নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খসে পড়া নক্ষত্রের দেহে পুনঃসংযুক্ত হইবার আশায় চন্দ্রপথে একাকি খুঁজিতেছি অতীত।
ইচ্ছে হতেই, পাখি হই;
উড়ি স্রোতের সমান্তরাল;
বাতাসের শরীরে মিশে, ভেসে বেড়াই।
নৌকার প্রস্থে শরীর বিছিয়ে দেখি,
নদী-পাড়ের বায়োস্কোপ।
বৃক্ষ সারি সারি।
মেঘে-রোদে লুকোচুরি।
আলো-ছায়ার অবয়বে পরিচিত নারী।
চালকযন্ত্রের শব্দ কানে বাজে, যেন;
পুথি পাঠক, চিত্রকল্পের বর্ণনাকারী।
হায়! নদীর ধারে সান্ধ্য-স্নানে এক গেরুয়া নারী,
ডলিয়া ডলিয়া শরীর, আহা! করিছে বাড়াবাড়ি”
ইচ্ছে হতেই, মুক্ত হই জলে;
স্নানদেহে বয়ে চলি, বাধা দিল শারীরিক ভাঁজ।
নারীর অজান্তে তার হাত ছুয়ে পৌছে যাই,
অচেনা দেহখাঁজ।
ইচ্ছে হতেই, মিশি জলস্রোতে,
গোধুলির চোখে দেখি একাত্বতা,
সূর্য-জলে।
খুঁজে পাই আমাকে,
ইচ্ছের স্বাধীন বয়ে চলা জলে,
পাখি হয়ে স্রোতের সমান্তরালে,
ভেসে বেড়াই মুক্ত ইচ্ছের প্রকৃতিতে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১২
চন্দ্রনিবাস বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জীবন সাগর।
শুভকামনা রইলো।
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
রাসেল উদ্দীন বলেছেন: চমৎকার কবিতা। ভালো লেগেছে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫২
চন্দ্রনিবাস বলেছেন: ধন্যবাদ রাসেল উদ্দীন। অনুপ্রেরণা পেলাম। শুভকামনা রইলো।
৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: খুব তাড়াহুড়ো করে লেখা? কোথাও কোনো গভীরতা পেলাম না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
চন্দ্রনিবাস বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে বেশ ভালো লাগলো। এই পদ্যটুকু নদীতে ভ্রমণকালে এসেছে। ঠিক যেভাবে এসেছে, সেভাবেই প্রকাশ। গভীরে তাকাই নি। তবে আপন স্বত্তাকে জলের মতোন কিংবা পাখির মতোন স্বাধীন হিসেবে অনুভবের সৌভাগ্য হয়েছে। হয়তো প্রকাশে অপূর্ণতা রয়ে গেছে। সামনে ভালো লাগা কিছু প্রকাশ করার চেষ্টা করবো।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৮
জীবন সাগর বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা উপহার দিলেন, ভালো লাগলো কথাগুলো।