টা থেকে 5 টা পর্যন্ত প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাল পরিষেবা বন্ধ আছে। সন্ধ্যেবেলা যতক্ষণ না বাড়ি ফিরছি ততক্ষণ নেট পরিষেবা আমার ধরাছোঁয়ার বাইরে। এ কারণেই ব্লগে ঢোকা বা কমেন্ট করার সুযোগ অনেকটা কমে গেছে।


শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

করুণাধারা বলেছেন: এত ঝামেলার পরও ব্লগে এসে আমার পোস্ট পড়েছেন, মন্তব্য করেছেন এবং প্লাস দিয়েছেন- আমি খুবই কৃতজ্ঞ এবং আনন্দিত পদাতিক চৌধুরী। আশা করছি তাড়াতাড়ি আপনার এই ঝামেলা মিটে যাবে, আপনি আগের মত সবসময়ই ব্লগে ঢুকতে পারবেন। আমরা একরকম ঝামেলায় আছি ব্লগে ঢোকা নিয়ে, আপনি দেখছি আরেক রকম ঝামেলায় আছেন!! আপনার এখনকার অবস্থা কি এবং কেন, সেটা জানাতে অসুবিধা না একটা পোস্ট দিন না, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার আরেক রকমের সাথে পরিচয় হই !!

আমিও আপনার মতই ছাপোষা, ক্যাপচা করতে বললেই চুপচাপ করে দেই।

মন্তব্য আর প্লাস এর জন্য ধন্যবাদ, আর শুভকামনা।

১৯| ২২ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইতো বলি!

এতএত ছবি দেয় ক্যারে ;) হা হা হা
অনেক কিছূ জানা হলো পনির মতো সহজ করে!
অর্কি ভায়ার বিশেষজ্ঞ পোস্টের অপেক্ষায়!

++++

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩২

করুণাধারা বলেছেন: অর্কি ভায়ার বিশেষজ্ঞ পোস্টের অপেক্ষায়!

আমিও অপেক্ষায় আছি। আমি অল্প স্বল্প যা জানি সেটুকুই তো শেয়ার করলাম, তাতে আপনাদের এমন সাড়া পেয়ে আমি আপ্লুত!

অসংখ্য ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু, মন্তব্য এবং প্লাস দিয়ে অনুপ্রাণিত করায়। শুভকামনা রইল।

২০| ২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা !! এই ছিল তাদের মনে মনে X((

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯

করুণাধারা বলেছেন: হ্যাঁ, এই ছিল তাদের মনে মনে!! :( তবে আমি খুব বেশি রাগ করছি না, হাজার হলেও আমাদের মানুষজাত ভাইদের মাথা থেকেই তো আমাদের খাটানোর এই বুদ্ধি বের হয়েছে!! এটা যদি যন্ত্রের বুদ্ধি হতো, তবে বেশ অসম্মানজনক পরিস্থিতি হত।

এমন পোস্টে মন্তব্য আর প্লাস পেয়ে খুবই অনুপ্রাণিত হয়েছি, অনেক ধন্যবাদ মনিরা।

২১| ২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: আচ্ছা আপু, আপনি কি গনিতের ছাত্রী বা গনিত পছন্দ করেন এইরকম কিছু। এইসব প্যার্টান বুঝা সাধারন কারো পক্ষে সহজ না। আমি আগেও দেখেছি গনিতের কঠিন বিষয় নিয়ে আপনাকে পোস্ট দিতে। তাই জানতে ইচ্ছে করল।

ক্যাপচা দেখার কার ইচ্ছে করলে সহজ রাস্তা বলে দেই। টর ব্রাউজার দিয়ে গুগল ওপেন করে কোন কিছু সার্চ দিন। সাথে সাথেই এটা হাজির হয়। মাঝে মাঝে ব্যস্ততার মধ্যে খুব বিরক্ত লাগে।

আপনার পোস্ট এবং আর্কিওপটেরিক্স ভাইয়ের মন্তব্য ২টাই দুর্দান্ত হয়েছে। অভিনন্দন রইল ২ জনকেই।

ধন্যবাদ।

২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫০

করুণাধারা বলেছেন: বহুদিন পর নীল আকাশের দেখা পেয়ে খুব ভালো লাগছে।

না, আমি গণিতের ছাত্রী না, তবে গণিত আমার সবচাইতে প্রিয় বিষয়। আর এই পোষ্টে গণিত বলতে তো শুধু গুণ আর যোগের উল্লেখ করেছি, এটা বোঝা তো তেমন কঠিন কিছু না।

আমিও অপেক্ষায় আছি আর্কিওপটেরিক্সের পোস্টের। মনে হয় অনেক জিজ্ঞাসার জবাব পাওয়া যাবে।

আপনি কিন্তু বেশ অনেকদিন ধরে লিখছেন না! না লিখতে-লিখতে না লেখার অভ্যাস পেয়ে বসে! এমন অভ্যাস হবার আগেই তাড়াতাড়ি লিখতে শুরু করে দিন। বেশি না লিখতে ইচ্ছা করলে, ছোট পোস্ট দিন, কিন্তু ব্লগে ফিরে আসুন।

ধন্যবাদ মন্তব্য আর প্লাসের জন্য। শুভকামনা।

২২| ২২ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইজন্যই রোবট কখনও মানুষের বুদ্ধির ধারে-কাছে আসতে পারবে না। তাকে যতোটুকু ইনপুট দেয়া হবে, ততোটুকুই সে আউটপুট দিবে। বুদ্ধি করে বেশী দিতে পারবে না।
অনেকের থেকেই আমার বুদ্ধিশুদ্ধি কম, কিন্তু একটা রোবট কখনও আমার সমকক্ষ হতে পারবে না চিন্তা করে ভালো লাগছে! B-)

২২ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:০১

করুণাধারা বলেছেন: সেটাই। রোবট বেশি বাড়াবাড়ি করলে তাকে থামিয়ে দেবার বুদ্ধি মানুষের যথেষ্ট আছে। তাই আমি কখনোই মনে করি না যে, রোবট কখনো মানুষের উপর ক্ষমতাবান হয়ে উঠতে পারবে। তবে রোবট গাড়ি ব্যাপারটা আমার বেশ ভালো লাগছে, বাংলাদেশ রোবট বাস চালু হলে বেশ হয়...

অনেকের থেকেই আমার বুদ্ধিশুদ্ধি কম, কিন্তু একটা রোবট কখনও আমার সমকক্ষ হতে পারবে না চিন্তা করে ভালো লাগছে! না না, আপনার বুদ্ধি সুদ্ধি মোটেও কম না; আর রোবট একশ বছরেও আপনার সমকক্ষ হতে পারবে না। নিশ্চিত থাকুন।

মন্তব্যর সাথে ফাও কিছু দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, ভুয়া মফিজ।

২৩| ২২ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার পোস্টের কমেন্ট পড়ে বুঝলাম অনেকেরই ক্যাপচায় সমস্যা হয়। এ বিষয়ে ইন-ডেপ্থ পোস্ট দিবো। এখন একটু বিজি আছি। অলিম্পিয়াড রিলেটেড পোস্ট লিখছি। সাথে আছে রোবোটিকস এবং রিসার্চ।

২২ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

করুণাধারা বলেছেন: অলিম্পিয়াড রিলেটেড পোস্ট লিখছি। সাথে আছে রোবোটিকস এবং রিসার্চ। সবগুলোই ইন্টারেস্টিং বিষয়। পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।
আর তারপর ক‍্যাপচা নিয়ে ইন ডেপথ পোস্ট; এটার অপেক্ষায় বসে আছে কতজন দ‍্যাখেন!!

শুভকামনা।

২৪| ২২ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

নীলপরি বলেছেন: ক্যাপচার নির্দেশ মানতে বাধ্য হই । তাই নিয়ে এতোকিছু জেনে ভালো লাগলো ।
++
শুভকামনা

২২ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

করুণাধারা বলেছেন: ক্যাপচার নির্দেশ মানতে বাধ্য হই । না মানলে তো সবকিছু বন্ধ করে বসে থাকতে হবে। অতএব মেনে নেয়াই ভালো। B-)

মন্তব্য আর প্লাসে প্রেরণা পেলাম নীলপরি। শুভকামনা আপনার জন্যও।

২৫| ২২ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: এটা আসলেও একটা ঝামেলা।

২২ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩

করুণাধারা বলেছেন: মহা ঝামেলা! নিজেদের সুবিধা আদায়ের জন্য আমাদের এই ঝামেলায় ফেলছে।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান, ভালো থাকুন।

২৬| ২২ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইন্টারেস্টিং !!!!

২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৭

করুণাধারা বলেছেন: সত্যি ইন্টারেস্টিং!! যাদের একটা ছবি চেনাতে এত আয়োজন করতে হয়, তারা আমাদের উপর কখনো ক্ষমতাবান হতে পারবে বলে আমার মনে হয় না।
মন্তব্য এবং প্লাসে অনুপ্রাণিত করায় অনেক ধন্যবাদ, গিয়াস লিটন। ভালো থাকুন।

২৭| ২৩ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২৬

নীল আকাশ বলেছেন: আপু,
সরকারের বিরুদ্ধে সত্য কথা বলার জন্য আমাকে এখন সৈন্যবাহিনী ছাড়াই ব্লগে জেনারেল হতে হয়েছে। কি বিচিত্র সেলুকাস! এটা নাকি মুক্তচিন্তা প্রকাশের মাধ্যম। আমার কাছে তো মনে হচ্ছে দেশের বর্তমান জাতীয় নির্বাচনের মতন। অনেক লেখা জমে আছে কিন্তু আমাকে সেফ না করা পর্যন্ত একটা পোস্টও এই ব্লগে দিব না। দেখি এভাবে কতদিন রাখে আমাকে? ভুল বুঝবেন না আমাকে। মাথায় জিদ চেপে গেছে। আমিও এর শেষ দেখে ছাড়ব।

২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: গতকাল একটা কাঁঠাল গাছ দেখে আমার হঠাৎ করে একটা কথা মনে পড়ল।( আমাদের স্মৃতির স্তরে স্তরে অনেক কিছু লুকিয়ে থাকে হঠাৎ জেগে ওঠে)। কয়েক বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক তার ফেসবুকের পাতায় কিছু স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবল প্রতাপান্বিত এক ছাত্রনেতার সেই স্ট্যাটাস পছন্দ হয়নি। তিনি তার সমস্ত সাঙ্গোপাঙ্গ নিয়ে অধ্যাপকের রুমে এলেন অধ্যাপককে শায়েস্তা করতে। এক বাকশো মিষ্টি নিয়ে "খা খা" বলে জোর করে অধ্যাপকের মুখে কিছু ঢুকালেন, বাকিগুলো সাঙ্গ-পাঙ্গরা অধ্যাপকের মাথায় মুখে হাতে জামায় মাখালো এবং হিড়হিড় করে টানতে টানতে ছয়তলা থেকে তাকে নামিয়ে নিয়ে এসে উন্মুক্ত জায়গায় দাঁড় করিয়ে নানারকম অপমান, যেমন জুতা দিয়ে মারা, চর থাপ্পর মারা, এবং কাঁঠাল গাছের ডাল এনে জোর করে তার মুখে পাতা ঢুকিয়ে দিয়ে রাখল; এইসব সকলের সামনে চলল। অতঃপর ছাত্রনেতার ইচ্ছানুসারে অধ্যাপক কে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে চলে যেতে হল...

সেই প্রবল শক্তিমান ছাত্র নেতা আত্মহত্যা করলেন কয়দিন আগে... কিসের ফল ভোগ করলেন তিনি!!! গতকাল খুব ইচ্ছা করছিল এই নিয়ে একটা পোস্ট দেবার। পরে ভাবলাম, থাক...

সত্য নির্বাসনে গেছে। এখন তাকে নিয়ে কেন টানাটানি করেন? বরং পাঠকপ্রিয় গল্প লিখছিলেন, তাই লিখুন। শুভকামনা রইল।

২৮| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটি অসাধারণ পোস্ট লিখেছেন! চমৎকার বললেও কম বলা হবে। পোস্টের অন্তর্নিহিত রম্য উপাদানগুলোও উপভোগ করেছি। :)
আপনি কি কখনো নিজের আই কিউ টেস্ট করিয়েছেন?
পোস্টে প্লাস + +

২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৭

করুণাধারা বলেছেন: এই পোস্টকে "অসাধারণ" বলে বিশেষায়িত করায় আপনাকে অশেষ কৃতজ্ঞতা। এই ধরনের পোস্ট দিয়ে আমি কিছুটা ভয়ে থাকি; বিষয়বস্তু সম্পর্কে গভীর জ্ঞান না থাকায় পাঠকের বোধগম্য করে লিখতে পেরেছি কিনা সেই সন্দেহ থেকেই যায়! তবুও... সবসময় ইচ্ছা করে নিজের ভাবনাগুলো সহব্লগারদের সাথে ভাগ করতে। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগছে।

আই কিউ কথাটা জানলাম তাও তো বেশিদিন হয়নি, টেস্ট করার তো প্রশ্নই আসে না!!

একটা বই নিয়ে পোস্ট দেয়ার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু সংশয়ে ছিলাম পাঠক পাব কিনা ভেবে। আপনার মন্তব্য এবং প্লাসে হলাম আশ্বস্ত হয়ে ভাবছি পোস্টটা দেয়া যায়!! শুভকামনা রইল।

২৯| ২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:১৬

জুন বলেছেন: রোবট আমাকে কখনো হারিয়ে দিতে পারবে না ভেবে ভালোলাগছে । শুধু গল্প আর সিনেমায় ছাড়া ।
ক্যাপচা মিলাতে আমার খুব ভালোলাগে করুনাধারা ।
লেখায় প্লাস রইলো ।

২৫ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:০০

করুণাধারা বলেছেন: ক্যাপচা মিলাতে আমারও খুব ভালো লাগে, কিন্তু মাঝে মাঝে একের পর এক এতই দিতে থাকে যে, ৭/৮ মিনিট ধরে খালি মিলাতেই থাকি, যে সাইটে ঢুকতে চাই সেটাই ঢুকতেই পারিনা!! তখন মহা বিরক্ত লাগে!!

যন্ত্র বুদ্ধি দিয়ে কখনোই মানুষকে হারাতে পারবে না, কিন্তু বুদ্ধিমান যন্ত্র মনে হয় বেশ ইন্টারেস্টিং হবে!! কপোট্রনিক সুখ দুঃখ পড়তে আমার খুব ভালো লাগত...

এই পোস্টে মন্তব্য পাওয়াই অনেক প্রেরনা, তার উপর প্লাস পেয়ে খুব ভালো লাগছে। অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা জুন।

৩০| ২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ভাল লিখেছেন আপনার দেওয়া লিঙ্কগুলিও দেখলাম। আচ্ছা! আমরাই যদি এ,আইকে ছবি চিনিয়ে থাকি তাহলে ভুল ছবি সেলেক্ট করলে সেটা ধরে ফেলে কিভাবে যদিনা সে আগে থেকেই জানে ?

২৫ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:৩২

করুণাধারা বলেছেন: বাংলাদেশ জিততে চলেছে, এই সময় আড্ডা ছেড়ে আপনি আমার ব্লগে!! আড্ডায় কারো সাথে বিবাদ- বিসম্বাদ হলো নাকি? ;) যা হোক, আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে আমিও খুবই আনন্দিত!!

আপনি ঠিকই ধরেছেন, আমরা যেখানে এ আই কে শেখাচ্ছি, সেখানে শেখার আগেই এ আই ভুল কি করে ধরে!! আসলে এআইকে প্রাথমিক একটা শিক্ষা দেয়া হয়, সেটা দেয় গুগল কর্তৃক নিয়োজিত হাজার খানেক প্রফেশনাল মানুষ। এরা আমাদের মত এ‍্যামেচার না তাই এরা আমাদের মত কখনোই ভুল ছবি সিলেক্ট করে না। এবার এই প্রাথমিক জ্ঞান নিয়ে এআই ক‍্যাপচায় সিলেক্ট করা ছবি ভুল হলে তা ধরতে পারে। তারপরও আমাদের মত অ্যামেচার দিয়ে ক‍্যাপচার ছবি বাছাই করে তা দিয়ে এআইকে শেখানো হয়... সেই আপ্তবাক্য অনুযায়ী, The more you read (see), the more u learn".

শুভকামনা রইল।

৩১| ২৫ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:০০

সোহানী বলেছেন: হায় আল্লাহ্ এতাে কিছুতো জানতামই না। আমি সোজা সরলভাবে বিষয়টা বুঝতাম। গুগল যে এইভাবে আমাদেরকে দিয়ে বিনে পয়সায় কাজ করিয়ে নিচ্ছে তাতো জানতাম না B:-) B:-)

নতুন একটা বিষয় জানলাম আপু, অনেক ধন্যবাদ।

২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪

করুণাধারা বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখে খুবই ভালো লাগছে সোহানী। ব্লগের এই ঘোর দুর্দিনে আপনার অভাব খুব তীব্রভাবে বোধ করছিলাম; আশা করি এখন মাঝে মাঝে ব্লগের আসবেন। আমরা সবাই চেষ্টা করলে ব্লগের দুর্দিন নিশ্চয় কেটে যাবে...

ব্লগে থাকার জন্য নানা রকম পোস্ট দিয়ে চলেছি। এই পোস্টে আপনার মন্তব্য ও প্লাস পেয়ে খুবই আনন্দিত হলাম, অসংখ্য ধন্যবাদ।

অনেক দিন পর আপনাকে দেখে এই গানটা মনে পড়লো : view this link ভালো থাকুন।

৩২| ২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:২১

শায়মা বলেছেন: কেমন শয়তান চিন্তা করো !!!!!!!!! আমাদেরকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া!!!!!!!!!!

আমি ক্যাপচা দেখলে সেখানে আর ঢুকবোই না!!!!!!!

আমি তো স্বপ্নেও ভাবিনি এই জন্য তাদের এই ক্যাপচার প্যাপচা!!!!!!!! মানে প্যাচ!!!!!!!!!!!!!

২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:২৭

করুণাধারা বলেছেন: সে কি!! তোমাকেও এভাবে খাটিয়েছে? X(( দুঃখ কোরো না, বেচারা গুগল এমন চালাকি করছে তো আমাদের জন্যই!!

চালকবিহীন গাড়ি ব‍্যাপারটা ভাবতে আমার বেশ ভালো লাগে। চল বললেই চলবে, থাম বললেই থামবে, খিদে পেলে ফোন করে খাবার আনিয়ে দেবে, গান শুনতে চাইলে গান শোনাবে...

আমি তো একলা চলো রে টাইপ, যদি এমন একখান গাড়ি থাকতো, তবে বেশ নিজের খুশিমতো সেই গাড়িতে চড়ে বসতাম, পেরিয়ে যেতাম একের পর এক পথ; ভারত পাকিস্তান খাইবার গিরিপথ ইরান... অবশেষে পৌঁছাতাম গিয়ে জর্ডানে পৃথিবীর প্রাচীনতম পথে, যা কয়েক হাজার বছরের পুরনো... গাড়ি থেকে নেমে একটা পাথরে বসে ভাবতাম হাজার হাজার বছর ধরে যে সব মানুষেরা এ পথ দিয়ে গেছে তাদের কথা...

জানি এ স্বপ্ন কখনোই পূরণ হবে না। :( তবু ক্যাপচা পুরন করতে করতে বিরক্ত লাগলে এসব ভাবতে থাকি।



৩৩| ২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে বিরক্তিকর সময়ের অপচয়। আই এম নট রবোট এটা প্রমান হাস্যকর মনে হয়। অহেতুক হয়রানি ।।

২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩১

করুণাধারা বলেছেন: বিরক্তিকর, খুবই বিরক্তিকর। কিন্তু এটা অনেকটা "দাগ থেকে যদি কিছু শেখা যায়, তবে তো দাগই ভালো" সেই টাইপ। এই কাজটা করিয়ে গুগল যদি কিছু ভালো কিছু করতে পারে, তাহলে ভালই হয়...

আপনাকে বহুদিন পর ব্লগে পেয়ে খুব ভালো লাগলো সেলিম আনোয়ার। ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল।

৩৪| ২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১:২২

হাসান রাজু বলেছেন: একেবারে খারাপ না। আমাদের জীবন সহজ করার উদ্যোগে আমার ও কিছু অবদান থাকল, যদিও তাদের পকেট ভারি হল।
কিন্তু খারাপ লাগে, নিরাপত্তার নামে তাদের কাজে খাটিয়ে নিল, জানতেও পারলাম না। অনেকটা আমাদের বলদ বানিয়ে কৃত্রিম যন্ত্রকে বুদ্ধিমান করার প্রজেক্টের স্বেচ্ছা শ্রমিক হলাম।

২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

করুণাধারা বলেছেন: একেবারে খারাপ না। আমাদের জীবন সহজ করার উদ্যোগে আমার ও কিছু অবদান থাকল, যদিও তাদের পকেট ভারি হল। আমিও এভাবেই দেখছি। আপনার পরের কথাটাও ঠিক, কিন্তু এমন কত কিছুই তো তারা করে না জানিয়ে। সব তো মেনেই নেই...

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ হাসান রাজু। শুভকামনা রইল।

৩৫| ২৫ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

শায়মা বলেছেন: আপু চালকবিহীন গাড়ি বিগড়ায় গেলে তো সর্বনাশ!!!!!!!

বসতে বললে উঠবে, উঠতে বললে সোজা নদীতে ঝাঁপ দেবে...... না না কোনোমতেই কাউকে কন্ট্রোল দেওয়া যাবেনা ...... এভরিথিং শ্যুড বি আন্ডার কন্ট্রোল!!!!!!! :) :) :)

২৫ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

করুণাধারা বলেছেন: চালকবিহীন রোবট গাড়ি বিগড়াবে কি করে? আমি তো সব প্রোগ্রাম সেট করে দেবো, তার বাইরে তো সে কিছু করতে পারবে না!!

কিন্তু বিগড়ানোর কথা তোমার মাথায় এলো কেন? তোমার রোবট খানা বিগড়ায় নাকি মাঝে মাঝে?

( মন্তব্যের প্রতিউত্তর করতে গিয়ে কতবার ভিপিএন কানেক্ট করতে হলো; এই জ্বালা থেকে কবে যে মুক্তি হবে পাব!!!)

৩৬| ২৫ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কোন ভিপিএন? কোন ওস? ক্যারিয়ার নেট নাকি ব্রডব্যানৃড?

ব্রাউজার?

২৫ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮

করুণাধারা বলেছেন: আমি বলছি না আমার বুদ্ধিশুদ্ধি খুব কম, ভিপিএনের এইসব নতুন জিনিস শিখতে অনেক সময় লাগে। তার চাইতে বারবার ভিপিএন কাটলে তাকে জোড়া লাগানো একবার শিখে নিছি, বারবার সেটাই করতে থাকি। অসুবিধা নাই।

৩৭| ২৫ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

শায়মা বলেছেন: আমার রোবোট বিগড়ানোর আগেই আমি তাকে ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করে নিজেই চালানো শুরু করে দেই! আমি থাকটে আবার রোবো! হুহ!!!!!!!!! :P

২৬ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

করুণাধারা বলেছেন: তা তুমি নিশ্চয়ই পারো! B-)

তোমার ডান্ডার ভয় রোবট হত বিগড়াবেই না!!!

৩৮| ২৬ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪

পেন আর্নার বলেছেন: পড়লাম। ধন্যবাদ।

২৬ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১:০০

করুণাধারা বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পেন আর্নার, আমার ব্লগে এসে পোস্ট পড়বার জন্য।

ভালো থাকুন শুভকামনা রইল।

৩৯| ২৬ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬

পুলক ঢালী বলেছেন:






করুনা কর হে মোরে
করুনাধারার নিরন্তর ধারায়
শূন্য দুহাত পেতে
এসেছি তাই তব দ্বারে ।।


হে হে হে এমন কোন রবীন্দ্র সঙ্গীত আছে কিনা জানিনা থাকলে এটা আমার স্বরচিত রবীন্দ্র সঙ্গীত ;)
আর না থাকলে হে হে হে----।

বাংলাদেশ জিততে চলেছে, এই সময় আড্ডা ছেড়ে আপনি আমার ব্লগে!! আড্ডায় কারো সাথে বিবাদ- বিসম্বাদ হলো নাকি?

এই মজার বাক্যটি আমাকে আবার আপনার ব্লগ ভ্রমনে বাধ্য করেছে। :D
জ্বী না কোনো বিবাদ- বিসম্বাদ হয়নি, হওয়ার সুযোগও নেই। ওটা এমন একটা যায়গা যেখানে প্রতি মন্তব্যের কোন দায় নেই যাচ্ছেতাই মানে যা ইচ্ছে তাই বলা যায়, মনে কোন বিষয় এলে পূর্বাপর কোন বিবেচনার প্রয়োজন নেই যাষ্ট পাগলের প্রলাপ বলে চালিয়ে দাও। পাগলী ম্যাডাম একটা ভাল কাজ করেছে একটা উন্মক্ত প্লাটফর্ম তৈরী করে । এখানে সম-সাময়িক বিষয় বা যে কোন বিষয় নিয়ে মজাদার আড্ডা খুনসুটি চালানো যায়। ব্লগে পোষ্ট দেওয়ার চেয়ে আড্ডায় মন্তব্য লিখতে বেশী ভাল লাগে :D সবচেয়ে মজা লাগে একে ওকে খোঁচাতে হা হা হা। কেউ মাইন্ড খাইলে বলি মাফ করুন ভাই পাগলে কিনা বলে !!! =p~
ব্লগে পোষ্ট দিতে গেল বিষয়টা ক্লিয়ার করার জন্য গুগল মামার সাথে একটু লেখাপড়ার হ্যাপা সামলাতে হয়। এখন তো ভি পি এন এর কারনে সব স্লো হয়ে গেছে, কত কত ছবি আছে পোষ্ট দেওয়ার মত কে যায় ঝামেলা করতে! :) তারচেয়ে আড্ডাই ভাল হে হে হে। =p~

ভাল থাকুন।

২৭ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮

করুণাধারা বলেছেন: না রবীন্দ্রনাথ এটা লিখেন নাই। মনে হচ্ছে রবীন্দ্র সংগীত লিখতে পারার ক্ষমতা অর্জনকারী বিরল এক প্রতিভা আপনি! B-) আপনার উচিত এই প্রতিভার প্রকাশ ও প্রচার ঘটানো। মাঝে মাঝে রবীন্দ্র সঙ্গীত লিখুন, ভ্রমণ কাহিনীর ছবির সাথে সেটা মিলিয়ে দিলে অসাধারণ পোস্ট হবে। ভিপিএন বিরক্তিকর জানি, :( কিন্তু ব্লগ বাঁচাতে হলে এভাবে না এসে উপায় কি!!

আপনাদের আড্ডাঘর আমার মনে হয় একটা প্যারালাল ব্লগ! এই ব্লগের চাইতে আড্ডাঘর বেশি প্রাণবন্ত, আন্তরিক- কথায় আর ছবিতে। সমস্যা হচ্ছে, আমার ধারণা আড্ডাঘরে যারা একবার ঢোকেন, তারা আর সহজে সেখান থেকে বের হতে পারেন না। আড্ডার নেশা বলে কথা!!

স্বরচিত রবীন্দ্র সংগীতসহ ফিরে এসে মন্তব্য করায় আনন্দিত হলাম। অনেক ধন্যবাদ।

৪০| ২৭ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪৯

নজসু বলেছেন:



মাঝে মাঝে ঐ টিক চিহ্নের পরীক্ষা আমাকেও দিতে হয়।
পড়ালেখা শেষেও পরীক্ষা থেকে মুক্তি নাই। :-B

উপস্থাপনের বিষয়টা ছোট্ট; আলোচনাটা জটিল।
জানা হলো অনেক কিছু।

২৭ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩

করুণাধারা বলেছেন: আমার মনে হল এটা নিয়ে ব্লগে একটা পোস্ট দেই, তাই দিলাম। এটা তো নতুন কোন কথা নয়, আমরা সর্বত্র শুধু ধোঁকা আর ভেজাল খাচ্ছি, আর সেটা মেনে চলেছি।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ নজসু। ভালো থাকুন, শুভকামনা।

৪১| ২৭ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১:১৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ক্যাপচার মাধ্যমে আমাদের মত ত্যাঁদড়দেরকে (!) বেগার খাটিয়ে মহাধুরন্ধর গুগলের এই অতি মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা কস্মিনকালেও বোঝা তো দূরের কথা সামান্য আভাসটুকুও আমার মস্তিষ্কে অনুরণিত হয়নি! আপনার এই পোস্ট না পড়লে এ ব্যাপারটা আর জানা হত না বলেও মনে হয়। আমাদেরকে বোকা বানিয়ে বেগার খাটিয়ে নিয়ে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করছে ভেবে গুগলের ওপর প্রথমে প্রচণ্ড রাগ হয়েছিল; তবে তারা এটাকে মানবজীবনের উন্নতির জন্য কাজে লাগাচ্ছে জেনে সব রাগ পানি হয়ে গেল। আর আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি মূল্যবান পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য। পোস্টে প্লাস!

২৭ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

করুণাধারা বলেছেন: আমি একজনকে বিরক্ত হয়ে বলছিলাম, বারে বারে কেন খালি ক্যাপচা দেয়! তখন সে জানালো, গুগলের অসংখ্য এমন ছবি দরকার তাই এটা করছে। প্রথম প্রথম একটু রাগ হয়েছিল। কিন্তু পরে ভেবে দেখলাম, কয়েক বছরের মধ্যেই ওয়েইমু নামের গুগোল গাড়ি চলবে, এই গাড়ির চলায় আমারও কিছুটা অবদান আছে জেনে ভালো লাগবে
"শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির/ লিখে রেখো, এক ফোঁটা দিলেম শিশির।"

ব্লগের এই দুর্দিনে আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো ,সম্রাট ইজ বেস্ট। ভালো থাকুন।

৪২| ২৮ শে জুন, ২০১৯ রাত ১:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চমৎকার বিষয় নিয়ে লিখেছেন, অনেক কিছু জানা হলো, জ্ঞান ভান্ডারে অনেক তথ্য যুক্ত হলো । এবারে ক্যাপচার ক্যাচকলে পড়ে আমরা বিনা মজুরীতে যে বেগার খাটা খাটছি তার জন্যে গুগলকে একটু ঘোল গুলিয়ে খাওয়ার ব্যবস্থা কিভাবে করা যায় তা নিয়ে লিখুন , আহমেদ জী এস এর কথা মালালার সাথে সহমত।

গুগুল হয়তো তার এমত কর্ম হতে অনেক টাকাই কামাবে, কিন্তু তাদের এই প্রযুক্তি আমাদের অনেক কাজেই ব্যবহার করা হবে । তাই ক্যাপচায় কচলাইতে আমার তেমন আপত্তি নেই। তবে গুগুল যেভাবে ইমেইল বা সার্চ ইঞ্জিন বা ফোন থেকে ব্যক্তিগত তথ্য জমা করে রাখে তা প্রথমে আমার কাছে ভীতিকর মনে হলেও এখন আর তা নিয়ে মাথা ঘামাই না , কারণ কথায় বলে যার কিছুই নাই তার কাছে বাটপারের ভয় নাই। তাই গুগলের কাছে আমার মত অতি সাধারণজনের হারানোর মত তেমন কিছু নেই।

শুভেচ্ছা রইল

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

করুণাধারা বলেছেন: গুগুল হয়তো তার এমত কর্ম হতে অনেক টাকাই কামাবে, কিন্তু তাদের এই প্রযুক্তি আমাদের অনেক কাজেই ব্যবহার করা হবে । তাই ক্যাপচায় কচলাইতে আমার তেমন আপত্তি নেই। পুরোপুরি সহমত আপনার সাথে। এই প্রযুক্তির সুবিধা আমরা যদি নাও পাই, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম সেই সুবিধা পাবে নিঃসন্দেহে, সেই কথা ভেবে আমার কিছু সময় গুগলকে দিতে আমারও কোন আপত্তি নেই।

তবে গুগুল যেভাবে ইমেইল বা সার্চ ইঞ্জিন বা ফোন থেকে ব্যক্তিগত তথ্য জমা করে রাখে তা প্রথমে আমার কাছে ভীতিকর মনে হলেও এখন আর তা নিয়ে মাথা ঘামাই না , কারণ কথায় বলে যার কিছুই নাই তার কাছে বাটপারের ভয় নাই। আপনি ভালো একটা বিষয় উল্লেখ করেছেন। আপনার মতই, আমিও এটা নিয়ে মাথা ঘামাই না, আমার মত আমার পাবলিকের গোপন করার মত কোন তথ‍্য নেই। অবশ্য গুগল হোম শুনেছি লুকানো ক্যামেরা দিয়ে কখনো ছবি তোলে; এটাতেও আমার ভয় পাবার কিছু নেই, কারন আমার গুগল হোম নেই!!
মন্তব্য এবং প্লাস দিয়ে অনুপ্রেরণা দেয়ায় অনেক ধন্যবাদ, ডঃ এম এ আলী।
ভালো থাকুন, শুভকামনা।

৪৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ক্যাপচার প্যাচাল এতো সহজ করে লিখেছেন, আমার কাছে প্যাচাল বলেই মনে হলো না।

বেশ মজার একটা বিষয় জানলাম।

০৫ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৪

করুণাধারা বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে খুব ভালো লাগছে,শামছুল ইসলাম। আশা করি ভাল আছেন। ব্লগের এই ক্রান্তিকালে ব্লগের সাথেই থাকবেন বলে আশা করি।

পোস্ট আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো! আপনার মন্তব্য এবং প্লাস পেয়ে অনুপ্রাণিত হলাম, অসংখ্য ধন্যবাদ।

শুভকামনা রইল।

৪৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:০৯

চিত্রাভ বলেছেন: আপনার ক্যাপচা লেখা পড়ে বেশ ভাল লাগলো । ধন্যবাদ !

১১ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩

করুণাধারা বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে খুব ভালো লাগলো চিত্রাভ। অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন, শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.