নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কংক্রিটের জঞ্জালে একজন সাধারণ মানুষ।

অগ্নিপাখি

প্রতিদিন হাজারো মানুষ হারিয়ে যায়, আমি সেই হারিয়ে যাওয়া মানুষদেরই একজন। ভালবাসি বই পড়তে, বই সংগ্রহ করতে, স্ট্যাম্প জমাতে, ভাল চলচ্চিত্র দেখতে, মাঝে মাঝে লেখালেখি করতে, ভালবাসি কবিতা আর ভালবাসি একা একা পুরনো ঢাকায় ঘুরে বেড়াতে। হুমায়ুন আহমেদ আমার প্রিয় লেখক। এছাড়া অন্যান্য লেখকদের বইও ভালো লাগে। অন্যান্য লেখকদের মধ্যেঃ আহমদ ছফা, রশিদ করিম, মুনতাসির মামুন, মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, আনিসুল হক, নিমাই ভট্টাচার্য, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, জাহানারা ইমাম, সৈয়দ মুজতবা আলী, শহীদ জহির রায়হান, সত্যজিৎ রায়, তারাশঙ্কর, বিভূতিভূষণ, সুনীল, সমরেশ , খূশবন্ত সিং, এলান পো, এরিখ মারিয়া রেমার্ক, মার্ক টোয়েন, ম্যাক্সিম গোর্কি, ভিক্টর হুগো, ফ্রাঞ্জ কাফকা, পাওলো কোয়েলহো, হারুকি মুরাকামির লেখাও অনেক বেশী ভালো লাগে। মন খারাপ থাকলে কবিতায় ডুবে যাই। আবুল হাসান, শহীদ কাদরি এবং জীবনানন্দ আমার খুব প্রিয় কবি। মুক্তিযুদ্ধ আমার অন্যতম পছন্দের একটা বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা যে কোন বই পেলে কিনে পড়ি। ঘৃণা করি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের। এইতো এই আমি।

অগ্নিপাখি › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৫ জন ভয়ঙ্কর নিষ্ঠুর “নাৎসি” এবং তাদের পরিনামঃ

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৬





আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ছাত্র হবার সুবাদে বিশ্ববিদ্যালয় এর ৫ বছরই বিভিন্ন কোর্স এ আমাদের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে পড়তে হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এই বিশালতার মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় টপিক ছিল ঃ নাৎসি জার্মানি, হিটলারের যুদ্ধনীতি এবং পররাষ্ট্র নীতি।

কোন সন্দেহ নেই যে হিটলারের স্বপ্নের থার্ড রাইখ যা ১৯৩৩-১৯৪৫ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল তা চরম ঘৃণিত হয়েছিল নাৎসি শাসনামলের ভয়াবহতার জন্য। তাদের উগ্র জাতীয়তাবাদ, বর্ণবাদ এবং ব্যাপকহারে ইহুদি নিধন এর জন্য। এই নাৎসি শাসনামলেরই ১৫ জন “ভয়াবহ নিষ্ঠুর” বলে বিবেচিত নাৎসি সদস্য এবং তাদের করুন পরিনতিই এই লেখার মূল উপজীব্য।







১৫. হারম্যান গোয়েরিংঃ

নাৎসি জার্মানির অন্যতম প্রভাবশালী ব্যাক্তি ছিলেন। গোয়েরিং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের একজন বীর যোদ্ধা ছিলেন এবং পরবর্তীতে হিটলারের নাৎসি জার্মানির বিমানবাহিনী [লুফটওয়াফে] এর প্রধান ব্যাক্তি ছিলেন। ভয়ঙ্কর “গেসটাপো” এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ১৯৪০ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ব্রিটেনের সাধারণ জনগনের উপর তারই নির্দেশে জার্মান বিমানবাহিনী আক্রমন করেছিল। তিনি গণহত্যার পরিকল্পনার সাথে যুক্ত ছিলেন এবং নুরেমবারগ ট্রায়ালে তাকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয়া হয়। কিন্তু দণ্ড কার্যকরের পূর্ব রাতেই তিনি তার সেল এ সায়ানাইড ক্যাপসুল এর মাধ্যমে আত্মহত্যা করেন।

গোয়েরিং আত্মহত্যার পরের ছবি









১৪. ইলস কচঃ

এই স্যাডিস্ট নারী নাৎসি পরিচিত তার ভয়াবহ নিষ্ঠুরতার জন্য। নিষ্ঠুরতার জন্য তার নাম হয়ে গিয়েছিল “বুখেনউয়ালড এর কসাই”। তার স্বামীও ছিল আরেক কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প এর প্রধান এস.এস. অফিসার কার্ল অটো কচ। কথিত আছে ইলস কচ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প এ বন্দীদের মেরে ফেলে তাদের চামড়া খুলে তার ল্যাম্প শেড বানাতেন। বিশ্বযুদ্ধের পরে তাকে বন্দী করা হয়। ১৯৬৭ সালে অনুশোচনাতে দগ্ধ হয়ে আত্মহত্যা করেন।







ডক্টর পল জোসেফ গোয়েবলসঃ

নাৎসি জার্মানির প্রোপাগান্ডা মিনিস্টার গোয়েবলস ছিলেন প্রচণ্ড ইহুদি বিদ্বেষী। ইহুদিদের বিপক্ষে তার ঘৃণায় পূর্ণ বক্তৃতা জার্মান জনমতকে ইহুদিদের বিপক্ষে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল। “টোটাল ওয়ার” থিয়োরির প্রবক্তা।

জার্মানির পরাজয় নিশ্চিত জেনে হিটলারের চরম অনুগত গোয়েবলস তার স্ত্রী মাগডা গোয়েবলস কে সাথে নিয়ে আত্মহত্যা করেন। অবশ্য এর আগে তার ছয় শিশু পুত্র কন্যাকে সায়ানাইড দিয়ে আগেই খুন করেন।

গোয়েবলস দম্পতি আত্মহত্যার পরে পাশে তাদের ৬ ছেলেমেয়ের নিথর দেহ











১২. ফ্রাঞ্জ স্তাঙ্গলঃ

অস্ট্রিয়ান বংশোদ্ভূত এই নাৎসি অফিসার ছিলেন “সবিবর এবং ত্রেবলিঙ্কা” ক্যাম্প এর প্রধান। পরবর্তীতে হাইনরিখ হিমলার এর সরাসরি নির্দেশে তাকে “Euthansia Institute at Schloss Hartheim” এর প্রধান করা হয় যেখানে মানসিক এবং শারীরিক ভাবে অক্ষম বন্দীদের নির্মূল করবার জন্য পাঠানো হতো।

যুদ্ধে পরাজয় এর পরে তিনি ব্রাজিল এ পালিয়ে যান এবং সেখান থেকেই ১৯৬৭ সালে তাকে বন্দী করা হয়। তার বিরুদ্ধে ৯,০০,০০০ খুন এর অভিযোগ আনা হয়। পরবর্তীতে তিনি সব অভিযোগ স্বীকার করে নিলেও সে যুক্তি দিয়ে বলে যে –“My conscience is clear…I was simply doing my duty.”

যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করবার সময় ১৯৭১ সালে হঠাৎ হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।







১১. পল ব্লবেলঃ

এই নাৎসি কম্যান্ডার এর বিরুদ্ধে ৫৯,০১৮ টি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়। ইউ.এস. মিলিটারি নুরেম্বারগ ট্রাইব্যুনাল তাকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয়। ১৯৫১ সালের ৮ ই জুন ল্যানডসবারগ জেল এ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।









১০. জোসেফ ক্রেমারঃ

বারগেন-বেলসেন কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের প্রধান ক্রেমার তার নিষ্ঠুরতার জন্য পরিচিত ছিলেন “বেলসেন এর পশু” নামে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মামলা চলবার সময় বন্দীদের প্রতি তার নিষ্ঠুর আচরন আর অনুভুতিশুন্যতার কথা জিজ্ঞাসা করা হলে সে বলেছিল ঃ “ I was just following orders.”







৯. আরন্সট কালটেনব্রুনারঃ

অত্যন্ত উচ্চপদস্থ এস.এস অফিসার কালটেনব্রুনার ছিলেন নাৎসি জার্মানির “CHIEF OF SECURITY”। ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ছিলেন ইন্টারপোল এর প্রধান। গণহত্যার অন্যতম পরিকল্পনাকারী। ১৯৪৬ এর ১৬ ই অক্টোবর ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।







৮. ফ্রেডরিখ জেকলিনঃ

অবরুদ্ধ সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রায় ১,০০,০০০ ইহুদী, রোমা এবং জিপসি হত্যার জন্য এই নাৎসি কে অভিযুক্ত করা হয়েছিলো। বহুসংখ্যক বন্দীকে সহজে হত্যা করবার জন্য তার নিজস্ব পদ্ধতি ছিল যা পরিচিত ছিল “জেকলিন সিস্টেম” নামে। রিগা তে ১৯৪৬ এর ৩ ফেব্রুয়ারি তার ফাঁসি কার্যকর করে সোভিয়েত বাহিনী।







৭. অস্কার ডার্লওয়াগনারঃ

ডার্লওয়াগনার ব্রিগেড এর প্রধান ছিলেন। এই ব্রিগেড এর বিপক্ষে যুদ্ধের সময় নিরীহ জনগণকে হত্যা, ধর্ষণ সহ ভয়াবহ অপরাধের অভিযোগ ছিল।

ফরাসী সেনাবাহিনী তাকে আহত অবস্থায় একটি হাসপাতাল থেকে বন্দী করে এবং পোলিশদের হাতে তুলে দেয়। এই নাৎসি কে ১৯৪৫ এর ৫ ই জুন পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়।







৬. ওডীলো গ্লোবোকনিকঃ

অস্ট্রিয়ান নাৎসি এবং পরবর্তীতে উচ্চপদস্থ এস.এস অফিসার। তাকে সবচেয়ে বেশি অভিযুক্ত করা হয় লক্ষ লক্ষ ইহুদী নিধন এর জন্য। ওয়ারসও ঘেটোতে ৫,০০,০০০ ইহুদী এবং বীয়ালস্টক

ঘেটো গণহত্যার দায়ে তাকে অভিযুক্ত করা হয়। ১৯৪৫ সালের ২১ শে মে আত্মহত্যা করেন।







৫. এডলফ আইখম্যানঃ

এক কথায় তাকে বলা হতো – “THE ARCHITECT OF THE HOLOCAUST” । ইহুদী জনগোষ্ঠীকে প্রভাবিত করে ঘেটো এবং কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প এ পাঠানোর জন্য তিনি হিব্রু ভাষা শিখেছিলেন। পরবর্তীতে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা “মোসাদ” আর্জেন্টিনা থেকে তাকে বন্দী করে। ১৯৬২ সালে ইসরায়েলে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।



বন্দী অবস্থায় আইখম্যান









৪. ডাঃ জোসেফ মেনগেলঃ

বন্দীদের নিয়ে নিষ্ঠুর পরীক্ষা করবার জন্য তার নাম হয়ে গিয়েছিলো “ANGEL OF DEATH” । অসউইচ ক্যাম্প তার এই নিষ্ঠুর পরীক্ষা নিরীক্ষার আরও সুযোগ করে দেয়। তার ডাক্তারি পরীক্ষাগুলো অনেকটা এরকম ছিল- একজন যমজ শিশুর চোখের মণি তুলে আরেক যমজের মাথার পেছনে লাগানো। চোখের রং পরিবর্তনের জন্য বাচ্চাদের চোখে কেমিক্যাল দেয়া। যুদ্ধের পরে পরিচয় গোপন করে দক্ষিণ আমেরিকাতে পালিয়ে যান এবং সেখানেই মৃত্যুবরণ করেন।





৩. রাইনহার্ড হাইডরিকঃ

হাইডরিক ১৯৪২ এর ওয়ানশি কনফারেন্স এ সভাপতিত্ব করেন যেখানে জার্মান অধিকৃত ভূমিতে ইহুদীদের বিতারন এবং হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। চেক আততায়ীদের আক্রমণে আহত অবস্থায় ১৯৪২ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তাকে বলা হয় - “ THE MASTERMIND OF THE HOLOCAUST.”







২. হাইনরিখ হিমলারঃ

ইহুদী নিধন মূলত হিমলার এর নির্দেশেই হতো। তাকে বলা হয়- “THE ARCHITECT OF THE HOLOCAUST” । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরাজয় এর পরে আত্মহত্যা করেন।









১.এডলফ হিটলারঃ

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সামান্য কর্পোরাল থেকে সারা জার্মানির অধিকর্তাতে পরিণত হওয়া হিটলার ১৯৩৯ সালে অস্ট্রিয়া আক্রমণের মাধ্যমে শুরু করেন ভয়াবহ যুদ্ধের সূচনা। ১৯৪৫ সালে পরাজয় এর পরে নিজ বাঙ্কারে প্রেমিকা ইভা ব্রাঊন এর সাথে আত্মহত্যা করেন।



হিটলার সম্পর্কে জানতে যে চলচ্চিত্রগুলো সহায়ক ঃ

1. Hitler: Rise of the Evil [Part 1 and 2]

2. Downfall

যে বইগুলো পড়তে পারেন ঃ

১. হিটলার- সৈয়দ মুজতবা আলী

২. মহাযুদ্ধের নায়ক হিটলার- আনিস সিদ্দিকি

হিটলারের নিজের লেখা যা “নাৎসি বাহিনীর বাইবেল” বলে বিবেচিত

১. মাইন কাম্ফ- এডলফ হিটলার









মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৬

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: অগ্নিপাখি ভাই ব্যাড লাক বলতে হবে আমিও এটা নিয়ে একটা পোস্ট রেডি করছিলাম , কিন্তু আপনি আমার আগে দিয়ে ফেললেন ।

তবে স্বীকার করতে লজ্জা নেই আমার চেয়ে আপনি হাজার গুনে ভালো লিখেছেন ।

তবে বলা হয় হিটলার চেয়েও নাকি সবচেয়ে ভয়ংকর ছিলো
হাইনরিখ হিমলার , নাৎসিদের থিঙ্ক ট্যাঙ্ক সে ছিলো ।

ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টের জন্য ।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৬

অগ্নিপাখি বলেছেন: ব্যাপার না, আপনিও একটা দিন এইটা নিয়েই পোস্ট। কালেকশন এ রাখবো।
হিটলার এর চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর ছিল "হিমলার" - সহমত আপনার সাথে।
অনেক গবেষক এইটাও বলেছেন যে - হিমলার না থাকলে এত বেশি পরিমান হত্যাযজ্ঞ হতো না কখনও।
ভালো থাকবেন। আপনার পোস্ট এর অপেক্ষায় থাকলাম।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৪

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: অগ্নিপাখি ভাই আপনি কি " Schindler's List " ছবিটা দেখেছেন । যদি দেখে থাকেন এখানে যে এস এস অফিসার এর ভূমিকাতে অভিনয় করেছেন " British Actor Ralph Fiennes " উনি যে এস এস অফিসার " Amon Goeth " এর চরিত্রে অভিনয় করেছেন তাকে নিয়ে একটা লেখা লিখলে খুশী হবো ।

ধন্যবাদ ভাই ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: " Schindler's List " আমার অনেক প্রিয় ছবির মধ্যে একটা। বিশেষ করে ছবির শেষে শিনডলার এর অসাধারণ ডায়ালগ হৃদয় ছুঁয়ে যায়। আশা করি আমন গোয়েথ কে নিয়েও লিখব।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: 1. Oskar Schindler: I could have got more. I could have got more, I don’t know. If I just…I could have got more.
2. Itzhak Stern: Oskar, there are 1,100 people who are alive because of you. Look at them.
3. Oskar Schindler: If I had made more money. I threw away so much money.You have no idea. If I just…
4. Itzhak Stern: There will be generations because of you.
5. Oskar Schindler: I didn’t do enough.
6. Itzhak Stern: You did so much.
7. Oskar Schindler: This car. Goeth would have bought this car. Why did I keep the car? Ten people right there. Ten people. Ten more people. This pin…two people. This is gold. Two people. He would have given me two more, at least one. One more person. A person, Stern, for this. [starts crying] I could have got one more person, and I didn’t! I — I — I — I didn’t!

এ মুভির আরও কিছু প্রিয় ডায়ালগ ঃ

1. Oskar Schindler: Power is when we have every justification to kill, and we don’t.
2. Amon Goeth: You think that’s power?
3. Oskar Schindler: That’s what the Emperor said. A man steals something, he’s brought in before the Emperor, he throws himself down on the ground. He begs for his life, he knows he’s going to die. And the Emperor… pardons him. This worthless man, he lets him go.
4. Amon Goeth: I think you are drunk.
5. Oskar Schindler: That’s power, Amon. That is power.

Amon Goeth: Today is history. Today will be remembered. Years from now the young will ask with wonder about this day. Today is history and you are part of it. Six hundred years ago when elsewhere they were footing the blame for the Black Death, Casimir the Great – so called – told the Jews they could come to Krakow. They came. They trundled their belongings into the city. They settled. They took hold. They prospered in business, science, education, the arts. With nothing they came and with nothing they flourished. For six centuries there has been a Jewish Krakow. By this evening those six centuries will be a rumor. They never happened. Today is history.

Itzhak Stern: The list is life.

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালোলেখা অগ্নিপাখি।

পৃথিবীর মানুষকে লণ্ডভণ্ড করে দেয়ার কি ভয়াবহ যুদ্ধ।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ নিয়ে এত ছবি হয়েছে যার বেশীর ভাগই সত্য ঘটনার। আর ডকুমেণ্টারী সেই মানুষদের সাক্ষাতকারের দেখি আর শিউরে উঠি। কী ভয়াবহ ভাবে জীবন যাপন করছে জীবন দিয়েছে্ মানুষ।
আর কিছু মানুষ মেতেছে নিষ্ঠুরতায়। তার জন্যও কত পরিশ্রম ব্যয় তারা করেছে। আজও যদি মানুষ বেড়িয়ে আসত যুদ্ধের ভয়াবহতা থেকে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ, রোকসানা লেইস,
ভালো থাকবেন।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:০১

কোলড বলেছেন: 1. There is doubt about Globocnik suicide.
2. You left out Rudolph Hoss, commander of Auschwitz.
3. You left out Otto Ohlendorf

I don't know on what basis you included Ilse who was a minor figure.

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩০

অগ্নিপাখি বলেছেন: কোল্ড, আমি নিষ্ঠুরতার দিক দিয়ে ভয়ঙ্কর ছিলেন এমন ১৫ জনকে নিয়ে লিখেছি।
চাইলে পুরো নাৎসি বাহিনী নিয়ে লেখা যায়।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:০৬

কোলড বলেছেন: Amon Goeth was commander of Krakow concentration camp. He has a daughter, Monica Hartwig who looks very much like her dad.
Goeth was executed by the poles.

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৫৮

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: অসাধারণ
পোষ্টে ++++++++++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আমিই মিসিরআলি বলেছেন: অসাধারণ
পোষ্টে ++++++++++
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩

পথহারা নাবিক বলেছেন: স্যালুট তোমাদের যারা এই ইহুদি নিধনে জড়িত ছিলে!! পোষ্টে +++++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪১

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনার মন্তব্যর সাথে একমত না "পথহারা নাবিক"
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যে সকল ইহুদিদের বিনা কারনে হত্যা করা হয়েছিলো এদের সবাই ছিল নিরীহ, সাধারণ জনগণ। এদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ নারী এবং শিশু ছিল- যারা নির্দোষ ছিল। শুধু মাত্র ইহুদি হবার কারনে তাদের লাখে লাখে হত্যা করা হয়। নিরপরাধ নারী শিশুর হত্যা কে আপনি কখনই সমর্থন করতে পারেন না।
এখন ঠিক সেভাবেই ইসরায়েলি সৈন্যরা ফিলিস্তিনে একই কাজ করছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

অগ্নিপাখি বলেছেন: হলিউড এর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ভিত্তিক মুভিগুলোতে বরাবরই “ইহুদি সহানুভূতির” ভাবটা প্রকট থাকে- অবশ্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে তাই কিন্তু স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু বর্তমানে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইল যখন আত্মরক্ষার ধোঁওয়া তুলে নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের উপর নগ্ন হামলা চালায় তা কিন্তু নাৎসি বর্বরতা কেউ হার মানায়।

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: ওরে কত ভয়ংকর। তবে এইটা ঠিক যে প্রতিটি গল্পের পিছনে আরেকটি গল্প থাকে। অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে লেখার জন্য++++++++++++++++++++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: পোস্টে +++++++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনারা সবাই ডকুমেন্টারি দুটো দেখতে পারেন
Nuremberg Nazis on Trial Hermann Goering BBC Documentary)

Nuremberg Trials (History Channel documentary)

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এল ক্লাসিকো পোষ্ট। +++।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ , অন্যমনস্ক শরৎ।

১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: Schindler's List আমার দেখা সেরা তালিকাতে থাকা একটা ছবি । আরেকটা ছবি নিয়ে একটা কথা বলি এটাও অগ্নি ভাই নির্ঘাত দেখেছেন The Pianist , The Pianist যখন প্রথম বের হয় তখন এর নায়ক Adrien Brody এমন জনপ্রিয় কেউ ছিলোনা ।

আমার ভাই কিছু খুতখুতানি আছে ছবির বিষয়ে আমি এর নায়ক কে দেখে মাথা গরম হয়ে গেলো , ভাবলাম Roman Polanski এর মতন এতো বড় মানের পরিচালক এর কি কোন নায়ক পেলো না , বেশ কিছু বছর আমি ছবিটা দেখি নাই ।

পরে একদিন কোন কাজ নেই ছবি দেখার জন্য বসলাম ওইদিকে আমার ভাণ্ডারের সব ছবি শেষ তখন বাধ্য হয়ে দেখা এবং দেখার পর আমি নিজেকে নিজে ধিক্কার দিয়েছি যে এতো সুন্দর ছবি এরকম দুর্দান্ত অভিনয় আর সবচেয়ে বড় কথা হল ছবির ম্যাকিং এতো অসাধারণ ।

Adrien Brody যে দুর্দান্ত একজন অভিনেতা এতো নিখুত তার অভিনয় ছিলো এ ছবিতে ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯

অগ্নিপাখি বলেছেন: ভাই, দ্যা পিয়ানিসট আমার মুভি কালেকশন এ আসে... তবুও দেখব দেখব করে দেখা হই নাই।
দেখে ফেলব সামনের সপ্তাহে।

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি ভয়ঙ্কর ,কি নিষ্ঠুর , কতটা অমানবিক ...
গোয়েবলস এর পাপের ফল সান্তান রা ভোগ করল

পোস্ট ভাল লেগেছে ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনি জেনে অবাক হবেন মনিরা সুলতানা যে মিসেস মাগডা গোয়েবলস আত্মহত্যার আগে তার ৬ সন্তানকে তার ৩ বান্ধবির মধ্যে ভাগ করে দিতে চেয়েছিলেন। সব কিছু ঠিকঠাক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু মিস্টার গোয়েবলস পরবর্তীতে আপত্তি জানিয়ে বলেন যে -"যে জার্মানিতে হিটলার থাকবে না সে জার্মানিতে তার সন্তানরাও বেচে থাকতে পারে না।" পরবর্তীতে মিসেস গোয়েবলস নিজ হাতে তার নিষ্পাপ ৬ সন্তানকে সায়ানাইড দিয়ে মেরে মিস্টার গোয়েবলস এর সাথে আত্মহত্যা করেন।

১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: অগ্নিপাখি ভাই গোয়েবলস সাহেব মারা গেছে তো কি হয়েছে তার তিনি ছিলেন প্রোপ্যাগান্ডা মিনিস্টার , তার থিউরি এখনো সাড়া পৃথিবীতে বিদ্যমান ।

ভাই সময় থাকলে এখনি দি পিয়ানিস্ট দেখে ফেলেন নাইলে অনেক অনেক মিস করবেন ।

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: অগ্নিপাখি ভাই গোয়েবলস সাহেব মারা গেছে তো কি হয়েছে তার তিনি ছিলেন প্রোপ্যাগান্ডা মিনিস্টার , তার থিউরি এখনো সাড়া পৃথিবীতে বিদ্যমান ।

ভাই সময় থাকলে এখনি দি পিয়ানিস্ট দেখে ফেলেন নাইলে অনেক অনেক মিস করবেন ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

অগ্নিপাখি বলেছেন: দেখে ফেলব দুই এক দিনের মধ্যে।
ভালো থাকবেন।

১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন ভাই ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ

১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক গোছানো একটা পোস্ট। ভাল লাগল।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ।

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৭

ওয়্যারউলফ বলেছেন: "বর্বর" কথাটা বলে ওদের সন্মান জানাতে চাই না।ওদেরকে রক্ত-মাংসের মানুষ ভাবতে মনে সংশয় জাগে।

২২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৭

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস একটা পোস্ট!

অনেকে দেখি সুসাইড করছে !

২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৪

কোলড বলেছেন: Your information about Magda was not entirely correct. It was Magda who insisted on dying in world with no hitler. Goeblse was in hesitation. Interestingly, Magda's 1st son with her previous husband susrvived the war and came to own the BMW company.

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, কিছু নতুন তথ্য যুক্ত করবার জন্য।
ভালো থাকবেন।

২৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: দারুন পোস্ট! অনেক কিছু জানতে পারলাম।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকে

২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকৃত হলাম।

২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৫

কোলড বলেছেন: Totally forgot it but you left out the brain behind all these nazi atrocities and the person who made all these possible:

Reinhard Heydrich, also the most handsome guy of 3rd reich and most likely whose grand father was a Jew. You can know about his influence in "The labyrinth" a memoir by Walter Schellenburg.

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০২

অগ্নিপাখি বলেছেন: রাইনহার্ড হাইডরিক এর উল্লেখ করেছি আমি ৩ নম্বরে।
বই এর রেফারেন্স দেবার জন্য ধন্যবাদ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

অগ্নিপাখি বলেছেন: তিন নম্বরে হাইডরিক এর কথা বলা হয়েছে।
নতুন তথ্য যোগ করবার জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫

আরিফ রুবেল বলেছেন: চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে ব্লগানোর জন্য ধন্যবাদ। পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। সময় করে পড়তে হবে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আরিফ রুবেল।
ভালো থাকবেন।

২৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০

অথৈ সাগর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । একটি ব্যতিক্রমি পোস্ট । প্রিয়তে নিলাম।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২

অগ্নিপাখি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
আমার ব্লগে স্বাগতম।
ভালো থাকবেন।

২৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৪০

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ++++++
অনেক কিছু জানতে পারলাম।ভাল পোস্ট । অনেক ধন্যবাদ ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও, অদ্বিতীয়া।
ভালো থাকবেন।

৩০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

আমিতপু বলেছেন: জ্ঞানী মানুষ-জন কি সাধে বলেছে 'ইতিহাস কেবল বিজয়ীদের কথাই বলে' !! তা না হলে সাম্প্রতিক কালে ইহুদিদের অত্যাচারের কথা কেউ বলে না কেন!!

তবে সান্তনা একটাই- অত্যাচারীর পতন অবশ্যম্ভাবী। সেটা নাজি, ইহুদি, মুসলিম বা অন্য ধর্মের বা জাতির হোক না কেন!

৩১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

অগ্নিপাখি বলেছেন: 'ইতিহাস কেবল বিজয়ীদের কথাই বলে' !! তা না হলে সাম্প্রতিক কালে ইহুদিদের অত্যাচারের কথা কেউ বলে না কেন!!
সঠিক বলেছেন।
ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.