নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হে মানব! আর নয়তো দেরী; জেগে তুলে বিবেকের তরী করো হিংসার বলিদান। জন্মান্ধ হয়ে থেকো নাকো তুমি;মানুষ বলে হও বলিয়ান ।

তুমি জীবন খুঁজো সুখের নীড়ে, আমি জীবন খুঁজি দুঃখের ভীরে।,,, রহমান লতিফ,,,,

› বিস্তারিত পোস্টঃ

বড় অবেলায় নীড়ে ফেরা

১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২৪



(৭)

বহুদিনের চেনাজানা শহর ছেড়ে নতুন জায়গায় এসে মজনুর মনে হলো,যেন গভীর অন্ধকার ভেদ করে এক চিলতে আলোর রেখা পথ দেখাচ্ছে যে পথিক হারিয়েছে চেনা পথ।বন্ধু শাহীন যেন এক চিলতে আলোর মাঝে চকচক করা মূল্যবান হীরক খন্ড।শাহীনের শর্ত হলো সপ্তাহিক বেতনের দুই তৃতীয়াংশ তার কাছে জমা থাকবে।মায়ের মাসিক খরচ ও মজনুর হাত খরচের জন্য বাকী এক অংশ নিতে পারবে। বন্ধুর কথা সে বাধ্য ছেলের মতো মেনে নিল।মনে মনে খুব খুশি হয়ে ভাবলো যাক এই স্বার্থপর বসুধার বুকে কেউ একজন অন্তত এ দূরদ্বীপে আলোর সহযাত্রী হয়ে পাশে আছে।

মজনু আপাদমস্তক একজন সমুদ্র প্রেমী।তার কাছে সমুদ্র নিঃসন্দেহে এক কিশলয় যা ভাবনা ও কল্পনাশক্তি সম্পন্ন মানুষকে শিক্ষা দেয় অহমিকা ত্যাগ করে মনের ভেতরের বোধের ঢেউ কে জাগ্রত করে সময়ের সাথে বয়ে চলা। আজ কতদিন তার সমুদ্র দেখা ও সমুদ্রের সাথে কথা বলা হয় নাই। এখন কাজের জায়গা থেকে সমুদ্র পাঁচ মিনিটের দুরত্বে অবস্থিত। তাই প্রতিদিনকার কাজের অবসরে সমুদ্রের পাশে বসে আনমনে একা একা ফেলে আসা অতীত,দুঃসহ বর্তমান ও বড্ড ভয়াবহ ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবতে থাকে।বড় অসময়ে পিতা হারানোর দুঃসহ ব্যথা,মায়ের কান্না,বোনের আহাজারি আর মনোহরণ করা মেয়ে রোমি বিশ্বাসের কথা ভাবতে থাকলো।এখন কাঁচাপাকা চুলের সাথে মুখের লাবণ্য হারিয়ে গেছে।বিয়ে মনে হয় এ জীবনে তার ভাগ্যে আর হবে না।অথচ এমন একদিন ছিলো কত সুন্দরী মেয়েরা তাকে বিয়ে করতে উদগ্রীব ছিলো।তাদের একজন ছিলো রোমি।এই প্রবাস জীবনে রোমির কথা যতবার ভেবেছে,ততবার যদি বাবাকে ভাবতো তবে অকালে বাবাকে হারাতে হতো না।ততবার যদি ঈশ্বর কে ভাবতো তবে মৃত্যুর পর নিশ্চিত বেহেশত পেয়ে যতো।এই ভেবে মোবাইলের নোট পেডে ব্যাদনা ছাড়ানে ক'টি দুঃসহ স্মৃতি- বিস্মৃতি রোমন্থন করে লেখলো,
#হয়তোবা একদিন

'হয়তোবা' একদিন আমি তোমায় আর ভাববোনা ...
'হয়তোবা' তুমিও আনমনে ভাববেনা আমায় অকারণ
'হয়তোবা' এ জীবনে আমাদের কথা হবেনা,,,,
'হয়তোবা' সময়ের ভেলায় চড়ে দেখা হবেনা তোমাতে আমাতে-----
'হয়তোবা' দুজনে নানান কাজে ব্যস্ত থাকবো ...
'হয়তোবা' দুজনের হবে দুটি সরল অথবা বক্র পথ ---
'হয়তোবা' দেখা হবে না নদীর জলে গভীরতা কতটুকু
জানা হবে না চায়ের সঙ্গে কতটুকু পানি দিলে--
সারারাত জোছনা দেখা যাবে এক কেটলি উঞ্চ পানিতে চুমুকে চুমুকে,,
স্বপ্নের বাসর হয়তো সলিলসমাধি হবে --
অকালবর্ষণ এসে ভিজিয়ে দিবে অতৃপ্ত বদন--
চেনা বারান্দায়,চেনা জানালার পর্দায় হয়তো ধূলোর দাগ জমবে---
তবুও ;;;
পৃথিবীর বয়সী দুঃখ নিয়ে------
সূর্যের বয়সী তেজস্ক্রিয় জৌলুস নিয়ে----
তুমি থাকবে আমার মনের গভীরে।


পেছনের ফেলে আসা দুঃসহ অতীতকে ভুলে যাবার মানসে সমুদ্রের তটে বসে কবিতা লেখা আর নিবিষ্ট মনে কাজ করে সময় বেশ ভালো কাটতে থাকলো।এভাবে প্রায় কয়েক মাস কেটে গেলে।একদিন বাড়ি থেকে ফোন এলো তার মায়ের শরীরের অবস্থা খুব খারাপ।সদর হাসপাতালে তাকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে এখন অ্যাবডোমিনাল হিস্টেরেক্টমি অপারেশন লাগবে।
মজনু খুব সকালে শাহীনের দ্বারস্থ হলো,
- মায়ের অপারেশনের জন্য বেতনের জমাকৃত টাকাটা আমার লাগবে।
- আমিও দেশ থেকে ফোন পেয়েছি।তুই কোন চিন্তা করিস না আমি দেখছি।
-যত টাকা মায়ের অপারেশনের জন্য প্রয়োজন আমি তা দেশে পাঠানোর ব্যবস্হা করছি।
- আশ্চর্য! আমার টাকা তুই আমাকে দিবে।তুই পাঠিয়ে দেবে এটা কেমন কথা?
- আমার টাকা আজ এবং এখনি চাই।
- ওকে,আমি এখনি টাকাটা তোর একাউন্টে ট্রান্সফার করে দিচ্ছি।
- টাকাটা আমি ক্যাশ চাই।
-এত টাকা তো ক্যাশ নেই তবে কাল সকালে ব্যাংক থেকে উঠিয়ে দিয়ে দেবো।
মজনু এতক্ষণ বেশ রাগান্বিত স্বরে কথা বলছিলে,যেন পারলে শক্ত করে একটা ঘুষি বসিয়ে দেয়।আর শাহীন যতটুকু সম্ভব মজনুর অস্বাভাবিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধে শান্ত গলায় শালীনতা বজায় রেখে কথা বলছিলো।
পরদিন ভোর বেলা মজনুর বেতনের বকেয়া পুরো সাত হাজার ছয়শত টাকা শাহীন বুঝিয়ে দিলো।মজনু ধন্যবাদ না দিয়ে বললো আজ থেকে সে অন্য জায়গায় কাজে চলে যাবে। বেশ অবাক হয়ে শাহীন বললো,কোথায়ও যদি ভালো বেতন ও সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাস,তবে যেতে মানা করবো না আর কোন কারণে রাগ করে চলে যেতে চাইলে আমি দুঃখিত,আমাকে মাফ করে দিস।
মজনু ফোন দিলো তার পরিচিত ছাত্র আবুলকে।আবুলের ট্রাভেলস ও মানি ট্রান্সফার কোম্পানি আছে ইস্ট লন্ডনে সেখান থেকে মায়ের অপারেশনের জন্য পুরো টাকাটা দেশে পাঠিয়ে দিতে চায়।দুপুরে কাজের জায়গার সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে কোন রকম ভান ভনিতা না করে মজনু রওয়ানা দিলো বাঙালির প্রাণকেন্দ্র ইষ্ট লন্ডন পানে।

(চলবে)

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

আখেনাটেন বলেছেন: আগের পর্বগুলো পড়া হয় নি। মজনুর শাহিনের সাথে এরকম আচরণ করার কারণ কি?

ভালো লিখেন আপনি ল ভাই।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:১৯

বলেছেন: সম্রাট নুরু ভাইয়া,
আপনার আগমন ধন্য হলাম।
মজনু শাহীনের সাথে এ রকম আচরণের প্রতিফলন আগামী পর্বে পাবেন।

আমি ভালো লিখতে পারি --- আপনার মতো যদি পারতাম তবে হতো, একটু চেষ্টা করা আরকি।

সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০৬

আরোগ্য বলেছেন: আমিও প্রথমেে ভেবেছিলাম বন্ধু টাকাটা দিবে না। যাক টাকা ফেরত দেয়াতে উপকার হলো। কিন্তু মজনু কেন আবারও জায়গা বদল করছে?

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। শুভ কামনা মজনুর জন্য বড় ভাই।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:২০

বলেছেন:
মজনুর সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।


৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০৬

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: পড়লাম না। হাজিরা দিয়ে গেলাম। পড়ার তীব্র ব্যাকুলতা নিয়ে ঘুমুতে গেলাম। শুভ রাত্রি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:২১

বলেছেন: আপনার কথা মনে মনে ভাবছিলাম, অনেকদিন পর ব্লগে এলেন।

আশাকরি ভালো আছেন?


আপনার পড়ার অপেক্ষায় রইলুম।।

ভালো থাকুন।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:০০

মুক্তা নীল বলেছেন: ল'ভাই,
খুব ঠান্ডায় একটা শীতল সুন্দর কাহিনী পড়ছি।
বাহ!!
চমৎকার লাগছে মজনু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া এবং প্রত্যাবর্তন।
আমি সুযোগে বিশ্বাসী। সুখ, দুঃখ,
হাসি, কান্ন মিলিয়ে-ইতো জীবন।
লেখার ভাষা খুবই শক্তিমান । মজনু ও আপনার জন্য শুভকামনা
রইলো । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:১০

বলেছেন: শুভ সকাল,,

হিম শীতল শয্যায় মায়াবী উঞ্চতায়
বিমোহিত পরশ দিয়ে যাক ভোরের স্নিগ্ধ সমীরণ

ভালোয় কাটুক আপনার দিনগুলো।

পাঠে ও বরাবরের মতো সুমিষ্ট মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
শুভ কামনা নিরন্তর।

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫০

সোহানী বলেছেন: আমার পরিচিত এরকমভাবে আপন ভাইয়ের কাছে টাকা রেখেছিল। কারন বড় ভাই বলেছিল যে সবাই মিলে টাকা জমিয়ে দেশে বড় কিছু করবো। কিন্তু অন্তত দু:খের সাথে দেখা গেল সে বড় ভাই সবই করেছে তবে নিজের নামে।

যাহোক পরবর্তী আরো কিছু জানার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫২

বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,


আপনি পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো।

গতানুগতিক ব্যাপারটা এমনি হয়। বড় ভাই সবকিছু নিজের নামে নিয়ে নেয় আর কেউ কেউ তার ব্যতিক্রম আছে।


ভালো থাকুন।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩

হাবিব বলেছেন: আিমিও সময় পেলে মোবাইলের নোটবুকে লিখে রাখি। ভালো লাগলো নোটবুকের কথাগুলো। শাহিনের আচরন আমার কাছেও অদ্ভুত লাগলো। দেখি পরের পর্বে কি হয়। অপেক্ষায় রইলাম।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

বলেছেন: হাবিব ভাই,
আপনার সময় হলো তবে!!

আপনার উপস্থিতি না পেলে মনটা ভরে না।
ভালো থাকুন।

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।


পাঠে ও মন্তব্য করার জন্য কৃতজ্ঞতা।


ভালো থাকুন সবসময়।

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৫০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় লতিফ ভাই,

স্রোতস্বিনীর ন্যায় কাহিনী এগিয়ে চলেছে। শহীদের সঙ্গে মজনুর ভুল বোঝাবুঝিকে নিয়ে ব্যাপক টুইস্ট করা যেত। সুযোগ নষ্ট করে ফেলেছে। সামনে আরো একটি সুযোগ আছে, আবুলের ট্রানস্ফারিং এজেন্সির মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠানোকে কেন্দ্র করে। আশা করি এই সুযোগটিকে সদ্ব্যবহার করবেন। কিছু টাইপো আছে। বিভক্তিকে পৃথক লেখাটা কাম্য নয়। হাতের কাছে কোন উপন্যাস থাকলে একটি পাতা দেখে নিয়েই বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারেন। আপনার আগের লেখাগুলোতেও দেখেছি বিভক্তিকে পৃথকভাবে লিখতে।
হয়তোবা কবিতাটি খুবই সুন্দর হয়েছে। চতুর্থ লাইনে,
'হয়তোবা' সময়ের ভেলায় চড়ে হবে কিনা আর একবার চেক করতে বলবো।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় লতিফভাইকে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৫

বলেছেন: রেসপেক্টটেড দাদা,

আপনার মতো শিক্ষাগুরু থাকলে অনেক কিছু শুধরে নেওয়ার সৌভাগ্য হয়।


ঠিক করে নেবো।।


সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

জুন বলেছেন: প্রথাগত ধারণার বাইরে এগিয়ে যাচ্ছে আপনার গল্প। নাহলে শাহীন টাকাগুলো মজনুকে ফেরত দেয়ার কথা না। ভালোলাগছে পড়তে ল। সাথে আছি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

বলেছেন: আমাদের প্রিয় জুন আপু,


প্রথম থেকে আপনি সাথে আছেন এটাই বড় পাওয়া।


প্রথাগত ধারণা পালটে গল্পটি এগিয়ে যাচ্ছে জেনে ভালো লাগলো।

ধন্যবাদ নিরন্তর।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অসাধারন মনে হয়েছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৯

বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।।।

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:০০

অন্তরা রহমান বলেছেন: মাঝখানের কবিতাটা দারুন। এ প্লাস। তবে হ্যা, এখানে লেখাটা চাইলেই বড় করা যেত। আর ডায়লগগুলো কোনটা কার একটু খাপছাড়া লেগেছে। সেই সাথে টাকা ট্রান্সফার নিয়ে আগ্রহী। টূইস্ট আছে কি? চলু্ক।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩০

বলেছেন: কবিতাটায় প্লাসে কৃতজ্ঞতা।

ডায়লগগুলো ঠিক করে নেবো।
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য সাধুবাদ।

ধন্যবাদ প্রিয়।

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ল,




মজনুর হঠাৎ এ ভাবে বন্ধুর সাথে অযৌক্তিক ব্যবহারের কারন জানা গেলোনা। হয়তো জানা যাবে পরের কোনও পর্বে। দেখি......

২১ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৫১

বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।।
অযথা মানুষদের কোন কারণ ছাড়াও রাগ করতে পারে।।।


সময় করে অন্য পর্বগুলো পড়ে জানাবেন।

অপেক্ষায় রইলুম।

১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই পর্বটিও পড়ে ফেললাম। এই বসায় পরের পর্বটিও পড়ব। গল্পের সাথে বেশিক্ষন থাকলে গল্পের বেশ কয়টা চরিত্র নিজের মধ্যে রূপান্তর অনুভব করা যায়। যাই হোক মজনুর জন্য শুভকামনা রইল। আপনি ভালো থাকবেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৯

বলেছেন: আপনার ধৈর্য্যর জন্য অবারিত ভালোবাসা।।

ধন্যবাদ নিরন্তর।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.