নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য সন্ধানী ও এক জ্ঞান পাগল
ছবি: গুগল প্লাস
১
একজন সাধারন মানুষ থেকে একজন লেখক স্বভাবতই আলাদা।সাধারন মানুষ ও লেখকের পার্থক্য তাদের মনন,চেতনা,বিশ্বাস,দৃষ্টিভঙ্গি, উদারতা,মহানুভবতা,দার্শনিকতা ও সহিষ্ণুতায়।
উপরোক্ত বিশেষ গুন দ্বারাই সাধারন মানুষ থেকে লেখক, সাহিত্যিক,কবিকে পৃথক করা সম্ভব।
কিন্তু আমাদের লোক সমাজে অনেক আত্মম্ভরি কবি ও লেখককে খুঁজে পাওয়া যায় যারা নিজের লেখা বা রচনায় অন্যের সমালোচনায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে ওঠেন।কটু ও আশ্রাব্য ভাষায় বাক্যবাণে জড়জড়িত করেন সমালোচনাকারীকে।
নিউটন পদার্থ বিজ্ঞানে অসামান্য অবদান রেখেও নিজেকে ক্ষুদ্র জ্ঞান করে বলেছেন
"আমি কতটুকু কি করতে পেরেছি জানি না কিন্তু পৃথিবীর এই বিপুল জ্ঞানভান্ডারের জানার ক্ষেত্রে আমি সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে থাকা এক শিশুর মত, যে শুধু সারাজীবন নুড়িই কুড়িয়ে গেল। সমুদ্রের জলরাশির মত বিশাল এই জ্ঞান আমার অজানাই থেকে গেল।"
সক্রেটিসের দার্শনিকতায় আজও মানুষ মুগ্ধ
একটি ঘটনা :
এথেন্সবাসীর মতে, দেবতা অ্যাপোলোর মন্দির ডেলফিতে দৈববাণী হয়েছিল যে, সক্রেটিসই হচ্ছে জীবিতদের মধ্যে সবচেয়ে জ্ঞানী পুরুষ। সক্রেটিস বিশ্বাস করতেন, তখনই সত্যিকারের জ্ঞানী হওয়ার পথে হাঁটতে পারবে যখন জানবে তুমি কিছুই জানো না। তাই সক্রেটিস জুরিদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, আমি প্রমাণ করতে চাইলাম অ্যাপোলোর মন্দির ডেলফির দৈববাণী ভুল। তাই আমি প্রথমে গেলাম রাষ্ট্রপরিচালকদের কাছে এবং দেখলাম যাদের সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী বলে মনে করা হচ্ছে তারাই সবচেয়ে বেশি মূর্খ। তখন আমি বুঝলাম আমি তাদের চেয়ে বেশি জ্ঞানী, কারণ আমি অন্তত এইটুকু জানি যে, আমি কিছুই জানি না।
তাদের চিন্তার জগৎ, চেতনা ও উচ্চতর ভাবনার স্তর অনুভবে আজও মানুষ বিমুগ্ধ।
জগতে আরও ঢের প্রাজ্ঞ বিজ্ঞ,মহীয়সী মনিষীর উদাহরন পাওয়া যাবে যারা উচ্চ মর্যদার অধিকারী হয়েও অতি সাধারন জীবন সাবার কাছে আজও অনুসরনীয় হয়ে আছে।মাওলানা ভাসানীর অতি সরল জীবন আজ সবার কাছে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
অনেক লেখক সাহিত্যিকের মননে এক নিম্ন বিশ্বাস
অঙ্কুরিত হয়ে শাখাপ্রশাখা বিস্তার করে ফুলে আচ্ছাদিত হয়।তারা ভাবে তাদের লেখা অসাধারন।
এমন যোগ্য ব্যক্তি নেই যে তার লেখায় সমালোচনা করার যোগ্যতা রাখে।এমন এক অদৃশ্য ফাংগাস আজান্তেই "মহান সহিত্যিক" উপাধি দিয়ে স্থান নিয়ে বসে থাকে তার ভাবনায়।
নিজস্ব একটি অভিজ্ঞতার কথা বলি -
আমার এক স্যার টাকার জোড়ে দুই একটি বই বাজারে ছাড়ার পর তার আত্মঅহং দাম্ভিকতা এতটাই বেড়ে গেল যে খোদ ছাত্ররাই তার উপর অসন্তুষ্ট ও বিরক্ত হয়ে উঠল।স্যার প্রায়ই প্রয়োজন বা অপ্রয়োজনে ছাত্র ছাত্রীদের কটাক্ষ ও লজ্জাস্কর মন্তব্য করতে কুণ্ঠাবোধ করতেন না। এমনকি ছালাম দিলেও উত্তর না দিয়ে স্টাচ্যু হয়ে পাশ কাটিয়ে চলে যেতেন।অদ্যাবধি একটি বইও পড়িনি স্যারের কারন আমার অসন্তুষ্ট মন এমন আত্মআহঙ্কারী স্যারের কোন বই পড়তে সায় দেয় নি কখনও।
ছবি: সামু
২
সামু ব্লগে দীর্ঘদিন থেকেই আমার পদচারনা।বেশ কয়েকদিন হল, নিয়মিত হয়েছি।স্বনামধন্য অনেক লেখকের লেখা পড়ে বিমহিত।
একজন ভালো লেখক ও ব্লগারের মধ্যে আমি তেমন পার্থক্য খুঁজে পাই না।ব্লগাররাও অনেক উদার,লেখনি দারুন শৈল্পিক ও দৃঢ় নিঃসন্দেহে।
ব্লগে লিখিত কবিতা,গল্প,প্রবন্ধ ও ছবি ব্লগে মন্তব্য করার সুযোগ থাকলেও স্বরচিত বইয়ে সে সুযোগ নেই।ব্লগাররা মন্তব্যের মাধ্যমে নিজের লেখার মান,শব্দের বুনন,বানান,শিল্পমান বিচারের সুযোগ পায় যা লেখাকে আরও সমৃদ্ধ করে।
রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরস্কার পান ১৯১৩ সালে, ১৯১৪ সালে কলকাতার ম্যাট্রিক মানের পরীক্ষায় রবীন্দ্রনাথের প্রকাশিত লেখা থেকে একটা অনুচ্ছেদ হুবহু তুলে দিয়ে বলা হয়েছিল, এই অনুচ্ছেদটিকে অভিজাত ও সঠিক বাংলায় পুনর্লিখন করো।
জীবনানন্দ দাশ মারা গেলে তাঁর ওপরে সুধীন্দ্রনাথের কাছে লেখা চেয়েছিলেন বুদ্ধদেব বসু; সুধীন্দ্রনাথ দত্ত বলেছিলেন, যে কবি নয়, তার ওপরে স্মরণসংখ্যা বের করবার দরকার কী?
রবীন্দ্রনাথ কিংবা জীবনানন্দ দাশ যদি এত অবহেলা ও আঘাত পেয়ে থাকেন তাহলে ব্লগে সমালোচনা ; এটা সহ্য করার ক্ষমতা আমাদের থাকা বাঞ্চনীয়।
এই সমালোচনাকে ব্লগারদের নত মস্তকে স্বাগত জানানো উচিৎ। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অবশ্যই মন্তব্যকারীর প্রাপ্য।কিন্তু বিপরীতে আমরা অনেকেই মন্তব্যকারীকে আক্রমনাত্মক ভাষায় প্রতিমন্তব্য ছুড়ে মারি।যা সত্যি দুঃখজনক।আমাদের মনে রাখা উচিৎ আপনার বিরুপ মন্তব্যের দরুন আপনি একজন মন্তব্যকারীকে পক্ষান্তরে সুভানুধ্যায়ীকে হারালেন।তাকে মন্তব্য করতে উৎসাহিত করুন।তারা আপনার লেখাকে সমৃদ্ধ করতে অগ্রানী ভূমিকা পালন করবে।
তাই আসুন ব্লগে গঠনমূলক সমালোচনা করি। ব্যক্তি আক্রমন ভালো সুফল বয়ে আনে না বরং ব্লগিংয়ের সুন্দর সাবলীল পরিবেশকে বিঘ্নিত করে।আর সমালোচনা হতে হবে পরিমিত বৃষ্টির মতো যা গাছকে বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে।
লেখায় সমালোচকদের সাদর সম্ভাষণ।
হ্যাপি ব্লগিং.......
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: হ্যা, ঠিক ধরেছেন।
এ টপিকের উপর কেউ ইতোপূর্বে লিখে ফেলেছেন কি না তা আমার জানার বাইরে।
তবে আমার প্রথম।
সময় করে আপনিও লিখে ফেলুন।
সাম্প্রতিক সময়ে একটি অনুবাদ কবিতায় এক জন ব্লগারের উদ্ধত আচরনে মনোকষ্ট পেয়ে মূলত এই লেখার অবতারনা।উনি আপনার, আমার ও বিদ্রোহী ভৃগু ভাইয়ের মন্তব্যগুলো মুছে ফেলেন।তার এমন আচরনে বেশ কষ্ট পেয়েছি।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুব সুন্দর কথা বলেছেন কাফি ভাই
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তারেক ভাই।শুভ কামনা রইলো।
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: অাব্দুল্লাহ অাল কাফি,
বেশ লিখেছেন যোগ্য উদাহরণ সহ ।
সমালোচনা একজন জ্ঞানীকে শুদ্ধ, মার্জিত, সম্পূর্ণ করে কিন্তু একজন অজ্ঞানীকে নয় কখনই ।
ফলবতী বৃক্ষ ফলভারে মাথা নত করে রাখে কিন্তু তালগাছ মাথাটা রাখে উঁচু করেই ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৮
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: আপনার মন্তব্যটুকু আমার লেখায় যুক্ত করলে হয়তোবা পূর্নতা পেত।মন্তব্যে কৃতজ্ঞ....
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: খুব চিন্তিত লেখা।
গোছানো লেখা।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ধন্যবাদ @রাজীব নুর ভাই।
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সুন্দর লেখা।
ভালো কথাই লিখেছেন
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫০
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ধন্যবাদ @জাহিদ অনিক ভাই।
৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
মাআইপা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫১
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: জেনে আমারও ভালো লাগছে @মাআাইপা।
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রকৃত জ্ঞানীরা সমালোচনা অন্বেষণ করে বেড়ান, গন্ড মূর্খরা সমালোচককে করেন বিতাড়ণ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৩
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: সহমত।
প্রকৃত লেখকরা সমালোচকদের থেকে আহরণ করে জ্ঞান ।
লেখক নামী মূর্খরা করে তার বিরুদ্ধাচরণ।
জ্ঞান গর্ভ কথা বলেছেন।
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: সমালোচনার মাধ্যমে লেখার ভুল ত্রুটি সংশোধন করার সুযোগ পেলে লেখকের জন্য সবচেয়ে বড় উপকার। চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে পোষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৪১
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: ব্লগে লিখতে আমিও প্রচেষ্টারত।প্রত্যাশা আপনাদের যথাযথ আলোচনা ও সমালোচনা আমাকে লেখায় আরও উদ্দীপিত করবে।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৫
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: এটি একটি তথ্যসমৃদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট।
পড়ে অনেক কিছু জানলাম। খুব ভাল লেগেছে ভাই।
আমার শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫৮
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: আপনার সুচারু সাবলীল মন্তব্যে কৃতার্থ।
শুভাশিষ.....
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন। ব্লগার চাঁদগাজীর কথা ঠিক, এবিষয়ে অনেকেই লেখেছেন, আমিও কোথাও লেখেছি হয়তো। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো এবিষয়ে নতুন লেখার প্রয়োজনীয়তা এখনও আছে। যারা যে সময়ে লেখেন, সেগুলো সে সময়কার ব্লগারদের জন্য, কারণ ব্লগারদের পরিবর্তন হয়। পুরাতন যায়, নতুন আসে।
যিনি লেখেন এবং যিনি সমালোচনা করেন, উভয়েরই পারস্পরিক দায় আছে। লেখক প্রাজ্ঞ না হলেও, তিনি যদি শুধুমাত্র উচ্চাভিলাসীও হয়ে থাকেন, তবে তার উচিত সমালোচনাকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করা। এটি তাকে লেখার উৎকর্ষতায় নিয়ে যায়। পাঠকেরও উচিত ভারসাম্যপূর্ণ মন্তব্য করা, যাতে তাদের সমালোচনায় লেখকের ইতিবাচক দিকটিও আলো পায়।
নিজের অভিজ্ঞতাসহ সুন্দর কিছু দৃষ্টান্ত দিয়েছেন। বলেছেন সক্রেটিসের কথা - দায়টা ওখান থেকেই আসে। যিনি যত বেশি জানেন, ক্ষমা অথবা বিনয় প্রকাশ করার দায় তারই বেশি। যেকোন একপক্ষে বিনয় থাকলেই সংঘর্ষ বাধে না।
কিন্তু যে শুনে কার কথা! হয়তো আমিও আমার কথা মানি না। তাছাড়া, ব্লগারদের বয়স, লেখালেখির অভিজ্ঞতা, শিক্ষার পরিধি, সামাজিকতা বোধ... এসবও সবার এক নয়। সবাই সেই অর্থে ব্লগিং করতেও আসেন না। অতএব, কঠোরভাবে বিচার করলে, ব্লগার মাত্রই লেখক একথা বলা যায় না।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪০
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: নতুনদের চিন্তাচেতনা প্রতিফলন লেখায় প্রতিফলিত হয়।সমালোচনা অনেকের মনে বিপাকে অংশ না নেওয়ায় সমস্যার কারন হয়ে দাড়ায়।তবে একজন লেখকের এ গুন বা ত্যাগের মানসিকতা থাকা বাঞ্চনীয়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনি খুব সুন্দর করে বাস্তবিক ঘটনার সমাধানে পৌছেছেন। আপনার সাথে একমত!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৬
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: সহমতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেক গুরুত্বপুর্ণ কথা বলেছেন । রেফারেন্সগুলি লেখাটিকে অনেক সমৃদ্ধ করেছে ।
লেখায় গঠনমুলক সমালোচনা লেখার মানকে উন্নত করার জন্য খুবই সহায়ক ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩১
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমি আপ্লুত।যে কোন গঠনমূলক সমালোচনায় আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।ভালো থাকবেন।শুভ কামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই ধরণের টপিকের উপর এটা কি আপনার ১ম পোষ্ট?
ইতিমধ্যে প্রায় অনেক ব্লগার এটার উপর লিখে ফেলেছেন; ব্লগে এলে, এটার উপর একবার লিখতে হয়।
আমারটা বাকী আছে, আমিও এক সময় লিখবো ।