নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মূর্খের রাজ্যে রাজা নয়,জ্ঞানীর রাজ্যে ভৃত্য হয়ে বাঁচতে চাই।জ্ঞান সমুদ্রে অামি এক জ্ঞানের কাঙ্গাল।এই সমুদ্রে বাঁচলে প্রশান্তি অার মৃত্যুতে মানব জীবন ধন্য।

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি

সত্য সন্ধানী ও এক জ্ঞান পাগল

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্রোপদীর বস্ত্রহরণ ও আমাদের শরম

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৯

রম্য রচনা


শিক্ষা এমন এক আলোকবর্তীকা যা মানসিক,আত্মিক, নৈতিক গুনাবলির উন্নয়ন সাধন
চরিত্র গঠনে সয়ায়ক ভূমিকা পালন করে।তাই একজন শিক্ষিত মানুষের মনন আমরা উন্নত উদার,নৈতিক ও আদর্শের প্রতিচ্ছবি বলে মনে করি।

ছাত্ররাজনীতি একটি আদর্শিক ও ত্যাগী প্রতিষ্ঠান যা দলগঠন নেতৃত্ব দান সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন ও মানবিকতার দীক্ষা দেয়।শিক্ষা দেয় ভাসানী,সোহরাওয়ার্দী,বঙ্গ বন্ধুর মত নেতা হওয়ার।
ভার্সিটিতে একাধিক ছাত্র সংগঠন থাকবে আদর্শের চার্চা হবে,এখান থেকে বেড়িয়ে আসবে বাগ্মী, আত্মত্যাগী,নির্ভীক, নীতিবান নেতা।কিন্তু আজ ভালো একটা চাকুরী পাওয়ার লোভে এসব সংগঠনের সাথে যুক্ত হচ্ছে ছাত্ররা ।

সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো তাদের নীতি আদর্শের বাইরে একক আধিপত্য বিস্তার,হল দখল,চাঁদাবাজী,খুন,ধর্ষনের মত ঘটনায় জড়িয়ে পড়তে দেখেছি।দেখেছি শিক্ষকের মত মহান ব্যক্তিকে লাঞ্চিত হতে।তাদের উপর হাত তুলতে।
আজ নির্যাতন ও নিপীরনে সংগঠনের নীতি নৈতিকতার ব্যত্যায় লক্ষিত হয়েছে।
দেখা গেছে এক ছাত্র অন্য ছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা করতে,ঘটা করে হচ্ছে দেশিয় ও আগ্নেয়াস্ত্রের মহড়া।কলঙ্কিত হয়েছে ছাত্ররাজনীতির আদর্শ ও লক্ষ্য।

কিছু নেক্কারজনক ঘটনায় বিষিয়ে উঠেছে মানুষের মন।সাম্প্রতিক সময়ে সাতটি সরকারি কলেজের অধিভুক্তির প্রশ্নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারন শিক্ষার্থীদের আন্দোলন,সহিংসতা,আরোপিত উপাচার্যের কার্যালয় অবরোধে উপাচার্যকে মুক্ত করতে
ছাত্রলীগ কর্মীদের পুলিশের ভুমিকায় অবতীর্ন হয়ে আইন হাতে তুলে নেওয়ায় বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

ছাত্রদের অহিসংস আন্দলন ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে সহিংস হয়ে ওঠে।আনেকেই এখন বলছে অদূর ভবিষ্যতে হয়তোবা পুলিশের রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে ছাত্রলীগকে দেখবে জনগন।

ঢাবি ক্যাম্পাসে এক ছাত্রীর বস্ত্রহরণকারী ঢাবি বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হল ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক শ্রবণী শায়লা কর্তৃক এক ছাত্রীকে পিটুনি ও বস্ত্রহরন ঘটনার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এখন ভাইরাল।ছাত্রী হয়ে অন্য এক ছাত্রীকে মারধর ও বস্ত্রহরণ একটি লজ্জা অপমান ও চরম নৃশংসতার দৃষ্টান্ত বটে।

মহাভারতের কাহীনিতে দুর্যোদনের আদেশে দুঃশাসন পঞ্চপাণ্ডবের স্ত্রী দ্রোপদীর বস্ত্রহরনে অগ্রসর হলে দ্রোপদীর প্রার্থনায় কৃষ্ণ অবতার রুপে শত কাপড় দিয়ে সম্ভ্রম রক্ষা করে। কৌরব ও পা- বদের যুদ্ধে ভীম দুঃশাসনের রক্তপান করে দ্রোপদীর আপমানের প্রতিশোধ নেন।

কিন্তু ঢাবির এমন ঘটনায় দলীয় পরিচয় থাকায় প্রতিশোধ দূরে থাক সাধারন শিক্ষার্থীরা নির্যাতন ও নিপীড়নের আদৌ প্রশাসনিক কোন ন্যায় বিচার পাবে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ।

ছবিগুলো সামাজিক মাধ্যমে না আসলে হয়তোবা শিরোনাম হত ছাত্রী লাঞ্চনায় জড়িত জামাত শিবিরের কর্মী।তখন দশ বারো সদস্যের তদন্ত কমিটি হত,তদন্ত হত।ছাত্র ও ছাত্রী লাঞ্চনায় জড়িত সন্দেহে দাড়ি টুপি পরিহিত ছাত্রদের জামাত শিবির তকমা দিয়ে বিচারে শ্রীঘরে স্থান হত।

বিদ্যাপিঠে বিদ্যা শিক্ষা আজ কলুষিত হয়ে লজ্জায় মুখ লুকাচ্ছে ।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজ কিসের চার্চা চলছে;নীতি নাকি অনৈতিকতার আদর্শ নাকি অনাদর্শের?অদূরে ভবিষ্যতে কেমন নেতৃত্ত্ব অপেক্ষা করছে তা আজ নিজ লোচনে দৃষ্টিগোচর হচ্ছে আমাদের।

আজ যদি নারী শিক্ষার অগ্রদূত বেগম রোকেয়া বেঁচে থাকতো তবে স্বয়ং নারী শিক্ষার বিরোধীতা করে হয়তো বলতো
মাতা ভগ্নীদিগরা মুখরোচক ব্যঞ্জন রন্ধন করিতে পারে,নান্দনিক উলের কাপড় বানাইতে পারে,শশুর শাশুড়ি বাচ্চাদিগের যত্ন-আত্তি শুশ্রুষা করিতে পারে,তাহারা পতিসেবা করিতে পারে বাচ্চা উৎপাদন করিতে পারে তাহাদের উচ্চশিক্ষার দরকার কি?
ইহাতেই তাহাদের মঙ্গল।

যে গাভী প্রতিবছর বাছুড় দেয়, দুধ দেয় সেই গাভী দিয়ে আর যাই হোক হালচাষ সম্ভব নয়।।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলো মেয়ে নাকি হিজড়া?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩০

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: আপনি বিজ্ঞ। আপনার ধারনা যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত ও গ্রহনযোগ্য।
নোংরা রাজনীতির কারনে শিক্ষার আদর্শ আজ কলুষিত।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪০

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: কি যে হচ্ছে? ...................
তবে ভাল কিছূ সব সময় প্রত্যাশা করি।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩১

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: সব কিছু আজ নষ্টদের দখলে।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: মেয়েদের হাতে ক্ষমতা থাকলে এরকম হতেই হবে

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: স্বীয় সার্থ সিদ্ধির জন্য এরা সব কিছু করতে পারে।এমনকি সম্ভ্রম,নীতি,আদর্শ,বিবেক সব জলাঞ্জলী দিতেও রাজি।

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০১

গব্বু বলেছেন: খারাপ লাগছে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জায়গায় শিক্ষাগ্রহণ না করে আমাদের ছোট ভাইয়েরা এইসব করছে দেখে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১০

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কোন ব্যাপার নয়।আমরা কতটুকু শিক্ষা ও আদর্শ অন্তরে ধারন করেছি,কতটুকু সভ্য হয়েছি সেটাই বিবেচ্য।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৮

দিলের্‌ আড্ডা বলেছেন: মোষের মতো মেয়ে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: সরকারের চাইলে এসব দর্ধর্ষ মেয়েদের জঙ্গি অভিজানে কাজে লাগাতে পারে।

৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুবই দুঃখজনক পরিস্থিতি, আসলে রাজনীতির উপর থেকে ভালো মানুষদের ফিরিয়ে আনতে এমন ঘটনাই যথেষ্ট।
ভালো মানুষদের রাজনীতিতে জায়গা হয় না!

তবে ভাই, এখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়, তাই ছাত্রলীগের দৌরাত্ম্য আমরা দেখছি মাঝেমধ্যে। কিন্তু, বিগত বিএনপি সরকারের আমলেও ছাত্রদলের দৌরাত্ম্য দেশবাসী দেখেছিল, এখন হয় তো ভুলেই গেছে বাংলার মানুষ, জানেন তো, বাংলাদেশের মানুষদের আবার ভুলে যাওয়া স্বভাব। তবে সবাই ভুলে না, বিশেষ করে সচেতন মানুষরা। শুধু ছাত্রলীগ খারাপ, আর সবাই ভালো সেটা বলা মুশকিল। শিবিরের কথা মনে হলে এখনো বাংলাদেশের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে উঠে ভয়ে।

মোট কথা, ছাত্র রাজনীতি যদি রাজনীতিবিদদের হাতিয়ার হয়ে থাকে তাহলে সেখানে জনগোষ্ঠীর নেতা পাওয়া মুশকিল, দেশপ্রেমী নেতা চেয়ে দেশ ধ্বংসকারী নেতাই পাওয়া সম্ভব। ছাত্ররাজনীতি হতে সন্ত্রাস দূর করা উচিৎ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১২

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ছাত্র রাজনীতির অবদানে আমরা পেয়েছিলাম কিছু তুখোড়, বাগ্মী,আত্মত্যাগী,দেশপ্রেমিক নেতা।যারা দেশে ঊনসত্তরের গনভ্যুত্থান, ভাষা আন্দলনে,স্বাধীনতা সংগ্রাম,স্বৈরাচার বিরোধী আন্দলনে ঋণী করে গেছেন জাতিকে।ফলশ্রুতিতে প্রান বিসর্জন দিতে হয়েছে ত্যাগী ছাত্র নেতাদের।স্বৈরাচার বিরোধী আন্দলনে নুর হোসেন আজও এক সমুজ্জ্বল উদাহরন ।

আজকের প্রেক্ষাপট ভিন্ন।ছাত্র রাজনীতির দৈন্যদশা।চরম অসহিষ্ণুতা,লোভ, হিংসা আজ জেকে বসেছে। এক চরম ভীতি আর উৎকণ্ঠার অপর নাম ছাত্ররাজনীতি।

৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আগেকার দিনে ছাত্ররা রাজনীতি করতো সমাজ বা দেশের পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে | তাদের সেই রাজনীতির ফল ৭১ এ একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ এবং পরবর্তীতে লোচ্চা-লাফাঙ্গা স্বৈরাচারী এরশাদ মুক্ত বাংলাদেশ |

বর্তমানে যারা ছাত্র রাজনীতি করে তারাও একধরণের পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়েই করে - তবে তাদের অধিকাংশই করে নিজের আখের ঘোচানোর স্বপ্ন নিয়ে! ;) কোনোক্রমেই গণমানুষের মঙ্গলের জন্য নয় | এই সকল নর্দমার কীটগুলোর স্বপ্ন প্রকারন্তরে নষ্ট ও ভ্রষ্ট হয়ে যাওয়া সমাজের আশা আকাঙ্খারই প্রতিফলন | সমাজের নেতৃস্থানীয়রাই যখন চরম দুর্নীতি এবং পাপাচারে লিপ্ত, এই সকল তরুণ প্রজন্ম তখন অর্থ এবং ক্ষমতার লোভ থেকে নিজেকে কিভাবে দূরে রাখতে পারে ? তাইতো এই সকল তথাকথিত ছাত্র নেতা কর্মীদের আচার আচরণে চরম জংলীবাদ এবং জঙ্গিবাদেরই প্রকাশ ঘটে |

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি দ্বারা আজ ছাত্ররাই আক্রান্ত ।রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্রদের দ্বারা ফায়দা লুটতে ব্যস্ত।
ক্ষমতা চিরস্থায়ীকরনে রাজপথ দখল,এলাকা নিয়ন্ত্রন এমনকি সব ধরনের জঘন্ন কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ছাত্ররা।ভার্সিটিগুলোতে ছাত্র রাজনীতির নামে চলছে হল দখল,টেন্ডারবাজী,চাঁদাবাজীর মত কর্মকান্ড।আধিপত্য বিস্তারে চলছে দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্রের মহড়া।ক্যাম্পাস দখলে এক ছাত্র অন্য ছাত্রদের হত্যায় মেতে উঠছে।

নিজ কর্মের দরুন কলঙ্কিত হচ্ছে নিজেরাই।

৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্রলীগের নাম চিরতরে মুছে ফেলতে হবে। এছাড়া শান্তি আসবে না।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: এক কালে ছাত্র রাজনীতির এক উজ্জল ঐতিহ্য ও সুনাম ছিল।সাধারন মানুষ ছাত্ররাজনীতিতে যুক্ত ছাত্রদের দিকে তাকতো স্নেহ, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিয়ে। পরম মমতায় বুকে টেনে নিতো ছাত্রনেতাদের।
কিন্তু আপনার মত সাধারন মানুষও এমন মন্তব্য করতে বাধ্য হচ্ছে আজ।

৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

পদ্মপুকুর বলেছেন: @ নাইম জাহাঙ্গীর
আমাদের মধ্যে একটা প্রবণতা খুবই প্রকট, যে কোনো খারাপ ঘটনাকে বিএনপি/ছাত্রদলের কোন ঘটনার সাথে জাস্টিফাই করা। দুদিন আগেই একাত্তরের টকশোতে দেখলাম মাসুদা ভাট্টিও আপনার মতই বলছিলেন: বিএনপি আমলে চারুকলায় একইভাবে ছাত্রদলের কর্মীরা ভিসিকে উদ্ধার করতে গিয়েছিল।

তারমানে, ছাত্রলীগের এই উম্মত্ততা জায়েজ!!!

আরে ভাই, ছাত্রদলের তো কোন চেতনা নাই, দেশও তারা স্বাধীন করে নাই, তাদের কোন ঐতিহ্যও নাই, ওরা হলো পাকিজাত। তাহলে আপনি কেন আপনাকে ছাত্রদলের কীটদের সাথে তুলনা করবেন??

আরেকটা কথা, মেয়ে বিষয়ক কোন ঘাপলায় শিবিরওয়ালাদের নাম কোন সময় এসেছে বলে শুনিনি আমি।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪০

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: নীতি আদর্শের বাইরে একক আধিপত্য বিস্তার,হল দখল,চাঁদাবাজী,খুন,ধর্ষন ও শিক্ষক লাঞ্চনার মত ঘটনায় যারা জড়িত তারা আর যাই হোক সভ্য নয় সে যে দলেরেই হোক।
অনলাইন নিউজে এসেছে এক ছাত্রনেতা দাবী করেছে এমন গর্হিত কাজে নাকি জামাত শিবির জড়িত।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ @পদ্ম পুকুর।

১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আরো অনেক কিছু দেখার বাকী আছে মনে হয়। লজ্জাজনক।।।।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৯

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ছাত্রলীগের কোন্দলের শিকার হয়ে ঢাবির সাধারন ছাত্র আবু বকর খুন হয়।
প্রথম আলো বলছেঃ
® আট মাস আগে রায় হয়েছে,কেউ জানে না।
® ছাত্রলীগের ১০ নেতা কর্মীর সবাই খালাস
® পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্তে গাফিলতির অভিযোগ।
® আপিলের সময়ও পার।

আল্লাহ মালুম।
তিঁনি আমাদের রক্ষাকর্তা।
এমন দুর্বিত্তের হাত থেকে মজলুমদের তিঁনি যেন রক্ষা করেন।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ @শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া)

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দুঃখ জনক ঘটনা।

ভিসিকে উদ্ধার করার নৈতিক দায়িত্ব কেবলই তাদের - এই পয়েন্টে দায় নিয়ে গত কদিন যাবত তারা যুক্তি দেবার চেষ্টা করছে-
এটা ভুলে যাচ্ছে সাধারন ছাত্রদের দাবীর বিরুদ্ধ শক্তি হিসেবে তারা নিজেরাই নিজেদের দাড় করাচ্ছে!
একজন সাধারন ছাত্র দাবী করতেই পারে, অবরোধও করতে পারে- কিন্তু ছাত্রলীগের যেভাবে শিক্ষক সহ অন্যকে হেনস্তা করার ইতিহাস জলজ্যান্ত অন্য কোন সাধারন ছাত্রের কিন্তু সে রেকর্ড নেই!

ধর্ষন সহ যেন অপকর্ম নেই যাতে তাদের নাম যুক্ত হচ্ছে না। খোদ শেখ হাসিনা তাদের অপকর্মের ভারে দায়িত্ব ছাড়তে চেয়েছিলেন একসময়। ক'দিন আগেও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ছাত্রলিগকে সংযত হবার আহবান করেন।
নিজের দিকে না চেয়ে অন্যের সাথে তুলনামুলক আলোচনা নিজের দুর্বলতাকেই প্রকাশ করে।
আর সাধারন মানুষ আতংকে নিরব থাকে-তার মানে এই নয় তারা সমর্থন করছে।

ছাত্র রাজনীতির মূল ফর্মে ছাত্ররা ফিরে যাক- দলান্ধতা আর লেজুর বৃত্তি ছেড়ে!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪২

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: জনগন আজ শারীরিক ও মানসিক হেনস্থা হওয়ার
ভয়ে মুখ খুলছে না।লাগাম বিহীন গরু পুষে নেতারাও বিপাকে।
সব কিছু আজ নষ্টদের দখলে চলে যাচ্ছে।
মানুষ আজ মুক্তির পথ খুঁজছে।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

বিজন রয় বলেছেন: এটা কোন দেশ!!!!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: এটা ছিল সোনার বাংলাদেশ।আজ বাংলাদেশ আছে কিন্তু সোনাটা দুর্বিত্তের দখলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.